News Vela

News Vela NewsVela.Com is one of the best news portals in Bangladesh covering tech news, Health Tips, Lifestyl

21/11/2022

#বাস্তবতা

কাকে উপরে তুলছেন ?
যা‌কে উপ‌রে তুল‌ছেন সে কি জা‌নে যে কি করে উপরে উঠতে হয় ? সেতো জানে না যে, উপরে উঠার জন্য সিঁড়ি বেয়ে উঠতে হয়।

অযোগ্যকে অ‌াস্কারা দি‌য়ে কিংবা জোর ক‌রে যোগ্য বানাতে গেলে সে নিজেও পড়বে আপনাকেও ফেলবে। সময় থাক‌তে সতর্ক হউন।

21/11/2022
মেসির হাতে বিশ্বকাপ চান পরীমনিবিশ্বব্যাপী শুরু হয়ে গেছে ফুটবল বিশ্বকাপের উন্মাদনা। ইউরোপ, আমেরিকাসহ এশিয়াতেও পড়েছে গোল ...
20/11/2022

মেসির হাতে বিশ্বকাপ চান পরীমনি

বিশ্বব্যাপী শুরু হয়ে গেছে ফুটবল বিশ্বকাপের উন্মাদনা। ইউরোপ, আমেরিকাসহ এশিয়াতেও পড়েছে গোল বলের প্রভাব। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের পছন্দের খেলোয়াড় ও দলের ছবি শেয়ার করে উস্কে দিচ্ছেন বিপক্ষ দলের দর্শকদের। সে তালিকায় বিনোদন জগতের তারকারাও বেশ সরব।

২০২৩ কাতার বিশ্বকাপে দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরীমনির প্রিয় দল আর্জেন্টিনা। তিনি ভালোবাসেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার লিওনেল মেসির খেলা।

পরীমনি অভিনয়ের পাশাপাশি একজন ক্রীড়াপ্রেমী মানুষ। ক্রিকেটে তিনি নিজ দেশের সাপোর্টার। তবে ফুটবলে তার প্রিয় দল লাতিন পাওয়ার হাউস মেসির আর্জেন্টিনা। নিজের পছন্দের দল ও খেলোয়াড় নিয়ে প্রতিদিনের বাংলাদেশকে পরী বলেন, ‘খেলাধুলা আমি ছোটবেলা থেকেই পছন্দ করি। ফুটবল বিশ্বকাপের যে প্রভাব, এর সঙ্গে কিশোর বয়স থেকেই আমি পরিচিত। বিশ্বকাপ আসলে নিজ এলাকার সিনিয়র জুনিয়রদের মধ্যে যে উন্মাদনা দেখতাম, সেখান থেকেই গোল বলের প্রেমে পড়ে যাই আমি। এরপর দল হিসেবে পছন্দ করলাম মারাদোনার আর্জেন্টিনাকে।

আর্জেন্টিনার খেলা এবং আচরণ সবার থেকে আলাদা। গাব্রিয়েল বাতিস্তুতা, হার্নান ক্রেসপো, পাবলো আইমার ছিলেন আমার প্রথম ভালোবাসা। তাদের খেলা দেখে দারুণ মজা পেতাম। তারপর এলেন ফুটবল যাদুকর লিওনেল মেসি। তাকে নিয়ে বলে শেষ করা যাবে না। তার ভক্ত হিসেবে আমি আনন্দিত। বহু বহু ম্যাচ তিনি আনন্দে পূর্ণ করেছেন, মন ভরিয়েছেন। তিনিই এখন আমার সবচেয়ে পছন্দের খেলোয়াড়। এবার বিশ্বকাপ মেসির হাতে দেখতে পারলে খুব খুশি হবো। তার মতো প্লেয়ার ফুটবল বিশ্বের অহংকার।’

ছেলেকে নিয়ে এবারের বিশ্বকাপে খেলা দেখার কথা জানান তিনি। পরী বলেন, ‘রাজ্য এখন ছোট। ওর জন্য এমনিতেই রাতে জেগে থাকতে হবে। তাই এবারের বিশ্বকাপটি ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে দেখতে পারব। এটা ভেবে আনন্দ হচ্ছে।’

‘পুলিশের গুলিতে’ ছাত্রদল নেতা নিহত, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লিফলেট বিতরণকালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের সময়...
20/11/2022

‘পুলিশের গুলিতে’ ছাত্রদল নেতা নিহত, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লিফলেট বিতরণকালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় গুলিতে এক নেতার মৃত্যুর ঘটনায় তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করেছে জেলা ছাত্রদল।

নিহত ছাত্রদল নেতার নাম মো. নয়ন। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে শনিবার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

নিহত নয়ন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চর শিবপুর গ্রামের রহমত উল্লাহর ছেলে। তিনি সোনারামপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি ছিলেন।

এ ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল শেষে জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ফুজায়েল চৌধুরী প্রতিদিনের বাংলাদেশকে জানান, আগামী ২৬ নভেম্বর বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় মহাসমাবেশ সফল করতে শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করে লিফলেট বিতরণ করেন বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

‘এ সময় পুলিশের গুলিতে সোনারামপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি নয়ন নিহত হন।’

এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করা হয় এবং আজ রবিবার সকাল ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরে তারা বিক্ষোভ করবেন বলে জানান এই নেতা।

তিনি শোকসন্তপ্ত নয়নের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি আদালতের মাধ্যমে হত্যার বিচার দাবি করেন।

স্থানীয়রা জানান, কুমিল্লায় বিএনপির বিভাগীয় মহাসমাবেশ উপলক্ষে শনিবার বিকালে মোল্লাবাড়ি এলাকায় বিএনপি নেতা সাইদুজ্জামান কামালের বাড়িতে প্রস্তুতি সভা করে স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠন। সভা শেষে নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে রাস্তায় লিফলেট বিতরণ করার সময় পুলিশ বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ফাঁকা গুলি চালায়। এই ঘটনায় ১০ জন বিএনপির নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। ছাত্রদল নেতা নয়ন পেটে গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বলেন, মিছিলকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে এবং পুলিশের কাছ থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। পরে পুলিশ ফাঁকা গুলি চালায়। তবে নয়ন কীভাবে গুলিবিদ্ধ হয়েছে সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

আগামী মাস থেকে বিদ্যুৎ-জ্বালানির ভোগান্তি হবে না : প্রধানমন্ত্রীপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী মাস থেকে বিদ্যুৎ ও জ্বালা...
20/11/2022

