Sajol The Junior

Sajol The Junior জীবন যতক্ষন
ইচ্ছা,স্বপ্ন,আকাঙ্ক্ষা ততক্ষন।
এরই নাম মানুষ!
(1)

02/10/2024
ধান্দাবাজি আর সুবিধাভোগের জন্য বাংলাদেশই বোধহয় পৃথিবীর ভেতর সবথেকে নিরাপদ স্থান। এটা মুলত একটা ভৌগলিক রোগ। এলিট থেকে ফকি...
25/08/2024

ধান্দাবাজি আর সুবিধাভোগের জন্য বাংলাদেশই বোধহয় পৃথিবীর ভেতর সবথেকে নিরাপদ স্থান। এটা মুলত একটা ভৌগলিক রোগ। এলিট থেকে ফকির প্রায় সবশ্রেনির মানুষের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এই রোগ চরমভাবে বিস্তার করেছে।
দুটি বিষয় নিয়ে আজকের কথা।
প্রথমত,
কিছুদিন আগেই দেশ স্বেরাচারী অগ্নিরথ থেকে মুক্তি লাভ করলো। স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পদত্যাগের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা খুন,জুলুম,নির্যাতন,নাশকতা,অরাজকতাসহ সকল দুর্নীতির সমাধি হলো। হাজারের বেশি সংখ্যক পরিবার তাদের সোনার টুকরাকে হারিয়ে আজ পাগলপ্রায় অবস্থায় জীবনের চাকা ঘুরাচ্ছে। হাসপাতালের বেডে এখনও কাতরাচ্ছে শতশত জীবন। সবেমাত্র নতুন কিছু মুখ রাষ্ট্র পরিচালনার হাল ধরেছে। হাজার হাজার মিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার,দেশের কাধে ৯৯ বিলিয়ন ঋণ। ক্ষতিগ্রস্ত সকল প্রতিষ্ঠান রিকভারি করে দেশ পরিচালনায় উপযুক্ত করার চাপ। দেশের অভ্যন্তরীন যোগাযোগ, শান্তি,আইন ও সুরক্ষা নিশ্চিতে একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়ে তা বাস্তবায়ন করার প্রচেষ্টা। এ যেন সাগরের মাঝথেকে মুক্তা খোজার মত অবস্থা।
তবুও এই নতুন সরকার সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে চ্যালেন্জগুলা গ্রহন করেছে। দেশকে একটি সুসংগঠিত রুপে পৌছে দিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছে।

ঠিক এরই মাঝে কিছু বুনোবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ বাপের হোটেলের আবদার নিয়ে হাজির। তাদের এ দবি মানতে হবে,সে দাবি মানতে হবে.... মানে তাদের দাবিদাওয়ার শেষ নেই। সরকার যেন এদের জন্য দাবির হাঁড়ি নিয়ে বসে আছে৷ এই সাইকো গুলো কি আদৌ মানুষের কাতারে পড়ে?? এই ১৬ বছর এদের এই বাপের হোলেটের আবদার কই আছিলো?? ক্রান্তিলগ্নে দেশ যখন বিভিন্ন চ্যালেন্জের সাথে সর্বশক্তি নিয়ে যুদ্ধ করছে,মেরুদন্ড সোজা করে দাড়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছে ঠিক সেই মুহুর্তে আপনাদের মত সুবিধাভোগী গুলা দাবি-দাওয়া নিয়ে হাজির হইছেন। দাবি-দাওয়া তো পরের কথা,আগে আপনার চাকুরী নিয়ে চিন্তা করুন।
দেশ না থাকলে আপনি থাকবেন,আপনার চাকুরী থাকবে?
মানুষ আপনারা.??

আনসার বাহিনী কতৃক আজকের ঘৃণিত কাজগুলার তিব্র নিন্দা জানাই। অমানুষের মত চলে গেছেন সচিবালয় ঘেরাও করতে। এটা কি আপনি বেডরুম মনে করছেন?? ছাত্ররা যেটা করেছে সেটা শতভাগ যৌক্তিক। ছাত্র কতৃক এই পদক্ষেপ আরো আগে নেওয়া উচিৎ ছিলো। এখন থেকে এইসব বুনোবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের জন্য পদক্ষেপগুলা নিয়মিত হবে আশাকরি।
তবে সাধারণ ছাত্রছাত্রী ছিলো বিধায় আজ নির্যাতনের শিকার হন নাই।গরুপেটার সাক্ষী হন নাই। স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পোষা বাহিনীগুলা থাকলে আগমী ১ সপ্তাহ সকলকে বেড-কমোড ইউস করায় ছাড়তো। ঘুমের ঘোরেও চিল্লায় ক্ষমা চাইতেন। এগুলার কিছুই আপনাদের সাথে হয়নাই। ভালো ব্যবহারের মুল্য দিতে শিখুন।
ঘৃণা হয় আপনাদের নিয়ে কথা বলতেও। শুধু বিবেকের তাড়নায় বলি।

