Firoz's Tale

Firoz's Tale Assalamualaikum�.I'm a professional freelancer and digital marketer. you are welcome.

Guess the mistake 🕵️
31/01/2025

Guess the mistake 🕵️

গুড চয়েজ। সারজিস আলম 🌸🌸🫶💐
31/01/2025

গুড চয়েজ। সারজিস আলম 🌸🌸🫶💐

😌
15/12/2024

😌

পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম স্থানের নাম হলো মাউন্ট এভারেস্ট এবং সবচেয়ে গভীরতম স্থান হলো প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা ট্রেন্স। দ...
05/11/2024

পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম স্থানের নাম হলো মাউন্ট এভারেস্ট এবং সবচেয়ে গভীরতম স্থান হলো প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা ট্রেন্স। দুই স্থানেই পৌঁছানো প্রথম মানুষটি কে জানেন?

তিনি "ভিক্টর ভাসকেভো"! যার পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত এডভেঞ্চারের নেশা।

পৃথিবীর ৭ মহাদেশের ৭টি সর্বোচ্চ চূড়ায় এবং পৃথিবীর মহাসমুদ্রের সবচেয়ে গভীরতম ৫ স্থানে অভিযান সফল করেছেন তিনি"

এক্স মার্কিন নেভিয়ান ভিক্টর মহাসমুদ্রের সবচেয়ে গভীরতম ৫ স্থানে যে অভিযান করেছিলেন, সেখানে সলো অভিযান ছিলো দুইটি।

এমনকি গত বছরেও তিনি মহাকাশ ভ্রমনের অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছেন!

শুধু তাই নয়, উত্তর মেরু আর দক্ষিন মেরুর শেষ বিন্দুতে স্কি করে এসেছেন তিনি।

এই মানুষটা তার জীবদ্দশায় এমন এমন অভিযান করেছেন যে রিস্ক ফেক্টর বিবেচনা করলে বেঁচে থাকাটা মহা বিস্ময়! কিন্তু রাখে আল্লাহ মারে কে!

টাইটানিক সিনেমার পরিচালক জেমস ক্যামেরন ৩২ বার ডুবন্ত টাইটানিক দেখতে বার বার অতল সমুদ্রে অভিযান করেছেন!

টাইটানিক তো মাত্র ১২০০০ ফুট নিচে, ভিক্টর প্রথম একা মানুষ হিসেবে পৃথিবীর গভীরতম স্থান মারিয়ানা ট্রেন্সের গভীরে সফল অভিযান করেছিলেন! সমুদ্রের ৩৫০০০ হাজার ফুটে নিচে ছোট্ট একটা সামবেরিন নিয়ে ল্যান্ড করিয়েছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম যায়গায়।

যেখানে পানির চাপ ছিলো প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে ১৬০০০ পাউন্ডের বেশি! দুর্ঘটনা ঘটলে পানির প্রেসারে চেপ্টা হয়ে মৃত্যু বরন করতে হতো। তবুও এডভেঞ্চার নামক নেশাটা তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। সফল ভাবে বেচে ফিরেছিলেন তিনি।

মানুষের এই অদম্য এডভেঞ্চারাস একটিভিটি পৃথিবীর মানচিত্র পাল্টে দিয়েছিলো একসময়। অনেক কিছুই আমরা উপভোগ করছি যা মানুষের মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে অর্জন করতে হয়েছে।

আর আপনি কিনা নিজের ছোট-খাটো লক্ষ্যগুলো পূরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছেন! কেন?

উঠে দাঁড়ান। আবার পরিকল্পনা করুন। পরিশ্রম করুন। লেগে থাকুন।
সফলতা আসবে ই_ইনশাল্লাহ। (সংগৃহীত)

একটা ছেলেকে ইন্টারভিউ বোর্ডে জিজ্ঞেস করা হলো , আচ্ছা বলো দেখি তোমার একটা পজিটিভ দিকের কথা যেটা দিয়ে তুমি আমাদের ইম্প্রেস...
30/10/2024

একটা ছেলেকে ইন্টারভিউ বোর্ডে জিজ্ঞেস করা হলো , আচ্ছা বলো দেখি তোমার একটা পজিটিভ দিকের কথা যেটা দিয়ে তুমি আমাদের ইম্প্রেস করতে পারো ।

ছেলেটা একটু ভেবে নিয়ে উত্তর দিলো , স্যার আমার সিভির দিকে তাকালে দেখবেন আমার রেজাল্ট খুব একটা ভালো না । এরপরেও ৯৫ জন কে টপকে রিটেন এক্সামে ১ম হয়ে আপনাদের সামনে বসে ভাইভা দিচ্ছি স্যার । এইটাই আমার সব থেকে পজিটিভ দিক ।

বোর্ড থেকে উত্তর এলো ,এটা কি আর অমন পজিটিভ দিক ? ব্যাখ্যা করো তো !!

