কি সাংঘাতিক

কি সাংঘাতিক সাংঘাতিক সাংঘাতিক কথাবার্তা নিয়ে বানানো হয়েছে কি সাংঘাতিক

28/12/2024

নতুন বছর সবার জীবনে নিয়ে আসুক সুখ ও শান্তি

নারী তুমি ছলনাময়ী,আবার তুমি সফল কামি😄
28/12/2024

নারী তুমি ছলনাময়ী,
আবার তুমি সফল কামি😄

25/12/2024

আল্লাহ ২০২৫ সাল আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ
বছর বানিয়ে দিয়েন

17/12/2024

একশন একশন ডাইরেক একশন 🙃

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে একটি গল্প শোনাই, যা আমাদের বিজয়ের ইতিহাসের গৌরবময় অধ্যায়ের প্রতি...
15/12/2024

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে একটি গল্প শোনাই, যা আমাদের বিজয়ের ইতিহাসের গৌরবময় অধ্যায়ের প্রতিচ্ছবি।

---

স্বাধীনতার সূর্য

১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের শীতল এক ভোর। গ্রামের নাম মধুপুর। মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আনোয়ার হোসেন তাঁর দল নিয়ে ভারতীয় সীমান্ত থেকে গোপনে ঢাকার পথে রওনা দেন। তাদের লক্ষ্য ছিল শত্রুর একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যাম্প ধ্বংস করা। তারা জানতেন, এই মিশন সফল হলে ঢাকার পথ খুলে যাবে, আর স্বাধীনতার সুর্যোদয় হবে।

দলে ছিলেন ২২ জন মুক্তিযোদ্ধা—কেউ ছিলেন স্কুলশিক্ষক, কেউ কৃষক, কেউ আবার কলেজের ছাত্র। সবার হাতে ছিল সীমিত অস্ত্র, কিন্তু হৃদয়ে ছিল অদম্য সাহস। কমান্ডার আনোয়ার বললেন, “এই অভিযান আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লড়াই। যদি আমরা বাঁচি, তবে বিজয় আমাদের হবে। আর যদি না বাঁচি, তবে আমাদের রক্তে এই মাটির স্বাধীনতা আসবে।”

আক্রমণের রাত

ডিসেম্বরের ১৪ তারিখ রাতে তারা শত্রু ক্যাম্পের কাছাকাছি পৌঁছান। শত্রুরা ছিল সতর্ক। কাঁটাতারের বেড়া, মাটির বাঙ্কার আর ভারী অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে সুরক্ষিত ছিল ক্যাম্পটি। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধারা ভয় পাননি। আনোয়ারের পরিকল্পনা ছিল—প্রথমে বিস্ফোরকের সাহায্যে শত্রুর গোলাবারুদের গুদাম উড়িয়ে দিতে হবে। এরপর প্রধান ফটক দিয়ে আক্রমণ করে ভেতরের সৈন্যদের পরাস্ত করতে হবে।

রাত ২টা। এক নিঃশব্দে মুক্তিযোদ্ধারা শত্রু ক্যাম্পের চারদিকে অবস্থান নিলেন। হঠাৎ একটি তীব্র বিস্ফোরণ! গোলাবারুদের গুদাম উড়ে যায়, চারদিক আলোয় ভরে যায়। শত্রুরা হতবাক। মুক্তিযোদ্ধারা দৌড়ে ভেতরে প্রবেশ করলেন। “জয় বাংলা!” ধ্বনিতে আকাশ কেঁপে উঠল। শত্রুরা পালাতে শুরু করল, আর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের একে একে পরাস্ত করতে লাগলেন।

বিজয়ের সকাল

১৫ ডিসেম্বর সকালে পুরো ক্যাম্প মুক্ত। কমান্ডার আনোয়ার রক্তাক্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে বললেন, “আজ আমরা বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে। আরও কয়েক ঘণ্টা, আর আমাদের সোনার বাংলাদেশ স্বাধীন হবে।”
১৬ ডিসেম্বর সকালে ঢাকার আকাশে মুক্তির পতাকা উড়ল। আনোয়ার আর তাঁর দল রাজধানীতে প্রবেশ করলেন। পুরো জাতি তাদের বীরদের মতো স্বাগত জানাল।

শেষ কথা

আজ, ১৬ ডিসেম্বর, আমরা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করি, যাঁদের ত্যাগে আমরা স্বাধীন একটি দেশ পেয়েছি। তাঁদের সাহস ও আত্মত্যাগের গল্প যুগে যুগে আমাদের অনুপ্রাণিত করবে।

জয় বাংলা!

