ভ্রমণ ডায়েরী । Vromon Diary

ভ্রমণ ডায়েরী । Vromon Diary "ভ্রমণ ডায়েরী । Vromon Diary" is travel video,travel photo,travel documentary,travel story ,travel information & all kind of guideline.

📍ভিয়েতনাম  ভ্রমণ 🇻🇳পূর্বে বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের ভিয়েতনামভ্রমণের জন্য Visa approval letter required ছিল।১৫ই আগস...
20/09/2023

📍ভিয়েতনাম ভ্রমণ 🇻🇳

পূর্বে বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের ভিয়েতনাম
ভ্রমণের জন্য Visa approval letter required ছিল।১৫ই আগস্ট থেকে বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের Vietnam e-visa eligible করা হয়েছে।

এখন বর্তমানে ভিয়েতনাম ভ্রমণ করার জন্য ট্রাভেল এজেন্সি থেকে visa approval letter প্রয়োজন নেই

আপনি e-visa অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন

https://evisa.xuatnhapcanh.gov.vn/?fbclid=IwAR1LHuCIVGkYcDdpQz5P_gq1WPcaBMdSinm3cCZJb6AvU8ztUqtQxg2BAhc

আবেদন ফি

Single entry 25 USD

Multiple 50 USD (3 Months)

এছাড়া থার্ড পার্টির অনেক ওয়েবসাইট আছে।
সেক্ষেত্রে আবেদন ফি সাইটের উপর ডিপেন্ড করে কম বেস হয়।উপরের দেওয়া লিংকটি গভারমেন্ট
ভিত্তিক।

Documents required

1)Passport Scan copy
2)Dgital photo

টিকেট বুকিং লাগবেনা।

Processing time

নরমালি তিন থেকে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার ইমেইলের মধ্যে e-visa পেয়ে যাবেন।

e-visar ক্ষেত্রে Airport immigration entry and exit seal পাবেন।

কেউ যদি Visa sticker/Visa level নিতে চান।

সে ক্ষেত্রে on arrival কাউন্টারে থেকে এক্সট্রা
২৫ ডলার ফি দিয়ে visa sticker নিতে হবে।

📍শ্রীলংকা ভ্রমণ 🇱🇰দক্ষিণ এশিয়ার বৈচিত্র্যময় ও অপরূপ দেশ শ্রীলংকাবিশেষ করে বাংলাদেশী পর্যটকদের কাছে দুইটি কারণে শ্রীলংক...
11/09/2023

📍শ্রীলংকা ভ্রমণ 🇱🇰

দক্ষিণ এশিয়ার বৈচিত্র্যময় ও অপরূপ দেশ শ্রীলংকা
বিশেষ করে বাংলাদেশী পর্যটকদের কাছে দুইটি কারণে শ্রীলংকা আকর্ষণীয়।

১)ভিসার জটিলতা নেই।

eTA নিয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন।কিছু কিছু ওয়েবসাইটে on arrival দেওয়া আছে।কিন্তু আমি যখন বোর্ডিং পাস নেওয়ার জন্য যাই।eTA or sticker visa দেখতে চায়।ভালো হয় পূর্বে থেকে eTA নিয়ে যাওয়া। Or visa stamp

২)মালদ্বীপ আমাদের জন্য visa on arrival যারা মালদ্বীপ ভ্রমণ করেন।মালদ্বীপ থেকে দেড় ঘন্টা ফ্লাইট দূরত্ব।এবং এয়ার ফেয়ার অনেক কম।
তাই অনেকের মধ্যে মাল্টি ট্রাভেল পছন্দের।
তাই অনেকে শ্রীলংকা বেছে নেন।

এছাড়া যারা Adam's Peak শ্রীলঙ্কা ভ্রমণের অন্যতম আকর্ষণ।তবে যারা এডামস পিক ভ্রমণ করবেন।আমার মনে হয় তাদের অন্যান্য দিক থেকে শারীরিকভাবে হানডেট পারসেন ফিট থাকতে হবে।
মোটামুটি খুব ভালোই পরিশ্রম হবে লাস্ট পর্যন্ত যেতে।এবং কিছুটা রিক্সিও আছে।অবশ্যই সাথে করে সবুজ চা অথবা স্লাইন নিয়ে যাবেন।

A traveler can apply using the website :

http://www.eta.gov.lk/

required

1)Passport details
2)hotel and flight details
3)Credit card or international debit card for Online payment

Application fee 20 USD

প্রসেসিং টাইম নরমালি এক কর্ম দিবস।
eTA আপনার ইমেইলে চলে আসবে।কোন প্রকার দূতাবাসে যেতে হবে না।eTA নিয়ে ফ্লাই করবেন।

শ্রীলঙ্কা এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন থেকে আপনার পাসপোর্টে ছোট একটি স্টিকার এর মত বারকোড এবং immigration entry exit stamps দিবে।

Tea garden
30/07/2023

Tea garden

28/06/2023

পশু কোরবানির পাশাপাশি মনের পশুরও কোরবানি হোক..

সবাইকে ঈদ মোবারক 🌺

Greatest Ever Test Victory in the 21st Century!! 🇧🇩
17/06/2023

Greatest Ever Test Victory in the 21st Century!! 🇧🇩

তামিলনাড়ু রাজ্যে রয়েছে চারটি বিখ্যাত হাসপাতাল। চোখ বন্ধ করে এদের যেকোনো একটিতে চিকিৎসা করাতেই পারেন। কিন্তু কোন হাসপাতাল...
09/01/2023

তামিলনাড়ু রাজ্যে রয়েছে চারটি বিখ্যাত হাসপাতাল। চোখ বন্ধ করে এদের যেকোনো একটিতে চিকিৎসা করাতেই পারেন। কিন্তু কোন হাসপাতালে আপনার যাওয়া সঠিক হবে তা জানবেন কিভাবে? এটা জানতে পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন। কথা দিচ্ছি আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন কোন হাসপাতালে চিকিৎসা করাবেন।

🏥১. অ্যাপোলো (Apollo Hospital) – 🏥

অ্যাপোলো হাসপাতাল চেন্নাইয়ের মধ্যে সবচেয়ে ভালো। এখানে রয়েছে সবচেয়ে উন্নত যন্ত্রপাতি এবং বিশ্বমানের ডাক্তার। কিন্তু এখানে খরচ দক্ষিন ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এখানে চিকিৎসা করাতে সময় লাগে দক্ষিন ভারতের অন্যান্য হাসপাতালের তুলনায় অনেক কম। সুতরাং কম সময়ে ভালো চিকিৎসা করাতে চাইলে এখানে চলে আসুন। তবে চিকিৎসার খরচ পড়বে অন্য হাসপাতালের থেকে অনেক বেশি। অবস্থান – অ্যাপোলো হাসপাতাল চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশান থেকে মাত্র ৪ কিমি এবং চেন্নাই এগমোর রেল স্টেশান থেকে ৩ কিমি দূরে অবস্থিত। হাওড়া অথবা শিয়ালদা থেকে অনেক ট্রেন পেয়ে যাবেন। এই হাসপাতাল চেন্নাই এয়ারপোর্ট থেকে ১৫ কিমি দূরে অবস্থিত।

🚋ঠিকানা –✈️
Apollo Hospitals, Greams Road
21, Greams Lane
Off Greams Road
Chennai – 600006
ফোন – +91-44-28290200 / +91-44-28293333
+91-44-28294429

🏨থাকা ও খাওয়া –🏨
চেন্নাইয়ের অ্যাপোলোতে গেলে ভাষা নিয়ে একটু সমস্যা হলেও খাওয়া দাওয়া নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। ঠিক অ্যাপোলো হাসপাতালের পাশেই রয়েছে অনেকগুলি বাঙালী হোটেল। কম খরচে বাঙালীর মাছ-ভাত জুটে যাবে। তবে নিজেরা রান্না করেও খেতে পারবেন। তাঁর জন্য আলাদা হোটেল আছে। সেখানে থাকতে হবে। ওখান থেকে রান্না করার জন্য বাসন ভাড়া নিতে পারবেন। ভাষা নিয়েও খুব একটা সমস্যা হবে না। সমান্য হিন্দি বা ইংরাজীতে জ্ঞান থাকলেই চলে যাবে। থাকার জন্য রয়েছে দামী, কমদামী অনেক হোটেল। চেষ্টা করবেন হাসপাতালের সবচেয়ে কাছে থাকার। তাহলে প্রতিদিন হাসপাতালে যাওয়ার খরচ বেঁচে যাবে।

🕰️সময় –🕰️
১। টুকটাক ডাক্তার দেখানোর জন্য গেলে ৮ থেকে ১০ দিনের প্ল্যান করলেই চলবে।২। বড় মাপের চিকিৎসা অথবা অপারেশানের জন্য কমপক্ষে ২০ দিনের মতো সময় নিয়ে যেতে হবে।

📝রেজিস্ট্রেশান :
এ্যাপোলো হাসপাতালে ঢোকার মুখেই ডান দিকে প্রথমে যে বিল্ডিংটা রয়েছে তার নাম “সুন্দুরি ব্লক/Sundoori Block”। এই ব্লকেই হয় রেজিস্ট্রেশান।

২. 🏥শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টার (Sri Ramachandra Medical Centre) – 🏥

