EDUCATION TV বাংলা

EDUCATION TV বাংলা Find us on YouTube: https://youtube.com/

Stay Connected, Keep Learning. EDUCATION TV বাংলা

24/12/2024

বাংলাদেশের বিভাগ পরিচিতি, বাংলাদেশের বিভাগ গুলোর নাম, বাংলাদেশের বিভাগ ও জেলা, বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার নাম, বাংলাদ.....

দেশ গড়তে আগে মানুষ হওয়া চাইআজহার মাহমুদ, খুলশী-১, চট্টগ্রামবিজয়ের মাস শেষের পথে। বাঙালি জাতির কাছে এই মাসটা গৌরব ও অহংকা...
20/12/2024

দেশ গড়তে আগে মানুষ হওয়া চাই
আজহার মাহমুদ, খুলশী-১, চট্টগ্রাম

বিজয়ের মাস শেষের পথে। বাঙালি জাতির কাছে এই মাসটা গৌরব ও অহংকারের। এ মাসেই আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা। আমরা স্বাধীনতা অর্জন করার পর থেকে বিজয়ের ৫৩ বছর পেরিয়ে গেছে। অর্ধশত বছরের বেশি সময় গেলেও এই স্বাধীনতা নিয়ে আমরা ছিলাম ভয়ে, শঙ্কায়। দেশের রাজনৈতিক অবস্থা আমরা কখনোই স্বাভাবিক পাইনি। কোনো না কোনোভাবে আমাদের দেশে একটা অস্থিরতা লেগেই থাকে।

সবকিছু ছাপিয়ে দেশে গত ৫ আগস্ট এসেছে নতুন ভোর। আমরা জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান পেয়েছি। পেয়েছি নতুন সরকার। এতেই কি দায়িত্ব কিংবা দায় শেষ? সবকিছুর সমাধান কি হয়ে গেল? সত্যি বলতে দেশ এভাবে পাল্টাবে না। এভাবে আগামী ১০০ বছরেও দেশের কিছুই হবে না। এই দেশকে পাল্টাতে হলে আপনাকেও এ যাত্রার সারথি হতে হবে। এই দেশকে পাল্টাতে হলে আপনাকে সর্বপ্রথম মানুষ হতে হবে। এ দেশকে পাল্টাতে হলে এ দেশের মানুষরূপী অমানুষদের চিহ্নিত করতে হবে। তবেই দেশ পাল্টাবে।

এ কথাগুলোর কারণ আছে, সেদিকেই এগোচ্ছি। দেশের ক্ষমতা পাল্টেছে বলে অনেকেই মনে করেন দেশের মানুষের পরাধীনতা কেটেছে। সত্যি বলতে দেশের মানুষ কী চায়? এই একটা বাক্য অনেকেই বুঝতে পারেন না। অনেকেই এই বাক্যটার মর্মটাও উপলব্ধি করতে পারেন না। এ দেশের মানুষ শ্বেতপত্র, সংবিধান, সংস্কার, তত্ত্বাবধায়ক—এ ধরনের কঠিন শব্দ বোঝে না। এই দেশের মানুষ বুঝতে চায় ভোগ্যপণ্যের দাম কমেছে কি না। এ দেশের মানুষ চায় চিকিৎসার খরচ কমেছে কি না। এ দেশের মানুষ চায় জানমালের নিরাপত্তা। সামগ্রিকভাবে দেশের মানুষ চাই জীবনযাত্রার নিরাপত্তা।
অথচ সেই লক্ষণ এখনো দেখছি না। বাজারে গেলেই সেটার প্রমাণ পেয়ে যাবেন। না আছে সবজির মূল্য কম, না আছে মাছ-মাংসের দাম কম। ছোটবেলায় মায়ের কাছে শুনতাম, মুলা নামক সবজিটা নাকি গ্রামের গরুকে খাওয়ানো হতো। এতটাই সস্তা ছিল এই সবজি। অথচ বাজারে এখন একটা মুলার দাম ওজন করলে ৩০ থেকে ৪০ টাকা হয়। আর আলুর কথা কি বলব! আলুর কেজি ৭০ থেকে ৯০ টাকা।

এ তো গেল বাজারের কথা। পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায় ধর্ষণ আর ধর্ষণ। গণমাধ্যমে এই রোমহর্ষক ঘটনাগুলো পড়তেও পারি না। বুক কেঁপে ওঠে। ময়মনসিংহের নান্দাইলে প্রেমে রাজি না হওয়ায় গত ১ জুন ১৪ বছর বয়সী মাদ্রাসাছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। নির্যাতনে অসুস্থ মাদ্রাসাছাত্রীটির মৃত্যু হয়েছে। গত ১৬ ডিসেম্বর রাতে পাবনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণ করে তিন যুবক। শুধু তাই নয়, গত ২১ নভেম্বর রাতে কুষ্টিয়ার এক মাদ্রাসায় ১২ বছরের এক ছেলে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে মাদ্রাসা সুপার। গত ১১ অক্টোবর নেত্রকোনায় নারী ইউপি সদস্যও ধর্ষণের হাত থেকে রক্ষা পাননি। এভাবে আমি তথ্য দিতে থাকলে হয়তো শত শত তথ্য যুক্ত করতে পারব। কিন্তু আমাদের বোধ পাল্টাবে না। কারণ আমরা নিয়মিত এসব খবরে অভ্যস্ত। আমাদের কাছে এসব খবর এখন ডাল-ভাত। কিন্তু যে নারীর সঙ্গে এ ঘটনা ঘটেছে, সেই নারী এবং তার পরিবার এই ব্যথা অনুভব করতে পারে। আপনার আমার কাছে এসব কিছুই নয়। যে শিশুর সঙ্গে এমন অন্যায় হয়েছে, সেই শিশুর পরিবার জানে তাদের বুকের ব্যথাটা কতখানি। আমার আপনার ঘরের শিশুর সঙ্গে না হলে আমরা সেটা উপলব্ধি করতে পারব না। পারব না বললে ভুল হবে, আমরা আসলে উপলব্ধি করতেই চাই না।

আমাদের সমাজের এই চিত্রখানিতে ক্ষমতা, সরকার এসবের হাত কতখানি? আর কতখানি আমাদের নিজেদের দায় রয়েছে, সেটাই আমরা উপলব্ধি করতে পারছি না। আমাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে। তাহলে সমস্যাটা কোথায়? সত্যি বলতে সমস্যাটা আমাদের ভেতরেই। আমরা কি আদৌ মানুষ হতে পারছি? কিংবা আমরা কি আদৌ মানুষ হতে পারব? সেই প্রশ্ন আপনাদের সবার কাছে?

