তুহিনের ডায়েরি

তুহিনের ডায়েরি সরল মনে যে ভাবনাগুলো আসে, সেগুলোই এখান
(1)

‼️জরুরী পোস্ট: দয়া করে এসব ড্রাগন খাবেন না‼️২০১১/১২ সালে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম দেখেছিলাম, বাংলাদেশের উপযোগী করে ড্র...
23/11/2023

‼️জরুরী পোস্ট: দয়া করে এসব ড্রাগন খাবেন না‼️

২০১১/১২ সালে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম দেখেছিলাম, বাংলাদেশের উপযোগী করে ড্রাগন চাষের বিজ্ঞানসম্মত উপায় নিয়ে গবেষণা শুরু করেছেন আমাদের প্রফেসর স্যারেরা।

তখন ও এতো বড় ড্রাগন আমি দেখিনি। এমনকি থাইল্যান্ড কিংবা চীন থেকে যে ড্রাগন আসে, সেগুলো ও এতো বড় চোখে পড়েনি। কী পরিমাণ টনিক বা বিষ আছে এগুলোতে বোঝাতে পারবো না। একেকটা ড্রাগন এক সোয়া এক কেজি! ভাবা যায়???

টনিক দিয়ে ড্রাগনের সাইজ দ্বিগুণ করুন, এমন বেশ কিছু চটকদার থাম্বনেইল দিয়ে বেশ কিছু ভিডিও দেখেছিলাম ২/১ বছর আগে। তাও আবার ভারতের কিছু ড্রাগন বাবসায়ী নামধারী অসাধু টনিক বাবসায়ী র বানানো ভিডিও। রাতারাতি ভাইরাল সেই ভিডিও। সেই সব ভিডিওতে সবচেয়ে বেশি কমেন্টস বা অর্ডার বাংলাদেশী ড্রাগন খামারিদের।যেই কথা সেই কাজ, দেখতে দেখতে পুরো বাজার সয়লাব, এইসব টনিক দেয়া ফলে।

ভারতের অনেক ড্রাগন বাগানের খবর আমি জানি, সেসব বাগানে কিন্তু ড্রাগনে টনিক দিয়ে ড্রাগনের সাইজ বড় করা হয় না। এমনকি পৃথিবীতে কোথাও আমি এমন উদ্ভট রঙ এর ড্রাগন দেখি নাই। তাহলে আপনারা কেন ব্যবহার করছেন এসব টনিক???

খামারি ভাইরা, আপনারা ওজন বেশি করে কিছুটা মুনাফা হয়তো করছেন, কিন্তু দেশটার কী ক্ষতি আপনারা করছেন জানেন???

আমি আমার এবছরের ড্রাগনের যে অর্ডার পেয়েছি, তাতে বুঝলাম বাচ্চারা ড্রাগন খেতে খুব পছন্দ করে। তাহলে বোঝেন ক্ষতিটা কোথায় করছেন!!!

আপনারা যারা ড্রাগন খাচ্ছেন কিংবা বাজার থেকে একটু কম দামে ড্রাগন কিনছেন, খুব সাবধান!! জেনে কিংবা না জেনে আপনার, আপনার সন্তানের ক্ষতি আপনি কেন করবেন? একটু চেষ্টা করলেই ভালো ফল কিংবা ভালো জিনিস আপনারা খেতে পারবেন।

দয়া করে বন্ধ করুন এসব। নিজের বা দেশের ক্ষতি করা থেকে বিরত থাকুন।🙏🏼🇧🇩

মাত্র দেশ স্বাধীন হয়েছে। হুমায়ূন আহমেদ তখন আহমদ ছফার পিছন পিছন ঘুরতেন। লেখক হুমায়ূন আহমেদ কে প্রতিষ্ঠার পিছনে যে আহমদ ছফ...
14/11/2023

মাত্র দেশ স্বাধীন হয়েছে। হুমায়ূন আহমেদ তখন আহমদ ছফার পিছন পিছন ঘুরতেন। লেখক হুমায়ূন আহমেদ কে প্রতিষ্ঠার পিছনে যে আহমদ ছফার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল, সে কথা মোটামুটি সবাই জানেন।

হুমায়ূন আহমেদ ছাত্র জীবনে আহমদ ছফাকে পীর মানতেন। বোধকরি, সারাজীবনই হয়তো তাঁকে পীর মেনেছিলেন। আহমদ ছফা প্রায় রাতেই, হুমায়ূন আহমেদদের নিয়ে হাটতে বের হতেন। আর নীলক্ষেত্রে মোড়ে মাঝে মাঝে চিৎকার দিয়ে বলতেন, ‘আমার বাংলাদেশ! আমার বাংলাদেশ!’
সে কারণে হুমায়ূন আহমেদ তাঁকে বলতেন ‘হন্টন পীর’।

এই ‘হন্টন পীর’ আহমদ ছফা একদিন হুমায়ূন আহমেদকে জোর করে বাংলা বাজার নিয়ে যান। প্রকাশকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন এবং প্রথম বই নন্দিত নরকে প্রকাশের বন্দোবস্ত করে দেন। এরপরের কাহিনী সকলের জানা। হুমায়ূন আহমেদ সাহিত্যঙ্গনে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন এবং বাংলা একাডেমী থেকে সাহিত্য পুরষ্কারে ভূষিত হন।

এরপর হুমায়ূন আহমেদ পিএইড সম্পন্ন করে দেশে ফিরলে, তাঁকে বাংলা একাডেমীর প্যানেলভুক্ত করা হয়। আর এই প্যানেল থেকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হত, এইবছর কে সাহিত্য পুরষ্কার পাচ্ছে! সেবছর হুমায়ূন আহমেদ পুরষ্কারের জন্য আহমদ ছফার নাম প্রস্তুাব করলেন। যথারীতি সে প্রস্তাব বাতিলও হল। কিন্তু এই ঘটনা আহমদ ছফা কিভাবে যেন জানতে পারলেন। এরপর আহমদ ছফা হুমায়ূন আহমদকে লোক মারফত খবর পাঠিয়ে, দেখা করতে বললেন!