পকেটে টাকা কম থাকলে তাহলে আপনি চেন্নাইয়ের শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসা করাত পারেন। তবে এখানে চিকিৎসার জন্য সময় লাগবে সি.এম.সি ভেলোরের তুলনায় অনেক কম। শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টারটি ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা হয় চেন্নাই এর পোরুর নামক জায়গায়। তবে সেরকমভাবে এর পরিচিতি না থাকায় আমরা অনেকেই এই মেডিকেল সেন্টার সম্পর্কে কিছুই জানিনা। কিন্তু এখানে চিকিৎসা দানের পদ্ধতি অনেক ভালো আর খরচও বেশ কম। বিশেষ করে মেডিকেল সেন্টারটির পরিবেশ আর চিকিৎসার ব্যবস্থাপনা চোখে লাগার মতো।

🚋ঠিকানা –✈️
এই হাসপাতাল চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১৭ কিমি দূরে অবস্থিত।
Sri Ramachandra Medical Centre
No.1 Ramachandra Nagar, Porur
Chennai, Tamil Nadu,

🏥৩. ভেলোরের সি.এম.সি হাসপাতাল – 🏥

কম খরচে ভালো মানের চিকিৎসার চিকিৎসার জন্য বিখ্যাত দক্ষিন ভারত। দক্ষিন ভারতের তামিলনাডু রাজ্যের ছোট এক জেলা শহর ভেলোর। সি.এম.সি হল ভারতের একেবারে প্রথম শ্রেনীর হাসপাতাল। এই হাসপাতাল ঘিরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হোটেল ও লজ। রুম ভাড়াও তুলনামূলক ভাবে অনেক কম। কম খরচে চিকিৎসা করাতে চাইলে সি.এম.সি সবচেয়ে ভালো। তবে অত্যধিক ভিড়ের জন্য এখানে চিকিৎসা করাতে সময় লাগে অনেক বেশি।

কেন ভেলোরে চিকিৎসা করবেন?
ভেলোরে রয়েছে ভারতের বিখ্যাত সিএমসি হাসপাতাল। এই হাসপাতালে পাবেন বিশ্বমানের চিকিৎসা তুলনামূলক ভাবে অনেক কম খরচে। কারণ এটি খ্রিস্টান মিশনারী পরিচালিত একটি অলাভজনক হাসপাতাল।

🚋ঠিকানা –✈️
এই হাসপাতেলে যেতে গেলে আপনাকে নামতে হবে কাটপাটি স্টেশনে। কোলকাতা থেকে কাটপাটি স্টেশনে অনেকগুলি ট্রেন দাঁড়ায়। কাটপাটি স্টেশন থেকে অনেক গাড়ি পেয়ে যাবেন।
Address :
Ida Scudder Road, Vellore, Tamil Nadu 632004
Phone: 0416 228 1000

🏨কোথায় থাকবেন?🏨
সিএমসি এর আশে পাশেই অসংখ্য হোটেল, লজ পাবেন। লজগুলোতে পাবেন রান্নার সুবিধা এবং রুম ভাড়াও তুলনামূলক ভাবে কম।

🏥৪. শ্রী নারায়নী হাসপাতালে (Sri Narayani Hospital & Research Centre) –🏥

অল্প খরচ এবং অল্প সময়ে ভালো চিকিৎসা পেতে হলে ভেলোরের শ্রী নারায়নী হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে পারেন। সি.এম.সি ভেলোর হাসপাতাল থেকে এই শ্রী নারায়নী হাসপাতালের দূরত্ব মাত্র ৮ কিলোমিটার। ভেলোর একটি ছোট শহর হলেও এখানে রয়েছে দুটি বিশ্বমানের হাসপাতাল। কাটপাটি স্টেশন থেকে এই হাসপাতালের দূরত্ব হল ২৮ কিলোমিটার।

🚋ঠিকানা ✈️
Sri Narayani Hospital & Research Centre
Azad Road, Sripuram, Thirumalaikodi, Vellore, Tamil Nadu 632055
Phone: 0416 220 6301

🏥৫. মানিপাল হাসপাতাল (Manipal Hospital) –🏥

মনিপাল হাসপাতাল বেঙ্গালুরুর একটি প্রধান হাসপাতাল। এটি একটি ৬০০ বেড বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল। আরো ৩০০ বেড এখানে শিগ্রই যুক্ত করার পরিকল্পনা চলছে। এখানে চিকিৎসার খরচ চেন্নাইএর অ্যাপোলোর তুলনায় অনেকটা কম।
এই হাসপাতালের অনেকগুলি ইউনিট আছে যেমন মনিপাল হার্ট ইনস্টিটিউট, মিনিপাল ইনস্টিটিউট অব নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজি, মনিপাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোলজিকাল ডিসঅর্ডার, মনিপাল কম্পিভেনশিয়াল ক্যান্সার সেন্টার এবং মনিপাল ইনস্টিটিউট অব ক্যান্সার সেন্টার। এই সব সেন্টার গুলি সাফল্যের সাথে কাজ করে চলেছে।

🚋ঠিকানা –✈️
Manipal Hospital HAL Airport road
Manipal Hospital
98, HAL Airport road,
Bangalore – 560 017
Appointment Helpline: 1800 3001 4000
Enquiries: +91 80 40119000/2502 4444

কিন্তু যাদের সময় ও ধৈয্য আছে তারা চিকিৎসা করাবেন সি.এম.সি তে। সিএমসিতে চিকিৎসা বিশ্বমানের কিন্তু রোগীর আধিক্যের কারনে ডাক্তারের এ্যাপয়েন্টমেন্ট থেকে শুরু করে সব কিছুতেই একটু সময় লাগবে । এখানে লাইনে দাড়াতে হবে, ওয়েটিং রুমে কিছুটা সময় বসে থাকতে হবে। যাদের সময় কিংবা ধৈয্য কম কিন্তু টাকা আছে তাদের সাজেস্ট করব চেন্নাই এ্যাপোলোতে চিকিৎসা করতে। আর যাদের সময়, ধৈয্য এবং টাকা সবই কম তাদের জন্য পরামর্শ দেব শ্রি রামচন্দ্র বা নারায়নী হাসপাতালে চিকিৎসা করতে। দুইটির মধ্যে শ্রি রামচন্দ্র হাসপাতাল কিছুটা হলেও এগিয়ে।

⚕️⚕️জনস্বার্থে প্রচারিত⚕️⚕️

ডে লং ট্যুরে সাথে মাত্র ১৩৯৯/-টাকায় সিলেটের ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর, রাতারগুল, মাজার ও চা বাগান ভ্রমন।যোগাযোগঃ 01726-681549🚩 য...
10/12/2022

ডে লং ট্যুরে সাথে মাত্র ১৩৯৯/-টাকায় সিলেটের ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর, রাতারগুল, মাজার ও চা বাগান ভ্রমন।

যোগাযোগঃ 01726-681549

🚩 যাত্রার তারিখঃ ১৫ ডিসেম্বর
বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ( ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে রওনা )

🚩 ফেরার তারিখঃ ১৬ ডিসেম্বর
শুক্রবার রাত ১০ টা ৩০ ( সিলেট থেকে রওনা )

[ ইনশাআল্লাহ শনিবার সকাল ৫ টার মদ্ধে ঢাকায় থাকবো। আর ওইদিন চাকুরীজীবিরা নিশ্চিন্তে অফিস করতে পারবেন
👨‍👨‍👦‍👦 আসন সংখ্যাঃ ৪০ জন।
( আগে বুকিং করলে আগে সিট )
🚩ইভেন্ট ফিঃ জনপ্রতি ১৩৯৯/- টাকা।
[ ০ থেকে ৩ বছরের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কোন ফি লাগবে না এবং ৩ বছরের বেশি বয়সি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে আলোচনা সাপেক্ষ ]

🚦ডেডলাইনঃ সিট খালী থাকা সাপেক্ষ।

🚎🚎 ট্যুর কনফার্ম করতে যোগাযোগ করুন
01868353535 / 01709118625

👉বিকাশ : (personal)
01868353535

👉রকেট :
018683535357 (personal)

🌏 যাবেন যারা তারা জনপ্রতি ৫১০/= টাকা ( অফেরতযোগ্য) বিকাশ, নগদ, রকেট বা ব্যংক একাউন্ট এর মাদ্ধমে ইভেন্ট হোস্টদের কাছে পৌঁছে আপনার আসন নিশ্চিত করতে হবে। বাকী টাকা ট্যুরের দিন বাসে উঠার আগে পরিশোধ করে বাসের আসন নং বুঝে নিতে হবে।
🌎 এছাড়াও আমাদের সায়েদাবাদ অথবা বাড্ডা অফিসে এসেও বুকিং করে মানি রিসিট বুঝে নিতে পারবেন।
আমাদের অফিসের ঠিকানা,
✅অফিস
সানরাইজ প্লাজা, লেভেল-৭,৩/১,ব্লক-এ,লালমাটিয়া, ঢাকা

