Physics Career-ফিজিক্স ক্যারিয়ার ;

Physics Career-ফিজিক্স ক্যারিয়ার ; পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আপনারা সবাই পেইজ টি ফলো করে পাশে থাকুন।
(5)

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!
01/12/2024

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!

27/10/2024
13/05/2023

# physics_career
ভূমিকম্প কী? ভূমিকম্প কেন হয় ও তার কারন এই ভিডিওতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ভিডিও ক্রেডিট: বিজ্ঞানের ফেরিওয়ালা https://youtu.be/NtvrSFlUOyE

08/05/2023


Incredible Anamorphic Art

07/05/2023

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি
বিজ্ঞান বিভাগ
বিষয়: পদার্থবিজ্ঞান (২য় পত্র)
অধ্যায়: প্রথম অধ্যায়(তাপগতিবিদ্যা)
আলোচ্য বিষয়: প্রত্যাবর্তী ও অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া
(১). প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বা উভোমুখী প্রক্রিয়া: যে প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী হয়ে প্রত্যাবর্তন করে এবং সম্মুখবর্তী ও বিপরীতমুখী প্রক্রিয়ার প্রতি স্তরে তাপ ও কাজের ফলাফল সমান ও বিপরীত হয় সেই প্রক্রিয়াকে প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলে। উদাহরণ: মনে করো, তোমার কাছে একটুকরো বরফ আছে। ঐ বরফ টুকরোকে তুমি একটা পাত্রে রেখে নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপ প্রয়োগ কর। দেখবে তা তাপ শোষন করে 0^০ সেলসিয়াস বা 273 k তাপমাত্রায় বরফ টুকরো পানিতে পরিণত হয়েছে। আবার, অনুরূপ ঐ একই পরিমাণ তাপ বের করে নিলে বা তাপ অপসারণ করলে দেখবে ওই পানি পুনরায় বরফে পরিণত হয়েছে। এটি প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলা হয়।
অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বা একমুখী প্রক্রিয়া:যে প্রক্রিয়া সম্মুখগামী হওয়ার পর বিপরীতমুখী হয়ে প্রত্যাবর্তন করতে পারে না, তাকে অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলে।
উদাহরণ: ধরা যাক, পানি ভর্তি একটি কাচের গ্লাস হাতে নিয়ে একজন ব্যক্তি দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎ করে মেঝের ওপর গ্লাসটি পড়ে গিয়ে ভেঙ্গে গেল, ফলে পানি মেঝের ওপরে ছড়িয়ে পড়ল। এখন এই পানি এবং ভাঙ্গা গ্লাসকে একত্রিত করা কখনই সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে কার্যনির্বাহক বস্তকে অর্থাৎ পানিকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়। আবার ঘটনাটি খুব দ্রুত সংঘটিত হয়েছে। এটি একটি অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া।