হুমায়ূন আহমেদ দেখা করতে গেলেন। আহমদ ছফা বললেন, ‘হুমায়ূন আপনার কত্তোবড় সাহস, আপনি আমার নাম প্রস্তাব করেন। আপনি আর কক্ষনো আমার সামনে আসবেন না। আমি যেন আর কোন সময় আপনার এই মুখখানি না দেখি’।
আর সম্ভবত সেটাই ছিল হুমায়ূন আহমেদ এবং তাঁর হন্টন পীর আহমদ ছফার শেষ দেখা।

#ছফানামা

তসলিমা নাসরিন ভালবেসে বিয়ে করেছিল কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তবে একাধিক প্রেমের অভিযোগে এক সময় তসলিমা ছেড়ে যায় রুদ্...
13/11/2023

তসলিমা নাসরিন ভালবেসে বিয়ে করেছিল কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তবে একাধিক প্রেমের অভিযোগে এক সময় তসলিমা ছেড়ে যায় রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তসলিমার সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ৪ বছর পরে ১৯৯১ সালে রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ মারা যায়। অতিরিক্ত মাদক সেবনকে তার অকাল মৃত্যুর জন্যে দায়ী করা হয়। রুদ্রের মৃত্যুর পরে তার "আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে" কবিতা পাওয়া যায় যেটি পরবর্তীতে বিখ্যাত হয়ে উঠে। অনেকেই বলে থাকেন এটি তসলিমা নাসরিনকে উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছিলেন। এর জবাবে তসলিমা নাসরিনও একটি কবিতা লেখেন যেখানে তিনি রুদ্রর প্রতি তার ভালবাসার কথা লেখেন ও একই সাথে রুদ্রর একাধিক প্রেমের কথা তোলেন।

রুদ্র'র গান

আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম
তেমনি তোমার নিবিড় চলা
মরমের মূল পথ ধরে
পুষে রাখে যেমন ঝিনুক
খোলসের আবরণে মুক্তোর সুখ
তেমনি তোমার গভীর চ্নোয়া
ভিতরের নীল বন্দরে
ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো
দিও তোমার মালা খানি
বাউল এর এই মন টা রে

তসলিমা নাসরিনের জবাব

প্রিয় রুদ্র,

প্রযত্নে, আকাশ

তুমি আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে বলেছিলে। তুমি কি এখন আকাশ জুড়ে থাকো? তুমি আকাশে উড়ে বেড়াও? তুলোর মতো, পাখির মতো? তুমি এই জগৎসংসার ছেড়ে আকাশে চলে গেছো। তুমি আসলে বেঁচেই গেছো রুদ্র। আচ্ছা, তোমার কি পাখি হয়ে উড়ে ফিরে আসতে ইচ্ছে করে না? তোমার সেই ইন্দিরা রোডের বাড়িতে, আবার সেই নীলক্ষেত, শাহবাগ, পরীবাগ, লালবাগ চষে বেড়াতে? ইচ্ছে তোমার হয় না এ আমি বিশ্বাস করি না, ইচ্ছে ঠিকই হয়, পারো না। অথচ এক সময় যা ইচ্ছে হতো তোমার তাই করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারারাত না ঘুমিয়ে গল্প করতে - করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারাদিন পথে পথে হাটতে - হাটতে। কে তোমাকে বাধা দিতো? জীবন তোমার হাতের মুঠোয় ছিলো। এই জীবন নিয়ে যেমন ইচ্ছে খেলেছো। আমার ভেবে অবাক লাগে, জীবন এখন তোমার হাতের মুঠোয় নেই। ওরা তোমাকে ট্রাকে উঠিয়ে মিঠেখালি রেখে এলো, তুমি প্রতিবাদ করতে পারোনি।
আচ্ছা, তোমার লালবাগের সেই প্রেমিকাটির খবর কি, দীর্ঘ বছর প্রেম করেছিলে তোমার যে নেলী খালার সাথে? তার উদ্দেশ্যে তোমার দিস্তা দিস্তা প্রেমের কবিতা দেখে আমি কি ভীষণ কেঁদেছিলাম একদিন ! তুমি আর কারো সঙ্গে প্রেম করছো, এ আমার সইতো না। কি অবুঝ বালিকা ছিলাম ! তাই কি? যেন আমাকেই তোমার ভালোবাসতে হবে। যেন আমরা দু'জন জন্মেছি দু'জনের জন্য। যেদিন ট্রাকে করে তোমাকে নিয়ে গেলো বাড়ি থেকে, আমার খুব দম বন্ধ লাগছিলো। ঢাকা শহরটিকে এতো ফাঁকা আর কখনো লাগেনি। বুকের মধ্যে আমার এতো হাহাকারও আর কখনো জমেনি। আমি ঢাকা ছেড়ে সেদিন চলে গিয়েছিলাম ময়মনসিংহে। আমার ঘরে তোমার বাক্সভর্তি চিঠিগুলো হাতে নিয়ে জন্মের কান্না কেঁদেছিলাম। আমাদের বিচ্ছেদ ছিলো চার বছরের। এতো বছর পরও তুমি কী গভীর করে বুকের মধ্যে রয়ে গিয়েছিলে ! সেদিন আমি টের পেয়েছি।
আমার বড়ো হাসি পায় দেখে, এখন তোমার শ'য়ে শ'য়ে বন্ধু বেরোচ্ছে। তারা তখন কোথায় ছিলো? যখন পয়সার অভাবে তুমি একটি সিঙ্গাড়া খেয়ে দুপুর কাটিয়েছো। আমি না হয় তোমার বন্ধু নই, তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছিলাম বলে। এই যে এখন তোমার নামে মেলা হয়, তোমার চেনা এক আমিই বোধ হয় অনুপস্থিত থাকি মেলায়। যারা এখন রুদ্র রুদ্র বলে মাতন করে বুঝিনা তারা তখন কোথায় ছিলো?
শেষদিকে তুমি শিমুল নামের এক মেয়েকে ভালোবাসতে। বিয়ের কথাও হচ্ছিলো। আমাকে শিমুলের সব গল্প একদিন করলে। শুনে ... তুমি বোঝোনি আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো। এই ভেবে যে, তুমি কি অনায়াসে প্রেম করছো ! তার গল্প শোনাচ্ছো ! ঠিক এইরকম অনুভব একসময় আমার জন্য ছিলো তোমার ! আজ আরেকজনের জন্য তোমার অস্থিরতা। নির্ঘুম রাত কাটাবার গল্প শুনে আমার কান্না পায় না বলো? তুমি শিমুলকে নিয়ে কি কি কবিতা লিখলে তা দিব্যি বলে গেলে ! আমাকে আবার জিজ্ঞেসও করলে, কেমন হয়েছে। আমি বললাম, খুব ভালো। শিমুল মেয়েটিকে আমি কোনোদিন দেখিনি, তুমি তাকে ভালোবাসো, যখন নিজেই বললে, তখন আমার কষ্টটাকে বুঝতে দেইনি। তোমাকে ছেড়ে চলে গেছি ঠিকই কিন্তু আর কাউকে ভালোবাসতে পারিনি। ভালোবাসা যে যাকে তাকে বিলোবার জিনিস নয়।
আকাশের সঙ্গে কতো কথা হয় রোজ ! কষ্টের কথা, সুখের কথা। একদিন আকাশভরা জোৎস্নায় গা ভেসে যাচ্ছিলো আমাদের। তুমি দু চারটি কষ্টের কথা বলে নিজের লেখা একটি গান শুনিয়েছিলে। "ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি দিও"। মংলায় বসে গানটি লিখেছিলে। মনে মনে তুমি কার চিঠি চেয়েছিলে? আমার? নেলী খালার? শিমুলের? অনেক দিন ইচ্ছে তোমাকে একটা চিঠি লিখি। একটা সময় ছিলো তোমার। একটা সময় ছিলো তোমাকে প্রতিদিন চিঠি লিখতাম। তুমিও লিখতে প্রতিদিন। সেবার আরমানিটোলার বাড়িতে বসে দিলে আকাশের ঠিকানা। তুমি পাবে তো এই চিঠি? জীবন এবং জগতের তৃষ্ণা তো মানুষের কখনো মেটে না, তবু মানুষ আর বাঁচে ক'দিন বলো? দিন তো ফুরোয়। আমার কি দিন ফুরোচ্ছে না? তুমি ভালো থেকো। আমি ভালো নেই।
ইতি,
সকাল

পুনশ্চঃ আমাকে সকাল বলে ডাকতে তুমি। কতোকাল ঐ ডাক শুনি না। তুমি কি আকাশ থেকে সকাল, আমার সকাল বলে মাঝে মধ্যে ডাকো? নাকি আমি ভুল শুনি?

