Masum Billah Al Mujaddedi

24/04/2024

21/04/2024

এডমিন : মোঃ মাসুম বিল্লাহ আল মোজাদ্দেদী

20/04/2024

___আমার মহান জেন্দাপীর গাউছুল আজম, হযরত খাজাবাবা শাহ্ এনায়েতপুরী (র:) জামানার শ্রেষ্ঠ মুরাদ ফকির, হেদায়েতের নূর, দ্বীন দুনিয়ায় কোহিনুর, ফাঁয়েজে গঞ্জুর, বিশ্ব বরেণ্য আউলিয়ার সম্রাট,

আখেরী ঈমাম, আখেরী মোজাদ্দেদ, বিশ্ব বিশ্রুত আধ্যাত্মিক মহা সাধক, আরেফে কামেল, মোর্শেদে মোকাম্মেল, খাজায়েনে রহমত, আফজালে জামানিয়া, হাদিয়ে আগা, খুরশিদে এস্কাশ, আল্লাহ ও রাসূল পাকের এস্ক ও মহব্বতের সূর্য্য, হযরত দয়াল পীর দস্তগীর রৌশন জমির, কেবলায়ে দোজাহান ,

আখেরী মোজাদ্দেদ হযরত মৌলানা খাজা শাহ্ মুহাম্মদ ইউনুছ আলী এনায়েতপুরী নকশেবন্দী মোজাদ্দেদী আল ওয়াইসী, আল ক্বাদরী ওয়াল চিশতি, (র: আ:) ছাহেব। আমার মহান জেন্দাপীরের পবিত্র রওজা শরীফ : সিরাজগঞ্জ জেলার, এনায়েতপুর, নামক স্থান |

"আমার পীর আখেরী জামানার মহান মোজাদ্দেদ ||

বিশ্ব শান্তি মঞ্জিল, এনায়েতপুর পাক দরবার শরীফ, সিরাজগঞ্জ

16/04/2024

খাজা এনায়েতপুরী অনলাইন গ্রুপ

14/04/2024

“মাদারগঞ্জের জনাব জসমতুল্লা সরকার একদিন দরবার শরীফে বসে ওরছ শরীফের উপর নানা প্রকার বাধা বিপত্তির কথা চিন্তা করে মনে মনে ভাবতেছিলেন যে ওরছ শরীফের উপর শত্রুরা যে রকম শত্রুতা শুরু করেছে তাতে হয়ত অদুর ভবিষ্যতে আর ওরছ শরীফের মাহফিল করা সম্ভব হবে না।

এমন সময় হযরত খাজাবাবা এনায়েতপুরী (র:) হঠাৎ হুজুরা শরীফ থেকে বের হয়ে উক্ত সরকার সাহেবের নিকটে গিয়ে ফরমালেন, "বাবা তুমি কি চিন্তা করতেছ,,,? রাছুলুল্লাহ্ (সঃ) আমাকে জানিয়েছেন ওরছ শরীফের মাহফিল কিয়ামত পর্যন্ত কায়েম থাকবে। মানুষ আনজাম না করলে আল্লাহর ফেরেস্তারা এর আয়োজন করবে।"

তথ্যসূত্র: হযরত খাজা এনায়েতপুরী (র:)-এর অলৌকিক জীবন কিতাব ।

লেখক : হযরত খাজাবাবার একমাত্র ভাতিজা ও সার্বক্ষণিক খাদেম হযরত খাজা সিরাজুল হক এনায়েতপুরী (র:)

05/04/2024

শাহান শাহে তরিকত, হযরত খাজা মুহাম্মদ ইউনুছ আলী এনায়েতপুরী (র:) অমিয় বানী :

“যারা ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত আছেন, তাহাদের কর্তব্য কোন মহাপুরুষের দামন (রজ্জু) শক্ত করে ধরা। সে মহাপুরুষ যে কোন দেশেই থাকুক, তাঁদের নিকট হতে আধ্যাত্মিক শিক্ষা হাসিল করে, মৃত দেল জিন্দা করে, কালেমা "লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ" ছিনার ভিতর দাগ করে নেয়া। কারণ এ কালেমা ইসলামের মূল। কামেল মুর্শিদ এই কালেমা ছিনার ভিতর এমনভাবে দাগ করে দেবেন যে সে দাগ কখনও মুছবে না। এই কালেমা হামেশা অভ্যাস করলে ছিনা উজ্জ্বল হবে ও সে আল্লাহ রসুলের প্রিয় পাত্র হবে।"

