EHS Vlog

EHS Vlog "পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন ধন্যবাদ।


EHS 👌💕 Engineer
(1)

21/10/2024
19/10/2024

উঠতি বয়সে পা দেওয়া ছেলেটি ভালো নেই।
তার গার্লফ্রেন্ড তাকে ছেড়ে চলে গেছে।
ঊনষাট হাজার পাঁচশ সাতটি মেসেজে
সারাজীবন পাশে থাকার প্রতিজ্ঞা করেও
মেয়েটি আজ ছেলেটিকে ছেড়ে চলে গেছে।
ক্লাস সিক্স পড়ুয়া মেয়েটি ভালো নেই।
তার ছোট্ট মাথায় গণিতের সূত্রগুলো ঢুকছে
না, জটলা পেকে যাচ্ছে। পরীক্ষার চিন্তায়
গলা ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করছে।
ভ্যানচালক নুরুল মিয়া ভালো নেই।
তার আয়ের একমাত্র উৎস চারচাকার ভ্যানটি
ভেঙে পড়ে আছে। ছোট ছেলেটিরও চারদিন
থেকে জ্বর।
কোটিপতি রেহমান সাহেবও ভালো নেই।
খবর পেয়েছেন, দুদকের পরবর্তী টার্গেট
তিনি। এদিকে আবার বড় ছেলেটি নাকি
ধূমপান করা শুরু করেছে।
বস্তির স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে বড় হওয়া দশ
বছরের ছেলে রাশেদ ভালো নেই। দুই বেলা
খেতে না পারার যন্ত্রণায় সে ভুগছে। মায়ের
কাছে এক মুঠো ভাত চাইতে গিয়ে দুইটা লাথি
খেয়ে ফিরে আসতে হয়েছে তাকে।
ফেসবুকের আহ্লাদী মেয়েটি ভালো নেই। বড়
বোনের বিয়েতে সে একটিও ভালো সেলফি
তুলতে পারেনি। তাই তার মন ভীষণ খারাপ।
আমরা কেউই ভালো নেই। কেউই না। আমরা
যেনো ভালো থাকার নিয়ম বানিয়ে
ফেলেছি। কেউ বা নিয়ম বানিয়েছে
অঙ্কগুলো শেষ করতে পারলেই সে ভালো
থাকবে, আবার কেউ বা নিয়ম বানিয়ে
ফেলেছে ভালো সেলফি তোলা মানেই
ভালো থাকা। আবার কেউ কেউ বা নিয়ম
বানিয়েছে ব্যাংকে লাখ লাখ টাকা
জমানোটাই ভালো থাকা।
ভালো থাকার সীমাটাকে আমরা ক্ষুদ্র করে
ফেলছি দিনের পর দিন। উঠতি বয়সের
ছেলেটির কাছে একসময় ভালো লাগা ছিল
একটা গার্লফ্রেন্ড থাকা। এরপর তার কাছে
ভালো লাগা হল গলির শেষ মাথায় সবার
চোখের আড়ালে গার্লফ্রেন্ডের কোমড় ছুঁইয়ে
দেওয়া। এভাবে দিনের পর দিন ক্ষুদ্র হতে
থাকে তার ভালো লাগার ক্ষেত্র। সে কখনো
তার পরিবার, বন্ধুবান্ধব সবাইকে নিয়ে ভালো
লাগার ক্ষেত্র গড়ে তুলে না। তাই সামান্য
গার্লফ্রেন্ড চলে যেতেই সে আর ভালো
থাকতে পারে না।
বই পড়ুয়া মেয়েটির ভালো থাকার ক্ষেত্র শুধু
অঙ্কের সমস্যা সমাধানে সীমাবদ্ধ। সে
কখনোই চোখের চশমা ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে ঝুম
বৃষ্টিতে লাফায় না, কিংবা বসন্তের মাতাল
করা বাতাসে গা ভাসানোর কল্পনা করে না।
ভালো থাকার ক্ষেত্রটাকে ছোট করতে করতে
আজ আমরা কেউই ভালো নেই। সামান্য
গার্লফ্রেন্ড চলে যাওয়ায়, কিংবা সামান্য
ভালো সেলফি না আসায় আমরা ঠোঁট ভেল্টে
মন খারাপ করে পড়ে থাকি।.......বেশি কিছু না, ভালো থাকার
ক্ষেত্রেটাকে প্রসারিত করে ফেলুন দূর দিগন্ত
পর্যন্ত, যতদূর চোখ যায় ততদূর। দেখবেন সেদিন
গার্লফ্রেন্ড চলে যাওয়া উঠতি ছেলেটিও
ভালো থাকবে। নীল আকাশে সাদা মেঘের
ভেলা তার ভালো থাকার সংজ্ঞা হবে,
বসন্তের মাতাল হাওয়া হবে ভালো থাকার
উদাহরণ।
সেদিন আর কাউকেই ছোট ছোট বিষয়ে মলিন
মুখে থাকতে হবে না। সবাই ভালো থাকবে,
সবাই!