"ক" ব্যবহার করে দীর্ঘ লেখা.....কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী কলেজের কনিষ্ঠ কেরাণী কার্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কন্ঠী কন্যা কপি...
04/11/2023

"ক" ব্যবহার করে দীর্ঘ লেখা.....

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী কলেজের কনিষ্ঠ কেরাণী কার্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কন্ঠী কন্যা কপিলা কর্মকার কাশিতে কাশিতে করুণ কন্ঠে কমল কাকাকে কহিল, "কাকা, কড়ি কাঠের কেদারা কিংবা কারখানার কাপড় কেনাকাটায় কৃষাণীরা কিছুটা কৃচ্ছতা করিলেও কলকাতার কিশোরী কন্যাদের কাছে কুষ্টিয়ার কুচকুচে কালো কাতান কাপড়ের কদর কল্পনাতীত। কীর্তিমান কতিপয় কলাকুশলী কিংবা কিশোর কবিরাও কালি-কলমের কল্যাণে- কদরের কিছু কার্যকর কথা কৌশলে, কখনো কবিতার কিতাবে, কখনো 'কালের কন্ঠ' কাগজের কলামে কহিয়াছেন।

কিন্তু কাকা, কষ্মীনকালে কেউ কী কখনো কহিয়াছেন? কী কারণে, কিসের কারসাজিতে, কেমন করিয়া কোথাকার কোন কাশ্মিরী কম্বল কিংবা কর্ণাটকের কমলা কাতানের কাছে কালক্রমে কুলীন কূলের কায়িক কৃষাণীদের কাঙ্খিত কালজয়ী কারুকার্যময় কাতান কাপড়ের কদর কমিল ? কাজে কর্মে কুশীলব কিন্তু কেবলই কৌতুহলী কপিলা কর্মকারের কঠিন কথায় কিঞ্চিত কর্ণপাত করিয়া ক্লান্ত কাকা কুষ্টিয়ার কিংবদন্তি কালো কাতানের ক্রমেই কদর কমার কয়েকটি কারণ কোমল কন্ঠে কপিলার কানে কানে কহিলেন।

কৃষ্ণকায় কাকাকে কাপড়ের কষ্টের কিচ্ছা কাহিনী কহিয়া কপিলা কর্দমাক্ত কলস কাঙ্খে করিয়া কালোকেশী কাকিকে কহিল, কাবেরী কোলের কেয়া- কুঞ্জে কোয়েলের কলকা কলি কিংবা কেতকী কদম কুসুম কাননে কোকিলের কন্ঠে কুহু কুহু কুজনের কতই কারিশমা! কিন্তু কাকী, কদর্য কাক কী কারণে কর্কশ কন্ঠে কানের কাছে কেবল কা-কা করে ?কাঁচের কংকন করিয়া কিংকর্তব্যবিমূঢ় কাকী কিলানো কাঁঠালের কদলি কচলাইতে কচলাইতে কহিলেন, কুৎসিত কেতাদুরস্ত কাকের কাজই কা-কা কলরবে কোলাহল করিয়া কেরামতির কৃতিত্ব কুড়ানো"। কদমার কদর কল্পনাতীত! ©

নানাকে আটকে যেভাবে তাঁর নাতনিকে বিয়ে করেছিলেন জসীম উদ্​দীনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শফিউল্লাহ সাহেবের সঙ্গে এক দাওয়াতে...
28/10/2023

নানাকে আটকে যেভাবে তাঁর নাতনিকে বিয়ে করেছিলেন জসীম উদ্​দীন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শফিউল্লাহ সাহেবের সঙ্গে এক দাওয়াতে গেলেন কবি জসীমউদ্​দীন। সেখানে প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়লেন নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক কিশোরীর।

কবির বয়স যেন হুট করেই কুড়ি বছর কমে গেল। হৃদয়ে আনচান শুরু হলো। এ পর্যায়ে নানাভাবে মমতাজ বেগম নামের ওই কিশোরীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করলেন তিনি। মমতাজের পিত্রালয় ফরিদপুর, কিন্তু তখন তিনি ঢাকায়, নানাবাড়ি থেকে পড়াশোনা করেন।

মমতাজের প্রেমে জসীমউদ্​দীন যখন দেওয়ানা, তখন কিশোরী মেয়েটি কি তা বোঝে? অগত্যা মমতাজের নানা মৌলভি ইদ্রিস মিয়াকে নানাভাবে বশে আনার চেষ্টা চালালেন কবি। বিভিন্ন অজুহাতে ওই বাড়িতে যাতায়াত শুরু করলেন। মৌলভি সাহেব কাব্যপ্রেমী মানুষ ছিলেন। তাই তাঁর বাড়িতে কবির আনাগোনাকে স্বাভাবিকভাবেই নিলেন। এভাবে এক দিন, দুই দিন করে মমতাজের ঘর অবধি পৌঁছে গেলেন জসীমউদ্​দীন এবং তাঁকে অবাক করে দিয়ে টেবিল থেকে খাতা নিয়ে লিখলেন:

‘আমারে করিও ক্ষমা
সুন্দরী অনুপমা
তোমার শান্ত নিভৃত আলয়ে
হয়তো তোমার খেলার বাসরে
অপরাধ রবে জমা
আমারে করিও ক্ষমা।’

মমতাজ এবার কবির আকুতি বুঝতে পারলেন। নিজের অজান্তেই তাঁর প্রেমে ডুবে গেলেন। এ প্রসঙ্গে নিজের স্মৃতিকথায় বেগম মমতাজ লিখেছেন, ‘ভদ্রলোক তো আমারে দেখার পর নানা দিক থেইকা আমার নানাভাইকে হাত করার জন্য লাইগা গেল। অনেককে দিয়া সুপারিশ করতে লাগল। ওই যে আমারে দেখল, আমার রূপ তার মনে ধইরা নিল। কবি তো!’

