Toufik's Vlog

Toufik's Vlog Toufik's Vlog Online Shopping BD has never been easier. Tobuy.com.bd is best online shopping store in Bangladesh that provide best products at affordable prices.

online shopping in Dhaka, Chittagong, Khulna, Sylhet and other big cities are also gaining momentum.

24/08/2024

ত্রাণ সামগ্রী ট্রাকে লোড করা হচ্ছে...

16/07/2024
16/07/2024

কুটা আন্দোলন কোন দিকে রূপ নিচ্ছে আল্লাই জানে।

05/01/2024

It is the shame of all our Bangladeshis.
😞😞😞

04/01/2024
11/12/2023
08/10/2023
"ছবির ছেলেটাকে চেনেন? মাঝখানের জনকে?বলতে গেলে ঢাকার সবচেয়ে বড় লোক পরিবারের ছেলে ছিল। তখনকার দিনে যখন ১ম শ্রেণীর অফিসারের...
02/10/2023

"ছবির ছেলেটাকে চেনেন? মাঝখানের জনকে?
বলতে গেলে ঢাকার সবচেয়ে বড় লোক পরিবারের ছেলে ছিল। তখনকার দিনে যখন ১ম শ্রেণীর অফিসারের বেতন ছিল খুব বেশি হলে ৫০০-৬০০ টাকা, সে এলভিস প্রিসলির গান শোনার জন্য এক ধাক্কায় ১০০০ টাকার রেকর্ড কিনে আনতো। তাদের বাড়িতে হরিণ ছিল, সরোবরে সাঁতার কাটত ধবল রাজহাঁস, মশলার বাগান থেকে ভেসে আসত দারুচিনির গন্ধ(ডাকে পাখি খোলো আঁখি, এই গানটার শুটিং হয়েছিল তাদের বাড়িতে)।
জ্বী হ্যা, আমি মাগফার উদ্দিন চৌধুরী আজাদ এর কথা বলছি।
আজাদ ক্লাস সিক্সে পড়ে, সেন্ট গ্রেগরি। ১৯৬০ এর দশক। আজাদের বাবা আরেকটা বিয়ে করবেন। আজাদের মা বললেন, তুমি বিয়ে করবে না, যদি করো, আমি একমাত্র ছেলে আজাদকে নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাব। আজাদের বাবা আরেকটা বিয়ে করলে আজাদের মা সাফিয়া তার বালকপুতের হাত ধরে ওই রাজপ্রাসাদ পরিত্যাগ করেন এবং একটা পর্ণকুটীরে আশ্রয় নেন। ছেলেকে লেখাপড়া শেখান। আজাদ ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে মাস্টার্স পাস করে।
তার বন্ধুরা যোগ দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধে, ফিরে এসেছে আগরতলা থেকে, ট্রেনিং নিয়ে। তার ঢাকায় গেরিলা অপারেশন করে। বন্ধুরা আজাদকে বলল, চল, আমাদের সাথে, অপারেশন করবি। তুই তো বন্দুক পিস্তল চালাতে জানিস। তোর আব্বার তো বন্দুক আছে, পিস্তল আছে, তুই সেগুলো দিয়ে অনেকবার শিকার করেছিস।
আজাদ বলল, এই জগতে মা ছাড়া আমার কেউ নেই, আর মায়েরও আমি ছাড়া আর কেউ নেই। মা অনুমতি দিলেই কেবল আমি যুদ্ধে যেতে পারি।
মাকে আজাদ বলল, মা, আমি কি যুদ্ধে যেতে পারি?
মা বললেন, নিশ্চয়ই, তোমাকে আমার প্রয়োজনের জন্য মানুষ করিনি, দেশ ও দশের জন্যই তোমাকে মানুষ করা হয়েছে।
আজাদ যুদ্ধে গেল।
দুটো অপারেশনে অংশ নিল। তাদের বাড়িতে অস্ত্র লুকিয়ে রাখা হলো। গেরিলারা আশ্রয় নিল।