সড়কে বিশৃঙ্খলা, বাজারে সিন্ডিকেট, বিআরটিসি, পাসপোর্ট অফিসে ঘুষ-বাণিজ্য, চাকরির প্রশ্নে দুর্নীতি, ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে অবৈধভাবে চাকরি আদায়, জমি দখল, গরিবের হক নষ্ট করে আমরা যদি নিজেদের মানুষ দাবি করি, তাহলে তা পরিহাস ছাড়া কিছু নয়। আমরা যদি প্রত্যেকে প্রত্যেকের ধর্মে বিশ্বাসী হই, তাহলে একটা বিষয় আমাদের মনে রাখতে হবে। সৃষ্টিকর্তা ছাড় দেন, কিন্তু ছেড়ে দেন না। আজ হয়তো আপনি পার পেয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু পালিয়ে যেতে পারবেন না। আপনি মানুষকে ধোঁকা দিতে পারবেন, মানুষের কাছ থেকে পালিয়ে বাঁচতে পারবেন। কিন্তু সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে আপনি রেহাই পাবেন না। আর আপনি যদি সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী না হন, তাহলে সেই হিসাব আপনাকে প্রকৃতি ফিরিয়ে দেবে, সময় ফিরিয়ে দেবে।

সর্বোপরি একটা দেশ সুন্দরভাবে গঠন করতে গেলে অমানুষের চেয়ে মানুষের সংখ্যা বেশি প্রয়োজন। চেয়ারে বসলে মানুষটাই যদি অমানুষ হয়ে যায়, তাহলেও ভয় আছে। আর এভাবে চললে দেশের কোনো উপকার হয় না। তাই সবার আগে মানুষ হওয়া জরুরি। মানুষ হতে না পারলে দেশটা কখনোই সোনার দেশ হবে না।

★ যত মত তত পথ

18/12/2024

জীবনে আপনি দুইভাবে হারবেন,
এক. বাংলাদেশে পড়াশোনা করে
দুই. বাংলাদেশে চাকরি করে

16/12/2024

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেশে কোটিপতির সংখ্যা ১লাখ।
বাংলাদেশের ৮৫ভাগ সম্পদ আছে মাত্র ১০% মানুষের কাছে।

 #পরীক্ষা২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা ১০ এপ্রিল থেকে, রুটিন প্রকাশ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আগামী বছরের ১০ এপ্রিল...
12/12/2024

#পরীক্ষা
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা ১০ এপ্রিল থেকে, রুটিন প্রকাশ

২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আগামী বছরের ১০ এপ্রিল থেকে শুরু হবে। বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষার মাধ্যমে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে একই বছরের ৮ মে। এর পর শুরু হবে ব্যবহারিক পরীক্ষা।

আজ বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটি এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ করেছে।

২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। ফি পরিশোধ করা যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

**২০২৫ সালের এসএসসির রুটিন দেখুন ছবিতে

প্যারাসিটামল কী দিয়ে তৈরি? এর কাঁচামাল কোথা থেকে আসে?প্যারাসিটামল এক ধনত্বরি ওষুধ। সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় এই...
12/12/2024

প্যারাসিটামল কী দিয়ে তৈরি? এর কাঁচামাল কোথা থেকে আসে?

প্যারাসিটামল এক ধনত্বরি ওষুধ। সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় এই ওষুধ। জ্বর, মাথা ব্যথা, স্বর্দি, সাধারণ ব্যথ্যায় এর জুড়ি মেলা ভার। সহজলভ্য ও কার্যকর হওয়ার কারণে এটি প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই মজুদ থাকে।

তবে এই ছোট্ট সাদা ট্যাবলেট কী দিয়ে তৈরি জানেন?
এর পেছনে রয়েছে জটিল রাসায়নিক প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক কাঁচামাল সরবরাহের একটি বড় চেইন।

প্রথম আসা যাক মূল প্রশ্নে, প্যারাসিটামল কী দিয়ে তৈরি হয়?

প্যারাসিটামলের মূল উপাদান হলো প্যারাহাইড্রক্সি-অ্যাসিটানিলাইড। এটা এক রাসায়নিক যৌগ। এই যৌগই ব্যথা এবং জ্বর নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম।

এই যৌগটি তৈরির জন্য কয়েকটি প্রধান কাঁচামাল প্রয়োজন। যেমন—প্যারাহাইড্রক্সিবেনজালডিহাইড, অ্যাসিটিক অ্যানহাইড্রাইড ও ফেনল ডেরিভেটিভস।

এসব কাঁচামাল কোথা থেকে আসে?

প্যারাসিটামল উৎপাদনের কাঁচামাল প্রধানত আমদানি করতে হয়। চীন এবং ভারত এই উপাদানগুলোর সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী।

কারণ এই দেশগুলোতে রাসায়নিক শিল্প ব্যাপকভাবে উন্নত এবং কাঁচামাল তৈরির খরচ কম।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় কাঁচামাল উৎপাদনকারী। এখান থেকে প্যারাহাইড্রক্সিবেনজালডিহাইড এবং অ্যাসিটিক অ্যানহাইড্রাইড আমদানি করা হয়। কাঁচামালের পাশাপাশি কিছু প্রস্তুত পণ্যও সরবরাহ করে। স্থানীয় ফার্মাসিউটিক্যাল কম্পানিগুলো এই উপাদানগুলো আমদানি করে এবং নিজস্ব কারখানায় প্যারাসিটামল তৈরি করে।

এগুলো প্রাকৃতিক উৎস থেকে সরাসরি আহরণ করা হয় না; বরং পেট্রোকেমিক্যাল শিল্প থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন উপাদানের রাসায়নিক প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তৈরি হয়।

প্যারাসিটামলের কাঁচামালের উৎস পেট্রোকেমিক্যাল। তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস পরিশোধনাগার থেকে উপাদানগুলো পাওয়া যায়।

কিভাবে তৈরি হয় প্যারাসিটামল?