দ্বিতীয় বিষয়টি হলো,
সম্প্রতি ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে দেশ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকলাখ মানুষ। যে যার মতো করে পারছে মানুষের জীবন বাচাতে চেষ্টা করছে। কেও করছে উদ্ধার,কেও ত্রান দিয়ে সহযোগিতা করছে। ধর্ম,বর্ণ,সেলিব্রিটি,রাজনীতিবিদ,পুরোহিত,আলেমসমাজ সকলেই এই দুর্যোগ মোকাবেলায় দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। এরই মাঝে কিছু হুজুর বিশেষ বয়ান নিয়ে ব্যস্ত আছে। সম্প্রতি আমির হামজার এক বয়ানে দেখলাম সে আবু সাঈদ নিয়ে খুব উৎসুক। আবু সাঈদের মৃত্যু শহীদি মৃত্যু নাকি আত্মহত্যার মৃত্যু এটা নিয়ে কয়েক হাড়ি যুক্তির হাট বসিয়েছে।প্রতি কথায় কথায় মুটামুটি ৪ আলিফ টান দিয়ে অতি গুরুত্বপূর্ণ বয়ানের একটা পাটসাট নিচ্ছে। আরে ভাই এইডা কি কোনো ওয়াজ?? ধর্মীয় বিষয়গুলো কি এসবের থেকে তুচ্ছ?? এগুলো আলোচনায় জনগনকে কি বুঝাবেন? যে মুহুর্তে মানুষ আছে মানুষের জীবন বাচাতে ব্যস্ত,নিঃশ্বাসটুকু ফেলাতে ব্যস্ত সেই মুহুর্তে এই বিখ্যাত পরহেজগার ব্যক্তি আবু সাঈদের মৃত্যুকে আত্মহত্যার তকমা দিয়ে কি বিশাল ফজিলাতুপূর্ন ওয়াজ করতেছেন? এসব মুষ্টিমেয় হুজুরগুলার জন্য ওয়াজ মাহফিলের ইমেজ যথেষ্ট নষ্ট হচ্ছে। আলেমসমাজের সম্মানহানি ঘটছে।
এই মুহুর্তের জন্য এগুলা কোনো যৌক্তিক আলোচনা না। এগুলা অনলাইন গরম করে নিজেকে বিশিষ্ট করে তুলে ধরার ধান্দা মাত্র।

পারলে মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসুন।
দেশকে সাহায্য করুন,দেশের ক্রান্তিলগ্নে আপনারা সুজোক খোজার চেষ্টা করিয়েন না। দেশের সাময়িক সমস্যাগুলা আজীবন থাকবেনা কিন্তু এমন মুহুর্তে আপনাদের সুফল এবং কুফল অবদানগুলু অবশ্যই রাষ্ট্র আজীবন মনে রাখবে।
মনে রাইখেন, দেশ আপনার মাঝে বাস করে আর আপনি দেশের মাঝে।
মানুষ হোন!

প্রেয়সীর কাটার আঘাতও কি মধু লাগে??হ্যা,,বিষয়টা অনেকটা এমনই।চলমান ইস্যু নিয়ে কিছু কথা না বল্লে নিজের বিবেকের সাথে অন্যায় ...
21/08/2024

প্রেয়সীর কাটার আঘাতও কি মধু লাগে??
হ্যা,,বিষয়টা অনেকটা এমনই।
চলমান ইস্যু নিয়ে কিছু কথা না বল্লে নিজের বিবেকের সাথে অন্যায় করা হবে।

ভারতের পানিতে কি ডুবছেনা হিন্দুরা??কোথায় মোদির সেই মায়াকান্না??
মায়াকান্না এখন থাকবেনা এটা আমি আপনি সবাই মনে মনে জানি,বুঝি। মোদি একজন তুখোড় রাজনীতিবিদ। তবে সে আপনার আমার মত নিজ পায়ে কুড়াল মারা রাজনীতি করেনা। তার রাজনীতি কথিত সংখ্যালঘু নিয়ে অর্থাৎ তিনি সংখ্যালঘু রাজনীতি আসক্ত।

স্বরনকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যায় ডুবছে আমার দেশ। ফেনি,কুমিল্লা,নোয়াখালী এবং সিলেট প্লবিত। ডুবছে ৯০ হাজারের বেশি গ্রাম,লক্ষ লক্ষ মানুষ। এখানে আছে হিন্দু,মুসলমান,মসজিদ,মন্দিরসহ আরো অনেক ধর্মীয় উপাসনালয়। মসজিদে আছে কুরআন,মন্দিরে আছে দেবদেবীর মূর্তিসহ হিন্দুধর্মের ধর্মীয় বিভিন্ন উপকরণাদি।

যুদ্ধের পর থেকে চুষতে থাকা ভারতের সর্বশেষ এই পানি নির্যাতনের কারনে এসব অঞ্চলে বসবাস করা হাজার হাজার হিন্দু পরিবারও অবর্ণনীয় ক্ষতির মধ্যে পড়েছে। ভারতীয় দেওয়া পানিতে বহু মন্দির, দেবদেবী, হিন্দুদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও ডুবে গেছে ইতিমধ্যে।

