ডাঃ জাকির নায়েক - বাংলা

ডাঃ জাকির নায়েক - বাংলা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য

20/08/2023

‘বিশ্বনন্দিত মুফাসসির আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মুসলিম উম্মাহর সম্পদ ছিলেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তাকে জান্নাতে নবী এবং তাঁর সাহাবিদের পাশে স্থান করে দিন।’

- বিশ্ববিখ্যাত ইসলামিক স্কলার Dr Zakir Naik

26/07/2023

একজন কবি বলেছেন-
“পানি, রুটি ও ছায়া এগুলো হলো মহা নেয়ামত।
যদি আমি বলি যে, আমি অভাবী’,
তবে আমি তো আমার প্রভুর নেয়ামতকে অস্বীকার করি।”
এ দুনিয়াতে যা কিছু গুরুত্বপূর্ণ তা হলো শুধু ঠাণ্ডা পানি,
গরম রুটি বা টাটকা খাবার এবং পর্যাপ্ত ছায়া।

23/05/2023
30/03/2023

সূরা আন-নুরঃ ৩৫ ❤️

03/01/2023

#তাওবার_শির্ক
তাওবার শির্ক বলতে আল্লাহ্ তা’আলা ব্যতীত অন্য কারোর নিকট তাওবা করাকে বুঝানো হয়।

কোন অপকর্ম বা গুনাহ্ থেকে খাঁটি তাওবা করা গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদাত যা আল্লাহ্ তা’আলা ছাড়া অন্য কারোর জন্য ব্যয় করা জঘন্যতম শির্ক।

আল্লাহ্ তা’আলা বলেন:

«وَتُوْبُوْا إِلَى اللهِ جَمِيْعًا أَيُّهَ الْـمُؤْمِنُوْنَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ»

‘‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা সবাই আল্লাহ্ তা’আলার নিকটই তাওবা করো। যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো’’। (নূর : ৩১)

সকল গুনাহ্ ক্ষমা করার মালিক একমাত্র আল্লাহ্ তা’আলা। অন্য কেউ নয়। সুতরাং একমাত্র তাঁর কাছেই কায়মনোবাক্যে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। অন্য কারোর নিকট নয়।

আল্লাহ্ তা’আলা বলেন:

«وَمَنْ يَّغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلاَّ اللهُ»

‘‘কমাত্র আল্লাহ্ তা’আলাই গুনাহ্ মাফ করতে পারেন’’। (আ’লে-ইমরান : ১৩৫)

03/01/2023

“যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন তালাশ করে, কস্মিনকালেও তা তার পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে”
(আলে ইমরান ৮৫)।

রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«الإِسْلاَمُ أَنْ تَشْهَدَ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ وَتُقِيمَ الصَّلاَةَ وَتُؤْتِىَ الزَّكَاةَ وَتَصُومَ رَمَضَانَ وَتَحُجَّ الْبَيْتَ إِنِ اسْتَطَعْتَ إِلَيْهِ سَبِيلاً»

“ইসলাম হচ্ছে একথা সাক্ষ্য দেওয়া যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব মা‘বূদ নেই ও মুহাম্মাদ আল্লাহ্‌র রাসূল-একথার সাক্ষ্য দেওয়া, ছালাত ক্বায়েম করা, যাকাত দেওয়া, রামাযান মাসে ছিয়াম পালন করা এবং সামর্থ্য থাকলে কা‘বায় হজ্জ করা” (মুসলিম)।

