https://www.facebook.com/242666528936517/

DM Taspia Nahar, Maijdee Court, Maijdee Court (2024)

16/09/2024

"Creating an experience is more important for building a successful brand than just having a logo! 🌼 Establish a connection with your audience, find your voice, and craft an engaging narrative. What you stand for and who you are should be reflected in your brand. 💬✨ Let's make something truly remarkable! 🚀 "

12/09/2024

🌿 Mindful Activities for a Balanced Life 🌿

Incorporating mindfulness into your daily routine can transform how you experience life. These simple yet powerful activities, from guided meditation to mindful walking, eating, and expressing gratitude, help you stay grounded and present. Start small and notice how these practices impact your well-being!

✨ Which mindful activity resonates with you the most? Let me know in the comments below! ⬇️

08/09/2024

🚀 Want to boost your website's performance? It's time to focus on **SEO and Conversions**! 📈

🔍 SEO (Search Engine Optimization) helps your website rank higher on search engines, bringing in more organic traffic 🌐. But traffic alone isn’t enough! You need to convert those visitors into leads or sales – and that’s where **conversion optimization** comes in.

👉 In this guide, we’ll show you the key strategies to improve your website’s SEO while optimizing for conversions.

🔑 **Key tips:**
- Improve your website’s speed for better user experience
- Focus on keyword optimization and valuable content
- Use clear call-to-actions to convert visitors

Want more tips? Follow us for expert advice on growing your business online!

07/09/2024

🌟 **Boost Your Marketing with Data-Driven Insights!** 📊✨

Unlock the power of these 5 essential **Marketing Analytics Methods** to optimize your strategies:
1️⃣ Marketing Mix Modeling
2️⃣ Demand Forecasting
3️⃣ Competitor Analytics
4️⃣ Unmet Needs Analytics
5️⃣ Trend Analytics

Stay ahead of the competition by making smart, data-backed decisions. 📈🔍

05/09/2024

✨ 5 Key Digital Marketing Tips for Success! ✨

1️⃣ **Know Your Audience** – Understanding your target audience is the foundation of all marketing strategies. Learn their interests, needs, and pain points to deliver content that resonates.

2️⃣ **Create Quality Content** – Content is king! Make sure your content is informative, engaging, and adds value to your audience. High-quality content builds trust and drives conversions.

3️⃣ **Optimize for SEO** – Boost your visibility by optimizing your content for search engines. Use relevant keywords, create meta tags, and improve site speed to rank higher.

4️⃣ **Utilize Social Media** – Maximize your reach by leveraging the power of social media platforms. Post consistently, engage with your audience, and share your brand’s message across channels.

5️⃣ **Measure & Adapt** – Track your results! Use analytics tools to measure your performance and adapt your strategy accordingly. Stay flexible and open to change.

💡 Ready to take your digital marketing to the next level? Let’s do it! 🚀

04/09/2024

📈 Elevate your business with these 7 Essential Digital Marketing Strategies! 🚀 Whether you're just starting out or looking to refine your approach, these steps will guide you to success.

1️⃣ Understand Your Target Market
2️⃣ Leverage Social Media Marketing
3️⃣ Invest in Paid Ads
4️⃣ Harness the Power of Video Marketing
5️⃣ Optimize with Blog/Website SEO
6️⃣ Boost Engagement through Content Marketing
7️⃣ Analyze and Improve Your Strategy

Ready to take your marketing game to the next level? Let’s make it happen! 💪

03/09/2024

These metrics are essential for optimizing and improving digital marketing strategies.

29/08/2024

🔶Meta অ্যাডস (Meta Ads), যা পূর্বে ফেসবুক অ্যাডস নামে পরিচিত ছিল, হলো একটি অনলাইন বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং মার্কেটারদের টার্গেটেড বিজ্ঞাপন তৈরি ও প্রদর্শনের সুযোগ দেয়। এখানে Meta অ্যাডস কিভাবে কাজ করে তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো:

✅1. অ্যাকাউন্ট তৈরি: প্রথমে আপনাকে একটি Meta অ্যাডস অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এটি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, মেসেঞ্জার ইত্যাদির জন্য একই প্ল্যাটফর্ম।

✅2. অ্যাড ক্যাম্পেইন তৈরি: অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর, আপনাকে একটি অ্যাড ক্যাম্পেইন তৈরি করতে হবে। এখানে আপনি নির্ধারণ করবেন বিজ্ঞাপনের লক্ষ্য (যেমন: ব্র্যান্ড সচেতনতা, লিড জেনারেশন, বিক্রয় বৃদ্ধি ইত্যাদি)।

