Bnp Media Cell

Bnp Media Cell বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল - BNP

20/11/2024
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি'র প্রতিনিধি দলের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক ল এর বৈঠক চ...
10/11/2024

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি'র প্রতিনিধি দলের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক ল এর বৈঠক চলছে।
আজ ১০ নভেম্বর ২০২৪, রোজ: রবিবার, সকাল সাড়ে ৯টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দলে আছেন দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য ড. এনামুল হক চৌধুরী।
অন্যান্যের মধ্যে ঢাকাস্থ সিঙ্গাপুর হাইকমিশনের চার্জ দ্য এফেয়ার্স, মিচেল লো, রাহুল আব্রাহামস উপস্থিত আছেন।

৭ নভেম্বরঃ অভ্যুত্থান, পাল্টা অভুত্থান এবং একটি বিপ্লব। এ, কে, এম, ওয়াহিদুজ্জামান।তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক, বিএনপি...
01/11/2024

৭ নভেম্বরঃ অভ্যুত্থান, পাল্টা অভুত্থান এবং একটি বিপ্লব।

এ, কে, এম, ওয়াহিদুজ্জামান।
তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক, বিএনপি।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু মাত্র ৪৭ বছরের মধ্যেই সেই ইতিহাসকে এমনভাবে বিকৃত করা হয়েছে যে সত্যিকার ইতিহাসকেই মানুষ এখন ভুলে যেতে বসেছে। ঐতিহাসিক সত্য হলাে এই যে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামরিক অঙ্গনে যে অস্থির অবস্থা বিরাজ করছিল, ৩ নভেম্বরের অভ্যুত্থানের ফলে সেটি আরাে জটিল রূপ লাভ করে। যার ফলে ৭ নভেম্বরের সিপাহী-জনতার বিপ্লব এক প্রকারের অবধারিত হয়ে ওঠে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান তারই শীর্ষ রাজনৈতিক সহযােগীদের সক্রিয় পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যমসারির কতিপয় অফিসার কর্তৃক সংঘটিত এক অভূত্থানে নিহত হন। পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হন শেখ মুজিবেরই দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযােগী, আওয়ামী লীগের অন্যতম শীর্ষ নেতা খন্দকার মােশতাক আহমেদ। খন্দকার মােশতাক এবং অভ্যুত্থান সংঘটনকারী ঐ সামরিক কর্মকর্তারা বঙ্গভবনে সার্বক্ষণিক অবস্থান করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে থাকেন।

সেনাবাহিনীতে চেইন অব কমান্ড বা নির্দেশ সূত্র ফিরিয়ে আনার কথা বলে ১৯৭৫ সালের ২ নভেম্বর দিবাগত রাতে ব্রিগেডিয়ার খালেদ মােশাররফ পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটান এবং নিজেই আবার চেইন অব কমান্ড লঙ্ঘন করে নিজেকে সেনাপ্রধান হিসেবে ঘোষণা করে তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দি করেন। সমঝােতার অংশ হিসেবে তিনি ১৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকারী সেনা কর্মকর্তাদের নিরাপদে দেশ ত্যাগ করার সুযােগও করে দেন। ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ খন্দকার মােশতাককে রাষ্ট্রপতি পদে না রাখার সিদ্ধান্ত নেন এবং ৬ নভেম্বর প্রধান বিচারপতি আবু সাদাত মােহাম্মদ সায়েমকে প্রেসিডেন্ট ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক করে নিজে উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

