জীবনের গল্প

জীবনের গল্প সত্য সর্বদাই সুন্দর
(5)

01/09/2024

হাসি😃😃 ডিপ্রেশন কমায়😀😀

20/08/2024
আলহামদুলিল্লাহ
22/06/2024

আলহামদুলিল্লাহ

অনেক কথা বলা বাকি
16/06/2024

অনেক কথা বলা বাকি

সন্তানের জন্য বাবার লেখা অসাধারন এক চিঠি।ভালো লাগলে আপনার সন্তানদেরও পড়তে দিন❤প্রিয় সন্তান,,আমি তোমাকে ৩ টি কারনে এই চি...
21/05/2024

সন্তানের জন্য বাবার লেখা অসাধারন এক চিঠি।ভালো লাগলে আপনার সন্তানদেরও পড়তে দিন❤

প্রিয় সন্তান,,
আমি তোমাকে ৩ টি কারনে এই চিঠিটি লিখছি...

১। জীবন, ভাগ্য এবং দুর্ঘটনার কোন নিশ্চয়তা নেই, কেউ জানে না সে কতদিন বাঁচবে।

২। আমি তোমার বাবা, যদি আমি তোমাকে এই কথা না বলি, অন্য কেউ বলবে না।

৩। যা লিখলাম, তা আমার নিজের ব্যক্তিগত তিক্ত অভিজ্ঞতা- এটা হয়তো তোমাকে অনেক অপ্রয়োজনীয় কষ্ট পাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে।

জীবনে চলার পথে এগুলো মনে রাখার চেষ্টা কোরো:

১। যারা তোমার প্রতি সদয় ছিল না, তাঁদের উপর অসন্তোষ পুষে রেখোনা। কারন, তোমার মা এবং আমি ছাড়া, তোমার প্রতি সুবিচার করা কারো দায়িত্বের মধ্যে পড়েনা। আর যারা তোমার সাথে ভালো ব্যবহার করেছে - তোমার উচিত সেটার সঠিক মূল্যায়ন করা এবং কৃতজ্ঞ থাকা। তবে তোমার সতর্ক থাকতে হবে এজন্য যে, প্রতিটি মানুষেরই প্রতি পদক্ষেপের নিজ নিজ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। একজন মানুষ আজ তোমার সাথে ভালো- তার মানে এই নয় যে সে সবসময়ই ভালো থাকবে। কাজেই খুব দ্রুত কাউকে প্রকৃত বন্ধু ভেবোনা। ♦

২। জীবনে কিছুই কিংবা কেউই "অপরিহার্য" নয়, যা তোমার পেতেই হবে। একবার যখন তুমি এ কথাটির গভীরতা অনুধাবন করবে, তখন জীবনের পথ চলা অনেক সহজ হবে - বিশেষ করে যখন বহুল প্রত্যাশিত কিছু হারাবে, কিংবা তোমার তথাকথিত আত্মীয়-স্বজনকে তোমার পাশে পাবেনা। ♦

3. জীবন সংক্ষিপ্ত।
আজ তুমি জীবনকে অবহেলা করলে, কাল জীবন তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে। কাজেই জীবনকে তুমি যতো তাড়াতাড়ি মূল্যায়ন করতে শিখবে, ততোই বেশী উপভোগ করতে পারবে। ♦

৪. ভালবাসা একটি ক্ষণস্থায়ী অনুভূতি ছাড়া কিছুই নয়। মানুষের মেজাজ আর সময়ের সাথে সাথে এই অনুভূতি বিবর্ণ হবে। যদি তোমার তথাকথিত কাছের মানুষ তোমাকে ছেড়ে চলে যায়, ধৈর্য ধরো, সময় তোমার সব ব্যথা-বিষন্নতা কে ধুয়ে-মুছে দেবে। কখনো প্রেম-ভালবাসার মিষ্টতা এবং সৌন্দর্যকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেনা, আবার ভালবাসা হারিয়ে বিষণ্ণতায়ও অতিরঞ্জিত হবে না।♦

৫. অনেক সফল লোক আছেন যাদের হয়তো উচ্চশিক্ষা ছিলনা- এর অর্থ এই নয় যে তুমিও কঠোর পরিশ্রম বা শিক্ষালাভ ছাড়াই সফল হতে পারবে! তুমি যতোটুকু জ্ঞানই অর্জন করোনা কেন, তাই হলো তোমার জীবনের অস্ত্র। কেউ ছেঁড়া কাঁথা থেকে লাখ টাকার অধিকারী হতেই পারে, তবে এজন্য তাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।♦

৬. আমি আশা করি না যে, আমার বার্ধক্যে তুমি আমাকে আর্থিক সহায়তা দিবে। আবার আমিও তোমার

এড়িয়ে যেওনাতোমার ভবিষ্যৎ প্রতিচ্ছবি দেখে নাও।
16/05/2024

এড়িয়ে যেওনা
তোমার ভবিষ্যৎ প্রতিচ্ছবি দেখে নাও।

12/05/2024

SSC
রেজাল্ট খারাপ হলে ভুল সিদ্ধান্ত নিওনা
রেজাল্ট একটা কাগজের টুকরা মাত্র।
আর তুমি তোমার মা বাবার কলিজার টুকরা
SSC 2024

🌱চুলের যত্নে এলোভেরা🌱এলোভেরা হলো একটি শাসযুক্ত গাছ।এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম,আয়রন,পটাসিয়াম,ফলিক এসিড, ভিটামিন এ,বি ও...
14/01/2021

🌱চুলের যত্নে এলোভেরা🌱

এলোভেরা হলো একটি শাসযুক্ত গাছ।এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম,আয়রন,পটাসিয়াম,ফলিক এসিড, ভিটামিন এ,বি ও সি ইত্যাদি। এলোভেরা জেল রূপচর্চা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যরক্ষায় ও ব্যবহার হয়।

চুল সুন্দর করতে এলোভেরার গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না।মাথার খুশকি দূর করতে এর কোনো তুলনাই হয় না।এমনকি ঝলমলে চুলের জন্য এলোভেরা অনেক উপকারি। তাই চুলের যত্নে এলোভেরা আমাদের নিত্যসংগী।

আর ঘরে তৈরি এলোভেরার হেয়ার ওয়েল এ বহু প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে।
তাই চুলের জন্য এলোভেরার হেয়ার ওয়েলটি খুবই উপকারি।
চাইলে আপনি নিজে ঘরে বসে এই এলোভেরার হেয়ার ওয়েলটি তৈরী করে নিতে পারেন।যেমনটি আমি করেছি।

এলোভেরার চারা বা পাতা কারো চাইলে ইনবক্স প্লিজ।

★  এলোভেরা গাছের যত্নভেষজগুণ সমৃদ্ধ এলোভেরার উপকারিতা আমরা সবাই ই কম বেশি জানি। রাস্তার মোড়ে মোড়ে শরবতের দোকান থেকে শুরু...
31/12/2020

★ এলোভেরা গাছের যত্ন

ভেষজগুণ সমৃদ্ধ এলোভেরার উপকারিতা আমরা সবাই ই কম বেশি জানি। রাস্তার মোড়ে মোড়ে শরবতের দোকান থেকে শুরু করে কসমেটিক্স প্রোডাক্টগুলোতেও এলোভেরার ব্যবহার উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসকেরা সবসময়ই বলে থাকেন, সবার বাসায় আর কোন গাছ থাকুক বা না থাকুক, এলোভেরা গাছ রাখা উচিত!