✅3. অডিয়েন্স টার্গেটিং: Meta অ্যাডস আপনাকে নির্দিষ্ট অডিয়েন্স টার্গেট করার সুযোগ দেয়। আপনি তাদের লোকেশন, বয়স, লিঙ্গ, আগ্রহ ইত্যাদি অনুযায়ী টার্গেট করতে পারেন।

✅4. অ্যাড সেট তৈরি: এখানে আপনি আপনার বিজ্ঞাপনের বাজেট এবং সময়সীমা নির্ধারণ করবেন। আপনি দৈনিক বাজেট বা পুরো ক্যাম্পেইনের বাজেট নির্ধারণ করতে পারেন।

✅5. বিজ্ঞাপন ডিজাইন করা: Meta অ্যাডস প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন তৈরি করা যায়, যেমন ছবি, ভিডিও, ক্যারোসেল, স্লাইডশো ইত্যাদি। আপনি ব্র্যান্ডের উদ্দেশ্য অনুযায়ী বিজ্ঞাপন ডিজাইন করতে পারেন।

✅6. বিডিং এবং অপ্টিমাইজেশন: Meta অ্যাডস সিস্টেম আপনার বিজ্ঞাপনগুলি প্রদর্শনের জন্য নিলাম প্রক্রিয়া ব্যবহার করে। আপনি বিডিং স্ট্রাটেজি নির্বাচন করে তা নির্ধারণ করতে পারেন। এটি আপনাকে আপনার বাজেটের সর্বোত্তম ব্যবহার করতে সাহায্য করে।

✅7. রিপোর্টিং এবং অ্যানালাইটিক্স: ক্যাম্পেইন চলাকালীন এবং পরে, Meta আপনাকে বিস্তারিত রিপোর্ট প্রদান করে যেখানে আপনি বিজ্ঞাপনের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে পারেন। এতে আপনি জানতে পারবেন কতজন লোক আপনার বিজ্ঞাপন দেখেছে, ক্লিক করেছে, এবং কনভার্সন হয়েছে।

Meta অ্যাডসের মাধ্যমে আপনি আপনার বিজ্ঞাপনকে নির্দিষ্ট গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন এবং আপনার ব্যবসার জন্য সর্বোত্তম ফলাফল পেতে সক্ষম হবেন।

18/07/2024

⏩ Fiverr Account খোলার পূর্ব প্রস্তুতি:

✅ বর্তমানে একজন নবাগত ফ্রিল্যান্সার একাউন্ট খুলতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। নানা রকম রেসট্রিকশনের বেড়াজালে আটকে একাউন্ট এপ্রুব হয় না। তাই এ সমস্যা এড়াতে একাউন্ট খোলার পূর্বে বেশ কিছু পূর্ব প্রস্তুতি নিতে হবে এবং একাউন্ট খোলার সময় বিশেষ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

✅ একাউন্ট খোলার পূর্ব প্রস্তুতিসমূহ:

✅ ফ্রিল্যান্সিং এর জন্যে আপনি যদি সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন কম্পিউটার ক্রয় করে থাকেন, তবে সেক্ষেত্রে ফাইভারে একাউন্ট খোলার আগে নতুন করে সেটআপ দিয়ে দিবেন। নতুন হলে সেটআপ দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

✅ এমন একটা মেইল আইডি ব্যবহার করবেন যেটা আপনি দু'য়েকটা ফ্রিল্যান্স প্লাটফর্ম ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে ইউজ করেন না। অবশ্য মেইল আইডি টু- স্টেপ ভেরিফিকেশন অন করে রাখবেন।

✅ ইউনিক একটা মোবাইল নাম্বার ইউজ করবেন। অনেক সময় একটি মাত্র নাম্বার টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন এর জন্যে সোশ্যাল মিডিয়া সহ সব জায়গায় ব্যবহার করার ফলে ভেরিফিকেশন কোড পেতে সমস্যা হয়। এতে করে আপনি সমস্যায় পড়বেন।

✅ ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে রিয়েল আইপি ব্যবহার করবেন। যেটা আপনি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের কাছে চেয়ে নিতে পারেন। রিয়েল আইপি না হওয়ার ফলে অনেক সময় বিভিন্ন অনাকাঙ্খিত সমস্যার কারনে আপনার ফাইভার একাউন্ট ডিজেবল করে দিতে পারে।

✅ একই কম্পিউটারে একই ক্যাটাগরিতে এক এর অধিক একাউন্ট খোলা যাবে না। ভিন্ন ক্যাটাগরিতে খুলতে পারবেন। যেমন একজন যদি গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে কাজ করে তবে ঐ ডিভাইসে অন্য জনকে গ্রাফিক ডিজাইন বাদে অন্য যে কোন সেক্টরে কাজ করতে হবে।