প্যারাসিটামল তৈরির প্রক্রিয়া মূলত একটি রাসায়নিক প্রক্রিয়া। সহজ ভাষায়, প্যারাহাইড্রক্সিবেনজালডিহাইড এবং অ্যাসিটিক অ্যানহাইড্রাইডকে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে মিশ্রিত করা হয়। এই মিশ্রণ থেকে প্যারাসিটামল পাওয়া যায়। এটাই পরে পরবর্তীতে ট্যাবলেট বা সিরাপ আকারে রূপান্তরিত হয়।

সূত্র : ডাব্লিউএইচও

Time has come for India to accept the reality that Hasina chapter is over. The people of Bangladesh has closed that chap...
06/12/2024

Time has come for India to accept the reality that Hasina chapter is over. The people of Bangladesh has closed that chapter forever. Indian friends should understand that hosting a killer who is accused of genocide didn’t go well with Bangladeshi people’s sentiment. This got even strained by the disinformation war led by Indian media. The most sensible thing India could have done is to start building a new bridge with Bangladesh.

As for anyone concerned about minority situations in Bangladesh, our government doesn’t want to push it aside by saying “Bangladeshi minority populations are doing much better than Indian Muslims and Christians”, even if that’s true. We would like to reiterate that we sincerely welcome journalists from all top international news platforms to come and make reports on the real situation. We have already seen BBC, Al Jazeera and many reputed fact checkers debunking scores of fake news spread by Indian media. This also needs to be mentioned- the number of minority related incidents has actually gone down in Bangladesh as compared to the previous regime. And most of the reported incidents have a political color to it.

Indian friends need to remember the tyrant they are hosting had hijacked voting rights for three consecutive elections, siphoned off 234bn dollars through her cronies, killed thousands of dissidents in 16 years of which 1500 were killed in July alone, abducted hundreds of dissidents who never returned to their children. Why does India expect us to still love her who is about face trials for all these crimes? Do our Indian friends expect the Germans to love Hi**er?

29/11/2024

বিসিএসে পরিবর্তনটা আসলো কোথায়?

প্রিলি, রিটেন, ভাইভার নাম্বার প্রকাশ করার কোন বিধান উল্লেখ নেই। আবেদন ফি আগেও ৭০০ ছিলো, এখনো ৭০০। ভাইভার নাম্বারও পরিবর্তন হয়নি। এক বছরে একটা বিসিএস সম্পন্ন করারও কোন ইঙ্গিত নেই। সিলেবাস আধুনিকায়ন করার কোন কথা নেই। অথচ সার্কুলারে স্পষ্ট উল্লেখ থাকার কথা ছিলো;

- প্রিলির নাম্বারসহ রেজাল্ট, কাট মার্কস, সঠিক উত্তর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হইবে।

- আবেদন ফি ২০০ টাকা হবে।

- রিটেন এর রেজাল্ট ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। এবং পুনঃনিরীক্ষণের সুযোগ থাকবে।

- রিটেনের পর ভাইভার আগে ক্যাডার চয়েস রিশাফল করার অপশন থাকবে।

- ভাইভা ১০০ নাম্বারে হবে। এবং ভাইভার মার্কসও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

- মার্চ মাসে প্রিলি হবে, জুলাইয়ে রিটেন হবে, অক্টোবরে ভাইভা হবে, ডিসেম্বরে চূড়ান্ত রেজাল্ট হবে, জানুয়ারিতে গেজেট হবে। দিস শুড বি দি প্রোসেস!

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা এরকম একটা সার্কুলার আশা করেছিলাম। অথচ সার্কুলারে স্বচ্ছতা বজায় রাখার কোন মেকানিজম নেই।

দক্ষ পেশাজীবী তৈরির বিকল্প নেইপেশাগত উন্নতিতে ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই। দক্ষ জনবল তৈরিতে শিক্ষাগত যে দূরত্ব, তা পূরণ...
28/11/2024

দক্ষ পেশাজীবী তৈরির বিকল্প নেই

পেশাগত উন্নতিতে ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই। দক্ষ জনবল তৈরিতে শিক্ষাগত যে দূরত্ব, তা পূরণ করে বিশ্ববাজারের জন্য দক্ষ পেশাজীবীও তৈরিতে সহায়তা করবে যুক্তরাজ্যভিত্তক অ্যাপ ‘পারলো’। রাজধানীর লেকশোর হোটেলে আয়োজিত উদ্বোধন অনুষ্ঠানে পারলো অ্যাপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, পেশাগত ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত উন্নতি চাইলে ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই।

আন্তর্জাতিকভাবে প্রচলিত ভাষাটি শেখার ক্ষেত্রে বাধা-বিপত্তি দূর করবে পারলো। অ্যাপটির কনটেন্ট লেখা ও ভিডিও তৈরির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন যুক্তরাজ্যের ইংরেজি শিক্ষকরা। তাদের এই প্রচেষ্টা ইংরেজি ভাষা শেখার বিষয়টিকে উপভোগ্য ও কার্যকর করে তুলবে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ব্যবহারকারীরা শুধু ইংরেজি শিখবে না, পার্লোর সঙ্গে ব্রিটিশ ইংরেজিতে দক্ষতাও অর্জন করতে পারবে।

এ ছাড়াও উন্নত ভয়েস রিকগনিশন প্রযুক্তির সঙ্গে ব্যবহারকারী উচ্চারণ নিখুঁত করতে পারবেনএবং দ্রুত সাবলীলতা অর্জন করবে। অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে এডটেক এক্সপার্ট ও পারলোর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অধ্যাপক ক্রেগ মাহোনি বলেন, ‘প্রত্যেকের মধ্যেই সম্ভাবনা আছে। এই সম্ভাবনাকে বের করে আনতে সবার জন্য কথোপকথনের উপযোগী ইংরেজি সহজলভ্য করতে চায় পারলো।