___হযরত খাজাপীর এনায়েতপুরী (র:)

05/04/2024

03/04/2024

হে তামাম দুনিয়ার মোমেন মুসলমানগণ। যদি খোদার গজব হইতে বাঁচিতে চাও, তাহা হইলে শেষ রাতে সুখের বিছানা ছাড় আর খোদা পাককে এই নাম ধরিয়া ডাক "ইয়া আল্লাহ, ইয়া রাহমান, ইয়া রাহিম। তবেই তোমরা খোদার গজব হইতে বাঁচিবে। আর সারা দুনিয়া রহমতে ভরিয়া যাইবে। দুনিয়ায় শান্তি আসিবে, কোন সন্দেহ নেই।

_ হযরত খাজাবাবা শাহ এনায়েতপুরী (র:)

03/04/2024

যমুনা কাছে এলে যাকেরদের সুবিধা হয়......
এটাও খাজা হুজুরের একটি কারামত বটে।তখন চাঁনপুর স্টিমার ঘাট এনায়েতপুর হতে ৫/৬ মাইল উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত ছিল। সেখানে স্টিমার হতে নেমে যাকেরদের আসা কত যে কষ্টকর হতো তা সহজেই অনুমেয়। এমনই কোন একদিনে পীর বাবাকে বাতাস করতেছি। হঠাৎ তিনি প্রশ্ন করলেন:বাবা,আমার মুরিদান গরীব,তারা এত দূর-রাস্তা আসতে কত কষ্ট করে!তাই চাঁনপুর ঘাট-টা কাছে হলে খুব ভাল হয় । এই কথাটা আমাকে শুনিয়ে শুনিয়ে পীর বাবা অন্তত:তিনবার পুনরাবৃত্তি করলেন।
শেষবারে রাগান্বিত হয়ে পীর বাবা আমাকে প্রশ্ন করলেন:তুমি কথা বলনা!যমুনা কাছে আসলে যাকেরদের কত উপকার হয় কত সুবিধা হয়না?আমি তখন হুজুরের কথায় সায় দিয়ে বলে উঠলাম:হ্যাঁ বাবা যমুনা কাছে আসলে যাকেরদের সুবিধা হয়।
বাবা আমার মুখ হতে কথা টেনে নিয়ে উচ্চস্বরে বলে উঠলেন:হ্যাঁ বাবা। যমুনা কাছে আসলে যাকেরদের খুব সুবিধা হয়!
পরবর্তীতে যমুনা ভাঙ্গনের তীব্রতা এতই বাড়ল এবং নদী এতই নিকটে আসল যে আমাদের গোদা এলাকার অস্তিত্ব দারুণভাবে বিপন্ন হয়ে পড়ল । তখন ইংরেজী ১৯৮২-৮৩ সালে যমুনা যদি হঠাৎ ঐশী ইচ্ছায় অর্থাৎ আল্লাহর খাচ দয়ায় ভাঙ্গন বন্ধ না হতো তা হলে এতদিনে যমুনা আনাদের এলাকা ভেঙ্গেও আরো দুই/চার/পাঁচ মাইল পশ্চিমে চলে যেত!আল্লাহর আপার অনুগ্রহে তাঁর মহান ওলীর
(খাজা বাবার)ইজ্জত-সম্মান আল্লাহ স্বয়ং রক্ষা করেছেন। তাই আমরা আল্লাহর দরবারে হাজার কোটি শুকরীয়া আদায় করি এবং প্রার্থনা করি যেন কিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহপাক এই জনপদকে সালামত রাখেন এবং যমুনা নদীকে যাকেরান-আশেকানদের খাদেম করে রাখেন।
পীরজাদা হযরত মৌ:শাহ সুফি খাজা কামাল উদ্দিন (নূহ মিয়া)

01/04/2024

30/03/2024

নফসের সকল প্রবনতার উর্ধ্বে থাকার নামই হচ্ছে রোজা।
-খাজা বাবা শাহ এনায়েতপুরী (রহঃ)

29/03/2024

প্রত্যেক দমে দমে আল্লাহকে ডাক। দিলকে আল্লাহর তাজাল্লীতে আলোকিত করিয়া যাও। তবে আবাদুল আবাদ তক (অনন্তকাল) জিন্দা থাকিবে। এই রকম জেন্দা থাকার যোগ্য হইয়া মর। খোদাতায়ালা এরকম যোগ্য পুরুষ হইবার জন্যই তোমাদের পয়দা করিয়াছেন।

