27/11/2024
ইস!কন কি? ইস!কনের উদ্দেশ্য কি?
ইস!কন এর কথা আসলে মনে করা হয়,
ইসকন স/না/ত/নদের ধর্মীয় সংগঠন।
কিন্তু ই!সকন কি স/না/তন ধর্মীয় সংগঠন?
নাকি স/না/ত/নের নাম বিক্রি করে তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়?
তাহলে চলেন ই/সকন সম্পর্কে একটু জেনে আসি।
ই!সকনের সৃষ্টি কিন্তু ভা/রতে নয়
আমেরিকার নিউইয়র্কে ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার নাম ‘
অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ’।
অবাক হওয়ার মত বিষয়,
এ ব্যক্তি ভা/রতে কোন হি/ন্দু শিক্ষালয়ে লেখাপড়া করেনি,
লেখাপড়া করেছে খ্রিস্টানদের চার্চে।
পেশায় সে ছিলো ফার্মাসিউটিকাল ব্যবসায়ী।
যার পড়াশোনা টা হয় খ্রিস্টান চার্চে,
সে ব্যক্তি কিভাবে স/না/তন ধর্মীয় সংগঠন করে ধর্ম প্রচার করে।?!
স্বামী প্রভুপাদ যখন সনাতনের নাম করে ইসকন প্রতিষ্ঠান করে,
তখন মূলধারার হি/ন্দু/রা এতে বাদা দেয়।
কারন মূলধারার হি/ন্দু/রা বুজতে পারছে,
তাদের নাম বিক্রি করে,
খ্রিস্টান এজেন্টডার হয়ে ই!সকন কি করতে যাচ্ছে।
বাদা দেওয়ার পর ঐ ই!স!কন জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
তার কারণ হলো
ই!স!কন কে বাস্তবায়ন করার জন্য,
কিছু খ্রিস্টান এজেন্টডার কাজ করে যাচ্ছে এখনো। মূলধারার হি/ন্দু/দের ভাবনা যেমন ছিলো
ঠিক তেমন কাজ করে
যাচ্ছে ই!সকন।
যেমন...
হি/ন্দু/দের মন্দির ভেঙ্গে সেখানে করা হচ্ছে ই!সকন মন্দির।
২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর
রশিক রায় জিউ মন্দিরে দুর্গাপূজা নিয়ে
ইসকনপন্থি ও স/না/তন ধর্মালম্বীদের সংঘর্ষ হয়।
এসময় ই!স!কন ভক্তদের হামলায় ফুলবাবু নামে
একজন সনা/তন নিহত হয়।
তাহলে কিভাবে হলো ই!সকন সনা/তন ধর্মীয় সংগঠন?
আসলে ই!সকন হলো একটা উগ্র জ/ঙ্গি সংগঠন।
যারা খ্রিষ্টান এজেন্টডার হয়ে কাজ করে।
তারপর
কেন ইস/কনের সাথে হি/ন্দু ধর্মের লোকদের এত মিল? এত সম্পর্ক?
এত এত মিল যার ফলে তারা হয়ে যাচ্ছে
ইসকন সদস্য ।
তার কারন এক টাই, ধর্মের নাম করে
উগ্র ইসকন চায় মুসলিম হটাতে,
মুসলিম হ/ত্য| করতে।
যার কারনে হি/ন্দু/দের এত মিল ই!সকনের সাথে।
বাংলা একটা প্রবাদ আছে
চোরে চোরে খালাতো ভাই।
নিষিদ্ধ করা হোক ই!সকন কে।
বাংলাদেশ একটা মুসলিম রাষ্ট্র।
তার জন্য উগ্র সংগঠন ইস!কনকে নিষিদ্ধ করা হোক।
কারন ইস/কনের উদ্দেশ্য মুসলিম হটানো।
এ সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্য
মধ্যযুগের চৈতন্য’র থেকে আগত।
চৈতন্য’র অনতম থিউরী হচ্ছে-
“নির্যবন করো আজি সকল ভুবন”।
যার অর্থ- সারা পৃথিবীকে যবন মানে মুসলমান মুক্ত করো।
ই!সকন ঠিক এটাই করে যাচ্ছে মুসলিমদের সাথে ।
তা নিচে তুলে ধরা হলো।
১) ২০১৪ সালে স্বামীবাগে তারাবীর নামাজে বাধা দেয় ইস!কন ।
২) ২০১৬ সালে সিলেটে ইস!কন মন্দির থেকে
পার্শ্ববর্তী মসজিদের মুসল্লীদের উপর
গু!লি বর্ষণের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় ইস!কনীদের হামলায় ডজনখানেক মুসল্লী গুরতর আহত হয়।
৩) ই!সকনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দেয়ায় ২০১৬ সালে খুন হয় সিলেটের এক মসজিদের ইমাম।
৪) ২০১৯ সালে চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্কুলে ই!সকন ফুড ফর লাইফের খাবার বিতরণ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
যেখানে দেখা যায় শিশুদের খাওয়ার
পূর্বে 'হরে কৃষ্ণ' জপতে বলা হচ্ছে।
৫) বুয়েটের আলোচিত আবরার ফা/হাদ হ&ত্যার মূল আসামী আমিত সাহা ইস!কন এর সদস্য ছিলো।
এরকম আর বহু ঘটনা ঘটাচ্ছে আমাদের চোখের আড়ালে।
উগ্র সংগঠন ই!সকন। বর্তমানে সব চেয়ে বেশি আলোচিত।
বাংলাদেশে লাভ জি/হা/দ প্রতিরোধ এর নামে,
যে নোংরামি করছে হি!ন্দু/রা।
এসব করার পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান উগ্র সংগঠন ই!সকনের।
ই!সকনের সহায়তায় বাংলাদেশে এসব হচ্ছে ।
বর্তমানে চন্দ্র নাথ পাহাড় ইস্যু নিয়ে
মুসলিম আর হি/ন্দু/দের মধ্যে বিবেদ
সৃষ্টি করার জন্য হিন্দুদের পাশে গিয়ে সামিল হচ্ছে
ই!সকন।
তারা একতা বদ্ধ হয়ে মুসলিমদের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হবে।
আর তার জন্যেই বলা হয় চোরে চোরে খালাতো ভাই।
সংগৃহিত, সংযোজিত & পরিমার্জিত