ছাত্রজনতার আন্দোলন,অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে খুনী,স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার ও তার পোষা গণমাধ্যম বাংলাদেশে কথিত হিন্দু নির্যাতনের নামে ব্যাপকভাবে মিথ্যা প্রোপাগান্ড ছড়ায়,দেশ বিদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন সংবাদ প্রচারের নামে নিজের সংখ্যালঘু রাজনৈতিক শক্তিকে কিছুটা শক্তিশালী করার চেষ্টা করে। কিন্তু আজ তার ছেড়ে দেওয়া পানিতে হাজার হাজার হিন্দু পরিবার বিপর্যয়ের মুখে পড়লেও এ নিয়ে টুঁ শব্দ করতে দেখা যাচ্ছে না তাকে কিংবা তার পোষা মিডিয়াকে। এদেশেরি বহু তেলবাজ দেখেছি এতদিন,যারা মোদির দেখানো পথ অনুসরণ করে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের ব্যাপক চেষ্টা চালিয়েছে। তাদেরও নেই এ নিয়ে তেমন কোনো দৌড়ঝাপ,মাথাব্যথা। শাহবাগেও নেই কোনো উত্তাল কন্ঠের আন্দোলন। কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করা হয় নাই হিন্দু সম্প্রদায়কে ট্রাম্পকার্ড বানিয়ে খেলা করা মোদি সরকারের পক্ষ থেকেও।

ভারত কি আসলেই বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের ভালো চায় নাকি তাদের ব্যবহার করে কেবলই নিজেদের ফায়দা লুটতে চায়,প্রশ্নটা রেখে গেলাম সকল হিন্দু ভাই-বোনদের কাছে।

যখন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়তাম তখন থেকে শুনে এসেছি "বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ"। মায়ের মুখ থেকে শুনে এসেছি এদের মাটি ও মানুষের শেকড় নদীর সাথে একই সুতোয় গাথা। আর এই নদীকে ব্যবহার করেই ভারত ধ্বংস করছে বাংলাদেশকে।

চলমান ইস্যুতে গুগল ঘাটাঘাটি করে জানলাম দু’ দেশের মধ্যে ৫০টির বেশি নদীর যোগ সংযোগ আছে যার প্রায় প্রতিটি নদীতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করছে। ফলাফলস্বরুপ শুকনো মওসুমে ইচ্ছামতো পানি আটকে রাখছে আর বর্ষা মৌসুমে একযোগে বাধগুলাকে ছেড়ে দিয়ে পানির সয়লাব করে বাংলাদেশকে মারছে।যার ফলে প্রতি বছরেই আমাদের দেশের একটি অংশ বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে।
ফসলাদি, ঘরবাড়ি ও সম্পদের যে অবর্ণনীয় ক্ষতি হচ্ছে তা একবার ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলেও বুকটা কেপে উঠে।

বন্যার সঙ্গে দেখা দেয় নদীভাঙন। নদী ভাঙনে অসংখ্য গ্রাম-জনপদ, শস্যক্ষেত, বৃক্ষ এমনকি শেষ সম্বল ভিটেমাটি টুকুও নদীগর্ভ বিলীন হয়ে যায়।

বাংলাদেশ-ভারত সিমান্তে নদীগুলোর ভাঙনে বাংলাদেশ এযাবৎ বহু ভুমি হারিয়েছে,নদীভাঙ্গনে হারানো ম্যাক্সিমাম ভুমিগুলো পরবর্তীতে ভারতের দখলেই গিয়েছে।নিশ্চিত থাকুন ভারত বাংলাদেশের প্রতি ১ টি বাক্যও যদি উচ্চারণ করে তবে সেটি নির্ঘাত বোকা বাঙ্গালীকে মারতে এবং তাদের উদ্দেশ্য সফলের লক্ষে করেছে। অথচ এই মোদি এবং ভারতকেই আবার এদেশেরই কিছু সো-কল্ড পলিটিশিয়ান তাদের বন্ধু ভাবছে,সাহায্য চাইছে,প্রাধান্য দিচ্ছে এমনকি মৃত্যুর পূর্বমুহূর্তে একবার ভারতের নামটি উচ্চারণ করে ইহকাল ত্যাগ করছে। ধিক্কার জানাই আপনার মত নব্য রাজাকারের বংশধরদের।জনগণ কম কষ্টে
অর্ধনগ্ন করে গণপিটুনি দিয়ে কান ধরে উঠবস করায়না ভাই.!!
আপনি মানুষ,এসবে মায়া লাগাবেন তবে তার আগে প্লিজ.... একটাবার কথাগুলা বিবেকের খাচায় ট্যানেস্ফার করিয়েন।

এটা বুঝতে আপনাকে কষ্ট করতে হবেনা,খুব সোজা একটা বিষয় চিন্তা করুন ; এই যে ভারত বাঁধ খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে ডুবিয়ে দিল, মোদি কী ভেবেছে এতে কত শত হিন্দুর ঘরবাড়ি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ফসল ডুবে গেছে। স্বপ্ন ভেঙে কত হিন্দু যুবক নিঃস্ব হয়ে গেছে? কত মন্দির, দেবদেবী ডুবে গেছে? এদেশের হিন্দুদের নিয়ে যদি মোদি এবং ভারতের এত মাথাব্যথা থাকতো তাহলে এইভাবে পানি ছাড়ার আগে তাদের কথা চিন্তা করত।বাংলাদেশ এবং হিন্দুদের নিরাপত্তায় অন্ততপক্ষে একটাবার ঘোষনা দিয়ে হলেও বাধ ওপেন করতো। কিন্তু মোদির দরকার রাজনীতি,কোনো হিন্দু কিংবা কোনো সম্প্রদায় নয়। আবার এই সহজ-সরল হিন্দুসম্প্রদায় ভাই-বোনদের ঢাল বানিয়েই তার সিংহাসন।