ছবিটির মধ্যে গভীর একটা অর্থ লুকিয়ে আছে যদি আপনি বুঝতে পারেন।
05/10/2024

ছবিটির মধ্যে গভীর একটা অর্থ লুকিয়ে আছে যদি আপনি বুঝতে পারেন।

এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯ টায় অফিসে ঢুকতো, তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।সে...
30/09/2024

এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া।
সে প্রতিদিন ৯ টায় অফিসে ঢুকতো, তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।

সে যে পরিমাণ কাজ করত তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।

ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত,এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে।
সিংহ ভাবল পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয় তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।

কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।

তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।
কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো,তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে।

সে একটা মাকড়সাকে নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোন কল মনিটর করবে আর নথিপত্র রাখবে।

সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে।

ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।

কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল।
আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি।

আমাদের কর্মী পিঁপড়া যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়,সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।

নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।

সিংহ সিদ্ধান্ত নিল পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে,সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সিংহ ঝিঁঝি পোকাকে ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল।
ঝিঁঝিপোকা প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।

কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে ঝিঁঝি পোকার একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো।

কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে ঝিঁঝিপোকা নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।

পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।

ঝিঁঝিপোকা পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল,‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।

পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল,সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল,তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে।
ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো,এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি,কর্মী ছাঁটাই করা হোক।

পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো।

বলুন তো কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?

ওই হতভাগ্য পিঁপড়া।😥

কারণ পেঁচার রিপোর্টে লেখা ছিল, এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।

#কালেক্ট

আন্দোলন করে চলমান ফ্যাক্টরি লাটে উঠাচ্ছেন, বন্ধ হয়ে গেলে কি করে খাবেন? উস্কে দেয়ার লোক অনেক আছে, চাকরি দেয়ার কিন্তু কেউ ...
03/09/2024

আন্দোলন করে চলমান ফ্যাক্টরি লাটে উঠাচ্ছেন, বন্ধ হয়ে গেলে কি করে খাবেন? উস্কে দেয়ার লোক অনেক আছে, চাকরি দেয়ার কিন্তু কেউ নাই 🙂 দেশের অর্থনীতি তে দেশের এই ফ্যাক্টরি মূখ্য ভূমিকা রাখে 🫡

29/08/2024

কাজ না করে, বসে বসে খেলে একদিন সব শেষ হয়ে যায়।

যার বাবা নাই😭তার কোনো আবদার নাই😢
29/08/2024

যার বাবা নাই😭
তার কোনো আবদার নাই😢

28/08/2024

@🛑🛑 #মাদকবিরোধী শহীদের বিচার চাই এই দাবিতে তাদের আন্দোলন,এই অকর্ম তার পিছনে যারা আছে, তাদের বিচার চাই, কীর্তিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জড়িত আছে, তার ও বিচার চাই, এই চেয়ারম্যান আমরা চাই না, এই বলে তাদের আন্দোলন,,!
@@ #আমরা কীর্তিপুর শৈরাচার মুক্ত চাই,,,,,,? 🛑🛑

28/08/2024

মাদক ব্যবসায়ী শহীদের বিচারের দাবীতে কীর্তিপুর বাজারের রাস্তা অবরোধ...!