আগামী মাস থেকে বিদ্যুৎ-জ্বালানির ভোগান্তি হবে না : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী মাস থেকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির জন্য জনগণকে আর বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হবে না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘ইনশাল্লাহ হয়তো আগামী মাস থেকে এত কষ্ট আর থাকবে না।’

প্রধানমন্ত্রী শনিবার (১৯ নভেম্বর) সকালে গণভবনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সভায় সূচনা বক্তব্যে একথা বলেন।

তিনি বলেন, আমরা প্রত্যেক ঘরে বিদ্যুৎ দিতে সক্ষম হয়েছি। এখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তেল কিনতে ও গ্যাস আনতে অসুবিধা হচ্ছে। শুধু আমাদের দেশ নয়, ইংল্যান্ড, আমেরিকা, জার্মানিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশও জ্বালানি সাশ্রয়ের দিকে বিশেষভাবে নজর দিচ্ছে। তারাও হিমসিম খাচ্ছে। সেখানে আমাদেরও কিছু দিনের জন্য কষ্ট পোহাতে হয়েছে। ইনশাল্লাহ হয়তো আগামী মাস থেকে এত কষ্ট আর থাকবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, তারপরও তেল, পানি এবং জ্বালানি ব্যবহারে সবাইকে সাশ্রয়ী ও মিতব্যয়ী হতে হবে। কারণ, সারাবিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার যে প্রভার তার থেকে আমরা মুক্ত নই। কারো এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে। যে যা পারেন উৎপাদন করেন। নিজের জমিতে ফসল ফলান। কেননা, সারাবিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমাদের নিজেদের খাদ্যের সংস্থান নিজেরা করতে পারলে বিশ্বব্যাপী চলমান দুর্ভোগের আঁচ বাংলাদেশে লাগবে না।

সরকারপ্রধান বলেন, আমরা খাদ্য উৎপাদন বাড়িয়েছি। আমাদের যা প্রয়োজন তার থেকে বেশি উৎপাদন করছি। তারপরও আমরা আপৎকালীন খাদ্য সব সময় মজুত রাখি, যেন আমার দেশের মানুষের কোনো কষ্ট না হয়।

মানুষকে বিনামূল্যে এবং কমমূল্যে খাদ্য সরবরাহ করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, বেশি দাম দিয়ে সব জিনিস কিনে নিয়ে এসে কম দামে দিচ্ছি যাতে কোনো মানুষ খাদ্যে কষ্ট না পায়। টিসিবির কার্ডের মাধ্যমে চাল, ডাল, তেল, চিনি ভর্তুকিতে দিচ্ছি। মোট ১ কোটি মানুষ এটা পাচ্ছে। প্রায় ৫০ লাখ মানুষকে আমরা ১৫ টাকায় দিচ্ছি আর ৫০ লাখ পরিবার পাচ্ছে বিনা পয়সায়। যারা বয়োবৃদ্ধ তাদেরকে দিচ্ছি।

শেখ হাসিনা বলেন, যারা গৃহহীন-ভূমিহীন তাদের ঘর করে দিচ্ছি। যাদের ঠিকানা ছিল না, এ ধরনের যত মানুষ পাচ্ছি আমরা খুঁজে খুঁজে বের করে বিনা পয়সায় ঘর দিচ্ছি। কিছু দিন আগে বন্যা হয়ে গেল। নদী ভাঙনে যারা ভূমিহীন আমরা তাদেরও ঘর করে দেব।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ মানুষের কল্যাণে কাজ করে। আমরা নিজেদের ভাগ্য গড়তে আসিনি। গড়ছি বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য। বিনা পয়সায় বই দিচ্ছি। বৃত্তি-উপবৃত্তি, মানুষকে খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি পুষ্টি নিরাপত্তা দিচ্ছি। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ৩০ প্রকার ওষুধ বিনা পয়সায় দেয় হচ্ছে।

তিনি প্রশ্ন তোলেন, কবে কে করেছে বাংলাদেশের মানুষের জন্য এত কাজ? এতবার তো ক্ষমতায় ছিল সবাই। জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া ছিল। মানুষের কল্যাণে তারা তো কখনো করেনি! করেছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগই করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বাংলাদেশ সারা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। চোখে দেখে না আমাদের দেশের কিছু মানুষ। তাদের কিছুই ভালো লাগে না। এই গণতান্ত্রিক সরকার তাদের ভালো লাগবে না। অগণতান্ত্রিক কিছু হলে তাদের মূল্যটা বাড়ে। এটাই তারা ভাবে। বাংলাদেশে সেই খেলাই খেলতে চায় তারা। বারবার তো সেই খেলা চলেছে দীর্ঘ দিন।

তিনি বলেন, ২০০৮ এর নির্বাচনের পর একটানা গণতান্ত্রিক ধারা আছে বলেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং বিশ্বে আবার সেই মর্যাদা পেয়েছে। এর আগে বাংলাদেশের নাম শুনলে মনে করত দুর্ভিক্ষ-ঝড়-দরিদ্র। এভাবেই দেখতো। এখন তো আর সেই ছোট চোখে আর বাংলাদেশকে দেখতে পারে না! কারণ, আমরা বিজয়ী জাতি। জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করেছি। বিজয়ী জাতি হিসেবে বিশ্বে মাথা উঁচু করেই চলবো আমরা। সেটাই করছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছুদিন ধরে রিজার্ভ নিয়ে অনেক কথা শোনা যাচ্ছে। করোনাকালে আমাদের আমদানি হয়নি, কেউ বিদেশে যেতে পারেনি, কোনো রকম খরচ ও হুন্ডি ব্যবসা ছিল না। একেবারে সরকারিভাবে সব অর্থ এসেছে, যার ফলে আমাদের ভালো ফান্ড আসে। ’৯১ থেকে ’৯৬ পর্যন্ত বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন রিজার্ভ রেখে গিয়েছিল মাত্র ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ইউএস ডলার। যেটা ৩ মাসের খাবার আমদানি করারও পয়সা হতো না।

প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষের কল্যাণেই তার সরকার রিজার্ভের অর্থ খরচ করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অতীতের ঋণের সুদও গুণতে হয় বড় অংকের। তার সরকার কখনো ঋণ খেলাপি হয়নি বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের এখনও যে রিজার্ভ রয়েছে তা দিয়ে ৫ মাসের আমাদানী ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব। এটি ৩ মাসের থাকলেই যথেষ্ট।’

