https://www.facebook.com/290724664133354/

Sadaf, Dhaka, Mymensingh (2025)

03/01/2025

শিশু হাতের মুঠোয় ধরে যে খাবারটা খেতে পারে তাই "ফিংগার ফুড"। ৬ মাস থেকেই শিশুরা হাতের কাছে যা পায় তা নিয়ে মুখে দেওয়ার চেষ্টা করে।
তাই এসময় শিশুর খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়তে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফিংগার ফুড..

✅ কি দেখে বুঝবেন শিশুকে ফিংগার ফুড দেওয়া যাবেঃ

🔹শিশু ঘাড়, মাথা শক্ত করে ভালোভাবে বসতে পারে

🔹হাতের মুঠোয় কোনও খাবার শক্ত করে ধরতে পারে

🔹মুখের কাছে কিছু ধরলে হা করে

🔹কেউ কিছু খেতে নিলে বাচ্চা হা করে / ঐ খাবারটা খেতে আগ্রহী হয়

🟢 ফিংগার ফুডের উপকারিতাঃ

🔹শিশু খাবার খেতে আগ্রহী হয়
🔹নিজে নিজে খাবারের অভ্যাস তৈরি হয়
🔹সব ধরনের খাবারে রুচি তৈরি হয়

🟢 যেসব খাবার দিবেনঃ

💠 ৬-৭ মাস বয়সেঃ
খাবার এমনভাবে দিবেন যা শিশু সহজে মুঠো করে নিতে পারে। যেমন-

- আলু/ মিষ্টি আলু সেদ্ধ
- গাজর সেদ্ধ ( চিকন করে কেটে)
- পাকা আম /কলা
- পাকা পেঁপে
- ব্রকলি / ফুলকপি সেদ্ধ

💠 ৮-৯ মাস বয়সেঃ

- ডিম সেদ্ধ (লম্বা পিস করে কেটে দিবেন)
- মুরগীর মাংস নরম করে ( হাড় যেন না থাকে)
- নরম ভাত মুঠো করে গোল করে

শিশুর ৬ মাসের পর থেকেই এভাবে চেষ্টা করুন। দেখবেন শিশু নিজে হাতে খাওয়া শিখেছে এবং সব ধরনের খাবার স্বাচ্ছন্দ্যে খাবে ইনশাআল্লাহ

02/01/2025

💠 বয়স অনুযায়ী বাচ্চার কি পরিমাণ খাবার প্রয়োজন?

✅ জন্মের পর থেকে ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র মায়ের দুধই যথেষ্ট। বাড়তি এক ফোঁটা পানিও প্রয়োজন নেই।

✅ ৬ মাস থেকে ১২ মাস বয়স পর্যন্তঃ

🔹মায়ের দুধ (বাচ্চার চাহিদা অনুযায়ী)

🔹পরিপূরক খাবারঃ বাড়িতে রান্না করা খাবার (ভাত🍚, খিচুড়ি🍛, সবুজ শাকসবজি🥗,মাছ, মুরগির মাংস🍗, ডিম🍳)

🔹পরিমাণঃ প্রতিবার আধা পোয়া (১২৫ মিলি) করে দিনে অন্তত ২ বার। এর বাইরে ১/২ বার ফল দিতে পারেন ( পাকা আম🥭, কলা🍌, পেঁপে🍐)

✅ ১ বছর থেকে ২ বছর বয়স পর্যন্তঃ

🔹মায়ের দুধ (বাচ্চার চাহিদা অনুযায়ী)

🔹পরিপূরক খাবারঃ বাড়িতে রান্না করা খাবার (ভাত🍚, খিচুড়ি🍛, সবুজ শাকসবজি🥬🥦, মাছ, মুরগির মাংস🍗, ডিম🍳)

🔹পরিমাণঃ প্রতিবার ১পোয়া (২৫০ মিলি) করে দিনে অন্তত ৩ বার। এর বাইরে ১/২ বার ফল / হালকা নাস্তা দিতে পারেন ( পাকা আম🥭, কলা🍌, পেঁপে🍐,নুডলস 🍜)

01/01/2025

সতর্কতা মূলক পোস্ট :