02/05/2023

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি
বিজ্ঞান বিভাগ
বিষয়: পদার্থবিজ্ঞান (২য় পত্র)
অধ্যায়: প্রথম অধ্যায়(তাপগতিবিদ্যা)
আলোচ্য বিষয়: তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র
(১).তাপ ইঞ্জিন: যে যন্ত্র তাপশক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে তাকে তাপ ইঞ্জিন বলে।
ধারনা: তাপ ইঞ্জিনের উপর বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল থেকে বিখ্যাত প্রকৌশলী সাদি কার্নো এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, তাপশক্তিকে কখনই সম্পূর্ণরূপে কাজে পরিণত করা যায় না। এই বক্তব্যই তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্রের ভিত্তি।
তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র বিবৃত: বাইরে কোনো শক্তি কর্তৃক সম্পাদিত কাজ ব্যতিরেকে শীতল বস্তু হতে উষ্ণ বস্তুতে তাপ নিজে প্রবাহিত হতে পারে না।
এই সূত্রের বিশেষ কয়েকটি রূপ বর্ণনা করা হলো:-
(১). ক্লসিয়াসের বিবৃতি: " বাইরের কোনো শক্তির সাহায্যে ব্যতিরেকে কোনো স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের পক্ষে নিম্ন তাপমাত্রার কোনো বস্ত হতে উচ্চ তাপমাত্রার কোনো বস্তুতে তাপের স্থানান্তর সম্ভব নয়।"
ব্যাখ্যা: উদাহরণস্বরপ: বাইরে থেকে কোনো বস্তর ওপর কাজ সম্পন্ন না করলে বস্ত কখনই নিম্ন তল থেকে উচ্চ তলে যেতে পারে না। পাহাড়ের ওপর থেকে কোনো বস্ত গরিয়ে দিলে স্বাভাবিকভাবে বস্তটি নিচে চলে আসে।কিন্তু বস্তটিকে নিচে থেকে ওপরে নিতে হলে বাইরের শক্তি ব্যবহার করেই করতে হয় অর্থাৎ বস্তর ওপর কাজ করতে হবে। এই ঘটনা ক্লসিয়াস প্রদত্ত তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্রের সত্যতা প্রমান করে।
(২). কেলভিনের বিবৃতি: " কোনো বস্তকে তার পরিপার্শ্বের শীীতলতম অংশ হতে অধিকতর শীতল করে শক্তির অবিরাম সরবরাহ পাওয়া সম্ভব নয়"। ব্যাখ্যা: তাপকে কাজে পরিণত করা যায় ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ পর্যন্ত যে বস্ত হতে তাপ গ্রহন করা হয় তা তার পরিপার্শ্বের শীতলতম অংশ হতে অধিকতর শীতল হবে না।
দুটি বস্তর তাপমাত্রা সমান হলে ওই বস্তদ্বয়ের মধ্যে তাপের পরিমাণ যত কম বেশিই হোক না কেন এক বস্ত হতে অন্য বস্তুতে তাপ প্রবাহিত হবে না।
(৩).প্ল্যাংক -এর বিবৃতি:এমন কোনো ইঞ্জিন তৈরি করা সম্ভব নয়,যেটা কোনো বস্ত থেকে তাপ গ্রহন করে অবিরামভাবে কাজে পরিণত করবে অথচ পরিবেশের কোনো পরিবর্তন হবে না।
(৪). কার্নোর বিবৃতি: " কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপশক্তি সম্পূর্ণ বা পুরোপুরিভাবে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করার মতো যন্ত্র তৈরি করা সম্ভব নয়"।

29/04/2023

Thermal Radiation - তাপীয় বিকিরণ
পর্ব -১
লেখক: সজল কুমার দাস

১.
আজকের এই লেখাটা থার্মাল রেডিয়েশন বা তাপীয় বিকিরণ নিয়ে। অনেকই হয়তো থার্মাল রেডিয়েশন কি তা জানেন। তবে যারা জানেন না এই লেখাটা তাদের জন্যে। কোনো বস্তু তার তাপমাত্রার কারণে যে রেডিয়েশন নির্গত করে তাকে থার্মাল রেডিয়েশন বলে। প্রতিটি বস্তুই, যাদের তাপমাত্রা (0K) শূন্য কেলভিন এর উপরে তারা তাদের আশপাশে এই রেডিয়েশন নির্গত করে। এবং একইসাথে তাদের চারপাশ থেকে রেডিয়েশন শোষণও করে। যদি কোনো বস্তু তার আশপাশের পরিবেশ থেকে বেশি উত্তপ্ত থাকে তাহলে সেটা ঠান্ডা হতে শুরু করবে, কারণ সেই বস্তুটির এনার্জি নির্গত করার হার তার এনার্জি শোষণ করার হারের চেয়ে বেশি। অর্থাৎ বস্তুটি এনার্জি নির্গত করছে বেশি, শোষণ করছে কম। এবং যখন বস্তুটি পরিবেশের সাথে তাপীয় সাম্যবস্থায় আসে তখন বস্তুটির এনার্জি নির্গত করার হার এবং এনার্জি শোষণ করার হার সমান হয়ে যায়। অর্থাৎ যতটুকু শোষণ একইসাথে ততটুকু নির্গমন। অনেকে মনে করে থাকেন তাপীয় সাম্যবস্থায় বুঝি তাপের আদান প্রদান হয় না। এটা আসলে ভুল কথা। এমনকি কিছু বইতে তাপমাত্রার সঙ্গাটাও এমনভাবে দেওয়া আছে যে, তাপমাত্রা হচ্ছে কোনো বস্তুর তাপীয় অবস্থা, যা নির্ধারণ করে বস্তুটি তাপ গ্রহণ করবে নাকি বর্জন করবে। প্রকৃতপক্ষে শূন্য কেলভিন তাপমাত্রার উপরে থাকা একটা বস্তু সবসময় রেডিয়েশন নির্গত করে এবং একইসাথে শোষনও করে। সেটা তাপীয় সাম্যে থাকুক আর না থাকুক।