শেখ হাসিনা বলেন, ৮ বিলিয়ন ডলার আমরা আলাদাভাবে বিনিয়োগ করেছি। আধুনিক বিমান ক্রয় করেছি। এটা আমাদের রিজার্ভের টাকা দিয়েই করেছি। অন্যের কাছ থেকে টাকা ধার নেইনি। কারণ, ধার নিলেও সে টাকা সুদসহ শোধ করতে হতো। সেই টাকা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বিমান নিয়েছে এবং ২ শতাংশ সুদে আবার ফেরত দিচ্ছে। ফলে, দেশের টাকা দেশের থাকছে। রপ্তানী ক্ষেত্রে প্রণোদনা দেওয়ায় টাকা খরচ হচ্ছে। এতে আমাদের দেশের লোকই লাভবান হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির অনেক নেতা মানি লন্ডারিংয়ের কথা বলেন। তারেক জিয়ার শাস্তি হয়েছে মানি লন্ডারিং মামলায়। তার বিরুদ্ধে আমেরিকা থেকে এফবিআই-এর লোক এসে বাংলাদেশের সাক্ষী দিয়ে গেছে। মানি লন্ডারিং কেসে সাত বছর সাজা, ২০ কোটি টাকা জরিমানা আর গ্রেনেড হামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত, দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারির জন্যও সে সাজাপ্রাপ্ত। এতিমের টাকা আত্মসাতের মামলায় খালেদা জিয়া সাজা পেয়েছেন।

করোনায় বিনামূল্যে টিকা প্রদান, টেস্ট করানো এবং আনুষাঙ্গিক খাতে যে বিপুল অংকের টাকা খরচের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সরকারের যে ব্যয় সেদিকে পত্র-পত্রিকা ও মিডিয়ার নজর নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা দুর্নীতির কথা বলার চেষ্টা করে। কিন্তু, কোন দিন খুঁজে দেখেনি যে টাকা সব মানুষের জন্য খরচ হয়েছে। আওয়ামী লীগ কোন দুর্নীতি করেনি বরং দুর্নীতি তারেক জিয়া, খালেদা জিয় এবং কোকো করে গেছে। আর এটা তার সরকারের কথা নয় আমেরিকা থেকে এফবিআই এসে দুনীর্তির সাক্ষ্য দিয়েছে এবং তাদের পাচার করা কিছু টাকাও উদ্ধার করে দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

তিনি বলেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় তারেক জিয়ার সম্পৃক্ততা ও সাজা প্রাপ্তি এবং তার ওপর একের পর এক প্রাণঘাতি হামলা ও সে সময় খালেদা জিয়ার বক্তব্য ‘শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীতো দূরের কথা বিরোধী দলের নেতাও হতে পারবে না’, ‘আওয়ামী লীগ ১শ’ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পাবে না’ - সবিস্তারে তিনি তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা খুন, হত্যা এবং গুমের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। বিএনপি আমলে বাংলা ভাই এবং সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ সৃষ্টি এবং একযোগে সারাদেশের ৫শ’ জায়গায় বোমা হামলার কথাও তিনি উল্লেখ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার আগে প্রকৃত গণতন্ত্র বা গণতান্ত্রিক অধিকার এ দেশের মানুষের ছিল না। আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর থেকে আমরা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করি।’

তিনি বলেন, নির্বাচনে যতটুকু স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়েছে সেটা কিন্তু আমাদের (আওয়ামী লীগ) আন্দোলন-সংগ্রামের ফসল।

বিএনপি আমলের নির্বাচনের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জামায়াতকে নিয়ে সরকার গঠন করার পর থেকে দেশে হত্যা, খুন, জঙ্গিবাদ, দুর্নীতি, মানি লন্ডারিং- এমন কোনো অপকর্ম নেই যা তারা করেনি।

প্রধানমন্ত্রী সে সময়কার নির্বাচন বিষয়ে বলেন, ‘কথাই ছিল ১০টা হুন্ডা (মটর সাইকেল), ২০টা গুন্ডা, নির্বাচন ঠান্ডা। অবশ্য তাদের মুখে এখন খুব গণতন্ত্রের কথা শোনা যায়। তারা নাকি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করছে।’

প্রথমবারের মতো নির্বাচনে হারলেন মাহাথিরমালেশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ তার ৫৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে প্রথ...
20/11/2022

প্রথমবারের মতো নির্বাচনে হারলেন মাহাথির
মালেশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ তার ৫৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে প্রথমবারের মতো কোনো নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন। এ হারের মধ্য দিয়ে প্রবীণ এ নেতার সাত দশকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের সমাপ্তি ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, শনিবার (১৯ নভেম্বর) সাধারণ নির্বাচনে নিজের আসনে হেরেছেন সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী।

৯৭ বছর বয়সী মাহাথির দুই দফায় দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

১৯৬৯ সালের পর প্রথমবারের মতো কোনো নির্বাচনে হারলেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে তার নিজের নির্বাচনী এলাকা ল্যাংকাউই দ্বীপে সংসদীয় আসন ধরে রাখতে ব্যর্থ হন তিনি।

নির্বাচনে অংশ নেওয়া পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে চতুর্থ হয়েছেন মাহাথির। এ আসনে জিতেছেন দেশটির আরেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী মুহিউদ্দিন ইয়াসিনের নেতৃত্বাধীন জোটের প্রার্থী সুহাইমি আবদুল্লাহ।

মাহাথির বর্তমানে একটি জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বর্তমান ক্ষমতাসীন বারিসান ন্যাশনালের দুর্নীতির বিরুদ্ধে অড়াই করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনি প্রচার চালান। কিন্তু তার জোটকে বারিসানের জন্য প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিবেচনা করা হয়নি।

বারিসান জোটকে এবার মুহিউদ্দিনের জোটের পাশাপাশি মাহাথিরের দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বী আনোয়ার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে আরেকটি জোটের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়েছে।

চলতি মাসে রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাহাথির বলেছিলেন, নির্বাচনে হেরে গেলে তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন।

তিনি সে সময় আরও বলেছিলেন, '১০০ বছর বয়স অবধি রাজনীতিতে সক্রিয় থাকা বড় কথা নয়। বরং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, আমার অভিজ্ঞতা দলের তরুণ নেতাদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া।'