১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট। ধরা পড়ে ক্র্যাক প্লাটুনের একদল সাহসী মুক্তিযোদ্ধা। সেসময় আজাদকেও আটক করা হয়। তাকে ধরে নিয়ে রাখা হলো রমনা থানা সংলগ্ন ড্রাম ফ্যাক্টরি সংলগ্ন এম.পি হোস্টেলের মিলিটারি টর্চার সেলে।
গরাদের ওপারে দাড়িয়ে থাকা আজাদকে তার মা চিনতে পারেন না। প্রচণ্ড মারের চোটে চোখমুখ ফুলে গেছে, ঠোঁট কেটে ঝুলছে, ভুরুর কাছটা কেটে গভীর গর্ত হয়ে গেছে।
–“মা, কি করব? এরা তো খুব মারে। স্বীকার করতে বলে সব। সবার নাম বলতে বলে।“
–“বাবা, তুমি কারোর নাম বলোনি তো?
–না মা, বলি নাই। কিন্তু ভয় লাগে, যদি আরও মারে, যদি বলে দেই…
–বাবারে, যখন মারবে, তুমি শক্ত হয়ে থেকো। সহ্য করো। কারো নাম বলো না।
–আচ্ছা মা। ভাত খেতে ইচ্ছে করে। দুইদিন ভাত খাই না। কালকে ভাত দিয়েছিল, আমি ভাগে পাই নাই।
–আচ্ছা, কালকে যখন আসব, তোমার জন্য ভাত নিয়ে আসব।
সাফিয়া বেগমের ভেতরটা দুমড়ে-মুচড়ে যায়। গায়ে হাত তোলা তো দূরে থাক, ছেলের গায়ে একটা ফুলের টোকা লাগতে দেননি কোনোদিন। সেই ছেলেকে ওরা এভাবে মেরেছে… এভাবে…
মুরগির মাংস, ভাত, আলুভর্তা আর বেগুনভাজি টিফিন ক্যারিয়ারে ভরে পরদিন সারারাত রমনা থানায় দাড়িয়ে থাকেন সাফিয়া বেগম, কিন্তু আজাদকে আর দেখতে পাননি। তেজগাঁও থানা, এমপি হোস্টেল, ক্যান্টনমেন্ট-সব জায়গায় খুজলেন, হাতে তখন টিফিন ক্যারিয়ার ধরা, কিন্তু আজাদকে আর খুঁজে পেলেন না।
ছেলে একবেলা ভাত খেতে চেয়েছিলেন। মা পারেননি ছেলের মুখে ভাত তুলে দিতে। সেই কষ্ট-যাতনা থেকে পুরো ১৪টি বছর ভাত মুখে তুলেন নি মা! তিনি অপেক্ষায় ছিলেন ১৪ টা বছর ছেলেকে ভাত খাওয়াবেন বলে। বিশ্বাস ছিলো তাঁর আজাদ ফিরবে। ছেলের অপেক্ষায় শুধু ভাতই নয়, ১৪বছর তিনি কোন বিছানায় শোন নি। শানের মেঝেতে শুয়েছেন শীত গ্রীষ্ম কোন কিছুতেই তিনি পাল্টান নি তার এই পাষাণ শয্যা। আর এর মুল কারণ আজাদ রমনা থানায় আটককালে বিছানা পায়নি।
প্রজন্ম কিংবদন্তি আজাদদের চিনেনা, চিনে হলিউডের অ্যাকশন চলচ্চিত্র।
শেয়ার করে সবাইকে ইতিহাস'টি পড়ার সুযোগ করে দিন।
ভালো থাকুক জীবনের প্রেমগুলো। ভালো থেকো কিংবদন্তী।"
লেখাটি প্রিয় লেখক Anisul Hoque এর 'মা' বই থেকে নেওয়া হয়েছে। ছবিটিও সংগ্রহ করেছেন এবং ফেসুবেক পোস্ট করেছেন প্রিয় লেখক।

27/09/2023

Love u Boss...❤️
We are always with you.

মোবাইলটা একটু দূরে রেখে চোখ ৭০-৮০% বন্ধ করে দেখুন।
26/09/2023

মোবাইলটা একটু দূরে রেখে চোখ ৭০-৮০% বন্ধ করে দেখুন।

22/09/2023
একটি পিঁপড়ার কর্মজীবন...🐜  / 🦁সাথে আছে  (🪳🕷️🪰🐝🦉)এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯টায় অফিসে ঢুকতো। তারপর কারো স...
19/09/2023

একটি পিঁপড়ার কর্মজীবন...🐜 / 🦁
সাথে আছে (🪳🕷️🪰🐝🦉)

এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯টায় অফিসে ঢুকতো। তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।