২.
আমরা জানি, আলো কোনো বস্তুতে প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আসলে তবেই আমরা বস্তুটিকে দেখতে পাই। এখন যদি কোনো বস্তুকে আমরা একটা অন্ধকার ঘরে রেখে দিই তবে কি বস্তুটিকে দেখতে পাবো? অথবা বোঝার কোনো উপায় আছে যে বস্তুটা ঘরের কোথায় রাখা আছে?
যেহেতু ঘরে প্রতিফলিত হবার মতো আলো নেই, তাই বস্তুটি কোথায় রাখা হয়েছে সেটা বলা যাবে না। তবে একটা উপায় আছে যার দ্বারা বোঝা যাবে বস্তুটি কোথায় রাখা আছে। এবং সেটা হচ্ছে থার্মাল রেডিয়েশন। একটু আগেই আমরা বলেছিলাম শূন্য কেলভিন তাপমাত্রার উপরে থাকা যেকোনো বস্তু সবসময় থার্মাল রেডিয়েশন নির্গত করে। সেই রেডিয়েশনের মাধ্যমেই আমরা বুঝতে পারবো বস্তুটি কোথায় রাখা আছে। এখন তাই যদি হয়, তবে অন্ধকার ঘরে সবসময় থার্মাল রেডিয়েশন নির্গত করা বস্তুটিকে আমরা কেনো দেখতে পারি না? উত্তরটা হলো সাধারণ তাপমাত্রায় ওই বস্তু থেকে যে রেডিয়েশন নির্গত হচ্ছে তা পুরোটাই ইনফ্রারেড রেডিয়েশন। সেখানে কোনো দৃশ্যমান আলো বের হচ্ছে না। তাই সাধারন তাপমাত্রায় অন্ধকার ঘরে বস্তুকে দেখা যায় না। বস্তুর তাপমাত্রাকে বৃদ্ধি করে অনেক উচ্চ তাপমাত্রায় নিয়ে গেলে সেটি ইনফ্রারেড আলোর পাশাপাশি দৃশ্যমান আলোর রেডিয়েশন করতে থাকে। ফলে তার রূপের জেল্লা বাড়ে। এবং বস্তুটি কোথায় আছে তা বোঝা যায়। যদিও অনেক উচ্চ তাপমাত্রায়(1000K এর মতো) বস্তুটিকে দেখা যায়, তবুও সেটি যে রেডিয়েশন নির্গত করে তার বেশিরভাগ রেডিয়েশনই ইনফ্রারেড। তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধির সাথে সাথে ম্যাক্সিমাম রেডিয়েশন দৃশ্যমান আলোর দিকে সরে আসে।