02/01/2023

আল্লাহ তা‘আলা নূহ (আঃ)-কে সাড়ে নয়শত বছরের সুদীর্ঘ জীবন দান করেছিলেন। তিনি এক পুরুষের পর দ্বিতীয় পুরুষকে অতঃপর তৃতীয় পুরুষকে শুধু এই আশায় দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছিলেন যে, তারা ঈমান আনবে। কিন্তু শতাব্দীর পর শতাব্দী অক্লান্তভাবে দাওয়াত দেওয়া সত্ত্বেও তারা ঈমান আনেনি। মূলতঃ এই সময় নূহ (আঃ)-এর কওম জনবল ও অর্থবলে বিশ্বে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছিল। সংখ্যাধিক্যের কারণে ইরাকের ভূখন্ড ও পাহাড়েও তাদের আবাস সংকুলান হচ্ছিল না। আল্লাহর চিরন্তন নীতি এই যে, তিনি অবাধ্য জাতিকে সাময়িকভাবে অবকাশ দেন (বাক্বারাহ ২/১৫)। নূহের কওম সংখ্যাশক্তি ও ধনাঢ্যতার শিখরে উপনীত হয়ে দিগ্বিদিক জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল। তারা নূহ (আঃ)-এর দাওয়াতকে তাচ্ছিল্য ভরে প্রত্যাখ্যান করেছিল। নূহ (আঃ) তাদেরকে দিবারাত্রি দাওয়াত দেন। কখনো গোপনে কখনো প্রকাশ্যে অর্থাৎ সকল পন্থা অবলম্বন করে তিনি নিজ কওমকে দ্বীনের পথে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করেন (নূহ ৭১/৫-৯)। আব্দুল্লাহ ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন, এই সুদীর্ঘ দাওয়াতী যিন্দেগীতে তিনি যেমন কখনো চেষ্টায় ক্ষান্ত হননি, তেমনি কখনো নিরাশও হননি। সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে নানাবিধ নির্যাতনের সম্মুখীন হয়েও তিনি ছবর করেন। কওমের নেতারা বলল,

قَالُوْا لَئِن لَّمْ تَنْتَهِ يَا نُوْحُ لَتَكُوْنَنَّ مِنَ الْمَرْجُوْمِيْنَ- (الشعراء ১১৬)-

‘হে নূহ! যদি তুমি বিরত না হও, তবে পাথর মেরে তোমার মস্তক চূর্ণ করে দেওয়া হবে’ (শো‘আরা ২৬/১১৬)। তবুও বারবার আশাবাদী হয়ে তিনি সবাইকে দাওয়াত দিতে থাকেন। আর তাদের জন্য দো‘আ করে বলতে থাকেন,

رَبِّ اغْفِرْ لِقَوْمِيْ إَنَّهُمْ لاَ يَعْلَمُوْنَ-

‘হে আমার পালনকর্তা! তুমি আমার কওমকে ক্ষমা কর। কেননা তারা জানে না’ (তাফসীর কুরতুবী, সূরা নূহ)।

ওদিকে তাঁর সম্প্রদায়ের অনীহা, অবজ্ঞা, তাচ্ছিল্য এবং ঔদ্ধত্য ক্রমেই বৃদ্ধি পেতে থাকে। মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব বলেন,

ولم يلق نبى من قومه من الأذى مثل نوح إلا نبى قُتل

‘নিহত কোন নবী ব্যতীত অন্য কোন নবী তার কওমের নিকট থেকে নূহের মত নির্যাতন ভোগ করেননি’ (ইবনু কাছীর, সূরা আ‘রাফ ৫৯-৬২)। বলা চলে যে, তাদের অহংকার ও অত্যাচার চরম সীমায় পৌঁছে গিয়েছিল এবং পাপ ষোলকলায় পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। ফলে এক পর্যায়ে নূহ (আঃ) স্বীয় কওমকে ডেকে বললেন,

يَا قَوْمِ إِنْ كَانَ كَبُرَ عَلَيْكُم مَّقَامِيْ وَتَذْكِيْرِيْ بِآيَاتِ اللّهِ فَعَلَى اللّهِ تَوَكَّلْتُ فَأَجْمِعُوْا أَمْرَكُمْ وَشُرَكَاءَكُمْ ثُمَّ لاَ يَكُنْ أَمْرُكُمْ عَلَيْكُمْ غُمَّةً ثُمَّ اقْضُواْ إِلَيَّ وَلاَ تُنْظِرُوْنِ، فَإِنْ تَوَلَّيْتُمْ فَمَا سَأَلْتُكُم مِّنْ أَجْرٍ إِنْ أَجْرِيَ إِلاَّ عَلَى اللهِ وَأُمِرْتُ أَنْ أَكُوْنَ مِنَ الْمُسْلِمِيْنَ، فََكَذَّبُوْهُ فَنَجَّيْنَاهُ وَمَن مَّعَهُ فِي الْفُلْكِ وَجَعَلْنَاهُمْ خَلاَئِفَ وَأَغْرَقْنَا الَّذِيْنَ كَذَّبُوْا بِآيَاتِنَا فَانْظُرْ كَيْفَ كَانَ عَاقِبَةُ الْمُنْذَرِيْنَ- (يونس ৭১-৭৩)-

