Fujayel Ahmod

Fujayel Ahmod Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Fujayel Ahmod, Social Media Agency, MaulviBazar, Maulvi Bazar.

Im A Digitar Marketing Expert, Social Media Marketing, facebook Boosting Service, Google Ads Service YouTube Marketing Service Facebook Business Page Setup, Contact Me: [email protected], Call- 01727865367

26/08/2021

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার আগে যে ১৩ টি OBJECTIVE (উদ্দেশ্য) আপনার অবশ্যই জানা উচিত !

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের একটা বিরাট অংশ দখল করে রেখেছে “ফেসবুকে বিজ্ঞাপন”। বিশ্বের সর্ব বৃহৎ সোশ্যাল মিডিয়া সাইট হওয়ার সুবাধে প্রতিমাসে প্রায় ২.৪১ বিলিয়ন মানুষ সক্রিয় ভাবে ফেসবুক ব্যবহার করে। এত বিশাল একটা ইউজারবেস থাকায় বিজ্ঞাপনদাতাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে ফেসবুক।

তাই বিজ্ঞাপনদাতাদের আরও আকৃষ্ট করতে ফেসবুক প্রতিনিয়ত বিজ্ঞাপনের নতুন নতুন বিষয় যুক্ত করার ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছে। উল্লেখ্য যে, ফেসবুকের আয়ের অন্যতম প্রধান উৎসই হলো ফেসবুকে বিজ্ঞাপন।

আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন, আগের তুলনায় ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সময় এখন অধিক নিখুতভাবে অডিয়েন্স টার্গেটিং করা যায়। ফলে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন টি নির্দিষ্ট ব্যবহারকারী অর্থাৎ যাদের দেখানো উচিত শুধু তাদেরকেই দেখায়।

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার নানাবিধ সুবিধার মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাটি হলো, ফেসবুকের প্রায় আড়াই বিলিয়ন সক্রিয় সদস্য। আপনিও চাইলে অল্প খরচে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট/অ্যাপ/পণ্যের প্রচারণা চালাতে পারবেন।

তবে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার আগে যে ১৪ টি বিষয় আপনার অবশ্যই জানা থাকা উচিত সেগুলো নিয়ে আমি আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

AliExpress.com Product – New Original Amazfit Bip U Smartwatch 5ATM Water Resistant Color Display Sport Tracking Smart Watch For Android iOS Phone
এখনই ফ্রীল্যান্সিং শুরু করুন : এখানে ক্লিক করুন

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন প্রচারের উদ্দেশ্য কি ?
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো এডে যা দেখানো হয়েছে/বলা হয়েছে তা করার জন্য নির্দিষ্ট শ্রেণীর ইউজারদের উৎসাহিত করা। তবে এড ক্যাম্পেইন শুরু করার আগে অবশ্যই আপনাকে ঠিক করে নিতে হবে, আপনি কেনো এড দিচ্ছেন এবং এই এড কোন শ্রেণীর মানুষের কাছে প্রদর্শিত হবে। এটি “Campaign Structure” এর প্রথম ধাপ।

সম্প্রতি ফেসবুকে বিজ্ঞাপন এর নতুন আপডেট এনেছে। এই আপডেট অনুযায়ী এখন ৩ টি মূল ক্যাটাগরির আন্ডারে অনেকগুলো সাবক্যাটাগরিতে ফেসবুকে “ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য বা ইচ্ছে” অনুসারী এড দেওয়া যাবে। একটু সোজা করে বলি, ধরুন আপনি শুধুমাত্র স্টোর ভিজিট/এপ ইন্সটল/লিড জেনারেট/ওয়েব ট্রাফিকের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে চাচ্ছেন।

ফেসবুক বুস্টিং : আপনিও এখন সহজে করতে পারবেন

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সময় স্টোর ভিজিট/এপ ইন্সটল/লিড জেনারেট/ওয়েব ট্রাফিক অর্থাৎ আপনি যে জন্য এড দিতে চাচ্ছেন সেটা সিলেক্ট করেই দিতে পারবেন। এতে করে এডগুলো খুব সহজে নির্দিষ্ট মানুষের কাছে পৌঁছায় এবং বিজ্ঞাপনদারা বেশি লাভবান হয়।

আসুন এবার ফেসবুক এডের ৩ টি মূল ক্যাটাগরি এবং এর সাবক্যাটাগরিগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করি এবং জেনে নেই কখন এবং কিভাবে কোন ক্যাটাগরিতে এড দিলে সর্বোচ্চ ফলাফল পাওয়া সম্ভবঃ

>>> Awareness (সচেতনতা/প্রচার)

>>> Consideration (বিবেচনা)

>>> Conversion (রুপান্তর)

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের উদ্দেশ্যসমূহ
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
ফেসবুক মার্কেটিং পরিসংখ্যান গুলো কাজ শুরু করার আগে জানা জরুরী!