শুধু এতটুকুতেই শেষ না।

বাংলার মানুষ কিংবা হিন্দুদের নিয়ে ভারতের মিডিয়া বা হিন্দুত্ববাদীরাও কোন কথা বলেনাই, বলবেও না। কথা বলবে না বাংলাদেশের হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। রানা দাশগুপ্ত কিংবা প্রিয়া সাহারা ভারতকে বলবে না, আপনাদের ষড়যন্ত্রে আর নির্যাতনে এই দেশের শত সহস্র হিন্দু নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। ভারত এবং মোদি হিন্দুদের ডুবিয়ে মারলে তা নিয়ে কেউ কথা বলে না।আসলে তারা যেটা করে সেটা হলে সংখ্যালঘু নামে রাজনীতি।ওদের মুখ্য উদ্দেশ্য রাজনীতি,ঢাল সংখ্যালঘু।এই সংখ্যালঘু কেও নির্যাতনের শিকার হলে কিংবা মারা গেলে ওরা বরং বেশি খুশি হয়।তাতে রাজনৈতিক মঞ্চ শক্ত হয়। মনে রাখবেন,আপনি ওদের কাছে শুধুই একজন হিন্দু না,একটি রাজনৈতিক গুটিও।

পরিশেষে এতটুকুই বলতে চাই,নিজেকে আর ব্যবহৃত হইতে দিয়েন না। ওদের কুটকৌশলে রাজনৈতিক গুটি হয়ে থাইকেন না। প্লাবিত ৪ জেলায় বহু হিন্দু ভাইদের খামারের মুরগী,গোয়ালের গরু ভেসে গেছে। বহু হিন্দু ভাই পথে বসেছে,বৃদ্ধ মায়েদের আহাজারি থামছেনা। এর প্রতিবাদ করুন। হিন্দু পরিষদ, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ, হিন্দু মহাজোট আপনারা কোথায়? আসুন!
রাজপথে নামুন!
পরিকল্পিত এই নির্যতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন।
নাকি প্রেয়সীর কাঁটার আঘাতও মধু লাগে?

15/06/2024

মনে আছে তো??

এই ঈদে পাঞ্জাবি টাঞ্জাবি কিনার ইচ্ছে ছিলোনা একদমই।কি মনে করে সন্ধ্যার পর Noim ব্রোর সাথে ঘুরতে ঘুরতে Easy 'র ভেতরে ঢুকে ...
02/04/2024

এই ঈদে পাঞ্জাবি টাঞ্জাবি কিনার ইচ্ছে ছিলোনা একদমই।কি মনে করে সন্ধ্যার পর Noim ব্রোর সাথে ঘুরতে ঘুরতে Easy 'র ভেতরে ঢুকে গেলাম,৩০ মিনিট ধরে খুঁটাখুঁটির পর একটা পাঞ্জাবি চয়েস হলো। তাও আবার ভিষণ চয়েস😊 গায়ে দিয়ে আয়নার সামনে দাড়িয়ে ৩-৪ এ্যাঙ্গেল থেকে ঘাড় যতটুকু ঘুরে ততটুকু ঘুরিয়ে ঘারিয়ে দেখতে লাগলাম কেমন হলো😄
বাহ.!!! একদম ঝাক্কাস😎
মনেহলো এটা শুধুমাত্র আমার জন্যই তৈরি হয়েছে😄
সাইজ চাইলাম,সেলসম্যানও খুব গুরুত্বসহকারে সাইজ আনতে গেলো স্টকে।
টানা ৮ মিনিট পর ফিরে আসলেন তিনি.!

কই ভাই,পাঞ্জাবি কই আমার.??

-- সরি স্যার,আপনি যেই সাইজ খুজতেছেন ওটা বর্তমান আমাদের স্টকে নেই।

মনটা খারাপও হলো আবার গরমও হলো।
কিনবোনা,,একটা ভাবে ছিলাম।
চয়েসও হতোনা তাও একটা ভাবে থাকতো।
কিন্তু ৩০ মিনিট ধরে খুঁটাখুঁটির পর একটা চয়েস হলো অথচ তার সাইজ নেই,কেমনডা লাগে..!!!😐
আবারো বল্লাম ভাই একটু ভালো করে খুজে দেখেন।
তার উত্তর-
--স্যার আমি যথেষ্ট সময় নিয়ে দেখেছি,আপনি যেই সাইজ খুজছেন ওটা শেষ!!