টাকা পাঠিয়ে অবশ্যই ★ 01868353535 ★ এই নাম্বারে কল করে কনফার্ম হয়ে নিবেন কারন আপনার কনফার্মেশন নিশ্চিত হয়ে আমরা আপনাকে একটা কোড দিবো।
---------------------------------------------------
যা যা দেখবোঃ
★★ ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর ।
★★ রাতারগুল।
★★ চা বাগান।
★★ শাহ জালাল মাজার।
---------------------------------------------------
✅যা যা থাকছেঃ
★★ ঢাকা - সিলেট- ঢাকা যাওয়া-আসা বাস।
★★ ঘুরাঘুরির জন্য লোকাল ট্রান্সপোর্ট বা বাস।
★★ ট্যুর চলাকালীন সকাল ও দুপুরের খাবার।
★★ অভিজ্ঞ গাইড ফি।
------------------------------------------------
❌যা যা থাকছে নাঃ
★রাতারগুল নৌকা ভাড়া ১৫০ টাকা।
★রাতারগুল এন্টি ফি ৫৭ টাকা।
------------------------------------------------
#ফুড মেন্যু:
#সকাল : সবজি+পরটা অথবা ডিম খিচুড়ি।
#দুপুর : ভোলাগঞ্জ এর স্থানীয় হোটেলে মুরগী+ভর্তা+ডাল+ভাত।
------------------------------------------------
🚧🚧যা যা করা যাবে না:
⛔মেয়েদের সাথে কোন প্রকার অশালীন বা খারাপ আচরন করা যাবে না। কারো বিরুদ্ধে এমন কোন অভিযোগ পেলে দল থেকে বের করে দেয়ার মত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
⛔যেকোন সমস্যা বা প্রয়োজনে এ্যাডমিনদের সাথে সরাসরি কথা বা আলোচনা করতে হবে। নিজেদের মধ্যে কোন প্রকার আলোচনা বা সমালোচনা করা যাবে না ।
⛔হোস্ট এর অনুমতি ছাড়া গ্রুপ থেকে আলাদা হওয়া যাবে না ।
🚮ঘুরতে গিয়ে যেখানে সেখানে ময়লা ফেলা যাবে না ।
🚭বাসে ধূমপান করা যাবে না ।
----------------------------------------------
যে কোন প্রয়োজনেঃ
মোবাইলে যোগাযোগ:
01726-681549
( বিঃদ্রঃ যেকোন সময় বা প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ট্যুর ডেট, বাসের আসন ও ট্যুর প্ল্যান পরিবর্তন করার ক্ষমতা শুধুইমাত্র উক্ত ট্যুর কমিটির হাতে অর্পিত থাকবে )

মাত্র ১৩৯৯৳  সিলেটের পূন্যভূমি জাফলং ও লালাখাল ভ্রমণ 😍☎ যোগাযোগ📞 01709118625 -------------------------------------------...
10/12/2022

মাত্র ১৩৯৯৳ সিলেটের পূন্যভূমি জাফলং ও লালাখাল ভ্রমণ 😍

☎ যোগাযোগ
📞 01709118625


---------------------------------------------

⏩ ভ্রমণের তারিখঃ ১৫ ডিসেম্বর রাত ১০ টায় ( সায়েদাবাদ থেকে)
⏩ফেরার তারিখঃ ১৬ ডিসেম্বর রাত ১০টা ( সিলেট থেকে রওনা )
>> ইনশাআল্লাহ শনিবার সকালে ৬ টার মধ্যে ঢাকায় থাকবো।

যা যা দেখবোঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°
১/ জাফলং
২/ লালাখাল
৩/ চা বাগান
৪/ তামাবিল বর্ডার
৫/ শাহ্ পরান মাজার
ট্যুর প্লান
=======
আমরা বৃহস্পতিবার রাত ১০ঃ০০ টার সময় সায়দাবাদ হুজুর বাড়ির গেইট থেকে রিজার্ভ বাসে চড়ে সিলেটের উদ্দ্যেশে রওনা দিবো শুক্রবার খুব ভোরে সিলেট শহরে নেমে সবাই একসাথে পানশী/পাচভাই হোটেলে নাস্তা করে বাসে যাবো জাফলং, লালাখাল, চা-বাগান দেখবো 🤩এর ভিতরেই দুপুরে স্থানীয় হোটেলে লাঞ্চ ও সেরে ফেলবো দুপুরেই। সন্ধার পরে শাহজালাল (রঃ) চলে আসবো। সন্ধ্যা থেকে রাত টা পর্যন্ত সবাই মিলে একসাথে শাহজালাল(রঃ) মাজারে জিয়ারত ও কেনাকাটা করে রাত ১০ টায় রিজার্ভ বাসে চড়ে ইনশাআল্লাহ শনিবার খুব ভোরে ঢাকায় পৌছে যাবো ।

খাবার ম্যানু🍝
°°°°°°°°°°°°°
★ সকালেঃ ভুনা খিচুড়ি,অথবা পরটা,সবজি/ডাল,ডিম
★ দুপুরেঃ ভাত, গরু/মুরগী/হাস সবজি,ভর্তা, ডাল
এই টাকায় যা যা থাকবে
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
✅ ঢাকা-সিলেট-ঢাকা চেয়ারকোচ বাস
✅ সিলেটে সকল স্পট ঘুরে দেখার জন্যে রিজার্ভ বাস
✅ সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার

যা যা থাকবে না
°°°°°°°°°°°°°°°°°
🚫 বাসে যাত্রা বিরতির খাবার
🚫মেডিসিন বা ব্যক্তিগত খরচ

★ইভেন্ট ফিঃ ১৬৯৯৳ (জনপ্রতি)
বুকিং মানি👇
🍁বিকাশঃ ৮১০৳
🔳ব্যাংক একাউন্টে দিতে চাইলেঃ
Dewan Farhad
Account Number: 015918100001002
Branch: Matuail
Premier Bank Ltd
👉বিকাশ : (personal)
01868353535
👉রকেট :
018683535357 (personal)
👉নগদঃ
01857776060
বুকিং অনুযায়ী আসন বিন্যাস করা হবে। 🙂

AIR TICKET, VISA, HOTEL BOOKING, TOUR PACKAGE

10/12/2022
মাত্র ৪২০০ টাকায় ৩ রাত ২ দিনের সিলেট ট্যুরআমাদের গ্রুপের লিঙ্কঃhttps://www.facebook.com/groups/544376362621284/?ref=shar...
10/12/2022

মাত্র ৪২০০ টাকায় ৩ রাত ২ দিনের সিলেট ট্যুর

আমাদের গ্রুপের লিঙ্কঃ
https://www.facebook.com/groups/544376362621284/?ref=share
☎ যোগাযোগ
📞 01726-681549
🗓️১৬-১৭ ই ডিসেম্বর
যাত্রাঃ রাত ১০ টার বাস
ফেরাঃ রাত 10 টা
( সিলেট কাউন্টার)

ইভেন্ট ফিঃ ৪২০০ টাকা জনপ্রতি।

কাপল রুমের জন্য ৫০০টাকা অতিরিক্ত যোগ হবে। বুকিং এর সময় অবশ্যই উল্লেখ করবেন কাপল রুম এর জন্য।

বাচ্চা পলিসিঃ ০-৩ বছরের বাচ্চার কোন টাকা লাগবে না
৪-৫ বছরের বাচ্চার জন্য ১০০০ টাকা যোগ হবে। বাবা-মার সাথে বাস/ ট্রেনের সিট এবং বেড শেয়ার করবে।

এই টাকায় যা যা থাকছেঃ
১। ঢাকা-সিলেট-ঢাকা নন এসি বাস/ ট্রেনে যাওয়া আসা।
২। দুই দিন সকাল,দুপুর, রাত মোট ৬বেলা খাবার
৩। ভোলাগঞ্জ,লালাখাল নৌকা ভাড়া
৪। এন্ট্রী ফি
৫। স্পট ঘুরবার জন্যে রিজার্ভ লেগুনা ভাড়াসহ সকল ট্রান্সপোর্ট খরচ
৬। এক রাত সিলেটে ভাল মানের হোটেলে থাকার খরচ
৭। অভিজ্ঞ গাইড


যা যা দেখব ২দিনের সিলেট ট্রিপেঃ

১। জাফলং
২। সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা
৩। জৈন্তা রাজার বাড়ি
৪। খান টি স্টেট
৫। আগুন পাহাড়
৬। ভোলাগঞ্জ
৭। শাহ জালাল (র) মাজার শরীফ
৮। চা বাগান তো থাকছেই
ইনশাল্লাহ প্রতিবারের মত সব গুলো জায়গা ভ্রমণ করা হবে।

ট্রিপের বিস্তারিতঃ

১ম রাতঃ
আমরা রাতের বাসে কিংবা ট্রেনে ঢাকা থেকে সিলেটে উদ্দেশ্যে যাত্রা করব

১ম দিনঃ
ভোরে সিলেট পৌছে প্রথমে হোটেলের চেক ইন করব। ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে আমাদের রিজার্ভ লেগুনা করে চলে যাব ভোলাগঞ্জ ,এরপর চা বাগান দেখে রাতের খাবার খেয়ে হোটেলে উঠবো।

২য় দিনঃ
খুব ভোরে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে লেগুনা করে চলে যাব জাফলং।দুপুরের খাবার জাফলং এ খাওয়া হবে। সারাদিন জিরো পয়েন্ট, সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা, জৈন্তা রাজার বাড়ি, টি স্টেট, ইত্যাদি দেখে বিকালে সিলেট শহরে চলে আসব। সেখান থেকে এসে সরাসরি চলে যাব (যাদের ইচ্ছা হয়) হযরত শাহজালাল (র.) মাজার শরিফ। রাতে খাবার খেয়ে ট্রেনে কিংবা বাসে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিব।

