Talamij - robirbazar

Talamij - robirbazar সত্যের সংগ্রাম,
তালামীযে ইসলাম

নতুন কারিকুলাম ও পাঠ্যপুস্তক সংশোধনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী’র ফ...
05/12/2023

নতুন কারিকুলাম ও পাঠ্যপুস্তক সংশোধনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী’র ফলপ্রসূ মতবিনিময়

নতুন কারিকুলাম ও পাঠ্যপুস্তক থেকে ইসলামী বিশ্বাসবিরোধী বিষয়সমূহ বাদ দিয়ে তা সংশোধন, মাদ্রাসার জন্য স্বতন্ত্র কারিকুলাম প্রণয়নয়সহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে আজ (৫ ডিসেম্বর, ২০২৩) মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে মতবিনিময় করেছেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী। গণভবনে অনুষ্ঠিত একান্ত বৈঠকে তিনি দশ দফা দাবি পেশ করেছেন। এগুলো হলো-
* মাদরাসার জন্য আলিম-উলামার সমন্বয়ে স্বতন্ত্র কারিকুলাম প্রণয়ন করা।
* মাদরাসার মূল বিষয়সমূহ ঠিক রেখে সাধারণ বিষয়সমূহের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে দাখিল স্তরে ১০টি বিষয় নির্ধারণ করা।
* স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদরাসাসমূহের মঞ্জুরী ও নবায়ন এবং ৪৩১২টি স্বতন্ত্র এবতেদায়ি মাদরাসা এমপিওভুক্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
* দেশের ৩৫০টি সরকারী কলেজ ও ৩টি সরকারি মাদরাসার মসজিদসমূহের ইমাম ও মুয়াযযিনদের জন্য জনবল কাঠামোতে পদ সৃষ্টি করে তাদের জন্য সরকারি বেতন-ভাতাদির ব্যবস্থা করা।
* স্কুল ও মাদরাসার সকল পাঠ্যপুস্তক থেকে কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী বিতর্কিত ও আপত্তিকর সকল বিষয় বাদ দেওয়া।
* নতুন কারিকুলাম ও পাঠ্যপুস্তক ৮ম ও ৯ম শ্রেণিতে চালু করার আগে আলিম-উলামার সমন্বয়ে যাচাইপূর্বক সংশোধন করা।
* মাদরাসার জন্য স্বতন্ত্র কারিকুলাম প্রণয়ন না হওয়া পর্যন্ত নতুন কারিকুলামে মাদরাসার ইসলামী বিষয়সমূহ যথাযথ গুরুত্বের সাথে অন্তর্ভুক্ত করা।
* স্কুলের ধর্ম শিক্ষা বিষয়কে বোর্ড পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করা।
* সংযুক্ত ও স্বতন্ত্র সকল স্তরের ইবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, মিড-ডে মিল, শিক্ষা উপকরণ প্রদান এবং শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাগ্রহণ করা।
* মাদরাসার সাধারণ ও ইসলামী বইসমূহ আলিম-উলামার সমন্বয়ে মাদরাসার উপযোগী করে ছাপানো।

দোয়া, দয়ার পোস্টানির সাথে সাথে একযোগে, একমনে, নিজগরজে জকিগঞ্জী সকল ধর্মপ্রাণ মানুষদের এক কাতারে আসা সময়ের দাবী। এখনই সময়...
01/12/2023

দোয়া, দয়ার পোস্টানির সাথে সাথে একযোগে, একমনে, নিজগরজে জকিগঞ্জী সকল ধর্মপ্রাণ মানুষদের এক কাতারে আসা সময়ের দাবী। এখনই সময়। আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ সিদ্ধান্ত তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য নয়। এ সিদ্ধান্ত উম্মাহর স্বার্থে। ধর্মদ্রোহীদের বিপক্ষে। উলামা-মাশায়েখ বিরোধীদের বিপক্ষে।
দেশে নির্বাচন হবে। গত তিন টার্মেও হয়েছে। সরকারও গঠন হবে। সুতরাং নির্বাচনে না গেলেও দেশ তার গতিতে চলবে। নিশ্চিত! তো হক্বপ্রন্থি, আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতেরে অনুসারী বিজ্ঞ আলেম সংসদে যাওয়া দরকার। এ বিবেচনায় আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা নিঃসন্দেহে উত্তম।
এখন বলবেন, উনাকে ডেকে নিয়ে নৌকা দেওয়া হলো তখন কেন নেননি?
নৌকা তখন যেভাবে নেননি এখনও নৌকা নিয়ে নির্বাচনে আসেননি। অদূর ভবিষ্যতেও নৌকা নিয়ে নির্বাচন করবেন না। হুছামুদ্দীন চৌধুরীর প্রতীক লাগে না। উনি নিজেই একটা প্রতীক। বিশাল চিহ্ন।
তাঁর প্রমাণ সমকালীন ইসলামের উপর আসা নানান দুরভিসন্ধির উপযুক্ত প্রজ্ঞাপূর্ণ জবাব ও সমাধান।
এরপরও যারা খুনসুটি বা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে আছেন তাদের জন্য বানরের আঙ্গুর খাওয়ার গল্প স্বরণে আনা প্রযোজ্য। নয়তো এই গল্প বলা যায়, তিন বন্ধু একসাথে গঞ্জে গেছেন। প্রতিমধ্যে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। একজনের কাছে ছাতা। ছাতা টাঙ্গানো হলে দুই জনের হয়। ৩ য় বন্ধু বললেন, আমার কাছে দাও। নিয়ে দেখা গেলো যার ছাতা তিনিই ভেজছেন। ২য় বন্ধু বললেন, আমার কাছে দাও অন্তত তিনও জনের মাথা রক্ষা হোক। ৩ বন্ধু বললেন না, তুমি শুকনো থাকবে আর আমরা ভেঁজবো হবে না। তারচে বরং সবাই ভেঁজবো। এই বলে তিনি ছাতাটি বন্ধ করে দিলেন।
তখন যা হবার তা-ই হলো। ঠান্ডায় সর্দি-কাশি এলো। তিনজনই সরকারি হাসপাতালের বেডে শুয়ে সরকারি সুযোগসুবিধা নিতে নিতে সরকারকেই গালি ঝাড়লেন।
এই অবস্থা যেন আমাদের না হয়। ছাতাটি আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরীর হাতেই দিন। অন্তত মাথা বাঁচুক। কী বলেন?