M সোঁজা আর W উল্টো হয় কেন...? জানেন !? কারন; M (Man) সবসময়ই সোঁজা বোঝে আর W (Women) সবসময় উল্টো বুঝবে! Simple... 😂
28/08/2024

M সোঁজা আর W উল্টো হয় কেন...? জানেন !?
কারন; M (Man) সবসময়ই সোঁজা বোঝে আর W (Women) সবসময় উল্টো বুঝবে!

Simple... 😂

আমাদের হারানো ঐতিহ্য আবার ফিরে আসুক ❤️
06/08/2024

আমাদের হারানো ঐতিহ্য আবার ফিরে আসুক ❤️

আলহামদুলিল্লাহ 'একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার... 🇧🇩 এই স্বাধীনতা তোমাদের… পুরোটাই তোমাদের। Gems of Gen-Z. একেই বলে তরু...
05/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ
'একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার... 🇧🇩

এই স্বাধীনতা তোমাদের… পুরোটাই তোমাদের। Gems of Gen-Z. একেই বলে তরুণ্যের জয় ❤️

কর্মক্ষেত্রে মানুষরূপী গাধা ও বুদ্ধিমান মানুষ এর পার্থক্য :“ভাই পড়ুন, পড়ার কোন বিকল্প নাই। খালি শর্টকার্ট খুঁজেন না,  ...
09/07/2024

কর্মক্ষেত্রে মানুষরূপী গাধা ও বুদ্ধিমান মানুষ এর পার্থক্য :

“ভাই পড়ুন, পড়ার কোন বিকল্প নাই। খালি শর্টকার্ট খুঁজেন না, বুদ্ধিহীন হয়ে যাবেন।”

খুবই কর্মঠ, কাজ পাগলা চাইনিজরা শনি ও রবি দুইদিন ছুটি দেয়; দুপুরে লাঞ্চের পরে ঘুমানোর জন্য ১ ঘন্টা সময় দেয়। শুধু তাই নয়, সবাই যাতে ভালোভাবে ঘুমাতে পারে তার জন্য বিশেষ ধরনের চেয়ার দেয়, পরিবেশ বানিয়ে দেয়।

কেন?

তারা কি বোঝেনা যে ৭ দিনে ৬ দিন ১০/১২ ঘন্টা করে কর্মী কে খাটালে আউটপুট বেশি পাওয়া যাবে?

এই প্রশ্নটি আমি এক চাইনিজ কে করেছিলাম; তিনি উত্তর দিয়েছিলেন ৭ দিনে ৬ দিন ১২/১৪ ঘন্টা খাটিয়ে তুমি শুধু গা-ধা পালবে; কোয়ালিটি পেতে চাইলে তোমাকে মানুষ পালতে হবে, যার ব্রেনকে তুমি যত বৈচিত্র দিতে পারবে, প্রয়োজনমত রেস্ট দিতে পারবে ; ক্রিয়েটিভ আউটপুট পাবে।

তোমার কোম্পানির কাজ যদি গা-ধার কাজ হয় ; মানে বুদ্ধিমত্তা দরকার নাই শুধুমাত্র মাল বহন করতে পারলেই হলো, তাহলে ৭ দিনে পারলে ৭ দিনই কাজ করাও; যখন আর মাল বহন করতে পারবেনা তখন একটিকে বাদ দিয়ে আরেকটিকে নিয়ে নাও।

কিন্তু যদি বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়, তাহলে তাকে দুইদিন ছুটি, দুপুরে ঘুম, পেইড ভ্যাকেশন ইত্যাদি দিতে হবে।

সংগৃহীত পোস্ট।

(বি:দ্র: কষ্ট করে পড়ুন পড়ার অভ্যাস করুন, ধন্যবাদ)

সত্যিই বলেছেন কবি!!
06/07/2024

সত্যিই বলেছেন কবি!!