৬ মাসের বাচ্চা একটা কানের দুল ১৫ দিন আগে গিলে ফেলে যা বুকের ভিতর খাদ্যনালীতে আটকে ছিল। এই বয়সের জন্য এন্ডোসকপির মাধ্যমে এই কানের দুল বের করা খুবই জটিল প্রসিডিওর ছিল। আলহামদুলিল্লাহ বিআরবি হসপিটালে ৪০মিনিটের চেষ্টায় কানের দুল বের করা হই। বাচ্চাটি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ।
ধন্যবাদ এনেস্থিসিয়া ডিপার্টমেন্টের কনসালটেন্ট Kutub Uddin Khan ও এন্ডোসকপি টিমের সকল সদস্যকে এই লাইফ সেভিং প্রসিডিওর সম্পন্ন করার জন্য।
অনুমতি নিয়ে বাচ্চাটির ছবি তোলা সতর্কতা মূলক পোস্টের জন্য।
(সংগৃহীত)

30/12/2024

‼️৬ মাস বয়সী বাচ্চার খাবারের মধ্যে যা দিবেন‼️

🛑 ১ ভাতের পিউরি 🛑

✅উপকরণ:
রান্না করা - ভাত
পানি / ফর্মুলা দুধ

পদ্ধতি:
বাসায় রান্না করা নরম ভাত। আপনি হাত দিয়ে বা চাকনির সাহায্যে ভালো ভাবে ব্লেন্ড করে নিবেন। আর পাতলা করার জন্য পানি বা ফর্মুলা দুধ দিতে পারেন✅
ব্লেন্ডার ইউস করবেন না❌

🛑২ নাশপতি রেসিপি🛑

✅উপকরন :

নাশপাতি- ১টি

পানি / দুধ- ১/৪কাপ

পদ্ধতি:

পরিষ্কার করে ধুয়ে নাশপাতিটি ছাড়িয়ে নিন । ফলটি ছোট ছোট করে কেটে বীজ বের করে দিন ।

একটি প্যানে পানি ফুটিয়ে তাতে ফলটি দিয়ে ঢাকা দিয়ে রান্না করুন ।
সিদ্ধ নাশপাতিটি চটকে নিন ।

এটে পানি বা দুধ মিশিয়ে সঠিক অনুপাতে তৈরি করুন ।

🛑৩কলা পিউরি রেসিপি 🛑
✅উপকরণ
১টি কলা

পদ্ধতি:
কলা ধুয়ে, খোসা ছাড়িয়ে ব্লেন্ডারে ভালোভাবে পেস্ট বা হাত দিয়ে চটকে নিন। ব্যাস, রেড়ি গেলো কলার পিউরি রেসিপি। এর সাথে পানি বা ফর্মুলা দুধ মেশাতে পারেন৷

🛑৪.আপেল পিউরি🛑

✅উপকরণ
১টি আপেল

পদ্ধতি:
এটা দ্রুত তৈরি করা যায় আবার খেতেও দারুণ! চার টুকরো করে আপেলের দানা ফেলে দিন। টুকরোগুলো এবার পানিতে সেদ্ধ করে নিন।সিদ্ধ হয়ে গেলে খোলা ছাড়িয়ে চাকনির সাহায্য ছেকে শিশু কে দিন😘

🛑 ৫ গাজর পিউরি রেসিপি 🛑

গাজর ধুয়ে, খোসা ছাড়িয়ে নিন। কুচিয়ে নিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এবার সেদ্ধ করা টুকরোগুলোই চাকনির সাহায্য চামচ দিয়ে ডলে পিসে দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। পেস্টটি মাঝারি থকথকে হবে। শিশুর জন্য খুবই পুষ্টিকর

🛑 ৬ মিষ্টি আলু/ আলু পিউরি রেসিপি🛑

মিষ্টি আলুর পিউরি শিশুর জন্য খুবই পুষ্টিকর। ময়লা ধুয়ে মিষ্টি আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবার সেগুলি নরম করে সেদ্ধ করুন। আপনার প্রয়োজন চটকে দিন আপনারা যদি খাবারটি পাতলা করতে চান। তাহলে,পানি ও ফর্মুলা দুধ দিতে পারেন। এভাবে বানিয়ে নিন মিষ্টি আলুর পিউরি বানিয়ে নিন।

🟥স্টিলের চাকনির সাহায্যে ম্যাশ করে
নিতে পারবেন 🟥

🌿🌿 এই ধরনের পোস্ট পেতে পেইজটি লাইক বা ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন Sadaf

আপনার শিশুর বয়স কত কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।

29/12/2024

শুভ সকাল সবাইকে
সকালে সাদাফের নাস্তায় দিয়েছি,
ডিমের মেয়োনিজ,
খাবারটা মাশআল্লাহ অনেক বেশি পছন্দ করেছে আমার ছেলে।