দরবারে শাহান শাহে তরিকৎ পীরানে পীর দস্তগীর
হজরত খাজা বাবা শাহ্ সূফী এনায়েতপুরি নকশেবন্দী মোজাদ্দেদী চিশতি আল কাদরী (রহঃ)

27/03/2024

"বহু কিছু জানার পরেও না জানার ভান করে থাকাকে বলে, তাসাউফ। আর কম জেনে বকবক করাকে বলে ক্বলকলাতুল লিসান।

____বড় পীর গাউছুল আজম হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (র:)।

24/03/2024

হযরত খাজা বাবার পূর্ববর্তী ও সমসাময়িক যুগের আউলীয়াদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা খাজা হুজুর সম্পর্কে অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বেশ কিছু ভবিষ্যত বাণী ওসাক্ষ্য জগত বাসির জন্যে রেখে গিয়েছেন।

তৎকালিন সময় বহু ওলি আল্লাহর কাশফে অন্তর্দৃষ্টিতে খাজা হুজুরের সুউচ্চ শানের পবিত্র নূরময় তেজ্যোদ্বীপ্ত আলোকচ্ছ্বটা স্পষ্টাকারে উদ্ভাসিত হচ্ছিল! যার ফলে, সেই কাশফ-লব্ধ মহাসুসংবাদটি তারা প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ কওম বা স্রপ্রদায়ের সম্মুখে কম বেশি প্রকাশ করে গিয়েছেন।

সেই সকল মহান ওলি আল্লাহদের মধ্যে সর্বাধিক উল্লখযোগ্য ছিলেন মসহুর বুজুর্গ, আসামের জলেশ্বরের ওলিয়ে কামেল হযরত শাহ নাসির উদ্দীন বোগদাদী (রহ), যিনি জলেশ্বরের পীর সাহেব নামে সর্বধিক পরিচিত ছিলেন।

তিনি শত শত লোককে, যারা তার নিকট বায়াত হবার জন্য যেত, তাদেরকে তিনি হযরত খাজা হুজুরের নিকট বায়াত হবার জন্য পাঠিয়ে দিতেন। বিশেষ করে যারা বাংলা মূলুক তথা বাংলাদেশ হতে তার নিকট মুরিদ হতে যেতো। তিনি প্রায়ই উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ্য করে বলতেন :

হে নেকভক্ত (সালেহ লোক) খোদা তালাশী বান্দাগন তোমরা সমুদ্র পচ্চাতে ফেলে পানির জন্য কেন হাঁড়ির কাছে এসেছো.? এখন তো আধ্যাত্নিক জগতের বাদশাহ এসে গিয়েছেন! তোমরা কি দেখতে পাওনা? ভূটান পাহাড়ের গায়ে যাঁর ফায়েজের ধাক্কা লাগছে! আমিতো শুধু জঙ্গল সাফ করতে এসেছি। এখন তিনিই জমিন আবাদ করবেন! কারণ,তিনি আল্লাহর দরবারের বড় লাট!

তত্ত্বসূত্র : বিশ্বওলী হযরত খাজাবাবা এনায়েতপুরী (র.) পৃষ্ঠা নং ১০৯

22/03/2024

21/03/2024

20/03/2024

একটি শোক সংবাদ!
বিশ্ব শান্তি মঞ্জিল, এনায়েতপুর পাক দরবার শরীফ, সিরাজগঞ্জ এঁর বিশিষ্ট খাদেম,খাবার মাঠের সাবেক কর্মী প্রধান, এনায়েতপুর ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক মো: সোলায়মান হোসেন (বি.এস.সি) স্যার অদ্য ভোরে ইন্তেকাল ফরমাইয়াছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মহান আল্লাহ তায়ালা ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন।
বাদ আসর মরহুমের জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হবে!

18/03/2024

দরবারে শাহান শাহে তরিকত হযরত খাজাবাবা শাহ্ এনায়েতপুরী (র:)...কী...!!(জয়)

12/03/2024

"নফসের সকল প্রবনতার উর্ধ্বে থাকার নামই হচ্ছে রোজা!!

