ভবদহের জলাবদ্ধতা নিরসনের লক্ষ্যে পদযাত্রা
ভবদহ এলাকাকে জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা করার লক্ষ্যে আজ (৩০ জুলাই) শনিবার সকাল এগারো ঘটিকায় ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির উদ্যোগে যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলার শিল্প শহর নওয়াপাড়ায় পদযাত্রা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মানবিক বিপর্যয়-
সৃষ্টির পর থেকে মানুষ প্রকৃতির কোলে আপন মহিমায় বিকশিত হতো। কিন্তু যখন থেকে নিজেকে প্রকৃতির সন্তান মনে না করে প্রকৃতির গাছপালা,নদ- নদী,খাল-বিল,পশুপাখি ধ্বংস করে বড় বড় দালানকোঠা, মিল কারখানা তৈরি করে সুপার আধুনিক হওয়ার নেশায় মত্ত হয়েছে তখন থেকে প্রকৃতি বিরূপরূপ ধারণ করেছে।ফলে ঋতু বৈচিত্র্যের সাথে সাথে জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। আর তাই অন্যা বৃষ্টি, ঝড়,বন্যা,জলোচ্ছাস,নদী ভাঙণবৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে নদী শাসন করে পদ্মাসেতু, যমুনা সেতুর ন্যায় অধিকাংশ নদীতে আধুনিক সেতু তৈরি করার ফলে নদী ও সমূদ্রের মেলবন্ধন সৃষ্টিকারী জোয়ারভাটা হয়েছে বাঁধাগ্রস্ত।ফলে নদী তার আপন ছন্দ হারিয়ে, গভীরতা কমায়, নাব্যতা নষ্ট হয়ে গেছে।
ফলে পাহাড়ি ঢল থেকে নেমে আসা উজানের পানি নদ-নদী উপচিয়ে লোকালয়ে প্রবেশ করেছে।আর সৃষ্টি হচ্ছে স্মরণ কালে
ধর্ম দেউল-২০২২ উপলক্ষে নৃত্যানুষ্ঠান
তারিখ- ১৬ এপ্রিল -২০২২
স্থান- সুজাতপুর সেবাশ্রম,মশিয়াহাটী, মনিরামপুর, যশোর
নীলপূজা বা নীলষষ্ঠী হল সনাতন বঙ্গীয় দের এক লোকোৎসব, যা মূলত নীল-নীলাবতী নামে (শিব-দুর্গা)এর বিবাহ উৎসব। বাঙ্গালী গৃহিণীরা নিজের সন্তান এর মঙ্গল কামনায় নীরোগ সুস্থ জীবন কামনা করে নীলষষ্ঠী ব্রত পালন করে।
নীলপূজার আগের দিন অধিবাস; অধিক রাত্রে হয় হাজরা পূজা অর্থাৎ বিয়ে উপলক্ষে সকল দেবতাকে আমন্ত্রণ করা। হাজরা পূজায় শিবের চেলা বা ভূত-প্রেতের দেবতাকে পোড়া শোল মাছের ভোগ দেওয়া হয়। পরদিন নীলপূজার সময় নীলকে গঙ্গাজলে স্নান করিয়ে নতুন লালশালু কাপড় পরিয়ে অন্ততপক্ষে সাতটি বাড়িতে নীলকে ঘোরানো হয়।
নীলসন্ন্যাসীরা একইরকম লাল কাপড় পরে পাগড়ি মাথায়, গলায় রুদ্রাক্ষমালা ও হাতে ত্রিশূল নিয়ে নীলকে সঙ্গে করে এই মিছিল করেন। এদের দলপতিকে বলা হয় বালা। সাথে থাকে ঢাক-ঢোল, বাঁশী বাজনদারের দল এবং কাল্পনিক শিব-দুর্গার সাজে সঙেরা। গৃহস্থ মহিলারা উঠানে আল্প
নীল পূজাঃ
স্থানঃ সুজাতপুর, মশিয়াহাটী, যশোর।
অশনির প্রভাবে কৃষকের কান্না!
ভিডিও- কানু বিশ্বাস
ভবদহ এলাকার নদীগুলোর দৈন্যদশায় শুষ্ক মৌসুমেও জলাবদ্ধতা
ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির নেতৃবৃন্দ গতকাল ৭ এপ্রিল শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভবদহ এলাকা খ্যাত যশোর জেলার অভয়নগর, মনিরামপুর, কেশবপুর ও ডুমুরিয়া উপজেলার মুক্তেশ্বরী, টেকা, শ্রী ও হরি নদী ও নদী তীরবর্তী বিলগুলো পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলার শ্রী নদীর উপর নির্মিত ভবদহ স্লুইসগেটের উপর সংবাদ সম্মেলন করেন এবং ভবদহের নদী গুলোর বর্তমান অবস্থাসহ পরিদর্শনের আলোকে তাদের মতামত প্রকাশ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি( মার্কার্সবাদী) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জনাব ইকবাল কবির জাহিদ এবং বক্তব্য রাখেন ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক রণজিৎ বাওয়ালি, যুগ্ম আহ্বায়ক বীর মুক
ইদুল ফিতর উপলক্ষে শিকড়ের সন্ধানে ফিরে চলা!