মাশআল্লাহ, মাশআল্লাহ ❤️

26/12/2024

"শুভ জন্মদিন বাবা.🎂🥳👶🥰

তুমি কি জানো বাবা?
তুমি হলে আল্লাহর থেকে পাওয়া আমাদের জীবনে'র শ্রেষ্ঠ উপহার ..🤱🤗😘 আমার জান বাচ্চা. আমার সোনা বাচ্চা.👶🥹
কেমনে যেন দেখতে দেখতে
পলকের মধ্যে আমার ছোট্ট ছেলেটা বড় হয়ে গিয়েছে মাশাআল্লাহ.."❤️😊
বাবা তোমার জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো, তুমি জীবনে অনেক বড় হও!!❤️💐 🥰
আল্লাহর কাছে আমাদের একটাই চাওয়া, আল্লাহ যেন তোমাকে সব সময় সুস্থ রাখে এবং নেক হায়াত দান করে, হেফাজতে রাখে..😭🤱🤲
আমার জীবনে স্পেশাল মাসটা হলো ডিসেম্বর মাস
এই ডিসেম্বর মাসে তুমি আমার বুকে এলে আমার জন্য খুব বেশি স্পেশাল এই মাস😇 আর এখন থেকে বরাবরের মতো'ই এই মাসটা আমার জন্য খুব বেশি স্পেশাল থাকবে...😚🤗
কারণ এই মাসে আমি প্রথম বার মেয়ে থেকে মা🤰হয়েছি..😊
প্রথমবার মা হওয়ার অনুভূতিটা যে কত বড় শান্তির তা একজন মা ই জানে এবং তার সাথে সাথে কতটা ভালো লাগা কাজ করে,, 🥹🤗🤱 যারা মা হয়েছে তারাই জানবে..👶🥰😘

আজ মা হওয়ার পর বুঝতেছি,সন্তানের জন্য কতটা মায়া আর ভালোবাসা থাকে একজন মায়ের...😇❤️

আজ যেমন তোমার জন্মদিন👶🎂 তেমন আজ আমারও জন্মদিন মা হওয়ার,,🥹🤱🥰 আমিও এই দিনে মা হলাম আর তুমার জন্ম হল আজকে তো আমার মা দিবস.. 🥹😍 আজ যে আমিও মা হয়েছি,আল্লাহর দরবারে লাখো কুটি শুকরিয়া..💘🤲
মাশাআল্লাহ আল্লাহুম্মা বারিক লাহ..🌸😇
আমার সাদাফ বাবা 🟩😘

আমাকে যখন ওটি রুমে নেওয়া হল আমি তখন শুধু ভাবতেছি কখন আমি তোমার কান্না শুনবো 🥲তোমার কান্না শুনতে পেলাম তখন আমি বললাম খুব জোরে আমার ছেলেকে দেখব তারপর ডাক্তার আমার কাছে তোমাকে এনে দেয় আমি তুমাকে কপালে একটা চুমু দেই তারপর আমি একবারে স্থির হয়ে যায় তুমার স্পর্শ পেয়ে।❤️❤️
সবার কাছে দোয়া চাই আমার সাদাফ এর জন্য🤲💐

23/12/2024

( soup Recipe )
দুধ দিয়ে ভেজিটেবল স্যুপ রেসিপি

উপকরণ
🔴 সবজি 🍗- ১/২ কাপ ( যে সবজি দিতে চান )
🔴 দুধ 🥛 - ( ফর্মুলা দুধ - ১ চা চামচ/ গরুর দুধ - ২ চা চামচ )
🔴 গাজর 🥕- ১ টেবিল চামচ
🔴 ডিম 🥚- ২ টি ( মুরগির ডিম হলে ১ টি )
🔴 পেঁয়াজ কুচি🌰 - ১/২ চা চামচ
🔴 আদা বাটা 🧄🫚- ১/২ চা চামচ
🔴 তেল 🍾- ১ চা চামচ
🔴 পানি - পরিমাণ মতো
🔴 গোলমরিচ গুঁড়া - সামান্য
🔴 লবণ 🧂- সামান্য ( বয়স ১ বছরের কম হলে লবন দিবেন না )