Awareness (সচেতনতা/প্রচার)
১। Brand Awareness (পণ্য সচেতনতা)
এই ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে এড দিলে এডটি আপনার ব্র্যান্ডের সচেতনতা বা প্রচার বাড়ানোর সম্ভাবনা বেশি এমন লোকদেরকেই দেখাবে।

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ব্র্যান্ড আওয়ারনেস
কখন ব্যবহার করবেনঃ বেশ বড়সড় ব্র্যান্ডের ক্ষেত্রে যখন একমাত্র উদ্দেশ্যই থাকে ব্র্যান্ডের প্রচার এবং প্রসার তখন এই ক্যাটাগরিতে এড দিতে পারেন। তবে আমার মতে এই ক্যাটাগরিটা শুধুমাত্র লার্জ স্কেলের ব্যবসায়ীদের জন্য বেশি ফলপ্রসু।

কারণ তারা ঢালাওভাবে পণ্যের প্রচারে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। আপনি যদি ছোটো ব্যবসায়ী হন তাহলে ফেসবুক এড থেকে ভালো রেজাল্ট পেতে হলে আপনাকে আরও ডিটেইল টার্গেটিং করতে হবে এবং অন্য এড টাইপগুলো ব্যবহার করতে হবে।

২। Reach (প্রচার)
এই ক্যাটাগরিতে এড দিলে আপনার এডটি অল্প টাকায় সর্বাধিক সংখ্যক লোককে দেখাবে ফেসবুক।

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে রিচ করানো
কখন ব্যবহার করবেনঃ

আপনার অডিয়েন্স সাইজ যখন মোটামুটি ছোটো হয়ে যাবে এবং আপনি এদের সবাইকে আপনার পণ্য সম্পর্কে জানাতে চাবেন তখন এই ক্যাটাগরিতে এড দিতে পারেন।

ফেসবুক এই এড ফিচারটি এমনভাবে ডিজাইন করেছে যাতে টার্গেট অডিয়েন্সের সর্বোচ্চ সংখ্যক লোকের কাছে আপনার এড শো করে।

এই এডে আরেকটি মজার ব্যাপার আছে। এই এডে ফেসবুক ফ্রিকুয়েন্সি ক্যাপিং চালু করেছে। একটু সোজা করে বলি, মাঝেমধ্যে এমন হয় যে একই বিজ্ঞাপন বারবার একই ব্যাক্তিকে দেখাচ্ছে।

কিন্তু ফ্রিকুয়েন্সি ক্যাপিংয়ের মাধ্যমে আপনি একই ব্যাক্তিকে একই বিজ্ঞাপন দ্বিতীয়বার দেখানো মধ্যবর্তী সময় নির্ধারণ করে দিতে পারবেন।

বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
ফেসবুক বুস্ট VS ক্যাম্পেইন

Consideration (বিবেচনা)
৩। Traffic (ভিজিটর)
এই এড আপনার ওয়েবসাইটে ফেসবুক থেকে ট্রাফিক অর্থাৎ ভিজিটর পাঠায়।

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের ট্র্যাফিক বৃদ্ধি করানো
কখন ব্যবহার করবেনঃ ফেসবুক থেকে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নেওয়ার জন্য সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত এড ক্যাটাগরি এটি। তবে ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পোস্টে ফেসবুক এড থেকে তুলনামূলক বেশি ট্রাফিক পাওয়া যায়।

তাই আপনার ওয়েবসাইটে যখন শুধু ট্রাফিকের প্রয়োজন হবে তখন এই এড টাইপটি ব্যবহার করতে পারেন।

৪। Post Engagement (পোস্ট এংগেজমেন্ট)
এংগেজমেন্টের মধ্যে যে তিনটি তার শাখা (পোস্ট এংগেজমেন্ট, পেজ লাইক, ইভেন্ট রেসপন্স ) আছে তার মধ্যে এই এড ক্যাটাগরিতে এড দিলে পেইজের নির্দিষ্ট পোস্ট বুস্ট করার মাধ্যমে পোস্টে এংগেজমেন্ট বাড়ায়।

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে পোস্ট এংগেজমেন্ট বাড়ানো
কখন ব্যবহার করবেনঃ যখন আপনার পেজের কোনো পোস্ট আপনার পেজের এভারেজ অর্গানিক রিচের থেকে কয়েকগুণ বেশি রিচ হয় এবং আপনি আপনার পেজের ফ্যানদের বাইরেও এই পোস্টটি দেখাতে চান তখন এই এড ক্যাটাগরিতে এড দিতে পারেন।

কিভাবে ফেসবুক মেসেঞ্জার রুম ব্যবহার করবেন ??

এইধরণের এডে টার্গেট অডিয়েন্স ছোটো থাকে। তাই এড ফ্রিকুয়েন্সি সমস্যা এড়াতে প্রতিদিন একটা ছোটো বাজেট ব্যয় করা উচিত। এই ধরুণ ১/২ ডলার প্রতিদিন। এতে ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়।

৫। Page Likes (পেইজ লাইক)
এই এড ক্যাটাগরিতে এড দিলে ফেসবুক পেজ প্রমোটের মাধ্যমে পেজের লাইকসংখ্যা বৃদ্ধি করে।

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ফেসবুক পেজের লাইক বৃদ্ধি করা
কখন ব্যবহার করবেনঃ

ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি করা বা ব্র্যান্ড এওয়ারনেস (Brand Awareness) বৃদ্ধির জন্য ফেসবুকের মতো একটা সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশাল ফ্যানবেস না থাকলে কি আর হয়? এই এড ক্যাটাগরিতে এড দেওয়ার মাধ্যমে আপনার পেজের লাইকসংখ্যা বাড়িয়ে নিতে পারবেন।