সে যে পরিমাণ কাজ করত, তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।

ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত, এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে। সিংহ ভাবল, পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয়, তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।

কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে 🪳 পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।

তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।

কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো, তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে। … সে একটা মাকড়সাকে 🕷️ নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোনকল মনিটর করবে, আর নথিপত্র রাখবে।

সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে। ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।

কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল। আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি 🪰।

আমাদের কর্মী পিঁপড়া, যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়, সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।

নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।

সিংহ সিদ্ধান্ত নিল, পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে, সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সিংহ মৌমাছিকে 🐝 ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল। মৌমাছি প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।

কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে মৌমাছির একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো। কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে মৌমাছি নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।

পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।

মৌমাছি পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল, ‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল, পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে🦉 অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।

পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল, সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল। তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে। ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো, এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি। কর্মী ছাঁটাই করা হোক।

পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো। বলুন তো, কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?

ওই হতভাগ্য পিঁপড়া🐜। কারণ, পেঁচার🦉 রিপোর্টে লেখা ছিল, ‘এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে, যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।

(যারা নিজেদের ব্যবসাকে বড় করার জন্য ভাবছেন তাদের জন্য একটি শিক্ষনীয় গল্প)

কত কাজী পেয়ারা খেয়েছি...অথচ উদ্ভাবকের নাম জানিনা, উনি চিরতরে চলে গেলেন, বিখ্যাত ব্যক্তির প্রস্থানে নেই কোন মিডিয়ায় আলোচন...
05/09/2023

কত কাজী পেয়ারা খেয়েছি...
অথচ উদ্ভাবকের নাম জানিনা, উনি চিরতরে চলে গেলেন,
বিখ্যাত ব্যক্তির প্রস্থানে নেই কোন মিডিয়ায় আলোচনা।

গাইবান্ধার কৃতি সন্তান, বাংলাদেশের প্রখ্যাত কৃষি বিজ্ঞানী, কৃষি সংগঠক, ন্যাশনাল ইমেরিটাস সায়েন্টিস্ট ডঃ কাজী এম বদরুদ্দোজা, পেয়ারার একটি জাত উদ্ভাবন করেন, যা তার নামানুসারে 'কাজী পেয়ারা' নামে নামকরণ করা হয়।
কৃষিক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১২ সালে বাংলাদেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার” হিসাবে পরিচিত স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রদান করা হয় তাকে।

ধানের বাইরে বাংলাদেশের প্রধান দুটি দানাদার ফসল চাষ শুরুর ক্ষেত্রেও কাজী বদরুদ্দোজা নেতৃত্ব দেন। দেশে আধুনিক জাতের গম উদ্ভাবন ও চাষ শুরু করা আর ভুট্টার বাণিজ্যিক আবাদ তার হাত দিয়ে শুরু। ভুট্টা থেকে তেল উদ্ভাবন এবং তা পোলট্রিশিল্পের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার শুরুর ধারণাটিও তার কাছ থেকে আসা। ছত্রাকের গণ 'কাজিবোলেটাস' এর নামকরণও করা তার নাম থেকেই।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের অধীনে বাংলাদেশ কৃষি ইনস্টিটিউট (বর্তমানে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে বিএসসি-এজি ডিগ্রি লাভ করেন। ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ছিলেন।

বার্ধক্যজনিত কারণে গত বুধবার ৩০ আগস্ট, ২০২৩
বিকেল সাড়ে ৪টায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

তাঁর মৃত্যুতে তাঁর কর্ম ও স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি ❤️

29/08/2023

★জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর
১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা = ১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০ বর্গফুট = ৯৯১৬৭২ বর্গমিটার = ১ বর্গকিলোমিটার =
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা = ১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩ বর্গমিটার = ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
জেনে নিন
খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ = ৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার = ৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।

তুমি ঠিক বলছো, তার মানে এই নয় যে আমি ভুল!তুমি আমার জায়গায় আসো,দেখবা আমিও ঠিক!'😜
27/08/2023

তুমি ঠিক বলছো, তার মানে এই নয় যে আমি ভুল!
তুমি আমার জায়গায় আসো,
দেখবা আমিও ঠিক!'😜

04/08/2023
আঙুলের ছাপ দিয়েই খুলে যাচ্ছে মোবাইলের লক, গেটের তালা,অফিসের উপস্থিতি, ফিঙারপ্রিন্ট নিয়েই যাচাই করা যাচ্ছে কে অপরাধী, এই ...
31/07/2023

আঙুলের ছাপ দিয়েই খুলে যাচ্ছে মোবাইলের লক, গেটের তালা,অফিসের উপস্থিতি, ফিঙারপ্রিন্ট নিয়েই যাচাই করা যাচ্ছে কে অপরাধী, এই ফিঙারপ্রিন্ট ডিটেকশান সিস্টেম প্রথম কে আবিষ্কার করেছিল জানেন?