বর্তমানে ইংরেজি শুধু একটি ভাষা নয়, বরং সুযোগ লাভের প্রবেশদ্বার। বাংলাদেশে অ্যাপটি চালু করার মাধ্যমে আমরা তরুণদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার সুযোগ করে দিচ্ছি।’ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পারলোর প্রডাক্ট ও কনটেন্ট বিভাগের প্রধান ক্যারোলিন এভারার্ড, পারলোর বাংলাদেশ পার্টনার মো. সেলিম, হাসনাইন তৌফিক আহমেদ, লিভারঅ্যানগিয়ার লিমিটেডের পরিচালক ও সিইও মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

26/11/2024

হিন্দু মুসলিমে বড় ধরনের বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে।
থামুন, ভাবুন, সতর্ক ও বিরত থাকুন এবং বিরত রাখুন!
না বুঝে তৃতীয় পক্ষের ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পা দিয়ে কারো খেলার পুতুলে পরিণত হয়েন না।

কোন সন্ত্রাসীর পরিচয় কখনও আলাদা করে
হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ,খ্রিস্টান হতে পারে না!

অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে এই সাতটি নিয়ম মেনে চলুনদিন দিন শক্তিশালী হয়ে উঠছে জীবাণু। অনেক প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকই আর জীবাণুর...
24/11/2024

অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে এই সাতটি নিয়ম মেনে চলুন

দিন দিন শক্তিশালী হয়ে উঠছে জীবাণু। অনেক প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকই আর জীবাণুর বিরুদ্ধে কার্যকর থাকছে না। সামনের দিনগুলোতে এসব শক্তিশালী জীবাণুর সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করাটাই হয়ে উঠবে কঠিন। এই দুর্দশার জন্য দায়ী অপ্রয়োজনে এবং ভুল নিয়মে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন। ১৮-২৪ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক সচেতনতা সপ্তাহ। অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের সময় সাতটি সতর্কতা মেনে চললে আমরা ঠেকাতে পারব এই বিপদ।

১. ডায়রিয়া বা পেট খারাপ হলেই অনেকে মেট্রোনিডাজল কিংবা অ্যাজিথ্রোমাইসিনজাতীয় ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক) সেবন করে ফেলেন। অথচ বেশির ভাগ ডায়রিয়া এমনিতেই সেরে যায়। বরং ডায়রিয়া রোগীর পানি ও লবণের ঘাটতি পূরণে বারবার ওরস্যালাইন দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক নয়, বরং ওরস্যালাইনই জীবনরক্ষাকারী চিকিৎসাব্যবস্থা।

২. সর্দি-কাশি, জ্বর কিংবা গলাব্যথার মতো সাধারণ মৌসুমি রোগবালাইয়ে অ্যান্টিবায়োটিক নয়, গ্রহণ করুন উপসর্গ উপশমকারী ব্যবস্থা। জ্বর হলে প্যারাসিটামল খেতে পারেন। ঘরোয়া উপায়ে পানির সাহায্য নিয়ে জ্বর কমানোর চেষ্টা করতে পারেন। মাথায় ভেজা কাপড়ের সেঁক, শরীর মুছে দেওয়া, মাথায় পানি ঢালা, এমনকি গোসল—কোনোটিতেই বাধা নেই। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা যাবে না। গলাব্যথা বা কাশি হলে উষ্ণ পানীয় গ্রহণ করুন। মধু, কালিজিরা, তুলসী—যেটা খুশি গ্রহণ করুন। কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা যাবে না। এসব মৌসুমি জ্বর ভাইরাসজনিত আর অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাসের বিপরীতে কাজ করে না।

৩. চিকিৎসক ছাড়া অন্য কারও পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করবেন না। দোকানদারের পরামর্শে, অন্য কেউ এটা খেয়ে উপকার পেয়েছেন বলে বা আগে চিকিৎসক কখনো এ–জাতীয় উপসর্গে দিয়েছিলেন বলে অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না।

৪. অ্যান্টিবায়োটিক সেবন শুরু করলে পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে হবে। মাঝপথে বন্ধ করা যাবে না। উপসর্গ উপশম হয়ে এলেও যত দিন নির্দিষ্ট করা হয়েছে, তত দিন পর্যন্ত অ্যান্টিবায়োটিক চালিয়ে যেতে হবে। আবার একটি অ্যান্টিবায়োটিক চলা অবস্থায় উপশম হতে সময় লাগছে বলে চট করে অন্য অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করাও অনুচিত।

৫. একই ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে নানান রোগের কারণেই। কাজেই একজনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক অন্য কেউ সেবন করাও ঠিক নয়।

৬. প্যাকেট খোলার পর অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে খুব বেশি দিন দেরি করা যাবে না। শিশুদের ক্ষেত্রে একবার অ্যান্টিবায়োটিকের বোতল খোলা হলে পরবর্তী সময়ে অসুস্থ হলে ব্যবহারের জন্য রেখে দেওয়া একদমই অনুচিত।

৭. সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য সব সময় সচেতন থাকুন। নিয়মমাফিক হাত ধোয়া, হাঁচি-কাশির আদবকেতা বজায় রাখা, কফ-থুতু এবং ব্যবহৃত টিস্যু ও রুমাল নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা, খাবার ঢেকে রাখার মতো সুঅভ্যাস বজায় রাখুন সব সময়। অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করার চেয়ে সংক্রমণ যাতে না হয়, সেদিকে নজর দিন বেশি।

মহাকাশঅদ্ভুত হলেও সত্যিমহাবিশ্বের জানা-অজানা ৭অসীম, অন্ধকার, রহস্যময়, সুন্দর—সবগুলো বিশেষণ মহাবিশ্বের জন্য সত্যি। মহাবিশ...
22/11/2024

মহাকাশ
অদ্ভুত হলেও সত্যি
মহাবিশ্বের জানা-অজানা ৭

অসীম, অন্ধকার, রহস্যময়, সুন্দর—সবগুলো বিশেষণ মহাবিশ্বের জন্য সত্যি। মহাবিশ্বের কোনো শেষ নেই। তাই গ্রহ, নক্ষত্রও গুণে শেষ করা যাবে না। প্রতিনিয়ত মহাবিশ্বে তৈরি হচ্ছে নতুন গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি। এ সব কিছু মিলিয়ে মহাবিশ্ব অসম্ভব সুন্দর। এ কারণেই হয়তো এর এত রহস্যময়তা। এই লেখায় তার কয়েকটি রহস্য জানার চেষ্টা করব।