মহান স্বাধীনতার ঘােষক, জেড ফোর্সের অধিনায়ক এবং রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযােদ্ধা হিসেবে জেনারেল জিয়া সেনাবাহিনীতে খুবই জনপ্রিয় ছিলেন। ফলে ৩ নভেম্বর তাকে পদচ্যুত করার ঘােষণা দিয়ে গৃহবন্দি করা হলে তার প্রতি বিরাজমান সহানুভূতি তীব্র ক্ষোভে রূপান্তরিত হয়। এমন মােক্ষম সময়েই জেনারেল জিয়ার প্রতি সেনা সদস্যদের মধ্যে বিরাজমান ভালােবাসা থেকে উদ্ভূত তীব্র ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে এবং তার জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে লে. কর্নেল (অব:) তাহের আরেকটি পাল্টা সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পরিকল্পনা তৈরি করেন। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে জাসদের বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যরা সামরিক বাহিনীর মধ্যে লিফলেট ছড়িয়ে সাধারণ সিপাহিদের উত্তেজিত করে তােলে। এই ধরনের প্রচারণার মধ্যে সবচেয়ে অপরিণামদর্শী যে ক্ষতিকর দিকটি ছিল তা হল, সামরিক বাহিনীকে কর্মকর্তাশূন্য করার মত দিকভ্রষ্ট প্রচারণা। সেসময়ে জাসদের চালানাে প্রচারণার উল্লেখযােগ্য শ্লোগানগুলাে ছিল, “সিপাই সিপাই ভাই ভাই, অফিসারদের রক্ত চাই”, “সিপাই সিপাই ভাই ভাই, সুবেদারের ওপরে অফিসার নাই”।

জেনারেল জিয়ার প্রতি অনুগত ২য় ফিল্ড আর্টিলারীর সেনা-কর্মকর্তা ও জওয়ানরা লে. কর্নেল (অব.) তাহেরের রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা আগে থেকে আঁচ করতে পেরে পৃথকভাবে একটি আগাম পরিকল্পনা প্রণয়ন করে ফেলেন অতি গােপনে। সেই অনুযায়ী ৬ নভেম্বর দিবাগত রাত অর্থাৎ ৭ নভেম্বর রাত ১২টা ১ মিনিটে অর্থাৎ জাসদের অভুথান শুরু হবার ১ ঘন্টা আগেই ২য় ফিল্ড আর্টিলারীর জওয়ানরা মেজর মহিউদ্দিন এবং সুবেদার মেজর আনিসুল হকের নেতৃত্বে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বাসায় গিয়ে তাকে মুক্ত করেন এবং নিরাপত্তার প্রয়ােজনে তাকে ২য় ফিল্ড আর্টিলারীর হেড কোয়াটারে নিয়ে আসেন।

বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার নেতারা যখন জেনারেল জিয়াকে মুক্ত করে কর্নেল তাহেরের কাছে নিয়ে যাবার জন্য সেনানিবাসে আসে তখন তারা খুবই হতাশ হয়। লে. কর্নেল (অব.) তাহের নিজেও হতাশ হয়ে পড়েন। তারপরও শেষ কৌশল হিসেবে তিনি জেনারেল জিয়াকে ২য় ফিল্ড আর্টিলারির হেড কোয়ার্টার থেকে বের করে আনার জন্য নিজেই সেখানে গিয়ে উপস্থিত হন। কিন্তু পরিস্থিতি ততক্ষণে পাল্টে গেছে। সাধারণ সিপাহিদের সাথে জনতাও স্বতঃফুর্তভাবে যোগ দিয়েছে এক অভূতপূর্ব বিপ্লবে। বিনা রক্তপাতে স্বতঃস্ফূর্ত বিপ্লবের মাধ্যমে পালাবদলের পরও, এমনকি বঙ্গভবন থেকে ব্রিগেডিয়ার খালেদ মােশাররফ ও কর্নেল শাফায়াত জামিল পালিয়ে গেছেন এটা জানার পরও হাসানুল হক ইনু এবং লে. কর্নেল (অব.) তাহেরের নির্দেশে জাসদের বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যরা মরিয়া হয়ে ওঠে এবং সেনানিবাসের ভেতরে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