✅ আপনার পুরনো একাউন্ট আছে। কিন্তু কোন কাজ পান নি। তবে খুব ভালো হবে, ঐ একাউন্টটি ডিলিট করে নতুন করে একাউন্ট খুলুন। কারন, দীর্ঘদিন কাজ না পাওয়া এ একাউন্ট র‍্যাঙ্ক করানো কষ্টকর হবে।

✅ ভিপিএন ব্যবহার করা যাবে না।

✅ আপনার একাউন্ট যদি একবার রিজেক্ট হয়, তবে সাথে সাথে আবার চেষ্টা করবেন না। অন্তত চার পাঁচ দিন সময় নিয়ে বুজার চেষ্টা করুন, ঠিক কি কারনে একাউন্ট রিজেক্ট হল। তারপর আবার চেষ্টা করুন।

✅ একাউন্ট রিজেক্ট হলে ইমেইল, নাম্বার সম্পূর্ণ পরিবর্তন করে নিন। আপনার ছবির পরিবর্তে লগো ব্যবহার করে পুনরায় একাউন্ট খোলার চেষ্টা করুন।

✅ কোন কারনে পুরনো একাউন্ট ডিলিট করে নতুন একাউন্ট করতে চাইলে অথবা একাউন্ট রিজেক্ট হলে নতুন একাউন্ট খোলার আগে ডিভাইস সেটাআপ দিয়ে দিবেন। এতে করে অনাকাঙ্খিত সমস্যা থেকে রেহায় পাবেন।

তাছাড়া একাউন্ট খোলার আগে নাম, ইউজার নেম, প্রোফাইল পিক, বায়ো, ডেসক্রিপশন এবং অন্যান্য তথ্য যাচাই করে নোট করে নেওয়া ভালো। উপরে দেওয়া রুলস রেগুলেশন না মেনে একাউন্ট খুললে, যে কোন সময় সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে। যেহেতু ফাইভার প্রতিনিয়ত আপডেট নিয়ে আসে, তাই এসব সমস্যার সমাধান পেতে নিয়মিত ফোরাম, বিভিন্ন গ্রুপে সক্রিয় থাকা জরুরি।

©️Fiverr Sure Success

17/07/2024

🔶 ফাইভার একাউন্ট

🔰 বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস হলো ফাইভার। এটি একটি শতভাগ বিশ্বাসযোগ্য প্লাটফর্ম। ফাইভারে তিনটি পক্ষ কাজ করে থাকে। প্রথম পক্ষ যারা ফাইভারে সার্ভিস নিয়ে থাকে, তাদের বায়ার বা ক্লায়েন্ট বলা হয়। দ্বিতীয় পক্ষ যারা সার্ভিস দিয়ে থাকে, তাদের সেলার বা ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। আর তৃতীয় পক্ষ হল ফাইভার কর্তৃপক্ষ। এরা বায়ার এবং সেলারের মাঝে কাজের সমন্বয় সাধন করে থাকে, আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে উভয় পক্ষকে শতভাগ নিরাপত্তা প্রধান করে। এছাড়া বায়ার ও সেলার উভয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন টার্মস এন্ড কন্ডিশনস প্রয়োগ করে প্রতারিত হওয়া, স্প্যামিং এর শিকার হওয়া, অবৈধ লেনদেন করা, পরস্পরের উপর অযাচিত চাপ সৃষ্টি করা, ফেক অর্ডার তৈরি ইত্যাদি থেকে মার্কেটপ্লেসকে সম্পূর্ণ মুক্ত রাখে। যার ফলে বায়ার ও সেলার উভয় পক্ষ কাজের ক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। এ জন্যে টার্মস এন্ড কন্ডিশনস জেনে রাখা এবং তা মেনে চলা খুবই জরুরি। অন্যথায় একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যায়। আপনি যদি এরকম ধারণা পোষণ করে থাকেন যে, ফাইভার মার্কেটপ্লেসে অন্যসব ওয়েবসাইট কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ার মত একাউন্ট তৈরি করে ব্যবহার শুরু করবেন, তবে আপনার সে ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। যদিও ফাইভারে একাউন্ট খোলাটা সিম্পল একটা বিষয়। তবুও ফাইভার কর্তৃপক্ষের নিয়ম নীতি না মানার কারনে অনেকের একাউন্ট স্থায়ীভাবে সাসপেন্ড হয়ে যায়।