20/04/2023

(প্রশ্ন:).মানুষের দেহের তাপমাত্রা সবসময় প্রায় ৩৭^০ সেলসিয়াস বা ৯৮° ফারেনহাইট থাকে কেন?
উত্তর: ।বর্তমানে গড় স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা হয়েছে ৯৮.২° ফারেনহাইট।
বয়স ভেদে,বাচ্ছাদের ক্ষেত্রেঃ ৯৭.৯° ফারেনহাইট (৩৬.৬° সেলসিয়াস) থেকে ৯৯° ফারেনহাইট (৩৭.২° সেলসিয়াস)।
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রেঃ ৯৭° ফারেনহাইট (৩৬.১° সেলসিয়াস) থেকে ৯৯° ফারেনহাইট (৩৭.২° সেলসিয়াস)।
বয়স্কদের ক্ষেত্রেঃ ৯৮.৬° ফারেনহাইটের (৩৭° সেলসিয়াস) নিচে।
বুঝতে পারছি নিশ্চয় শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত হবে সেটা বয়সের উপর বেশ নির্ভরশীল। তবে সবার যে একেবারে এই রেঞ্জের সাথে মিলে যাবে তাও নয়, ১° ফারেনহাইট (০.৬° সেলসিয়াস) কমবেশিও হতে পারে। তাছাড়া পরিবেশ পরিস্থিতি, কাজ কর্মের উপরও অনেকাংশে নির্ভর করে।
এবার আসি মূল প্রশ্ন প্রসঙ্গে। মানুষের শরীরের তাপমাত্রা এমন নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকে কেন? কম বা বেশি হলে সমস্যা কোথায়?
(ক). তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে যা যা হতে পারেঃ--
(১).শরীরের তাপমাত্রা ১০০.৪° ফারেনহাইটের উপরে চলে গেলে জ্বর হয়েছে ধরা হয়। জ্বর কিন্তু কোন রোগ নয়, এটা আমাদের শরীরের একটা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। কোন জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে, ওটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শরীরের তাপমাত্রা একটু বাড়িয়ে নেবার প্রয়োজন পড়ে। জীবাণুর আক্রমণ প্রতিহত করে আবার স্বাভাবিকে চলে আসবে।
(২).কোন জীবাণুর আক্রমণ ছাড়াই যদি ১০০.৪° ফারেনহাইটের উপরে চলে যায় এবং তা স্বাভাবিক ভাবে নামতে না চাই তবে এটাকে বলা হয় হাইপারথারমিয়া। এভাবে ১০৪° ফারেনহাইটের উপরে চলে যাওয়া বেশ খারাপ। কেন?
(৩).তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে অতিরিক্ত ঘামের ফলে ডিহাইড্রেশন হয়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে, হতে পারে মাথা ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য।
(৪)মাংস পেশির মধ্যে তীব্র অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে।
শরীরের কোন একটা অর্গান ফেইল করতে পারে।
(৫).হিট স্ট্রোকের কবলে পড়ে জীবন চলে যেতে পারে।
তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কমে গেলে যা যা হতে পারে-

(খ). শরীরের তাপমাত্রা ৯৫° ফারেনহাইট বা এর নিচে নেমে যাওয়াকে বলা হয় হাইপোথারমিয়া। ফলে-
(১).শরীর অতিরিক্ত কাঁপতে থাকবে
(২)ক্লান্তি অনুভূত হবে
(৩)কথা বলতে সমস্যা হবে

(৪).স্মৃতিশক্তির উপর প্রভাব ফেলবে

(৫).সময়মত পদক্ষেপ না নিলে জীবন চলে যেতে পারে
আমাদের শরীর অনেকগুলো অঙ্গ-তন্ত্রের সমন্বয়ে গঠিত। সবার কার্যক্রম সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য তাপমাত্রা খুবই জরুরী। এককথায় বলতে গেলে শরীরের সকল কার্যক্রম ঠিকভাবে চলার জন্যই নির্দিষ্ট তাপমাত্রার দরকার পড়ে। কমবেশি হয়ে গেলে ঠিক করে নেবার ব্যবস্থাও রয়েছে। সমস্যা হয় তখনই যখন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে।