২য় ফিল্ড আর্টিলারিতে কর্নেল তাহের সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করে জেনারেল জিয়াকে বের করে আনার জন্য চেষ্টা করতে থাকেন এবং শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনী ও জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবার জন্য রেডিও স্টেশনে নেয়ার প্রস্তাব করেন। সেখানে উপস্থিত অন্যান্যরা ২য় ফিল্ড আর্টিলারীতেই রেডিও কর্মকর্তাদের ডেকে এনে জেনারেল জিয়ার ভাষণ রেকর্ডিং করানাের পাল্টা প্রস্তাব দেন। এতে লে. কর্নেল (অব.) তাহের একাধারে আরাে ক্ষিপ্ত ও হতাশ হন।

এমতাবস্থায় লে. কর্নেল (অব.) তাহের তার অনুগত বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যদেরকে যে কোন মূল্যে। ব্রিগেডিয়ার খালেদ মােশাররফ এবং কর্নেল শাফায়াত জামিলকে হত্যার নির্দেশ দেন। কর্নেল শাফায়াত জামিল এই নির্দেশের কথা তার ব্রিগেড মেজর হাফিজের কাছ থেকে জেনে তা বঙ্গভবনে অবস্থানরত খালেদ মােশাররফকে অবহিত করেন। সেনানিবাসে ফোন করে খালেদ মােশাররফ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হন এবং কর্নেল শাফায়াত জামিলকে বঙ্গভবনে অবস্থান করতে বলে কর্নেল হায়দার ও কর্নেল হুদাকে নিয়ে বঙ্গভবন ত্যাগ করেন। তারা প্রথমে জাতীয় রক্ষীবাহিনীর প্রধান কর্নেল নুরুজ্জামানের বাসায় গিয়ে পােষাক পরিবর্তন করেন। সেখান থেকে তারা খালেদ মোশাররফের এক আত্মীয়ের বাসায় যান এবং কয়েক জায়গায় ফোন করার পর শেরে বাংলা নগরে অবস্থানরত ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে কর্নেল নওয়াজেশ-এর সাথে কথা বলে নিরাপত্তার আশ্বাস পান এবং সেখানে যাবার সিদ্ধান্ত নেন। পথিমধ্যে একটি দুর্ঘটনায় তাদের গাড়িটি নষ্ট হয়ে গেলে প্রথমে তারা মােহাম্মদপুরের ফাতেমা নার্সিং হােমে যান। সেখান থেকে পায়ে হেঁটে ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ক্যাম্পে পৌছান।

কর্নেল নওয়াজেশ আহমেদ টেলিফোনে জেনারেল জিয়াকে তার ক্যাম্পে খালেদ মােশাররফের উপস্থিতির বিষয়টি জানান। জেনারেল জিয়া ব্রিগেডিয়ার খালেদ মােশাররফ এর নিরাপত্তার সকল ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কর্নেল নওয়াজেশকে নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি কর্নেল নওয়াজেশের ক্যাম্পে অবস্থানরত রেজিমেন্টের আরেকজন সেনা কর্মকর্তা মেজর জলিলের সাথেও কথা বলে তাকে নির্দেশ দেন যেন তিনি ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ ছাড়াও বাকী আরাে দুজন সেনা কর্মকর্তাকে যথাযথ নিরাপত্তা দেয়ার ক্ষেত্রে কর্নেল নওয়াজেশকে সাহায্য করেন।

কর্নেল হুদার স্ত্রী নিলুফার হুদার বইয়ের তথ্য অনুযায়ী - এই সময় ঢাকা সেনানিবাসের ২য় ফিল্ড আর্টিলারিতে অবস্থানরতদের কাছ থেকে জানা যায়, যখন জেনারেল জিয়া কর্নেল নওয়াজেশ এবং মেজর জলিলের সাথে কথা বলছিলেন তখন লে, কর্নেল (অব.) তাহের মিনিট ১৫ এর জন্য বাইরে চলে যান। সেখান থেকে ফিরে তিনি জেনারেল জিয়ার কাছে খালেদ মােশাররফের সঠিক অবস্থান জানতে চান এবং আবারও কিছুক্ষণের জন্য বাইরে চলে যান।