কিছুক্ষণ ওর দিকে রেগেরুগে তাকিয়ে রইলাম,বুঝতে পারলো ওর উপস্থিতিতে আমি রেগে যাচ্ছি।তাই সে অন্যত্র চলে গেলো।

ভাঙ্গাচুড়া মনটা নিয়ে আমিও প্রস্থান করলাম।
না পাওয়ার স্থানে বেশিক্ষণ থাকতে নেই,দ্রুত প্রস্থান করতে হয়।নাহলে হৃদয়ে বিষাদেরা ঘর বাধে।

বুঝলাম,অতিরিক্ত আশাই মানুষকে নিরাশ করে,হতাশার সৃষ্টি করে।
মানুষ পৃথিবীতে যা খুব করে চায়,যা খুব করে মনে ধরে তার বেশিরভাগই হয়তো কপালে ধরেনা,শেষমেশ পায়না..
হয়তো এমন করে সাইজে মিলেনা,
আর যা সাইজে মিলে,কপালেও মিলে তা হয়তো হৃদয়ে ধরেনা।
কিংবা-
মন টানেনা....😊

সুন্দরবন..... ওখানে কাটানো কিছু ক্ষুদ্র মুহুর্ত এবং চিত্র নিয়ে খুব দ্রুতই আসছি।
26/03/2024

সুন্দরবন.....
ওখানে কাটানো কিছু ক্ষুদ্র মুহুর্ত এবং চিত্র নিয়ে খুব দ্রুতই আসছি।

শুরুতেই সকলের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।আজ ২০ মার্চ আমার জন্মদিন ছিলো।আজকের এই দিনে আমার পরিবার-পরিজন,ভাই,বন্...
20/03/2024

শুরুতেই সকলের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।আজ ২০ মার্চ আমার জন্মদিন ছিলো।আজকের এই দিনে আমার পরিবার-পরিজন,ভাই,বন্ধুসহ অনেক শুভাকাঙ্খী আমাকে বিভিন্ন মাধ্যমে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।আপনাদের ভালবাসায় আমি সিক্ত,যতটা ভালবাসা পাবার এ্যাবিলিটি তৈরি করতে পারিনি তারচেয়েও বেশি ভালবাসা পেয়েছি।
এই ভালবাসার কাছে আমি ঋণী।
সকলের প্রতি অন্তরের অন্তস্থল থেকে জানাই সীমাহীন শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
এতটুকু দোয়া চাই,সর্বদা যেন সবার সাথে হাসিমুখে চলতে পারি,মানুষের উপকারে আসতে পরি,কখনও কারো ক্ষতি কিংবা অভিশাপের কারন যেন না হই।

পূর্বের দিনগুলোতে ইচ্ছা/অনিচ্ছায় কথা কিংবা কোনো কাজের মাধ্যমে কারো হৃদয়ে বিন্দুমাত্র আঘাত দিয়ে থাকলে তারজন্য একটা মানুষ হিসাবে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।

পবিত্র রমজান মাসের উছিলায় সৃষ্টিকর্তা সকলের প্রতি সদয় হোক, মঙ্গল করুক,সকলের হৃদয়ে নেমে আসুক অনাবিল শান্তি,তৃপ্তি এই কামনা করি।

08/03/2024

Friday special✌️✌️🎁🎁😊

মোড়ল সালামত সরকার,সঙ্গী ফজলু ও তাদের কারসাজি।

এমন নিত্য নতুন মজাদার ভিডিও উপভোগ পেজটি ফলো করে সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ।

বিশেষভাবে উল্লেখিত যে বিষয়টি,ধর্ম কিংবা নিদ্রিষ্ট কোনো ব্যক্তিত্বের ওপর আঘাত হেনে এই ভিডিওটা তৈরি করিনি।বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপটে তৈরিকৃত শর্টফিল্ম এটা।বর্তমান সমাজে এমন কিছু লেবাসধারী ব্যক্তি রয়েছে যারা কিনা ধর্মের সিল শরীরে লাগিয়ে এমন অপকর্মে লিপ্ত থাকে।
অথচ তারা জানেওনা এমন গর্হিত কাজ করে নিজেকে এবং নিজের ধর্মের স্থানকে কোন পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে।খোজ নিয়ে দেখুন প্রতিটি গ্রামে প্রতিটি মহল্লায় এমন লেবাসধারী দাড়ি-টুপিওয়ালা কিছু নিম্ন শ্রেনির মানুষ ধর্মকে ব্যবহার করে তাদের অপকর্ম নিদ্বিধায় চালিয়ে যাচ্ছে।
দোষ হচ্ছে দাড়ি-টুপির,কটাক্ষ হতে হচ্ছে গোটা দাড়ি-টুপিওয়ালাদের।
এসব এলাকাভিত্তিক ভন্ড সুদখোরগুলো থেকে দুরে থাকুন।
নিজে বাচুন,ধর্মকে অসম্মানের হাত থেকে রক্ষা করুন।
এই কথাগুলো হয়তো অনেকের গায়ে লেগে যাবে,যদি কারো গায়ে লেগেই যায় তবে তার ওই পচা দুর্গন্ধযুক্ত শরির নিয়ে পেজ থেকে দুরে থাকুন।
ধন্যবাদ সকলকে।