17/04/2023

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি
বিজ্ঞান বিভাগ
বিষয়: পদার্থবিজ্ঞান (২য় পত্র)
অধ্যায়: প্রথম অধ্যায়(তাপগতিবিদ্যা)
আলোচ্য বিষয়: তাপীয় সিস্টেমের বিভিন্ন প্রকার তাপগতীয় পরিবর্তন
(১). সমোষ্ণ পরিবর্তন: গ্যাসকে হঠাৎ প্রসারিত করলে তা বাহ্যিক চাপের বিরুদ্ধে কাজ করার সময় কিছু পরিমান তাপ হারাবে। ফলে এর তাপমাত্রা হ্রাস পাবে। কিন্তু গ্যাসকে যদি ধীরে ধীরে প্রসারিত করা হয় এবং বাইরে থেকে প্রয়োজনীয় তাপ সরবরাহ করা হয়, তবে গ্যাসের তাপমাত্রা স্থির থাকবে।এরূপ পরিবর্তনকে সমোষ্ণ পরিবর্তন বলে।অর্থাৎ যে পরিবর্তনে কোনো গ্যাসের চাপের ও আয়তনের পরিবর্তন হয়, কিন্তু তাপমাত্রা স্থির থাকে সেই পরিবর্তনকে সমোষ্ণ পরিবর্তন বলে। সমোষ্ণ পরিবর্তন বয়েল এর সূত্র মেনে চলে অর্থাৎ PV=ধ্রুবক.
(২). রুদ্ধতপীয় পরিবর্তন: এই পরিবর্তনের ক্ষেত্রে গ্যাস তাপ গ্রহন বা বর্জন করে না বটে, তবে গ্যাসের অন্তর্নিহিত শক্তি স্থির থাকে না- অন্তর্নিহিত শক্তির হ্রাস বৃদ্ধি ঘটে। এরূপ পরিবর্তনকে রুদ্ধতাপীয় পরিবর্তন বলে।এক কথায় adiabatic --- অর্থ heat not passing through অর্থাৎ তাপ সিস্টেমে প্রবেশ করে না বা সিস্টেম তাপ ত্যাগ করে না। অর্থাৎ যে প্রক্রিয়ায় গ্যাসের চাপ ও আয়তন পরিবর্তনকালে তাপের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না কিন্তু তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে থাকে তাকে রুদ্ধতাপীয়।পরিবর্তন বলে। এক্ষেত্রে PV^♪=ধ্রুবক এবং PV^♪_ 1 =ধ্রুবক. (শর্ত:) গ্যাসকে একটি কুপরিবাহী পাত্রে রাখতে হবে।

16/04/2023

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি
বিজ্ঞান বিভাগ
বিষয়: পদার্থবিজ্ঞান (২য় পত্র)
অধ্যায়: প্রথম অধ্যায়(তাপগতিবিদ্যা)
আলোচ্য বিষয়: তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের ব্যবহার
(৩). ধ্রুব আয়তন বা সমআয়তন প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের ব্যবহার:
যে প্রক্রিয়ায় কোনো সিস্টেমের আয়তন ধ্রুব থাকে বা সিস্টেমের আয়তনের কোনো পরিবর্তন হয় না তাকে ধ্রুব বা সমআয়তন বলা হয়।
ব্যাখ্যা: কোনো গ্যাসকে পাত্রে আবদ্ধ করে তাপ প্রয়োগ করলে এর তাপমাত্রা ও চাপ বৃদ্ধি পায়, কিন্তু আয়তনের কোনো পরিবর্তন হয় না। একে সমআয়তন প্রক্রিয়া বলে। অর্থাৎdV=0; আমরা পাই,dQ=du+dW; যেহেতু dW=pdV; তাহলে, dQ=dU+PdV; বা dQ=dU+P.0 বা dQ=dU+0 বা dQ=dU। সমআয়তন প্রক্রিয়ায় কৃতকাজ শূন্য। সমআয়তন প্রক্রিয়ায় সিস্টেমে প্রদত্ত তাপ পুরোটাই অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধির কাজে ব্যবহৃত হয়।
(৪). সমচাপ প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের ব্যবহার:
যে প্রক্রিয়ায় কোনো সিস্টেমের ( ধ্রুব বা স্থির) চাপ থাকে বা সিস্টেমের চাপের কোনো পরিবর্তন হয় না তাকে সমচাপ বলে।
ব্যাখ্যা:সিলিন্ডারের মধ্যে পিস্টন দ্বারা আবদ্ধ গ্যাসে তাপ প্রয়োগ করলে যদি পিস্টনের ওপর বাহ্যিক চাপের পরিবর্তন না হয় তবে গ্যাসের তাপমাত্রা ও আয়তন বৃদ্ধি পায় কিন্তু চাপ অপরিবর্তিত থাকে। এই প্রক্রিয়ার নাম সমচাপ। কৃতকাজ dW= PdV. এখানে dV =V2_V1= আয়তনের পরিবর্তন।