সেনাপ্রধানের আদেশ ও নিশ্চয়তা পেয়ে কর্নেল নওয়াজেশ ব্রিগেডিয়ার খালেদ মােশাররফ এবং তার দুই সঙ্গীর জন্য নাস্তার আয়ােজন করেন। তাদেরকে নাস্তা পরিবেশনের কিছুক্ষণের মধ্যেই সামরিক বাহিনীর খাকি পােশাক পরিহিত লে. কর্নেল (অব.) তাহেরের অনুগত বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার বেশ কিছু সদস্য গান পয়েন্টে সেই কক্ষে প্রবেশ করে এবং ব্রিগেডিয়ার খালেদ মােশাররফ সহ তিন সেনা কর্মকর্তাকে অন্ত্রের মুখে কক্ষের বাইরে এনে গুলি করে হত্যা করে। সামরিক বাহিনীর অভ্যন্তরীণ সূত্র থেকে জানা যায় যে, বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার কিছু সদস্য কর্নেল আসাদুজ্জামানের নিকট ব্রিগেডিয়ার খালেদ মােশাররফ ও তার দুই সঙ্গীকে হত্যার জন্য লে. কর্নেল (অব.) তাহেরের নির্দেশ পৌছে দেয় এবং কর্নেল আসাদুজ্জামান নিজে ওই হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্ব দেন।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর আসলে একটি রক্তাক্ত ব্যর্থ অভ্যুত্থান হয়েছিল জাসদের মাধ্যমে, আর তারই সমান্তরালে আরেকটি রক্তপাতহীন সফল বিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল সিপাহী-জনতার সম্মিলিত প্রয়াসে যার নেতৃত্ব এসেছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২য় ফিল্ড আর্টিলারি থেকে। ১৯৭৫ এর মধ্য আগস্ট থেকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ঘটে যাওয়া রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থান ও পাল্টা অভ্যুত্থানের মাঝে সবার অলক্ষ্যে জন্ম নিয়েছিল ইতিহাসের মােড় ফেরানাে এক অনন্যসাধারণ বিপ্লব, যা আমূল পাল্টে দিয়েছিল বাংলাদেশের রাজনীতির গতিপ্রকৃতি।

লেখকঃ বিএনপি’র তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক।

নোয়াখালী জেলাধীন হাতিয়া উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সাংগঠনিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন...
31/10/2024

নোয়াখালী জেলাধীন হাতিয়া উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সাংগঠনিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক Md Mahbuber Rahman Samim ভাই .............

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল————————বুধবার, অক্টোবর ৩০, ২০২৪, নিরাপদ ক্যাম্পাস, শিক্ষার্থীদের জন্য সুশিক্ষা এবং বাংলাদে...
30/10/2024

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল
————————
বুধবার, অক্টোবর ৩০, ২০২৪, নিরাপদ ক্যাম্পাস, শিক্ষার্থীদের জন্য সুশিক্ষা এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নতুন ধারার ছাত্র রাজনীতি প্রচলনকল্পে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে মত বিনিময় করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি মো: রাকিবুল ইসলাম রাকিব।

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করলেই হবে না তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সে...
24/10/2024

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করলেই হবে না তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান।
তিনি বলেছেন, ‘শুধু কী ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলেই হবে। তাদের হাতে দা, পিস্তল ও অস্ত্র আছে। তারা কী যেখানে সেখানে হামলা করবে না? তাই বলছি, এদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, শেখ হাসিনাকে আগে আইনের আওতায় আনতে হবে, তার বিচার করতে হবে।’
আজ ২৪ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পার্টির উদ্যোগে ‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা নির্বাহী আদেশে বাতিল’ শীর্ষক আলোচনা সভার বক্তব্য দেখুন- https://youtu.be/NvTpE0_ypcA

পাঁচটা বছর ক্যাম্পাসে স্লোগান দিয়েছি 'শিক্ষা - ছাত্রলীগ একসাথে চলে না' অবশেষে.. আলহামদুলিল্লাহ!
23/10/2024

পাঁচটা বছর ক্যাম্পাসে স্লোগান দিয়েছি 'শিক্ষা - ছাত্রলীগ একসাথে চলে না'
অবশেষে..
আলহামদুলিল্লাহ!