 #জামায়াতে_ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদূদীর ভ্রান্ত এবং কয়েকটি কুফুরী আক্বীদা সমূহ রেফারেন্সসহ নিম্নে পেশ করা হলোঃ- ...
17/10/2023

#জামায়াতে_ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদূদীর ভ্রান্ত এবং কয়েকটি কুফুরী আক্বীদা সমূহ রেফারেন্সসহ নিম্নে পেশ করা হলোঃ-
(১ম পর্ব)
● গালি দিয়ে নিজের বংশ পরিচয় না দেওয়ার অনুরোধ থাকলো ●
১। মওদূদী বলেছে, সমস্ত নবী গোনাহগার। -- (তাফহীমাত ২য় খন্ড ৫৭ পৃঃ)

২। মওদূদী বলেছে, নবী ও সাহাবীদের মধ্যে লোভ , লালসা , ঘৃনা-বিদ্ধেষ , কার্পন্য , স্বার্থপরতা ও প্রতিহিংসা ছিল , যারা ফলে ওহুদ যুদ্ধে পরাজিত হয়েছেন। ---( তাফহীমুল কুরআন ২য় খন্ড পৃঃ ৬০ , ৯৯ নং টীকা।)

৩। কুরআন নাযিল হওয়ার একশত বছর পরে তা পরিবর্তন হয়ে গেছে। --- (কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১৪ ও ১৫)

৪।মওদূদী বলেছে, আমাদের নবী তাঁর রেসালতের দায়িত্ব আদায়ে ভূল ত্রুটি করেছেন। ---- (তাফহীমুল ১৯ খন্ড পৃঃ ২৮৬ , ৪নং টীকা , কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১১৮)

৫। নবী আঃ এর মত লম্বা দাড়ি রাখা বা অন্যান্য কর্ম নবী আঃ এর মত করা মারাত্মক ধরনের বিদাত ও দ্বীনের বিপজ্জনক বিকৃতি।
---- (রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খন্ড পৃঃ ১৮২ ও ১৮৩ নং)

৬। হাদীসের দ্বারা যদি বেশি কিছু অর্জিত হয় তবে সহীহ হওয়ার ধারনার উপর দৃঢ় বিশ্বাস ইয়াকিন রাখা যায় না। ----( তরজমানুল কুরআন পৃঃ ২৬৭ খন্ড ২৬ সংখ্যা ৩)

৭। আল্লাহ পাকের বিধান অস্বীকার করে মওদূদী বলেছিলো - " যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা সেক্ষেত্রে যেনার কারনে ( আল্লাহ পাক উনার আদেশ কৃত ) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা জুলুম "( তাহফীমাত ২/২৮১)
নোট- অথচ জেনাকারীদের জন্যে রজমের শাস্তি স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই দিয়েছেন।

৮। ফেরেশতা ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেব-দেবী হিসাবে স্থির করেছে।----( তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দীন ১০ পৃ)

৯।হযরত আদম আলাইহিস সালাম মানবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত ছিলেন ----( তাহফীমুল কুরআন উর্দু ,৩/১২৩)

১০। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম এর চিন্তা ধারার দিক থেকে দীনের চাহিদা থেকে সরে গিয়েছিলেন------( তাহফীমুল কুরআন ২/৩৪৪, ৩য় সংস্করন ,১৯৬৪ ইং )

১১। নবী হওয়ার পূর্বে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দ্বারা একটি কবীরা গুনাহ হয়েছিলো ---( রাসায়েল ও মাসায়েল ১/৩১)

১২। মহানবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না | অথাৎ তিনি মানবিক দুর্বলতার বশিভুত হয়ে গুনাহ করেছিলেন---( তরজমানুল কুরআন , ৮৫ সংখ্যা , ২৩০ পৃষ্ঠা , তরজমানুস সুন্নাহ ৩/৩০৫ )

১৩। কোরআনুল করীম নাজাতের জন্য নয়; নিছক হেদায়াতের জন্য -----(তাফহীমুল কোরআন ১ম খন্ড, ৩২১ পৃষ্ঠা)

১৪। হযরত আবু বকর সিদ্দিক রদ্বিয়াল্লাহু আনহু খিলাফতের দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ অযোগ্য ছিলেন |"( তাজদীদ ও এহহীয়ায়ে দীন ২২ পৃ )

১৫। হযরত উসমান রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনার মাঝে স্বজন প্রীতীর বদগুন বিদ্যমান ছিলো ---( খেলাফত ও মুলকিয়াত ৯৯ পৃ )

রেফারেন্সগুলো সেভ করে রাখতে পারেন। এক সময় কাজে আসবে।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে সকল ফেতনা ও ফেতনবাজ থেকে হিফাজত করুন। আমিন

11/10/2023

হামাস কেন প্রথমে হামলা করেছিল?

৭ই অক্টোবর হামাস যোদ্ধারা ইজরায়েলে প্রথম রকেট হামলা করেছিল কেন? সামর্থে সমান নয় জেনেও কেন তাঁরা ওই রাষ্ট্রের সাথে লড়তে যায়?

সীরাতের পাঠকরা জানেন যে, বদর যুদ্ধ মক্কার কাফিররা শুরু করেনি। রাসূল ﷺ নিজেই শুরু করেছিলেন। মদীনায় আসার পর, ২য় হিজরির রবিউল আউয়াল মাসে কুরাইশদের একটি কাফেলাকে আটকানোর জন্য রাসূল ﷺ দুইশজন সাহাবি নিয়ে বুআছ এলাকায় গিয়েছিলেন। একই সময়ে প্রায় ৭০ জন সাহাবি আবওয়া এলাকায় একটি অভিযান করেছিলেন। জুমাদুল উলা মাসে আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বাধীন সিরিয়াগামী একটি ব্যবসায়ী কাফেলাকে আটকানোর জন্য সাহাবিরা যুল উশাইরা নামক এলাকায় অভিযান করেছিলেন। কিন্তু তখন ওই অভিযান সফল হয়নি। রজব মাসে আবদুল্লাহ ইবন জাহাশ (রা.) এর নেতৃত্বে ওয়াদিয়ে নাখলা এলাকায় একটি সফল অভিযান হয়েছিল। ওই পথে মক্কাবাসী ইয়ামেনের সাথে ব্যবসা করত। আবু সুফিয়ানের কাফেলা সিরিয়া থেকে ফেরার সময় তাদের আটকানোর জন্য রাসূল ﷺ রামাদান মাসে ৩১৩ জন সাহাবি নিয়ে বের হয়েছিলেন এবং ওই অভিযানই বদর যুদ্ধে পরিণত হয়েছিল। মুসলমানদের আগমনের বার্তা পেয়ে আবু জাহল এক হাজার সৈন্য নিয়ে বদর প্রান্তরে হাজির হয়েছিল। এই হচ্ছে বদর যুদ্ধের ঘটনাক্রম।

এবার দুটি সিচুয়েশনকে একত্রে প্রশ্ন করুন। কেন হামাস প্রথমে হামলা করেছিল? কেন রাসূল ﷺ বদর যুদ্ধ শুরু করেছিলেন?

কিন্তু প্রশ্ন তো আরও গভীরে। মক্কার বাসিন্দাদেরকে মক্কা ছেড়ে মদীনায় আসতে হয়েছিল কেন? কেন শহীদ হয়েছিলেন সুমাইয়া ও ইয়াসির? কেন রক্ত ঝরেছিল আম্মার, বিলাল, খাব্বাব, ইবন মাসউদের? কেন মুসলমানদেরকে আবিসিনিয়া হিজরত করতে হয়েছিল? কেন উটের পঁচা নাড়িভুড়ি চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল আমার নবীর ওপর? কেন তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল, বাধ্য করা হয়েছিল মক্কা ত্যাগ করতে? কেন হিজরতের সময় বহু সাহাবির ধন সম্পদ মক্কাবাসী কেড়ে রেখেছিল?