চলুন এলোভেরা নিয়ে ছোট্ট কিছু টিপস জেনে নেই। প্রথমত আসি বাসায় কিভাবে পটিং ও যত্ন করা যায়। বাজার থেকে গাছের চারা এনে যেকোন প্লাস্টিকের ছড়ানো পটে পটিং করা যায় অনায়াসে। ড্রেনেজ সিস্টেমের ক্ষেত্রে আলাদা গুরুত্ব দিতে হবে অবশ্যই। পটে বেশ কিছু ড্রেনেজ হোল করে ইটের পুরু লেয়ার, বালির পুরু লেয়ার দিতে হবে। এবার ৪০% মাটি + ৪০% বালি + ২০% সার মিশিয়ে পটিং মিক্স রেডি করে গাছ বুনে দিতে হবে পটের মাঝ বরাবর ( গাছ বোনা যাতে একপাশে না হয়)।

এবার এই একটি গাছ থেকে অসংখ্য গাছ করার নিয়ম বলি। দুটো উপায় আছে।

১. গাছ লাগানোর ১-১.৫ মাসের মধ্যে ছোট ছোট চারা গোড়ার দিক থেকে জন্মাবে। সেগুলো আলাদা করে নিয়ে নতুন পটে পটিং করতে হবে।

২. গাছ থেকে ৮ সে.মি বা ৩.১৫ ইঞ্চি সমান এলোভেরা পাতা কেটে নিয়ে ছায়াযুক্ত উষ্ণ জায়গায় রাখতে হবে দুই সপ্তাহ। এবার ছোট্ট ওয়ান টাইম কাপে মাটি নিয়ে একটু বাঁকা করে এই পাতা বুনে দিতে হবে। চার সপ্তাহের মধ্যে এই পাতা থেকে শেকড় ও আরো পাতা গজাবে।

যত্নের কথা বলতে গেলে খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে। ৪-৫ ঘন্টা রোদ পায় এমন জায়গায় গাছ রাখতে হবে। গাছ খুবই কড়া রোদ পেলে পাতা বাদামি রঙ হয়ে আসবে ; তখন নিয়মিত পানি দিতে হবে। আর পাতার রঙ হলুদ হলে বুঝতে হবে খুব বেশি পানি দেয়া হয়ে যাচ্ছে ; তখন ৪/৫ দিনের জন্য পানি দেয়া যাবে না। পাতার রঙ বদলানো দেখে খুব সহজে যত্ন নেয়া যায়। পাতায় বাদামি রঙের অংশ খুব বেশি দেখা গেলে, ছিটেছিটে বাদামি স্পট দেখা গেলে বুঝতে হবে ছত্রাকের আক্রমণ হয়েছে। এক্ষেত্রে আক্রান্ত অংশ কেটে দিতে হবে।

প্রতি মাসে অল্প পরিমাণে লিকুইড ফার্টিলাইজার দিলেই আর তেমন কিছু প্রয়োজন হয় না। ডিমের খোসা গুড়া, আলুর খোসা, কলার খোসা একটা মুখবন্ধ পাত্রে নিয়ে পানি দিয়ে রাখতে হবে দুইদিন। এরপর এই মিশ্রণ ছেঁকে সন্ধ্যার দিকে গাছের গোড়ায় দিতে হবে।

আপনার শুভ কামনায় এলোভেরা আছে সবসময়

আপনি উপকৃত হলে আপনার বন্ধুকে ও ইনভাইটেশন পাঠিয়ে উপকৃত হওয়ার সুযোগ করে দিন।

এলোভেরার চারা, পাতা বা গাছ চাই কারো?
চাইলে ইনবক্স প্লিজ।

আসসালামু আলাইকুমAloe Vera এলোভেরা পেজের বন্ধুদেরকে স্বাগতম।যারা তাজা ও সুস্থ এলোভেরার চারা,পাতা বা গাছ চান তাদের জন্য সু...
29/12/2020

আসসালামু আলাইকুম
Aloe Vera এলোভেরা পেজের বন্ধুদেরকে স্বাগতম।
যারা তাজা ও সুস্থ এলোভেরার চারা,পাতা বা গাছ চান তাদের জন্য সুখবর।এখন থেকে সবসময় এলোভেরা আপনাদের সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুুত।
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।

★শীতের ঋতুতে রূপচর্চা--শীতে শুষ্ক ত্বকের জন্য কী করবেন?শীতের শুরু থেকে নিয়মিত ত্বকের পরিচর্যা করলে আপনি থাকবেন সতেজ।ত্বক...
24/12/2020

★শীতের ঋতুতে রূপচর্চা--
শীতে শুষ্ক ত্বকের জন্য কী করবেন?

শীতের শুরু থেকে নিয়মিত ত্বকের পরিচর্যা করলে আপনি থাকবেন সতেজ।

ত্বক তিন ধরনের হয়—তৈলাক্ত, শুষ্ক ও মিশ্র। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা শীত ঋতুতে অতিরিক্ত তেল থেকে হাঁপ ছেড়ে বাঁচলেও মুখ ধোয়ার পরপরই ত্বকে দেখা যায় শুষ্ক টান টান ভাব। আর যাঁদের ত্বক এমনিতেই একটু শুষ্ক, তাঁদের কাছে শীত যেন এক দুঃস্বপ্ন।

শুষ্ক ত্বকের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ সিকদার। তিনি বলেন, শীতে আবহাওয়ার কারণেই ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যায়। আবার কিছু রোগের কারণেও এমন হতে পারে। নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার লাগানোর পরও অতিরিক্ত ত্বক ফাটলে এবং শুষ্ক হয়ে গেলে বুঝতে হবে, কোনো সমস্যায় এমন হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্ত থাকতে রূপবিশেষজ্ঞ আফরোজা পারভীনের পরামর্শ--

সকালে ঘুম থেকে উঠে নিজের ত্বকের ধরন বুঝে ফেসওয়াশ বা কোমল ময়েশ্চারযুক্ত সাবান দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এ ছাড়া এক দিন অন্তর স্ক্রাব করতে পারেন। ত্বক পরিষ্কার করতে ও মৃত কোষ সরিয়ে ত্বক উজ্জ্বল করে তুলতে এর বিকল্পও নেই। মাঝেমধ্যে গাজরের রস মুখে মেখে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলবেন। এভাবে ত্বক ঠিকমতো ধোয়াও হবে, কালো ছোপও কমবে।

শীতে শরীরে তেল ব্যবহার করা যেতে পারে
গোসলের সময় ও পরে--

শীতকালে গোসলে সাবান কম ব্যবহার করুন। সাবান ব্যবহার করলেও আর্দ্রতাযুক্ত সাবান ব্যবহার করুন। এতে ত্বকে খসখসে ভাব কমে আসবে। শীতে শরীরে তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। আমাদের দেশে শর্ষের তেল শরীরে মাখার ঐতিহ্য বেশ প্রাচীন। এ ছাড়া অলিভ অয়েল, নারকেল তেল বা অন্য অনেক তেলও শরীরে ব্যবহার করা যায়। তবে তেল ব্যবহারের আগে দেখে নিতে হবে সেটি আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত কি না। উপযুক্ত হলে তেল হালকা গরম করে পুরো শরীরে ম্যাসাজ করতে পারেন। গোসলের পর এটি করলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে।