ছেলেটার উত্তর , স্যার আমার সাথে মাধ্যমিক এ rank করা একটা ছেলে এক্সাম দিতে এসেছে । আমার সাথে HS এ rank করা একটা ছেলেও এক্সাম দিতে এসেছে ।

মানুষের অনেক কথাই শুনেছি বেকার জীবনে আমি । এতোকিছু শোনার পরেও নিজেকে তৈরি করে আজকে এই জায়গায় আসছি স্যার । রিটেনে টিকে যাওয়ায় আপনারা আমাকে ডেকেছেন । নইলে ডাকতেন না । স্যার ,আমি মনে করি এইটাই আমার সব থেকে পজিটিভ দিক ।

আমি ফাইট করতে জানি । হারতে জানি না । আমি জানি এইখানে আমার চাকুরী না হলেও আরেকটা জায়গায় আমি ঠিক চাকুরী জুটিয়ে নিতে পারবো । বোর্ড তার এটিচিউডে ইম্প্রেস হয়েছিল । জবটা পেলো সেই ছেলেটাই ।

দিস ইজ কলড এটিচিঊড ।
কোন মোটিভেশনাল ভিডিও দেখে এই মনোভাব আসে না ।
সারাদিন বসে ইউটিউবিং করে এই মনোভাব গড়ে তোলা যায় না!
এই মনোভাব আর সাহস আসে অদম্য পরিশ্রম থেকে ।

সকাল বেলা অফিসে যাওয়ার সময় আমি দুই ধরনের ছেলে দেখি ।
একদল আছে বসে বসে বইয়ের পাতা উল্টায় । আরেকদল আছে সারারাত স্পেশাল ওয়ানের সাথে কথা বলে দিনের বেলা দুপুর ১ টা অব্দি ঘুমাতে থাকে ।

দুইজনের রেজাল্ট কখনোই একরকম হবে না । সবাই চ্যালেঞ্জ নিতে পারে না । যতো গভীর গর্তে পড়বেন চ্যালেঞ্জ ঠিক ততোটাই কঠিন হবে ।

বেকারত্বের টেস্ট কি জিনিস সেটা এক্সাম দিয়ে ফেল না করা পর্যন্ত টের পাবেন না । যেদিন টের পাবেন সেদিন বুঝে ফেলবেন পায়ের নিচে আর মাটিটা নাই । ওইদিন ক্লাস ফাইভের বৃত্তিও কাজে আসবে না । কোন মোটিভেশনাল গল্পও কান দিয়ে ঢুকবে না ।

জীবন থেকে যদি পালাতেই থাকেন , তাহলে জীবনও আপনাকে তাড়িয়েই বেড়াবে । আর যদি ফেস করতে শিখেন , চোখ বুজে চ্যালেঞ্জ নিতে শেখেন তাহলে দেখবেন একটা না একটা প্ল্যাটফর্ম পেয়ে গেছেন ।

ভুল করাটা সমস্যা নয় । ভুল না শোধরানোটাই সব থেকে বড় সমস্যা ।ধৈর্য্য হারাবেন না। চেষ্টা চালিয়ে যান।

(জানি যত সুন্দর লেখনীই কালেক্ট করি না কেন, খুব কম মানুষই লাইক দিবে।

মূল ভবনে আ’ঘা’ত করার সময় তিনি গ্রাউন্ড ফ্লোরে ছিলেন। ভবনের চারদিক ঘিরে ফেলে দা’ন’ব বাহিনী। ওদের উপস্থিতি টের পাওয়ার সঙ্গ...
22/10/2024