একইভাবে, কেন ফিলাস্তিনের বাসিন্দাদেরকে গত ৮০ বছর ধরে নিজদেশে পরবাসী করে রাখা হয়েছে? কেন প্রতিনিয়ত হত্যা করা হচ্ছে হাজারো মুসলমানকে? কেন তাঁরা ওই ইজরায়েলের কারাগারে বন্দী? কেন পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি নির্মাণ হচ্ছে? গাজা কেন অবরুদ্ধ? কেন বিশ্ব ফিলাস্তিনের ক্ষেত্রে একচোখা?

War এবং Battle এক জিনিস নয়। Battle একদিনে হয়। যেমন, Battle of Badr, যা হয়েছিল ২য় হিজরির ১৭ই রামাদান। কিন্তু কুরাইশ ও মুসলিমদের মধ্যে War তথা যুদ্ধাবস্থা চলছিল এর বহু আগ থেকে এবং সেই যুদ্ধাবস্থা শুরু করেছিল মক্কাবাসী। এভাবে, ফিলাস্তিনে চলমান Battle শুরু হয়েছে ৭ই অক্টোবর, হামাসের রকেট হামলার মাধ্যমে। কিন্তু ফিলাস্তিনি মুসলমানদের বিরুদ্ধে যায়নিস্টদের যুদ্ধাবস্থা চলে আসছে গত শতকের ৩০’র দশক থেকে এবং এই যুদ্ধাবস্থা শুরু করেছিল ব্রিটিশ ও ইহুদিরা। তাই শতাব্দীব্যাপী চলমান অত্যাচারের প্রতিবাদে ফিলাস্তিনিদের একদিনের হামলাকে কেন্দ্র করে যারা তাঁদেরকে দোষারোপ করছেন, তাঁরা বদর যুদ্ধ এবং এর ৬ মাস আগ থেকে রাসূল ﷺ এর কার্যক্রমকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? অনেকে বলেন, হামাস কেন নিরপরাধ ইহুদিদের হত্যা করছে? আমি আপনারে জিজ্ঞাসি, অন্যের দেশ জোরপূর্বক দখল করে রাখা লোকেরা নিরপরাধ হয় কীভাবে? ফিলাস্তিনিদের ওপর গত ৮০ বছরের অবর্ণনীয় অত্যাচার কীভাবে ভুলে যান আপনারা?

পশ্চিমাদের দেখাদেখি আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্রও ইজরায়েলের সব অত্যাচারকে সমর্থন করছে। কারণ একটিই, মুসলমানদের প্রতি তীব্র ঘৃণা! অনেক পণ্ডিতকেও হামাসকে ‘সন্ত্রাসী’ বলতে শুনি! আশ্চর্য লাগে! এরা ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে সুভাষচন্দ্র বসু, ক্ষুদিরাম বসু, ভাগাত সিং, রাজগুরু, চন্দ্রশেখর আজাদ, রামপ্রকাশ বিসমিল, আশফাকুল্লাহ খান প্রমুখের কর্মকাণ্ডকে কীভাবে দেখে? ওরা সন্ত্রাসী ছিল নাকি বিপ্লবী? ওরা বিপ্লবী হলে হামাস সন্ত্রাসী হয় কীভাবে?

কেউ কেউ বলছেন, ফিলাস্তিনিরা যুদ্ধ বাদ দিয়ে বিজ্ঞান পড়লে নাকি এতদিনে মঙ্গল গ্রহে চলে যেত! যাদের মানুষ হয়ে বাঁচার অধিকারটুকু কেড়ে নেওয়া হয়েছে, তাঁরা তাদের আত্মসম্মান, পরিবার, বাসস্থান সব ছেড়েছুড়ে মঙ্গল গ্রহে গিয়ে করবেটা কী? অনেকে আবার আপোস-মীমাংসা করে শান্তির সবক দিচ্ছেন। তো, এত বছর ধরে আপোসে কী সমাধান হলো? ফিলাস্তিনিরা কার সাথে আপোস করবে? যারা তাদের ঘর, পরিবার, জীবন, সম্মান সব কেড়ে নিয়েছে, তাদের সাথে? বসে কী লাভ হবে?

আমরা আমাদের ফিলাস্তিনি ভাইদেরকে শতভাগ সমর্থন করি। আমাদের সমর্থনে কী যায়-আসে, তা ভাবার ইচ্ছা নাই। কিন্তু এটি জানি, এরা আমাদের ভাই। যুদ্ধে-শান্তিতে, জয়ে-পরাজয়ে, জীবনে-মৃত্যুতে এরা আমাদের ভাই। এরা আমাদের ভাই।

We Stand in Solidarity with Our Brothers, any day.
[©from ahmad chowdhury]

ওদেরে বলে দিও—ফুলতলী মসলকে ভন্ডামীর কোন স্থান নেই।১📒 আমরা মিলাদ শরীফে নবীর জন্ম কালীন ঘটনা আলোচনা করে খুশি হয়ে দাঁড়াই, ক...
21/09/2023

ওদেরে বলে দিও—
ফুলতলী মসলকে ভন্ডামীর কোন স্থান নেই।

১📒 আমরা মিলাদ শরীফে নবীর জন্ম কালীন ঘটনা আলোচনা করে খুশি হয়ে দাঁড়াই, কিন্তু নবী হাজির হয়েছেন সেটা ভেবে নয়।

২📒আমরা মিলাদ পড়ি কিন্তু পাশে চেয়ার খালি রেখে নয় যে নবী এসে বসবেন।

৩📒আমরা মাজার জিয়ারত করি সুন্নাত তরিকায়। কিন্তু মাজারে সিজদা করিনা আমরা মাজার পূজারী নয়।

৪📒নবীজী হাজির নাজির সেটা আমাদের আক্বীদা নয়।

৫📒আমরা মাজারে টাকা ছুঁড়ে মারিনা, ওলীদের সাথে বিয়াদবি হয়।

৬📒আমরা ওলীদের ঈসালে সওয়াব করি,
কিন্তু উরস নাম দিয়ে নারী পুরুষ মিলে ভন্ডামী করিনা।

৭📒ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (রহঃ) সারা জীবন জিকিরের তালিম দিয়েছেন, কিন্তু লাফালাফি করে অমুক বাবা তমুক বাবা ডেকে নয়।

৮📒 আমরা পীর ধরি কিন্তু পীরের পায়ে সিজদা করিনা।

৯📒 আমরা মাজারে কুরআন শরীফ, ওযীফা শরীফ খতম করি, তাসবীহ তাহলিল পাঠ করি, কিন্তু মাজারে ঝাড়বাতি মোমবাতি জালিয়ে নর্তকীদের কে দাওয়াত করে নয়।

১০📒আমরা পাঁচটা মোমবাতি কে পাক পাঞ্জাতন মনে করে ভক্তি করে মাজারে গান বাজনা করিনা।

১১📒আমরা মিলাদুন্নবী (সাঃ) এর মিছিল ও সমাবেশ করি কিন্তু পীরের গলায় মালা দিয়ে হিন্দুদের রতের মত নয়।

এরপরেও কিছু লোক আছে যারা আমাদেরকে বিদাতি বলে অপপ্রচার চালায়! আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে হেদায়েত দান করুন। আমিন

✍️মুফতি সৈয়দ আল মুত্তাকী

আমাদের প্রানের রাহবার। রাব্বে কারীম! এ বাংলার নিরীহ, নিপীড়িত, বঞ্চিত গণমানুষের রাহবার- হযরত আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফ...
15/08/2023

আমাদের প্রানের রাহবার।

রাব্বে কারীম! এ বাংলার নিরীহ, নিপীড়িত, বঞ্চিত গণমানুষের রাহবার- হযরত আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী (ছোট ছাহেব ফুলতলী) কে আমাদের মাথার ছায়া হিসেবে দীর্ঘ হায়াত দান করো। আমীন।।

সারা জীবন মিম্বরে বসে কি লাভ..! যদি হক্ব কথা বলতে না পারেন..???মুনাফিকের মত হাজার বছর বাঁচার চাইতে, মর্দে মোজাহিদের মত এ...
15/07/2023

সারা জীবন মিম্বরে বসে কি লাভ..!
যদি হক্ব কথা বলতে না পারেন..???

