Md Emran khan

Md Emran khan Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Md Emran khan, Publisher, Khulna.

12/01/2024

যখন কোনো জাতির অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে, বিপদেও তার হৃদয় আল্লাহর সামনে নত হয় না, আল্লাহর অপরিসীম অনুগ্রহে ও ধন-সম্পদের প্রাচুর্যেও তার হৃদয়ে কৃতজ্ঞতাবোধ জাগে না এবং কোনো অবস্থাতেই সে সংশোধিত হয় না তখন ধ্বংস তার মাথার ওপর এমনভাবে চক্রাকারে ঘুরতে থাকে যেন তা যে কোনো সময় তার ওপর নেমে আসবে। ঠিক যেমন সন্তান ধারণের সময়কাল পূর্ণ হয়ে গেছে, এমন একজন গর্ভবতী নারীর যে কোন সময় সন্তান প্রসব হতে পারে।

04/01/2024

মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন,

"বিপদ মুসিবত তো মুমিনকে পর্যায়ক্রমে সংশোধন করতে থাকে, অবশেষে যখন সে এই চুল্লী থেকে বের হয় তখন তার সমস্ত ভেজাল ও খাদ পুড়ে সে পরিচ্ছন্ন ও খাঁটি হয়ে বেরিয়ে আসে। কিন্তু মুনাফিকের অবস্থা হয় ঠিক গাধার মতো। সে কিছুই বুঝে না, তার মালিক কেন তাকে বেঁধে রেখেছিল আবার কেনইবা তাকে ছেড়ে দিল।"

09/10/2023

জায়েদ জানো, তুমি কাকে বিয়ে করেছো?...তুমি যাকে বিয়ে করেছো তিনি আমার মা!
এই গল্পটি আমাকে বারবার কাঁদিয়েছে।
নবিজী সা. এর পিতা আব্দুল্লাহ।
একদিন মক্কার বাজারে গেলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য ।
এক জায়গায় তিনি দেখলেন,
এক লোক নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে
কিছু দাস-দাসী বিক্রি করছে ।
আব্দুল্লাহ কিছুক্ষণ সেখানে দাঁড়িয়ে থাকলেন।
দাস-দাসীদের কাতারে দাঁড়িয়ে ছিলেন
নয় বছরের একটি কালো আবিসিনিয়ার মেয়ে ।
তাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো
মেয়েতি একটু রুগ্ন, হালকা-পাতলা গড়নের,
কিন্তু কেমন যেন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে আছে ।
আব্দুল্লাহ সদ্য বিবাহিত।
ঘরে স্ত্রী আমেন্স একাক্যী থাকেন।
ভাবলেন, স্ত্রীর একজন সঙ্গী দরকার।
এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন ।
মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন ।
খুব আদর স্নেহ করতেন ।
তারা অবাক হয়ে লক্ষ্য করলেন যে,
তারা তাদের সংসারে
আগের চেয়ে অনেক বেশি বারাকাহ পাচ্ছেন।
তাই তারা আদর করে মেয়েটিকে নাম দিলেন "বারাকাহ"।
এই গল্প, বারাকাহ এর গল্প ।

তারপর একদিন আব্দুল্লাহ,
ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওনা দিলেন ।
আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায় ।
এর দুই/এক দিন পর আমেনা স্বপ্নে দেখলেন,
আকাশের আলোকোজ্জ্বল একটি তারা
যেন তার কোলে এসে পড়লো ।
তিনি বারাকাকে স্বপ্নের কথা বললেন।
উত্তরে বারাকা মৃদু হেসে বললেন,
"আমার মন বলছে আপনার একটা সুন্দর সন্তান হবে"।
আমেনা তখনও জানতেন না,
তিনি গর্ভধারণ করেছেন।
কিছুদিন পর বুঝতে পারলেন,
বারাকার ধারণাই সত্যি ।
আব্দুল্লাহ আর ফিরে আসেন নি,
সিরিয়ার পথেই মৃত্যুবরণ করেছেন ।
আমেনার সেই বিরহ ও কষ্টের সময়ে,
বারাকাহ ছিলেন তার একমাত্র কাছের সঙ্গী ।
একসময় আমেনার অপেক্ষা শেষ হয়,
এবং তিনি জন্ম দিলেন শিশু মুহাম্মাদ (সাঃ)-কে ।
সর্বপ্রথম প্রিয় নবীকে দেখার ও
স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয়েছিল
সেই আফ্রিকান ক্রিতদাসী ছোট কালো মেয়েটির।
নিজ হাতে তিনি শিশু মুহাম্মাদকে
আমেনার কোলে তুলে দিয়েছিলেন,
আর আনন্দে ও খুশিতে বলেছিলেন,
‘আমি কল্পনায় ভেবেছিলাম তিনি হবেন চাঁদের মত,
কিন্তু এখন দেখছি, তিনি চাঁদের চেয়েও সুন্দর’।