‘হে আমার কওম! যদি তোমাদের মাঝে আমার অবস্থিতি ও আল্লাহর আয়াত সমূহের মাধ্যমে তোমাদের উপদেশ দেওয়া ভারি বলে মনে হয়, তবে আমি আল্লাহর উপরে ভরসা করছি। এখন তোমরা তোমাদের যাবতীয় শক্তি একত্রিত কর ও তোমাদের শরীকদের সমবেত কর, যাতে তোমাদের মধ্যে কোনরূপ দ্বিধা-সংকোচ না থাকে। অতঃপর আমার ব্যাপারে একটা ফায়ছালা করে ফেল এবং আমাকে মোটেও অবকাশ দিয়ো না’। ‘এরপরেও যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও। তবে জেনে রেখ, আমি তোমাদের কাছে কোনরূপ বিনিময় কামনা করি না। আমার বিনিময় কেবলমাত্র আল্লাহর নিকটেই রয়েছে। আর আমার প্রতি নির্দেশ রয়েছে যেন আমি আত্মসমর্পণকারীদের অন্তর্ভুক্ত হই’। ‘কিন্তু তারপরও তারা তাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করল...’ (ইউনুস ১০/৭১-৭৩)। বলা বাহুল্য যে, এটা ছিল কওমের দুরাচার নেতাদের প্রতি নূহ (আঃ)-এর ছুঁড়ে দেওয়া চ্যালেঞ্জ, যার মুকাবিলা করা তাদের পক্ষে আদৌ সম্ভব ছিল না।

এ সময় আল্লাহ পাক অহী নাযিল করে বলেন,

أَنَّهُ لَن يُّؤْمِنَ مِنْ قَوْمِكَ إِلاَّ مَنْ قَدْ آمَنَ فَلاَ تَبْتَئِسْ بِمَا كَانُوْا يَفْعَلُوْنَ- (هود ৩৬)-

‘তোমার কওমের যারা ইতিমধ্যে ঈমান এনেছে, তারা ব্যতীত আর কেউ ঈমান আনবে না। অতএব তুমি ওদের কার্যকলাপে বিমর্ষ হয়ো না’ (হূদ ১১/৩৬)। এভাবে আল্লাহর অহী মারফত তিনি যখন জেনে নিলেন যে, এরা কেউ আর ঈমান আনবে না। বরং কুফর, শিরক ও পথভ্রষ্টতার উপরেই ওরা যিদ করে থাকবে, তখন নিরাশ হয়ে তিনি প্রার্থনা করলেন,

قَالَ رَبِّ انصُرْنِي بِمَا كَذَّبُوْنِ- (مؤمنون ২৬)-

‘হে আমার পালনকর্তা! আমাকে সাহায্য কর। কেননা ওরা আমাকে মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত করেছে’ (মুমিনূন ২৩/২৬)।

فَافْتَحْ بَيْنِيْ وَبَيْنَهُمْ فَتْحًا وَنَجِّنِيْ وَمَن مَّعِيَ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ- (الشعراء ১১৮)-

‘অতএব তুমি আমার ও তাদের মাঝে চূড়ান্ত ফয়ছালা করে দাও এবং আমাকে ও আমার সাথী মুমিনদেরকে তুমি (ওদের হাত থেকে) মুক্ত কর’ (শো‘আরা ২৬/১১৮)। তিনি স্বীয় প্রভুকে আহবান করে বললেন,

فَدَعَا رَبَّهُ أَنِّيْ مَغْلُوْبٌ فَانْتَصِرْ- (القمر ১০)-

‘আমি অপারগ হয়ে গেছি। এক্ষণে তুমি ওদের বদলা নাও’ (ক্বামার ৫৪/১০)। তিনি অতঃপর চূড়ান্তভাবে বদ দো‘আ করে বললেন,

وَقَالَ نُوْحٌ رَّبِّ لاَ تَذَرْ عَلَى الْأَرْضِ مِنَ الْكَافِرِيْنَ دَيَّارًا، إِنَّكَ إِنْ تَذَرْهُمْ يُضِلُّوا عِبَادَكَ وَلاَ يَلِدُوْا إِلاَّ فَاجِرًا كَفَّارًا- (نوح ২৬-২৭)-

‘হে প্রভু! পৃথিবীতে একজন কাফের গৃহবাসীকেও তুমি ছেড়ে দিয়ো না’। ‘যদি তুমি ওদের রেহাই দাও, তাহ’লে ওরা তোমার বান্দাদের পথভ্রষ্ট করবে এবং ওরা কোন সন্তান জন্ম দিবে না পাপাচারী ও কাফের ব্যতীত’ (নূহ ৭১/২৬-২৭)।