টুইটারে ফিরছেন ট্রাম্প
20/11/2022

টুইটারে ফিরছেন ট্রাম্প

সোনা মিয়ার বাড়ি এখন আর্জেন্টিনার পতাকা
20/11/2022

সোনা মিয়ার বাড়ি এখন আর্জেন্টিনার পতাকা

দক্ষিণ আমেরিকার জনসংখ্যার চেয়ে বেশি ফলোয়ার মেসির
20/11/2022

দক্ষিণ আমেরিকার জনসংখ্যার চেয়ে বেশি ফলোয়ার মেসির

মুহূর্তেই ভাইরাল মেসি-রোনালদোর দাবা খেলার ছবি
20/11/2022

মুহূর্তেই ভাইরাল মেসি-রোনালদোর দাবা খেলার ছবি

‘আগে না বুঝেই সাপোর্ট করতাম, এখন বুঝে করি’
20/11/2022

‘আগে না বুঝেই সাপোর্ট করতাম, এখন বুঝে করি’

ঘরে বসে কাতার বিশ্বকাপ দেখবেন যেভাবেখবরের লিংক কমেন্টে ।
20/11/2022

ঘরে বসে কাতার বিশ্বকাপ দেখবেন যেভাবে

খবরের লিংক কমেন্টে ।

কাতার বিশ্বকাপে থাকছে ছয় ‘নারী’ রেফারিখবরের লিংক কমেন্টে ।
20/11/2022

কাতার বিশ্বকাপে থাকছে ছয় ‘নারী’ রেফারি

খবরের লিংক কমেন্টে ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন আগামীকাল শনিবার। বৃহস্পতিবার গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে বিতরণ করা হয় সমাবর্তনের গাউন ও ক্যাপ। বা...
20/11/2022

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন আগামীকাল শনিবার। বৃহস্পতিবার গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে বিতরণ করা হয় সমাবর্তনের গাউন ও ক্যাপ। বাবাকে সঙ্গে নিয়ে সেগুলো নিতে এসেছিলেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টের সৈয়দ হাসান। পরে প্রিয় ক্যাম্পাসে দাঁড়িয়েই তা বাবাকে পরিয়ে দেন। যে মানুষটির অকুণ্ঠ সমর্থন ও পরিশ্রমে এতদূর আসা, যেন এভাবেই তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন তিনি।

ছবি : কাজল হাজরা

20/11/2022

মুঠোফোনে কিভাবে দেখবেন বিশ্বকাপ

খবরের লিংক কমেন্টে ।

20/11/2022

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিস্তম্ভে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, আ.লীগের আলটিমেটাম

খবরের লিংক কমেন্টে ।

20/11/2022

অর্ধশত শিল্প-অবকাঠামো উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

খবরের লিংক কমেন্টে ।

20/11/2022

সময়মতো বই পাওয়া নিয়ে শঙ্কা

লিঙ্ক কমেন্টে।

20/11/2022

আজ শুরু বিশ্বকাপের বিশ্বযুদ্ধ, কোন টিমের খরচ কত?

লিঙ্ক কমেন্টে।

জীবন যুদ্ধে একজন সাহসী সৈনিক,প্রিয় বাবা।☺️
20/11/2022

জীবন যুদ্ধে একজন সাহসী সৈনিক,
প্রিয় বাবা।☺️

20/11/2022

সিলেটে গণসমাবেশ
সরকার সেই খেলা শুরু করেছে

লিঙ্ক কমেন্টে।

20/11/2022

আসামি ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, এক নারীর মৃত্যু

লিঙ্ক কমেন্টে।

20/11/2022

স্বরাষ্ট্র থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি
সচিবালয়ে প্রবেশে ফি বসাতে চায় সরকার

লিঙ্ক কমেন্টে।

আপনার যদি একটি গাড়ি থাকে, তাহলে নিশ্চিতভাবে সেই গাড়ির সামনে ও পিছনে নাম্বারপ্লেট লাগানো আছে। আর যদি গাড়ি না-ও থাকে তাহলে...
05/08/2022

আপনার যদি একটি গাড়ি থাকে, তাহলে নিশ্চিতভাবে সেই গাড়ির সামনে ও পিছনে নাম্বারপ্লেট লাগানো আছে। আর যদি গাড়ি না-ও থাকে তাহলে নিশ্চয়ই প্রতিদিন চলতে ফিরতে যত গাড়ি দেখেন, সেই সব গাড়ির নাম্বার প্লেটে বর্ণসহ নাম্বার নিশ্চয়ই দেখে থাকবেন।

প্রতিটি গাড়ির নাম্বার প্লেট অনেকটা একইরকম দেখতে হলেও সেগুলোর নাম্বার কিন্তু আলাদা। যেমন- ঢাকা মেট্রো ক ১১-১২৩৪, ঢাকা মেট্রো খ ৩১-২৩৪৫ ইত্যাদি ইত্যাদি। এখানে- ঢাকা মেট্রো বলতে যে গাড়িটি ঢাকা মেট্রোপলিটনের আওতাধীন তা সহজেই অনুমান করা যায়। পরবর্তী ‘১১’ হচ্ছে গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন নাম্বার এবং ‘১২৩৪’ হচ্ছে গাড়ির সিরিয়াল নাম্বার।

নাম্বার প্লেট লেখার ফরম্যাট:
ক্যাটাগরি অনুসারে গাড়ির নাম্বার নির্ধারণ করার জন্য বিআরটিএ’র একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাট রয়েছে। ফরম্যাটটি হল-
শহরের নাম- গাড়ির ক্যাটাগরি- গাড়ির নাম্বার।
এই ফরম্যাটের মাঝের অংশে গাড়ির ক্যাটাগরি বুঝাতেই বাংলা বর্ণগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

বিআরটিএ যখন কোন গাড়িকে অনুমোদন দিয়ে থাকে, তখন গাড়ির ধরণ অনুসারে গাড়িকে একটি ক্যাটাগরিতে স্থান দেয়া হয়ে। কোন গাড়ি কোন ক্যাটাগরিতে পড়ছে, সেই ক্যাটাগরি অনুসারে গাড়ির জন্য একটি বর্ণ নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। নাম্বারপ্লেট প্রদানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ’র নিয়ম অনুসারে মোট ১৯টি ক্যাটাগরি রয়েছে। এর মধ্যে একটি ক্যাটাগরি হচ্ছে- প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গাড়ি, বাকি ১৮টি ক্যাটাগরিই জনসাধারণের গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