15/12/2024

হাসিনা পালানোর ভিডিও সবগুলো একসাথে🙃🙂🔙

13/12/2024

অবশ্যই, এখানে একটি গল্প দিলাম, যা ভালোবাসা এবং মিস করার অনুভূতিকে তুলে ধরে:

---

বসে থাকা চিঠি

নীলা প্রতিদিনের মতো আজও পুরোনো পার্কের বেঞ্চে বসে আছে। সন্ধ্যার আলো গোধূলির সঙ্গে মিশে গিয়ে এক ধূসর মায়া তৈরি করেছে। তার হাতে একটি ছোট্ট চিঠি। চিঠিটি অর্ণবের দেওয়া, এক বছর আগে। অর্ণব তার জীবনের একমাত্র এমন মানুষ ছিল, যাকে নীলা নিজের মনের কথা সবসময় খুলে বলত। কিন্তু অর্ণব এখন অনেক দূরে, এমন এক দেশে, যেখানে চিঠি পৌঁছায় না, ফোনের রিংটোন শোনা যায় না।

নীলা জানে, তাদের আর কখনো দেখা হবে না। কিন্তু চিঠিটি যেন তার কাছে অর্ণবের ছায়ার মতো। চিঠির প্রতিটি শব্দ অর্ণবের কণ্ঠস্বরের মতো মনে হয়। “নীলা, তুমি জানো তো, দূরত্ব কখনো ভালোবাসাকে হারাতে পারে না। আমি যেখানে থাকি, তুমি সবসময় আমার হৃদয়ে থাকবে।” এই লাইনগুলো নীলা বারবার পড়ে।

আজ নীলা অনুভব করছে, অর্ণব তাকে কাছেই আছে, এই বাতাসের স্নিগ্ধতায়, এই গোধূলির আলোয়। পার্কের চারপাশের পাতাগুলো হালকা বাতাসে দুলছে, যেন তার মনের অনুভূতিগুলো প্রকাশ করছে।

হঠাৎ, একটি পাখি তার সামনে এসে বসে। পাখিটির চোখে অদ্ভুত এক শান্তি। নীলা মনে মনে ভাবল, “অর্ণব কি এই পাখির মাধ্যমে আমাকে কোনো বার্তা পাঠাচ্ছে?”

নীলা চিঠিটি বুকে জড়িয়ে ধরে চোখ বন্ধ করল। তার মনে হলো, অর্ণবের স্পর্শ আবার ফিরে এসেছে। চোখ খুলে দেখল, পাখিটি উড়ে গেছে। কিন্তু তার মনের ভেতর একটি হাসি, একটি শান্তি রয়ে গেল।

কারণ নীলা জানে, ভালোবাসা হারিয়ে যায় না। সেটা দূরত্বে বা সময়ের পরিধিতে বাঁধা পড়ে না।

---

এই গল্পটি পড়ে কেমন লাগল?

05/12/2024

একটা ঈগলের গল্প (A Story of an Eagle)

05/12/2024

নিজের বউ পরকীয়া করতেছে। আর আমি দেখতেছি। ভেবেছিলাম বউকে সারপ্রাইজ দিবো।

তাই অফিস থেকে আজ একটু তারা তারি আসলাম। কিন্তু এসে দেখি আমার বউ।

অন্য একটি ছেলের সাথে উলঙ্গ অবস্থায় শুয়ে আছে।
আমি অবশ্য ভিডিও করে রাখলাম কারন পরে ইতি আবার অশিক্ষার যাবে তাই।