শীতে গরম পানি দিয়ে গোসল করার প্রবণতা আছে আমাদের বেশির ভাগ মানুষের। গোসল করলেও গরম পানি দিয়ে মাথা ও মুখ ধোয়া যাবে না। বিশেষজ্ঞরা বলেন, অতিরিক্ত গরম পানি ত্বকের কোষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এর ফলে ত্বকের আর্দ্রতা নষ্ট হয়। গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা জোজোবা বা বাদাম তেল দিয়ে নিলে তা ত্বককে আর্দ্র ও মসৃণ করতে সহায়তা করে।

গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

বাইরে যাওয়ার আগে ও পরে

শীতের রোদ গায়ে লাগে বেশ চিনচিন করেই। হিমহিম আবহাওয়ায় রোদ আরাম দিলেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে ভুলবেন না। বাইরে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০-সম্পন্ন সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন। বেশি ময়েশ্চারাইজারযুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, প্রয়োজনে পানি মিশিয়ে ব্যবহার করুন।

বিকেলে সারা মুখে মধু লাগিয়ে পরে ধুয়ে ফেললে উপকার পাওয়া যায়।

রাতে ঘুমানোর আগে নিয়মিত পরিমাণের চেয়ে একটু বেশি ময়েশ্চারাইজিং লোশন ব্যবহার করলে ত্বকের খসখসে ভাব দূর হবে। ত্বকের আর্দ্রতা ও ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখতে রাতে ঘুমানোর আগে এলোভেরার জেল, অলিভ অয়েল অথবা তরল প্যারাফিন মাখতে পারেন। এ ছাড়া রাতে ঘুমানোর আগে যাঁদের বয়স কম, তাঁরা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে পারেন। বয়স ত্রিশের কোঠা ছাড়ালে নাইট ক্রিম ব্যবহার করা ভালো।

★  অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় শীতে ত্বকের একটু বেশি যত্ন নিতে হবে। তাই শীতে ত্বকের যত্নে আমরা প্রথমে এলোভেরাকে বেছে নিতে পা...
23/12/2020

★ অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় শীতে ত্বকের একটু বেশি যত্ন নিতে হবে। তাই শীতে ত্বকের যত্নে আমরা প্রথমে এলোভেরাকে বেছে নিতে পারি।

অ্যালোভেরাতে অনেক ধরণের ঔষধি উপাদান আছে বলেই সৌন্দর্য জগতে অ্যালোভেরার ব্যবহারও অনেক বেশি৷

👉 অ্যালোভেরার ভিতরের জেল বের করে মুখে লাগালে ত্বক মসৃণ, উজ্জ্বল আর নরম হবে৷শীতের রুক্ষতা কেটে যাবে।

👉 বয়স বাড়ার সঙ্গে আমাদের চামড়ায় ভাজ পড়ে যা আপনি সহজেই রুখতে পারেন এই এলোভেরা ব্যবহার করে কারণ এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান সমৃদ্ধ৷ এই জেল ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে এবং এর ভিটামিন এ, বি, সি ও এ উপাদান ত্বকের পুষ্টি যোগায়৷

👉 এটি রোদে পোড়া দাগ দূর করে ত্বকের আদ্রতা ঠিক রাখতে সাহায্য করে৷

👉ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে দারুণ কার্যকারী।

👉অ্যালোভেরার জেল আইস কিউব তৈরি করে এই কিউব দিনে দু তিনবার আপনার একনেতে ঘষলে একনের সমস্যা কমে যাবে৷

👉 ত্বকের পাশাপাশি চুলের জন্য অ্যালোভেরা অনেক উপকারি৷ অ্যালোভেরার ব্যবহারে মাথার ত্বক ঠিক থাকে আর খুশকিও দূর হয়৷

👉শীতে যাদের যাদের ঠোঁট ফাটে তারা ঠোঁট এর রঙ উজ্জ্বল রাখতে, ঠোঁট নরম আর মসৃণ করতে অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন৷ নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল ঠোঁটে লাগালেই ঠোঁট উজ্জ্বল হবে৷আর ঠোঁট ফাটা দূর হবে।

👉অ্যালোভেরার অ্যান্টিসেপটিক গুনাগুনও উল্লেখযোগ্য৷ এলোভেরার জেল অল্প কেটে গেলে বা ক্ষত হলে লাগান৷ দিনে দুই বা তিন বার লাগালেই ক্ষত আরাম হবে৷

আপনার রূপচর্চার এই ঘরোয়া উপাদানটি আপনাকে সতেজ, সুন্দর আর উজ্জীবিত রাখবে৷

এলোভেরার সাথে থাকুন সবসময়।
ধন্যবাদ

লেবুর খোসার উপকারিতাঃলেবু শুধুমাত্র সুস্বাদু একটি ফলই নয়। লেবু আমাদের স্বাস্থ্য , ত্বক এবং চুলের জন্যেও খুবই উপকারী। কিন...
05/10/2020

লেবুর খোসার উপকারিতাঃ

লেবু শুধুমাত্র সুস্বাদু একটি ফলই নয়। লেবু আমাদের স্বাস্থ্য , ত্বক এবং চুলের জন্যেও খুবই উপকারী। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই লেবু খাওয়ার পরে তার খোসা ফেলে দেন। আপনিও নিশ্চয়ই তেমনটাই করেন? তাই তো? কিন্তু লেবুর খোসার উপকারিতা কি আপনি জানেন? লেবুর ভিতরের অংশের পাশাপাশি লেবুর খোসাও আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী এবং কোন কোন উপকার করে তা জেনে নিন-

👉সৌন্দর্যের দিক থেকে লেবুর খোসা সরাসরি ত্বকে প্রয়োগ করলে ত্বকে সানবার্ন প্রতিরোধ করা যায়।

👉লেবুর খোসায় প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকে। যা আমাদের হাড়কে আরও মজবুত করতে সাহায্য করে। হাড়ের বিভিন্ন অসুখ যেমন, পলিআর্থারাইটিস, অস্টিওপরোসিস এবং বিভিন্ন প্রকার আর্থারাইটিস প্রতিরোধ করে।

👉প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকার জন্য লেবুর খোসা দাঁতের জন্যেও খুবই উপকারী। দাঁতের বিভিন্ন অসুখ প্রতিরোধ করে লেবুর খোসা ।

👉অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য লেবুর খোসার উপকারিতা অনেক।

👉শরীর থেকে স্ট্রেস কমায় লেবুর খোসা ।

👉লেবুর খোসা আামদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে, এবং বিভিন্ন হৃদরোগ যেমন স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে।

👉হজম শক্তি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় লেবুর খোসা ।

এলোভেরার সাথে থাকুন সবসময়।

তেঁতুলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ  উপকারীতাঃ👉তেঁতুল হৃদ রোগের জন্য  খুব উপকারী। 👉দেহের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে কোলেস্টেরল ...
28/09/2020

তেঁতুলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারীতাঃ

👉তেঁতুল হৃদ রোগের জন্য খুব উপকারী।

👉দেহের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমায়।

👉শরীরের চর্বি ও মেদ কমাতে ভূমিকা রাখে তেতুল।

👉এতে টারটারিক এসিড থাকায় খাবার হজম করতে সহায়তা করে।

👉হাত পা জ্বালায় তেঁতুল এর শরবত বিশেষ উপকারী।

👉 তেঁতুল গাছের ছালও বিশেষ উপকারী ক্ষত স্থানে লাগালে তা সারে।

👉পুরানো তেঁতুল খেলে দীর্ঘদিন এর আমাশা সারে।

👉পাকা তেঁতুল খেলে কাশি সারে।

👉তেঁতুলে খাদ্যশক্তির পরিমান বা খনিজ এর পরিমান অন্তত অন্য সব ফলের তুলনায় বেশি।

👉তেঁতুলের রস কৃমিনাসক ওচোখ ওঠা সারায়।

"দ্যা কুইন অব হার্বস"নামে পরিচিত তুলসির গুণাগুণ লিখে শেষ করা সম্ভব না।তবু কিছু কথা না লিখলেই নয়----👉কিডনির পাথরঃতুলসি পা...
27/09/2020

"দ্যা কুইন অব হার্বস"
নামে পরিচিত তুলসির গুণাগুণ লিখে শেষ করা সম্ভব না।তবু কিছু কথা না লিখলেই নয়----

👉কিডনির পাথরঃতুলসি পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিডনির কার্যক্ষমতা বারিয়ে কিডনিতে পাথর হওয়ার আশংকা কমায়।তাই প্রতিদিন যদি মধু মিশিয়ে তুলসি পাতার রস খাওয়া যায় তাহলে কিডনির পাথর গলেতো যায়ই সাথে বের ও হয়ে যায়।

👉হার্ট ভালো রাখেঃইউজেনল নামক বিশেষ এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে তুলসি পাতায় যা রক্ত চলাচল কে স্বাভাবিক রাখে ফলে হার্ট ও ভালো থাকে। তাই প্রতিদিন সকালে ৪-৫টি তুলসি পাতা খালি পেটে চিবিয়ে খেলেই উপকার পাবেন।

👉ক্যানসার রোগকেও হারিয়ে দেয়ার ক্ষমতা রাখে তুলসি পাতাঃএতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক থাকায় ক্যানসারের মতো ভয়াবহ রোগ ও পালায়।রোজ যদি তুলসিপাতা চিবিয়ে খাওয়া যায় তাহলে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও ওরাল ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই নেই।

👉মুখের দুর্গন্ধ দূর করেঃসকাল সকাল কয়েকটি তুলসি পাতা চিবিয়ে খেলে মুখের ভেতর জন্ম নেয়া নানান ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মারা যায়। ফলে মুখ থেকে আর বাজে দূরগন্ধ বের হয় না।তাছাড়া দঁাতের সুস্থতায় ও যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
ধন্যবাদ
এলোভেরা আপনার পাশে আছে সবসময়।

সুস্থ থাকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপসঃ👉 নিয়মিত ব্যায়াম করি; দিনে কমপক্ষে ৩০ মি. করে সপ্তাহে ৫ দিন।👍 ফুসফুসের ব্যায়াম করি; ল...
22/09/2020

সুস্থ থাকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপসঃ

👉 নিয়মিত ব্যায়াম করি; দিনে কমপক্ষে ৩০ মি. করে সপ্তাহে ৫ দিন।

👍 ফুসফুসের ব্যায়াম করি; লম্বা করে শ্বাস নিয়ে যতক্ষণ পারি ধরে রাখি। তারপর ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ি। প্রতিদিন সকাল বিকাল ১০ বার করে এটা করি।

👉 ভিটামিন-ডি গ্রহণ করি; সূর্যের আলোয় ১৫ মি. থাকি। প্রয়োজনে vitamin D tablet নেই।

👉 ভিটামিন সি গ্রহন করি; লেবু, কমলা, আমলকী, কাঁচা মরিচ ইত্যাদি খাবার রুটিনে রাখি। প্রয়োজনে Vit-C Tablet গ্রহণ করি।

👉জিংক গ্রহণ করি; আদা, রসুন, লবংগের পরিমাণ বাড়িয়ে দেই, এমনকি Zinc Tabletও খেতে পারি।

👉খাটি মধু, কালো জিরা খাওয়ার অভ্যাস করি; মনে রাখতে হবে, ডায়াবেটিস থাকলে মধু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

👉 গ্রীন টি পান করি; চিনি ছাড়া আদা-লেবু-লং দিয়ে চা পান করি।

👉এড়িয়ে চলি; চিনি, ফাস্ট ফুড, তৈলাক্ত খাবার।

👉 আকড়ে ধরি; সিজেনাল ফলমুল, সবুজ শাকসবজি।

👉 পরিহার করি; দুশ্চিন্তা, stressful works.

👉পরিত্যাগ করি; ধুমপান, সারা জীবনের জন্য।

👉 চেস্টা করি; পরিমিত ভালো ঘুমের, ন্যূনতম ৬ ঘন্টা প্রতিদিন।

👉পান করি; হালকা গরম পানি, দিনে ৮ থেকে ১০ গ্লাস।

👉 কো-মর্বিডিটি (উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হার্ট ডিজিজ) নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করি।

👉 বয়স ও উচ্চতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করি।

আসুন সুস্থ থাকার প্রত্যাশায়,নিজেরা একটু বদলে যাই।

★ত্বকের যত্নেএলোভেরা জেলের ৫টি ফেস মাস্ক:বহুকাল ধরে রূপচর্চার প্রসাধনীগুলোতে এর জেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। চুলের বৃদ্ধিতে শ্...
08/09/2020

★ত্বকের যত্নে
এলোভেরা জেলের ৫টি ফেস মাস্ক:

বহুকাল ধরে রূপচর্চার প্রসাধনীগুলোতে এর জেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। চুলের বৃদ্ধিতে শ্যাম্পু ও তেলেও এটি ব্যবহৃত হয়। তাই আসুন জেনে নেই, ঘরে বসে এলোভেরা ফেস মাস্ক ব্যাবহারে কিভাবে পাবেন সুন্দর, স্বাস্থ্যজ্জল, দাগহীন ও কোমল ত্বক।

১। উজ্জ্বল ত্বকের জন্য এলোভেরা ফেস মাস্ক: খুব সহজেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে উজ্জ্বল ত্বক পেতে এই জেল আপনাকে সাহায্য করবে।

মধু হলুদ এলোভেরা জেল ব্যবহার বিধি: এক চিমটি হলুদের গুঁড়া ও ১ চা চামচ মধু ভাল করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটির সাথে এলোভেরার জেল মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। মুখে, গলায় বা হাত-পায়ে পেস্টটি লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ১-২ বার এই মাস্ক ব্যাবহারে আপনি পেতে পারেন উজ্জ্বল ও ফর্শা ত্বক।

২। দাগ দূর করতে এলোভেরা ফেস মাস্ক: দাগবিহীন নিখুঁত ত্বক পেতে বেছে নিতে পারেন এলোভেরা।

এলোভেরা জেল লেবুর রস ব্যবহার বিধি: এলোভেরার দু’পাশের কাঁটাগুলো কেটে ফেলে দিয়ে ব্লেন্ডারে পিষে নিন। তারপর একটি লেবুর সম্পূর্ণ রস বের করে এর সাথে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি ফ্রিজে ১ সপ্তাহ পর্যন্ত ভাল থাকবে। মুখে, গলা, হাত বা পায়ের রঙ হালকা ও দাগ দূর করতে প্রতিদিন লাগিয়ে ১৫ মিনিট লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি রোঁদে পোড়াভাবও দূর করে।

৩। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এলোভেরা ফেস মাস্ক: অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা দূর করে ত্বককে কোমল, ঝকঝকে ও মসৃণ করে তুলতে এই ভেষজটি বেশ কার্যকরী।