তিনি ছিলেন একজন বাঙালী,নাম খান বাহাদুর কাজী আজিজুল হক।বাড়ি খুলনা জেলার কসবার পায়গ্রামে।কাজ করতেন তৎকালীন বেঙল পুলিশে।

ফিঙারপ্রিন্ট নিয়ে অনেকেই আগে কাজ করেছেন কিন্তু এর প্র‍্যাকটিক্যাল ইউজ কি,কিভাবে যাচাই করা যায়,কিভাবে ফিঙারপ্রিন্ট দিয়ে আলাদা করা যায় মানুষকে সেটা প্রথম আবিষ্কার করেন আমাদের দেশের কাজী আজিজুল হক।

ব্রিটিশ আমলে বেঙল পুলিশের আইজি ছিলেন এডওয়ার্ড রিচার্ড হেনরি। তিনি ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে গবেষণার জন্য নিয়োগ করেন দুই বাঙালী প্রতিভাকে, একজন গণিতবিদ কাজী আজিজুল হক, আরেকজন হেম চন্দ্র বোস।

কাজী আজিজুল হক ও হেমচন্দ্র বোস ৭০০০ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তোলেন। অনেক পরিশ্রম করে একটা গাণিতিক সূত্র দাড়া করলেন যেটা দিয়ে ফিঙারপ্রিন্ট যাচাই এর মাধ্যমে মানুষ সনাক্ত করা যায়।আধুনিক বিজ্ঞানের এক বিশাল বড় আবিষ্কার। এই পদ্ধতির নাম হওয়া উচিত ছিল "বোস-হক আইডেন্টিফিকেশান সিস্টেম"। কিন্তু ওখান থেকেই ইংরেজদের বেঈমানী শুরু।

পুলিশের আইজি হেনরী সাহেব এবার সবার কাছে প্রচার করা শুরু করলেন যে এই ফিঙারপ্রিন্ট ডিটেকশন সিস্টেম আবিষ্কার করেছেন উনি নিজেই। এমন কি কাজী আজিজুল হক-কে কোন রকম স্বীকৃতি দিতেই অস্বীকার করলেন। তিনি চুপি চুপি একটা পেপার পাবলিশ করেও ফেললেন নিজের নামে।ব্যাস, বাংলাদেশের কাজী আজিজুল হক আবিষ্কৃত সিস্টেম এর নাম হয়ে গেল "হেনরী ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম"

"হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম " এখন জগৎ বিখ্যাত, মোবাইলের টাচে, অফিসে, অপরাধী সনাক্তকরণে বলতে গেলে যত্ত জায়গায় ফিঙারপ্রিন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে, তত জায়গায় এই হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম-ই ব্যবহার করা হচ্ছে। কাজ করে গেল আমার দেশের সূর্য্য সন্তান, কিন্তু নাম হচ্ছে এক বেঈমান ব্রিটিশ এর।

যদিও কিছুদিন আগে ব্রিটেনের "দ্যা ফিঙারপ্রিন্ট সোসাইটি" চালু করেছে "The Fingerprint society Azizul Huque & Hemchandra Bose prize"।ওদিকে যে সিস্টেমের নাম হতে পারত "হোক-বোস সিস্টেম " তা আজ-ও "হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম"-ই রয়ে গেছে।আর অজানায় থেকে গেছেন আমাদের আজিজুল হক।

ছবি ও তথ্য : উইকিপিডিয়া
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF_%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B2_%E0%A6%B9%E0%A6%95

21/07/2023

Share please

21/07/2023
কৈশরে যখন মনির খান,আসিফ,এস ডি রুবেলদের গান শুনতাম,জেমস,বিপ্লব,আয়ুব বাচ্চুদের গান শুনা লোকেরা আমাদের ভাবতো ক্ষ্যাত। রুচি ...
19/07/2023