____(((খাজাবাবা শাহ্ এনায়েতপুরী (র:)))

11/03/2024

___বড় পীর আম্মা হযরত খাজা গুলে নূর সাহেবা (র:)

হযরত শাহ সুফি আলী মাহমুদ সাহেব (র.) ছিলেন ধনী পিতা মাতার একমাত্র পুত্র সন্তান। কথিত আছে, কোনও সন্তান না থাকায় তাঁর মাতা সাহেবা আল্লাহ পাকের দরবারে প্রার্থনা করেন যে, আল্লাহ যদি তাঁকে (মাতা সাহেবাকে) পুত্র সন্তান দান করেন তবে তিনি আল্লাহর ওয়াস্তে ১২ বছর নফল রোজা রাখবেন।

ফলশ্রুতিতে আল্লাহ পাক তাঁর দোয়া কবুল করে নেন এবং এক পুত্র সন্তান দান করেন। নিয়ত অনুযায়ী তাঁর মাতা সাহেবা ১২বছর নফল রোজা রেখে আল্লাহর প্রতি তার স্বীয় ওয়াদা রক্ষা করেন।

হযরত গুলে-নূর (র.) ছিলেন তাঁর পুণ্যবান ও পুণ্যবতী দাদাজান ও দাদীজানের নেকির (পুণ্যের) ফসল। কথিত আছে যে, হযরত গুলে-নূর (র.) যখন মাতৃগর্ভে আগমন করেন তখন তাঁর শ্রদ্ধেয় ওয়ালেদ সাহেব (জনাব আলী মাহমুদ) স্বপ্নযোগে একটি নূর দেখতে পান। নূরটি স্বীয় বাড়ি হতে উৎপন্ন হয়ে আকাশমণ্ডল ও দিঙমণ্ডল আলোকিত করে তুললো এবং তিনি নিজেও সেই নূরে উদ্ভাসিত হয়ে উঠলেন।

এই স্বপ্ন দর্শনে তিনি বুঝলেন যে, তদীয় সহধর্মিণীর গর্ভের সন্তানই নূরের রূপকে স্বপ্নজগতে প্রতিভাত হয়েছেন। তাই তিনি সন্তান জন্মের তাঁর নাম রেখেছিলেন 'গুলে-নূর' অর্থাৎ নূরের ফুল। সুফি আলী মাহমুদ সাহেবের স্বপ্নের ফল পরবর্তীকালে অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবে প্রতিফলিত হয়েছিল।

জনাব আলী মাহমুদ সাহেব একবার ওলী আল্লাহর (পীরের) তালাশে হযরত শাহ্ জালাল (র.) সাহেবের মাজারে গমন করেন। সেখানে ধ্যানমগ্ন এক বুজুর্গের নিকটে বহু লোকের সমাগম দেখে জনাব আলী মাহমুদ সাহেব তাঁর নিকট উপস্থিত হন। সেই দরবেশের নিকট উপস্থিত হওয়া মাত্র ধ্যানরত অবস্থাতেই দরবেশ বলে উঠলেন 'এত নিকট হতে এত দুরে কেন?' তারপর চোখ মেলে ঐ দরবেশ আলী মাহমুদ সাহেবকে উদ্দেশ্য করে বলেন, 'বাড়ি ফিরে যান।

আপনার কামেল-মোকাম্মেল পীর আপনি ঘরে বসেই পাবেন।'পরবর্তীতে তিনি খাজা বাবাকে কন্যা জামাতারুপে লাভ করে তাঁর নিকট মুরিদ হয়ে নিজের জীবন-ধন-সম্পত্তি সর্বস্ব পীরের খেদমতে কোরবান করে দেন এবং তাঁর আওলাদবর্গ ও বংশধরগণ সকলেই তাঁর আদর্শে আদর্শবান হয়ে পীরের খেদমতে ধন-প্রাণ উৎসর্গ করেছেন।

হযরত বড় পীরআম্মা ছিলেন ফাতেমী বংশের কুলরত্ন জামানার মহান মুর্শিদ হযরত খাজা হুজুরের প্রথমা সহধর্মিণী এবং একজন মহিয়ষী তপস্বিনী মহিলা। যেদিন তিনি ভূমিষ্ট হন সেদিন তাঁর শ্রদ্ধেয় ওয়ালেদ জনাব আলী মাহমুদ সাহেব (র.) বিদেশের দীর্ঘ সফর শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে আকস্মাৎ তাঁর শহীদানে কারবালা এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) এর বংশধরদের কথা অন্তরে উদয় হয়ে উতলা হয়ে উঠেছিল।

রাসুলুল্লাহু (সা.)এর বংশধরদের প্রেমে তিনি এতোই রোনাজারি করলেন যে, চোখের পানিতে তাঁর জামা পর্যন্ত ভিজে গেল। পরে তিনি সেই হালাতে বাড়ি পৌঁছে খবর পেলেন যে, তাঁর ঘরকে আলোকিত করে আল্লাহ পাক তাকে এক কন্যারত্ন দান করেছেন এবং ঐ নবজাতকের তরফ হতে নবী বংশের মোহব্বতের ফায়েজ ওয়ারেদ হচ্ছে।