15/04/2023

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি
বিজ্ঞান বিভাগ
বিষয়: পদার্থবিজ্ঞান (২য় পত্র)
অধ্যায়: প্রথম অধ্যায়(তাপগতিবিদ্যা)
আলোচ্য বিষয়: তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের ব্যবহার
(১). সমোষ্ণ প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের ব্যবহার:
যে প্রক্রিয়ায় কোনো সিস্টেমের তাপমাত্রা স্থির থাকে কিন্তু চাপ ও আয়তন পরিবর্তিত হয় তাকে সমোষ্ণ প্রক্রিয়া বলে। এই প্রক্রিয়ায় সিস্টেমের অন্তস্থ শক্তির কোনো পরিবর্তন হয় না অর্থাৎ dU অপরিবর্তিত থাকে।
আমরা জানি, তাপগতিবিদ্যা প্রথম সূত্র হতে, dQ= dU+ dW সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় তাপমাত্রা স্থির থাকে, ফলে অন্তস্থ শক্তি কোনোরূপ পরিবর্তন হবে না।dU=0. তাহলে আমরা পাই, dQ= 0+ dW =dW.অর্থাৎ বলা যায় সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় কোনো সিস্টেম কর্তৃক কৃতকাজ সিস্টেম সরবরাহকৃত তাপশক্তির সমান।এটা সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের গাণিতিক রূপ।
(২). রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে তাপগতিবিদ্যা প্রথম সূত্রের ব্যবহার: যে প্রক্রিয়ায় কোনো সিস্টেমের তাপ ধ্রুব থাকে অর্থাৎ তাপ বাইরে যায় না বা বাইরে থেকে কোনো তাপ সিস্টেমে আসে না কিন্তু চাপ ও আয়তন পরিবর্তন হয় তাকে রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া বলে। এই প্রক্রিয়ায় তাপের কোনো আদান- প্রদান হয় না। তাই dQ=0। তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র থেকে পাই, dQ=dU+ dW. যেহেতু dQ=0 তাই 0=dU+dW বা dW =--dU বাdu=--dW.
dW=--dU,এই শর্তে রূদ্ধতাপীয় সংকোচনে সিস্টেম উষ্ণ বা গরম হয়। এক্ষেত্রে বাইরে থেকে শক্তি সরবরাহ করে কাজ সম্পন্ন করতে হয়।
dU=--dW এই শর্তে রুদ্ধতাপীয় প্রসারণের সময় বাহ্যিক কাজ করার জন্য অন্তস্থ শক্তি হ্রাস পায়, ফলে তাপমাত্রা হ্রাস পায়।অর্থাৎ রুদ্ধতাপীয় প্রসারণে সিস্টেম শীতল হয়। 👉বাকি অংশ আগামীকাল আলোচনা করা হবে👈 🌹ইনশাআল্লাহ🌹

13/04/2023

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি
বিজ্ঞান বিভাগ
বিষয়: পদার্থবিজ্ঞান (২য় পত্র)
অধ্যায়: প্রথম অধ্যায়(তাপগতিবিদ্যা)
আলোচ্য বিষয়: তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের ব্যাখ্যা
তাপ,অভ্যন্তরীণ শক্তি এবং কাজের মধ্যে সম্পর্ক :
সূত্র: যখন কোনো সিস্টেমে তাপশক্তি সরবরাহ করা হয় তখন সেই তাপশক্তির কিছু অংশ সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং বাকি অংশ দ্বারা সিস্টেম তার পরিবেশের ওপর বাহ্যিক কাজ সম্পাদন করে।
ব্যাখ্যা: যদি dQ পরিমান তাপশক্তি সরবরাহ করার ফলে যদি কোনো সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন dU হয় এবং সিস্টেম কর্তৃক পরিবেশের ওপর বাহ্যিক কৃতকাজের পরিমাণ dW হয় তাহলে, dQ= dU+ dW বা dU= dQ--dW.
শর্তসমূহ: (১). dQ ধনাত্মক হবে যদি সিস্টেমে তাপ সরবরাহ করা হয় বা সিস্টেম তাপ গ্রহন করে। এবং ঋণাত্মক হবে যদি সিস্টেম তাপ হারায় বা সিস্টেম হতে তাপ পরিপার্শ্বে গমন করে।
(২).সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পেলে dU ধনাত্মক এবং শক্তি হ্রাস পেলে dU ঋণাত্মক হবে।
(৩). সিস্টেমের দ্বারা পরিপার্শ্বের ওপর কাজ সম্পাদিত হলে dW ধনাত্মক এবং পরিপার্শ্ব সিস্টেমের ওপর কাজ করলে dW ঋণাত্মক হবে।

Address

Mirpur

Telephone

+8801308367045

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Physics Career-ফিজিক্স ক্যারিয়ার ; posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share