12/06/2024

✴️ ফাইভার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস ✴️

🔰 মানুষের চিন্তাশক্তি এবং বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে যান্ত্রিক উপায়ে বাস্তবায়ন করাকে এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বলে। বর্তমানে এর কর্মদক্ষতা। ফ্রিল্যান্সার, প্রযুক্তিপ্রেমি কিংবা সাধারন মানুষ সবাই অবাক করে দিয়েছে। ২০২৩ সালের গুরুর দিকে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে বেশ নজরকাড়া কিছু পরিবর্তন এসেছে। অনেক নিয়মনীতি, টার্মস এন্ড কন্ডিশনের পরিবর্তন ও সংযোজন হয়েছে। তার মধ্যে বড় একটি সংযোজন হল ফাইভার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। অর্থাৎ ফাইভার বেশ কিছু সার্ভিস তার গ্রাহকদের কাছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে দিয়ে থাকবে। মার্কেটপ্লেসগুলো এআই এর যোগদান নতুন পুরাতন ফ্রিল্যান্সাদের মধ্যে বেশ দুঃচিন্তার বিষয় হয়ে পড়েছে। অনেকে মনে করছেন এর ফলে অর্ডার পাওয়ার চান্স একেবারেই কমে যাবে। ব্যাপারটা আসলে তেমন নয়। একই ধারনা তৈরি হয়েছিল যখন কম্পিউটার প্রথম বাজারে এসেছিল। তখন মনে করা হত, কম্পিউটারের মাধ্যমে মানুষ সকল কাজ করে ফেলবে যেহেতু এটি অনেক জটিল কাজের সমাধান দ্রুত ও নির্ভুলভাবে দিতে পারে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়েছে উল্টো। বর্তমানে কম্পিউটার বিভিন্ন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করে লক্ষ লক্ষ বেকারকে স্বাবলম্বী করে তুলেছে। ঠিক তেমনি ভাবে, ফাইভার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ফ্রিল্যান্সাদের জন্যে কোনরূপ প্রতিযোগী নয় বরং সহযোগী হয়ে বিভিন্ন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করবে। তবে ভবিষ্যতে সকল সেক্টরে মানুষের দৈনন্দিন কাজের একটা বিশাল অংশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দখল করে বসবে একথা অনায়াসে স্বীকার করতেই হবে।

©️

07/06/2024

⏩ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কেমন কম্পিউটার প্রয়োজন।❓

⏩ফ্রিল্যান্সিং করার জন্যে কোন কম্পিউটার আপনার কাজের জন্য উপযুক্ত হবে সেটা। জানার জন্য আপনাকে আগে কম্পিউটারের প্রসেসর এবং জেনারেশন এ দুইটা বিষয় জানতে হবে। কম্পিউটারের প্রসেসরগুলো সাধারণত ছোট ছোট ট্রানজিস্টার দ্বারা তৈরি হয়। এসব ট্রানজিস্টার যত ছোট হয় প্রসেসর এর পারফর্মেন্স বা কর্মদক্ষতা তত ভালো হবে। ইন্টেল প্রতি জেনারেশনে এই ট্রানজিস্টার পূর্বের তুলনায় আরও ছোট করে। বর্তমানে সবচেয়ে ছোট ট্রানজিস্টার যেটা ইন্টেল ব্যবহার করে তার সাইজ ১৪ ন্যানোমিটার। তারপূর্বে ছিল ২০ ন্যানোমিটার, ভার আগে ২৮, এভাবে ছিল। জেনারেশন যতবেশি আপডেট হবে কম্পিউটারের পারফরমেন্স ততবেশি বাড়বে। সহজ কথায়, জেনারেশন বলতে কম্পিউটারের পার্টস এবং এর প্রসেসরের নতুন সংস্করণ বুঝায়। অনেক সময় আপনার কম্পিউটার পুরনো জেনারেশনের হওয়ার ফলে নতুন সংস্করণের সফটওয়্যারগুলো ইনস্টল করা যায় না। তাই কম্পিউটার নেওয়ার সময় আপডেট জেনারেশন দেখে নিবেন। বর্তমানে দেশের বাজারে ইন্টেলের ১৩ জেনারেশনের প্রসেসর পাওয়া যায়।