ইনশাল্লাহ পরের দিন ভোর ৬টার মধ্যে আশা করি ঢাকা থাকব

খাবার মেন্যুঃ
সকালঃ পরোটা, ডাল-ভাজি, ডিম, চা / খিচুড়ি

দুপুর ও রাতেঃ মুরগি / মাছ , ভর্তা, ডাল, সাদা ভাত

২য় দিন রাতঃ চিকেন বিরিয়ানি, কোল্ড ড্রিংক্স অথবা মুরগি / মাছ , ভর্তা, ডাল, সাদা ভাত

বুকিং দেয়ার নিয়মঃ

বুকিং মানি জনপ্রতি ২০০০ টাকা। বিকাশ রকেটে দিলে ২০৪০টাকা।

🔳ব্যাংক একাউন্টে দিতে চাইলেঃ
Dewan Farhad
Account Number: 015918100001002
Branch: Matuail
Premier Bank Ltd
👉বিকাশ : (personal)
01868353535
👉রকেট :
018683535357 (personal)
👉নগদঃ
01857776060

AIR TICKET, VISA, HOTEL BOOKING, TOUR PACKAGE এর জন্যে কল করুনঃ
📞01726-681549

ঢাকা-ব্যাংকক-পাতায়া-ক্রাবি-ফি ফি-ফুকেট-ব্যাংকক-ঢাকাআজকে শেয়ার করবো আমার থাইল্যান্ড ট্রিপের সবকিছু।আমি থাইল্যান্ড ভিসা/ঘু...
01/08/2022

ঢাকা-ব্যাংকক-পাতায়া-ক্রাবি-ফি ফি-ফুকেট-ব্যাংকক-ঢাকা
আজকে শেয়ার করবো আমার থাইল্যান্ড ট্রিপের সবকিছু।আমি থাইল্যান্ড ভিসা/ঘুরার জন্য কোন এজেন্সির সহায়তা নেই নি।
যদিও অমাদের ৪ জনের যাওয়ার কথা ছিলো কিন্তু আমার অফিসের জন্য আমার লেট হওয়ায় একা যেতে হয় তাই প্ল্যানটা ঔভাবেই করেছি।
আমরা প্ল্যানে আমি থাইল্যান্ডের ট্যুরিস্ট সব প্লেস কাভার করার চেস্টা করেছি।
প্রথম দিন= ঢাকা-ব্যাংকক-আমার ফ্লাইট দুপুর ১.৩০ টায় থাকায় আমি ১০ টায় এয়ারপোর্টে পৌছে যাই।আমার টিকেট ১ মাস আগেই কাটা ছিলো তাই খরচ পরেছে ২৬১৫০টাকা রিটার্ন সহ( বাংলাদেশ বিমান)
অন্যান্য এয়ারলাইনসে করতে ৪-৫ হাজার টাকা বেশি পরবে। আমি এয়ারপোর্ট থেকে সোনালী ব্যংক কাউন্টার থেকে ডলার নিলাম ৯৭ টাকা রেটে।