ফজলু ও বারেক-সালামত সরকারের একনিষ্ঠ কর্মী।মাঠ পর্যায়ে যাদের শক্তি আকাশ সমান😄বিস্তারিত দেখা যাবে ভিডিওতে।
06/03/2024

ফজলু ও বারেক-
সালামত সরকারের একনিষ্ঠ কর্মী।
মাঠ পর্যায়ে যাদের শক্তি আকাশ সমান😄
বিস্তারিত দেখা যাবে ভিডিওতে।

তিনি এলাকার মোড়ল সালামত সরকার।কখনো নাকি গরিবের প্রতি অবিচার করেন না!আসলেই কি তাই???বিস্তারিত দেখা যাবে ভিডিওতে😊
05/03/2024

তিনি এলাকার মোড়ল সালামত সরকার।
কখনো নাকি গরিবের প্রতি অবিচার করেন না!
আসলেই কি তাই???
বিস্তারিত দেখা যাবে ভিডিওতে😊

চিল থাকুন!😎 -- Mark Zuckerberg😊
05/03/2024

চিল থাকুন!😎
-- Mark Zuckerberg😊

দিনে দিনে গত হয়েছে বহুদিন।ব্যস্ততা,বিষন্নতা আর আত্নিক ক্লান্তিতে ভুলেই গেছিলাম বিনোদনের  জগতটাকে।শুরু করা যাক আবার,নতুন ...
04/03/2024

দিনে দিনে গত হয়েছে বহুদিন।ব্যস্ততা,বিষন্নতা আর আত্নিক ক্লান্তিতে ভুলেই গেছিলাম বিনোদনের জগতটাকে।
শুরু করা যাক আবার,নতুন কোনো শর্টফিল্ম দিয়ে😊

আমি বরাবরই শান্তিপ্রিয় মানুষ।প্রফেশনের পাশাপাশি টুকটাক মজা করতে ভালোবাসি।নিজে হাসা এবং অন্যকে হাসানো আমার প্রিয় কাজগুলার ভেতর অন্যতম।যদি কেও ভ্রু কুচকে আমার এই এ্যাক্টিভিটিস গুলা দেখেন তবে তারপ্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলছি " আমি মজা করার জন্য এগুলা করি,আপনার একান্তই যদি ভালো না লাগে তবে নিরবে প্রস্থান করুন,প্রস্থান করার সময় মনে শান্তি লাগলে টুকটাক দু-একটা সমালোচনাও করুন,পরিপূর্ন শান্তি দেবার জন্য আমি আপনার সেই আগোছালো সমালোচনাকেও সম্মান জানাবো😊"।
ভালো থাকুন সকলে।
দেখা হবে আবারো।

❤️
20/01/2024

❤️

30/12/2023

একতারার সুর.......
কি অসাধারণ..!!
বাউলের কন্ঠ,সুর,এ্যাটিটিউড এবং প্রতিভা আমার হৃদয়ে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে।
অনন্য প্রতিভায় গ্রাম বাংলার এক ক্ষুদে শিল্পী।

আমি চেয়েছিলাম তুমি হও হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের কোনো এক সহজ সরল নায়িকার মতো প্রানবন্ত।কোনো কোনো ঘুম না আশা বিদঘুটে রাত্ত...
24/12/2023

আমি চেয়েছিলাম তুমি হও হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের কোনো এক সহজ সরল নায়িকার মতো প্রানবন্ত।কোনো কোনো ঘুম না আশা বিদঘুটে রাত্তিরে তুমি ফোন করে গান ধরো "যদি মন কাদে তুমি ফিরে এসে,ফিরে এসো কোনো এক বর্ষায়"।

টিকটক ফেসবুক সেলিব্রিটি না হয়ে কিংবা কোনো উচ্চাভিলাষী না হয়ে হয়ে ওঠো শুন্য পকেটে থাকা প্রেমিকের হাত ধরবার মত দুঃসাহসি এক নারী। পড়ন্ত বিকেলে খুব শক্ত করে হাত চেপে ধরে রিকশায় চড়ে শহর দেখতে দেখতে হয়ে ওঠো চমৎকার প্রেমিকা।নিন্দুকের মুখে ঢিল ছুড়ে মেরে নিজের ব্যক্তিত্ব তাহার হৃদয়ে সপে দিয়ে হও এক বাধ্যগত নারী।

বৃষ্টি হলে শাড়ি চুড়ি পরে চোখে গাঢ় করে কাজল দিয়ে সাজুগুজু করো। চিঠিতে লিখে রাখো বৃষ্টি নামার আনন্দের সংবাদ। চিঠির খামে ভরে রেখো কয়েকফোটা বৃষ্টিও।

জন্মদিন এলে ওসব চিঠি কুরিয়ার করে পাঠাও,সঙ্গে পাঠাও গুনে গুনে বেশ কয়েকটি কদমফুল।

