আর্জেন্ট জমি বিক্রি হবে বাড়ি সহ
জমির পরিমাণ ৫৬ শতাংশ
ঘরের ভিতরে চারটা বেডরুম এক ডাইনিং রুম এক ড্রয়িং রুম বাথরুম দুইটা বাহিরে রান্না করার জন্য আলাদা রান্না করা আছে।
বিক্রয় মূল্য ,: 35 লাখ টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)
আগ্রহী ব্যক্তিগণ সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন
01843306191
গ্রাম মাটিভাংগা থানা নাজিরপুর জেলা পিরোজপুর
সূর্যমুখী চাষ অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা || Sunflower || Krishoker Krishe || কৃষকের কৃষি
পুষ্টিমূল্য ও ভেষজগুণঃ সূর্যমুখীর বীজে ৪০-৪৫% লিনোলিক এসিড রয়েছে, তাছাড়া এতেলে ক্ষতিকারক ইরোসিক এসিড নেই। হৃদরোগীদের জন্য সূর্যমুখীর তেল খুবই উপকারী।
ব্যবহারঃ সূর্যমুখীর খৈল গরু ও মহিষের উৎকৃষ্টমানের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর বীজ ছাড়ানোর পর মাথাগুলো গরুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা যায়। গাছ ও পুষ্পস্তবক জ্বালানী হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
উপযুক্ত জমি ও মাটিঃ সূর্যমুখী সাধারণত সব মাটিতেই জন্মে। তবে দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে বেশী উপযোগী।
জাত পরিচিতিঃ এ পর্যন্ত বারি কর্তৃক ২টি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। যথা (১) কিরণী (ডিএস-১) এবং বারি সুর্যমুখী-২।
কিরণীঃ ১৯৯২ সালে জাতটির অনুমোদন দেয়া হয়। বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জাতটি উদ্ভাবন করা হয়। জাতটির কান্ডের ব্যাস ১.৫-২.০ সে.মি.। পরিপক্ক পুষ্পমঞ্জুরী বা শাখার ব্
রাস্তার পাশে, ঝোপ ঝাড়ে অনাদরে অবহেলায় বেড়ে ওঠা এই উদ্ভিদ ভাট ফুল নামে পরিচিত। সবুজ বহুপত্রী ভাট গাছের ফুল ধবধবে সাদা। ফুল ফোটে থোকায় থোকায়। ভাট ফুলের পাপড়ি পাঁচটি এবং পাপড়ির গোড়ার দিকটা হালকা বেগুনি রঙের। প্রকৃতির সৌন্দর্য বর্ধন ছাড়াও ওষুধি গুণ রয়েছে। খেলার সামগ্রী হিসেবে শিশুদের কাছে জনপ্রিয় এই ফুল।
ডোমার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জাবেদুল ইসলাম বলেন, ঋতুরাজ বসন্ত মানে নানা বর্ণের ফুলের আগমন। গ্রাম বাংলার অতিপরিচিত উদ্ভিদ ভাট ফুল। অঞ্চলভেদে বিভিন্ন নাম থাকলেও নীলফামারীতে ভাট ফুল নামে পরিচিত।
এক সময় গ্রামীণ জনপথে ভাট গাছ দেখা গেলেও এখন বসতবাড়ি বেড়ে যাওয়ায় ঝোপঝাড় কেটে ফেলা হচ্ছে। বন-জঙ্গল নিধন করা হচ্ছে। তাছাড়াও প্রতিবছর রাস্তা-ঘাট সংস্কার করায় গাছের সংখ্যা অনেকাংশে কমে গেছে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক জোবেদ আলী জানান, ভাট ফুলে আছে অনে
বিল থেকে কৈ শিং মাগুর ধরতে গিয়ে যা হলো || Krishoker Krishe || পর্ব ১৩
মাছে-ভাতে বাঙালি চিরায়ত এই কথাটি এখন আর কাউকে খুব একটা বলতে শোনা যায় না। দেশের হাওর-বাওর, খাল-বিল, নদী-নালায় এক সময় মিঠাপানির দেশি প্রজাতির মাছ প্রচুর পাওয়া যেত। এখন আর সে সব মাছ খুব বেশি দেখা যায় না। গত কয়েক দশকে দেশি প্রজাতির অনেক মাছই হারিয়ে যেতে বসেছে। মৎস্য অধিদফতরের তথ্য মতে, হারিয়ে যাওয়া দেশি প্রজাতির মাছের সংখ্যা আড়াইশ’র বেশি। হাওর-বাওর, পুকুর, খাল-বিল, হাটবাজার কোথায়ও এখন আর মিঠাপানির অনেক সুস্বাদু মাছ আগের মত পাওয়া যাচ্ছে না। দেশি মাছের বদলে এখন পুকুরে, বাজারে জায়গা দখল করে নিয়েছে চাষের পাঙ্গাস, তেলাপিয়া, ক্রস ও কার্পজাতীয় মাছ।
দেশি প্রজাতির মিঠাপানির মাছ ক্রমেই হারিয়ে যাওয়ার জন্য অনেকগুলো কারণ রয়েছে। এর মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, ডোবা-নালা, খাল-বিল ভরাট করায় মাছের আবাসস্থল কমে