প্রস্তুত প্রণালী
🔴 প্রথমে সবজি ও গাজর ভালোভাবে কুচি করে কেটে নিন। একদম ছোট ছোট টুকরো করবেন।
🔴এবার একটি হাঁড়িতে সামান্য তেল, পেঁয়াজ🌰, আদা🫚 দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে নিন।
🔴 কিছুক্ষণ ভেজে এতে অন্যান্য সবজি ও গাজর🥕 এবং লবণ দিয়ে একটু ভেজে পানি দিয়ে সিদ্ধ করে নিন ।
🔴সবজি সিদ্ধ হয়ে গেলে গরুর দুধ দিয়ে করলে গরুর দুধ দিন ।
🔴 ফর্মুলা দুধ দিয়ে করলে বেশি করে পানি দিবেন যতটুকু স্যুপ বানাতে চান ততটুকু।
🔴এরপর একটা পাত্রে ডিম 🥚 ভেঙ্গে ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন।
🔴 এরপর ফেটানো ডিম 🥚স্যুপের মধ্যে অল্প অল্প করে ডিম ছাড়তে হবে এবং নাড়তে হবে যাতে ডিম 🥚গুলো দলা পাকিয়ে না যায়।
🔴 এবার সামান্য গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে দিন।
🔴 স্যুপ ঘন ঘন হলে নামিয়ে নিন।

নোট -
১ = এই স্যুপ ৮ মাস থেকে বাচ্চাকে দিতে পারবেন
২ = ফর্মুলা দুধ দিয়ে করলে স্যুপ পুরোপুরি রান্না করে চুলা বন্ধ করে স্যুপের সাথে ফর্মুলা দুধ মিশিয়ে দিবেন।
৩ = সকল সবজি ও গাজর একদম ছোট ছোট করে কুচি করে নিবেন।

এরকম আরো পুষ্টিকর রেসিপি এবং বাচ্চাদের সম্পর্কে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পেইজ 🥰 ফলো করে পেইজের সাথেই থাকুন
ধন্যবাদ আপুরা 🥰

l #খাবার #বাচ্চা #শিশু #মা ゚viralシ

22/12/2024

সাদাফের জীবনের ফাস্ট মেলায় ঘুরতে যাওয়া।

18/12/2024

🛑 ৭ মাসের বাচ্চা খাদ্য তালিকা ও গাইডলাইনস‼️

💥 শিশু বিশেষজ্ঞরা সাত মাসের একটি বাচ্চাকে দিনে 2-3 বার খাবার পরিবেশন করার পরামর্শ দেয় যার মধ্যে জলখাবার এবং 90-120 মিলিলিটার বুকের দুধ বা ফর্মুলা মিল্ক থাকে। 7-মাসের শিশুর খাদ্য তালিকাটি পরিমাপ করা হয় না। খাওয়ানোর জন্য খাবারের পরিমাণের জন্য, আপনার শিশুর ক্ষুধার সংকেতগুলি পরীক্ষা করা ভালো,কারণ প্রতিটি শিশুর ক্ষুধা আলাদা।

‼️ ৬ মাসে আপনি বাচ্চাকে যে খাবারগুলো ইন্ট্রোডিউস করেছেন, সেগুলোই এখন সংমিশ্রণ করে অর্থাৎ একাধিক সবজি, ডাল, দানাশস্য একসাথে করে, অল্প খাবারে বেশি পুষ্টির যোগান দিতে পারেন। এখনো বাচ্চা সালের খাবার একসাথে বেশি খেতে পারবে না, তাই অল্প খাবারের বেশি পুষ্টির জন্য , চিরা বা সুজির পায়েসে অল্প বাদাম গুঁড়া, গরম ভাত বা খিচুড়িতে একটু বাটার বা ঘি যোগ করা শুরু করুন।
এই বয়সে বাচ্চাকে গরুর দুধ না দিলেও গরুর দুধ থেকে তৈরি ছানা, টক দই এগুলো ইন্ট্রোডিউস করুন।

🟢1. সিরিয়াল
আপনি ওটস, সুজি, রাগি, চাল বা বার্লি দিয়ে পোরিজ তৈরি করতে পারেন। এই সিরিয়ালগুলো যথাক্রমে প্রোটিন, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস। প্যাকেট যত সিরিয়াল যত ইগনোর করতে পারবেন পরবর্তীতে বাচ্চার স্বাস্থ্যঝুকিও ততই দূরে থাকবে। সর্বোপরি বাচ্চার, এনার্জি ও ফিজিক্যাল গ্রোথের জন্য প্রয়োজনীয় কার্বোহাইড্রেট এর যোগান দেয় ।এতে চিনি যোগ করবেন না। এটিতে মিষ্টি যোগ করতে, গুড় ব্যবহার করুন। ম্যাশ করা কলা বা আপেল সস দিয়ে এটি আরও সুস্বাদু করুন।