বলা বাহুল্য, নূহ (আঃ)-এর এই দো‘আ আল্লাহ সাথে সাথে কবুল করেন। যার ফলে তারা ধ্বংস ও নিশ্চিহ্ন হ’ল এবং কেবলমাত্র মুষ্টিমেয় মুমিন নর-নারী মুক্তি পেলেন। বর্তমান পৃথিবীর সবাই তাদের বংশধর। আল্লাহ বলেন,

ذُرِّيَّةَ مَنْ حَمَلْنَا مَعَ نُوحٍ إِنَّهُ كَانَ عَبْداً شَكُوْراً-

‘তোমরা তাদের বংশধর, যাদেরকে আমরা নূহের সাথে (নৌকায়) সওয়ার করিয়েছিলাম। বস্ত্ততঃ সে ছিল একজন কৃতজ্ঞ বান্দা’ (ইসরা ১৭/৩; ছাফফাত ৩৭/৭৭)।

06/12/2022

আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষার গোপন মন্ত্র। - খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর।

https://youtu.be/jTvrfurHoZM

29/11/2022

ফুটবল খেলা দেখা ও কোন দলকে সমর্থন করার ব্যপারে ইসলাম কি বলেঃ শায়খ আহমাদুল্লাহ হাফিঃ

আমাকে অনেকেই গালি দেয় ,ইতিহাস সাক্ষি আমি কাউকে গালি দেইনি।কেননা গালি হলো নিঁচু লোকের হাতিয়ায়আর আমার হাতিয়ার কুরআন ও ...
19/10/2022

আমাকে অনেকেই গালি দেয় ,
ইতিহাস সাক্ষি আমি কাউকে গালি দেইনি।
কেননা গালি হলো নিঁচু লোকের হাতিয়ায়
আর আমার হাতিয়ার কুরআন ও হাদিস।
- ডাঃ জাকির নায়েক

14/10/2022

স্বামীর প্রতি স্ত্রীর ১০ দায়িত্ব...

03/10/2022
23/09/2022

একটু ভেবে দেখুন এবং কৃতজ্ঞ হোন!

আপনার প্রতি আল্লাহ্ তা'য়ালার অসংখ্য করুণার কথা স্মরণ করুন, কীভাবে সে করুণাসমূহ আপনাকে আপাদমস্তক বেষ্টন করে রেখেছে-আসলে সর্বদিক দিয়েই ঐ করুণাসমূহ আপনাকে ঘিরে রেখেছে।

وَإِنْ تَعُدُّوا نِعْمَتَ اللَّهِ لَا تُحْصُوهَا

“যদি তুমি আল্লাহর নিয়ামতরাজিকে গণনা করতে চাও তবে তা তুমি কখনও গণনা করে শেষ করতে পারবে না।" (১৪-সূরা ইবরাহীম: আয়াত-৩৪)

সুস্থতা, নিরাপত্তা, খাদ্য, বস্ত্র, বায়ু ও পানি ইত্যাদি সবকিছুই দুনিয়াটাকে আপনার বলে ঘোষণা দিচ্ছে-তবুও আপনি বুঝতে পারছেন না। জীবন ধারণের জন্য অপরিহার্য প্রয়োজনীয় যা কিছু থাকতে হয় তার সবকিছুই আপনার আছে- তবুও আপনি অজ্ঞই থেকে গেলেন।

وَأَسْبَغَ عَلَيْكُمْ نِعَمَهُ ظَاهِرَةً وَبَاطِنَةً

“তিনি তোমাদের উপর তার প্রকাশ্য ও গোপন নিয়ামতসমূহ পূর্ণ করে রেখেছেন।" (৩১-সূরা লুকমান: আয়াত-২০) (প্রকাশ্য নিয়ামত হল ইসলামী একত্ববাদ বা তাওহীদ এবং সুস্থতা, সৌন্দর্য ইত্যাদিসহ এ জগতের বৈধ যৌন আমোদপ্রমোদ। আর অপ্রকাশ্য বা গোপন নিয়ামত হল আল্লাহর প্রতি কারো ঈমান, আমলে সালেহ বা সৎকাজের জন্য পথনির্দেশক, কুরআনের উপর ঈমান এবং আখেরাতে বেহেশতের আনন্দ-ফুর্তি ইত্যাদির প্রতি ঈমান।)