তাহলে জেনে নেয়া যাক ১৯টি ক্যাটাগরি সম্বন্ধে-
ক –
প্রাইভেটকার, ৮০০ সিসি’র প্রাইভেট কারের নাম্বারপ্লেটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে বাংলা ব্যাঞ্জন বর্ণের প্রথম বর্ণটি।
খ –
প্রাইভেটকার, ১০০১-১৩০০ সিসি’র প্রাইভেট কার বুঝাতে নাম্বারপ্লেটে ‘খ’ লেখা থাকে।
গ –
প্রাইভেটকার, ১৫০০-১৮০০ সিসি’র যেসব প্রাইভেটকার রয়েছে সেগুলোর নাম্বারপ্লেটে খেয়াল করলে দেখা যাবে ‘গ’ বর্ণ দেয়া আছে।
ঘ –
জীপগাড়ি, জীপগাড়ির ক্যাটাগরি নির্ধারণের জন্য ‘ঘ’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
চ –
মাইক্রোবাস, মাইক্রোবাসের নাম্বার প্লেটে ব্যবহার করা হয় বাংলা বর্ণমালার ৫ম বর্ণ ‘চ’।
ছ –
আবার ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাস যেগুলো, সেগুলোর নাম্বার প্লেটে থাকে ‘ছ’। লেগুনার জন্যও এই বর্ণটি নির্ধারিত।
জ –
মিনিবাসের ক্যাটাগরি বুঝানোর জন্য নাম্বার প্লেটে ‘জ’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ঝ –
বড় বাস বা কোস্টার বাসের ক্যাটাগরি বুঝাতে ব্যবহার করা হয় ‘ঝ’ বর্ণটি।
ট –
কোন গাড়ির নাম্বার প্লেটে যদি ‘ট’ বর্ণটি লেখা থাকে তাহলে বুঝতে হবে, এটা বড় ট্রাকের নাম্বার প্লেট।
ঠ –
নাম্বার প্লেটে ‘ঠ’ থাকলে বুঝতে হবে, নাম্বার প্লেটটি কোন ডাবল কেবিন পিক-আপ এর নাম্বার প্লেট।।
ড –
মাঝারি ট্রাকের নাম্বার প্লেটের দিকে খেয়াল করলে দেখবেন সেখানে ব্যবহার করা হয়েছে ‘ড’ বর্ণটি।
ন –
কোন গাড়ি যদি ছোট পিক আপ ক্যাটাগরির হয়ে থাকে তাহলে নাম্বার প্লেটে ‘ন’ বর্ণ ব্যবহার করে ক্যাটাগরি নির্দিষ্ট করা হয়ে থাকে।
প –
ট্যাক্সি ক্যাবের জন্য নির্ধারিত ক্যাটাগরি। সাধারণত ট্যাক্সি ক্যাবের নাম্বার প্লেটে ‘প’ বর্ণটি থাকে।
ভ –
২০০০+ সিসি প্রাইভেটকার বুঝাতে গাড়ির নাম্বার প্লেটে শহরের নামের পর ‘ভ’ বর্ণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ম –
পণ্য পরিবহন এবং ডেলিভারির জন্য ব্যবহৃত পিক-আপ বুঝানোর জন্য বাংলা বর্ণমালার ‘ম’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
দ –
প্রাইভেট বা নিজস্ব পরিবহনের জন্য যেসব প্রাইভেট সিএনজি চলাচল করে থাকে সেগুলোর নাম্বার প্লেটে ‘দ’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়।
থ –
ভাড়ায় চলিত সিএনজির ক্ষেত্রে ‘থ’ বর্ণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
হ –
৮০-১২৫ সিসি’র মোটরবাইক হয়ে থাকলে সেই বাইকের নাম্বারপ্লেটে ‘হ’ বর্ণ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
ল –
যদি কোন মোটরবাইক ১৩৫-২০০ সিসি’র হয়ে থাকে তাহলে সেই বাইকের নাম্বারপ্লেটে ‘ল’ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
ই –
ভটভটি টাইপের ট্রাকের নাম্বারপ্লেট অনুমোদন দেয়ার সময় তাতে ‘ই’ বর্ণটি দিয়ে ক্যাটাগরি ঠিক করে দেয়া হয়।
য-
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গাড়িগুলো চিহ্নিত করতে নাম্বার প্লেটে ‘য’ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

ছাত্রের ফেলের খবর দেয়া শিক্ষকের সাথে ছাত্রের বাবার দারুণ কথোপকথন:-আপনি কি মলয় দাস ?-আজ্ঞে,  বলছি।-সাগর দাস  কি আপনার ছেল...
05/07/2022

ছাত্রের ফেলের খবর দেয়া শিক্ষকের সাথে ছাত্রের বাবার দারুণ কথোপকথন:

-আপনি কি মলয় দাস ?
-আজ্ঞে, বলছি।
-সাগর দাস কি আপনার ছেলে?
-আজ্ঞে, আপনি কে বলছেন?
-আমি আপনার ছেলের ইউনিভার্সিটি থেকে বলছি। তন্ময় বেরা। হেড অফ ডিপার্টমেন্ট।

-ও, আচ্ছা। কেমন আছেন, স্যার?
- আজ্ঞে, ভালো। আপনার ছেলে সম্পর্কে কিছু কথা বলার ছিল। ও তো কিছুদিন আগে থার্ড সেমিস্টার শেষ করেছে। সেমিস্টার ফাইনালের রেজাল্ট প্রকাশ হয়েছে দুই দিন আগে। আপনার ছেলে দুই কোর্সে ফেল করেছে। আপনাকে কি বলেছে?
- আজ্ঞে, বলেছে।

-আমাদের ইউনিভার্সিটিতে কিছু নিয়ম-কানুন আছে। ফেল করলে আমরা ছাত্রদের আবারও পরীক্ষায় বসে পাস করার সুযোগ দেই। এরপরও ফেল করলে ইউনিভার্সিটিতে রাখার নিয়ম নেই।
-তা এসব আমাকে কেন বলছেন?

থতমত খেয়ে গেলেন ও প্রান্তের ব্যক্তি।
-না, মানে, আমি বলছিলাম আপনার ছেলে ফেল করেছে। আপনার কি উচিত না তার পড়াশোনার প্রতি খেয়াল রাখা?
-আমাকেই যদি তার পড়াশোনার দায়ভার নিতে হয়, তাহলে আপনি কী জন্যে আছেন?
-না, মানে আমি বলছিলাম আপনি কাউন্সেলিং করতে পারেন, বোঝাতে পারেন।
-অবশ্যই আমি তার সাথে কথা বলতে পারি। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আপনি কি তার সাথে কথা বলেছেন?
-মানে? বুঝলাম না!
-আমি বলতে চাইছি, আমার ছেলে যে ফেল করল, গলদটা কোথায় বোঝার চেষ্টা করেছেন কি? দোষ পুরোটা কি ওর একার? আপনার কোনও দায়ভার নেই?