⏩একটি কম্পিউটার কত জেনারেশনের তা আপনি কেমনে বুঝবেন? প্রথমে আপনার কম্পিউটারের Destop এ "This PC" এর উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে অপশন থেকে Properties এ ক্লিক করুন ।[Desktop properties shortcut key Windows + Pause Break] এরপর স্ক্রীনে আপনার কম্পিউটারের বিস্তারিত দেখতে পারবেন। ছবিতে দেখুন প্রসেসর Core i5 এর পাশে 5300 CPU লিখা আছে। এর মানে হল এটি ৫ম জেনারেশনের কম্পিউটার। এরকম সংখ্যাটা যদি ৬/৭/৮/৯ দিয়ে শুরু হয় তবে এটি ৬/৭/৮/৯ জেনারেশনের কম্পিউটার। মূলত সংখ্যাটা যত দিয়ে শুরু হবে কম্পিউটারটি তত জেনারেশনের। একটি কম্পিউটারের জেনারেশন যত বেশি হয়, মূল্যও তত বেশি হয় আবার কাজের গতিও বেশি পাওয়া যায়। ল্যাপটপ বা ডেসটপ হউক, কম্পিউটার ক্রয় করার সময় প্রসেসর এবং জেনারেশন এ দুটির উপর ফোকাস রাখা জরুরি। এখন কাজের উপর নির্ভর করে কোন প্রসেসর নেয়া ভালো সে বিষয়ে আলোচন করা যাক। Core i3 সাধারণত বাসাবাড়ি বা ব্যক্তিগত ব্যবহার, নেট ব্রাউজিং, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, ছোটখাটো গেমস খেলার জন্য পারফেক্ট। Core 15 এর কার্মক্ষমতা Core 13 থেকে অনেক বেশি। গেমিং, ফটোশপ, ভিডিও এডিটিং এবং প্রফেশনাল কাজের জন্য একদম পারফেক্ট। Core i7 যারা বড় বড় গেমস, উচ্চ গ্রাফিক্স, কার্টুন মেকিং, থ্রীডি গ্রাফিক্স, হাই অডিও ভিডিও রেন্ডারিং ইত্যাদি কাজের জন্য Core i7 এর কোন বিকল্প নেই। তবে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কথা চিন্তা করে ল্যাপটপ/ডেসটপ কিনতে চান, সেক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই Core 15 বা তার চেয়ে বেশি এবং চেষ্টা করবেন আপডেট জেনারেশন নেওয়ার জন্যে। আপনি যদি Video Editing, Animation, Graphic Design এর কাজ করেন তবে আপনার ল্যাপটপ না নেওয়াটা ভালো। অন্য সকল কাজের জন্য ডেসটপের চেয়ে ল্যাপটপ ভালো। কারন এটা আপনি সহজে যে কোন জায়গায় নিয়ে যেতে পারবেন, বিদ্যুৎ চলে গেলেও কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন। অবশ্য ডেসটপের পারফরমেন্স ল্যাপটপ থেকে সব সময় অনেক বেশি।

⏩সফলতার সবচেয়ে বড় কথা হল ধৈর্য। শুরুতে আপনি অর্থ আয়ের কথা মাথায় আনলে দিনের পর দিন আপনি হতাশ হয়ে পড়বেন। শুরুর দিকে বেশি কিছু সময় অর্থ চিন্তা বাদ দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে নিজের একটা শক্ত অবস্থান তৈরি করুন। মনে রাখবেন,

🔰"ধৈর্য হল এমন একটি গাছ, যার সারা গায়ে কাঁটা,
কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার"🔰
.. আল হাদিস

06/06/2024

🔰 ফ্রিল্যান্সারদের যোগ্যতা এবং উপকরণ।

✅ একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে যা প্রয়োজন তার মধ্যে সবচেয়ে বড় হল অদম্য ইচ্ছাশক্তি। কারণ আপনি এ সেক্টরে যদি সফল হওয়ার মত ইচ্ছা বা আল্লাহ সৃষ্টি করতে না পারেন, তবে আপনার ঝরে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনেকে ফ্রিল্যান্সিং এর সুযোগ সুবিধা আর অর্থ আয়ের কথা মাথায় এনে এখানে আসলেও যথেষ্ট ধৈর্য, সময়, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা না থাকার কারনে মাত্র দু'য়েক বছরের মধ্যে ঝরে পড়ে। এজন্যে, একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য যা প্রয়োজন তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইচ্ছাশক্তি।

✅ এরপরে সফল একজন ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য যা প্রয়োজন তার মধ্যে অন্যতম হল ইংরেজিতে দক্ষ হওয়া। অনেক বায়ার আছে যারা স্পষ্ট কাজের দিক নির্দেশনা দেওয়ার পরেও সেলার ইংরেজি ভালোভাবে না বুঝার ফলে বায়ার এবং সেলারের মাঝে মিসআন্ডারস্ট্যান্ডিং শুরু হয়ে যায়। ফলস্বরুপ অর্ডার ক্যান্সেল, নেগেটিভ ফিডব্যাক। তাই চেষ্টা করবেন, ইংরেজিতে ভালো করার জন্যে। কাজই মানুষের যোগ্যতার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। তাই কাজের উপর খুবই দক্ষ হতে হবে।