১. পৃথিবীর বালুকণার চেয়ে নক্ষত্র বেশি
পৃথিবীতে ৫টি মহাসাগর ও দেড় লাখের বেশি নদী আছে। এসব সাগর, মহাসগর কিংবা নদীতে যতগুলো বালুর কণা আছে, মহাবিশ্বে আছে তারচেয়ে বেশি নক্ষত্র। সূর্য যেমন একটি নক্ষত্র। আসলে মহাবিশ্বে নক্ষত্র গুণে শেষ করা যাবে না। বিজ্ঞানীদের মতে, মহাবিশ্বে অন্তত এক বিলিয়ন ট্রিলিয়ন (বা ১০২১টি) নক্ষত্র আছে।

২. আমাদের কাছের ব্ল্যাকহোল ১,৫৬০ আলোকবর্ষ দূরে
বড় কোনো নক্ষত্র বিস্ফোরিত হলে সৃষ্টি হয় ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর। এই ব্ল্যাকহোলের মহাকর্ষ শক্তি এত শক্তিশালী যে এর থেকে কিছু পালাতে পারে না। সবকিছু টেনে নিয়ে যায় নিজের পেটের মধ্যে। এমনকি সেকেন্ডে ৩ লাখ কিলোমিটার বেগে ছুটে চলে আলোও বেরিয়ে আসতে পারে না ব্ল্যাকহোল থেকে। সৌভাগ্যক্রমে পৃথিবী থেকে সবচেয়ে কাছের ব্ল্যাকহোলটি প্রায় ১ হাজার ৫৬০ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে। এক আলোকবর্ষ মানে আলো এ বছরে যতটা পথ অতিক্রম করে। ব্ল্যাকহোলটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘গাইয়া-বিএইচ১’। এটি সূর্যের চেয়ে ৮ হাজার ২০০ গুণ ভারী। চলতি বছর জুলাই মাসে হাবল স্পেস টেলিস্কোপের সাহায্যে এই ব্ল্যাকহোলটির সন্ধান পাওয়া গেছে।

৩. স্পেসস্যুট পড়তে সময় লাগে ৬ ঘণ্টা
মহাকাশে যাওয়ার সময় নভোচারীরা স্পেসস্যুট পরেন। নভোযাচীদের জন্য স্পেসস্যুট অত্যন্ত জরুরি। কারণ, স্পেসস্যুট নভোচারীদের উষ্ণ ও ঠান্ডা বাতাস সরবরাহ করে। পাশাপাশি স্যুটের ভেতরের বাতাসের চাপও ঠিক রাখে। কিন্তু এই স্পেসস্যুট পরতে প্রায় ৬ ঘণ্টা সময় লাগে।

৪. প্রতিসেকেন্ডে বাড়ছে মহাবিশ্বে
মহাবিশ্ব অসীম, এ কথা আগেই বলেছি। ফলে মহাবিশ্বের কোনো কেন্দ্র নেই। প্রতিনিয়ত বাড়ছে মহাবিশ্ব। আপনি চাইলেও এর শেষ প্রান্তে পৌঁছাতে পারবেন না। মহাবিশ্ব প্রতি মেগাপারসেকে প্রতি সেকেন্ডে ৭৩ কিলোমিটার সম্প্রসারিত হয়। এ কথার মানে প্রতি ১ মেগাপারসেক দূরের গ্যালাক্সি আমাদের থেকে সেকেন্ডে ৭৩ কিলোমিটার বেশি দূরে সরে যায়। ১ পারসেক মানে আলোর বেগের ৩.২৬ আলোকবর্ষের সমান। আর মেগাপারসেক হলো তারচেয়েও ১০ লাখ গুণ বেশি।

৫. মহাবিশ্বের তুলনায় পৃথিবী অতি ক্ষুদ্র
মহাবিশ্বের তুলনায় পৃথিবী অত্যন্ত ক্ষুদ্র। আমাদের সূর্যকেও ক্ষুদ্রই বলা যায়। তবে সূর্যের তুলনায় পৃথিবী আরও আরও অনেক ছোট। সূর্যের মধ্যে প্রায় ১৩ লাখ পৃথিবী এঁটে দেওয়া যাবে অনায়াসে।

৬. বুধ গ্রহে বছরের চেয়ে দিন বড়
পৃথিবীর একদিন হয় ২৪ ঘণ্টায় এবং বছর ৩৬৫ দিনে। অর্থাৎ বছরের চেয়ে দিন অনেক ছোট। কিন্তু বুধ গ্রহের একদিন তার বছরের চেয়ে ছোট। কারণ, বুধ গ্রহ অন্য যেকোনো গ্রহের চেয়ে সূর্যের কাছে। ফলে সূর্যের চারপাশে দ্রুত ঘুরে আসে। পৃথিবীর হিসেবে প্রায় ৮৮ দিনে একবার সূর্যের চারপাশে ঘুরতে পারে বুধ গ্রহ। কিন্তু এর নিজের চারপাশে একবার ঘুরে আসতে প্রায় পৃথিবীর ১৭৬ দিন লাগে। অর্থাৎ বুধ গ্রহে একদিন হতে হতে পেরিয়ে যায় ২ বছর!