কিছুদিন যেতে না যেতেই নানা মৌলভি ইদ্রিসের কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠালেন জসীমউদ্​দীন। এরপর মৌলভি সাহেব যখন বুঝলেন এ বিয়েতে তাঁর নাতনিও রাজি, সে সময় তাঁর রাজি না হওয়ার তো কোনো কারণই নেই, মিয়া-বিবি রাজি তো কিয়া করেগা কাজি।

কিন্তু বাদ সাধলেন মমতাজের বাবা মোহসেনউদ্দিন। তিনি কিছুতেই এই ভবঘুরে কবির কাছে মেয়েকে বিয়ে দেবেন না। একে তো তাঁর বয়স বেশি, তার ওপর চেহারাও কৃষ্ণবর্ণ। এ অবস্থায় দীর্ঘ এক চিঠি লিখলেন তিনি মৌলভি ইদ্রিসের কাছে, ‘আপনি কি পাগল হইয়া গেলেন! এই লোকটা (জসীমউদ্​দীন) পাগল। চরে ঘুরে বেড়ায়। গান গেয়ে বেড়ায়। ভাবের গান, আধ্যাত্মিক গান, মুর্শিদি গান। গানের মজলিশে সারা রাত কান্নাকাটি করে মাটিতে গড়াগড়ি খায়। এই রকম ছেলের সাথে বিয়া দেবেন? তার চাইতে নাতিনকে পদ্মায় ফালাইয়া দেন।’

চিঠি পাওয়ার পর উভয়সংকটে পড়লেন ইদ্রিস সাহেব। তাঁর নিজেরও কবিকে খুব পছন্দ হয়েছিল। তা ছাড়া পাত্র তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষকও বটে।

অতঃপর পাত্র সম্বন্ধে খোঁজখবর নিতে বের হলেন ইদ্রিস সাহেব। কিন্তু নিউমার্কেট এলাকায় কবির মেসের সামনে গিয়ে ‘ধরা’ খেয়ে গেলেন তিনি, তাঁকে ঘরে নিয়ে গিয়ে খুব আপ্যায়ন করলেন জসীম। পরে বললেন, ‘আমার কাছে নাতিন বিয়া দিবেন কি না, কথা দিয়া যাইতে হইব। নইলে আইজকা আপনাকে ছাড়ুম না।’ একবেলা আটক থাকার পর নাতনি বিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে মুক্তি মিলল মৌলভি ইদ্রিসের।

ছাড়া পেয়ে বিয়ের বন্দোবস্ত শুরু করলেন ইদ্রিস সাহেব, ১৯৩৯ সালে মহাসমারোহে অনুষ্ঠিত হলো জসীমউদ্​দীন ও বেগম মমতাজের বিয়ে। রবীন্দ্রনাথসহ সব বড় সাহিত্যিকই সেই বিয়েতে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছিলেন।

সূত্র: শতবর্ষে জসীমউদ্​দীন বইয়ে প্রকাশিত বেগম মমতাজ জসীমউদ্​দীনের লেখা ‘আমার কবি’

প্রথম আলো পত্রিকা- ২২ জুলাই ২০২২ প্রিন্ট ও অনলাইন সংস্করন

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। মাতৃভূমির জন্য প্রাণ উৎসর্গ করা সকল শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
14/12/2022

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। মাতৃভূমির জন্য প্রাণ উৎসর্গ করা সকল শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।

✅ শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর ১৪ টি ভুল ধারণার অবসান১. ভুল ধারণা? শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো সহজ।মায়ের বুক খুঁজে...
09/12/2022

✅ শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর ১৪ টি ভুল ধারণার অবসান

১. ভুল ধারণা? শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো সহজ।
মায়ের বুক খুঁজে নেওয়ার প্রবৃত্তি নিয়েই শিশুরা জন্মায়। যাইহোক, অনেক মায়েদের বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য তাদের শিশুর অবস্থান নির্ধারণের এবং তাদের শিশুটি সঠিকভাবে স্তনের সাথে যুক্ত আছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর সহায়তা প্রয়োজন। শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য সময় লাগে এবং এর জন্য মা ও শিশু দু’জনেরই অনুশীলন দরকার হয়। শিশুর যখনই ক্ষুধা লাগে তখনই তাকে বুকের দুধ খাওয়াতে হয়। সে কারণে বাড়ি ও কাজের উভয় জায়গাতেই সন্তানকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা ও সহযোগিতার প্রয়োজন হয়।

২. ভুল ধারণা? বুকের দুধ খাওয়াতে গেলে আঘাত লাগবেই – স্তনের বোঁটা ক্ষত হওয়া অবশ্যম্ভাবী।
অনেক মা-ই সন্তান জন্মদানের পর প্রথম কিছুদিন দুধ খাওয়ানোর সময় অস্বস্তি বোধ করেন। শিশুকে সঠিক অবস্থানে রেখে এবং ঠিকমতো স্তনের সাথে যুক্ত রেখে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো গেলে, স্তনের বোঁটার ক্ষত হওয়া বা ফুলে যাওয়া এড়ানো যায়। কোনো মা এ ধরনের সমস্যায় পড়লে স্তনদান বিষয়ক বিশেষজ্ঞ বা দক্ষ পেশাজীবীর পরামর্শ নিয়ে তা কাটিয়ে উঠতে পারেন।

৩. ভুল ধারণা? শিশুকে দুধ খাওয়ানোর আগে স্তনের বোঁটা ধুয়ে নিতে হবে।
শিশুকে বুধের দুধ খাওয়ানোর আগে স্তনের বোঁটা ধুয়ে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। শিশুরা জন্মের পর থেকেই তার মায়ের শরীরের গন্ধ ও কন্ঠস্বরের সাথে পরিচিত হয়ে যায়। তাছাড়া স্তনের বোঁটায় কিছু পদার্থ তৈরি হয় যার ঘ্রাণ শিশুরা পায় এবং তাতে এক ধরনের ভালো ব্যাকটেরিয়াও থাকে। এগুলো শিশুর শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে।

৪. ভুল ধারণা? মায়ের বিশ্রামের জন্য শিশু ও তার মাকে আলাদা রাখতে হয়
ডাক্তার, নার্স ও ধাত্রীরা প্রায়ই জন্মের পরপরই শিশুকে তার মায়ের সংস্পর্শে রাখতে বলেন। একে ‘ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার’ও বলা হয়। এভাবে মায়ের সংস্পর্শে রাখা, গায়ের সঙ্গে লেগে থাকা শিশুদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যা তাদের মায়ের বুকের দুধ খুঁজতে ও পেতে সহায়তা করে। যদি ‍শিশুর জন্মের এক ঘণ্টার মধ্যে তা করা যায় এবং এরপরে বারবার তা করা যায়, তাহলে শিশুরা সহজে দুধ পাবে। যদি মা তা একা না করতে পারেন, তাহলে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মা ও শিশুকে সাহায্য করতে হবে।

৫. ভুল ধারণা? শিশুকে দুধ খাওয়ানোর দিনগুলোতেই মাকে শুধু সাধারণ খাবার খেতে হবে।
অন্য সবার মতোই নবজাতকের মাকেও সুষম খাবার খেতে হবে। সাধারণত খাদ্যাভ্যাস বদলানোর কোনো দরকার নেই। কেননা শিশুরা যখন মায়ের পেটে ছিল তখন থেকেই ওই খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব তার ওপর রয়েছে। তারপরও যদি মায়ের মনে হয় তার কোনো খাবারের খারাপ প্রভাব সন্তানের ওপর পড়ছে, তাহলে কোনো একজন শিশু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