বাহাত্তরের মুজিববাদী-ফ্যাসিবাদী সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান রচনা ও রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পুর পদত্যাগের দাবিতে জা...
23/10/2024

বাহাত্তরের মুজিববাদী-ফ্যাসিবাদী সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান রচনা ও রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পুর পদত্যাগের দাবিতে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান ✊

স্থিরচিত্র: হারিছ চৌধুরী বাজার হোন্ডাকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট -২০২৪।
23/10/2024

স্থিরচিত্র: হারিছ চৌধুরী বাজার হোন্ডাকাপ ফুটবল
টুর্নামেন্ট -২০২৪।

রাষ্ট্রপতি পদে শূন্যতা এই মুহুর্তে রাষ্ট্রীয় সংকট সৃষ্টি করবে ও সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি করবে, এটা জাতির কাম্য নয় বলে মন্ত...
23/10/2024

রাষ্ট্রপতি পদে শূন্যতা এই মুহুর্তে রাষ্ট্রীয় সংকট সৃষ্টি করবে ও সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি করবে, এটা জাতির কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতির পদটা একটা সাংবিধানিক পদ, একটা প্রতিষ্ঠান, সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ। এই পদে হঠাৎ করে পদত্যাগের মাধ্যমে শূন্যতা সৃষ্টি হলে সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে, রাষ্ট্রীয় সংকটের সৃষ্টি হবে। রাষ্ট্রীয় সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথটা বিলম্বিত বা বাধাগ্রস্ত হওয়া বা কণ্টকাকীর্ণ হওয়া—সেটা জাতির কাম্য হতে পারে না।’
এ নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে উল্লেখ করে তা মোকাবিলা করার আহ্বান জানিয়ে সালাহ উদ্দিন বলেন, পতিত ফ্যাসিবাদ এবং তাদের দোসরেরা যাতে কোনো রকম ষড়যন্ত্র করে এখানে অন্য কিছুর পাঁয়তারা না করতে পারে, সে জন্য আমরা সবাইকে সজাগ থাকার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি এবং আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি। ঐক্যবদ্ধভাবেই সমস্ত ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করা হবে।
আজ ২৩ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার বিকেলে গুলশানস্থ বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
বক্তব্য দেখুন: https://youtu.be/0f1MO5n2qxw

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে বৈঠক করেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল।আজ বুধবার ২৩ অক্টোবর ২০২৪, সকাল সাড়ে ১০টায়...
23/10/2024

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে বৈঠক করেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল।
আজ বুধবার ২৩ অক্টোবর ২০২৪, সকাল সাড়ে ১০টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির পক্ষ থেকে বৈঠক অংশ নেন দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটি সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহ উদ্দিন আহমেদ।
বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, কেউ যেন কোনোভাবে দেশে নতুন করে সাংবিধানিক বা রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করতে না পারে, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। এ ধরনের সংকট তৈরির চেষ্টা করা হলে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করা হবে।

23/10/2024
নিজের ক্যারিয়ারের খবর নাই😃আসছে সাকিবের ক্যারিয়ার বাঁচাতে😃😃
23/10/2024

নিজের ক্যারিয়ারের খবর নাই😃
আসছে সাকিবের ক্যারিয়ার বাঁচাতে😃😃

গুম-খুনের মাস্টারমাইন্ড হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক👇বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত ...
22/10/2024

গুম-খুনের মাস্টারমাইন্ড
হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক
👇