-কী বলতে চাইছেন আপনি?
-দেখুন, স্যার, খুব স্পষ্ট আর সহজ ভাষায় বলছি। এভাবে ছাত্রের ব্যর্থতায় সরাসরি মা-বাবাকে তলব করার আগে আপনাদের পাঁচবার ভাবা উচিত। পড়াশোনার জন্য ছেলেকে পাঠিয়েছি আপনাদের কাছে। তাকে পড়াতে না পারার, পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে না পারার, সফলতার পথ দেখাতে না পারার ব্যর্থতাটুকু পুরোপুরি আপনাদের। বাবা-মা কোনও শিক্ষক নন যে এসব পালন করবেন। এ দায়িত্বটুকু পালনের ভার আপনাদের উপরে দেয়া হয়েছে। কই, বেতন তো ঠিকই নেন। ছাত্রের সফলতারও ভাগ চান। তাহলে ব্যর্থতার ভার কেন শুধু ছাত্র আর মা-বাবার ওপরে চাপবে?

-আমি আসলে ওভাবে বুঝাতে চাইনি।
-কোনওভাবেই বোঝানোর দরকার পড়ত না, যদি যথাযথ শিক্ষকের দায়িত্ব আপনারা পালন করতে পারতেন।
-আমি রাখছি।
- দাড়ান । আপনার বাবার ফোন নম্বরটা পাঠিয়ে দেন।
-মানে? কেন?
-ব্যর্থ ছাত্রের পিতাকে ফোন করে যে দায়িত্ব আপনি পালন করেছেন, ব্যর্থ শিক্ষকের বাবাকে ফোন করে আমিও একই দায়িত্ব পালন করতে চাই!

আগের সময় বেশির ভাগ বাচ্চার জন্ম হয়েছিলো আকাশ থেকে পড়ে। আমি নিজেও আকাশ থেকেই পড়েছিলাম। আমার আব্বা আম্মা আল্লাহর কাছে একটা...
05/07/2022

আগের সময় বেশির ভাগ বাচ্চার জন্ম হয়েছিলো আকাশ থেকে পড়ে।

আমি নিজেও আকাশ থেকেই পড়েছিলাম। আমার আব্বা আম্মা আল্লাহর কাছে একটা বাচ্চা চাইলে আমাকে আকাশ থেকে ফেলে দেওয়া হয়।

আকাশ থেকে আমি রাস্তায় পড়ে যাই। আমার মায়ের ভাষ্য অনুযায়ী আমার আম্মা রাস্তার পাশের ডাস্টবিন থেকে আমাকে কুড়িয়ে পান।

স্কুলে গিয়ে জানতে পারলাম আমার বন্ধুরাও কেউ কেউ আকাশ থেকে পড়েছিলো।

কেউ কেউ বেহেস্তের আপেল বাগানে ঝুলে ছিলো। সেখান থেকে টুপ করে তারা পৃথিবীতে পড়ে যায়।

কেউ কেউ ছিলো আবার পালক পুত্র। কারো কারো জন্ম আবার ডাস্টবিনের পাশে রাস্তায়...

মারাত্মক লেভেলের কিউট জন্মের হিস্টোরি !
🤨🤨🤨

তোমায় কই পাইছে?😊

02/07/2022

😮 amazing New Trending Reels 😍 Viral Trend Song New Song 😮 # (1)

30/06/2022

Cute baby funny video 😀😍

কনের বাড়ি পৌছতে রাত দশটা বাজল।     সন্ধ্যা সােয়া ছয়টার দিকে নদীতে জোয়ার আসার পর চর থেকে লঞ্চ ছাড়া পেতে পৌনে সাতটা ব...
26/07/2021

কনের বাড়ি পৌছতে রাত দশটা বাজল।

সন্ধ্যা সােয়া ছয়টার দিকে নদীতে জোয়ার আসার পর চর থেকে লঞ্চ ছাড়া পেতে পৌনে সাতটা বা সাতটা বাজল। এর পরের তিন ঘন্টা গেল বাকি পথটুকু অতিক্রম করতে। দিনের বেলার চেয়ে লঞ্চটা যেন অনেকটাই ধীর গতিতে চলেছে।

কনের বাড়ি পৌছে বেশ অবাক হলাম । সমস্ত বাড়ি জুড়ে কেমন যেন এক ধরনের স্তব্ধতা। অথচ বাড়িতে অনেক লােকজনের সমাগম। কিন্তু সবাই কেমন, নীরব, চুপচাপ।

চার

আজ মাহফুজ ভাইয়ার বিয়ে। মামাহফুজ ভাইয়া আমার বড় চাচার ছেলে। সে বয়সে আমার চেয়ে সাড়ে তিন বছরের বড়। যৌথ পরিবারের সুবা...
25/07/2021

আজ মাহফুজ ভাইয়ার বিয়ে। মামাহফুজ ভাইয়া আমার বড় চাচার ছেলে। সে বয়সে আমার চেয়ে সাড়ে তিন বছরের বড়। যৌথ পরিবারের সুবাদে ছেলেবেলা থেকে আমি আর মাহফুজ ভাইয়া একসাথে বেড়ে উঠেছি । স্কুল-কলেজে যাওয়া থেকে শুরু করে, খেলা-ধুলা, কোথাও বেড়াতে যাওয়া, ঈদের কেনাটাকা…সবই একসাথে । তার-আমার সম্পর্ক বন্ধুর মত সহজ-সাবলীল।

আজ মাহফুজ ভাইয়ার বিয়ে। মামাহফুজ ভাইয়া আমার বড় চাচার ছেলে। সে বয়সে আমার চেয়ে সাড়ে তিন বছরের বড়। যৌথ পরিবা.....