৬. ভুল ধারণা? ব্যায়াম দুধের স্বাদ পাল্টে ফেলবে।
ব্যায়াম শরীরের জন্য উপকারী। স্তনদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রেও তা একইভাবে সত্যি। ব্যায়াম করলে দুধের স্বাদ পাল্টে যায় এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

৭. ভুল ধারণা? আপনি যদি জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই দুধ না খাওয়ান পরে আর পারবেন না।
শিশুর জন্মের পর এক ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো শুরু করাটা সহজ। কারণ এই সময়ে শিশুরা বেশী আগ্রহী থাকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ার জন্য। কীভাবে মায়ের বুকের দুধ খেতে হবে তা শেখার জন্য সে এসময় প্রস্তুত থাকে। যদি জন্মের পরপরই শিশুকে দুধ খাওয়াতে না পারেন, তাহলে পরে আপনার অবস্থা অনুযায়ী যত দ্রুত সম্ভব খাওয়ানো শুরু করুন। শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য ঠিকভাবে তার অবস্থান নিশ্চিত করার জন্য মাতৃদুগ্ধ বিশেষজ্ঞ বা এই বিষয়ের বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে পারেন। আপনার ত্বকের সঙ্গে শিশুর ত্বকের সংস্পর্শ এবং শিশুকে স্তনের কাছে রাখলে সে দুধ খাওয়া শিখে যাবে।

*আপনি কি জানেন? শিশুদের দুধ খাওয়ালে মায়ের ডায়াবেটিস, স্তন ও জরায়ুর ক্যান্সার, হৃদরোগ ও সন্তান জন্মদান-পরবর্তী মানসিক জটিলতার ঝুঁকি কমে?

৮. ভুল ধারণা? বুকের দুধ খাওয়াতে চাইলে কখনোই ফর্মুলা (বাজারে যেসব দুধ পাওয়া যায়) দেওয়া যাবে না।
বুকের দুধ খাওয়ানোর পাশাপাশি মায়েরা শিশুদের কখনো কখনো ফর্মুলা খাওয়ানোর কথা ভাবতে পারেন। সেক্ষেত্রে শিশুর ফর্মুলা বা সম্পূরক খাবারের বিষয়ে সঠিক, পক্ষপাতহীন তথ্য থাকতে হবে। বুকের দুধ তৈরি অব্যহত রাখার জন্য যত বেশিবার সম্ভব শিশুকে বুকের দুধ দিতে হবে। এ বিষয়ে সঠিক পরিকল্পনার জন্য মাতৃদুগ্ধ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ বা দক্ষ পেশাজীবীর পরামর্শ নিতে হবে।

৯. ভুল ধারণা? অনেক মায়েরই শরীরে পর্যাপ্ত মাতৃদুগ্ধ থাকে না।
প্রায় সব মায়ের শরীরে তার শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় মাতৃদুগ্ধ তৈরি হয়। শিশুকে কতখানি সঠিকভাবে মায়ের বুকে সংযুক্ত করা গেল, কত ঘন ঘন দুধ খাওয়ানো হচ্ছে, এবং শিশুটি প্রতিবার কত ভালোভাবে মায়ের বুকের দুধ টেনে খেতে পারছে - এসবের ওপরও মাতৃদুগ্ধ তৈরি হওয়ার বিষয়টি নির্ভর করে। শিশুকে দুধ খাওয়ানো শুধু মায়ের একার কাজ নয়। এক্ষেত্রে মায়ের সহযোগিতা দরকার। যেমন, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের কাছ থেকে নিয়মিত পরামর্শ, বাসায় অন্যদের থেকে সহযোগিতা এবং যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার ও পানীয় (পানিসহ) পানের মাধ্যমে সুস্থ্য থাকা।

১০. ভুল ধারণা? অসুস্থ মায়েরা দুধ খাওয়াতে পারবেন না।
এটা নির্ভর করবে অসুস্থতার ধরনের ওপর। তবে মায়েরা সাধারণত অসু্স্থ অবস্থায়ও শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো চালিয়ে যেতে পারেন। শুধু সেক্ষেত্রে মায়ের চিকিৎসা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও যথাযথ খাবার নিশ্চিত করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে মায়ের শরীরে যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সক্রিয় থাকে, তা দুধ খাওয়ানোর মধ্য দিয়ে শিশুর শরীরেও সঞ্চারিত হয়, যা তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিতে সহায়তা করে।

১১. ভুল ধারণা? দুধ খাওয়ানোর সময় ওষুধ সেবন করা যায় না।
মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর দিনগুলোতে যে কোনো ওষুধ সেবনের আগে অবশ্যই চিকিৎসককে অবহিত করতে হবে। এ সময় ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়, মাত্রা মেনে খেতে হবে এবং সেক্ষেত্রে বিকল্প ওষুধ সেবনের প্রয়োজনীয়তাও থাকতে পারে। ওষুধ সেবনের আগে সে বিষয়ে শিশুর চিকিৎসককেও জানাতে হবে।

১২. ভুল ধারণা? বুকের দুধ খাওয়া শিশুরা মায়ের সাথে আঁকড়ে থাকে।
সব শিশুই আলাদা। কেউ কেউ বেশি আঁকড়ে থাকে, কেউ কেউ থাকে না। তবে এর সঙ্গে তাদের মায়ের বুকের দুধ পানের কোনো সম্পর্ক নেই। মায়ের দুধ শিশুদের সবচেয়ে ভালো পুষ্টি যোগায়ই শুধু তাই নয়, শিশুর মস্তিষ্ক গঠনেও তা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও মায়ের দুধ পানের মধ্য দিয়ে শিশুর সঙ্গে মায়ের বন্ধন আরও জোরালো হয়।

১৩. ভুল ধারণা? এক বছরের বেশি পার হলে শিশুদের দুধ ছাড়ানো যায় না।
এমন কোনো প্রমাণ নেই যে, এক বছরের বেশি বয়সের শিশুদের মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করা যায় না। তবে এটি প্রমাণিত যে, দুই বছর পর্যন্ত দুধ খাওয়ানো শিশু ও তার মা উভয়ের জন্যই মঙ্গলজনক। প্রত্যেক মা ও শিশু আলাদা। তাদের ওপরই নির্ভর করবে কত দিন বুকের দুধ খাওয়ানো হবে