সতর্কতাঃ

এডের মাধ্যমে পেজে লাইকসংখ্যা বাড়াবেন ভালো কথা, কিন্তু এড পেজে দেখে লাইক দেওয়া ব্যক্তিদের সত্যিকারের ইন্টারেস্ট যদি পেজে না থাকে তাহলে এই লাইক একরকম মূল্যহীন-ই বলা চলে। তাই সবচেয়ে ভালো উপায় হলো বিষয়ভিত্তিক পোস্ট দিয়ে সেটায় এংগেজমেন্টের জন্য এড দেওয়া। এই প্রসেসে লাইক একটু ধীরগতিতে বাড়বে। কিন্তু আপনি পার্ফেক্ট একটা ফ্যানবেস পাবেন।

৬। Event responses (ইভেন্ট রেস্পন্স)
আপনার কোন ইভেন্ট প্রচার করতে এবং আরও বেশি লোকের এংগেইজমেন্ট পেতে সাহায্য করে বিশেষায়িত এই এড ক্যাটাগরি।

ইভেন্ট রেসপন্স এর জন্য ফেসবুক মার্কেটিং বেশ কার্যকরী
কখন ব্যবহার করবেনঃ এই এড ক্যাটাগরিটি শুধুমাত্র ইভেন্টের উপর ভিত্তি করেই ডিজাইন করা হয়েছে। এই এড ব্যবহারের মাধ্যমে টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে ইভেন্ট পৌঁছে যায়। ইভেন্টে আরও বেশি লোক আসার সম্ভাবনা তো বাড়েই সাথে সাথে ব্র্যান্ড এওয়ারনেসের কাজটাও কিন্তু হয়ে যায়।

ডেটা ড্রিভেন মার্কেটিং কি

৭। Offer Claims (অফার ক্লেইমস)
বিভিন্ন অফার প্রমোট করার জন্য এই এড ক্যাটাগরি বহুল ব্যবহৃত।

অফার ক্লেইমস করতেও বর্তমানে ফেসবুকের এই মার্কেটিং অপশন ব্যবহার করে অনেকে
কখন ব্যবহার করবেনঃ

ধরুন আপনার ইকমার্স সাইট/অনলাইন ফুড কার্টে এখন কোন অফার চলছে। আপনি এই এড ক্যাটাগরি ব্যবহার করে অফার এড দিতে পারেন। অফারপ্রিয় মানুষরা সেই অফারের এড দেখে তাতে ক্লিক করবেই। এতে করে আপনার দুটি সুবিধা হচ্ছে, প্রথমত- অফার প্রমোট হচ্ছে এবং দ্বিতীয়ত- আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক যাচ্ছে।
৮। App Installs (অ্যাপ ইন্সটল)
আপনার অ্যাপ ইন্সটল করতে আগ্রহী মানুষদের কাছে আপনার অ্যাপের এড পৌঁছে দেয় এই এড ক্যাটাগরির এড।

অ্যাপ ইন্সটল এর মাধ্যমে গ্রাহক বৃদ্ধিতে ফেসবুক মার্কেটিং জনপ্রিয়
কখন ব্যবহার করবেনঃ আপনি যখন এপস্টোরে কোন এপ লঞ্চ করেন, প্রথম ৭২ ঘন্টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এই সময়টাতে অবশ্যই অনেক বেশি সংখ্যক ডাওনলোড এবং রেটিং পেতে চাইবেন। আর ফেসবুক এড ক্যাটাগরির এই ফিচারটি আপনাকে খুব দ্রুত আপনার এপের টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছে দিবে। এক্ষেত্রে আপনি শুরুর দিকে ডেইলি বাজেট একটু বাড়িয়ে দিতে পারেব। ৭২ ঘন্টা পর নাহয় ধীরে ধীরে কমাতে থাকলেন।

ফেসবুক নিয়ে অজানা কিছু তথ্য

৯। Video Views (ভিডিও ভিউ)
এই এড ক্যাটাগরিতে এড দিলে ফেসবুক আপনার ভিডিওটি টার্গেট অডিয়েন্সের সর্বোচ্চ সংখ্যক লোককে দেখায়।

ফেসবুক মার্কেটিং করে ভিডিও ভিউ বাড়ানো বর্তমানে বেশ পপুলার
কখন ব্যবহার করবেনঃ যতো দিন যাচ্চে ভিডিও কন্টেন্টের জনপ্রিয়তা ততো বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি জানলে অবাক হবেন ফেসবুকেই প্রতিদিন ৮ বিলিয়ন ভিডিও ভিউ হয়। আপনার তৈরি করা যেকোন ভিডিও আপনি চাইলেই বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে পারেন।

বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
ফেসবুক ভিডিও মনিটাইজেশন থেকে কিভাবে আয় করবেন ?