এমন বিষাক্ত গাছ সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা উচিৎহঠাৎ দেখলে বড় আকারের ধনেগাছ বলে ভুল হতে পারে। উচ্চতা দুই থেকে তিন ফুট। চি...
09/06/2024

এমন বিষাক্ত গাছ সম্পর্কে আমাদের সকলের জানা উচিৎ
হঠাৎ দেখলে বড় আকারের ধনেগাছ বলে ভুল হতে পারে। উচ্চতা দুই থেকে তিন ফুট। চিকন সবুজ পাতার ফাঁকে ছোট ছোট সাদা ফুলে আকর্ষণীয় দেখায় গাছগুলোকে। ত্রিভুজের মতো ছড়িয়ে থাকে অসংখ্য শাখা। বাড়ির আঙিনা, রাস্তার দুই ধার কিংবা ফসলের মাঠে জন্মানো এই গাছ হতে পারে মৃত্যুর কারন

দেখতে সুন্দর হলেও ছোট ছোট এই গাছ অত্যন্ত ভয়ংকর। দেশের বিভিন্ন এলাকায় কৃষি জমির আইল, পরিত্যক্ত কৃষি ও অকৃষি জমিতে ছড়িয়ে পড়া এই উদ্ভিদের নাম পার্থেনিয়াম। এটি মূলত বিষাক্ত এক আগ্রাসী আগাছা। এটি গায়ে লাগলে হতে পারে দুরারোগ্য চর্মরোগ। ফুলের রেনু শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করলে হতে পারে শ্বাসকষ্ট। এক পর্যায়ে পরিস্থিতি জটিল হয়ে মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

শচীন টেন্ডুলকার জীবনে যতবার আউট হয়েছেন আপনি হয়তো ততবার ক্রিকেট খেলাও খেলেননি। কিন্তু দিনশেষে আজকে শচীনকে পুরো পৃথিবীর ...
08/06/2024

শচীন টেন্ডুলকার জীবনে যতবার আউট হয়েছেন আপনি হয়তো ততবার ক্রিকেট খেলাও খেলেননি। কিন্তু দিনশেষে আজকে শচীনকে পুরো পৃথিবীর মানুষ "ক্রিকেট নক্ষত্র" হিসেবেই জানে বা চেনে।

মার্ক জুকারবার্গকে যখন তার গার্লফ্রেন্ড সকল সোশ্যাল সাইট থেকে ব্লক করে দেয়, তখন সে জেদ করে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইট ফেসবুক তৈরি করে, যার মাধ্যমে সে ওয়ার্ল্ডের টপ ফাইভ রিচম্যানদের একজন। আর আপনি হলে কী করতেন? শেভ করা ছেড়ে দিয়ে, সিগারেট টানতেন আর বলতেন- বেঁচে থেকে কী লাভ!

টমাস আলভা এডিসন একটা বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করতে গিয়ে যতবার ব্যর্থ হয়েছেন এই পৃথিবীর ইতিহাসে তত বছর কেউ বাঁচেওনি। ৯৯৯ বার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। আর আপনি? সাকসেস হওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন কতবার চেষ্টাটা করতে পারবেন?

সাইকেল গ্যারেজে কাজ করা রাইট ভ্রাতৃদ্বয় যতবার প্ল্যান করে বিমান উড়াতে চেষ্টা করে করে ব্যর্থ হয়েছেন, আপনি ততবার প্ল্যান করে পাখির উড়াও দেখেননি। তবু তিনি বিমানটা আবিষ্কার করেই ছাড়লেন।

উপসংহার:- নিজের কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে একবার জানান দেন সাকসেস না আসার আগ পর্যন্ত আপনি থামবেন না, হেরে গেলেও না, বারবার ব্যর্থ হলেও না। ছোটবেলায় যেভাবে একবার হাঁটতে না পারলে আবার চেষ্টা করতেন, পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়ে কান্না করতে করতে আবার দেয়াল ধরে হাঁটতে চাইতেন, এখন সময় এসেছে আবার দাঁতে দাঁত চেপে নাছোড়বান্দার মত লেগে থাকার। যে যাই বলুক, যে যা করুক, আপনি শুধু লেগে থাকেন। বাকিটা সিস্টেম্যাটিক্যালি সৃষ্টিকর্তা আপনাকে দিয়ে দিবেন। ( ফেসবুক থেকে সংগৃহীত )

Address


Telephone

+8801811438799

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when EHS Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to EHS Vlog:

Videos

Share