🟢2. রান্না করা বা ম্যাশ করা ফল
আপনি শুধুমাত্র আপেল রান্না করে এবং পিউরি করে আপনার শিশুর জন্য আপেল সস প্রস্তুত করতে পারেন। আপনার শিশুকে কুমড়ার সাথে মুগ বা মসুর ডাল মিশিয়ে দিতে পারেন।কলা রান্না ছাড়া পরিবেশন করা যেতে পারে। ভালো করে ম্যাশ করুন এবং স্বাদ বাড়াতে দুধের সাথে মিশিয়ে নিন। পিউরিড আম, বরই, কিউই, কমলার রস , পেঁপে ইত্যাদি হল আপনার সন্তানের সাথে শুরু করার জন্য 7 মাসের শিশুর খাবারের জন্য সেরা খাবারের বিকল্প।

🟢3. ভাতের খিচড়ি
বাচ্চাদের জন্য ভাত সবচেয়ে কম অ্যালার্জেনিক সিরিয়াল। মসুর ডাল দিয়ে ভাতের খিচড়ি তৈরি করুন, বিশেষ করে মুগ। আপনি আপনার শিশুর জন্য চালের খিচুড়িতে আলু, পালং শাক, গাজর, মটর, বিটরুট, টমেটো এবং অন্যান্য সহজে রান্না করা এবং হজমযোগ্য সবজি যোগ করতে পারেন। এই পুষ্টিকর খাবারের বিকল্পটি সেরা স্বাদের জন্য দইয়ের সাথে পরিবেশন করা যেতে পারে।

🟢4. রান্না করা সবজি
আপনি আপনার বাচ্চাকে রান্না করা গাজর, কুমড়া, মিষ্টি আলু, মটর ইত্যাদি পরিবেশন করতে পারেন। পরিবেশনের আগে ভালো করে ম্যাশ করে নিন। আপনি বুকের দুধ বা ফর্মুলা দুধ যোগ করে এই সবজির খির তৈরি করতে পারেন।

🟢5. মসুর ডাল
আপনার শিশুকে মুগ ডাল, অড়হর ডাল, মসুর ডাল পরিবেশন করুন। এই মসুর ডাল প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং আপনার শিশুর জন্য ভাল।

🟢6. দুধ ছাড়া অন্য তরল
ফলের রস, সাগো জল, চালের জল, ডালের স্যুপ, টমেটোর স্যুপ, মিক্স ভেজি স্যুপ, শেক, স্মুদিগুলি হল অন্যান্য অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার যা 7 মাসের শিশুর খাবারে দিতে হবে।
৩ দিনের জন্য একবারে একটি খাবার খাওয়ান এবং নির্দিষ্ট খাবারে কোনও অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া পরীক্ষা করুন। তাকে জোর করে খাওয়াবেন না। আপনার পছন্দ অনুযায়ী খাবারের সময় বেছে নিন কিন্তু সন্ধ্যা ৮টার পর কখনোই কঠিন খাবার দেবেন না 🙏।
যদিও সাত মাসে বাচ্চাকে দুবার মেইন মিল ও একটি স্নাক্স দেয়ার কথা বলা হয়, তবে বাচ্চার দুধের প্রতি চাহিদা, ও ঘুমানোর সময় অনুযায়ী, সারাদিনে দুটো মিল দিলেও যথেষ্ট ✅।

16/12/2024

সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 🇧🇩🇧🇩

13/12/2024

✅️২ বছর পর থেকে বাচ্চার খাবার (ফুল চার্ট)
শিশুর খাদ্য⁉️
সকাল ৭ টাঃ
⚛️নাস্তা অর্থাৎ সবাই যা খায়। ডিম, রুটি, ভাজি, হালুয়া, চিড়ে, মুড়ি, খৈ।

⚛️সকাল ১০ টাঃ
হালকা নাস্তা, বিস্কুট, ফল, দুধ ইত্যাদি। সকালে সকালে ডিম না খেয়ে থাকলে ডিম দিন।

⚛️দুপুর ১-২ টাঃ
ভাত, মাছ, মাংস, ডাল, শাক-সবজি।

⚛️বিকেল ৫টাঃ
সকাল ১০ টার মতই।

⚛️রাত ৮-৯ টাঃ
দুপুর ১ টার মত। সব শেষে খেতে চাইলে দুধ।

⚛️পুষ্টিবিদ প্রণীত খাবারের তালিকা
অনেক পুষ্টিবিদকে ২ বছরের উপরে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে একটি ডায়েট চার্ট অনুসরণ করতে দেখেছি। পাঠকদের সুবিধার জন্য তালিকাটি এখানে তুলে ধরছিঃ