সবথেকে মজার ব্যাপার হলো, ভিডিও এড দিতে খরচ খুবই কম হয়। প্রতি ভিউয়ে ০.০০১ ইউরোর মতো খরচ হয়।

১০। Lead Generation (লীড সংগ্রহ)
এই এড ক্যাটগরি ব্যবহার করে সিপিএ মার্কেটাররা আগের থেকে অনেক সহজে,কম সময় এবং কম খরচে লীড অর্থাৎ সাইন-আপ, ফলো-আপ কলসহ ব্যবহারকারীর কাছ থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে পারছেন।

ফেসবুক মার্কেটিং করে লিড জেনারেশনের মাধ্যমে সেল বৃদ্ধি করা সম্ভব
কখন ব্যবহার করবেনঃ লীড এড মোবাইল দিয়ে করা সাইন-আপগুলোকে অনেক সহজতর করে। যখন কেউ আপনার লীড এডে ক্লিক করে তখন নাম, ঠিকানা, ইমেইলের ঘরগুলো ফেসবুক থেকে তথ্য নিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই পূরণ করে নেয়।

ফলে ফর্ম পূরণের ভয়ে এসব এড ইগনোর করার হার এখন অনেকাংশেই কমিয়ে এনেছে ফেসবুক। লীড সংগ্রহ করার ইচ্ছা থাকলে সাইটে ট্রাফিকের চিন্তা বাদ দিয়ে লীড এডস ক্যাটাগরিতে এড দিতে হবে।

Conversion (রুপান্তর)
১১। Conversions (রুপান্তর)
ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নিয়ে তাদের অন্যকোথাও কনভার্ট করার কাজটি করে থাকে এই ক্যাটাগরির এড।

ফেসবুকের এই কনভার্সন মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি ট্র্যাফিক বাড়াতে পারবেন
কখন ব্যবহার করবেনঃ যখন আপনি ফেসবুক থেকে আপনার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট কোন কাজ যেমন- সাইন-আপ, প্রোডাক্ট সেল, ডাউনলোডিং ইত্যাদির জন্য ট্রাফিক নিতে চান তখন এই ক্যাটাগরিতে এড দিলে সর্বোচ্চ ফলাফল পাওয়া সম্ভব।

১২। Product Catalogue Sale (প্রোডাক্ট ক্যাটালগ বিক্রি)
প্রোডাক্ট সেলের জন্য ইদানীং বহুল ব্যবহৃত এড ক্যাটাগরি হচ্ছে এটি। এই এড টাইপটি টার্গেট অডিয়েন্সের পছন্দের ভিত্তিতে প্রোডাক্ট ক্যাটালগ তৈরি করে তাদের শো করে। ফলে সেল অনেক বেশি হয়।

ফেসবুক অ্যাডের প্রোডাক্ট ক্যাটালগ সেল এর মাধ্যমে টার্গেট অডিয়েন্সের সেল বৃদ্ধি সম্ভব
কখন এটি ব্যবহার করবেনঃ আপনি যদি কোন ইকমার্স সাইটের মালিক হন তাহলে এই এড টাইপটি আপনার জন্য বেস্ট। কারণ এই এড টাইপটি আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের জন্য তাদের পছন্দসই প্রোডাক্ট বাছাই করে সেই এডটি তাদের কাছে শো করে। তাই কম খরচে অধিক সেল পেতে হলে এই এড টাইপের কোন বিকল্প নেই।

১৩। Store Visits (স্টোর ভিজিট)
এই এড টাইপ আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আশেপাশের এলাকার লোকদের কাছে আপনার এডটি পৌঁছে দেয়। ফলে লোকজন আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খুব সহজে ধারণা পায়।

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের স্টোর ভিজিট অ্যাডের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানে ভিজিটর বাড়ানো বেশ কার্যকর
কখন ব্যবহার করবেনঃ আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি যদি অনলাইন ভিত্তিক না হয় তাহলে আপনি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আশপাশের এলাকার লোকজনদের আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ধারণা দিতে এবং তাদেরকে স্বশরীরে উপস্থিত হতে উৎসাহিত করতে চাইলে এই এড টাইপটি ব্যবহার করে এড দিতে পারেন।

আপনি যদি ফেসবুকে এড দিতে আগ্রহী হন তাহলে এড দেওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই ফেসবুক এড সম্পর্কে একটা পরিস্কার ধারণা রাখতে হবে।

শেয়ার দিন

ফেসবুক পেইড মার্কেটিং এর সুবিধা কি কি-ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি হওয়া সহজে প্রচার ঘটানো যায়।যেকোনো জায়গা, শহর, দেশ ...
25/08/2021

ফেসবুক পেইড মার্কেটিং এর সুবিধা কি কি-

ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি হওয়া সহজে প্রচার ঘটানো যায়।

যেকোনো জায়গা, শহর, দেশ বা লোকাল এরিয়া টার্গেট করে পন্যের বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়।

নির্ধারিত পন্যের টার্গেট করা মানুষের কাছে প্রোডাক্ট পৌছানো সম্ভব হয়।

বিভিন্ন বয়সের মানুষকে টার্গেট করে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করা যায়।

অন্যান্য মার্কেটিং এর তুলনায় অল্প খরছে ফেসবুক বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়।

অনলাইনে কোম্পানির ব্রান্ড তৈরি করার জন্য ফেসবুক সবচাইতে সহজ মাধ্যম।

ব্লগ/ওয়েবসাইট প্রচারের সহজ মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক।
এ ছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ফেসবুক মার্কেটিং এর অনেক সুবিধা রয়েছে। যত দিন যাবে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং ফেসবুক মার্কেটিং এর চাহিদা তত বাড়তে থাকবে। কাজেই ফেসবুকে আপনার কোম্পানির ব্রান্ড তৈরি করতে পারলে, ভবিষ্যতে ডিজিটাল মার্কেটিং করাটা আপনার জন্য বেশ সহজ হবে।