অথচ,অথচ তুমি নিজেকে জড়ালে ওয়েস্টার্ন পোশাকে।আমার প্রানবন্ত স্নিগ্ধ প্রেমিকা না হয়ে স্বাধীনতা নামক ডিজিটাল নষ্টামিতে নিজেকে জড়িয়ে হয়ে উঠলে এক নষ্টালজিক নারী।সোস্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে বাস্তবিক জীবন পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে নিজের বাহ্যিক গঠনকে হাতিয়ার করে নাপিত থেকে মুচি সকলের কাছে প্রশংসায় ভাসতে চাইলে।তারাও ভাসালো,চুবালো।
মুক্তি খুজতে গিয়ে খুজে পেলে দু'চারটা ছেলেসঙ্গ।
শান্তি খুজতে গিয়ে খুজে পেলে দু'চারাটা অপরিচিত কন্ঠ যা মোবাইলের ওপার থেকে ভেসে আসে।

সুখে থাকার জন্য স্বাধীনতা খুজতে গিয়ে খুজে নিলে নিজের নষ্টালজিক কারবার সম্পাদন করার মত এক বিশাল পৃথিবী।

আমি খুজি প্রেম,তুমি স্বাধীনতা।আমি রাখতে চাই নিরাপদে অথচ তুমি থাকতে পছন্দ করো কোলাহলে,আমি চাই একটু তোমার কাধে মাথা রাখতে তুমি চাও সেই কাধকে মুক্ত করতে।আমার এই সব চাওয়াকে তুমি যন্ত্রনা আর পরাধীনতা বলে উপাধি দ্যাও। তুমি মেনে চলো যাবতীয় অশ্লিলতা অথচ আমি হই লম্পট।

আমি বোধহয় সেইসব সরল আর লম্পট মানুষের দলে ভিড়েছি যাদের কাছে এখনো প্রেমিকার সম্মান, নিরাপত্তা আকাশচুম্বী।এখনো প্রিয় কন্ঠ শুনলে যাদের হৃদয় শুন্য হয়ে আসে,জোসনা দেখলে হতে চায় গৃহত্যাগী,বৃষ্টি দেখলে বিড়াল ছানার মত প্রিয়তমার বুকে ঢুকে বসে থাকতে চায় চুপচাপ।

আমি বোধহয় সেইসব সরল প্রেমিকদের দলের মানুষ যারা শুধু প্রেমিকার প্রেমটুকুই চিনেছে,নিরাপত্তার কথা ভেবেছে,সম্মানের ছায়ায় রাখতে চেয়েছে।
পরাধীনতা কিংবা কোনো মোহে আটকে রাখতে চাইনি।