মূল ভবনে আ’ঘা’ত করার সময় তিনি গ্রাউন্ড ফ্লোরে ছিলেন। ভবনের চারদিক ঘিরে ফেলে দা’ন’ব বাহিনী। ওদের উপস্থিতি টের পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি উপরের তলায়, ঠিক যেখানে তিনি লুকিয়ে থাকতেন, সেখানে চলে গেলেন। তাঁর এর দৌড়ঝাঁপ দেখে ফেলে ওরা। উপরে ওঠার মুহূর্তেই ওরা আবার তাঁকে লক্ষ করে ট্যা’ঙ্ক থেকে হা’ম’লা চালায়। তিনি মা’রা’ত্ম’কভাবে আ’হ’ত হন এবং একটা হাত শরীর থেকে বি‘চ্ছি’ন্ন হয়ে যায়। তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে তাঁর জায়গায় গিয়ে বসলেন। এরমধ্যে শ’য়’তা’ন বা‘হিনী তোড়জোড় করে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে লাগল। তিনি তা টের পেয়ে এক হাতেই দু দুটো গ্রে’নে’ড নিক্ষেপ করেন ওদেরকে ল’ক্ষ্য করে। ওরা সাহস হারিয়ে ফেলল। যে গতিতে উপরে ওঠার চেষ্টা করেছিল তারচেয়ে দ্বিগুণ গতিতে পুনরায় নিচে নেমে গেল।

বাহিরে রুদ্ধদ্বার বৈঠক। সিদ্ধান্ত হল ড্রো’ন প্রবেশ করিয়ে তাঁর অবস্থান শনাক্ত করা। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ড্রো’ন ব্যবহার করল তারা। তিনি শরী’র থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার র’ক্তা’ক্ত হাত নিয়ে দেখছিলেন সব। তাঁর এক হাতে ছিল লাঠি। যখন ড্রো’ন তাঁর কাছাকাছি আসল ঠিক তখনই তিনি লাঠি নিক্ষেপ করলেন ড্রো’ন এর উদ্দেশ্যে। তাঁর এই অবস্থান শনাক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরো বিল্ডিং গু’ড়ি’য়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী ট্যাং’ক শে’ল্ড ব্যবহার করল ওরা এবং তিনিও তাঁর সামনের কাতারে থেকে লড়াই করার এক অবিস্মরণীয় ও ঐতিহাসিক অভিযাত্রা শেষ করলেন। আল্লাহতালা তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন!!

©

I've received 200 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
19/10/2024

I've received 200 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

🤣
18/10/2024

🤣

16/10/2024
বয়স যদি হয় ১৮-২৫ তাহলে এই বিষয়গুলো আপনার জন্য।১. যাদের পাসপোর্ট নেই তারা ৫ বা ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করে ফেলুন।২. পুলিশ ...
15/10/2024

বয়স যদি হয় ১৮-২৫ তাহলে এই বিষয়গুলো আপনার জন্য।

১. যাদের পাসপোর্ট নেই তারা ৫ বা ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করে ফেলুন।

২. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট করে রাখুন।

৩. ২-৩ ধরনের CV তৈরি করে রাখুন।

৪. একটা ইনকাম সোর্স তৈরি করুন বা এমন একটা দক্ষতা অর্জন করুন যা দিয়ে ইনকাম করা যায়।

৫. ফ্যামিলি সাপোর্ট ভালো থাকলে দেশ-বিদেশ ট্রাভেল এর চেস্টা করুন।

৬. ইংরেজিতে দক্ষ হয়ে উঠুন।

৭. গাড়ী ড্রাইভিং শিখে রাখুন।

৮. কম্পিউটারের বেসিক প্রোগ্রামগুলো শিখে রাখুন।

৯. রান্না বা নিজের খাবার নিজে তৈরী করা শিখুন।

১০. বিনোদনের পিছনে সময় নষ্ট না করে পেশাদার যেকোনো কাজ শিখে রাখুন।

১১. ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসুন।

১২. ভাগ্যে থাকলে বিদেশ যাবেন, তাই বলে কাজ বন্ধ না করে কাজ শিখুন অথবা চাকুরি করুন,
ডিপ্রেশন আসবে না, বিদেশ গিয়ে কাজ করতে হতাশ হবেন না।

একটা সময় যখন নিজের আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভূগবেন।
তখন এসবকিছুর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারবেন।

সবশেষে সবার জন্য দোয়া রইল ও আমার জন্য দোয়া করবেন।

ভোলানাথ লিখেছিল ,তিন-চারে নব্বই —গণিতের মার্কায়কাটা গেল সর্বই ।তিন চারে বারো হয় ,মাস্টার তারে কয় ;‘ লিখেছিনু ঢের বেশি...
14/10/2024