ফেসবুক পেইড মার্কেটিং এর সুবিধা কি?
বিভিন্ন উপায়ে আপনি ফেসবুক পেইড মার্কেটিং করতে পারেন। আপনি চাইলে এফিলেয়েট মার্কেটিং করে আপনার পন্যের প্রচার ঘটাতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনার পন্য প্রচার করার জন্য বিভিন্ন ফেসবুক মার্কেটারদের সাহায্য নিতে হবে। তখন তারা তাদের বিভিন্ন ফেসবুক পেজে আপনার পন্যটির প্রচার করবে এবং সেখান থেকে আপনার পন্যটি বিক্রি হবে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ফেসবুক মার্কেটারদের সাথে কন্টাকের মাধ্যমে অথবা কমিশনের ভিত্তিতে টাকা পরিশোধ করতে হবে।

তাছাড়া আপনি চাইলে ফেসবুক এডম্যানেজার ব্যবহার করে কিছু টাকা খরছ করে সরাসরি আপনার পন্যের বিজ্ঞাপন ফেসবুকে দিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রেও আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমে আপনার ফেসবুক পেজের বিজ্ঞাপন দিয়ে পেজে লাইক ও ফ্যান ফলোয়ার বৃদ্ধি করে নিতে পারেন, অথবা সরাসরি পন্যের বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। সাধারণত ফেসবুকে পন্যের বিজ্ঞাপন দেওয়াটাই ভালো। কারণ আপনার প্রোডাক্টের কোয়ালিটি ভালো হলে, প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন ও বিক্রি হওয়ার পাশাপাশি ফেসবুক পেজের লাইক অটোমেটিক বাড়তে থাকে।

এছাড়াও ফেসবুক পেইড মার্কেটিং এর অনেক সুবিধা রয়েছে। যেমন ধরুন- আপনার একটি শাড়ীর দোকান আছে। এ ক্ষেত্রে মহিলারা হবে আপনার টার্গেট করা কাস্টোমার। কারণ খুব কম পুরুষ আছে যারা তাদের স্ত্রী ও মেয়ের জন্য শাড়ী ক্রয় করে। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ মহিলারা তাদের নিজের শাড়ী নিজেই ক্রয় করে থাকে।

এ ক্ষেত্রে আপনি ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন ব্যবহার করে শুধুমাত্র মহিলাদের টার্গেট করে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন। তখন ফেসবুক আপনার বিজ্ঞাপনটি শুধুমাত্র মহিলাদের ফেসবুক একাউন্টে শো করবে। যার ফলে সব জায়গাতে বিজ্ঞাপন শো না হওয়ার কারনে আপনার খরছ অনেকাংশে কমে যাবে।

এছাড়াও আপনি যদি মনেকরেন যে, আপনার শাড়ীগুলো শুধুমাত্র ৩০ বছরের অধিক মাহিলাদের ব্যবহারের উপযোগি। তাহলে আপনার টার্গেটেড কাস্টোমার হবে ৩০ বছরের অধিক বয়সের মহিলা। কারণ সাধারণ নিয়মে বয়স্ক মহিলাদের শাড়ী কম বয়স্ক মহিলার কিনতে চাইবে না। এ ক্ষেত্রে ফেসবুক শুধুমাত্র ৩০ বছরের অধিক বয়সের মাহিলাদের টার্গেট করে বিজ্ঞাপন শো করার সুযোগ আপনাকে দিচ্ছে। অর্থাৎ আপনার বিজ্ঞাপন ৩০ বছরের কম বয়স্ক মহিলার ফেসবুক প্রোফাইলে শো হবে না।

তাছাড়াও আপনার শপিং মলটি কোন স্থানীয় এলাকায় হয়ে থাকলে, আপনি শুধুমাত্র ঐ এলাকার কাস্টোমারদের টার্গেট করে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন। কোন নির্দিষ্ট এলাকা টার্গেট করে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিলে সেই বিজ্ঞাপন ঐ এলাকার ফেসবুক ব্যবহারকারী ছাড়া অন্য কারো কাছে শো হবে না।

এভাবে আপনার পছন্দমত বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর কাস্টোমারদের টার্গেড করে আপনি ফেসবুক পেইড মার্কেটিং করতে পারবেন। এতকরে আপনার খরছ কম হবে এবং অধিক পরিমানে প্রোডাক্ট সেল করতে সক্ষম হবেন।

ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং
আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নামে একটি ফেসবুক পেজ খোলে সেই পেজের মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠানের পন্য প্রচার করাই হচ্ছে ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং। আপনার ফেসবুক পেজে প্রচুর পরিমানে ফ্যান ফলোয়ার থাকলে খুব সহজে আপনি ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন।

তাছাড়া আপনি বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করেও আপনার পন্যের প্রচার ঘটাতে পারেন। এ ছাড়াও ফেসবুক প্রোফাইল ও ফেসবুক ম্যাসেজঞ্জার দিয়ে আপনি ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন। সাধারণত ছোট খাটো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং করে থাকে