✅ আপনি যেহেতু প্রতিনিয়ত অনলাইনে কাজ করবেন, তাই আপনার প্রয়োজন হবে আনলিমিটেড ইন্টারনেট কানেকশনের। লিমিটেড ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে আপনি কিছু শিখতে পারবেন না। ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছ থেকে রিয়েল আইপিসহ একটি ব্রডব্যান্ড কানেকশন নিয়ে নিবেন। তবে যদি আপনার এলাকায় এরকম কোন সার্ভিস না থাকে, তাহলে আপনি মডেম অথবা মোবাইল দিয়ে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন। কাজে গতি আনতে এবং সুথলি কাজ করতে ভালো একটি ডিভাইস খুবই জরুরি। যেটা আপনার সাধ্য অনুযায়ী হলেও চলবে। শুরুতে যোগ্যতা, দক্ষতা এবং বিভিন্ন উপকরণে ঘাটতি থাকতে পারে। এটা স্বাভাবিক। অদম্য ইচ্ছাশক্তি এবং সাহসিকতা নিয়ে সামনে এগিয়ে গেলেই সফল একজন ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব।

©️Fiverr Sure Success

05/06/2024

🔴 সফল ফ্রিল্যান্সার হতে করনীয়।

⭕ একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে করণীয় কি হতে পারে তার সহজ প্রশ্ন, সহজ উত্তর। বাস্তব জীবনে আমরা সরকারি বা বেসরকারি কোন চাকরি করতে গেলে কর্তৃপক্ষকে আমাদের দীর্ঘদিনের শিক্ষাগত যোগ্যতা, চাকরির ঐ সেক্টরে পূর্ব অভিজ্ঞতা, শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন সক্ষমতার সর্বোচ্চ পরিচয় দিয়ে থাকি। তবেই আমরা ঐ চাকরির উপযুক্ত হিসেবে গণ্য হই। ঠিক তেমনি আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্তপেশাকে আপনার উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিবেন, তখন আপনাকে নির্দিষ্ট কোন সেক্টরে নূন্যতম দু'য়েক বছর প্রশিক্ষণ, প্র্যাকটিস এবং রিসার্চ করতে হবে। সেই সাথে দক্ষ ও অভিজ্ঞ হয়ে উঠতে হবে। আপনি যে সেক্টরে কাজ করবেন সে সেক্টর নিয়ে যদি আপনি রিসার্চ না করেন কিংবা দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে না পারেন, তবে এটা জেনে রাখুন যে বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলো অনেক বেশি প্রতিযোগিতামূলক। বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশে যে কতটুকু প্রতিযোগিতামূলক তা আপনি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করে মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ করলেই বুঝবেন। তবে আপনি যদি এ সেক্টরে দু'য়েক বছর ধৈর্য্যসহকারে সময় দিতে পারেন এবং যে সেক্টরে কাজ করবেন ঐ সেক্টরে একদম প্রফেশনাল হয়ে উঠতে পারেন, তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে আপনার আশাকেও ছাপিয়ে যেতে পারবেন। তার কারন, অন্য সবাই ফ্রিল্যান্সিং এর সুযোগ সুবিধা আর অর্থ চিন্তা মাথায় এনে হুমড়ি খেয়ে ফ্রিল্যান্সিং আসে ঠিকই কিন্তু কাজে অনভিজ্ঞতা, অদক্ষতা আর তাদের ক্লায়েন্টকে কথায় কাজে সন্তুষ্ট করতে না পারার কারনে আন্তে আন্তে এ সেক্টর থেকে ঝরে পড়ে। তাই আপনি যদি সত্যিকার অর্থে একজন দক্ষ, অভিজ্ঞ ও সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চান, তবে আপনাকে বেশ কিছু কার্যকরী দিক নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। আশা করি, দিক নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করার চেষ্টা করবেন।

⭕ প্রথমে আপনি কোন সেক্টরে কাজ করবেন, তা স্থির করুন। যদিও কম বেশি সব ক্যাটাগরিতে তুলনামূলক প্রতিযোগিতা আছে। নিজেকে প্রশ্ন করুন, কোন সেক্টরে আপনার আগ্রহ বেশি বা কোন সেক্টরে আপনি আপনার সেরাটা দিতে পারবেন? যেমন ধরুন, Web Design & Development, Programming & Tech, Video & Animation, Digital Marketing, Writing & Translation, Music & Audio, Graphic Design, Data Entry. এগুলোর যে কোনটিতে আপনি চাইলে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। তবে আপনাকে সাজেস্ট করব Web design & development. কারন অনলাইনে যতগুলো কাজ পাওয়া যায় তার প্রায় ৭০ থেকে ৮০% কাজ এ সেক্টরের। এ সেক্টরে বিভিন্ন সুবিধাও রয়েছে। যেমন অন্যান্য সেক্টর থেকে এ সেক্টরে প্রতিযোগিতা কম, সহজে কাজ পাওয়া যায়, অর্থও বেশি। প্রতি মাসে কম করে হলেও ৭০০ থেকে ১০০০ ডলার উপার্জন করা যায়। তবে একটা কথা বলে রাখা ভাল, এ সেক্টরে কাজ করতে হলে সৃজনশীলতা, বিভিন্ন ক্ষেত্রে গাণিতিক সমস্যা এবং ফাংশনাল টার্মসের সমাধান করতে হয়। সেক্ষেত্রে যদি আপনি এ বিষয়ে পিছিয়ে থাকেন তবে আপনাকে অন্য একটি সেক্টরে চেষ্টা করাই ভাল। বৃথা চেষ্টা করে সময় নষ্ট না করাই শ্রেয়। মূলকথা, যে সেক্টরে প্রতিযোগিতা কম, চাহিদা বেশি- ঐ সেক্টরটাই নির্বাচন করবেন। নিজেকে বিচার করে কাজের সেক্টর নির্বাচন করার মধ্যেও সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়াটা অনেকাংশে নির্ভর করে।