মুলতানি মাটি এলোভেরা মধু লেবুর রস ব্যবহার বিধি: মুলতানি মাটির সাথে মধু, লেবুর রস ও এলোভেরা জেল মিশিয়ে ঘন পেস্ট বানিয়ে নিন। মুখে ও গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একবার মাস্কটি ব্যাবহারে মুখের তৈলাক্ত সমস্যা দূর হবে।

৪। রোঁদে পোড়াভাব কমাতে: খুব সহজেই হাত-পা, মুখ বা শরীরের যেকোনো স্থানের রোঁদে পোড়াভাব কমাতে ঘৃত কুমারী ব্যাবহার করতে পারেন।

মসুর ডালের গুঁড়া বা পেস্ট তাজা এলোভেরা কাঁচা টম্যাটো ব্যবহার বিধি: একটি কাঁচা টম্যাটোর মাঝখান থেকে শাঁসটুকু নিবেন। মসুর ডালের পাউডার বা পেস্টের সাথে এলোভেরা জেল ও টম্যাটোর শাঁস মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। মুখে, গলায় এবং হাত-পায়ে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনি খুবই পরিষ্কার ত্বক অনুভূত করবেন। যাদের ত্বক শুষ্ক তারা মাস্কটি ধুয়ে ফেলার পর ভেজা ত্বকেই কয়েক ফোঁটা নারিকেল তেল ও দুধের মিশ্রণ লাগিয়ে নিবেন। এতে করে ত্বক ময়েসচারাইজড থাকবে।

৫। যে কোন ধরনের ত্বকের জন্য ফেস মাস্ক: ত্বককে প্রাকৃতিক উপায়ে পরিষ্কার ও সমস্যা মুক্ত রাখতে বেছে নিন ঘৃতকুমারীকে।

শসার পেস্ট এলোভেরা জেল টক দই মধু ব্যবহার বিধি: তাজা শসার পেস্ট করে তার সাথে তাজা এলোভেরার জেল মিশিয়ে নিন। টক দই ও মধুও মিশিয়ে নিন। পরিষ্কার মুখে মাস্কটি লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট অপেক্ষা করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটির প্রতিদিনের ব্যাবহারে রোঁদে পোড়াভাব দূর হয়। ব্রণের দাগ বা দাগ হালকা করতেও এটি সাহায্য করে। এটি ত্বককে পরিষ্কার করে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে আপনাকে দিবে সমস্যা-মুক্ত ত্বক।

আপনার ত্বক এবং সমস্যা বুঝে একটি ফেস মাস্ক ব্যাবহার করা শুরু করে দিন। ঘরে বসেই নিজেকে করে তুলুন আরও আকর্ষণীয় ও সুন্দর ত্বকের অধিকারী।

★গরমে ত্বকের যত্নঃআমাদের অনেকের কাছেই মুখের তৈলাক্ততা বেশ বিরক্তিকর। তৈলাক্ত ত্বকের নারীরা সবসময়েই বেশ বিরক্তিকর একটি স...
28/08/2020

★গরমে ত্বকের যত্নঃ

আমাদের অনেকের কাছেই মুখের তৈলাক্ততা বেশ বিরক্তিকর। তৈলাক্ত ত্বকের নারীরা সবসময়েই বেশ বিরক্তিকর একটি সমস্যায় পড়ে থাকেন, কোথাও গেলে টেনশন এ থাকতে হয় কারন মুখের ফ্রেশ ভাবটা থাকবে কি থাকবে না এই চিন্তায় । তৈলাক্ত ত্বকে লোমকূপ বড় হয়ে যায় যার ফলে তেল জমে সেসব বন্ধ হয়ে ব্রণও ওঠে। তাই গরমে প্রতিকূল আবহাওয়া থেকে তৈলাক্ত ত্বক রক্ষা করতে হলে প্রতিদিন ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। বাড়িতে বসেই ত্বকের যত্ন নিতে পারেন। ত্বকে কৃত্রিম ক্রিম ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করার চেষ্টা করুন, আমাদের প্রকৃতিতেই অনেক পণ্য পাওয়া যায় যা দিয়ে আমরা খুব সহজেই প্রাকৃতিক উপায়ে আমাদের ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে পারি।

★ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করার উপায়:

👉এলোভেরার জেল ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। রাতে ঘুমের আগে ত্বকে এলোভেরার জেল লাগিয়ে ঘুমান এবং সকালে ধুয়ে ফেলুন।

👉শশার রস তৈলাক্ত ভাব দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শশার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন।

👉কলা ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দুর করায় বেশ কার্যকর ভুমিকা পালন করে। এজন্য একটা পাকা কলার পেস্ট এর সাথে ১ টেবিল চামচ মধু ও কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। মুখে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

👉এ ছাড়া স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই হবে। যাদের মধুতে অ্যালার্জি নেই, তারা সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন এই মিশ্রণে। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে। ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে। খেয়াল রাখতে হবে, ব্রণ থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না।

👉গ্রিন টি ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করায় বেশ উপকারী। এই গ্রিন টি দিয়ে সহজেই একটি মাস্ক আপনি তৈরি করে নিতে পারেন মুখে মাখার জন্য। এজন্য আপনাকে ২ টেবিল চামচ গ্রিন টি এর সাথে ১ টে. চামচ মুলতানি মাটি, ১ টে. চামচ মধু ও এক চা চামচ এলোভেরা জেল মিশিয়ে মাস্ক বানিয়ে নিন। মুখে মাখুন। ২০ মিনিট রেখে দিন। ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি রাতে করা ভালো।

👉গোলাপ জল, লেবুর রস সমান পরিমাণে নিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে আধ ঘণ্টা মুখে লাগিয়ে রাখুন। আলতো ভাবে তুলো দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন ধীরে ধীরে। এতে ব্রণ এবং ফুসকুড়ির দাগ উধাও হয়ে যাবে।
👉প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি আপনার ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে সাহায্য করে। ডাক্তারদের মতে প্রতি দিন ৮ থেকে দশ গ্লাস পানি পান করা শরীরের জন্য খুব উপকারী।

👉প্রতিদিন সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমান, তাহলে আপনার স্কিনের ক্লান্ত ভাব দুর হয়ে যাবে।

প্রয়োজনে পাশে আছে এলোভেরা।

এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর নিয়মিত ব্যাবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। চলুন জেনে নেই এলোভেরা আপনার জন্...
21/08/2020

এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর নিয়মিত ব্যাবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। চলুন জেনে নেই এলোভেরা আপনার জন্য কিভাবে এবং কি কি উপকার সাধন করে:

রোগ প্রতিরোধকঃ
অ্যালভেরা বা ঘৃতকুমারীতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ই, ফলিক এসিড, বি ১, বি ২, বি ৩, বি ১২। প্রায় ২০ রকমের মিনারেলস যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, সোডিয়াম, আয়রন পটাসিয়াম, কপার ইত্যাদি। মানবদেহের জন্য ২২টি অ্যামিনো এসিড প্রয়োজন আর এর মধ্যে ৮ টি উপাদান থাকা অনস্বীকার্য। প্রধান ৮ টি উপাদানসহ আনুমানিক ২০ টি অ্যামিনো এসিড অ্যালভেরায় বিদ্যমান। তাই প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস অ্যালভেরার সরবত খেলে অনেক ধরনের রোগ প্রতিরোধ হয়।