কিভাবে ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং করবেন?
প্রথমত আপনার কোম্পানি, প্রতিষ্ঠান ও দোকানের নামে একটি ফেসবুক ব্রান্ড পেজ তৈরি করে নিতে হবে। ফেসবুকে পেজ তৈরি করে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যত ইনফরমেশন আছে, সবগুলো ভালোভাবে সেট করে নিতে হবে।

কখন আপনার দোকান খোলা থাকে, কখন বন্ধ করা হয়, কি ধরনের প্রোডাক্ট আপনি সেল করেন ইত্যাদি বিষয় উল্লেখ করে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে নিতে হবে। তারপর ফেসবুক পেজে আপনার বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়মিত পোস্ট করতে হবে। পোস্ট করার সময় অবশ্যই প্রোডাক্ট এর বিভিন্ন ভালো দিকগুলো তুলে ধরতে হবে।

তাছাড়া বিভিন্ন সময় আপনার দোকানের প্রোডাক্ট এর যে সমস্ত অফার দেওয়া হয়, সেই অফার সম্পর্কে ফেসবুকে পেজে আপডেট দিতে থাকবেন। তাহলে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সহজে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে জেনে নিয়ে ক্রয় করার জন্য আগ্রহ দেখাবে।

টুইটার মার্কেটিংটুইটার আপনার ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য দুর্দান্ত জায়গা। টুইটার মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আমাদের ব্র্যান্ড সবার কাছ...
24/08/2021

টুইটার মার্কেটিং

টুইটার আপনার ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য দুর্দান্ত জায়গা। টুইটার মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আমাদের ব্র্যান্ড সবার কাছে পৌঁছে দিতে পারি।

টুইটার মার্কেটিং বলতে আমরা বুঝি টুইটার ব্যবহারকারীদের কাছে আপনার বিজ্ঞাপন পৌঁছে দেওয়ার প্রক্রিয়া। অডিও, ভিডিও,

টেক্সট বা ইমেজের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্র্যান্ডের প্রচার করতে পারেন। তবে টেক্সটের ক্ষেত্রে আপনি সর্বোচ্চ ১৪০ টি ওয়ার্ড

ব্যবহার করতে পারবেন। এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি প্রচার মাধ্যম। টুইটারের মাধ্যমে খুব সহজেই বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে

যোগাযোগ করতে পারেন। রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, স্পোর্টসমান, অভিনেতা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সেলিব্রেটি টুইটারে সংযুক্ত

থাকে এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে টুইটারে বেশি একটিভ থাকে। আপনি সহজেই এখান থেকে আপনার টার্গেট কাস্টমার

পেয়ে যেতে পারেন এবং তাদের কাছে দ্রুত পৌঁছাতে পারেন।

আপনি কি পরিস্কার ভাবে বলতে পারবেন আপনি ফেসবুক কেন ব্যাবহার করেন?প্রফেশনাল দরকারে?নাকি শুধু মাত্র ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলির...
24/08/2021

আপনি কি পরিস্কার ভাবে বলতে পারবেন আপনি ফেসবুক কেন ব্যাবহার করেন?

প্রফেশনাল দরকারে?

নাকি শুধু মাত্র ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলির সাথে কানেক্টেড থাকার জন্য?

আপনি যে কারনেই ফেসবুক ব্যাবহার করেন না কেন, যে কেউ আপনার ফেসবুক পোষ্ট এবং এংগেইজমেন্ট গুলো দেখলে আপনার সম্পর্কে একটা ধারনা তৈরি করে ফেলতে পারবে। আপনার পছন্দ, আপনার এটিটিউট, আপনার চিন্তা ভাবনা ইত্যাদি। ফেসবুক তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য প্রতিনিয়ত প্রফেশনাল ফিচার যোগ করছে, যাতে লিঙ্কডইনের পারপাসটা ফেসবুকেই ফুল ফিল হয়। আর হচ্ছেও তাই। ফেসবুক এখন যতটানা ব্যাক্তিগত কারনে ব্যাবহার করা হয়, তার চাইতেও বেশি ব্যাবহার করা হয় প্রফেশনাল দরকারে। ২০০ মিলিয়নের অধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ফেসবুকে এক্সিস্টেন্স আছে। ফেসবুক পেইজ হতে শুরু করে গ্রুপ, সবকিছুই এখন প্রফেশনাল কারনে পরিচালিত হচ্ছে। ফেসবুককে ঘিড়েই পরিচালিত হচ্ছে অনেক ব্যাবসা। যাকে আমরা এফ কমার্সও বলে থাকি। শপিফাই এর মত ইকমার্স সিএমএস ফেসবুকের জন্যও তাদের সিস্টেম ডেভেলপ করেছে। আর যেহেতু এরকমটা হচ্ছেই, তার মানে ফেসবুক মার্কেটিং এর চাহিদা দিনে দিনে আরো বাড়বে। সুযোগ হবে ফেসবুক প্লাটফর্মটাকে কাজে লাগিয়ে নিজের ক্যারিয়ার ডেভেলপ করা। এটা হতে পারে একজন ইন্ডিভিডুয়াল হিসেবে ফেসবুক মার্কেটিং এর দক্ষতা কাজে লাগানো, অথবা নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য। আসুন ফেসুবক মার্কেটিং সম্পর্কে আর বিস্তারিত জানার চেষ্টা করি।