কৈশরে যখন মনির খান,আসিফ,এস ডি রুবেলদের গান শুনতাম,জেমস,বিপ্লব,আয়ুব বাচ্চুদের গান শুনা লোকেরা আমাদের ভাবতো ক্ষ্যাত। রুচি নেই,নিম্ন রুচির মানুষ।ওসব গান বাজে টেইলারের ,মাইকের দোকানে।

আমি আবার শরীফ উদ্দিন,লতিফ সরকার,কাজল দেওয়ানদের গান যারা শুনতো তাদের তেমনই ভাবতাম আমাকে যেমন ভাবা হতো।এক অপরের রুচির প্রতি ওয়াক থু অবস্থা!!!

এই যে রুচির বিচার,এর মানদন্ড কার হাতে?
আসলে রুচিটাই বা কী?!

হিরো আলম গানের নামে,অভিনয়ের নামে যা করেছে তাতে রাগ তো উঠেছে আমারও। কেন রাগ হবে আমার? কদিন তাকে ফলো করেছি মজার কান্ডা কারখানা দেখতে।এখন আনফলো করে রেখেছি।কেন আমার মনে হলো আমি উচা জাতের,ওকে ফলো করলে জাত চলে যাবে?

সে কাউকে জোর করেনি কোনো কিছু শুনতে বা দেখতে।তবু একজন মানুুষের উদ্ভট সব কর্মকান্ড আমাদের বিনোদনের খোরাক হয়ে গেলো। সার্কাসের বাদঁড় ভেবে তাকে নিয়ে মজা নিলাম।ওঁর নিম্নমানের কাজ আমাদের ভাবতে শেখাল আমরা কতটা উচাঁ রুচির মানুষ।

তবু,ধীরে ধীরে সে এমন সব জিনিস অর্জন করলো যা অনেক গুনী মানুষের কল্পনারও বাহিরে। তার পরিচিতি,খ্যাতি এবং অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক বেশি। সে একজন সফল ব্যক্তি।

সে তো রোল মডেল নয়।সে তা চায়ওনি। একে আমরা সৃষ্টি করিনি,লালন করেছি,সুযোগ দিয়েছে। যাকে ট্রল,নিন্দা করেছি,হেসেছি,সে -ই এখন আমার চেয়ে অনেক ভাবেই সফল!এও সহ্য করা যায়।এ ও সম্ভব।

আর হিরো আলমের থামার কোনো লক্ষণ নেই।সে দুর্বার!
কে কী ভাবলো,বললো,সে তা থোড়াই কেয়ার করে।

আমি তাকে ইগনোর করছি,কারণ তার কাজ আমার ভালো লাগে না,আমি উচাঁ শ্রেণীর রুচির মানুষ।

ব্যস।

তা সে নির্বাচনে গেলো।তাকে আমরা আঘাত করলাম।
সে অধিকার আমরা অর্জন করেছি।যে এই সমাজের,রাষ্ট্রের সংস্কৃতির বারোটা বাজিয়েছে,তারও আজ বারোটা বাজিয়ে দিলাম।শুদ্রের কী সাহস! ব্রাহ্মণদের সাথে সমান হতে আসে।

তাই তাকে পিটিয়ে দিলাম।বুঝিয়ে দিলাম,অসভ্যদের এই সমাজে জায়গা নেই।এখানে সভ্য,সুশীল,রুচিশীলরাই কেবল রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে বসতে পারবে বা বসতে চাওয়ার বাসনা কেবল তাদের।হিরো আলমদের দুঃসাহের জবাব আজকে আবারো দেয়া হলো। শখের বসে দু চারটা হিরো আলামকে ছাড় দেয়া যায়,বাড়তে দেয়া যায়,কিন্তু লড়তে দেয়া যায় না।

এক কাজ করুন,সভ্যতার সার্টিফিকেট,রুচির সনদ চালু করুন। যারা আপনাদের মানদন্ড পূরণ করতে পারবে না,তাদের বঙ্গোপোসাগরে ফেলে দিন।

এই দেশটা শুধু রুচিবান,ক্ষমতাবান,সুন্দর,সুশীলদের বসবাসের জন্য হোক।

তাকে রুচির জন্য মাইর দেয়া না হলে,কেন দেয়া হলো? আর যে কারণেই দেয়া হোক না কেন,মানুষের হাসির রিয়েক্ট,এই যে সন্তুষ্টি,তা কেন।কেন আজ অনেকের ঈদের দিন।?কেন মনে হচ্ছে,উচিত শিক্ষা হয়েছে। হা*মলা করেছে,তা বুঝলাম,তাকে সমর্থন দিচ্ছে কারা? কেন?