১৪. ভুল ধারণা? কাজে ফিরলে শিশুকে দুধ খাওয়ানো বন্ধ করতে হবে।
অনেক মা-ই কাজে যোগদানের পরও শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান। সেক্ষেত্রে প্রথমে দেখতে হবে আপনি যেখানে কাজ করেন সেখানকার নিয়ম-কানুন কেমন। অফিসে কাজের মাঝখানে যদি শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর যথেষ্ট সময় ও সুযোগ থাকে, তাহলে হয়তো আপনি বাসায় গিয়ে শিশুকে দুধ খাইয়ে আসতে পারেন। অথবা পরিবারে কাউকে বা বন্ধুদের সাহায্যে শিশুটিকে ওই সময় আপনার কর্মস্থলে নিয়ে আসতে পারেন অথবা বুকের দুধ বোতলে সংগ্রহ করে বাসায় পাঠাতে পারেন। আর যদি আপনার কর্মক্ষেত্রে সেই সুযোগ না থাকে তাহলে যখন সময় করতে পারবেন, তখনই শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান। আপনি যদি আপনার শিশুর জন্য বুকের দুধের বিকল্প কোনো খাবারের ব্যবস্থা করেও থাকেন, তারপরও সুযোগ পেলে বুকের দুধ চালিয়ে যাওয়া ভালো হবে।

তথ্যসূত্রঃ ইউনিসেফ বাংলাদেশ।
UNICEF Bangladesh
তুহিনের ডায়েরি

09/12/2022

আপনার জেলার
এমন একজন বিখ্যাত মানুষের নাম বলুন
যাকে এক নামে সবাই চিনে 😒🙂

07/12/2022
01/12/2022

বাঁশি বাজে না রে...
কথা ও সুরঃ হুমায়ুন রেজা রাঙা,
মূল শিল্পীঃ আরিফুল ইসলাম মিঠু,
গেয়েছেনঃ ইসতিয়াক হাসান,
তবলায়ঃ গৌরব সরকার।

29/11/2022

তুমি ডাক দিলে অবলার পানে...
কথাঃ বাউল চাঁন মিয়া,
শিল্পীঃ ইসতিয়াক হাসান,
তবলায়ঃ গৌরব সরকার।

মানিকগঞ্জের হাজারী গুড়। গোটা দেশে এক নামেই পরিচিতি বিশেষ এই খেজুর গুড়ের। ইতিহাসখ্যাত হাজারী গুড়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে...
19/11/2022