৭. গ্রহের মর্যাদা দিয়েও কেড়ে নেওয়া হয়েছে প্লুটোর
শৈশবে আমরা পড়েছি সৌরজগতে গ্রহ মোট ৯টি। এখন গুগলে সার্চ করলেই দেখতে পাবেন, গ্রহ আসলে ৮টি। তাহলে কি তখন ভুল পড়েছি? না। আসলে প্লুটো একসময় গ্রহই ছিল। ১৯৩০ সালে একে গ্রহের মর্যাদা দেওয়া হয়। কিন্তু গ্রহের মর্যাদা পাওয়ার ৭৬ বছর পর বিজ্ঞানীদের মনে হলো, গ্রহ হওয়ার মতো সব বৈশিষ্ট্য প্লুটোর নেই। তাই ২০০৬ সালে প্লুটোর গ্রহের মর্যাদা আবার কেড়ে নেওয়া হলো। প্লুটো এখন বামন গ্রহ, মানে গ্রহের চেয়ে কিছুটা ছোট। সৌরজগতে এমন বামন গ্রহ আছে মোট ৫টি।

সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফি কিডস, স্পেস ডট কম, লাইভ সায়েন্স ও সায়েন্স এবিসি

ধরুন, বাসের ভাড়া দিয়ে নেমে দেখলেন, ভাংতি হিশেবে হেল্পার আপনাকে যে বিশ টাকার নোটটা ধরিয়ে দিয়েছে সেটাতে তিনটা তালিজোড়া। আপ...
21/11/2024

ধরুন, বাসের ভাড়া দিয়ে নেমে দেখলেন, ভাংতি হিশেবে হেল্পার আপনাকে যে বিশ টাকার নোটটা ধরিয়ে দিয়েছে সেটাতে তিনটা তালিজোড়া। আপনাকে নিতান্তই অসাবধান এবং সরল পেয়ে বেচারা হাসতে হাসতেই তার ‘চালাতে না পারা’ নোটখানা ধরিয়ে দিয়ে হাওয়া হয়ে গেছে।

বাস থেকে নেমে আপনি রিক্সায় উঠলেন। রিক্সা ভাড়া চল্লিশ টাকা। মোক্ষম একটা সুযোগ এলো আপনার হাতে—হেল্পারের ধরিয়ে দিয়ে যাওয়া ছেঁড়া বিশ টাকার নোটটাকে অন্য একটা বিশ টাকার নোট, কিংবা দুটো দশ টাকার নোটের সাথে মিশিয়ে দিয়ে রিক্সাওয়ালার কাছে আপনি তা অনায়েশে চালিয়ে দিতে পারেন। বেচারা টের পেলে তো পেলোই, না পেলে নির্বিঘ্নে আপদটা অন্যের ঘাঁড়ে উঠিয়ে দেওয়া গেল!

কিন্তু, সেই ছেঁড়া বিশ টাকার নোট অন্য নোটের সাথে মিশিয়ে রিক্সাওয়ালাকে গছাতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত পারলেন না।

আপনি ভাবলেন—কেউ একজন আমার সাথে অন্যায় করেছে বলে সেই একই অন্যায় আমি অন্য একজনের সাথে করতে পারি? এমনও তো হতে পারে—এই ছেঁড়া নোট রিক্সাওয়ালাটা কোথাও চালাতে পারল না। এই নোট চলবে না বলে তাকে দোকানদার চাল না দিতে পারে, ওষুদের দোকানদার ওষুদ না দিতে পারে, এমনকি—নিজের মেয়ের জন্য একটা খেলনা কিনতে গেলেও এই ছেঁড়া নোটের কারণে তাকে ফেরত আসতে হতে পারে।

মানিব্যাগ থেকে নোটটা বের করতে গিয়েও শেষ পর্যন্ত বের করা হলো না আপনার। রিক্সাওয়ালাকে চকচকে দুটো বিশ টাকার নোট দিয়ে ছেঁড়া নোটটাকে মানিব্যাগের অবহেলিত কোণটায় গুঁজে রাখলেন।

এই যে শেষ মুহূর্তের এই বোধ—এটার নাম হলো তাকওয়া। এই কাজটার সাক্ষী কেবল আপনি আর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা। দুনিয়ার আর কেউ এই ব্যাপারে জানে না। না আপনাকে ধোঁকা দিয়ে যাওয়া সেই বাসের হেল্পার, না যে রিক্সাওয়ালাকে আপনি ধোঁকায় ফেলতে যাচ্ছিলেন সে—কেউ না।

হতে পারে, কেবল এমন একটা অতি-ক্ষুদ্র কাজের জন্য আখিরাতে আপনি জান্নাতে পৌঁছে যাবেন। হতে পারে আপনার সেদিনকার এই কাজটা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার এতো পছন্দ হয়ে যায় যে—তিনি আপনার পূর্বের আর পরের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেবেন।

কখনোই কোন ভালো কাজকে তুচ্ছ জ্ঞান করে এড়িয়ে যাবেন না। হয়তো, ওই কাজটাই হয়ে উঠবে আখিরাতে আপনার নাজাতের চাবিকাঠি।

আরিফ আজাদ

20/11/2024

এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ১৭ জানুয়ারি, ডেন্টাল ২৮ ফেব্রুয়ারি

এমবিবিএস ও ডেন্টালে (বিডিএস) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ চূড়ান্ত করা হয়েছে। আগামী ১৭ জানুয়ারি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ডেন্টাল (বিডিএস) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৮ ফেব্রুয়ারি।

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক মো. মহিউদ্দিন মাতুব্বর আজ বুধবার এডুকেশন টিভিকে বলেন, আগামী বছরের ১৭ জানুয়ারি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ও ডেন্টালে ভর্তি পরীক্ষা ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। আজকের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

এদিকে এমবিবিএস ভর্তিতে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি বাতিল করার তৎপরতা শুরু হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মালিকেরা এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে চাপ দিচ্ছেন। চিকিৎসা শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল হলে ভর্তির ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাচারিতা বাড়বে। মেধার চেয়ে অর্থই ভর্তির ক্ষেত্রে নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এমবিবিএস ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির প্রাথমিক কাজ শুরু করেছে। আজ তারিখও নির্ধারণ করা হলো।

মন্ত্রণালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে বলেছে, অটোমেশন একটি বৈষম্যমূলক পদ্ধতি, এটি বাতিল করতে হবে। ১৯ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে দেওয়া চিঠিতে সংগঠনের সভাপতি এম এ মুবিন খান ও সাধারণ সম্পাদক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেছেন, বেসরকারি মেডিকেলের মতো ব্যয়বহুল শিক্ষায় যাঁরা পড়তে ইচ্ছুক, তাঁরা নিজেদের অর্থ ব্যয় করে নিজেদের পছন্দের কলেজে পড়তে চান। অটোমেশনের কারণে অর্থ থাকলেও পছন্দের কলেজে অনেকেই ভর্তি হতে পারছেন না। অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল করে আগের ব্যবস্থায় ফিরে গেলে শিক্ষার্থী ও কলেজ কর্তৃপক্ষের সুবিধা হবে।