বি দ. বাহিরের চেয়ে এখানে ভালো রেট পাওয়া যায়।

ফ্রিতে লাউন্জে(EBL sky lounge) খেয়ে উঠে গেলাম বিমানে ,বিমান যথা সময়েই ছেড়ে যায় ব্যাংকক সুবর্নভুমি এয়ারপোর্ট এর উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সময় ৪ টা/থাইল্যান্ড সময় বিকাল ৫ টায় পৌছে গেলাম ব্যাংকক(২.৩০ মিনিট সময় লাগে)
ইমিগ্রেশনে আপনি যতদিন থাকবেন তার একটা হোটেল বুকিং এবং রিটার্ন টিকিট কপি চাইবে তাই দেশে থেকেই (আগোডা/বুকিং ডট কম ) থেকে বুক করে যেতে পারেন।
ইমিগ্রেশন শেষে ডলার থেকে থাই বাথ নিয়ে নিলাম ।ডলার এবং বাথের হিসাব করে দেখলাম বাংলা ২.৮৯ পয়সা= ১ বাথ।
সবকিছু করতে করতে ৭ টা বেজে গেছে।তারপর এয়ারপোর্ট থেকে আমি এ আই এস এর সিম কিনেছি ২০৯ বাথ দিয়ে(৭ দিন আনলিমিটেড নেট)
সব জায়গায় ভালো নেট পেয়েছি।
আমার সাথে হঠাৎ আমার এক বড় ভাইয়ের দেখা হয় এয়ারপোর্টে তিনিও ব্যাংকক যাচ্ছিলেন।
চলে গেলাম ৮ নং গেটে এয়ারপোর্টের নিচ তলায় সেখান থেকে পাতায়ার গাড়ি ছাড়ে।২ জনের জন্য দুইটা টিকিট করে নিলাম।জনপ্রতি ১৩১ বাথ।গাড়ি ছাড়বে রাত ৮ টায়।
বি দঃসুবর্নভুমি থেকে পাতায়া যাওয়ার শেষ বাস রাত ৮ টায়।টেক্সিতে অনেক টাকা প্রায় ১৫০০ বাথ চায়।তাই বাসই বেস্ট।
যেহেতু বাস আসার সময় এখনো আছে তাই খাওয়ার জন্য ফুডকোর্টে গেলাম ৭০ বাথ দিয়ে ভাত+চিকেন ফ্রাই খেয়ে নিলাম জনপ্রতি
বাসে পাতায়া যেতে ২ ঘন্টা সময় লাগে।বাস থেকে নেমে আমারা টেক্সি নিয়েছি হোটেলে যাওয়ার জন্য।১৪০ বাথ দিয়ে(২ জন)অপনারা চাইলে টুকটুকি(লেগুনার মত)দিয়েও যেতে পারেন ২০-৩০ বাথ পরবে সেন্ট্রাল পাতায়া যেতে ।আমাদের হোটেল ছিলো সোটাস কোর্ট,সেন্ট্রাল পাতায়া।হোটেল ভাড়া ৪৮০ বাথ
হোটেলে ফ্রেশ হয়ে ১১ টার দিকে চলে গেলাম ওয়াকিং স্ট্রিট এ।বাইকে ওয়াকিং স্ট্রিট যাতায়াত আসা যাওয়া ৭০ বাথ লাগবে।১০ মিনিটের দূরুত্ব ।পাতায়া শহর মনে হয় রাত ১০ টার পর যেগে উঠে।চারিদেকে আলো আর মিউজিকে মেতে উঠে।যারা মাসাজ করতে পছন্দ করেন তাদের জন্য বেস্ট শহর বলতে পারেন।
যাই হোক আমরা ২ জন ঘুারঘুরি করে রাত ২ টায় হোটেলে ফিরি।এর মধ্যে আমরা স্ট্রিট ফুড থেকে চিকেন বারবিকিউ আর সাবওয়ে থেকে সাব খেয়ে নিয়েছি।জনপ্রতি ১২০ বাথ খরচ ছিলো।
প্রথম দিনের খরচ-২৬৩০ টাকা(বাথ থেকে কনভার্ট করে)
#২য় দিন-সকাল বেলা ২০ বাথ দিয়ে চলে গেলাম পাতায়া বিচ এ। বিচ এ চারপাশ অনেক্ষন ঘুরে জেটিতে ঘুরে দেখলাম পায়ে হেটেই।
এখানে অনেক ওয়াটার একেটিভিটিস আছে।চাইলে করতে পারেন।বিচ আমার কাছে খুব একটা ভালো লাগেনি।তাই দেরি না করে হোটেল চেক আউট করে বাইক নিয়ে রউনা দিলাম ব্যাংকক যাওয়ার বাস কাউন্টারে(নর্থ বাস কাউন্টার) খরচ জনপ্রতি ৭৫ বাথ।
এখান থেকে প্রতি ঘন্টায় ২ টি বাস যায়।একটি যায় সুবর্নভূমি এয়ারপোর্ট আর আরেকটি যায় মু-চিত।যারা ব্যাংকক ঘুরবেন তারা মু-চিত এর বাসে উঠে পরবেন।
বাস ভাড়া ১৩১ জনপ্রতি।কাউন্টারের এখানেই নাস্তা হিসেবে ২-৩ টা স্প্রিং রোল,পানি,কফি খেয়ে নিলাম
৭০ বাথের মত খরচ হয়েছিলো।এরপর বাসে করে চল গেলাম ব্যাংকক(২ ঘন্টা)আমার সাথে যিনি ছিলেন তিনি কম্বোডিয়া এম্বাসিতে যাবেন তাই তার সাথে চলে গেলাম এম্বাসিতে।
বি.দঃ যারা থাইল্যান্ড থেকে কম্বোডিয়া যাবেন তাদের ১ দিনেই ভিসা দিয়ে দেয় এম্বাসি থেকে।
বিদায় নেয়ার আগে দুইজন বড় একটি পিজা খেয়ে নিলাম জনপ্রতি ৩০০ বাথ
আর আমি ব্যাক্তিগত কাজে চলে গেলাম সুকুম্ভিত।যেহেতু আমার ক্রাবি ফ্লাইট বিকেলে তাই ডং মন এয়ারপোর্ট যেতে হবে।
ঢাকা-ক্রাবি বিমান ভাড়া-২৬০০ বাংলা টাকা(Agoda থেকে করছিলাম ট্রিপের ৭ দিন আগে)
বাংকক সেন্ট্রাল এরিয়া থেকে প্রায় ১৭ কি মি দূরে এই এয়ারপোর্ট।টেক্সিতে প্রায় ৬০০ বাথ চায়।তাই
আমি সুকুম্ভিত থেকে BTS sky train করে চলে গেলাম এয়ার ফোর্স মিউসিয়াম স্টেসন এ৮৮ বাথ (এয়ার পোর্ট এর অপসিটেই এই স্টেসন।সেখানে নেমে ১০০ বাথ দিয়ে টেক্সি নিয়ে চলে গেলাম এয়ারপোর্ট।
যেহেতু হাতে ৩০ মিনিটের বেশি সময় আছে তাই প্রায়োরিটি পাস দিয়ে মিরাকেল লাউন্জে ফ্রি ভরপেট খাবার আর ড্রিংকস খেয়ে নিলাম। সন্ধার আগেই পৌছে গেলাম ক্রাবি এয়ারপোর্টে।এযারপোর্ট থেকে শেয়ার টেক্সি করে (২০০বাথজনপ্রতি)চলে গেলাম ক্রাবি আও নাং বিচ এরিয়াতে।হোটেল ফ্যারাং প্যালেসে পৌছালাম তখন সন্ধা।হোটেল ফি ৬০০ বাথ।কিছুটা সময় রেস্ট নিয়ে বের হলাম রাতের ক্রাবি ঘুরতে।চারিদিকে কোন ইন্ডিয়ান/বাংলাদেশি পর্যটক চোখে পরে না।রাতের বিচ এরিয়াটা ঘুরে চলে গেলাম ম্যাকডোনাল্ডস এ।এখানে রাতের খাবার (২০০ বাথ ) দিয়ে খেয়ে নিলাম।
খরচ টোটাল-৫১৫২ টাকা
৩য় দিন- সকালে উঠলাম বেশ সকালেই সূর্যোদয় দেখলাম বিচে বসেই।বিচ এরিয়াটা ঘুরালাম।এখানে পোডা আইল্যান্ড সহ ৪ টি আইল্যান্ড ঘোরার প্যাকেজ রয়েছে ১০০০ বাথ এ।যেহেতু আমার প্ল্যান ফেরি দিয়ে ফি ফি যাবো।আর ফেরি যখন ফি ফি যায় তখন এই আইল্যান্ড এর পাশ দিয়েই যায় তাই আর আলাদা ভাবে আইল্যান্ড প্যাকেজ না নিয়ে ৪০০ বাথ দিয়ে টিকিট কাটলাম ক্রাবি-ফি ফি যাওয়ার এয়ার কন্ডিশন ফেরির। সকাল ৯ টায় হোটেল থেকে পিক আপ করে নিয়ে গেল পিয়ার এ(পিয়ার বাংলাদেশের নৌঘাট এর মত)পিয়ার থেকে ১০০ বাথ দিয়ে নাস্তা কিনে নিলাম।৯.৩০ এ ফেরি ছেড়ে গেল ফি ফি আইল্যান্ডোর উদ্দেশ্যে।পথিমধ্যে একটি আইল্যান্ডে থামলো।কফি খেতে খেতে চারপাশ উপভোগ করলাম।ফেরিতে কফি এবং পানি কম্প্লিমেনটারি ছিলো।
ফেরিতে এসে পরিচয় হলো ৩ জন ইন্ডিয়ান টুরিস্ট এর সাথে।এবং এক প্রকারেরে ভালো একটা সম্পর্ক হলো ফেরিতেই।আমরা মেতে উঠলাম গল্পে আর আড্ডায়।আর ফি ফি যেহেতু থাকবো আমরা তাই ৪ জন মিলে প্ল্যান করে ফেল্লাম।দুপুরে পৌছালাম সৌন্দর্যে ভরা ফি ফি আইল্যান্ডে।আইল্যান্ডে নেমে হোটেলে যাওয়ার আগেই আমরা ৪ জন একটি ইন্জিন বুট(নং টেউ) ভাড়া করে নিলাম জনপ্রতি ৮০০ বাথ দিয়ে(আশেপাশের সব আইল্যান্ড-মায়া বে,সই নই,মানকি আইল্যান্ড,ব্যাম্বু আইল্যান্ড,আরও ২-৩ টা আইল্যান্ড+স্নোরকেলিং)
বি দঃ ফি ফি আইল্যান্ডে কোন যানবাহন নেই তাই আপনার হোটেল পর্যন্ত আপনাকে পায়ে হেচেই যেতে হবে।
আমি এই আইল্যন্ডে একটি হোস্টেলে রুম বুক করেছি ৫০০ বাথ দিয়ে।(ibeza hostel)এবং সারপ্রাইজলি জানতে পারলাম ঐদিন পুল পার্টি হবে।
রুমে অন্যরাও থাকে তাই খুব একটা কমফোর্ট লাগেনি আমার কাছে।আর হোস্টেল লুকেশনটাও প্রায় 16-17 মিনিট দূরে পিয়ার থেকে।
হোটেল বীচের সাথেই হওয়ায় একটু বিচে গোসল করে নিলাম।গোসল শেষে দুপুর ২ টায় চলে আসলাম আবার পিয়ার।পিয়ারে এসে বার্গার কিং এ বসে খেয়ে নিলাম।১৫০ বাথ।বাহিরে পাহার আর নীল পানি দেখে খাওয়া শেষে আমাদের বুট এ উঠে পরলাম আইল্যান্ড ঘুরার জন্য।সবগুলো আইল্যান্ড ই অনেক সুন্দর তবে মায়া বে টা বেস্ট।এই আইলযান্ডে নামতে চাইলে অতিরিক্ত আরও ২০০ বাথ দেয়া লাগে।বুট এ আমাদের ৪ জনের জনয পানি,কোকাকোলা বুটম্যান ই দিয়েছিলো এবং স্নোরকেলিং কিট টিও।আমার ফেসবুক/ইউটিউব চেনেলে স্নোরকেলিং ভিডিও দেয়া আছে,আর বাকি ভিডিউগুলো ইডিট শেষে আপলোড দিবো চাইলে দেখে আসতে পারেন(Neel travellers)
আমাদের সবগুলো বিচ ঘুরা শেষ হতে সন্ধা ৭.৩০ বেজে যায়।সন্ধায় রুমে এসে পুল পার্টিতে জয়েন করলাম জুস আর ফ্রাই খেলাম ২৬০ বাথ।
রাতে আমরা ৪ জন একসাথে ডিনার এর জন্য চলে গেলাম গ্রিল ১৯৯২ তে।এখানো কোরাল ফ্রাই +রাইস+জুস খেলাম জনপ্রতি ৩০০ বাথ
ফি ফি আইলযান্ডে অনেক সুন্দর এখানে গেলে অবশ্যই এক রাত থাকার চেস্টা করবেন।
টোটাল খরচ-৭৮৩২ টাকা
৪র্থ দিন- সকালে উঠে রুম চেক আউট করে চলে গেলাম পিয়ারে।সকালের ফেরিতে টিকিট কাটলাম ফি ফি টু ফুকেট এর ৩৫০ বাথ দিয়ে।এরপর নাস্তা খেয়ে নিলাম ১৫০ বাথ দিয়ে।ফেরি ৯.৩০ এ ছেড়ে গেলো ফুকেট এর উদ্দেশ্যে(সারাদিনে ৩ টা ফেরি যায় সকাল ৯ টা দুপুর ১২ টা আর বিকেল ৩ টা)
দুপুরে পৌছে গেলাম ফুকেট পিয়ার এ।খান থেকে ২০০ টাকা শেয়ার টেক্সি করে চলে গেলাম আমরা বুকিং করা ফুকেট হোটেল রয়েল প্যারাডাইস এন্ড স্পা তে।রুম ভাড়া বাংলা টাকায় ২৭০০ টাকা ছিলো(প্রি পেইড)।আপনারা ফুকেট গেলে এখানে থাকতে পারেন ৫ মিনিট দূরুত্ব বিচ এবং বাংলা রোড থেকে+ হোটেল পরিবেশ অনেক ভালো।
হোটেলে ফ্রেশ হয়ে চলে গেলাম বিচ এ লান্চের জন্য।বিচ সাইড ক্যাফেতে ২১০ বাথ দিয়ে পাইনএপল প্রন ফ্রাইড রাইস খেলাম।টেস্ট ভালো ছিলো।
পাতায়া বাংলা রোড অনেক জনপ্রিয়।সন্ধায় বাংলা রোড হয়ে উঠে আনন্দের এক জায়গা।খোলামেলা পোশাকে নারীরা ঘুরে বেড়ায় পর্যটকেদের মন কারার জন্য।চলতে থাকে বিভিন্ন শো।বার ডান্স তো আছেই।
শর্মা খেলাম ১০০ বাথ দিয়ে সাথে কোক ৩০ বাথ।এরপর ইন্ডিয়ান যাদের সাথে ফি ফি ঘুরেছি তাদের মধ্যে একজনের সাথে দেখা।একসাথে দিপক ভাইয়ের সাথে পুরোটা ঘুরলাম বিভিন্ন শো উপভোগ করে চলে গেলাম সি ফুড মার্কেটে(বাংলা রোডেই) সেখান থেকে পড থাই আর রেড স্নাপার ফিস দিয়ে ডিনার শেষ করলাম।জনপ্রতি ৪০০ বাথ খরচ হলো সাথে মিক্সড জুস ফ্রি।থাইল্যান্ডে কমবেশি সব জায়গায় ই জুস ফ্রেস।রুমে যাওয়ার আগে পরের দিন ডে ট্যুর(টাইগার পার্ক,বিগ বুদ্ধা টেম্পল,চ্যালং টেম্পল,এলিফ্যান্ড রাইড,হানি বে,ক্যেশ নাট ফ্যাক্টরি,কালার রোড)প্যাকেজ বুকিং দিলাম।১৫০০ বাথ দিয়ে।
টোটাল খরচ-১১১৯৬ টাকা