মুনাফিকের মত হাজার বছর বাঁচার চাইতে, মর্দে মোজাহিদের মত এক সেকেন্ড বেঁচে থাকা অনেক ভালো,,, ✅🥀

আল্লামা হুসাম উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী,,,❤️❤️❤️

21/06/2023

আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী
(বড় ছাহেব কিবলাহ)
মহান আল্লাহ তার নেক হায়াত ও সুস্বাস্থ্যে বরকত দিন। আমিন🕋

সিলেট সরকারী আলিয়া মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ,উপমহাদেশের প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ হযরত আল্লামা হরমুজ উল্লাহ শয়দা ছাহেব রাহমাতুল...
31/05/2023

সিলেট সরকারী আলিয়া মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ,উপমহাদেশের প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ হযরত আল্লামা হরমুজ উল্লাহ শয়দা ছাহেব রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এর সংক্ষিপ্ত জীবনীঃ-

হযরত আল্লামা শয়দা ছাহেব রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হচ্ছেন বৃহত্তর সিলেটের ১০১জন সিংহ পুরুষের মধ্যে অন্যতম একজন ব্যক্তিত্ব।তিনি ১৯০১ সালে সিলেট জেলার দক্ষিন সুরমা উপজেলার অন্তর্গত দাউদপুর ইউনিয়নের তুরুক খলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ছিলেন তদানীন্তন কালে শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ আলেমদের একজন।এছাড়াও ছিলেন একজন যুগশ্রেষ্ঠ হাদীস বিশারদ,হাদীস গবেষক,মুহাদ্দিস,ফকীহ,লেখক এবং একাধারে আরবী,উর্দু ও ফারসি ভাষায় বিশেষ পাণ্ডিত্যের অধিকারী এবং একজন প্রসিদ্ধ কবি।

কর্মজীবনে তিনি কলিকাতা আলিয়া মাদরাসা (বর্তমান কলকাতা আলিয়া ইউনিভার্সিটি) ও ঢাকা সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার হেড মুহাদ্দিস ছিলেন এবং সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট হিসেবে কর্মজীবন সম্পন্ন করেন।তিরমীজি শরিফের শরাহ গ্রন্থ ছাড়াও তাঁর রচিত অসংখ্য কিতাব ও কবিতা রচনা করেছেন।

অবসর জীবনে প্রায় চার বছরের মতো সময় তিনি দাউদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান (সরকার কতৃক মনোনীত) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন এবং তিনিই ছিলেন এই ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান।

এই মহান পুরুষ ১৯৯০ সালের ডিসেম্বর মাসে ইহলোক ত্যাগ করেন।
উনার জানাজার নামাজের ইমামতি করেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত ওলী শামসুল উলামা হযরত আল্লামা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ছাহেব কিবলাহ ফুলতলী (রহ.)।

রাব্বে কারিম যেন তার এই মহান ওলীকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সূ-উচ্চ মাকাম দান করেন,আমিন।

قَالَ اللهُ تَعَالَى: اَلَّذِينَ اٰمَنُوا وَتَطْمَئِنُّ قُلُوبُهُمْ بِذِكْرِ اللهِ اَلَا بِذِكْرِ اللهِ تَطْمَئِنُّ الْق...
26/05/2023

قَالَ اللهُ تَعَالَى: اَلَّذِينَ اٰمَنُوا وَتَطْمَئِنُّ قُلُوبُهُمْ بِذِكْرِ اللهِ اَلَا بِذِكْرِ اللهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوبُ. (سورة الرعد، 28)

Allāh Ta‘ālā says: “Those who believed, and whose hearts find rest in the remembrance of Allāh: Verily, in the remembrance of Allāh do hearts find rest.” (Sūrah al-Ra’d, āyah 28)

আল্লাহ তায়ালা বলেন: “যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের অন্তর আল্লাহর স্মরণে প্রশান্তি লাভ করে: নিশ্চয়ই আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে।
(সূরা রাদ, আয়াত ২৮)

23/05/2023

হাশরের দিন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) যখন সিজদারত থাকবেন তখন আল্লাহ তায়ালা বলবেন,

👉 "হে নবী,
আপনি বলুন কি আপনার আবদার?
তখন নবী বলবেন,আমার উম্মত ছাড়া আমি জান্নাতে যাবো না।
🌿 তখন আল্লাহ বলবেন,আপনি জাহান্নামে যান,সেখানে যেয়ে যাদের ভালো ঈমান ছিলো,

ভালো কাজ করেছিলো তাদেরকে ডাক দিন এবং জান্নাতে নিয়ে যান।
তখন যথারিতি আল্লাহর নবী তাদেরকে জান্নাতে নিয়ে যাবেন।

এরপর জান্নাত বাসিকে বলবেন,আর কি কেও বাকি আছে?
তখন তারা উত্তর দিবে,জি আল্লাহর রাসুল।আমাদের মাঝে আরও অনেকেই ছিল যারা নামাজ পরতো,

রোজা রাখতো।তখন নবী যেয়ে আবার সিজদায় পরবেন।

🌿 তখন আল্লাহ আবার বলবেন,হে নবী বলুন আপনি আর কি লাগবে? তখন নবী আবার বলবেন,

আল্লাহ আমার আরও অনেক উম্মত জাহান্নামে আছে।
তখন আল্লাহ বলবেন,

আপনি যেয়ে যাদের মাঝে পিপীলিকা পরিমান ঈমান পাবেন তাদের জান্নাতে নিয়ে যান।
এরপর নবী আল্লাহর কথামতো তাদেরকে জান্নাতে নিয়ে গেলেন জাহান্নাম হতে।

🌿 তখন জান্নাতবাসিকে তিনি আবার বলবেন যে আরও কি কেও আছে?তখন তারা বলবে, জি আল্লাহর রাসুল।
আমাদের নবী তখন আবার সিজদায় যাবেন এবং যথারিতি আল্লাহ তায়ালা সাড়া দিয়ে বলবেন,

যান, এবার যেয়ে যারা সরিসার দানা পরিমান ভাল কাজ করেছেন তাদেরকে জান্নাতে নিয়ে যান।
তখন আল্লাহর কথামতো তিনি তাদেরকেও জাহান্নাম থেকে জান্নাতে নিবেন।

তখন তিনি আবার জান্নাত বাসিকে বলবেন আরো কি কেউ বাকি আছে?জান্নাতবাসিরা এই বারও বলবে,জি আল্লাহর রাসুল।