মুক্তি চেঁ’চিয়ে কাঁদছে। তাকে কিছু’তেই সামলানো যাচ্ছে না। মুক্তি’র বাবা মুক্তিকে কাঁধে নি’য়ে দুলাচ্ছেন। কান্না ক’মার বদ...
25/07/2021

মুক্তি চেঁ’চিয়ে কাঁদছে। তাকে কিছু’তেই সামলানো যাচ্ছে না। মুক্তি’র বাবা মুক্তিকে কাঁধে নি’য়ে দুলাচ্ছেন। কান্না ক’মার বদলে তাতে তার কান্না আরো বে’ড়ে যাচ্ছে।

সুট পরা ভদ্র’লোক আবার বমি করছে’ন। এবার বমি করছেন গা’ড়ির ভেতর। তিনি গাড়ি প্ৰায় ভাসিয়ে দিয়ে’ছেন। বিকট শব্দ হ’চ্ছে।

মুক্তি চেঁ’চিয়ে কাঁদছে। তাকে কিছু’তেই সামলানো যাচ্ছে না। মুক্তি’র বাবা মুক্তিকে কাঁধে নি’য়ে দুলাচ্ছেন। কান্....

সবাই এক স’ঙ্গে হৈ হৈ করে উঠল। বাস প্রচ’ণ্ড একটা ঝাঁকুনি খেয়ে বা’ম দিকে খানিকটা হে’লে টাল মাটাল অবস্থা এগু’চ্ছে। ড্রাইভা...
25/07/2021

সবাই এক স’ঙ্গে হৈ হৈ করে উঠল। বাস প্রচ’ণ্ড একটা ঝাঁকুনি খেয়ে বা’ম দিকে খানিকটা হে’লে টাল মাটাল অবস্থা এগু’চ্ছে। ড্রাইভার প্রাণপ’ণে ব্রেক করতে করতে বলল, হারা’মির পুত তোর মারে আ’মি…

বাসের এক’টা টায়ার ফেটে গেছে, দুর্ঘ’টনা পারত ঘটে নি। ফাঁকা রা’স্তা বলেই সামলো’নো গেছে। হেল্পার বলল, সব না’মেন, গাড়ি খালি করেন। যার যা’র পিসাব করার দর’কার পিসাব করেন।

সবাই এক স’ঙ্গে হৈ হৈ করে উঠল। বাস প্রচ’ণ্ড একটা ঝাঁকুনি খেয়ে বা’ম দিকে খানিকটা হে’লে টাল মাটাল অবস্থা এগু’চ্ছে। ....

আয়ুব আ’লি অনিলের কাঁধে মা’থা রেখে ঘুমুচ্ছেন। তাঁর ছোট মে’য়েটি অনিলের কোলে, সেও ঘুমুচ্ছে। আ’য়ুব আলি সাহেবের স্ত্রী বো’...
25/07/2021

আয়ুব আ’লি অনিলের কাঁধে মা’থা রেখে ঘুমুচ্ছেন। তাঁর ছোট মে’য়েটি অনিলের কোলে, সেও ঘুমুচ্ছে। আ’য়ুব আলি সাহেবের স্ত্রী বো’রকার পর্দা তুলে ফেলে কৌতূ’হলী হয়ে চার’পাশে দেখছেন। তাঁর মুখ’ভর্তি পান। এরা বেশ সুখে আছে ব’লেই অনিলের মনে হল।

এই দেশ ছে’ড়ে সময়মতো চলে যেতে পা’রলে অনিলরাও কি সুখে থা’কত? ১৯৬৫ সনে ইন্ডিয়া-পা’কিস্তান যুদ্ধ লেগে গেল। তখন অনে’কেই চলে গেল। অনি’লের ছোট কাকা বরু’ণ বাগচী তাদের এক’জন। রূপেশ্বরে তিনি পাকা বাড়ি তুলে’ছিলেন, দোতলা বাড়ি।

আয়ুব আ’লি অনিলের কাঁধে মা’থা রেখে ঘুমুচ্ছেন। তাঁর ছোট মে’য়েটি অনিলের কোলে, সেও ঘুমুচ্ছে। আ’য়ুব আলি সাহেবের স্...

বাস শেষ প’র্যন্ত ছাড়বে কি-না বোঝা যা’চ্ছে না। এগারোটায় এই বাস ছা’ড়বে এমন কথা ছিল। যা’ত্রী উঠে বসে আছে। বাস ছাড়’ছে না...
25/07/2021

বাস শেষ প’র্যন্ত ছাড়বে কি-না বোঝা যা’চ্ছে না। এগারোটায় এই বাস ছা’ড়বে এমন কথা ছিল। যা’ত্রী উঠে বসে আছে। বাস ছাড়’ছে না। এখন বাজছে একটা। সম’স্যা কি তাও বো’ঝা যাচ্ছে না। ভূয়াপুর থে’কে একটা বাস এসে পৌঁছে’ছে বারটায়। তার ড্রাইভার কানে কা’নে অন্য ড্রাইভারকে কি সব বলেছে। ড্রাইভা’ররা বাস ছাড়ছে না।

বাস শেষ প’র্যন্ত ছাড়বে কি-না বোঝা যা’চ্ছে না। এগারোটায় এই বাস ছা’ড়বে এমন কথা ছিল। যা’ত্রী উঠে বসে আছে। বাস ছাড়...

আলফা ইসুরে’ন্স কোম্পানির হেড অফিস মতি’ঝিলে।তাদের অফি’স ছোট কিন্তু ব্যবসা ভালো। জাহা’জের মালামাল ইন্সু’রেন্স করাই এই কোম্...
25/07/2021

আলফা ইসুরে’ন্স কোম্পানির হেড অফিস মতি’ঝিলে।

তাদের অফি’স ছোট কিন্তু ব্যবসা ভালো। জাহা’জের মালামাল ইন্সু’রেন্স করাই এই কোম্পা’নির ব্যবসা। এই ধরনের ব্যবসা’য় বিশাল অফিস লাগে না। এ’কটা টেলিপ্রি’ন্টার, আন্তর্জাতিক টেলি’ফোন লাইন, উপরের মহ’লের সঙ্গে ভালো যোগাযো’গই যথেষ্ট। অল্প’কিছু কাজ জানা লোক’ই যথেষ্ট। কোম্পানির মা’লিক জোবা’য়েদ সাহেব। অবাঙালি। ১৯৫০ সনে বি’হার থেকে মোহাজের হয়ে বাবা’মার সঙ্গে ঢা’কা এসেছিলেন। তখন তাঁর বয়’স মাত্র একুশ বছর।

আলফা ইসুরে’ন্স কোম্পানির হেড অফিস মতি’ঝিলে।

রেস্টু’রেন্টের নাম কিছুদিন আগেও ছিল বাং’লা রেস্টু’রেন্ট।এখন ন’তুন নাম। কায়দে আ’যম রেস্টুরেন্ট। সাইন বো’র্ড ইংরেজি, উর্দ...
25/07/2021