ত্বকের যত্নেঃ
অ্যালোভেরা পাতার রস নিয়মিত ত্বকে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং রোদে পোড়াভাব দূর হয়। এটি সব ধরনের ত্বকের জন্যই উপকারী। কারণ এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। অতি সংবেদনশীল ত্বক কিংবা ব্রণ ওঠার প্রবণতা যাদের বেশি, তারা অ্যালোভেরা থেকে অনেক বেশি উপকার পাবেন। বিশেষ করে ত্বক কোমল ও মসৃণ করতে এবং ত্বকে ব্রণের দাগ দূর করতেও অ্যালোভেরার রস দারুণ কাজে দেয়। তুলো দিয়ে অ্যালোভেরার রস ত্বকে মেখে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। কয়েকদিনের মধ্যেই তফাৎ আপনার চোখে পড়বে।

ওজন নিয়ন্ত্রণ করেঃ
ওজন কমানোর বিষয়টি নিয়মিত জিম করার ওপর নির্ভর করে মাত্র ১০ শতাংশ। আর বাকি ৯০ শতাংশ নির্ভর করে আমরা যে খাবারগুলো খাচ্ছি তার আত্মিকরণের ওপর। প্রতিদিন সকালে ২ টেবিল চামচ অ্যালোভেরার রস পানি দিয়ে মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে হজম শক্তি বাড়বে, পরিপাকতন্ত্র সতেজ থাকবে এবং সেই সঙ্গে দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য। আর ওজনতো নিয়ন্ত্রণে থাকবেই।

চুলের যত্নেঃ
পাতার শাঁস প্রতিদিন একবার তালুতে নিয়ম করে লাগালে মাথা ঠাণ্ডা হয়৷ অ্যালোভেরার রস মাথার তালুতে ঘষে এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া বন্ধ হবে এবং নতুন চুল গজাবে। শ্যাম্পু করার আগে আধা ঘণ্টা অ্যালোভেরার রস পুরো চুলে লাগিয়ে রাখুন। এতে চুল ঝরঝরা ও উজ্জ্বল হবে।
নিয়মিত অ্যালোভেরার শরবত খাওয়া চুলের জন্য ভালো। এতে চুল পড়া অনেকাংশে কমে যায়। খুশকি কমাতেও এটি সহায়ক। অ্যালোভেরায় আছে অ্যালোমিন নামক উপাদান, যেটি চুল লম্বা করতে সাহায্য করে।

দাঁতের যত্নেঃ
এটা আপনার মুখের যত্ন নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অ্যালোভেরার রয়েছে বহু ঔষধি গুণাগুণ, যার মধ্যে মাড়ির সুরক্ষার গুনটিও পড়ে। অ্যালোভেরা পাতা নিয়ে এর ভেতরের জেল বের করে তা মাড়িতে ঘষে নিন এবং অ্যালোভেরার জেলটি খানিকক্ষণ মুখে রেখে দিন। তারপর মুখের ভেতরের অংশ ভাল করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে প্রতিনিয়ত করলে দেখবেন মাড়ি থেকে রক্ত পড়া একেবারে বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ
ঘৃতকুমারীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। ঘৃতকুমারী পাতা থেকে চামচ দিয়ে রস বের করে নিন। এরপর এই রসে কিছুটা পানি মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খান। তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই হজমের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দুই ই দূর হয়ে যাবে ।

30 june 2020
30/06/2020

30 june 2020

করোনা সতর্কতাঃবিজ্ঞানীরা মনে করছেন পৃথিবী থেকে করোনা সহজে যাবে না। টিকা আসতেও দেরি হবে। কিছু ট্রায়াল ছাড়া সুনির্দিষ্ট কো...
21/06/2020

করোনা সতর্কতাঃ

বিজ্ঞানীরা মনে করছেন পৃথিবী থেকে করোনা সহজে যাবে না। টিকা আসতেও দেরি হবে। কিছু ট্রায়াল ছাড়া সুনির্দিষ্ট কোন চিকিৎসাও আমাদের হাতে নেই। আবার ধীরে ধীরে সবকিছু খুলে যাবে; অফিস খুলবে, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে, পরিবহন চলবে, ব্যবসা-বানিজ্য শুরু হবে। কিন্তু জীবন-জীবিকা কি একেবারে স্বাভাবিক হয়ে যাবে আবার আগের মত ? মোটেই না। তাহলে করনীয় কি??

করনীয় হচ্ছেঃ

ক.সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভরসা করা।
খ. সর্বদা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার ভিতরে থাকা যেমন- সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা, মাস্ক পরা, হাত ধোঁয়া, হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার মেনে চলা।
গ. লাইফ স্টাইল পরিবর্তনের মাধ্যমে ইমিউন সিস্টেমকে বুস্ট আপ করা। এমূহুর্তে এটাই আমাদের করতে হবে নইলে নিস্তার নেই।

পৃথিবী যে বাস্তবতায় প্রবেশ করতে যাচ্ছে সেখানে টিকে থাকতে হলে করোনা ভাইরাসের মত আমাদেরও বৈশিষ্ট্য বদলে ফেলতে হবে, যাতে আমাদের ইমিউনিটি স্ট্রং হয়। কিভাবে??

আসুন জানার চেষ্টা করিঃ

১. নিয়মিত ব্যায়াম করি; দিনে কমপক্ষে ৩০ মি. করে সপ্তাহে ৫ দিন।
২. ফুসফুসের ব্যায়াম করি; লম্বা করে শ্বাস নিয়ে যতক্ষণ পারি ধরে রাখি। তারপর ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ি। প্রতিদিন সকাল বিকাল ১০ বার করে এটা করি।
৩. ভিটামিন-ডি গ্রহণ করি; সূর্যের আলোয় ১৫ মি. থাকি। প্রয়োজনে vitamin D tablet নেই।
৪. ভিটামিন সি গ্রহন করি; লেবু, কমলা, আমলকী, কাঁচা মরিচ ইত্যাদি খাবার রুটিনে রাখি। প্রয়োজনে Vit-C Tablet গ্রহণ করি।
৫. জিংক গ্রহণ করি; আদা, রসুন, লবংগের পরিমাণ বাড়িয়ে দেই, এমনকি Zinc Tabletও খেতে পারি।
৬. খাটি মধু, কালো জিরা খাওয়ার অভ্যাস করি; মনে রাখতে হবে, ডায়াবেটিস থাকলে মধু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৮. গ্রীন টি পান করি; চিনি ছাড়া আদা-লেবু-লং দিয়ে চা পান করি।
৯. এড়িয়ে চলি; চিনি, ফাস্ট ফুড, তৈলাক্ত খাবার।
১০. আকড়ে ধরি; সিজেনাল ফলমুল, সবুজ শাকসবজি।
১১. পরিহার করি; দুশ্চিন্তা, stressful works.
১২. পরিত্যাগ করি; ধুমপান, সারা জীবনের জন্য।
১৩. চেস্টা করি; পরিমিত ভালো ঘুমের, ন্যূনতম ৬ ঘন্টা প্রতিদিন।
১৪. পান করি; হালকা গরম পানি, দিনে ৮ থেকে ১০ গ্লাস।
১৫. কো-মর্বিডিটি (উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হার্ট ডিজিজ) নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করি।
১৬. বয়স ও উচ্চতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করি।
করোনা মোকাবিলায় আসুন নিজরাও বদলে যাই।