যাই হোক ওরা এখন রোমান্স করুক আমি বাইরে একটু চা খেয়ে আসি।

আবার ও প‍্রায় 1 ঘন্টা পর বাসায় আসলাম এসে দেখি বউ আমার সব ঠিক ঠাক করে রেখেছে।

কিছু বুজতে দিলাম না।

ইতি : আমার জানটা আজ এতো তারা তারি আসলো অফিস থেকে কারন টা কী।

হাসিব : না তেমন কিছু না। আজ একটু তারা তারিই ছুটি হলো।

ইতি : তোমাকে বলছি না যখন অফিস থেকে আসবে আমাকে ফোন দিয়ে আসবে। আমি তোমার জন্যে একটু নাস্তা তৈরি করবো।

হাসিব : আচ্ছা বাবা সরি আমার ভুল হয়েছে। এখন কিছু খাইতে দাও।

ইতি : তুমি ফ্রেশ হয়ে আসো । আমি সব কিছু রেডি করতেছি।

মেয়ে মানুষ কে চেনা বড়ই দায়। একটু আগে অন্য ছেলের সাথে পরকীয়া করলো। এখন আবার পুরাই চেন্স হলো।

ইতি : কি হলো কি ভাবতেছো। তোমাকে বললাম না ফ্রেশ হতে।

হাসিব : ঠিক আছে যাইতেছি।

এই বলেই হাসিব ফ্রেশ হতে যায়। কিন্তু ওয়াশ রুমে গিয়ে দেখে একটি টিশার্ট পরে আছে। কিন্তু এটা তো আমার না।

হাসিব : ইতি এই ইতি এই খানে আসো তো।

ইতি : হয়েছেটা কি শুনি। এমন ভাবে ডাকতেছো কী জানি কী হয়েছে।

হাসিব : এটা কার টিশার্ট । আর এখানে কি ভাবে এলো।

ইতি কিচুক্ষন চুপ থেকে বলতে শুরু করে।

ইতি : আরে চিনতে পারো নাই এটা ছোট ভাইয়ের। ও যখন সামনের বার এসেছিলো হয়তো ভুল করে ছেরে গেছে।

হাসিব : ও ঠিক আছে।

এই ভাবেই দিন যেতে লাগে। হাসিব অনেক ভালোবাসে ইতিকে তাই কিছু বলে না। সব কিছু সজ‍্য করে।

অফিস শেষে হাসিব সিয়েনজিতে করে বাসায় যাইতেচে এমন সময় ট্রাফিক জ‍্যামে পরে যায়।

একটু বাইরে তাকাতেই দেখতে পায় যে ইতি আর সেই দিনের ছেলেটি রিশকায় করে আমার বাসার দিকেই যাচ্ছে।