সব সময় সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি শেষে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি শুরু হয়। গত এক দশকে এমবিবিএস ভর্তিতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর অটোমেশন পদ্ধতি চালু হয় ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে। এই পদ্ধতিতে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মেধাতালিকার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের পছন্দের কলেজগুলো বেছে নিতে পারেন। এই স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির কারণে মেধাতালিকার নিচের দিকে থাকা শিক্ষার্থীদের পক্ষে ভালো সরকারি বা বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়া সম্ভব নয়। দেশের ভালো বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো এই পদ্ধতিকে স্বাগত জানিয়েছিল।

অটোমেশন পদ্ধতি চালুর আগে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে কোনো শৃঙ্খলা ছিল না। কলেজ কর্তৃপক্ষ মেধাতালিকায় নিচের দিকে থাকা শিক্ষার্থীদের ভর্তি করাতে পারত। অভিযোগ উঠেছিল অর্থের বিনিময়ে তালিকায় নিচে থাকা শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারতেন। ফলে তালিকায় ওপরের দিকে থাকা মেধাবীরা ভর্তির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতেন।

দেশে মেডিকেল কলেজ ১১০টি। এর মধ্যে সরকারি মেডিকেল কলেজ ৩৭টি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ৬৭টি। এ ছাড়া একটি আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ ও পাঁচটি বেসরকারি আর্মি মেডিকেল কলেজ। সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে হয় মেধাতালিকার ভিত্তিতে। ভালো কলেজে ভর্তি হন তালিকার ওপরে থাকা শিক্ষার্থীরা।

এই পরিস্থিতিতে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভিন্ন কোনো পদ্ধতি হওয়া উচিত নয় বলে মনে চিকিৎসা শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা। তবে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর সংগঠন স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়েই চুপ করে বসে নেই। তারা নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে।

17/11/2024

🔵এসএসসি পদার্থবিজ্ঞান
📖ভৌত রাশি ও পরিমাপ
📝জ্ঞান ও অনুধাবনমূলক প্রশ্নত্তোর

১। মাত্রা কাকে বলে?

উত্তর : কোনো ভৌত রাশিতে উপস্থিত মৌলিক রাশিগুলোর সূচককে রাশিটির মাত্রা বলে।
যেমন : দৈর্ঘ্যের মাত্রা : L সময়ের মাত্রা : T ভরের মাত্রা : M

২। মাত্রা সমীকরণ কাকে বলে?

উত্তর : যে সমীকরণের সাহায্যে কোনো রাশির মাত্রা প্রকাশ করা হয় তাকে মাত্রা সমীকরণ বলে।

যেমন—বলের মাত্রা সমীকরণ

[F] = [MLT-2]

৩। বৈজ্ঞানিক প্রতীক কাকে বলে?

উত্তর : কোনো সংখ্যাকে 10 এর যেকোনো ঘাত এবং 1 থেকে 10 এর মধ্যে অপর সংখ্যার গুণফল হিসেবে প্রকাশ করা হলে তাকে বৈজ্ঞানিক প্রতীক বলে।

৪। ১ মিটার কী?

উত্তর : আলো শূন্য মাধ্যমে ১/২৯৯৭৯২৪৫৮ সেকেন্ডে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে ১ মিটার বলে।

৫। কেলভিন (1K) কী?

উত্তর : পানির ত্রৈধবিন্দুর তাপমাত্রার ১/২৭৩.১৬ ভাগকে ১ কেলভিন বলে।

৬। মিটার স্কেল কী?

উত্তর : পরীক্ষাগারে দৈর্ঘ্য পরিমাপের সবচেয়ে সরল যন্ত্র হলো মিটার স্কেল। এর দৈর্ঘ্য ১ মিটার বা ১০০ সেন্টিমিটার। এ জন্য একে মিটার স্কেল বলে।

৭। ভার্নিয়ার স্কেল কী?

উত্তর : মূল স্কেলের ক্ষুদ্রতম ভাগের ভগ্নাংশের নির্ভুল পরিমাপের জন্য মূল স্কেলের পাশে যে ছোট আরেকটি স্কেল ব্যবহার করা হয় তার নাম ভার্নিয়ার স্কেল। গণিত শাস্ত্রবিদ পিয়েরে ভার্নিয়ার এ স্কেল আবিষ্কার করেন। তাঁর নামানুসারে এ স্কেলের নাম ভার্নিয়ার স্কেল।

৮। ভার্নিয়ার ধ্রুবক কাকে বলে?

উত্তর : প্রধান স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগের চেয়ে ভার্নিয়ার স্কেলের এক ভাগ কতটুকু ছোট তার পরিমাণকে বলা হয় ভার্নিয়ার ধ্রুবক ।

৯। ভার্নিয়ার ধ্রুবক 0.05mm বলতে কী বুঝায়?

উত্তর : ভার্নিয়ার ধ্রুবক 0.05mm বলতে বোঝা যায়, প্রধান স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগের চেয়ে ভার্নিয়ার স্কেলের এক ভাগ 0.05mm ছোট।

১০। ভার্নিয়ার সমপাতন কী?

উত্তর : বস্তুর দৈর্ঘ্য পরিমাপের সময় ভার্নিয়ার স্কেলের যে দাগটি প্রধান স্কেলের কোনো একটি দাগের সঙ্গে মিলে যায় বা কাছাকাছি থাকে, ভার্নিয়ার স্কেলের ওই দাগের মানই হলো ভার্নিয়ার সমপাতন।

১১। পিচ (Pitch) কাকে বলে?

উত্তর : স্ক্রু-গজের টুপির সাহায্যে বৃত্তাকার স্কেলকে একবার ঘুরালে এটি রৈখিক স্কেল বরাবর যে দৈর্ঘ্য অতিক্রম করে তাকে যন্ত্রের পিচ বলে।

১২। লঘিষ্ঠ গণন (Least count) কাকে বলে?