নোটঃ

১। সকল প্রকার গাঢ় হলুদ ও সবুজ শাক-সবজি বেশি দিবেন।
২। মুরগি বা গরুর কলিজা সপ্তাহে ২-৩ দিন দিবেন।
৩। ঘি বা মাখন দিবেন।
৪। দুধের সাথে মধু বা বিভিন্ন ধরনের বাদাম মিশিয়ে দিবেন।
৫। খাবারে বা রান্নায় তেল বা চিনি বেশি দিবেন না।

৬। লেবু ও অন্যান্য ফল দৈনিক ১ টা দিবেন।
৭। খেলাধুলা করবে ও বেশি করে পানি খাওয়াবেন।
৮। সকাল দশটার মধ্যে কিছুক্ষণ হাটাবেন।
৯। তরল খাবারের চেয়ে শক্ত খাবার খাওয়ানোর দিকে জোর দিবেন।
#মা #বেবি

11/12/2024

🟥বাচ্চার পেছনে কাবার বাটি নিয়ে দৌড়াচ্ছেন 🟧

বিশ্বাস করেন এই যে বাচ্চার পিছে পিছে খাবারের বাটি নিয়ে দৌড়াচ্ছেন, এটা খুবই হাস্যকর। ক্ষেত্রবিশেষে বাচ্চার জন্য ট্রমাটিকও।

বাচ্চা খায় না— এই যে একটা জাতীয় ডায়লগ, এটা বন্ধ করেন। বাচ্চাও মানুষ। ওরও শরীরের ক্ষুধা তৃষ্ণা লাগে। ওকে ক্ষুধা লাগার সময় দিতে হবে এবং খাবারের প্রতি আগ্রহ হয় এমন পরিবেশ দিতে হবে।

বাচ্চাকে নিজের হাতে খাবার খেতে দিন। আঁতকে উঠবেন না। এটার যে কী দারুণ সুবিধা এটা বাচ্চাকে প্র্যাকটিস করালে তার কয়েকমাস পর থেকে বুঝবেন। শুরুটা খুবই কঠিন।

আমার মেয়ে হাতে ভাত নিয়ে সেটা আকাশে-বাতাসে ঝেড়ে ঝেড়ে ফেলত শুরুতে। তখন আমার মনে হত কান্না করতে বসে যাই। কিভাবে এসব পরিষ্কার করব ভেবে দিশেহারা হতাম। কিন্তু কয়েকটা মাস কষ্ট করার পর আলহামদুলিল্লাহ বাচ্চা এত ঝামেলা আর করেনা।

সারাক্ষণ জোর করে ধরে খাবার দিলে বাচ্চার কাছে খাওয়া বিষয়টাই ভয়ের হয়ে যায়। তখন আর খেতে চায়না কিছুতেই।

তার চেয়ে বরং ওর খাওয়ার দায়িত্ব ওর কাছে ছেড়ে দিন। একটা দুইটা ভাত টিপে টিপে খাবে। তিনঘন্টা ধরে একমুঠ ভাত খাক। সমস্যা কী, ও ব্যস্ত থাকছে এতটা সময়, খাওয়াও কিন্তু হয়।

আপনার মনের মতো করে পেট ভরে টপাটপ না খেলেই যে ওর খাওয়া পূর্ণ হয়না, এটা ভুল ধারণা। বরং বাচ্চা যখন হাতে নিয়ে দেখে অনুভব করে নিজে একটা দানা মুখে দেয়, তখন সে খাবারটা আরো মনোযোগ দিয়ে খাচ্ছে। নতুন জিনিসের সাথে নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করছে। এটা ওর বিকাশেও দারুণ ভুমিকা রাখে।

অনেক রকম ঝামেলা থাকবেই। তবুও এরমধ্যে বাচ্চাকে নিজের হাতে খেতে দিলে ওর কাছে জিনিসটা এনজয় করার মত হবে।

বাচ্চাদের ফিডিং চেয়ার পাওয়া যায়, সেগুলোতেও দিতে পারেন। বা মেঝেতে রেক্সিন বিছিয়ে সেখানে ও বাচ্চাকে খাবার দিতে পারেন। আমি শুরুতে এভাবেই দিতাম রেক্সিনে। এখন আর আলাদা খেতে চায়না তাই একসাথেই বেশি খাওয়া হয়।