৫ম দিন-সকাল বেলা হোটেলে বাফেট ব্রেকফাস্ট করলাম(২১০ বাথ)।এরমধ্যে ডে টুরের গাড়ি ১০ টায় হোটেলে চলে আসছে।হোটেল চেক আউট করে বের হলাম ডে ট্যুর এ।সবগুলো প্লেসই সুন্দর ছিলো।বাধের সাথে ছবি তুলাটা বেশ মজার ছিলো।প্যাকেজে কোন খাবার ছিলো না।শুধু একবার কফি আর জুস আমার গাইড আমাকে ট্রিট দিয়েছিলো😀
আমার রাত ৮ টায় ফুকেট থেকে ব্যাংকক ফ্লাইট ছিলো তাই ৫.১৫ তে আমাকে বাংলা রোডে নামিয়ে দিলো।ফুকেট থেকে এয়ারপোর্ট যাওয়ার ২ টা উপায়। বাস/ টেক্সি।টেক্সিতে প্রায় ৮০০ বাথ ভাড়া।তাই আমি বাসেই যাবো।বাস স্টপ হলো বাংলা রোডের মাথায় পুলিশ বক্সের সাথে।এখান ১ ঘন্টা পর পর বাস আসে।যথারিতি বাস ৫.৩৭ এ চলে আসলো।এয়ারপোর্ট স্মার্ট বাস।১০০ বাথ দিয়ে চলে গেলাম এয়ারপোর্ট।প্রায়োরিটি পাস দিয়ে ফ্রি খেয়ে নিলাম লাউন্জ এ।
ফুকেট-ডন মং এয়ারপোর্ট-২৯০০ বাংলা টাকা(১৫দিন আগ টিকেট করেছি ট্রিপ.কম থেকে)
এয়ারপোর্ট থেকে বের হয়ে গ্রাব এপস থেকে টেক্সি নিলাম ২৯১ বাথ দিয়ে।হোটেল মুয়াংপল ম্যানসন(MBK shiping complex) এর পাশে।যেহেতু আমি পরেরদিন শুধু শপিং করবো তাই এখানে হোটেল নেয়া।হোটেল খরচ ৬০০ বাথ।আপনারা চাইলে সুকুম্ভিত/কাহসান এরিয়াতে হোটেল নিতে পারেন।সেখানে টুরিস্টরা বেশি থাকে।
টোটাল খরচ-৩৪৬৮টাকা
৬ষ্ঠ দিন-
সকালে ঘুম থেকে উঠে সিয়াম স্কয়ার,ব্যাংকক হসপিতাল এর আশে পাশে ঘুরাঘুরি করে KFC তে খেয়ে নিলাম ২০০ বাথ দিয়ে।দুপুরে রুম চেক আউট করে একটি টুকটুকি নালাম ১০০ বাথ দিয়ে এয়ারপোর্ট লিংক BTS এ যাওয়ার জন্য।সেখান থেকে ৪৪বাথ দিয়ে চলে গেলাম সুবর্নভূমী এয়ারপোর্ট।এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন শেষে টার্কিস লাউন্জে গিয়ে ভরপেট খেলাম ফ্রিতে প্রায়োরিটি কারেড দিয়ে।এরপর ৪০ মিনিটের একটা ঘুম দিলাম লাউন্জে।যথাসময়ে বিমানে উঠে দেশে চলে আসলাম রাত ৯ টায়।
টোটাল খরচ-৯৯৪

✈️বিমানভাড়া-২৬০০০+২৬০০+২৯০০=৩১৫০০টাকা
৬ দিনের থাকা খাওয়া-৩১২৭২টাকা
মোট টোটাল খরচ-৩১৫০০+৩১২৭২=৬২৭৭২টাকা
ব্যাক্তিগত খরচ এবং শপিং খরচ এর মধ্যে ধরা হয়নি।

আমি যতটুকু পেরেছি ডিটেইলস শেয়ারেক চেস্টা করেছি।এরপরেও ডিটেইলস লাগলে আমার চেনেলের ভিডিউগুলো দেখতে পারেন।
সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ধৈর্য ধরে পরার জন্য

© Md Al amin Neel

হোটেলের ভাড়া ও ফোন নম্বরের তালিকা.... | Facebookমুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম সুমনহোটেলের ভাড়া ও ফোন নম্বরের তালিকা....JULY 28,...
14/07/2022