ভোলানাথ লিখেছিল ,
তিন-চারে নব্বই —
গণিতের মার্কায়
কাটা গেল সর্বই ।
তিন চারে বারো হয় ,
মাস্টার তারে কয় ;
‘ লিখেছিনু ঢের বেশি ‘
এই তার গর্বই ।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

🌸
13/10/2024

🌸

এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯ টায় অফিসে ঢুকতো, তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।সে...
13/10/2024

এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া।
সে প্রতিদিন ৯ টায় অফিসে ঢুকতো, তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।

সে যে পরিমাণ কাজ করত তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।

ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত,এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে।
সিংহ ভাবল পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয় তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।

কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।

তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।
কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো,তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে।

সে একটা মাকড়সাকে নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোন কল মনিটর করবে আর নথিপত্র রাখবে।

সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে।

ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।

কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল।
আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি।

আমাদের কর্মী পিঁপড়া যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়,সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।

নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।

সিংহ সিদ্ধান্ত নিল পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে,সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সিংহ ঝিঁঝি পোকাকে ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল।
ঝিঁঝিপোকা প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।

কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে ঝিঁঝি পোকার একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো।

কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে ঝিঁঝিপোকা নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।

পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।

ঝিঁঝিপোকা পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল,‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।

পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল,সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল,তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে।
ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো,এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি,কর্মী ছাঁটাই করা হোক।

পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো।

বলুন তো কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?

ওই হতভাগ্য পিঁপড়া।😥

কারণ পেঁচার রিপোর্টে লেখা ছিল, এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।

একবার চাকরির ইন্টারভিউতে একজনকে কোম্পানির বস একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করে সেই প্রশ্ন শুনে প্রায় ২০০ জন মানুষ চুপ হয়ে যায়!প্রশ্...
12/10/2024

একবার চাকরির ইন্টারভিউতে একজনকে কোম্পানির বস একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করে সেই প্রশ্ন শুনে প্রায় ২০০ জন মানুষ চুপ হয়ে যায়!

প্রশ্নটা এমন ছিল, মনে করুন এক ঝড়ের দিনে আপনি আপনার গাড়ী ড্রাইভিং করছেন আপনি একটি বাস স্টপ অতিক্রম করার সময় দেখলেন সেখানে ৩ জন লোক দাঁড়িয়ে আছে। প্রথমজন একজন সুন্দরী নারী যাকে আপনি মনপ্রাণ দিয়ে ভালোবাসেন এবং সারা জীবনের জন্য কাছে পেতে চান। দ্বিতীয়জন আপনার খুব পুরোনো এক বন্ধু যে একবার আপনার জীবন বাঁচিয়েছিল এবং তৃতীয়জন এক বৃদ্ধা মহিলা যাকে খুব অসুস্থ্য দেখাচ্ছিল। আপনার গাড়িতে মাত্র একজনকেই বসতে দেওয়া সম্ভব।

এমতবস্থায় আপনি কাকে আপনার গাড়িতে উঠতে বলবেন? বৃদ্ধাকে? কারণ এটা নৈতিকতার প্রশ্ন এবং তিনজনের মধ্যে তার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। আপনি আপনার বন্ধুকে উঠাতে পারেন কেননা সে আপনার জীবন বাঁচিয়েছিল। কিন্তু বৃদ্ধা এবং বন্ধু দু-জনকেই ছাড়তে হবে যদি আপনার পছন্দের মানুষটি হারাতে না চান।

প্রায় ২০০ জন প্রার্থীকে এই একই প্রশ্ন করা হয়েছিল এবং তাদের মধ্যে একজনের উত্তর ছিল সম্পূর্ণ আলাদা আর তাকেই চাকরীটা দেওয়া হয়েছিল। জানেন, সেই ব্যতিক্রমী উত্তরটি কি ছিল? তিনি খুব সহজে বলেছিলে, “এ রকম পরিস্থিতিতে আমি গাড়ি থেকে নেমে চাবিটা পুরোনো বন্ধুর হাতে দিয়ে বলতাম, বৃদ্ধ মহিলাটিকে হাসপাতালে পৌছে দিতে এবং আমার প্রিয় মানুষটির হাত ধরে দাঁড়িয়ে থাকতাম যতক্ষন না পরবর্তী বাস আসে।”