এই সেই বারাকাহ ।
নবীজির জন্মের সময় উনার বয়স ছিল তের বছর ।
নবীজীর ছোটবেলায় তিনি আমেনার সাথে
তাঁর যত্ন নিয়েছেন,
গোসল দিয়েছেন, খাওয়াতে সাহায্য করেছেন,
আদর করে ঘুম পাড়িয়েছেন।
আমেনার মৃত্যূর সময় তিনি বারাকাহ এর হাত ধরে
অনুরোধ করেছিলেন,
তিনি যেন তাঁর সন্তানকে দেখে শুনে রাখেন ।
বারাকাহ জীবনভর তাই করেছিলেন ।
বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে ইয়াতিম
মুহাম্মাদ (সা.) চলে আসলেন
দাদা আবদুল মোত্তালিবের তত্বাবধানে।
এবার উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি হলেন
বারাকার নতুন মনিব ।
কিন্তু তিনি একদিন বারাকাকে মুক্ত করে দিলেন,
বললেন,
‘আপনি যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারেন,
আপনি স্বাধীন ও মুক্ত’।
বারাকাহ শিশু মুহাম্মাদকে (সা.)
ছেড়ে যেতে রাজি হলেন না।
রয়ে গেলেন, মায়ের ছায়া হয়ে পাশে থেকে গেলেন।
এমনকি নবীজির দাদা উনাকে বিয়ে দেয়ার জন্য
বেশ কয়েকবার চেষ্টাও করেছিলেন,
কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হলেন না।
উনার কথা ছিল,
'আমি আমেনাকে কথা দিয়েছি,
আমি কোথাও যাবো না’।
একদিন খাদিজা (রা.) এর সাথে নবীজির বিয়ে হলো।
বিয়ের দিন নবীজি (সা.) খাদিজা (রা.) এর সাথে
বারাকাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন,
বললেন, ‘উনি হলেন আমার মায়ের পর আরেক মা’।
বিয়ের পর রাসূল (সা.) একদিন বারাকাহ-কে ডেকে বললেন,
‘উম্মি ! আমাকে দেখাশুনা করার জন্য এখন খাদিজা আছেন,
আপনাকে এখন বিয়ে করতেই হবে’।
(নবীজি উনাকে উম্মি ডাকতেন, নাম ধরে ডাকতেন না)।
তারপর রাসূল (সা.) ও খাদিজা (রা.) মিলে তাকে
উবাইদ ইবনে জায়েদের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন।
কিছুদিন পর বারাকাহ এর একজন ছেলে হলো,
নাম রাখলেন আইমান ।
এরপর থেকে বারাকাহ নতুন নামে পরিচিত হলেন,
‘উম্মে আইমান’।
একদিন বারাকাহ স্বামী উবাইদ মৃত্যু বরণ করেন।
নবীজি গিয়ে আইমান ও বারাকাহ-কে সাথে করে
নিজের বাড়ি নিয়ে আসেন এবং সেখানেই থাকতে দিলেন ।
কিছুদিন পর নবীজি(সা.) বেশ কয়েকজন সাহাবীকে ডেকে বললেন,
‘আমি একজন নারীকে জানি, যার কোন সম্পদ নেই,
তিনি বয়স্ক এবং সাথে একটা ইয়াতিম সন্তান আছে,
কিন্তু তিনি জান্নাতি।
তোমাদের মধ্যে কেউ কি
একজন জান্নাতি নারীকে বিয়ে করতে চাও?’
এইকথা শুনে জায়েদ ইবনে হারিসা (রা.)
নবীজির কাছে এসে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন ।
নবীজি (সা.)উম্মে আইমানের সাথে কথা বলে
বিয়ের আয়োজন করলেন ।
বিয়ের দিন রাসূল (সা.) জায়েদকে
বুকে জড়িয়ে আনন্দে ও ভালোবাসায়,
ভেজা চোখে, কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন,
জায়েদ জানো, তুমি কাকে বিয়ে করেছো?
‘হাঁ, উম্মে আইমানকে’, জায়েদ উত্তর করলেন।
নবীজী বললেন, ....
তুমি যাকে বিয়ে করেছো তিনি আমার মা!
সাহাবীরা বলতেন, রাসূল (সা.)-কে
খাওয়া নিয়ে কখনো জোর করা যেত না ।
উনি সেটা পছন্দ করতেন না ।
কিন্তু উম্মে আইমান একমাত্র নারী,
যিনি রাসূল (সা.) কে খাবার দিয়ে
"খাও".." খাও".. বলে তাড়া দিতেন।
আর খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পাশে বসে থাকতেন।
নবীজি মৃদু হেসে, চুপ চাপ খেয়ে নিতেন ।
রাসূল (সা.) স্বিয় দুধ মাতা হালিমাকে দেখলে
যেমন করে নিজের গায়ের চাদর খুলে বিছিয়ে
তার উপর তাকে বসতে দিতেন,
ঠিক তেমনি মদিনায় হিজরতের পর
দীর্ঘ যাত্রা শেষে উম্মে আইমান যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন।
নবীজি তাঁর গায়ের চাদরের একটা অংশ পানিতে ভিজিয়ে,
উম্মে আইমানের মুখের ঘাম ও ধুলোবালি
নিজ হাতে মুছে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন,
‘উম্মি ! জান্নাতে আপনার এইরকম কোন কষ্ট হবে না’।
নবীজি(সা.) মৃত্যুর আগে সাহাবীদের অনেক কিছুই বলে গিয়েছিলেন।
সেই সব কথার মধ্যে একটা ছিল,
উম্মে আইমানের কথা।
তিনি বলেছিলেন, ‘তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মত।
তিনিই একমাত্র নারী, যিনি আমাকে জন্ম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছেন,
তিনি আমার পরিবারের একমাত্র সদস্য,
যিনি সারাজীবন আমার পাশে ছিলেন’।
সাহাবীরা সেই কথা রেখেছিলেন।
গায়ের রং নয়, এক সময়ের কোন ক্রিতদাসী নয়,
তাঁর পরিচয় ছিল, তিনি নবীজীর আরেক মা।
ফলে সাহাবায়ে কিরাম আপন মায়ের মতোই
এই বৃদ্ধা নারীকে ভালোবেসে আগলে রেখেছিলেন ।
আবু বকর উমার রা. মাঝে মাঝেই তাকে দেখতে যেতেন,
আর তাঁর খোঁজখবর নিতেন।
বিভিন্ন সুত্র