  পজিটিভ হলে যা জানা জরুরি:  1. ভিটামিন সি (যথাসম্ভব)   2. ভিটামিন ই (ট্যাবলেট পাওয়া যায়)  3. প্রতিদিন সকাল ১১টার মধ্যে ...
07/06/2020

পজিটিভ হলে যা জানা জরুরি:

1. ভিটামিন সি (যথাসম্ভব)
2. ভিটামিন ই (ট্যাবলেট পাওয়া যায়)
3. প্রতিদিন সকাল ১১টার মধ্যে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রোদ পোহানো.
4. কমপক্ষে একটি করে ডিম প্রতিদিন।
5. প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুম।
6. প্রতিদিন কমপক্ষে ১.৫ লিটার জল পান এবং প্রতি বেলায় গরম খাবার খাওয়া.
এই কাজ গুলোই হাসপাতালে করা হয়।
•• করোনা ভাইরাসের দেহের pH এর মান 5.5 থেকে 8.5
•• তাই এর চেয়ে বেশি pH level এর খাবার গ্রহনের মাধ্যমে আমরা এর রাসায়নিক গঠন ভেংগে দিতে পারি।
•• 5.5 থেকে 8.5 এর থেকে বেশি pH level এর কিছু খাবার হল :
* লেবু - 9.9 pH
* পাতিলেবু - 8.2 pH
*এভোকাডো - 15.6 pH
* রসুন- 13.2 pH *
* আম- 8.7pH
* ছোট কমলা - 8.5pH
* আনারস- 12.7 pH
* কমলালেবু - 9.2 pH
* তারই সাথে জিংক ট্যাবলেট খেতে পারি।
এর বাহিরেও চীন যে ভাবে করেনা ভাইরাস প্রতিহত করেছে তাও নেওয়া যেতে পারে।
চীনের প্রতিটি বাড়িতেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রুগী আছে।কিন্তু সেখানকার বাসিন্দারা এই ভাইরাস এর জন্য কোনো ওষুধ বা ভ্যাকসিন নিচ্ছেন না।তারা এর চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন।এর পরিবর্তে তারা গরম পানির ভাপ দিয়ে ভাইরাসকে বিনাশ করছেন।এর জন্য তারা মাত্র ৩টি কাজ করছেন।
সেগুলো হলোঃ
১. তারা দিনে চারবার কেটলি থেকে গরম পানির ভাপ নিচ্ছেন।
২. দিনে চারবার গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করছেন।
৩. আর দিনে চারবার গরম চা পান করছেন।
এভাবে টানা চারদিন এই ৩টি কাজ করেই ভাইরাসটিকে দমন করছেন তারা।
এভাবেই পঞ্চম দিনে হচ্ছেন করোনা নেগেটিভ।
সুত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।
•• আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত?
1. গলা চুলকাবে
2. গলা শুকিয়ে আসবে
3. শুকনা কাশি হবে
4. তীব্র জ্বর
5. শ্বাস ছোট হয়ে আসবে
6. গন্ধ ও স্বাদের অনুভুতি চলে যাবে
•• তাই এই লক্ষনগুলো দেখার সাথে সাথে গরম জল ও লেবুর রস খেতে শুরু করুন। এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
collected

আপনার করোনা উপসর্গ দেখা দিলেবিচলিত হবেন না।মনে সাহস রাখুন আর নিচের পদ্ধতি ব্যবহার করুন। ১) প্যারাসিটেমল ২টা করে প্রতি বে...
28/05/2020

আপনার করোনা উপসর্গ দেখা দিলে
বিচলিত হবেন না।মনে সাহস রাখুন আর নিচের পদ্ধতি ব্যবহার করুন।

১) প্যারাসিটেমল ২টা করে প্রতি বেলা খাবারের পরে

২) হাত পা গলা যদি চরম ব্যাথা করে তাহলে জিম্যক্স ৫০০ এমজি প্রতিদিন খাবারের পরে ১টি করে

৩) আদা, রসুন, লং, দারুচিনি,লেবু পানি ভাল করে খুব বেশি ফুটিয়ে তার ভাপ নাক দিয়ে নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়তে হবে এভাবে তিন বেলা।

৪) ভাপ নেয়া মিশ্রন টার সাথে হাল্কা চা পাতা দিয়ে এক মগ আকারে খেয়ে নিবেন।

কেউ আতংকিত হবেন না কেননা করোনা খুব বেশি ক্ষতি করতে পারে না যদি আপনি আগে থেকেই বুঝে যান।

বাসায় থাকুন,অন্যকেও বাসায় থাকতে উৎসাহিত করুন।
পরিস্থিতি দিন দিন খুব খারাপ হচ্ছে।

আজ ইদের দিনে করোনায়  নতুন আক্রান্ত -১৯৭৫ মৃত্যু -২১ঘরে থাকুন নিরাপদ থাকুন ধন্যবাদ।
25/05/2020

আজ
ইদের দিনে করোনায়
নতুন আক্রান্ত -১৯৭৫
মৃত্যু -২১

ঘরে থাকুন
নিরাপদ থাকুন
ধন্যবাদ।

এলোভেরার পক্ষ থেকে সকল বন্ধুদের  জানাই ঈদ-উল ফিতরের শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক। ঘরে থাকুন সুস্থ থাকুন।
25/05/2020

এলোভেরার পক্ষ থেকে সকল বন্ধুদের জানাই ঈদ-উল ফিতরের শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক।
ঘরে থাকুন
সুস্থ থাকুন।

22/05/2020

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে বাড়তে পারে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি।
তাই নিরাপদ থাকতে আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ফিরেঃ

👉জুতা বা স্যান্ডেল ঘরের বাইরে রাখতে হবে।

👉ঘরে প্রবেশেরর আগে পরিবারের সবাইকে সাবান ও পানি দিয়ে ২০ সেকেন্ড ভালোভাবে হাত ধুতে হবে।

👉পরে থাকা কাপড় অন্তত ৩০ মিনিট ধরে সাবান ও পানি দিয়ে ভিজিয়ে ভালোভাবে ধুতে হবে ও ভালোভাবে গোসল করে জীবাণুমুক্ত হতে হবে।

ধন্যবাদ

আপনি করোনায় পজিটিভ হলে কি করবেন?চলুন জেনে নেয়া যাকঃবাসায় চলুক চিকিৎসা-সুস্থ হবেন ২ দিনেই ইনশাআল্লাহ।গলা ব্যথা-ই হউক বা ক...
17/05/2020

আপনি করোনায় পজিটিভ হলে কি করবেন?চলুন জেনে নেয়া যাকঃ

বাসায় চলুক চিকিৎসা-

সুস্থ হবেন ২ দিনেই ইনশাআল্লাহ।
গলা ব্যথা-ই হউক বা কাশি হউক বা সর্দি জ্বর হউক নিয়ে নিন এ পদ্ধতিতে চিকিৎসাঃ---

১) লেবু, আদা, তেজপাতা, লং, এলাচি, দাড়চিনি, একটি পরিস্কার ডেকচিতে পানিতে ফুটাতে থাকুন ১৫ মিনিট। সাথে আস্তা লেবু ২টা।

২) ফুটানো চলাকালে নিরাপদ দূরত্বে থেকে গরম বাষ্প নাক দিয়ে লম্বা টেনে মুখ দিয়ে বের করতে হবে কমপক্ষে ৫ মিনিট। এভাবে দৈনিক ৪ থেকে ৫ বার গ্রহন করুন।

