Jannatul Ferdous Jui

Jannatul Ferdous Jui বাংলার ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রকৃতি ও সংস্কৃতি সম্পর্কে ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টায় এই পেজের সৃষ্টি।
(1)

Happy new year 2025
31/12/2024

Happy new year 2025

সিলেট এর দর্শনীয় স্থান সমূহ
15/12/2024

সিলেট এর দর্শনীয় স্থান সমূহ

20/11/2024

Royel house bd

20/10/2024

16/10/2024
11/10/2024

Saplai

With Manas Sinha – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
10/08/2024

With Manas Sinha – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

07/08/2024

যে দল শহীদের র'ক্ত শুকানোর আগেই সমাবেশ করে! আর যাইহোক সে যে দেশসেবা করতে আসে নাই, সেটা বুঝার জন্য সাইন্স জানা লাগে নাহ।

17/07/2024

আবু সাইদ বুক পেতে দাঁড়িয়েছিল। সে ভাবেনি পু'লিশ তাকে সত্যিই গু'লি করবে।

তাই প্রথম গু'লিটা খেয়ে সে একটু হতভম্ব হয়ে কেঁ'পে উঠল।
তার বিশ্বাস হলোনা , ওই প্রান্তের পু'লিশ তার মতই বাংলায় কথা বলে, তার মত দু বেলা ভাত খায়, একই মাটির গন্ধ গায়ে…

কেঁ'পে উঠেও আবার পা শক্ত করে দাঁড়াল। তা নাহলে
বন্ধুরা কী বলবে! একটা গু'লির আ'ঘাতে সে পড়ে গেছে! গায়ে শক্তি নাই।
আড্ডায় বন্ধুদের পরে গর্ব করে বলবে, দেখছিস তোরা কেমন বুক চিতিয়ে বাঘের মত দাঁড়াইছিলাম? হুহ!

আবু সাইদ আবার কেঁ'পে উঠলো কারন আরেকটি গু'লি ছোঁড়া হয়েছে।
এই পর্যায়ে তার নিজেকে ধরে রাখতে কষ্ট হয়ে গেল। তবু সে প্রাণপনে চেষ্টা করতে লাগল।
তার রোগা-পাতলা,বাঙাল , অপুষ্ট শরীরে এত শক্তি কোন কালেই ছিলনা।

হঠাৎ মনে পড়ে গেল সে অজপাড়া গাঁয়ের দরিদ্র ঘরের ছেলে যার মাসের টিউশানির টাকা পাঠালে গরীব বাবা মায়ের খাবারের টাকা হয়।
সে ফাইভে বৃত্তি পেয়েছিল, এইটে পেয়েছিল। তার মূর্খ বাবা মা আশা বেঁধেছিলেন আবু সাইদ বড় ভার্সিটিতে টেকার পর তাদের সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে।
বোনটা শেষবার আদর করে কী বলেছিল সেটাও বোধ করি মনে পড়ে গেল।

আবু সাইদের ঘরে ফেরার কথা ছিল রাত দশটায়।

দশটা কি বেজে গেছে?
মায়ের গায়ের গন্ধ টা বারুদের মত হয়ে গেল কী করে?

Joynul abedin parke akdin
16/07/2024

Joynul abedin parke akdin

06/07/2024

I gained 13 followers, created 56 posts and received 118 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

05/07/2024

Hour er nature

With বিরহিনী – I just got recognized as one of their rising fans! 🎉
24/06/2024

With বিরহিনী – I just got recognized as one of their rising fans! 🎉

With RIYA 卝 চৌধুরীシ – I just got recognized as one of their rising fans! 🎉
24/06/2024

With RIYA 卝 চৌধুরীシ – I just got recognized as one of their rising fans! 🎉

ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বংশের আদি পুরুষ নবীর মোহাম্মদ এর পুত্র ফুল মোহাম্মদ চৌধুরী নির্মিত একটি ঐতিহাস...
14/06/2024

ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বংশের আদি পুরুষ নবীর মোহাম্মদ এর পুত্র ফুল মোহাম্মদ চৌধুরী নির্মিত একটি ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পূর্বে ৩০টি থানা নিয়ে গঠিত অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার মুসলমান জমিদারদের মধ্যে ছিল ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার।
ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারীর বার্ষিক ইজারা ছিল প্রায় ১ লক্ষ টাকা। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারী এলাকায় ছিল ৪১ টি তহশিল অফিস এবং প্রায় ৮০জন বরকন্দাজ, পেয়াদা। দিনাজপুর শহরের বড় ময়দানের পূর্ব পার্শ্বে ঈদগাহ বস্তী মহল্লায় ২টি প্রাচীন কুটিবাড়ী সহ এক বিরাট এলাকা এ জমিদার পরিবারের সম্পত্তি ছিল।১৯৪৭সালে দেশ বিভাগের পর ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারীর বেশীর ভাগ এলাকা ভারতের অর্ন্তভূক্ত হয়। দেশ বিভাগের পর পরই দিনাজপুর জেলা প্রশাসন জরুরি শাসন কার্য পরিচালনার নিমিত্তে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারী হতে কিছু টাকা কর্জ হিসাবে গ্রহণ করেন বলে জানা যায়। পরবর্তীতে অবশ্য এ টাকা পরিশোধ করা হয়। পঞ্চাশের দশকে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের ফলে এ পরিবারের আর্থিক স্বচ্ছলতার ক্রমাবনতি ঘটে।১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ রাত্রিতে গণহত্যা শুরুর কয়েকদিন পর দিনাজপুরের বাঙ্গালী, আর্মি, ইপিআর, পুলিশ সহ মুক্তি বাহিনীল প্রায় ১৫০০সদস্য, ২২পি যানবাহন ও প্রচুর অস্ত্রসহ ঘুঘুডাঙ্গা গ্রামে ক্যাম্পে স্থাপন করে। এছাড়া দিনাজপুর শহরের সরকারি ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের বহু কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষ পাক আর্মির অত্যাচারের ভয়ে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ীতে আশ্রয় গ্রহণ করে। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার পরিবারের সদস্যদের সাহায্য সহযোগিতায় এ বিপুল সংখ্যক মুক্তিবাহিনী, কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষের কয়েকদিন যাবত আহার বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়। পাক সৈন্যগন ঘুঘুডাঙ্গা অভিমুখে অগ্রসর হলে জমিদার পরিবারের সদস্যসহ সাধারণ মানুসগণ ঘুঘুডাঙ্গা পরিত্যাগ করে ভারতীয় এলাকায় আশ্রয় গ্রহণ করে। হানাদার পাকা সৈন্যরা মুক্তি ফৌজকে আশ্রয় ও সাহায্য সহযোগিতা দানের কারণে ঐতিহাসিক ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ীতে বোম সেলের আঘাতে সম্পূর্ণ রূপে ধ্বংস করে। বাংলাদেশ মুক্ত হওয়ার পর জমিদার পরিবারের সদস্যরা দেশে ফেরত আসেন। জমিদার বাড়ি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হওয়ায় তারা ক্রমে দিনাজপুর শহরের ঈদগাহবস্থী মহল্লায় তাঁদের নিজস্ব জায়গায় বাড়ীঘর নির্মাণ করেন।১৯৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধ শুরু হবার পূর্বেও ঘুঘুডাঙ্গা এষ্টেটে দুর্লভ সামগ্রীর মধ্যে ছিল একটি সোনার চেয়ার দেশের জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে, ১০১ ভরি ওজনের সোনার একটি কৃত্তিম কইমাছ,রূপার বাটযুক্ত একটি সুদর্শন ছাতা, রূপার বাট নির্মিত একটি বিরাট হাত পাখা ৪টি রৌপ্য নির্মিত্ত আসা (লাঠি) ইত্যাদি। এ ছাড়া বড় বড় ভোজ সভার রান্নার নিমিত্তে ১৩/১৪টি বিরাট তামার ডেকটি, বিরাট সামিয়ানা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ছিল, যা এককালে দিনাজপুর শহরেরর গন্যমান্য ব্যক্তিগণ বিবাহ বা অন্যান্য ভোজসভার রান্নাবান্নার জন্য ঘুঘুডাঙ্গা থেকে নিয়ে আসতেন। কারণ স্বাধীনতার পূর্বে দিনাজপুর শহরে কোন ডেকরেটরের দোকান ছিল না। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় হানাদার পাক বাহিনী ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ধ্বংসের সময় এ সব দূর্লভ সামগ্রী লুট হয়।

23/05/2024

হাওর ভ্রমন এর সূর্যাস্ত

Address

Mymensingh

Telephone

+8801764996377

Website

https://www.facebook.com/jannatul.jui.3538

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jannatul Ferdous Jui posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category