মানিকগঞ্জের হাজারী গুড়। গোটা দেশে এক নামেই পরিচিতি বিশেষ এই খেজুর গুড়ের। ইতিহাসখ্যাত হাজারী গুড়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে দু’হাতে গুঁড়ো করে ফুঁ দিলে তা ছাতুর মতো বাতাসে উড়ে যায়। এ ঐতিহ্য দু-এক দিনের নয়; প্রায় দুই শত বছরের। মানিকগঞ্জের ঝিটকা গ্রামে মিনহাজ উদ্দিন হাজারী নামে একজন দক্ষ গাছি ছিলেন। দক্ষতা, সাধনা আর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আবিষ্কার করেন সুস্বাদু সুগন্ধি গুড়। তার নাম অনুসারেই এ গুড়ের নাম রাখা হয় হাজারী গুড়। হাজারী পরিবারের সদস্যরা এখনো এ সুনাম অক্ষুণœ রেখেছেন।
লোভনীয় স্বাদ আর মন মাতানো সুগন্ধে অতুলনীয় হাজারী গুড় এখন বিশ্ব সমাদৃত। একবার খেলে দ্বিতীয়বার খেতে চাইবে না এমন লোকের সংখ্যা নেই বললেই চলে। ইংল্যান্ডের রানী এলিজাবেথকেও এ গুড় উপহার দেয়া হয়েছিল। কথিত আছে, রানী এলিজাবেথ এই গুড়ের স্বাদ আস্বাদন করে ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন। এমনকি বিশ্বের কমপক্ষে ২০টি দেশের বিভিন্ন শ্রেণী- পেশার মানুষ এ গুড়ের স্বাদ নিতে মুখিয়ে থাকেন, করেন ভূয়সী প্রশংসা। এক শ্রেণীর অসাধু গুড় তৈরিকারক সাদা রঙের গুড়ের উপর হাজারী গুড়ের নাম খোদাই করে বাজারজাত করে সাধারণ ক্রেতাদের ধোঁকা দিচ্ছে। তবে আশার কথা হলো, ইদানীং মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত তদারকি, ভেজালবিরোধী অভিযানে জেল-জরিমানা ও কঠোর হুঁশিয়ারির ফলে অসাধু ব্যবসায়ীরা হাজারী গুড়ের নামে নকল গুড় দিয়ে বাজার সয়লাব করতে পারছে না। নির্বিচারে খেজুরগাছ কেটে ইটভাটায় লাকড়ি হিসেবে পুড়িয়ে এই গুড় শিল্পকে ধ্বংস করা হচ্ছে। এ ছাড়াও গাছিসঙ্কট তো রয়েছেই। ফলে দিন দিন জৌলুশ আর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়ছে হাজারী গুড়ে। যদিও ভোজন রসিকরা এর মান নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলছেন তবুও স্বাদে-গন্ধে ঝিটকার হাজারী গুড় এখনো সারা বাংলায় তুলনাবিহীন এবং এর চাহিদা ব্যাপক।
বিখ্যাত এই হাজারী গুড় সম্পর্কে Final report on survey and settlement operations in the district of Dacca নামক নথিতে (১৯০১-১৯১১ খ্রি:) মি. এসকোলি যে মন্তব্য ছিল, ÔÔThe Cultivation of date palm is practically confined to the western thanas of the district two third of the recorded trees being found in the small thana of Harirumpur. Where 1.5 trees are found in every area. Jhitka in thana Harirumpur is the Centre of the date sugar (Gur) industry in the district ÔHazari GurÕ being deservedly famous for its purely and flavors.Ó (তথ্যসূত্র : মানিকগঞ্জের লোক ঐতিহ্যÑ মো: মোশাররফ হোসেন)। মি. এসকেলির মন্তব্য থেকে ধারণা করা যায়, ঝিটকার খেজুরগাছ ও হাজারী গুড় আমাদের দেশের এক বিশাল কৃষিভিত্তিক লোকায়ত সম্পদ ছিল। ব্রিটিশ শাসনামলে এই গুড়ের সুনাম এশিয়া থেকে ইউরোপ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছিল। এখনো এই গুড়ের কদর দেশ-বিদেশে রয়েছে।
চার পুরুষ ধরে গুড় উৎপাদন করে আসা গাছি আজমত আলি হাজারী (৬৭) জানান, ১৫ থেকে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এই গুড় উৎপাদনের নির্ভরযোগ্য সময়। আগের দিন বিকেলে গাছ কেটে হাঁড়ি বেঁধে দেয়া হয়। পরদিন ভোরে (সূর্য ওঠার আগে) রস সংগ্রহ করে পরিষ্কার করে ছেঁকে মাটির তৈরি (জালা) পাত্রে চুলায় জ্বালিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি করা হয় হাজারী গুড়। এই পদ্ধতি এখন আর হাজারী পরিবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। প্রায় গাছিদের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে। এই গুড় দেখতে যেমনি সুন্দর খেতেও তেমনি সুস্বাদু। মিষ্টি ও টলটলে রস ছাড়া হাজারী গুড় হয় না। প্রতি কেজি গুড় ১৪ শ’ টাকা ১৫ শ’ টাকা পর্যন্তও বিক্রি হয় বলে তিনি জানান। কালোই গ্রামের গাছি করিম মিয়া জানান, বাজারে একধরনের হাজারী সুদৃশ গুড় পাওয়া গেলেও মৌলিকভাবে তার ব্যবধান রয়েছে। নানা প্রতিকূলতায় মানিকগঞ্জের স্বনামধন্য ঐতিহ্যবাহী হাজারী খেজুরের গুড় প্রায় বিলীন হতে চলেছে। প্রতি বছর হাজার হাজার খেজুরগাছ কেটে ইটভাটায় লাকড়ি হিসেবে পুড়িয়ে এই গুড় শিল্পকে ধ্বংস করা হচ্ছে।
এ হাজারী গুড়ের নানা উপকথা রয়েছে। হাজারী কোনো বংশগত নাম নয়। এটা ব্যক্তিবিশেষের নাম। প্রায় দুই শ’ বছর আগে ঝিটকা অঞ্চলের হাজারী প্রামাণিক নামে একজন গাছি ছিলেন। যিনি খেজুরের রস দিয়ে গুড় তৈরি করতেন। হঠাৎ একদিন বিকেলে খেজুরগাছ কেটে হাঁড়ি বসিয়ে গাছ থেকে নামা মাত্রই একজন দরবেশ তার কাছে রস খেতে চায়। তখন ওই গাছি দরবেশকে বলেছিলেন, সবেমাত্র গাছে হাঁড়ি বসানো হয়েছে। এ অল্প সময়ে বড়জোর ১০-১৫ ফোঁটা রস হাঁড়িতে পড়েছে। তবুও দরবেশ তাকে গাছে উঠে হাঁড়ি থেকে রস খাওয়ার আকুতি জানায়। দরবেশের রস খাওয়ার ইচ্ছায় গাছি সত্যি সত্যি খেজুরগাছে উঠেই হতবাক হয়ে যান। গাছি দেখতে পান, সারা রাত ধরে রস পড়তে থাকলে যে পরিমাণ হওয়ার কথা ছিল সেখানে মাত্র কয়েক মিনিটে পুরো হাঁড়ি রসে ভরে গেছে। গাছি হাঁড়ি ভরপুর রস নিয়ে নিচে নেমে দরবেশকে রস খাওয়ান এবং পা জড়িয়ে ধরেন। গাছিকে উঠিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরে দরবেশ বললেন, কাল থেকে তুই যে গুড় তৈরি করবি তা সবাই খাবে এবং তোর গুড়ের সুনাম দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়বে। তোর সাত পুরুষ এ গুড়ের সুনাম ধরে রাখবে বলেই দরবেশ দ্রুত চলে যান। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেও ওই দরবেশকে পাওয়া যায়নি। ওই দিন থেকেই হাজারী প্রামাণিকের নামেই এ গুড়ের ‘হাজারী’ নামকরণ করা হয়।
আবার প্রবীণ অনেকেরই মতে, গাছের রস থেকে বিশেষ কৌশলে সুগন্ধময় স্বাদ সফেদ এ গুড়ের উদ্ভাবন করেছিলেন হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা গ্রামের মিনহাজ উদ্দিন হাজারী। প্রকৃত হাজারী গুড় তৈরীর গোপন কৌশল একমাত্র তার পরিবারের সদস্যদের মাঝেই রয়ে গেছে। আজো এ গুড় নিয়ে মানিকগঞ্জবাসীর অহঙ্কারের কমতি নেই। তার নামেই এই গুড়ের নামকরণ করা হয়েছে ‘হাজারী গুড়’।
যেভাবে তৈরি হয় হাজারী গুড় : স্থানীয় গাছিরা দুপুরের পর থেকে খেজুরগাছ কেটে হাঁড়ি বসিয়ে দেন। সারা রাত ওই হাঁড়িতে রস পড়ার পর ভোররাতে আবার গাছ থেকে হাঁড়ি নামানো হয়। এরপর গাছি পরিবারের মহিলারা মাটির চুলায় ভোর থেকে রস জ্বাল দিয়ে ঘন করে। রসের ঘনত্ব বেড়ে গেলে একটি মাটির হাঁড়িতে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ঘুঁটে ঘুঁটে তৈরি করা হয় সাদা রঙের হাজারী গুড়। বেশি শীত অর্থাৎ ১৫ থেকে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এ গুড় উৎপাদনের নির্ভরযোগ্য সময়। আগের দিন বিকেলে গাছ কেটে হাঁড়ি বেঁধে দেয়া হয়। পরদিন ভোরে (সূর্য ওঠার আগে) গাছ থেকে রস নামিয়ে ছেঁকে ময়লা পরিষ্কার করে মাটির তৈরি জালা অথবা টিনের তৈরি তাফালে (পাত্র) বাইনে (চুলা) জ্বালিয়ে গুড় তৈরি করতে হয়। জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় খড়কুটো, নাড়া ও কাশ। এ গুড় দেখতে যেমনি সুন্দর, খেতেও তেমনি সুস্বাদু। মিষ্টি ও টলটলে রস ছাড়া এ গুড় হয় না।
হাজারী গুড়ের ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য ২০১৭ সালে মানিকগঞ্জের ডিসি মো: নাজমুছ সাদাত সেলিমের সভাপতিত্বে মানিকগঞ্জ জেলা ব্র্যান্ডিং নামে একটি বই ছাপা হয়। ‘লোক সঙ্গীত আর হাজারী গুড়, মানিকগঞ্জের প্রাণের সুর’ লোগো নির্মিত বইটির মাধ্যমেই বেঁচে থাকবে ঝিটকার ঐতিহ্যবাহী হাজারী গুড়ের নাম।
ঝিটকা হাট-বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো: জহিরুল ইসলাম (সেন্টু) জানান, শীত মৌসুমে খেজুরগাছ এ অঞ্চলে একটি শিল্পে পরিণত হয়। বিশেষ করে হাজারী গুড়ের বদৌলতে এখানে অর্থনৈতিক চাঙ্গাভাব বিরাজ করে। রস থেকে গুড় উৎপাদন ও ভোক্তাদের হাতে পৌঁছে দিতে পেশাদার গাছি, কুমার, কামার, জ্বালানি ব্যবসায়ী, পরিবহনের শ্রমিক, ট্রাক মালিক-চালক, ভ্যান চালক, আড়তদারসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ সংযুক্ত হন। পৌষের মাঝামাঝি থেকে মাঘ মাস পর্যন্ত প্রায় প্রতিদিনই এই হাজারী গুড় দেশ-বিদেশে চলে যায়।
স্থানীয় গালা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শফিক বিশ্বাস জানান, সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে একমাত্র মানিকগঞ্জের ঝিটকাতে তৈরি হয় এই ইতিহাস প্রসিদ্ধ হাজারী গুড়। ঝিটকা এলাকা খেজুর গুড় শিল্পের প্রধান কেন্দ্র। গুণে-মানে, স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় এই গুড়ের সুনাম দেশ ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে বিশ্বের অন্তত ২০টি রাষ্ট্রে। হাজারী গুড় ও এই এলাকার সুনাম অক্ষুণœ রাখতে অসাধু ব্যবসায়ী ও ভেজাল গুড়ের বিরুদ্ধে জেলা-উপজেলা প্রশাসনের পাশাপাশি আমরা ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকেও নিয়মিত তদারকি করে আসছি।
নানা প্রতিকূলতায় মানিকগঞ্জের স্বনামধন্য ঐতিহ্যবাহী হাজারী খেজুরের গুড় প্রায় বিলীন হতে চলেছে। সরকারিভাবে উদ্যোগ নিয়ে এই শিল্পকে রক্ষা করা জরুরি বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ এই গুড় শুধু হাজারী পরিবারকেই বিখ্যাত করেনি, বৃহত্তর ঝিটকা তথা মানিকগঞ্জ জেলাকেই করেছে বিখ্যাত, প্রসিদ্ধ ও সমৃদ্ধ।