উত্তর : স্ক্রু-গজের টুপির সাহায্যে বৃত্তাকার স্কেলটি মাত্র এক ভাগ ঘুরালে এর প্রান্ত বা স্ক্রুটি রৈখিক স্কেল বরাবর যতটুকু সরে আসে তাকে যন্ত্রের লঘিষ্ঠ গণন বলে।

১৩। যান্ত্রিক ত্রুটি কাকে বলে?

উত্তর : পদার্থবিজ্ঞানে পরীক্ষণের জন্য তথা মাপজোখের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্রে যে ত্রুটি থাকে সেটাই যান্ত্রিক ত্রুটি।

যান্ত্রিক ত্রুটি দুই প্রকার।

যথা—

(১) ধনাত্মক ত্রুটি

(২) ঋণাত্মক যান্ত্রিক ত্রুটি।



১৪। ভার্নিয়ার সমপাতন 6 বলতে কী বোঝো?

উত্তর : ভার্নিয়ার স্কেলের কোনো দাগ যদি প্রধান স্কেলের কোনো দাগের সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায় অথবা কোনো দাগ যদি না মিলে, তবে যে দাগের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান করে, সে দাগই হবে ভার্নিয়ার স্কেলের ভার্নিয়ার সমপাতন। সুতরাং ভার্নিয়ার সমপাতন 6 বলতে বোঝায় ভার্নিয়ার স্কেলের দাগটি প্রধান স্কেলের 6 দাগের সঙ্গে মিলে গেছে অথবা না মিললে 6 নম্বর দাগের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান করছে।

১৫। অদিক বা স্কেলার রাশি কাকে বলে?

উত্তর : যেসব ভৌত রাশিকে শুধু মান দিয়ে সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করা যায়, দিকনির্দেশের প্রয়োজন হয় না, তাদের অদিক রাশি বা স্কেলার রাশি বলে। দৈর্ঘ্য, ভর, দ্রুতি, শক্তি ইত্যাদি।

১৬। দিক রাশি বা ভেক্টর রাশি কাকে বলে?

উত্তর : যেসব ভৌত রাশিকে প্রকাশ করার জন্য মান ও দিক উভয়ের প্রয়োজন হয় তাদের ভেক্টর রাশি বা দিক রাশি বলে।

Abul Kashem Durjoy

15/11/2024

চাকরি পাওয়া মানে শান্তি নয়। চাকরি পাওয়া মানে একটা সাময়িক সাফল্য আর সেই দমবন্ধ পরিস্থিতিটার থেকে মুক্তি, যেটা তোমাকে একটু একটু করে টুঁটি টিপে ধরছিল। কিন্তু তারমানে এই নয় যে তুমি শান্তি পেয়ে গেলে।

কিন্তু চাকরি পাবার পরে একটা উপলব্ধি তোমার হবে। সঙ্গে সঙ্গেই নয়। বরং বড্ড ধীরে ধীরে। এমন একটা উপলব্ধি যেটা তুমি অনুভব করবে ঠিকই কিন্তু সবার সঙ্গে চাইলেই ভাগ করে নিতে পারবে না। এমন একটা উপলব্ধি যেটা তোমাকে সব দেবে যা তুমি চেয়েছিলে, কিন্তু কোথাও না কোথাও একটা শূন্যতার সঙ্গে, যেটা তুমি কখনও চাওনি বা ভাবোনি।

চাকরি পাবার পরে তুমি বুঝতে পারবে যত উৎসব, আয়োজন, অনুষ্ঠান, উদযাপন, সবই প্রায় তোমার প্রচ্ছন্ন উপস্থিতিতে এবং বাস্তবে তোমাকে ছাড়া। তোমার মন পড়ে থাকবে সেখানে কিন্তু কাজের বাধ্য বাধকতায় তোমার শরীর উপস্থিত থাকবে তিন বাই দুইয়ের আয়তাকার টেবিলের সামনে রাখা নির্বিবাদী চেয়ারে অথবা কোনো পাণ্ডব বর্জিত পথে রাতের ডিউটি দিতে দিতে।

যারা খুব আষ্ঠেপিষ্টে জড়িয়ে থাকে তাদের মানুষ আর গ্রাম গঞ্জের সাথে, তাদের আড়ালে কোথাও চোখও ভিজতে পারে ঈষৎ। চাকরি পাবার পরে বুঝবে, দায়িত্ব আসলে একটা প্রসংসাহীন কাজ। করতে পারলে কেউ প্রশংসা করবে না। কিন্তু না করতে পারলে কেউ সমালোচনা করতেও ছাড়বে না।

চাকরি পাবার পরে বুঝবে, পরিবার কতটা দামী। তার আগে পর্যন্ত তোমার যত ব্যর্থতা জনিত রাগ, ক্ষোভ, সবকিছু যে পরিবারের ওপরই দেখাতে, বড্ড মিস করবে তখন তাদের। এতটাই যে মাঝে মাঝে সব ছেড়ে কিছুক্ষণের জন্য চলে আসতে ইচ্ছে করবে, কিন্তু পারবে না।

চাকরি পাবার বেশ কয়েক বছর পরে তুমি খানিকটা বাধ্য যন্ত্রের মতো জীবন যাপন করবে। একই নিয়ম, একই সময়, একই কাজ। রোজ। একভাবে। নিয়মিত। অবিরাম। আর এটা তুমি অনুভব করবে কিন্তু কিছু বলতে পারবে না, কারণ মাসের শেষে একটা এসএমএস পেইন কিলারের মতো তোমার সমস্ত ব্যথাকে অদ্ভুত কায়দায় ভুলিয়ে রাখবে সামনের কয়েকদিন।

আর এভাবেই একটা সময় পরে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। আর কিছু মনে হবে না তখন। শুধু মানুষ বলবে বদলে গেছো তুমি। আসলে তুমি নিজেও জানো, তুমি অনুভব করেছো সবই, কিন্তু সবটা সবাইকে বোঝাতে পারোনি।

© Mudasser Moin Shohan

টাকাতে আবার আমাদের বাংলার সৌন্দর্য ফুটে উঠুক 🇧🇩
07/11/2024

টাকাতে আবার আমাদের বাংলার সৌন্দর্য ফুটে উঠুক 🇧🇩

Address

Mymensingh

Telephone

+8801608615208

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when EDUCATION TV বাংলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to EDUCATION TV বাংলা:

Videos

Share

Category