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে দেশে অন্তত সাত শতাধিক ব্যক্তিকে গুম-অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। একইভাবে পতিত সরকারের দীর্ঘ শাসনামলে কয়েক হাজার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। এসব ভয়ংকর অপরাধের বেশির ভাগের মূল পরিকল্পনাকারী বা মাস্টারমাইন্ড ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক। তার সহযোগী হয়ে নির্দেশদাতার ভূমিকায় ছিলেন বরখাস্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, সাবেক আইজিপি এ একে এম শহীদুল হক ও বেনজীর আহমেদ।

গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের অনেকে গুমসংক্রান্ত কমিশনে এমন অভিযোগ দিয়েছেন। হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত কমিশনের প্রাথমিক তদন্তে এর সত্যতা মিলেছে।

সূত্রমতে, গুমসংক্রান্ত কমিশন ও একাধিক #মানবাধিকার সংস্থার তদন্তে উঠে এসেছে, বিগত সরকারের আমলে গুম ও খুনের মাধ্যমে দেশজুড়ে ভয়ের সংস্কৃতি গড়ে তোলা হয়েছিল। এই অপকর্মে চার মূল হোতা ছাড়াও আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আরও কয়েকজন কর্মকর্তা যুক্ত ছিলেন। গুমের ঘটনা ব্যাপকভাবে ঘটতে থাকে দশম জাতীয় সংসদের নির্বাচন সামনে রেখে ২০১৩ সাল থেকে, চলে সরকার পতনের আগ পর্যন্ত। একটি গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা সংস্থাসহ কতিপয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে এ কাজে ব্যবহার করা হয়। এদিকে একটি #গোয়েন্দা সূত্র বলছে, গুম-খুনের সঙ্গে জড়িত বহু অপকর্মের মাস্টারমাইন্ড তারিক সিদ্দিক বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন। গত ৫ আগস্ট #আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরপরই দেশ থেকে পালিয়ে যান তিনি। ২০১৮ সালে প্রায় দুই মিলিয়ন পাউন্ড দিয়ে লন্ডনের অভিজাত গোল্ডারস গ্রিন এলাকার আলিশান বাড়িটি ছোট মেয়ে বুশরার নামে ক্রয় করেন তারিক। এ ছাড়াও সেখানে তার বিপুল সম্পদের মালিকানা রয়েছে।

অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, শেখ #হাসিনা সরকারের বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন, বিরোধী মত দমন, ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক খাতে লুটপাট, ব্যাপক মাত্রায় #বিচারবহির্ভূত #হত্যাকাণ্ড, #গুম, #মানবাধিকার লঙ্ঘনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এসব কাজে আওয়ামী লীগকে দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে কুশিলবের ভূমিকা পালন করেন তৎকালীন সরকারের উচ্চপদস্থ কয়েকজন কর্মকর্তা। নেপথ্যের মূল কারিগর ছিলেন মহা ক্ষমতাধর তারিক আহমেদ সিদ্দিক। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা ছিলেন ও ছোট বোন শেখ রেহানার দেবর।

এদিকে সূত্র বলছে, রিমান্ডে থাকা অবস্থায় সেনাবাহিনীর বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান গোয়েন্দাদের জেরার মুখে বলেছেন তারিক আহমেদ সিদ্দিকের নাম। জিয়া বলেছেন, তার কাছে সব ধরনের নির্দেশ আসত তারিকের কাছ থেকে। এ ছাড়া সাবেক দুই পুলিশপ্রধান শহীদুল হক ও বেনজীর আহমেদও অনেক ঘটনার নির্দেশদাতা ছিলেন।

#আমরাবিচারচাই
#সন্ত্রাস #আওয়ামীসন্ত্রাস
#আওয়ামীঅন্যায়
#বিচারবহির্ভূতহত্যা

22/10/2024

Address

Noakhali District
Noakhali Sadar Upazila

Telephone

+8801874595262

Website

https://instagram.com/mdtasnimhohenridoy?igshid=ZDdkNTZiNTM%3D,

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bnp Media Cell posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bnp Media Cell:

Videos

Share