17/11/2022

ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা।🇧🇷🇦🇷
না দেখলে মিস করবেন।

15/11/2022
শাবানার অভিনয় আমার ছোট্টকাল থেকেই ভালো লাগে 😜😬🤪
15/11/2022

শাবানার অভিনয় আমার ছোট্টকাল থেকেই ভালো লাগে 😜😬🤪

ধাক্কা থেকে যদি নতুন কিছু সৃষ্টি হয় তাহলে তো ধাক্কাই ভালো. 🙄🙄😋😬
15/11/2022

ধাক্কা থেকে যদি নতুন কিছু সৃষ্টি হয় তাহলে তো ধাক্কাই ভালো. 🙄🙄😋😬

14/11/2022
14/11/2022
14/11/2022
14/11/2022
14/11/2022
14/11/2022
14/11/2022
14/11/2022

জ্যোতিষী C. K. Shil এর মতে ২০২২ বিশ্বকাপ...

কোন দেশ জয় করবে ফিফা কাতার বিশ্বকাপ-২০২২?
Scientific astrology মতে কোচ ,অধিনায়কদের এবং গোলরক্ষকদের জন্ম সাল বিচার করে আমার খুদ্র জ্ঞানে যে সমস্ত্য তথ্য বুঝতে পেরেছি তা প্রকাশ করছি । আমার এই পোস্ট পড়ে অনেকে হয়ত কষ্ট পাবেন তার জন্য আমাকে ক্ষমা করবেন । আমার উদ্দেশ্য কাউকে কষ্ট দেবার জন্য নয় । উদ্দেশ্য হল জ্যোতিষ বিষয়ে গবেষণা করা ।

আমি সেরা তিনটি দলের নাম বলছি। এই তিনটি দলের যে কোন দল কাপ জয়ের ক্ষমতা রাখে অর্থাৎ যে কোনটি কাপ জয় করতে পারে তা সত্ত্বেও আমাকে percentage বলতে হচ্ছে .।
১। জার্মানি- ৯৬%
( অধিনায়ক- Manuel Neuer-27 March 1986 এবং কোচ-Hansi Flick- 24 February 1965)

২। ইংল্যান্ড -৯৪%
( অধিনায়ক- Harry Kane-28 July 1993, এবং কোচ-Gareth Southgate- 3 September 1970 )

৩।ব্রাজিল-৯2%
( অধিনায়ক-Thiago Silva- 22 September 1984 এবং কোচ-Tite-25 May 1961 )

এই তিনটি দলের যে কোনটি ফাস্ট, সেকেন্ড, থার্ড হবার সম্ভাবনা প্রবল ।

৪। আর্জেন্টিনা -৮০%
( অধিনায়ক-Lionel Messi-24 June 1987)

৫। ফ্রান্স -৭৫%
( অধিনায়ক- Hugo Lloris-26 December 1986 )

বিঃ দ্রঃ উপরোক্ত যে কয়টি কোচ ও অধিনায়ক নিয়ে গণনা করা হয়েছে তা বহাল থাকলেই ভবিষ্যৎ বানী সফল হবার সম্ভাবনা প্রবল । যে কোন দলের কোচ ও অধিনায়ক পরিবর্তন হলে এই ভবিষ্যৎ বানী পরিবর্তন হতে পারে ।

14/11/2022
14/11/2022
"Dogs and Indians not allowed"ব্রিটিশ শাসনামলে ঠিক এই ভাবেই এই বাড়িটার গেটের বাহিরে বড় করে লেখা থাকতো। হ্যা এটাই সেই ঐতি...
14/11/2022

"Dogs and Indians not allowed"

ব্রিটিশ শাসনামলে ঠিক এই ভাবেই এই বাড়িটার গেটের বাহিরে বড় করে লেখা থাকতো।

হ্যা এটাই সেই ঐতিহাসিক ইউরোপীয় ক্লাব। এখানেই বাংলার প্রথম নারী শহীদ প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ সেপ্টেম্বর সশস্ত্র আক্রমণে, ১৫ জনের একটি বিপ্লবী দলের নেতৃত্ব দেন এবং এক পর্যায়ে ব্রিটিশ বাহিনীর গুলিতে আহত হন। সফল আক্রমনের শেষে আক্রমণে অংশ নেয়া অন্য বিপ্লবীদের দ্রুত স্থান ত্যাগ করার নির্দেশ দেন প্রীতিলতা এবং পূর্বসিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রেফতার না হওয়ার জন্য পটাসিয়াম সায়ানাইড মুখে পুরে দেন।

যখন প্রথমবার মাষ্টারদা সূর্য সেনকে নিয়ে লেখা বইটি পরেছিলাম। তখন থেকেই এই জায়গাটা আমার দেখার খুবই ইচ্ছা ছিল৷ আবেশে চট্টগ্রামে আসার পর আমার ইচ্ছা পূরণ হয়৷ এবং সুযোগ পেলেই এই জায়গাটাতে চলে আসি আর অনুভব করার চেষ্টা করি এখানেই মাষ্টারদা, প্রীতিলতা,ভোলা,প্রফুল্লো দাসের মতো মানুষের আনাগোনা ছিল।

24/10/2022

Video creator

যদি আর বাঁশি না বাজে
05/10/2022

যদি আর বাঁশি না বাজে

বাঁশি যদি আর না বাজে- কাজী নজরুল ইসলাম

01/10/2022
30/09/2022

12 বছর হয়ে গেল ফেসবুক চালাই,
কিন্তু আজ জানলাম
লাইক বাটনে ৩ বার টিপলে স্ক্রিনশট পাওয়া যায়🙆‍♂️🤷‍♂️

29/09/2022

Summer Badminton

Address

Manikganj
Manikganj
1800

Telephone

+8801889716167

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when তুহিনের ডায়েরি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to তুহিনের ডায়েরি:

Videos

Share

Category