তুমি হয়তো জানোনা,নারীর রুপ আর মোহ যদি আমায় টানতো তবে আমি পৃথিবীর এক'শতো তিরানব্বইটি দেশের নারীর রুপ আর মোহের দিকে ছুটতাম।
তোমাকে কেন্দ্র করে ঘুরতাম না।

~~~স জ ল

পুরুষের অসুখ বিসুখ হয় শরীরে,ছোটোবেলায় বিশ্বাস করতাম।কিন্তু এখন আর বিশ্বাস করিনা,অগ্রজদের পথে হাটতে বের হয়ে জেনেছি পুরুষে...
18/12/2023

পুরুষের অসুখ বিসুখ হয় শরীরে,ছোটোবেলায় বিশ্বাস করতাম।কিন্তু এখন আর বিশ্বাস করিনা,অগ্রজদের পথে হাটতে বের হয়ে জেনেছি পুরুষের মুলত অসুখ বিসুখ হয় মানিব্যাগে,লাইফ ক্যারিয়ারে।ছেলেমানুষের জ্বর,ঠান্ডা-কাশি কিংবা পরিচিত যত্তসব ছোটোবড়ো অসুখের নাম সব শরীরে হয়,ছেলেবেলায় এটা বিশ্বাস করতাম।বাড়ির চৌকাঠ পেরিয়ে শহরমুখী হয়ে বিভিন্ন মানুষ আর পরিবেশের সংমিশ্রণে এসে জেনেছি,ছেলেমানুষের মুলত সব ধরনের অসুখ বিসুখ হয় কালো মানিব্যাগটায়,ক্যারিয়ার নামক অদ্ভুত বস্তটায়।

যার কালো মানিব্যাগটা ভরা থাকে,সে ততই সুস্থ।যার ক্যারিয়ারটা উজ্জ্বল হয় সে ততই সম্মানের।পুরুষের মেরুদণ্ড মানিব্যাগ আর ক্যারিয়ার।
এই দুইটা জিনিস যার সুস্থ থাকে সে ততই শিরদাঁড়া করে দাড়াতে পারে।মানিব্যাগ অসুস্থ থাকলে সে পুরুষ সহজে দাড়াতে পারেনা।

পুরুষের আবেগ,চোখের জল-টল কিংবা রাগের কোনো দাম নেই।পুরুষকে না কাদার শাস্ত্র পড়ানো হয় চোখফোটার সাথে সাথেই।পুরুষের শখ,আহ্লাদ,স্বপ্ন ইচ্ছে থাকলেও তার কাজ নেই যদি ক্যারিয়ার আর মানিব্যাগটা কথা না বলে।ক্যারিয়ার আর মানিব্যাগটা অসুস্থ থাকলে বিশ্বস্ত চোখের দৃষ্টিও তীক্ষ্ণ হয়ে ওঠে,হাসির পাত্র হতে হয় বন্ধুমহলে।অযোগ্যে,অসম্মানের পাত্র হতে হয় প্রেমিকার কাছে।অবজ্ঞা,অবহেলার পাত্র হতে হয় আত্নীয়দের নিকট।

পুরুষকে বিচার করা হয় জ্বলজ্বলে ক্যারিয়ার আর কালো মানিব্যাগে।মানিব্যাগ অসুস্থ থাকলে সালিশ বিপক্ষে চলে যায়।মানিব্যাগ অসুস্থ থাকলে সত্যও মিথ্যা হয়ে যায়।ক্যারিয়ার অনুজ্জ্বল থাকলে প্রিয়তমার কাছেও অসহ্য মানুষ হতে হশ।পুরুষ মানুষের মানিব্যাগ আর ক্যারিয়ার অসুস্থ থাকলে তামাম দুনিয়ায় সব মানুষ বিপরীতে হাটে,সব প্রিয়তমারাও চোখ রাঙ্গাইয়া কথা বলে,সব....।

পুরুষ মানুষের সংসার হচ্ছে তার মানিব্যাগ আর ক্যারিয়ারের ভেতর।যে পুরুষের ক্যারিয়ার যতো সুস্থ,সে পুরুষের জীবন তত বেশি শান্তির।অসুস্থ মানিব্যাগ নিয়ে বন্ধু হওয়া যায়না।অসু্স্থ ক্যারিয়ার নিয়ে প্রিয়মানুষ হওয়া যায়না,সম্মানীয় হওয়া যায়না।অসুস্থ মানিব্যাগ নিয়ে বিচার পাওয়া যায়না।অসুস্থ ক্যারিয়ার কিংবা মানিব্যাগ নিয়ে স্বপ্ন দেখা যায়না।

সমাজ সংসার অসুস্থ ক্যারিয়ার আর তার মানিব্যাগের পরিচয় দিয়ে গেছে আরো জঘন্যভাবে।যে পুরুষের মানিব্যাগ অসুস্থ সে যেন মানুষি নয়।ক্যারিয়ারটাও অসুস্থ মানে তুমি মৃত জিনিসের মত অপ্রয়োজনীয়।ক্যারিয়ার অসুস্থ মানে তুমি সস্তা,অযোগ্য।
ক্যারিয়ার অসুস্থ মানে তুমি তুচ্ছ।

মানিব্যাগ আর ক্যারিয়ার মানেই জীবন।তারা সুস্থ মানে তুমি জনপ্রিয়।ক্যারিয়ার সুস্থ মানে তুমি সম্মানীয়।মানিব্যাগ সুস্থ মানে তুমি সঠিক,সত্য।ক্যারিয়ার সুস্থ মানে তুমি যোগ্য।মানিব্যাগ সুস্থ মানে তুমি ক্ষমতাশীল।ক্যারিয়ার সুস্থ মানে তুমি সুন্দর।মানিব্যাগ সুস্থ মানে তুমি নেতা।মানিব্যাগ সুস্থ মানে তুমি কবিতা।মানিব্যাগ,ক্যারিয়ার সুস্থ মানে তুমি স্মার্ট।

~~স জ ল

নীল খামে সতেরো খান চিঠি লিখিলাম,উত্তর আইলো না।তুমি কেমন আছো??অনাদরে,অবহেলায় কি তোমার ঠোঁট ফাটে,আকাশে বর্জ্রপাত হইলে কারে...
13/12/2023

নীল খামে সতেরো খান চিঠি লিখিলাম,উত্তর আইলো না।তুমি কেমন আছো??অনাদরে,অবহেলায় কি তোমার ঠোঁট ফাটে,আকাশে বর্জ্রপাত হইলে কারে জাপ্টাইয়্যা ধরো ? কে তোমারে বুকে আগলাইয়্যা রাখে...আমার হাসঁফাসঁ লাগে,সারাডাদিন একলা আনমনে কাটে,,তুমি কেমন আছো.!
জানবার লাইগা।
ডাকপিয়ন কত মাইনষের চিঠির উত্তর নিয়ে আসে,হারামখোর আমার লাইগা একখান চিঠি নিয়া আসে না।

ওই চেনা পথ,ভাঙ্গাচোরা ইটের রাস্তাখান দিয়া কত মাইনষে আহে যায়,কত মাইনষের দেহি,তোমারে ভুল কইরাও দেহিনা।পথ কি তোমারে আমারে চেনায় না,তুমি ভুল কইরা একদিন এই পথে আইবার পারো না.....এইপথ কত মাইনষেরে আপন মাইনষের ঘরে লইয়া যাইতাছে,জানোয়ার পথ শুধু তোমারে আমার ঘরে লইয়া আইতাছে না।

রেললাইনে চেয়ে থাহি,গাঙ্গের পারে বহে থাহি আর দেহি বাতাস বাদামের খোসা,পলিথিন,ঘরবারি,ধুলো-ময়লা,আম জাম কত কিছুই উরাইয়া নিয়া আহে,
অথচ এই বাতাস এতডাই বজ্জাৎ একটাবার তোমারে উড়াইয়া আমার কাছে নিহা আসে না.!

~~স জ ল

Address

Narail
9100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sajol The Junior posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sajol The Junior:

Videos

Share

Category