এই উত্তরটি আসলেই সবার দৃষ্টিভঙ্গী পাল্টে দিয়েছিল এবং সবাইকে এটা ভাবতে শিখিয়েছে যে, “ব্যতীক্রমী কিছু ভাবো।” প্রত্যেকেই সফলতা এবং সেটি করার ক্ষমতার প্রবৃতি নিয়ে জন্মায়। কিন্তু একজনই সফলতা পায় যে কিনা ব্যতিক্রম!! সুতরাং সব সময় নিজেকে ইউনিক করার চেষ্টা করবেন।

12/10/2024

গ্রাম গঞ্জের বাজারে কিছু অকল্পনীয় আনন্দঘন মুহূর্ত 🥰🌸👌

12/10/2024

#জীবন
আমার প্রিয় লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭ বছর বয়সে আর আমার প্রিয় আর্টিস্ট পাবলো পিকাসো বিয়ে করেছিলেন ছিয়াত্তর বছর বয়সে। সবচেয়ে বেশি বয়সে নোবেল পাওয়া মানুষটির নাম লিওনিদ হুরউইজ, তিনি বেশি না মাত্র ৯০ বছর বয়সে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন! অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি বয়সে অস্কার পুরস্কার পেয়েছেন ইমানুয়েল রিভা, মাত্র ৮৫ বছর বয়সে!।

এদের কথা বলার কারণ হচ্ছে- একটা নির্দিষ্ট বয়সের পরেই এদেশের ছেলেমেয়েদের একটা বড় অংশ বলতে থাকে: আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবেনা। এভারেস্টে উঠবো কীভাবে? বয়স আছে?
তাদের জানিয়ে রাখি- সবচেয়ে বেশি বয়সী যে মানুষটি এভারেস্টে উঠেছেন তাঁর নাম ইউকিরো মুইরা, তার বয়স ছিল মাত্র ৮১ বছর! সবচেয়ে বেশি বয়সে সাহিত্যে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন ডরিস লেসিং, মাত্র ৮৮ বছর বয়সে।

একবার না পারলে হাল ছেড়ে দিয়ে ফ্যানে ঝুলে পড়ার দরকার নেই। ফ্যানে ঝুলে পড়ার আগে তোমার আফসোস হওয়া উচিত- কি কি করোনি, কোথায় কোথায় যাওনি ভেবে! স্নো ফল দেখেছ? আইফেল টাওয়ার দেখেছ? সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় দেখেছ?

হাল ছেড়ে দিওনা। জীবনটা এ প্লাস, বি প্লাসের না। কারণ সফলতার মার্কশিট বলে কিছু নাই। যদি থাকতো তাহলে ড্রপ আউট স্টুডেন্ট বিল গেটস বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হতেন না, মার্ক জুকারবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্তফা দেওয়ার দশ বছর পর অনারারি ডক্টরেট পেতেন না অথবা মৃত্যুর পর ভ্যান গঘ পৃথিবীর সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ শিল্পী হতেন না।

জীবনের বেঁচে থাকার দিনগুলি থাকে জীবনের সবচেয়ে পরিশ্রম করার দিনগুলিতে, জীবনে বারবার হেরে যাওয়ার দিনগুলিতে। কতো দিন গেছে একটা অংক না পেরে ১৬ পাতা খরচ হয়েছে, মেলেনি! কতো দিন গেছে একটা ভালো লেখা লিখতে না পারার দুঃখে পুরো ডায়েরি কুচি কুচি করে ছিঁড়ে নতুন ডায়েরি নিয়ে বসেছি!

তুমি যদি ৬০ বছর বাঁচো, জন্মের দিন থেকে প্রতিদিন একটি করে বই পড়ো তাহলে তোমার মোট পড়া বইয়ের সংখ্যা কয়টি হবে জানো? মাত্র একুশ হাজার নয়শটি! আমি হিসেব করে দেখলাম আমার সংগ্রহে আছে প্রায় চারহাজারটি। লাইব্রেরী থেকে যদি একহাজার বই নিয়ে পড়ে থাকি তাহলে মোট পড়া বইয়ের সংখ্যা হবে টেনেটুনে পাঁচহাজার। এটা কোনো কথা?
আমি এখনো হাল ছেড়ে দেইনি। আমার টার্গেট ত্রিশ হাজার বই শেষ করার। আমি আনন্দ নিয়ে টার্গেটের দিকে হামাগুড়ি দিচ্ছি।