⭕ বিশ্বস্ত কোন ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের কাছে মানসম্মত প্রফেশনাল মানের কাজ শিখুন। কারন বায়ার বা ক্লায়েন্ট আপনার কাজের কোয়ালিটি দেখে আপনাকে বিচার করবে। সেটা আপনি অনলাইন বা অফলাইনেও শিখতে পারেন। তবে কাজ শিখার সময় তাড়াহুড়া করবেন না। কেউ আপনাকে শতভাগ কাজ শেখাবে না। তাই ক্লাশের পাশাপাশি আপনি ইউটিউব বা অন্যান্য প্লাটফর্মেও কাজ শিখুন। কোর্স শেষ হলে আপনি ভালোভাবে কোর্সটি দুয়েক বার রিভিশন দিবেন। এতে করে আপনার দক্ষতা বাড়বে।

⭕ প্রতিদিন কমপক্ষে চার ঘণ্টা আপনার এই কাজে সময় দেন। দুই ঘণ্টা ক্লাশ করেন, বাকি দুই ঘণ্টা আপনি নিজে প্র্যাকটিস করেন। বাকি সময়টুকু আপনার অন্যান্য কাজে ব্যয় করুন। সময়কে কাজে লাগাতে শিখুন।

⭕ কোর্স শেষ, রিভিশন দেওয়াও শেষ। এখন কি আপনি মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ করবেন? একদম না। আপনি যেটা করবেন, আপনার কোন সিনিয়রের সাথে সহযোগী হিসেবে কমপক্ষে দশ পনেরটা প্রজেক্টে কাজ করুন। যেটা মার্কেটপ্লেসের টপ রেটেড সেলার বা লেভেল টু সেলাররা প্রতিনিয়িত করে থাকে। তাদের একদিনে অর্ডার আসল বিশ পঁচিশটা। এখন এতগুলো অর্ডার তো একজনের পক্ষে কমপ্লিট করা সম্ভব না। তাই তারা বিভিন্ন গ্রুপ হয়ে কাজ করে। খোঁজ নিয়ে এদের সাথে যুক্ত হউন। যদি আপনি সিনিয়র কারো সাথে অথবা কোন গ্রুপে রিয়েল প্রজেক্টে কাজ করার জন্য যুক্ত হতে না পারেন সেক্ষেত্রে আপনি আগে লোকাল কাজ করতে পারেন। মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ করার আগে এরকম রিয়েল প্রজেক্টে কাজ করলে কাজ এবং মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আপনার ভালো আইডিয়া হবে। আপনার কাজের কোয়ালিটি ভালো হবে, খুব সহজেই আপনি বায়ার ও অর্ডার ধরে রাখতে পারবেন।

⭕ রিয়েল প্রজেক্টে কাজ করার পর আপনি মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ করতে পারেন। সব কাজের নির্দিষ্ট কিছু ধারা আছে। যা ধাপে ধাপে সঠিকভাবে পালন করতে পারলে কাজটা সুন্দর হয়, ঐ কাজে সফলতা আসে। 💌