-- © সংগ্রহীত

আজকাল ট্রেনে বাসে রাস্তায় রেস্তোরাঁয় সর্বত্রই জল তেষ্টা পেলে আমাদের হাতে উঠে আসে ঠান্ডা বা নর্মাল সিল করা জলের বোতল।কি...
26/06/2023

আজকাল ট্রেনে বাসে রাস্তায় রেস্তোরাঁয় সর্বত্রই জল তেষ্টা পেলে আমাদের হাতে উঠে আসে ঠান্ডা বা নর্মাল সিল করা জলের বোতল।
কিন্তু এই ফ্রিজ তো হালে এলো!
প্রশ্ন উঠতেই পারে, তখন কি মানুষ ঠান্ডা জল খেতেন না?
আজ্ঞে খেতেন, আলবাত খেতেন।
তখন ফ্রিজ না থাকলেও ছিল ‘ভিস্তি’।
‘ভিস্তি হল এক ধরনের বস্তার মত দেখতে ব্যাগ।
ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি এই বিশেষ থলেকে ‘মশক’ও বলে।
এতে রাখলে ফ্রিজের মতোই ঠান্ডা থাকত জল।
আর স্বয়ং জলদাতা হয়ে এই ভিস্তির জল যারা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিতেন তাদের বলা হত ভিস্তি ওয়ালা।

এই ভিস্তিওয়ালাদের সঙ্গে রয়েছে ইতিহাসের যোগ।
কথিত আছে, মুঘল নবাব হূমায়ুন একবার জলে ডুবে যাচ্ছিলেন।
তখন নবাবকে বাঁচিয়েছিলেন এক ভিস্তিওয়ালা।
এমনকি এই ভিস্তির উপর ভরকরেই সাঁতরে উঠেছিলেন হূমায়ুন।
কৃতজ্ঞতা স্বরূপ সেই ভিস্তিওয়ালাকে একদিনের জন্য তার আসনেও বসিয়েছিলেন তিনি।
অভিবক্ত ভারতবর্ষের ঢাকায় এবং কলকাতায় জল বিলোনোর কাজ করতেন এই ভিস্তিওয়ালারাই।

কিন্তু স্মার্টফোন সর্বস্ব এই ওভারস্মার্ট যুগে আজকের প্রজন্ম হয়ত জানেইনা ভিস্তিওয়ালাদের কথা।
পার্সি শব্দ ‘বেহেস্ত’ শব্দের অপভ্রংশ হয়ে এসেছে ভিস্তি, এর অর্থ হল স্বর্গ। পৃথিবীর পশ্চিম ও মধ্য প্রান্তে স্বর্গের বেশীরভাগ ছবিতেই মিলেছে নদী ও বাগানের ছবি।
কথিত আছে সেই স্বর্গের নদী থেকে জল এনেই ভিস্তিরা তা বিলিয়ে দিতেন মানুষকে, তাই তাদের স্বর্গের-দূতও বলা হত।

তিলোত্তমাতেও এককালে এদের একচেটিয়া আনাগোনা ছিল।
ভোরবেলা দোর খুলে রাস্তায় বেরোলেই দেখা মিলত ভিস্তিওয়ালাদের।
কাঁধে জল ভরতি চামড়ার ব্যাগ নিয়ে বেড়িয়ে পড়তেন মুসলিম সম্প্রদায়ের এই মানুষগুলো।
দিল্লিতেও একসময় ছিল ভিস্তির চল।
তবে এখনও এই প্রাচীন পদ্ধতি বাঁচিয়ে রাখতে সক্ষম জামা মসজিদের বাইরে মুশতাকিম চায়ের দোকান।
দোকানে গেলেই দেখা যাবে, ঝোলানো রয়েছে ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি লম্বা লম্বা ভিস্তি।
বহুযুগ ধরে প্রাচীন দিল্লির সাক্কে ওয়ালি গলিতেই ভিস্তিওয়ালাদের বাস।

(সংগৃহীত)

Address

House#44, Road#05, Zoo Road
Mirpur
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Toufik's Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Toufik's Vlog:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Mirpur media companies

Show All