ফেসবুক মার্কেটিং
ফেসবুক মার্কেটিং বলতে আমরা আসলে বুঝে থাকি ফেসবুক প্লাটফর্মকে ব্যবহার করে আমরা আমাদের পণ্য, ব্র্যান্ড, সেবা সম্পর্কে আমাদের টার্গেট কাস্টোমারকে পরিচিত করে তোলা। এটি ফেসবুক প্লাটফর্ম ব্যবহার করে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমেও হতে পারে, আবার ফেসবুক গ্রুপ, পেজ, প্রোফাইল থেকে অরগানিক ভাবেও হতে পারে।

যেহেতু দিনে দিনে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা বাড়ছে তাই ফেসবুক মার্কেটিং এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলো এখন একটি বড় রকমের বাজেট রেখে থাকে ফেসবুক মার্কেটিং এর জন্য।

কিছু ডাটা দেখা যেতে পারেঃ

ফেসবুকের বর্তমানে (২০২১) একটিভ ব্যবহারকারির সংখ্যা ২.৮ বিলিয়ন।
২০০ মিলিয়ন ব্যবসা ফেসবুকে একটিভ আছে বর্তমানে (২০২১)।
৬৫% ফেসবুক ব্যবহারকারীর বয়স ৩৫ বছরের নিচে।
৯৮.৩% মানুষ ফেসবুক মোবাইল এপ থেকে ব্যবহার করে।
পৃথিবীব্যাপী ফেসবুক ব্যবহারকারীরা গড়ে প্রতি মাসে ১৯.৫ ঘণ্টা ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে।
৮৬% আমেরিকান মার্কেটার ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে।
৭৮% আমেরিকান, ফেসবুকে পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখার পর সেই পণ্য কিনে থাকে।
উপড়ের প্রতিটি ডাটা আমাদেরকে ফেসবুক মার্কেটিং এর উপর আমাদের কেন দক্ষতা তৈরি করা দরকার তা সম্পর্কে আইডিয়া দেয়। ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে আমাদের জানতে হলে আমাদের ফেসবুক এলগরিদম সম্পর্কে জানতে হবে। ফেসবুকের এলগরিদম কিভাবে কাজ করে। কি ধরনের কন্টেন্ট আমাদের তৈরি করা উচিত। আর এ বেপারগুলোতে পর্যাপ্ত নলেজ না থাকলে ফেসবুক মার্কেটিং থেকে পর্যাপ্ত রিটার্ন জেনারেট করা কখনই সম্ভব হবে না।

ব্যাবসায়িক পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে যে কোন বিজনেসের সাধারন ফরমুলাটা অনেকটা এরকম “প্রোডাক্টটাকে যত বেশি মানুষের কাছে পৌছানো যাবে, তত বেশি সেল জেনারেট করা যাবে।”

তাই আমাদের ফেসবুক মার্কেটিং এর প্রথম গোল হবে কিভাবে বেশি মানুষের কাছে পৌছানো যায়। কি ধরনের কন্টেন্ট তৈরি করলে রিচ বেশি হবে। ফেসবুকের এলগরিদমটা এংগেইজমেন্ট নির্ভর। তারমানে আমার কন্টেন্টে যদি আপনি কমেন্ট করেন তাহলে আপনার ফ্রেন্ডদের নিউজফিডেও আমার কন্টেন্ট শো হবে। এভাবে যত এঙ্গগেইজমেন্ট জেনারেট করা যাবে, তত ভিজিবিলিটি বাড়বে। যত ভিজিবিলিটি বাড়বে, তত সেল বাড়ার সম্ভাবনা থাকবে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ৫ টি লাভ ও সুবিধাবর্তমানে তরুন সমাজ থেকে শুরু করে ওল্ড ম্যান রা পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়াকে জিব...
23/08/2021

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ৫ টি লাভ ও সুবিধা
বর্তমানে তরুন সমাজ থেকে শুরু করে ওল্ড ম্যান রা পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়াকে জিবনের একটা অংশ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। বিশেষ করে বিনদনের জন্য প্রায় সকল মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে। তাই বুজতেই পারছেন, এখানে যদি সঠিকভাবে ব্যবসার মার্কেটিং করা হয় তাহলে সকল স্তরের মানুষকে আপনার business এর বিষয়ে সহজেই জানিয়ে দেওয়া যেতে পারে।

আমি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ৫ টি গুরুত্ত্বপুর্ণ লাভ ও সুবিধা সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করছি।

১. যেকোন জিনিসের promotion সম্ভব
আমার উপরের লেখাগুলো পড়ে অবশই এ বিষয়ে পরিষ্কার ধারনা পেয়ে গেছেন যে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যেকোন product এর promotion বা প্রচার করা সম্ভব হচ্ছে। আপনি যেরকম পন্যেরই মার্কেটিং করতে চান না কেন করতে পারবেন।

২. কম খরচে paid advertisement
আপনি যদি paid advertisement পদ্ধতির মাধ্যমে প্রডাক্ট বা পণ্যের প্রচার করতে চান তাহলে অবশই করতে পারবেন। এক্ষেত্রে facebook বা youtube এর মাধ্যমে মার্কেটিং করতে পারবেন।