৩) তারপর এই ফুটন্ত লেবু, আদা, তেজপাতা ইত্যাদির মিক্স গরম পানি চা'য়ের মতো করে ১ ঘন্টা পরপর পান করতে থাকুন।

৪) নাপা এক্সটেন্ড জাতীয় ঔষধ খেতে পারেন।

৫) ফুসফুসকে ভাল রাখার জন্য বাসায় বা বাসার বারান্দায় বসে মুক্ত বাতাসে শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যয়াম করুন কমপক্ষে দৈনিক দু'বার। নাক দিয়ে লম্বা নিশ্বাস গ্রহন করুন যতোবেশী নিতে পারেন নিন তারপর যতোক্ষণ আটকিয়ে রাখতে পারেন রাখুন। তারপর মুখ দিয়ে আস্তে আস্তে দম ছাড়ুন। এভাবে ১০ বার করুন।

৬) আদা কেটে সামান্য লবন দিয়ে প্লেটে রাখুন। একটু পরপর মুখে দিন।

৭) গরম দুধ, গরম চা, কফি গ্রিন টি আধা ঘন্টা পর পর পান করুন। কোনভাবেই গলা শুষ্ক রাখা যাবেনা। আপনার 'কী রোগ হলো' আপনি বাঁচবেন কি বাঁচবেননা ভুলেও এসব ভাবনা মাথায় প্রশ্রয় দিবেন না। মনে রাখবেন মনোবলই হচ্ছে আসল কথা। মনোবল হারালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, তাই মনোবল চাংগা রাখার জন্যে আপনার
যা ভালো লাগে তাই করবেন।

উপরোক্ত পদ্ধতিতে আপনি ২ দিন চিকিৎসা নিলে এটা পরীক্ষিত সত্য যে তৃতীয় দিনের দিন আপনার করোনা ভাইরাস কোভিড-১৯ পজিটিভ নেগেটিভ হতে বাধ্য। ইনশাআল্লাহ।

শেয়ার করে বন্ধুদের জানিয়ে দিন।
নিজ টাইমলাইনে রেখে দিন।

ধন্যবাদ

16/05/2020

করোনা ভাইরাসকে কীভাবে মোকাবেলা করবেন।

লক ডাউন উঠে যাবে হয়ত কয়েকদিন পরই। কেন উঠবে সেটাও পরিষ্কার। হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে মরবে। লকডাউন রাখা হয়েছিল ভাইরাসটা যেন ধীরে ছড়ায়, ততদিনে যেন ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়ে যায়। কিন্তু দুঃখের কথা হলো, পুরো পৃথিবীর ৭০০ কোটির সবার হাতে হাতে এই ভ্যাক্সিন পৌছাতে, কম করে হলেও ৩-৪ বছর লাগবে। তাই এমন অনন্তকাল লক ডাউন রাখা সম্ভবও না, সে যত উন্নত রাষ্ট্রই হোক না কেন। চীন,ইতালিতেও উঠিয়ে নেয়া হচ্ছে লকডাউন।
তবে আমরা কি এভাবেই মরব?না
আসুন আমরা নিজেরা একটু পরিবর্তন হই।

১) বাজে অভ্যাসগুলা ত্যাগ করতে হবে। কথায় কথায় মুখে আঙুল দেয়া, কলমের মুখ কামড়ানো, আঙুল জিব্বায় লাগিয়ে কাগজ উল্টানো, সেপ দিয়ে টাকা গোনা ইত্যাদি যুগ যুগ ধরে চলে আসা বাজে অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। সাথে মাস্ক পড়তে হবে এবং সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। ২০০৩ এ জাপানে সার্স ভাইরাসের মহামারির পর তাদের মধ্যে এই অভ্যেস গুলা গড়ে উঠেছিল, যা আজ খুব ভাল কাজ করতেসে ইমিউনিটি বৃদ্ধি করতে। ধূমপান যথাসম্ভব পরিহার করতে হবে।

২) আমরা খুব ভাগ্যবান যে আমরা এমন পরিবেশে আছি। নয়ত এই ঘনবসতি দেশ কবেই শেষ হয়ে যেত। আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রা খুব ভাল কাজ করতেছে। আর্দ্রতা বেশি থাকা মানে বাতাসে ধুলাবালি কম উড়বে। শীতে আর্দ্রতা কম থাকে, চারিদিক শুষ্ক থাকে বলে বেশি ধুলা ওড়ে। এজন্য শীত প্রধান দেশে এই ভাইরাস হানা দিতেছে বেশি। তাই ঠান্ডা এসি এভোয়েড করতে হবে, এসি রুমের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়।

৩)নিয়ম মাফিক ঘুমাতে হবে, রাত জাগা খুব খারাপ শরীর ও ইমিউন সিস্টেমের জন্য। প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।

৪)প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে, প্রায় ১৫-৩০ মিনিট।

৫)ভিটামিন সি বা টক যুক্ত ফল, কমলা, লেবু খেতে হবে। এছাড়াও সিজনাল ফল খেতে হবে। প্রতিদিন সকালে লেবু সেদ্ধ গরম পানি খান।

৬)ফাস্ট ফুড টোটালি অফ, চিনি কিংবা লবন খাওয়াও কমাতে হবে।

৭)আমাদের দেশের মশলা গুলা দারুন কাজের। লং, লবঙ্গ, জিরা, হলুদ, দারুচিনি এই গুলা মারাত্মক ভাবে ইমিউনিটি বুস্ট করে। দুধে হলুদ মিশিয়ে খাবেন, হলুদ অনেক কাজের। চায়ে মশলা মিশিয়ে খাবেন। গ্রিন টি (এন্টিঅক্সিডেন্ট) বেস্ট, গ্রিন টি তে এই মশলা গুলা খেলে অনেক ভাল।

৮)কালিজিরা কার্যকরী একটা জিনিস। প্রতিদিন সকাল বেলা উঠে এক চামচ মধুর সাথে কালিজিরা অনেক বেটার একটা কম্বিনেশন।

collected

13/05/2020

আজকের সর্বশেষ খবরঃ

দেশে নতুন করে করোনা রোগী সনাক্ত হয়েছে ১১৬২ জন এবং মৃত্যুর সংখ্যা ১৯ জন।

ঢাবির সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে করোনার উপসর্গ নিয়ে ৯২৯ জনের মৃত্যু।

ঘরে থাকুন নিরাপদ থাকুন।
ধন্যবাদ

করোনা ভাইরাসের বর্তমান পরিস্থিতিঃদেশে গত ২৪ ঘন্টায়  নতুন করোনা রোগী সনাক্ত ১০৩৪ জন। এবং মৃত্যু ১১ জন। দেশের পরিস্থিতি অন...
11/05/2020

করোনা ভাইরাসের বর্তমান পরিস্থিতিঃ

দেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করোনা রোগী সনাক্ত ১০৩৪ জন।
এবং মৃত্যু ১১ জন।

দেশের পরিস্থিতি অনবরত খারাপের দিকে ই যাচ্ছে।
তাই আসুন আমরা বিনা প্রয়োজন ঘরের বাইরে না যাই।
ঘরে থাকি, নিজেরাও সুস্থ থাকি প্রিয়জনদের ও সুস্থ রাখি।

ধন্যবাদ

Address

Khagrachhari Road
Manikchari
4460

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জীবনের গল্প posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জীবনের গল্প:

Videos

Share