রেস্টু’রেন্টের নাম কিছুদিন আগেও ছিল বাং’লা রেস্টু’রেন্ট।

এখন ন’তুন নাম। কায়দে আ’যম রেস্টুরেন্ট। সাইন বো’র্ড ইংরেজি, উর্দু এবং বাং’লায় লেখা। সব’চে ছোট হরফ বাংলায়। বাঙা’লিরা এসব দেখছে। কিছু বল’ছে না। চুপ করে আছে। ছা’বিবশে মার্চের পর সবা’ই অতিরিক্ত রক’মের চুপ। রেস্টু’রেন্টে ফ্রেমে বাধাই করা আ’ছে বড় বড় অক্ষরে লেখা রাজনৈ’তিক আলোচনা সম্পূ’র্ণ নিষিদ্ধ। তার প্রয়োজন ছি’ল না। রাজনৈতিক আ’লোচনা কেউ করছে না। মনে হ’চ্ছে, এ বিষয়ে এখন কা’রো কোন আগ্রহ নেই।

রেস্টু’রেন্টের নাম কিছুদিন আগেও ছিল বাং’লা রেস্টু’রেন্ট।

কা-কা-কা-কা। আ’সলেই কাক ডাকছে।কাকের চিৎ’কারে অনিলের ঘুম ভা’ঙল। জানালা খোলা। গত রা’তের ঝড়ে এক সময় ছিটিকিনি খুলে’ গেছে। ...
25/07/2021

কা-কা-কা-কা। আ’সলেই কাক ডাকছে।

কাকের চিৎ’কারে অনিলের ঘুম ভা’ঙল। জানালা খোলা। গত রা’তের ঝড়ে এক সময় ছিটিকিনি খুলে’ গেছে। বৃষ্টির ছাটে বিছা’নার এক অংশ ভেজা। অনিলে’র পাও ভিজে আছে। তার ঘুম’ ভাঙে নি। এখন ঘুম ভা’ঙল কাকের ডাকে। নিঃস’ঙ্গ কাকটা জানালায় বসে অনিলে’র দিকে তাকিয়েই ডাক’ছে। অনিল বিছানা ছেড়ে’ নামল। ঘরের ভেতরটা অন্ধকার। জানা’লার পাশে চলে গেল। সা’মান্য আলো হয়েছে। ভোর হচ্ছে’। ভোর, নতুন আরেকটি দি’নের শুরু।

কা-কা-কা-কা। আ’সলেই কাক ডাকছে।

কেউ কি হাঁট’ছে। বারা’ন্দায়?পা টিপে টি’পে হাঁটছে? অনিল বাগ’চী শুয়েছিল, উঠে ব’সল। তার শরীর ঝিম ঝিম করছে, পানির পিপা’সা ল...
25/07/2021

কেউ কি হাঁট’ছে। বারা’ন্দায়?

পা টিপে টি’পে হাঁটছে? অনিল বাগ’চী শুয়েছিল, উঠে ব’সল। তার শরীর ঝিম ঝিম করছে, পানির পিপা’সা লেগেছে। সামান্য শ’ব্দেই তার এখন এমন হ’চ্ছে। শরীরের কলকজা সম্ভবত সব’ই নষ্ট হয়ে গেছে। মাথার ভেত’রটা সারাক্ষণ ফাঁকা লা’গে। তার নাক পরি’ষ্কার, সর্দি নেই, কিছু নেই, কিন্তু এই মু’হুর্তে সে হা করে মুখ দিয়ে নিঃ’শ্বাস নিচ্ছে।

কেউ কি হাঁট’ছে। বারা’ন্দায়?

লিলির যে চি’ঠির জন্যে পরম আগ্রহে প্রতীক্ষা করে’ছিলাম, সে চিঠি এ’সে গেছে। লিলি গোটা গোটা ‘হরফে লিখছে, আমি জা’নি তুই রাগ ক...
25/07/2021

লিলির যে চি’ঠির জন্যে পরম আগ্রহে প্রতীক্ষা করে’ছিলাম, সে চিঠি এ’সে গেছে। লিলি গোটা গোটা ‘হরফে লিখছে, আমি জা’নি তুই রাগ করেছিস। কতদিন’ হল গিয়েছি কিন্তু কখ’নো তোর কাছে চিঠি লিখিনি’। কি করব বল? এমন খারাপ ‘অবস্থা গেছে আমার। তোর দুলাভাইয়ের চাকরি’ নেই। বসতবাটিও পদ্মায় ভে’ঙে নিয়েছে। একেবারে ভিক্ষা ক’রবার মত অবস্থা। কতদিন যে মাত্র এ’কবেলা খেয়েছি। তারপর আ’বার তোর দুলাভাইয়ের অসুখ হল। মরো’-মারো অবস্থা। এখন অবশ্যি ঠিক হয়ে গেছে স’ব। তুই অতি অবশ্যি এসে যা রঞ্জু।

লিলির যে চি'ঠির জন্যে পরম আগ্রহে প্রতীক্ষা করে'ছিলাম, সে চিঠি এ'সে গেছে। লিলি গোটা গোটা 'হরফে লিখছে, আমি জা'নি তুই রাগ...

টিনের কানে’স্তারায় বাড়ি পড়েছে। উচ্চকণ্ঠে কি যেন ‘ঘোষণা করা হচ্ছে। কৌতূহলী হ’য়ে দাঁড়াতেই দেখি, বাদশা মা’মা বিব্রত মু...
25/07/2021

টিনের কানে’স্তারায় বাড়ি পড়েছে। উচ্চকণ্ঠে কি যেন ‘ঘোষণা করা হচ্ছে। কৌতূহলী হ’য়ে দাঁড়াতেই দেখি, বাদশা মা’মা বিব্রত মুখে সারা গায়ে চাদর জড়িয়ে হাঁটছে’ন। তার আগে আরে’কজন টিনে বাড়ি দিয়ে দিয়ে উচ্চ’কণ্ঠে কি বলছে। আমি বললা’ম, কি ব্যাপার মামা?

কিছু ‘না, কিছু না।

ঢোল দি’চ্ছে কে? আপনি নাকি?

হুঁ।

কিসের’ জন্যে?

টিনের কানে'স্তারায় বাড়ি পড়েছে। উচ্চকণ্ঠে কি যেন 'ঘোষণা করা হচ্ছে। কৌতূহলী হ'য়ে দাঁড়াতেই দেখি, বাদশা মা'মা বিব...

Address

Dhaka
Mirpur
1200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when News Vela posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to News Vela:

Videos

Share

Nearby media companies



You may also like