মনে রেখো, জীবনটা রেস নয়, জীবনটা জার্নি! জীবনের সবচেয়ে আনন্দ থাকে জীবনে হাল ছেড়ে না দেওয়ায়। আর যাইই হোক- জীবনের শেষদিন পর্যন্ত লেগে থাকার মজাটা কিন্তু জীবন শেষ হয়ে গেলে পাবেনা।

#𝑪𝒐𝒍𝒍𝒆𝒄𝒕𝒆𝒅

12/10/2024

যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের (এনএইচএস) বিজ্ঞানীরা একটি নতুন রক্তের গ্রুপ আবিষ্কার করেছেন। এই নতুন রক্তের গ্রুপ বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে। এই আবিষ্কার ৫০ বছরের পুরোনো রহস্যের সমাধান করেছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ গ্লুচেস্টারশায়ারের এনএইচএস ব্লাড অ্যান্ড ট্রান্সপ্লান্ট (এনএইচএসবিটি) বিজ্ঞানীদের একটি গবেষক দল ‘এমএএল’ নামে একটি রক্তের গ্রুপ খুঁজে পেয়েছে। তারা ১৯৭২ সালে আবিষ্কৃত ‘AnWj’ রক্তের গ্রুপ অ্যান্টিজেনের জেনেটিক পটভূমি শনাক্ত করেছে। তবে নতুন এই পরীক্ষার আগে পর্যন্ত বিষয়টি অজানা ছিল।

এনএইচএসবিটির সিনিয়র গবেষণা বিজ্ঞানী লুইস টিলি বলেছেন, এই আবিষ্কারের ফলে বিরল রোগীদের আরও ভালো চিকিৎসা দেওয়া যেতে পারে। ২০ বছর ধরে এই প্রকল্পে কাজ করা মিসেস টিলি বিবিসিকে বলেছেন, কতজন লোক এই পরীক্ষা থেকে উপকৃত হবেন তা সংখ্যায় বলা বেশ কঠিন। যা হোক, প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় ৪০০ রোগীর জন্য শেষ অবলম্বন এনএইচএসবিটি।

বিজ্ঞানী লুইস টিলি বলেন, ‘এই আবিষ্কারের ফলে শুধু থ্যালাসিমিয়া বা রক্তের ক্যানসারে ভোগা রোগীরা নন, বিরল অসুখে ভোগা রোগীদেরও আরও ভালো চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া যাবে। এই আবিষ্কার রক্তদান প্রক্রিয়াকে আরও নির্ভুল ও নিরাপদ করে তুলবে।’

প্রত্যেক মানুষেরই লোহিত রক্তকণিকার পর্দার বাইরে প্রোটিন থাকে, যা অ্যান্টিজেন নামে পরিচিত। কিন্তু কিছু মানুষের এতে ঘাটতি দেখা দিতে পারে। জেনেটিক মাধ্যমে এনএইচএসবিটি-এর আন্তর্জাতিক ব্লাড গ্রুপ রেফারেন্স ল্যাবরেটরি এই প্রথম নতুন এক পরীক্ষা করেছে, যা এই অ্যান্টিজেন ঘাটতি থাকা রোগীদের নির্ভুলভাবে শনাক্ত করতে পারবে। এই পরীক্ষা বিরল রক্তের গ্রুপের মানুষদের সহজেই খুঁজে বের করতে পারবে।

ল্যাবরেটরির প্রধান নিকোল থর্নটন বলেন, ‘এএনডব্লিউজে-র জেনেটিক ভিত্তি এতদিন ছিল রহস্যে মোড়া। সেই রহস্যভেদের পর রক্তের শ্রেণিবিভাগ ও রক্তদান প্রক্রিয়া আরও সহজ ও নির্ভুল হবে। এছাড়া অস্থিমজ্জার প্রতিস্থাপন থেকে শুরু করে অটোইমিউন রোগে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা এবং রক্তের সংকট মোকাবিলাতেও এই আবিষ্কার ইতিবাচক ভূমিকা নেবে।’

সূত্র : সায়েন্স এলার্ট

Address

Lalmonirhat
Lalmonirhat

Telephone

+8801324132736

Website

Http://www.youtube.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Firoz's Tale posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Firoz's Tale:

Videos

Share