বাচ্চার না খাওয়া নিয়ে আতঙ্কিত হবেন না।
মাঝেমধ্যে বাচ্চা সকল সমীকরণ বাদ দিয়ে মুখ বন্ধ করে দু-তিনদিন না খেয়ে থাকবে। এটা ওর ইচ্ছে। ওকে একটু সুযোগ দিন।

এসময়টায় পানি, ব্রেস্টমিল্ক, হালকা কিছু ফল— যেটুকুই খায় শুধু তা'ই দিন। আপনি স্বাভাবিক থাকলে, জোর না করলে ও আবার দুদিন পর ঠিকই খাবে ইনশাআল্লাহ।

আর অবশ্যই বাচ্চার জন্য প্রশস্ত রিজিকের দুআ করতে ভুলবেন না।

(বাচ্চাকে মোবাইল দেখতে দিয়ে খাবার দেয়া কোন অপশনই না। তাই এটা পোস্টে কোথাও নেই)
______________
|| বাচ্চা খায় না ||

দেখলেন খাবার কিন্তু প্লেটে নাই সব নিচেতে ফেলে দিছে 😁

#শিশু #মা #বেবি

10/12/2024

একটু সময় বের করে ঘরের জন্য একটা ফুল বানালাম কেমন হলো আপুরা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন

09/12/2024

🤔যেসব বাচ্চারা ডিম খেতে চায় না তাদেরকে আর কি কি উপায়ে ডিম দেয়া যায়❓

🟥ডিম দিয়ে প্যানকেক: ডিম, আটা, দুধ ও সামান্য কলা মিশিয়ে ছোট ছোট প্যানকেক বানিয়ে দিতে পারেন। এতে ডিমের স্বাদ কম বোঝা যায়, কিন্তু পুষ্টিগুণ থাকে।
🟧ডিমের পুডিং: ডিম, দুধ ও সামান্য চিনি মিশিয়ে হালকা করে পুডিং বানিয়ে দিতে পারেন। এতে বাচ্চারা মিষ্টি স্বাদের জন্য এটি পছন্দ করবে।
🟩ভেজিটেবল ওমলেট: ডিমের মধ্যে পছন্দের শাকসবজি দিয়ে ওমলেট বানিয়ে দিতে পারেন। এতে ডিমের স্বাদ কমে যায়, আর শিশুরা মজার ভেবে খায়।
🟦ডিম ভর্তা বা ম্যাশড এগ: সিদ্ধ ডিম একটু মেখে আলু বা সবজি দিয়ে ভর্তা করে দিতে পারেন। এতে ডিমের স্বাদ অন্য খাবারের সাথে মিশে যায়।
🟫পাস্তা বা নুডলসের সাথে: বাচ্চারা যেসব পাস্তা বা নুডলস খেতে পছন্দ করে, তার সাথে ডিম মিশিয়ে দিতে পারেন। এতে ডিমের স্বাদ তেমন বোঝা যায় না।
🟥

🟫ডিমের চপ :ডিমের সাথে সবজি এড করে চপ তৈরি করে দিতে পারেন
🟩ডিম ভাত :ভাত ভালো করে ম্যাশ করে তার সাথে একটু ভাতের মার অ্যাড করে ডিম মিক্সড করে দিতে পারেন

🟩ডিমের সুপ :ডিমের সাথে যে কোন একটা সবজি এড করে বাচ্চার সুপ তৈরি করে দিতে পারেন সুপ টাতে পানির পরিবর্তে ভাতের মার দিতে পারেন

✔️এভাবে ডিম বিভিন্ন পদ্ধতিতে দিলেও বাচ্চা প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে।
Dr mehedi hasan sir

08/12/2024

✅শিশুর প্রথম দাঁত ও তার যত্ন ✅

🥰শিশুর প্রথম দাঁত উঠা, এটি যেনো বাবা-মায়ের জন্য অন্যতম একটি আনন্দঘন মুহূর্ত। 🥰

🔴 শিশুদের প্রথম দাঁত সাধারণত ৬-৮ মাস বয়সে উঠে থাকে
🔴অনেকের ক্ষেত্রে ১০ মাস বয়সেও দাঁত উঠে থাকে
🔴দাঁত উঠার সাথে সাথে দাঁতের যত্ন করা প্রয়োজন
🔴খাবার পরে নরম ভেজা কাপড় দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করিয়ে দিতে হবে
🔴প্রতিদিন দিনে ২ বার ফিঙ্গার টুথব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করিয়ে দিতে হবে
🔴 ১বৎসর বয়স পর্যন্ত কোনো টুথপেস্ট ব্যবহার করা লাগবে না
🔴 ১ বছর বয়সের পর থেকে সঠিক পরিমান টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে
•🔴দাঁতে কোনো অবাঞ্চিত দাগ অথবা গর্ত দেখা দিলে শিশু দন্ত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন

゚

07/12/2024

👉আমার ছেলেকে আমি যেমনে ঘরুয়া খাবারে অভ্যস্ত করেছি👉

এখন আমি তার জন্য তেমন কিছু আলাদাভাবে রান্নাই করি না আমি তাকে ঘরের খাবার দেওয়ার চেষ্টা করি আগে আলাদাভাবে রান্না করতাম এখন শুধু তার জন্য খিচুড়ি রান্না করলে একটু আলাদা করি ✅

প্রথমে আমি সাদাফ কে হচ্ছে ঘরের খাবারটা যে রান্না করতাম সেটা থেকে তরকারিটা উঠিয়ে নিয়ে একটু হালকা ধুয়ে ধুয়ে তরকারি টা দিতাম খাওয়ার জন্য আর এখন আমি একটু মসলা কম দেই রান্না করি রান্না করলেও মাঝে মাঝে একটু ধুয়ে দেই আর নয়তো এভাবে দিলেই সে খেতে পারে

মাঝে মাঝে সময় পাইনা তার জন্য আলাদাভাবে রান্না করার জন্য তারপর থেকেই ঘরের খাবারটা একটু একটু দিয়ে অভ্যস্ত করেছি

সাত মাস পর থেকে আপনারা চাইলে কিন্তু বাচ্চাকে ঘরের খাবারে অভ্যস্ত করতে পারেন।
শুধু নাস্তা আলাদাভাবে তৈরি করলেই হয়।

অনেকেই কিন্তু বলে বাচ্চা কে যে মাছে কাঁটা কম সেই মাছটা খাওয়ানোর কথা বলে।
কিন্তু আমি আমার ছেলেকে সব ধরনের মাছ খাওয়াই। কারণ এক এক মাছে কিন্তু এক এক ধরনের পুষ্টি থাকে আমি তো আমরা যে মাছটা দিয়ে তরকারি রান্না করি সেই মাছটা উঠিয়ে একটু ধুয়ে তারপর এটা থেকে কাটা ছাড়িয়ে একটু কষ্ট করে দেই ছোট মাছ বড় মাছ হোক আমি সবসময় সেই মাছটা দেওয়ার চেষ্টা করি।

এই তরকারি তেকে মাছ খাওয়ানোর পরে কিন্তু তার একটু জাল খাওয়ার অভ্যাসটা হয়ে গেছে আর ছোট মাছটা খাওয়ালে অবশ্যই খেয়াল করে বাঁচতে হবে মাছের কাটাটা অনেক সময় নিয়ে বাঁচতে হবে ।
পরে বাচ্চা কে দিতে পারবেন তাহলে কিন্তু বাচ্চা সব ধরনের মাছটাই খেতে পারবে।

04/12/2024

👉৮-৯মাসের শিশুর সারাদিনের রুটিন👇
সারাদিনে সলিড দিবেন ৩-৪ বার

🔴সকালে ব্রেকফাস্ট ৭-৮ টার মাঝে
সকালের খাবারের কি রাকবেন?
ডিম সিদ্ধ বা ডিমের তৈরি যে কোন খাবার
যে-মন ডিম দিয়ে ওটস,ডিম দিয়ে সুপ
খেজুর সেমাই, খেজুর বাদাম গুঁড়ো দিয়ে ওটস

🔴দুপুরের লাঞ্চ ১২-১ টার মধ্যে দেওয়ার চেষ্টা করবেন

খিচুড়ি, ভাত সবজি,ডাল, ওটস এর খিচুড়ি,

🔴বিকেলে ৪-৫ টার মধ্য হাল্কা নাস্থা

যে কোন ফল, আপেল সিদ্ধ, কলা মাশ করা

🔴রাতের ডিনার ৮-৯টার মধ্যে
ভারি খাবার দেএয়ার চেষ্টা করবেন

সবজি খিচুড়ি, সবজি নুডুলস,ভাত মাছ,
হাত দিয়ে চটকিয়ে বা অরধ তরল

💌ভভিডিওটি শেয়ার করে নতুন মায়েদের দেখার সুযোগ করে দিবেন🥰

ফেইজ টি ফলো দিয়ে পাসেই তাকবেন
ধন্যবাদ ❤️

Sadaf