হোটেলের ভাড়া ও ফোন নম্বরের তালিকা.... | Facebook
মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম সুমন
হোটেলের ভাড়া ও ফোন নম্বরের তালিকা....
JULY 28, 2016 · PUBLIC GROUP
আমরা যারা ঘুড়ে বেড়াতে পছন্দ করি তাদের জন্য প্রয়োজনীয় বেশ কিছু হোটেলের ফোন নম্বর এবং ভাড়া এখানে দেওয়া হলঃ
# #সিলেট-
হোটেল মেট্রো ইন্টারন্যাশনাল (বন্দর, শিশুপার্কের কাছে): ০১৭৩১৫৩৩৭৩৩, +৮৮০৮২১২৮৩৩৪০৪
হোটেল নির্ভানা ইন (রামের দিঘির পাড়, মির্জা জাঙ্গাল, সিলেট): +৮৮০৮২১২৮৩০৫৭৬, ০১৭৩০০৮৩৭৯০, ০১৯১১৭২০২১৩, ০১৭১১৩৩৬৭৬১ হোটেল স্টার প্যাসিফিক (ইস্ট দরগাহ গেইট): ০১৭১৩৬৭৪০০৯, ০১৯৩৭৭৭৬৬৩৩, ০৮২১-২৮৩৩০৯১
হোটেল অনুরাগ (ধোপা দীঘি নর্থ): ৭১৫৭১৭, ৭১৪৪৮৯, ০১৭১২০৯৩০৩৯
হোটেল সুপ্রীম, জাফলং রোড, মিরাবাজার, সিলেট-৩১০০, মোবাইল: ০১৭১১১৯৭০১২, ফোন: ৮৮-০৮২১-৭২০৭৫১, ৮১৩১৬৯, ৮১৩১৭২, ৮১৩১৭৩, ৮১৩১৬৮
হোটেল সানফ্লাওয়ার (বন্দর, শিশুপার্কের কাছে): ফোন:৮৮-০৮২১-৭১৩৯১৪
হোটেল এশিয়া (বন্দরবাজার): ০১৯২২৫৯৫৮৪১, ০১৯২২৫৯৫৮৪০
সুরমা ভ্যালি গেস্ট হাউস (জেলা প্রশাসক/পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের পাশে): ০১৭১৬০৯৫৮৩৬
হোটেল সিলেট ইন (মিরবক্সটুলা): ফোন: ৮৮-০৮২১-৮১১৯৪৫
হোটেল আল-আরব: হযরত শাহজালাল (র: ) মাজার শরীফ পূর্ব দরগাহ্ হেইট, সিলেট, ফোন: ০৮২১-৭২৪০৫৯, ০১৭২১৮১২৬৬২
হোটেল উর্মি: হযরত শাহজালাল (র: ) মাজার শরীফ পূর্ব দরগাহ্ হেইট, সিলেট, ফোন: ০৮২১-৭১৪৫৬৩, ০১৭৩৩১৫৩৮০৫
# #কক্সবাজারঃ
হোটেল সি-গালে (পাঁচ তারকা) সর্বনিম্ন ৩ হাজার ৭৫৭ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৮৭০ টাকা প্রতিরাতের জন্য কক্ষপ্রতি ভাড়া নেয়া হয়। এরা রেগুলার হিল সাইড ৩ হাজার ৭৫৭ টাকা, রেগুলার সি-সাইড ৪ হাজার ০৩৫ টাকা, ডিলাক্স হিল সাইড ৯ হাজার ৫৯২ টাকা, ডিলাক্স ৯ হাজার ৮৭০ টাকা এবং স্যুইট রুম ৯ হাজার ৭৪১ টাকা ভাড়া নেয়। এদের অফ সিজনে ডিসকাউন্ট থাকে। হোটেল সি-গালের টেলিফোন নাম্বার হলো ০৩৪১-৬২৪৮০ থেকে ৬২৪৯১ পর্যন্ত।
হোটেল সি-প্যালেসে (তিন তারকা) দু’টি ভিন্ন ক্যাটাগরির আবাসন ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা আভিজাত্য বজায় রাখতে চান তাদের জন্য ক্রাউন প্লাজায় ৩ হাজার টাকায় রিগুলার রুম, ৪ হাজার টাকায় ডিলাক্স রুম, ৪ হাজার ৫০০ টাকায় সুপার ডিলাক্স ও ৫ হাজার টাকায় স্যুইটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তাছাড়াও ইকোনমি রুম হিসেবে ওয়েস্টার্ন প্লাজায় নন-এসি ১ হাজার ৬০০ টাকা ও এসি রুম ২ হাজার টাকা ধরা হয়েছে। এদেরও অফ সিজনে ডিসকাউন্টের ব্যবস্থা রয়েছে। টেলিফোন কিংবা সরাসরি এদের সঙ্গে যোগাযোগ করে রুম বুকিং দেয়া যায়। টেলিফোন নাম্বার হলো : ০৩৪১-৬৩৬৯২, ০৩৪১-৬৩৭৯২, ০৩৪১-৬৩৭৯৪।
হোটেল মিডিয়া ইন্টারন্যাশনালে সর্বনিম্ন ৯৬০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৭০০ টাকা রুম ভাড়া রয়েছে। এগুলোর মধ্যে নন-এসি ডিলাক্স ৯৬০ টাকা, নন-এসি ডিলাক্স ১ হাজার২০০ টাকা, নন-এসি ডিলাক্স ১ হাজার ০২০ টাকা, নন-এসি ডিলাক্স ১ হাজার ৩৮০ টাকা, এসি ডিলাক্স ১ হাজার ৩৮০ টাকা ও ১ হাজার ৭৪০ টাকা এবং স্যুইট ৩ হাজার ৭০০ টাকা। টেলিফোন নাম্বার হলো ০৩৪১-৬২৮৮১ থেকে ৬২৮৮৫ পর্যন্ত। মোবাইল ০১৮১৯৫১৯৭১৯ ও ০১৭১১৩৪১১৬৪।
কক্সবাজার শহরে মাঝারি মানের যে হোটেল ও গেস্ট হাউসগুলো রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ঐতিহ্যবাহী হোটেল সায়মান (০৩৪১-৬৩৯০০), হোটেল প্যানোয়া (০৩৪১-৬৩২৮২), হোটেল সি-ক্রাউন (০৩৪১-৬৪৪৭৪, ০৩৪১-৬৪৭৯৫), হোটেল কল্লোল (০৩৪১-৬৪৭৪৮), হোটেল মিশুক (টেলিফোন ০৩৪১-৬৪৩২০, ০৩৪১-৬২৮০৮), হোটেল অভিসার (০৩৪১-৬৩০৬১), হোটেল প্রাসাদ প্যারাডাইজ (০১৭ ১১ ১৯৩১৯৬), সুগন্ধা গেস্ট হাউস, ডায়মন্ড গেস্ট হাউস (০৩৪১-৬৩৬৪২), সি-পার্ক গেস্ট হাউস (০৩৪১-৫১০৭৮), ০৩৪১-৫১০৪৫), ইউনি রিসোর্ট (০৩৪১-৬৩১৮১, ০৩৪১-৬৩১৯১), উর্মি গেস্ট হাউস, নিলয় বে রিসোর্ট (০৩৪১-৬৩৬৭৭, ০৩৪১-৬৪২৭৮), সি-হ্যাভেন গেস্ট হাউস (০৩৪১-৬৩৭৮৭), জিয়া গেস্ট ইন, সাইমম গেস্ট হাউস, হানিমুন গেস্ট হাউস, সি-আলিফ গেস্ট হাউস, হোটেল সি-হিল, তাহের ভবন অন্যতম।
এই হোটেল গেস্ট হাউসগুলোয় নির্ধারিত একটি ভাড়ার তালিকা থাকলেও পিক-সিজনে ওই তালিকার সঙ্গে ভাড়ার কোনো মিল থাকে না। যারা নির্ধারিত ভাড়ার কথা চিন্তা করে কক্সবাজারে আসবেন তারা যদি পিক-সিজনে আসেন তাহলে ‘বাজেট ফেল’ করা আশঙ্কা থেকে যাবে।
মাঝারি মানের এ হোটেলগুলোতে ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫ হাজার টাকাও ভাড়া আদায় করা হয়। তাই আসার আগেই রুম ভাড়া জেনে ও অগ্রিম বুকিং দিয়ে এলে সবার জন্যই ভালো হয়।
# #সেন্টমার্টিনঃ
ব্লু মেরিন রিসোর্ট (ঢাকা অফিস-৯৫৫৬২৫১, ০১৭১৩৩৯৯০০০, সেন্টমার্টন-০১৭১৩৩৯৯২৫০), প্রিন্স হেভেন (০১৮৩৩৩৬০৩৩৩), সীমানা পেরিয়ে (০১৯১১১২১২৯২, ০১৮১৯০১৮০২৭), প্রাসাদ প্যারাডাইস (৮৮১৭৪০০, ৯৮৯১৯২২, ০১৫৫৬৩৪৭৭১১), কোরাল ব্লু রিসোর্ট (০১৭১৩১৯০০১৩, ০১৭১৩১৯০০০৭), লাবিবা বিলাস (০১৭৪৪১৩৬১৪৫, ০১৭১৪৬৩৪৭৬২), পর্যটন হোটেল অবকাশ (০১৮৬৬৯৮৯৮৫৫,০১৮৬৬৯৮৯৮৫৬,০১৮৬৬৯৮৯৮৬০) ইত্যাদি। ভাড়া পড়বে রুম ভেদে ১৫০০-৫০০০ টাকা।
এছাড়াও সেখানে বিভিন্ন বাসা বাড়ীতে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে যার ভাড়া পড়বে ৮০০-১০০০ টাকা।
# #বান্দরবনঃ হোটেল হিল ভিউ: শহরের কাছেই এ হোটেলের ভাড়া রুমপ্রতি ১০০০-৪০০০ টাকা। ফোন: ০৩৬১-৬৩০৪৫।
পর্যটন মোটেল: ভাড়া রুম প্রতি ৮৫০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে। ফোন: ০৩৬১-৬২৭৪১ এবং ০৩৬১-৬২৭৪২।
হলি ডে ইন: ভাড়া রুম প্রতি ১৫০০-৩০০০ টাকা পর্যন্ত। ফোন: ০৩৬১-৬২৮৯৬
ভেনাস রিসোর্ট: ফোন- ০৩৬১-৬৩৪০০, ০১৫৫২৮০৮০৬০।
হোটেল প্লাজা: ফোন: ০৩৬১-৬৩২৫২।
হিলসাইড রিসোর্ট: ভাড়া রুম প্রতি ১৫০০-৪০০০ টাকার মধ্যেই। ফোন: ০১৫৫৬৫৩৯০২২, ০১৭৩০০৪৫০৮৩।
সাকুরা হিল রিসোর্ট: ভাড়া রুম প্রতি ১৫০০-৩০০০ টাকা পর্যন্ত।
হোটেল ফোর স্টার: এটি বান্দরবান বাজারে অবস্থিত। রুম প্রতি ভাড়া ৩০০-১২০০ টাকা। ফোন:-০৩৬১-৬৩৫৬৬, ০১৮১৩২৭৮৭৩১,০১৫৫৩৪২১০৮৯।
হোটেল থ্রী স্টার : এটি বান্দরবান বাসস্ট্যান্ডের পাশে অবস্থিত। এটি ৮/১০ জন থাকার মতো ৪ বেডের এমন একটি ফ্ল্যাট। প্রতি নন এসি ফ্ল্যাট-২৫০০ টাকা, এসি-৩০০০ টাকা। ফোন:- ০১৫৫৩৪২১০৮৯।া
# #রাঙ্গামাটি
পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্স ১২ টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম রয়েছ। প্রতিটির ভাড়াঃ ১৮০০-২০০০ টাকা
৭টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রনহীন রুম রয়েছে প্রতিটির ভাড়াঃ ৮০০-১০০০ টাকা ফোনঃ ০৩৫১-৬৩১২৬
হোটেল সুফিয়া ২৭ টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম রয়েছ। প্রতিটির ভাড়াঃ ১০০০-১৫০০ টাকা।