হযরত গুলে-নূর (র.)- এর বাল্যশিক্ষা শুরু হয় নিজ গৃহে তাঁর (পিতা-মাতার নিকটে) পরবর্তীতে হযরত খাজা সাহেবের মাতা সাহেবার মাদরাসায় ভর্তি হয়ে তিনি কুরআন, হাদিস ও শরাশরীয়তের জ্ঞানার্জনে ব্রতী হন। তাঁর প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব এবং বিদ্যানিষ্ঠা দেখে খাজা সাহেবের মাতা সাহেবা হযরত তামরণ বিবি (র.) প্রথম হতেই তাঁর প্রতি বিশেষভাবে আকৃষ্ট হয়ে পড়েন এবং পরবর্তীতে তিনি তাকে পুত্রবধু করে নিজের কাছে নিয়ে আসেন।

বড় পীর আম্মা (র.) সাহেবা শরাশরীয়ত জ্ঞানের পাশাপাশি এলমে মারেফতের জ্ঞানেও সমান পারদর্শী ছিলেন। তাঁর আধ্যাত্মিক জগতের দীক্ষাগুরু মহামতি হযরত সৈয়দ ওয়াজেদ আলী (র.) এবং শিক্ষাদাতা ছিলেন খাজা বাবা এনায়েতপুরী (র.) স্বয়ং। তিনি এলমে বেলায়েতে উচ্চ কামালাত এবং দর্জ্জা হাসেল করেন।

মারেফত জগতে তিনি খাতুনে জান্নাত জগতজননী হযরত মা ফাতেমা (র.) এর নেছবত ও দোয়া প্রাপ্ত হন। তিনি সর্বহালে মা ফাতেমা (র.) কে মোরাকাবায় হাজের-নাজের পেতেন। এতদ্ব্যতীত আমাদের দাদীপীর আম্মা ওয়ায়েসী তনয়া হযরত সৈয়দা জহুরা খাতুন দোর্রে-মাকনুন (র.) সাহেবার নিকট হতেও সর্বক্ষণ তিনি রুহানী মদদ প্রাপ্ত হতেন।

হযরত গুলে -নূর (র.) সাহেবা ১৪০১হিজরী সালের ২রা রমজান মোতাবেক বাংলা ১৩৮৮ সালের ২০শে আষাঢ় রোজ রবিবার সকাল ১০টা ৩০মিনিটে ইহধাম ত্যাগ করে দারুল বাকায় তশরিফ নেন। প্রতি বৎসর ২০শে আষাঢ় পবিত্র ফাতেহা শরিফ যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদা সহকারে এনায়েতপুর পাক দরবার শরিফে উদযাপিত হয়। আল্লাহ পাক তাঁর পবিত্র রুহের উপর অনন্তকাল শান্তি ও রহমত বর্ষণ করুন। আমিন!

তথ্যসূত্র : - বিশ্বওলী হযরত খাজাবাবা এনায়েতপুরী (র.)

লেখক - পীরজাদা খাজা কামাল উদ্দীন (নূহ মিয়া)
মহামান্য হযরত দয়াল সাজ্জাদান্নিশীন হুজুরপাক
বিশ্ব শান্তি মঞ্জিল, এনায়েতপুর পাক দরবার শরীফ।

10/03/2024

ইয়া আল্লাহু! ইয়া রাহমানু!! ইয়া রাহীম!!!

05/03/2024

03/03/2024

23/02/2024

খাজাএনায়েতপুরী (রা:)এর শানে অসাধারণ ওয়াজ করলেন মাও: মমিন রহমান-খাদেম এনায়েতপুর পাক দরবার শরীফ।

23/02/2024

খাজা বাবা এনায়েতপুরী (র:)-এর অমূল্য বক্তব্য
মাওলানা মমিনুর রহমান

22/02/2024

রহমতের ফায়েজ, বরই তলা, ১০৮ তম পরম পবিত্র ওরছ পাক ১৮ ই ফাল্গুন ২০২৩, এনায়েতপুর পাক দরবার শরিফ।

21/02/2024

আটরশির প্রেমের বাগান স্বয়ং আল্লাহ বানিয়েছেন। সৈয়দ মুহাম্মদ হাসান আযহারী।