তখন রাসুল অতি চিন্তিত হয়ে আবার সিজদায় যাবেন।তখন আল্লাহ তায়ালা বলবেন,

হে নবী,আপনি মাথা তুলুন এবং জান্নাতে চলে যান।এই বার আর আপনাকে কিছু করতে হবে না।

❤ আমি স্বয়ং আল্লাহ্ তায়ালা যেয়ে যারা জিবনে একবার হলেও কালেমা মুখে স্বীকার করে নিয়েছে তাদেরকে আমি নিজ হাত দিয়ে জান্নাতে নিয়ে যাবো।

আমরা অনেকেই অনেক সময় বলে থাকি যে আমরা দুর্ভাগা,

অথচ আমরাই তো সবচেয়ে সৌভাগ্যবান যে
নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা) এর উম্মত ।

সুবহানআল্লাহ

আন্জুমানে আল ইসলাহ কুলাউড়া উপজেলা শাখার আয়োজনে আজকের বিশাল কর্মী সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন আমাদের রাহবার  আল্লামা হুছাম উদ্...
26/04/2023

আন্জুমানে আল ইসলাহ কুলাউড়া উপজেলা শাখার আয়োজনে আজকের বিশাল কর্মী সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন আমাদের রাহবার আল্লামা হুছাম উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী।

জেগো ওঠো......
12/04/2023

জেগো ওঠো......

সারা বাংলাদেশের মানুষের জিম্মাদারি গ্রহণ করে বলতেছি এই বিজ্ঞাপন এই প্রজ্ঞাপনকে লাত্থি দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হবে।মঙ্গল শোভাযাত...
10/04/2023

সারা বাংলাদেশের মানুষের জিম্মাদারি গ্রহণ করে বলতেছি এই বিজ্ঞাপন এই প্রজ্ঞাপনকে লাত্থি দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হবে।

মঙ্গল শোভাযাত্রার মতো বেহায়াপনা এ দেশের মুসলমান মেনে নিবেনা। এ দেশের মুসলমানের মাথা এখনও ঠিক আছে।।

যদি মঙ্গল শোভাযাত্রার মতো কুফরি কর্মকাণ্ড মানুষের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয় তাহলে আমি নিজে এক বদর যুদ্ধের নেতৃত্ব দিব ইনশাআল্লাহ।

আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী।
১৭ ই রামাদ্বান ২০২৩

আমাদের মুর্শিদ,আমাদের বড়ছাব!কি মায়াবী চেহারাটা আল্লাহপাক দীর্ঘ হায়াত দান করুন,আমিন।
01/04/2023

আমাদের মুর্শিদ,আমাদের বড়ছাব!কি মায়াবী চেহারাটা
আল্লাহপাক দীর্ঘ হায়াত দান করুন,আমিন।

দলে দলে যোগ দিন........
17/02/2023

দলে দলে যোগ দিন........

মাশাআল্লাহ
23/01/2023

মাশাআল্লাহ

প্রধানমন্ত্রীর সাথে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী'র মতবিনিময়: দাবী পূরণের আশ্বাসনতুন শিক্ষাক্রমের অসঙ্গতি ও পাঠ্যপু...
12/01/2023

প্রধানমন্ত্রীর সাথে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী'র মতবিনিময়: দাবী পূরণের আশ্বাস

নতুন শিক্ষাক্রমের অসঙ্গতি ও পাঠ্যপুস্তকে উল্লেখিত কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী ও আপত্তিকর বিষয় নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেছেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী। আজ ১২ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার এক প্রতিনিধিদল নিয়ে প্রায় ঘন্টাব্যাপী বৈঠকে তিনি মাদরাসার জন্য স্বতন্ত্র কারিকুলাম প্রণয়ন, সাধারণ বিষয়সংখ্যা কমিয়ে ১০০০ নম্বর নির্ধারণ, স্বকীয়তা রক্ষা, পাঠ্যপুস্তক সংশোধনসহ বিবিধ দাবি উপস্থাপন করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মনযোগ সহকারে বক্তব্য শুনেছেন, পাঠ্যপুস্তকের অসঙ্গতি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন এবং সমস্যা সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেছেন। সাথে সাথে তিনি মাদরাসা শিক্ষার স্বকীয়তা রক্ষার প্রতি গুরুত্বও প্রদান করেছেন।

প্রতিনিধিদলে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা একেএম মনোওর আলী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী, দারুননাজাত সিদ্দিকিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আ.খ.ম আবূ বকর সিদ্দীক, ফরিদগঞ্জ কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমান ও বাদেদেওরাইল ফুলতলী কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা নজমুল হুদা খান।

29/11/2022
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. উপলক্ষে সিলেট নগরীতে বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার মুবারক র‍্যালি।৮ অক্টোবর,  ২০২২
08/10/2022

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. উপলক্ষে সিলেট নগরীতে বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার মুবারক র‍্যালি।

৮ অক্টোবর, ২০২২

অভিনন্দনসুলতান আহমদ সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত)মনজুরুল করিম মহসিন সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত)বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া
30/09/2022

অভিনন্দন

সুলতান আহমদ
সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত)

মনজুরুল করিম মহসিন
সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত)

বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া

মিছিলে মিছিলে যোগ দিন
29/09/2022

মিছিলে মিছিলে যোগ দিন

আলহামদুলিল্লাহ। অনেক অপেক্ষাকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের কাঙ্ক্ষিত দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলি ট্রাস্ট এর রাবে এবং খামিছ জামাতের ব...
25/09/2022

আলহামদুলিল্লাহ।
অনেক অপেক্ষাকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের কাঙ্ক্ষিত দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলি ট্রাস্ট এর রাবে এবং খামিছ জামাতের বোর্ড পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
প্রত্যেকের নিজ নিজ সেন্টারের নাযিম সাহেবগন স্থানীয় উপজেলার সোসাইটির সাথে যোগাযোগ করে রেজাল্ট আগামী কাল থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।

আল ইসলাহ’র দায়িত্বশীল সভা অনুষ্ঠিতইসলামী শিক্ষা রক্ষার জন্য প্রয়োজনে জীবন কুরবান করতেও আমরা প্রস্তুত আছি-আল্লামা হুছামু...
11/09/2022

আল ইসলাহ’র দায়িত্বশীল সভা অনুষ্ঠিত
ইসলামী শিক্ষা রক্ষার জন্য প্রয়োজনে জীবন কুরবান করতেও আমরা প্রস্তুত আছি
-আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী

বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র মুহতারাম সভাপতি আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেছেন, বাংলাদেশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের দেশ। আধুনিকায়নের নামে এ দেশে ধর্মীয় শিক্ষাকে গুরুত্বহীন করা ও মাদরাসা শিক্ষার স্বকীয়তা বিনষ্ট করার অপচেষ্টা চলছে। ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনতা বেঁচে থাকতে এ ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না। ইসলামী শিক্ষা রক্ষা ও এর মানোন্নয়নের জন্য অতীতে আমরা অনেক আন্দোলন করেছি। ভবিষ্যতেও এ শিক্ষার জন্য প্রয়োজনে জীবন কুরবান করতেও আমরা প্রস্তুত আছি। শুধু মাদরাসা নয়, স্কুল-কলেজের শিক্ষাক্রমও আমরা পর্যালোচনা করছি। নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে পরিমার্জনের নামে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার পাঠ্যপুস্তকে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বিশ্বাস, জীবনাচার ও সংস্কৃতিকে পাশ কাটিয়ে ধর্মহীন শিক্ষা ও সংস্কৃতি আরোপের অপচেষ্টা অত্যন্ত দুঃখজনক। এ ধরনের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সকলকে সোচ্চার হতে হবে। গতকাল শনিবার (১০۔০৯۔২০২০২) বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সংগঠনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা একেএম মনোওর আলী’র পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা ছরওয়ারে জাহান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মঈনুল ইসলাম পারভেজ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাহমুদ হাসান চৌধুরী রায়হান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা আবু জাফর মুহাম্মদ নুমান, সহ প্রচার সম্পাদক মাওলানা কাজী হাসান আলী, অর্থ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ মাওলানা আবূ ছালেহ মুহাম্মদ কুতবুল আলম, প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা নজমুল হুদা খান, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাওলানা আজির উদ্দিন পাশা, পাঠাগার সম্পাদক মাওলানা হাফিয নজীর আহমদ হেলাল, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাওলানা বেলাল আহমদ, অফিস সম্পাদক মাওলানা আতাউর রহমান, তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতি দুলাল আহমদ, আনজুমানে আল ইসলাহ’র কেন্দ্রীয় সদস্য মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল মুছাব্বির, মাওলানা ছালেহ আহমদ বেতকোণী, মাওলানা রেদ্বওয়ান আহমদ চৌধুরী, মাওলানা ফরিদ আহমদ, মো۔আলমগীর হোসাইন, মাস্টার আহমদ আলী, অধ্যক্ষ মাওলানা শুয়াইবুর রহমান, অধ্যক্ষ মাওলানা শেহাব উদ্দিন, মাওলানা মকবুল হুসাইন খান, মাওলানা আ.ক.ম মুজিবুর রহমান, মাওলানা ছালেহ আহমদ, অধ্যক্ষ মাওলানা আজিজ আহমদ, অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল আহাদ, আলহাজ নুরুল ইসলাম চৌধুরী, মাওলানা তাজুল ইসলাম আলফাজ, মাওলানা আলী আসগর খান, মাওলানা মাহবুবুর রহমান তাজুল, মাওলানা আজিজুর রহমান ধনপুরী, মাওলানা ছাদিকুর রহমান শিবলী, কাজী মাওলানা নাসির উদ্দিন, মাওলানা জইন উদ্দিন, হাফিয আব্দুল ওয়াহাব প্রমুখ।

সিলেটে তালামীযের বিভাগীয় সদস্য সম্মেলন অনুষ্ঠিতসমাজে দ্বীনী শিক্ষাকে জারি রাখতে হবে-আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী ধর...
04/09/2022

সিলেটে তালামীযের বিভাগীয় সদস্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সমাজে দ্বীনী শিক্ষাকে জারি রাখতে হবে
-আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী

ধর্মীয় শিক্ষার উপর কোনো আঘাত আসলে তা সহ্য করা হবে না -মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী

মুরশিদে বরহক হযরত আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী বড় ছাহেব কিবলাহ ফুলতলী বলেছেন, দ্বীনী শিক্ষা সমাজ ও দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ শিক্ষাকে জারি রাখতে হবে। কোনো অপ্রত্যাশিত আক্রমণ আসলে তুরস্কের দিকে নজর দিতে হবে। তুরস্কে কামাল পাশা যা চেয়েছিলো তা করতে পারেনি। তিনি বলেন, আমাদের ইকামতে সালাতের প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। সাধ্যমতো মানুষের সেবা করতে হবে। গত বন্যায় দেখেছি, তালামীযে ইসলামিয়ার কর্মীরা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। রোহিঙ্গা মজলুমদের পাশে গিয়েও তাদের দাঁড়াতে দেখেছি। এ ধারা যেন অব্যাহত থাকে। এ কাফেলার গন্তব্য মদিনা মুনাওয়ারা। তাই দুনিয়াবি কোনো স্বার্থে নয়; বরং খালিসভাবে আমাদের দায়িত্ব আঞ্জাম দিতে হবে।
আজ শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২) সিলেট আমান উল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার সিলেট বিভাগীয় সদস্য সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্মেলনে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী। তিনি বলেন, শুরু থেকে সবসময়ই ইসলামের শত্রু ছিলো, আজও আছে। ইসলামের শত্রুরা নানাভাবে এ ধর্মের বিরুদ্ধে ষঢ়যন্ত্র করে। আমাদেরকে এর মুকাবিলা করতে হবে। নতুন কারিকুলামে স্কুল-কলেজে ধর্মশিক্ষা ও মাদরাসায় ইসলামী বিষয়কে গুরুত্বহীন করা হচ্ছে। মনে রাখা দরকার, ধর্ম বাদ দিলে পৃথিবীতে চলা অসম্ভব। ধর্মশিক্ষা মানুষকে যাবতীয় অন্যায় থেকে বিরত রাখে, ইনসাফের পথে পরিচালিত করে। তাই ধর্মীয় শিক্ষার উপর কোনো আঘাত আসলে তা সহ্য করা হবে না। মাদরাসায় শিক্ষক নিয়োগে শতকরা ৩০ ভাগ মহিলা কোটা বাতিল করতে হবে। মাদরাসার প্রিন্সিপাল একজন মহিলা হবে কিংবা অন্য ধর্মের মানুষ হবে এটা কখনো মানা যায় না।
সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক মুজতবা হাসান চৌধুরী নুমানের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ সাধারণ সম্পাদক সুলতান আহমদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান ফরহাদ ও সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব এস এম মনোয়ার হোসেনের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উদ্ধোধনী বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি দুলাল আহমদ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, দৈনিক ইনকিলাবের নির্বাহী সম্পাদক মাওলানা কবি রূহুল আমীন খান, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর মহাসচিব মাওলানা এ কে এম মনোওর আলী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল কাদির, আরবী বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সুপ্রিমকোর্ট জামে মসজিদের খতীব মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি এ্ডভোকেট মো. আব্দুর রকিব, আনজুমানে আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা ছরওয়ারে জাহান, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল হাদীস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সৈয়দ মাকসুদুর রহমান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারমম্যান ড. মুহাম্মদ শহীদুল হক, সিলেট সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষ কবি কালাম আজাদ, আনজুমানে আল ইসলাহর সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মাওলানা মঈনুল ইসলাম পারভেজ।
সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মেহেদী হাসান, র‍্যাব-১ এর সহকারী পরিচালক নুমান আহমদ, ঢাকা হাজী মরন আলী ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম মজুমদার, রাজশাহী মদিনাতুল উলুম কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মুকাদ্দাসুল ইসলাম, সৎপুর দারুল হাদীস কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবু জাফর মো: নোমান, মৌলভীবাজার টাউন কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মো: শামছুল ইসলাম, ভাঙ্গা ইকামতে দ্বীন কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবূ ইউসুফ মৃধা, ঢাকা মাহমুদা খাতুন মহিলা কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা বদিউল আলম সরকার, ফেনী ছাগলনাইয়া ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা হুসাইন আহমদ ভুঁইয়া, বাংলাদেশ বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নজমুল হুদা খান, মাওলানা আজির উদ্দিন পাশা, মাওলানা মাহমুদ হাসান চৌধুরী, মাওলানা নজীর আহমদ হেলাল, সাবেক কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি মাওলানা আতাউর রহমান, সাবেক সভাপতি মাওলানা ফখরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোস্তফা হাসান চৌধুরী গিলমান, সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, মাসিক পরওয়ানার সম্পাদক মাওলানা রেদওয়ান আহমদ চৌধুরী, মাওলানা আখতার হোসাইন জাহেদ, জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুস সবুর, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান। অন্যান্যের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ সুনামগঞ্জ জেলা সভাপতি মাওলানা তাজুল ইসলাম আলফাজ, বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক কেন্দ্রীয় সহ সাধারণ সম্পাদক উসমান গনি, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মনজুরুল করিম মহসিন, প্রশিক্ষণ সম্পাদক শেখ আলী হায়দার প্রমুখ।
সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাদেদেওরাইল ফুলতলী কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুর রহীম, জালালপুর জালালিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা জ.উ. ম আব্দুল মুনঈম মনজলালী, মুসলিম হ্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার মাওলানা গুফরান আহমদ চৌধুরী ফুলতলী, সোবহানীঘাট হযরত শাহজালাল দারুচ্ছুন্নাহ ইয়াকুবিয়া কামিল মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা আবু ছালেহ মো: কুতবুল আলম, ফেঞ্চুগঞ্জ মোহাম্মদীয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আতহার, বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো: আলমগীর হোসেন, বিশ্বনাথ দারুল উলুম ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা নুমান আহমদ, বুরাইয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুস সালাম, উপাধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম ফারুকী, রাখালগঞ্জ দারুল কুরআন ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শেহাব উদ্দিন, চান্দগ্রাম ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মোস্তাক আহমদ চৌধুরী। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি হুমায়ূনুর রহমান লেখন, সাবেক কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি মাওলানা মুহিবুর রহমান, কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা ফজলুল হক খান সাহেদ, তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিযুর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রেদওয়ানুল হক শিমুল, অর্থ সম্পাদক আব্দুল জলিল, অফিস সম্পাদক হোসাইন মুহাম্মদ বাবু, স্কুল ও কলেজ বিষয়ক সম্পাদক রেদওয়ান রাশেদ, সহ স্কুল ও কলেজ বিষয়ক সম্পাদক আতিকুর রহমান সাকের প্রমুখ।
সকাল ১১টা থেকে শুরু হওয়া প্রথম অধিবেশনে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি জোন সিলেটের সভাপতি সুলাইমান আহমদ চৌধুরী, সুনামগঞ্জ জেলা সভাপতি আব্দুল গনী সোহাগ, হবিগঞ্জ জেলা সভাপতি সাদেকুর রহমান, মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি কাওসার আহমদ, পশ্চিম জেলা সভাপতি কবির আহমদ, ঢাকা মহানগর সভাপতি ইমাদ উদ্দিন, শাবিপ্রবির সভাপতি গউসুল আলম, বি-বাড়িয়া জেলা সভাপতি আবুল কাশেম, সিলেট মহানগরী সাধারণ সম্পাদক কাওছার হামিদ সাজু প্রমুখ। সম্মেলনে মনোমুগ্ধকর সংগীত পরিবেশন করেন কবি মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল, মাওলানা শাহিদ আহমদ, সবুজ কুড়ি শিল্পী গোষ্ঠি ও রিসালাহ সাংস্কৃতিক সংসদ শিল্পীবৃন্দ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগরীর সহ সভাপতি মারুফ আহমদ, সিলেট পশ্চিম জেলার সহ সভাপতি ছালেহ আহমদ, সাধারণ সম্পাদক কুতুব আল ফরহাদ, সিলেট পূর্ব জেলার সহ সভাপতি সাইদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রুহুল হুদা চৌধুরী রাহেল, মৌলভীবাজার জেলা সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন খান, সুনামগঞ্জ জেলা সহ সভাপতি নূর হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক নাসির হোসেন, সিলেট প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি জোনের সাধারণ সম্পাদক গুলজার আহমদ খান জামী প্রমুখ।

০৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
আমানুল্লাহ কনভেনশন সেন্টার
সিলেট।

হাজার হাজার নবী প্রেমিকদের মিলনমেলা।                     আমানউল্লাহ কনভেনশন সেন্টার, সিলেট।
03/09/2022

হাজার হাজার নবী প্রেমিকদের মিলনমেলা। আমানউল্লাহ কনভেনশন সেন্টার, সিলেট।

 #বড় ছাহেব ক্বিবলাহ'র এই দোয়াটি...  #হৃদয়কে শীতল করে দেয়। ★রাব্বে কারীম কবুল করুন★ #হাম ফকিরউকো ফির মদিনা বুলানাতাওয়াফে ...
02/09/2022

#বড় ছাহেব ক্বিবলাহ'র এই দোয়াটি...
#হৃদয়কে শীতল করে দেয়।
★রাব্বে কারীম কবুল করুন★

#হাম ফকিরউকো ফির মদিনা বুলানা
তাওয়াফে খানায়ে কাবা নসীব করনা
ওয়া ওকোফে আরাফা, মুজদালাফা মিনা নসীব হো জায়ে,হামএহাছে রুতে হোয়ে মদিনা চলে

(আল্লামা বড় সাহেব কিবলা ফুলতলী)

আশুরা মানে হায় হোসেন নয়, আশুরা মানে ইমাম হোসাইন রা. এর আদর্শের বাস্তবায়নে সর্বাত্নক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া...........
31/08/2022

আশুরা মানে হায় হোসেন নয়, আশুরা মানে ইমাম হোসাইন রা. এর আদর্শের বাস্তবায়নে সর্বাত্নক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া...........

সন্তানের যে হাত ধরে পার্কে নিয়ে যান, সে হাত ধরে তাকে মসজিদেও নিয়ে যান, তাহলে দেখবেন শেষ বয়সে সে আপনার হাত ছেড়ে দিবে না।-...
28/08/2022

সন্তানের যে হাত ধরে পার্কে নিয়ে যান, সে হাত ধরে তাকে মসজিদেও নিয়ে যান, তাহলে দেখবেন শেষ বয়সে সে আপনার হাত ছেড়ে দিবে না।

--মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী

কর্মী-সদস্যদের উপস্থিতি কামনা করি....
23/08/2022

কর্মী-সদস্যদের উপস্থিতি কামনা করি....