একটি ফেসবুক পেজ বানিয়ে সেখানে আপনা প্রডাক্ট এর review একটি পোষ্টে লিখে সেটা boost বা promote করতে হবে। তারপর ফেসবুক নিজেই সেটা মানুষের কাছে পৌছে দিবে। আপনি যত ডলার ফেসবুককে দিবেন সে অনুযায়ি ফেসবুক সেই পোষ্টটি মানুষের কাছে নিয়ে যাবে।


আর youtube paid advertisement এর বিষয়ে তো আমি আগেই বল্লাম। কোন একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে advertisement করে business এর প্রচার করা।

৩. Targeted promotion বা marketing
social media র মাধ্যমে মার্কেটিং করার একটি অধিক সুবিধা হলো এতে নির্দিষ্ট একটি জায়গা বা জায়গার মানুষদের টার্গেট করে advertisement করানো যায়। তাছাড়া, আপনি যে জায়গা কে টার্গেট করে advertisement করতে চান সেখানকার লোকদের নির্দিষ্ট বয়স অনুযায়ি অর্থাত যারা বিজ্ঞাপন দেখবে তাদের বয়স কত হবে, আপনি কত দিন এই advertisement করবেন সেসব কিছু ঠিক করে নিতে পারবেন।

তাই আপনি যদি সকল কিছু ঠিকমত মাথায় রেখে সোশ্যাল মিডিয়া advertisement করেন তাহলে অবশই আপনার business সাথে সম্পর্কিত লক্ষবস্তু লোকদের বিজ্ঞাপন দেখাতে পারবেন। আর তাই এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনার business এর targeted customar পেয়ে যাবেন।

৪. সহজেই ভোক্তা বা ক্রেতা (buyer) পাবেন
social media marketing বা advertisement এর মাধ্যমে targeted অডিয়েন্স দের নিকট বিজ্ঞাপন পৌছাতে পারবেন। এর ফলে সহজেই অধিক পরিমানে গ্রাহক পাওয়ার সুযোগ থাকে।

৫. ব্রান্ডের নাম পরিচিত করে তুলতে
এই পদ্ধতিতে মার্কেটিং করার ফলে যারা আপনার বিজ্ঞাপন দেখবে তারাই আপনার ব্রান্ড সম্পর্কে জানতে পারবে। এতে আপনার ব্রান্ড ধীরে ধীরে সকলের কাছে পরিচিত হয়ে উঠবে।

সুতরাং physical marketing এর তুলনায় আপনার ব্রান্ডকে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সহজেই মানুষের কাছে পরিচিত করে তোলা সম্ভব হবে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
আমি বললাম যে physical marketing এর চেয়ে সোশ্যাল মার্কেটিং অনেক সহজ। এখানে বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার চেয়ে ঘরে বসেই মার্কেটিং সম্ভব হচ্ছে। তাও আবার টার্গেটেড অডিয়েন্সদের নিকট করা হচ্ছে।

মনে রাখবেন, আজকে যে কোম্পানি গুলো অনেক নামকরা হয়ে উঠেছে তারা অনলাইন মার্কেটিং অবশ্যই করেছেন। তাই বুঝতেই পারছেন, এর গুরুত্ব সম্পর্কে।

সর্বশেষ
বন্ধুরা আমি “Social media marketing কি” এ বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে বলে দিয়েছি। যদি আপনাদের বুঝতে কোন অসুবিধা হয়ে থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে অবশ্যই আমাকে জানাবেন।

সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? what is social media marketingসোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো বর্তমানে যে সোশ্যাল মিডিয়া (Soc...
23/08/2021

সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? what is social media marketing
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো বর্তমানে যে সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media Marketing) রয়েছে সেখানে আপনার সার্ভিস বা পণ্য টা কে বিজ্ঞাপন বা শেয়ারিং এর মাধ্যমে প্রচার করা কি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (Social Media Marketing) বলে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমাদের যে কোন পণ্য বা সার্ভিস খুব সহজেই কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দিতে পারি। এর জন্য আমাদের গাড়ি ভাড়া দিয়ে বা পায়ে হেঁটে কোথাও যেতে হয় না শুধুমাত্র কম্পিউটার বা মোবাইল ডিভাইস এ ধরনের ডিভাইস দিয়ে কয়েকটি ক্লিকের মাধ্যমেই সফলভাবে করা সম্ভব।

সোজা ভাবে বললে, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) হলো এমন এক টেকনিক বা প্রক্রিয়া, যেখানে বিভিন্ন আলাদা আলাদা Social Media Platform যেমন, Facebook, YouTube, Instagram, LinkedIn এবং আরো অন্যান্য প্লাটফর্ম গুলিতে সক্রিয় থাকা লোকেদের লক্ষ্য (target) করে, পণ্যের গুণমান সচেতনতা (product brand awareness) ছড়ানো হয় বা বিভিন্ন product, service এবং business এর প্রচার (marketing) করা হয়। শুশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে রেগুলার চলবে

22/08/2021

আসসালামু আলাইকুম

22/08/2021
22/08/2021

Address

MaulviBazar
Maulvi Bazar
3200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fujayel Ahmod posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Fujayel Ahmod:

Share


Other Social Media Agencies in Maulvi Bazar

Show All