নিজের আয়ত্তে আপনার দুটি আঁখি, একটি জিহ্বা, দুটি ঠোট, দুটি হাত আর দুটি পা আছে। (একটু ভেবে দেখুন ও কৃতজ্ঞ হোন -অনুবাদক)

فَبِأَيِّ آلَاءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ

“সুতরাং (হে জ্বীন ও ইনসান জাতি!) তোমরা উভয় জাতি তোমাদের প্রতিপালকের কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? (৫৫-সূরা আর রাহমান: আয়াত-১৩)

পা ছাড়া হাটার কথা কল্পনা করতে পারেন কি? আপনি কি এ বিষয়টি হাল্কা করে দেখবেন যে, আপনি সুখে নিদ্রা যাচ্ছেন, অথচ দুঃখ-যাতনা, দুর্দশা ও দুরাবস্থা বহুলোকের নিদ্রার অন্তরায় হয়ে আছে। আপনি একথা কি ভুলে যাবেন যে, আপনি সুস্বাদু খাদ্য ও শীতল পানি উভয়টা দ্বারা নিজের উদর পূর্তি করছেন অথচ রোগ-বালাইয়ের কারণে কিছু লোকের পক্ষে সুখাদ্য ও সুপেয় পানীয়ের মজা উপভোগ করা অসম্ভব হয়ে আছে। আপনার শ্রবণশক্তি ও দর্শনশক্তির কথা ভেবে দেখুন! আপনার সুস্থ ত্বকের দিকে তাকান এবং আপনি যে চর্মরোগ থেকে মুক্ত আছেন এজন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করুন। আপনার বিবেচনা শক্তির কথা গভীরভাবে ভেবে দেখুন ও যারা মানসিক রোগে ভুগছে তাদের কষ্টের কথা একটুখানি মনে করে দেখুন।

উহুদ পাহাড়সমস্বর্ণের বিনিময়ে আপনি কি আপনার শ্রম ও দর্শন ক্ষমতা বিক্রি করে দিবেন নাকি আপনার কথা বলার ক্ষমতা বিশাল বিশাল অট্টালিকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিবেন? আপনাকে প্রচুর অনুগ্রহ দান করা হয়েছে, তবুও আপনি না জানার ভান করছেন! টাটকা খাবার, শীতল পানি, সুখপ্রদ নিদ্রা এবং সুস্বাস্থ্য সত্ত্বেও আপনি হতাশ ও বিষগ্ন থাকছেন। আপনার যা নেই তা নিয়ে ভাবছেন এবং যা আপনাকে দান করা হয়েছে তার নিমিত্তে কৃতজ্ঞ হওয়ার পরিবর্তে বরং অকৃতজ্ঞ হচ্ছেন! সম্পদের ক্ষতি নিয়ে আপনি বিব্রত, তথাপি অনেক কল্যাণের চাবিকাঠি আপনার হাতে ন্যস্ত। একটু ভেবে দেখুন এবং কৃতজ্ঞ হন।

وَفِي أَنْفُسِكُمْ أَفَلَا تُبْصِرُونَ

“এবং তোমাদের নিজেদের মধ্যেও (আমার নিদর্শন আছে), তাহলে তোমরা কি (তা) দেখতে পাও না?” (৫১-সূরা যারিয়াত: আয়াত-২১)

আপনার নিজের কথা, আপনার পরিবারের কথা, আপনার বন্ধু-বান্ধবের এবং আপনার চারপাশের গোটা দুনিয়ার কথা গভীরভাবে চিন্তা-গবেষণা করুন।

يَعْرِفُونَ نِعْمَتَ اللَّهِ ثُمَّ يُنكِرُونَهَا وَأَكْثَرُهُمُ الْكَافِرُونَ

তারা আল্লাহর নিয়ামতকে অনুধাবন করতে পারে, তবুও তা তারা অস্বীকার করে তাদের অধিকাংশই কাফের। (১৬-সূরা আন নাহল: আয়াত-৮৩)

27/08/2020
Ds Tech Bangla

Ds Tech Bangla

Top 2 Electronic Project LED With optocoupler,1k 100kResistor

25/08/2020

.

15/07/2020

সবার কাছে অনুরোধ (কালেমার ছবিটি শেয়ার চাই)

Address

Lakshmipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাঃ জাকির নায়েক - বাংলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category


Other TV Channels in Lakshmipur

Show All