ইতি : এই রহিম কবে আমাকে বিয়ে করবা বলো না প্লিজজ।

রহিম : আরে পাগলি আর কিছু দিন অপেক্ষা করো বিয়ে করে নিয়ে আসবো তোমাকে ।

ইতি : তাই জান।

রহিম :হুম জান আমার ❕

এই সব কিছুই হাসিব শুনতে পায়। সিয়েনজিতে থাকার কারনে ইতি দেখতে পায়না হাসিব কে।

হাসিব একটু আগেই বাসায় পৌছায় গিয়ে দেখে যে ইতি নেই।

প্রায় 30 মিনিট পর ইতি আসলো বাসায়।

হাসিব : কোথায় গেছলা তুমি ।

ইতি : আমি একটু বাইরে গেছলাম আমার বান্ধবীর বাসায়।

হাসিব : একাই যে গেলা আমাকে নিয়ে যাইতে তো পারতে।

ইতি : এতো কথা বলতে পারবো না। একা গিয়েছি তা কি হয়েছে।

হাসিব : তুমি ইদানিং খুব চেন্স হয়েছো।

ইতি : তো কী হয়েছে।

হাসিব : বাদ দাও জান কাছে আসো না গো একটু আদর করি তোমাকে ।

এই বলেই ইতিকে কাছে এনেই যখন ঠোটে ঠোট লাগাতে যাবে তখনি ইতি বলে উঠলো।

ইতি : এই ছারো ত আমাকে সব সময় এই সব ভালো লাগে না আমার বুজছো।

হাসিব : সব সময় মানে। আমি আমার বউকে যখন খুশি আদর করতে পারি।

ইতি : না পারো না বুজছো।

হাসিব : তুমি কি আমার প্রতি বিরক্ত ইতি।

ইতি : কেনো আমার আছার আছারনে বুঝতে পারো না আমি কি চাই।

হাসিব : কি চাও তুমি বলবা একটু দয়া করে।

ইতি : আমি ডিভোর্স চাই ডিভোর্স ।

হাসিব : পাগল হয়েছো তুমি নাকি হ‍্যা আমার সন্তান তোমার পেটে আর তুমি বলতেছো কি সব।

ইতি : কেনো বাচ্চা নষ্ট করবো। আর সমস্যা হবে না।

এই কথাটি শুনার পর হাসিব আর ঠিক থাকতে পারে না তাই ঠাসসহ ঠাসসস করে থাপ্পড় লাগিয়ে দেয়।

হাসিব : আর যেনো কখনো না শুনি যে তুই ডিভোর্স কথা বলতেছিস।

ইতি : একবার কেনো হাজার বার বলবো আমি ?

হাসিব : ভালো হবে না এটা মনে রাখিস।

ইতি : তোকে ডিভোর্স দিতে হবে না আমি নিজেই দিবো ডিভোর্স।

হাসিব আর কিছু না বলে বাইরে চলে যায়।

ইতি : হ‍্যালো রহিম তুমি কবে বিয়ে করবা বলো তো আগে আমাকে।

রহিম : আরে এতো পাগল হচ্ছো কেনো।

ইতি : আমার স্বামী সব কিছু জেনে গেছে । তাই ওকে আমি ডিভোর্স দিয়ে তোমাকে বিয়ে করবো।

রহিম : ওকে ঠিক আছে সমস্যা নাই আর 1 মাস পর বিয়ে করবো দুজনে।

ইতি : ঠিক আছে রহিম I love you?

রহিম : i love you 2 ❤

ইতি : আচ্ছা ঠিক আছে ভালো থেকু জান উমাহাহাহহাহাহা।।

হসিব : এই যে খাবার এনেছি বাইরে থেকে খেয়ে নেও।

ইতি : তুমি খাও আমি খাবো না।

হাসিব : আচ্ছা তোমার ইচ্ছে ।

এই বলে ফোনটি রেখে আবার বাইরে যায় হাসিব। কিন্তু কী যেনো মনে করে ইতি হাসিবের ফোনটি চাপতে লাগলো।

তখনি ইতির চোখ পরে রহিম আর ইতির পরকীয়া ভিডিও ।

তার মানে কি হাসিব সব কিছুই জানে। এইগুলা ভাবতে ভাবতে ইতি ঘুমিয়ে পরে।

কিন্তু ..........
পরের দিন ইতি শুনতে পায় যে রহিম নাকি __

চলবে...?

গল্প : বিচ্ছেদ

#পর্ব - ০১

কেমন হয়েছে কমেন্ট করে জানাবেন

😂
04/12/2024

😂

মনে হয় জীবনে প্রথমবার লাও দেখছে, 😂🙃
04/12/2024

মনে হয় জীবনে প্রথমবার লাও দেখছে, 😂🙃

Today best photo
04/12/2024

Today best photo

04/12/2024

Funny video

30/11/2024

পুরুষের সাফল্যর পিছনে মা ছাড়া দ্বিতীয় নারী থাকে না😅
কারণ "দ্বিতীয় নারী একটি সফল পুরুষকে খোঁজে💔

06/11/2024

Probasi

15/08/2024

প্রশ্নঃ নামায বিশুদ্ধ হওয়ার পূর্বশর্ত কি?

07/12/2023

আহ কল্পনাতে কত যে তাকে ছুইলাম😊

Address

Narayanganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কি সাংঘাতিক posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to কি সাংঘাতিক:

Videos

Share