©️Fiverr sure success

04/06/2024

🔰 ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান।

➡️ তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে বৈশ্বিক ডিজিটালাইজেশন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সুবাদে দেশ দ্রুত এগিয়ে গেলেও চাকরির বাজারের অবস্থা বেশ নাজুক। দেশের প্রায় ৪৭ শতাংশ উচ্চ শিক্ষিত জনগোষ্ঠী বেকার। চাকরির অপর্যাপ্ততা; বিকল্প কর্মসংস্থানের অভাব সহ নানা কারণে দেশে বেকারত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এক্ষেত্রে দেশে বেকারত্ব দূরীকরণসহ বিশাল একটি জনগোষ্ঠীকে স্বাবলম্বী করতে ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। ডিজিটাল আউটসোর্সিংয়ে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দেশ হয়ে উঠছে এখন বাংলাদেশ। বৈশ্বিক এ খাতে বাংলাদেশের প্রায় সাড়ে ৬ লাখ ফ্রিল্যান্সার কাজ করছেন এবং বছরে ৫০ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স দেশে আনছেন। ২০২৫ সালের মধ্যে এ খাতের আয় ২ থেকে ৩ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া অন্যান্য আইটি সেক্টর মিলিয়ে প্রায় ২০ লাখ মানুষ বছরে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আনছে। ২০১১ সালে দেশে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা ছিল প্রায় ১০ হাজার। ২০১৩ সালে তা বেড়ে ৩০ হাজারে দাঁড়ায়। ডিজিটালাইজেশন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে ২০১৭ সালে তা ৫ লাখে দাঁড়ায়। অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী অনলাইন শ্রমিক সরবরাহে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ দেশ। শীর্ষ স্থানে রয়েছে ভারত। বৈশ্বিক ফ্রিল্যান্সার শ্রমিকের ২৪ শতাংশই ভারতের, দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সার বিশ্বের ১৬ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রিল্যান্সার ১২ শতাংশ। বর্তমানে বিশ্বের টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সারদের ৬৪ শতাংশই বাংলাদেশের। একেক দেশ একেক ধরনের আউটসোর্সিং কাজে গুরুত্ব দিচ্ছে। যেমন ভারতের ফ্রিল্যান্সাররা প্রযুক্তি ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে বেশি কাজ করছে, অন্যদিকে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা বিক্রয় ও বাজারজাতকরণ সেবায় এগিয়ে। ✴️

03/06/2024

⏩ ফ্রিল্যান্সিং কি?

🔶 ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) এর অর্থ হল স্বাধীন বা মুক্তপেশা। অর্থাৎ কেউ যদি ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেশ অথবা বিদেশের কোন ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে অস্থায়ীভাবে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য অর্থের বিনিময়ে ঐ প্রতিষ্ঠানের কোন কাজ করে, তবে তাকে ফিল্যান্সিং বলে। এ ধরনের পেশাজীবীকে ফ্রিল্যান্সার বা স্বাধীন পেশাজীবী বলে। এরা স্বনির্ভর (Self-employed)। ফ্রিল্যান্সাররা হল আমাদের দেশের অর্থনীতির নীরব সৈনিক। এরা কাজের উপর খুব বেশি দক্ষ এবং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হয়ে থাকে। এরা নির্দিষ্ট শর্ত বা চুক্তির উপর নির্ভর করে সার্ভিস দিয়ে থাকে। এদের মাসিক আয় নির্দিষ্ট নয়। কাজ পাওয়া বা না পাওয়ার উপড় নির্ভর করে মাসিক আয় কম বেশি হয়ে থাকে।

©️ ফাইভার সিউর সাকসেস।

16/05/2024

THE FUTURE IS META.

In a nutshell, meta-marketing is the sophisticated evolution of traditional marketing. It is the focused marketplace that consumers didn’t know they needed but will soon not be able to live without.

With its ethical foundations and specialized offerings, meta-marketing is set to be the future of how we buy, sell, and interact online.

So next time you hear the term ‘meta market,’ know that it’s more than a buzzword—it’s the way forward.

11/05/2024

Created by Adobe Firefly.

11/05/2024

I am Taspia Nahar, leading the way in digital marketing.

In the world of digital marketing, I am a standout. I got interested in digital stuff early on, when the internet was still new. Since then, I have become really good at digital marketing, covering a lot of different areas like making websites show up on Google (that's SEO), running ads online (PPC), and using social media to promote businesses.

What sets me apart is her knack for keeping up with what's new. I am always learning about the latest trends and tools so I can help my clients stay ahead of the game.

But it's not just about knowing stuff; I am great at getting results for my clients. I trust my client because he really knows what they need, and I find creative ways to help them reach their goals.

Outside of work, I am more passionate about making the tech industry more inclusive. As a woman of color in a field dominated by men, I work hard to open doors for others.
In short, I am a digital marketing whiz who's not only great at what she does but also cares about making a difference in my industry and beyond.

DM Taspia Nahar

16/09/2024

12/09/2024

08/09/2024

07/09/2024

05/09/2024

04/09/2024

03/09/2024

29/08/2024

18/07/2024

17/07/2024

12/06/2024

07/06/2024

06/06/2024

05/06/2024

04/06/2024

03/06/2024

16/05/2024

11/05/2024

11/05/2024

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Videos

Shortcuts

Share

Category

Other Digital creator in Maijdee Court