৩৫টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রনহীন রুম রয়েছে প্রতিটির ভাড়াঃ ৭০০-৮০০ টাকা, যোগাযোগ ০৩৫১-৬২১৪৫, ৬১১৭৪, ০১৫৫৩৪০৯১৪৯
হোটেল গ্রীন ক্যাসেল ৭ টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম রয়েছ। প্রতিটির ভাড়াঃ ১২০০ হতে ১৮০০ টাকা পর্যন্ত ১৬টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রনহীন রুম রয়েছে প্রতিটির ভাড়াঃ ৭০০ হতে ১৬০০ টাকা পর্যন্ত
যোগাযোগঃ ০৩৫১-৭১২১৪, ৬১২০০, ০১৭২৬-৫১১৫৩২, ০১৮১৫-৪৫৯১৪৬
এছাড়াও রয়েছে আরো বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য হোটেল যেমন * হোটেল জজ * হোটেল আল মোবা * হোটেল মাউন্টেন ভিউ * হোটেল ডিগনিটি * হোটেল সাফিয়া * হোটেল ড্রিমল্যান্ড ইত্যাদি। এছাড়া কেউ ইচ্ছা করলে পেদা টিং টিং, টুকটুক ইকো ভিলেজেও থাকতে পারেন।
# #খাগড়াছড়ি:
পর্যটন মোটেলঃ এটি শহরে ঢুকতেই চেঙ্গী নদী পার হলেই পরবে । মোটেলের সব কক্ষই ২ বিছানার । ভাড়াঃ এসি ২১০০ টাকা, নন এসি ১৩০০ টাকা । মোটেলের অভ্যন্তরে মাটিতে বাংলাদেশের মানচিত্র বানানো আছে । যোগাযোগঃ ০৩৭১-৬২০৮৪৮৫ ।
গিরি থেবার : এটি খাগড়াছড়ি শহরের কাছে খাগড়াছড়ি ক্যন্টনমেন্টের ভিতরে অবস্থিত। এখানে সিভিল ব্যক্তিরাও থাকতে পারে। সব রুমই শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত। যার মধ্যে ২ টি ভি আই পি রুম, প্রতিটির ভাড়া ৩০৫০ টাকা। ডাবল রুম ভাড়া ২০৫০ টাকা। একটি সিংগেল রুম যার ভাড়া ১২০০ টাকা। যোগাযোগ : কর্পোরেল রায়হান- ০১৮৫৯০২৫৬৯৪।
হোটেল ইকো ছড়ি ইনঃ খাগড়াপুর ক্যান্টর্মেন্ট এর পাশে পাহাড়ী পরিবেশে অবস্থিত । এটি রিসোর্ট টাইপের হোটেল । যোগাযোগঃ ০৩৭১-৬২৬২৫ , ৩৭৪৩২২৫ ।
হোটেল শৈল সুবর্নঃ ০৩৭১-৬১৪৩৬ , ০১১৯০৭৭৬৮১২ ।
হোটেল জেরিনঃ ০৩৭১-৬১০৭১ ।
হোটেল লবিয়তঃ ০৩৭১-৬১২২০ , ০১৫৫৬৫৭৫৭৪৬ , ০১১৯৯২৪৪৭৩০ ।
হোটেল শিল্পীঃ ০৩৭১-৬১৭৯৫ ।
# #সাজেক ভ্যালি:
সাজেক রিসোর্ট : এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত রিসোর্ট। যা সাজেকে অবস্থিত। যার দ্বিতীয় তলায় চারটি কক্ষ আছে। ভি আই পি কক্ষ ১৫,০০০ টাকা। অন্যটি ১২,০০০ টাকা। অপর দুইটি ১০,০০০ টাকা করে প্রতিটি। খাবারের ব্যবস্থা আছে। যোগাযোগ : খাগড়াছড়ি সেনানিবাসের গিরি থেবার মাধ্যমে বুকিং দিতে হবে। যার নম্বর : ০১৮৫৯০২৫৬৯৪। আরেকটি নম্বর : ০১৮৪৭০৭০৩৯৫।
রুন্ময় : এটি সাজেকে অবস্থিত। এর নীচ তলায় তিনটি কক্ষ আছে। প্রতিটির ভাড়া ৪৪৫০ টাকা। প্রতিটি কক্ষে ২ জন থাকতে পারবেন। ৬০০ টাকা দিয়ে অতিরিক্ত বেড নিতে পারবেন। উপরের তলায় দুইটি কক্ষ আছে ভাড়া ৪৯৫০ টাকা। প্রতিটি কক্ষে দুই জন থাকতে পারবেন। এটাতেও ৬০০ টাকা দিয়ে অতিরিক্ত বেড নিতে পারবেন। চারটি তাবু আছে প্রতি তাবুতে ২৮৫০ টাকা দিয়ে চার জন থাকতে পারবেন। যোগাযোগ : ০১৮৬২০১১৮৫২।
আলো রিসোর্ট : এটি সাজেকের একটু আগে রুইলুই পাড়াতে অবস্থিত। এটিতে মোট ৬ টি রুম আছে। ডাবল রুম ৪ টি ( ২টি খাট করে) । যার প্রতিটির ভাড়া ১০০০ টাকা। সিংগেল রুম ২ টি । প্রতিটির ভাড়া ৭০০ টাকা । যোগাযোগ : পলাশ চাকমা - ০১৮৬৩৬০৬৯০৬।
রুইলুই পাড়া ক্লাব হাউজ : এটি সাজেকের একটু আগে রুইলুই পাড়াতে অবস্থিত। এখানে ১৫ জনের মত থাকতে পারবেন। ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা করে দিতে হবে। নিজেরা রান্না করে খেতে পারবেন। এর কেয়ার টেকার মইয়া লুসাই দাদা সব ব্যবস্থা করে দিবে। লক্ষন নামেও একজন আছে, প্রয়োজনে আপনাদের সহযোগীতা করবে। এখানে দুইটি টয়লেট আছে। একটি ফ্রি ব্যবহার করতে পারবেন। অন্যটির জন্য ২০০ টাকা প্রদান করতে হবে। যোগাযোগ : মইয়া লুসাই - ০১৮৩৮৪৯৭৬১২। লক্ষন - ০১৮৬০১০৩৪০২।
# #কুয়াকাটা-
সবচেয়ে ভালো আবাসন ব্যবস্থা পর্যটন করপোরেশনের ইয়ুথ ইন কুয়াকাটা (০৪৪২৮-৫৬২০৭)। এ হোটেলে ১ হাজার ৫শ’ থেকে ৫ হাজার টাকায় বিভিন্ন মানের কক্ষ আছে।
এছাড়া এখানে পর্যটন করপোরেশনের অন্য একটি হোটেল হল পর্যটন হলিডে হোম (০৪৪২৮-৫৬০০৪)। এ হোটেলে ৮শ’ ২ হাজার ১শ’ টাকায় কক্ষ আছে। দুটি হোটেলেরই বুকিং দেওয়া যাবে ঢাকায় পর্যটনের প্রধান কার্যালয় থেকে। যোগাযোগ ০২-৮৮১১১০৯, ০২-৯৮৯৯২৮৮।
এছাড়া কুয়াকাটায় অন্যান্য ভালো মানের হোটেল হল হোটেল বনানী প্যালেস (০৪৪২৮-৫৬০৪২), হোটেল কুয়াকাট ইন (০৪৪২৮-৫৬০৩১), হোটেল নীলাঞ্জনা (০৪৪২৮-৫৬০১৭), হোটেল গোল্ডেন প্যালেস (০৪৪২৮-৫৬০০৫) ইত্যাদি। এসব হোটেলে ৬শ’ থেকে ২ হাজার।
# #নিঝুম দ্বীপ-
নিঝুম দ্বীপ থাকার জন্য আদর্শ স্থান ‘নামার বাজার’। এখান থেকে আপনি খুব সহজেই মূল বনে ঢুকতে পারবেন। এছাড়া এই এলাকাটি দক্ষিণ প্রান্তে হওয়ায় আপনি সাগরের কাছাকাছি থাকতে পারবেন।
থাকার জন্য নামার বাজারের উত্তরে রয়েছে অবকাশ পর্যটনের ‘নিঝুম রির্সোট’ । এখানে ২ শয্যার কক্ষ ভাড়া ১০০০ টাকা, ৩শয্যার কক্ষ ১২০০ টাকা, ৪ শয্যার কক্ষ ১৮০০ টাকা, ৫ শয্যার ডরমিটরির ভাড়া১০০০ টাকা, ১২ শয্যার ডরমিটরি ২৪০০ টাকা। ঢাকা থেকে এ রিসোর্টের বুকিং দেয়াযায়। যোগাযোগঃ অবকাশ পর্যটন লিমিটেড, শামসুদ্দিন ম্যানশন, ১০ম তলা, ১৭ নিউইস্কাটন, ঢাকা। ফোন- ৮৩৫৮৪৮৫, ৯৩৪২৩৫১, ০১৫৫২৪২০৬০২।
এছাড়া, ‘মসজিদ বোডিং’। বাজারের উত্তর প্রান্তে মসজিদ বোডিংএ থাকলে ভাড়া পড়বে মাত্র ৬০-৮০ টাকা জন প্রতি। এখানে রুমগুলো পরিপাটিএবং সুন্দর। রয়েছে গোসলের সুব্যবস্থা। আর মসজিদের ইমামের অনুমতি নিয়ে কম দামে সুস্বাদু ডাব খেতে পারবেন।
তাছাড়া বন বিভাগেরবাংলো, জেলা প্রশাসকের ডাকবাংলো, রেড-ক্রিসেন্ট ইউনিট ও সাইক্লোন সেন্টারেওথাকার ব্যবস্থা করা যায়। তবে এগুলোর জন্য পূর্বেই অনুমতি নিতে হয়।
# #বিরিশিরি-
বিরিশিরি থাকার ব্যবস্থা খুবই ভালো – সর্বজন পরিচিত YMCA এবং YWCA নামক দুটি রেস্ট হাউজ আছে, যেখানে আরাম করে থাকা যাবে। YWCA এর জন্য ‘অমিতা সাংমা – ০১৭১২০৪২৯১৬’ এবং YMCA এর জন্য সলিল চাম্বু গং – 01731039769 / 01916622684 – কে ফোন দিতে পারেন। YWCA তে সাধারণ রুম পড়বে ৬০০ টাকা (২ বেড), এচাড়াও তাদের বিরাট একটা হলরুম আছে যেখানে একসাথে ১৮ জন থাকতে পারবে, সেক্ষেত্রে পার বেডে খরচ পড়বে ২০০ টাকা করে। YWCA এর ছাদটা সবচাইতে সুন্দর, সেখান থেকে পূর্ণিমা দেখতে অসাধারণ লাগে।

টিপসঃঈদের ছুটিতে বাঁ অন্য কোন সরকারী বন্ধের দিন ঘুরতে গেলে আগে থেকে হোটেল বুকিং দিয়ে গেলে ভাল, তাহলে পরে আর ঝামেলায় পড়তে হয়না ।
ভ্রমণে গিয়ে যে কোন ধরণের বিপদে পড়লে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিন, এদের ২৪ ঘন্টা হটলাইন নম্বর- ০১৭৬৯৬৯০৭৪০
(সংগ্রহীত)

Address

Konapara
1362

Telephone

+8801868353535

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভ্রমণ ডায়েরী । Vromon Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ভ্রমণ ডায়েরী । Vromon Diary:

Videos

Share

Category


Other Video Creators in Konapara

Show All