তিনি কে?তিনি ফেসবুকে নাই। তিনি ইউটিউবেও নাই। তিনি নাই ইন্টারনেটে। তিনি মানুষের জটলায় থাকেন না। তিনি প্রচলিত মাহফিলের পোস...
20/08/2022

তিনি কে?
তিনি ফেসবুকে নাই। তিনি ইউটিউবেও নাই। তিনি নাই ইন্টারনেটে। তিনি মানুষের জটলায় থাকেন না। তিনি প্রচলিত মাহফিলের পোস্টারে থাকেন না। তিনি সভাপতি হতে চান না। প্রধান অতিথির চেয়ারের প্রতিও তিনি দেখান না আগ্রহ। তিনি কারো বাড়িতে সহসাই যেতে চান না। তিনি কারো কষ্টের কারণ হতে চান না। তিনি অযাচিত কোনো ধনীর করিডোরে রাখেন না কদম।

তিনি যিকরুল্লাহর মজলিসে যান। তিনি এতিমের মাহফিলে যান। তিনি দুঃস্থ মানুষের কাছে বসেন। তিনি রিকশা বিতরণে আছেন। তিনি এতিমের নৌকায় উঠে বসেন। তিনি এতিমদের গোসল করান সস্নেহে। তিনি মেডিকেলে রোগীর খোঁজ রাখেন। তিনি বিধবার ঘর বানান। মসজিদ করে দেন। লঙ্গরখানা করে দেন। তিনি ব্রিজ করে দেন মানুষের পারাপারের জন্য। তিনি চাল, ডাল, কেরোসিন বিতরণ করেন। তিনি বন্যা, খরা, জলোচ্ছাসে ভেসে যাওয়া মানুষের সাথী। তিনি বৃদ্ধ—বৃদ্ধার ঘরের বাতি। তিনি সবহারাদের বন্ধু-স্বজন।

তিনি শিশুদের বড় ভালোবাসেন। তিনি সবার সুখে হাসেন। তিনি উদার মনের মানুষ। তিনি দরসে বুখারীর শায়খ। তিনি দুরুদের মজলিসে বসেন। তিনি ইলমে কিরাতের ইমাম শ্রেণীর খাদেম। তিনি জ্ঞানের উপমা। তিনি প্রজ্ঞার দ্যুতনা। তিনি সব কল্যাণের সাথে চলেন। তিনি এ যুগের আলোর নকীব।

তিনি সাধারণ তবে ব্যতিক্রম। তিনি সবার থেকে আলাদা। তিনি আরাম—আয়েশের প্রতি ঝুঁকেন না। তাঁর কাঠের চেয়ারটির পেছনের হেলান দেওয়ার অংশটি নেই। এটা কত বড় শরাফতী ভাবা যায়?

তিনি কাউকে কাফির কাফির বলেন না। তিনি মুনাফিকদের দলেও চলেন না। তিনি ঘৃণার চাষ করেন না। তিনি জৌলুশ নিয়েও চলেন না। তিনি সাদাসিধে। সবার। সকলের। মানুষের। মানবতার। তিনি গর্বের ধার—ধারেন না। মাওলানা, আল্লামা লিখেন না। তিনি চলমান স্রোতের বিপরীত। যিকির, ফিকির, দুআ, তসবিহ, শোকর, তাকওয়া, তাওয়াক্কুল এসবের নূরে নূরানী। তিনি এ সময়ের, এই উম্মাহর কাঙ্ক্ষিত মানুষ। তিনি নবীজি (সা)—এর প্রকৃত অনুসারী।

তিনি কারো মুরশিদ। কারো কাছে বড় ছাব। কারো পিতা। কারো উস্তাদ। কারো অভিভাবক। কারো শিক্ষক। কারো কাছে নেতা। কারো কাছে দরবেশ। আসলে তিনি সময়ের প্রেক্ষিতে তুলনাহীন। সবচেয়ে ভালো। সবচেয়ে উন্নত। সবচেয়ে বেহতর। মানবিক উপমা। রূহের চিকিৎসক।

তিনি মানুষের মনে। তিনি মাবুদের ধ্যানে। তিনি সৃষ্টির সেবায়। তিনি আল্লাহর রেদ্বায়। তিনি আছেন। তিনি থাকবেন তার মহান মাওলার ইচ্ছায়। তিনি কে? তিনি আমাদের বড় ছাহেব কিবলা, শ্রদ্ধেয় আল্লামা ইমাদ উদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী।

আল্লাহ তাঁর ছায়া, তাঁর দুআ আমাদের উপর দীর্ঘায়িত করুন।
(কপিড)

জাতীয় প্রেসক্লাব  ইসলামি শিক্ষা উন্নয়ন বাংলাদেশ আয়োজিত বোর্ড পরীক্ষায় ধর্মশিক্ষা বহালের দাবিতে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির...
30/07/2022

জাতীয় প্রেসক্লাব ইসলামি শিক্ষা উন্নয়ন বাংলাদেশ আয়োজিত বোর্ড পরীক্ষায় ধর্মশিক্ষা বহালের দাবিতে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ'র মুহতারাম সভাপতি হযরত আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী।

৩০ জুলাই ২০২২ শনিবার
ঢাকা

স|ফ|ল|হো|ক
26/07/2022

স|ফ|ল|হো|ক

15/07/2022
হিজরতের ১০ম বছর। ৯ই যিলহজ আরাফাহ ময়দানে শেষবার তিনি সমগ্র মানবজাতির উদ্দেশে খুতবা দিলেন। বললেন, “আমি কি পৌঁছে দিয়েছি?” উ...
08/07/2022

হিজরতের ১০ম বছর। ৯ই যিলহজ আরাফাহ ময়দানে শেষবার তিনি সমগ্র মানবজাতির উদ্দেশে খুতবা দিলেন। বললেন, “আমি কি পৌঁছে দিয়েছি?” উপস্থিত সোয়া লক্ষ জনতা সমাবেত কণ্ঠে জবাব দিল, “হ্যাঁ, আপনি পৌঁছে দিয়েছেন।” তিনি আকাশপানে আঙুল তুলে বললেন, “হে আল্লাহ তুমি সাক্ষী থেক।” এরপর দ্বীনের দায়িত্ব উম্মাতের কাঁধে সঁপে দিয়ে বললেন, “যারা উপস্থিত, তারা যেন অনুপস্থিতদের কাছে দাওয়াত পৌঁছে দেয়।” [সহীহ বুখারী, ১৭৪১; সহীহ মুসলিম, ১২১৮]। খুতবা শেষে জিবরীল আসলেন কুরআনের আয়াত নিয়ে। রব বলছেন, “আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণ করলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করলাম এবং তোমাদের জন্য ইসলামকে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।” [সুরা মায়িদা, ৩]

আজ ৯ই যিলহজ। ওই খুতবার ১৪৩৩ বছর হয়ে গেছে। আমরা আজ আবার সাক্ষী দিচ্ছি, আমাদের নবী ﷺ তাঁর রিসালাতের দায়িত্ব সুসম্পন্ন করেছেন। যে আমানত নিয়ে এসেছিলেন, তা আমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। উম্মাতের কল্যাণকামিতার হক তিনি আদায় করেছেন। তিনি আমাদেরকে এমন এক পথে রেখে গেছেন, যে পথ শুভ্র, স্বচ্ছ, নূরান্বিত। তিনি এমন কাজ করেছেন, যা আর কেউ করতে পারেনি। কারণ তাঁর মতো আর কেউ নেই।

হে আল্লাহ, আমাদের নবীকে এমন জাযা তুমি দান করো, যা আর কাউকেই তুমি দান করোনি, করবেও না।

Address

Kulaura
Kulaura
3233

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Talamij - robirbazar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share