20/09/2023

আল্লাহ তোমার নূরের দেখা আমি পেতে চাই,
দিনের পথে হেঁটে হেঁটে মুমিন হতে চাই
রহমতের কাঙ্গাল আমি তোমার পানাহ চায়।

13/09/2023

হে ঈমানদারগণ নিজেদের ব্যাপারে চিন্তা করো, অন্য কারো বিপথগামী হওয়ার কারণে তোমাদের কোন ক্ষতি নেই ➖ যদি তোমরা নিজেরা সত্য সঠিক পথে থাকো। তোমাদের সবাইকে আল্লাহর দিকে ফিরে যেতে হবে। তখন তোমরা কি করেছিলে তা তিনি তোমাদের জানিয়ে দেবেন।

11/09/2023

সাহাবারা রা. দুনিয়ার কাজ করেছেন নেহায়েত জরুরত বশতঃ। এটা তাদের টার্গেট ছিল না। তাদের টার্গেট ছিল দীনকে কিভাবে দুনিয়ার আনাচে-কানাচে পৌঁছানো যায়। মুসলিম মিল্লাতের বৈশিষ্ট্য হলো দীনের স্বার্থে সমস্ত কুরবানি পেশ করা। মাল-দৌলত জমা করা ফেরাউন আর কারুনের বৈশিষ্ট্য।

20/07/2023

উলামাদের দায়িত্ব জনগণের ময়দানে নেমে জনগণকে সচেতন করা। উলামাদেরকে হাদীসে চাঁদের সাথে তুলনা করা হয়েছে। পূর্ণিমার চাঁদ সব জায়গায় আলো দেয়। কিন্তু টর্চ লাইট কেবল একদিকে আলো দেয়। শুধু মসজিদ বা মাদরাসা নিয়ে থাকা টর্চ এর মত। অন্য এক হাদীসে উলামাদেরকে মুষলধারে বৃষ্টির সাথে তুলনা করা হয়েছে। যার অর্থ বিনা দাওয়াতে জনগণের কাছে দীন নিয়ে যাওয়া। চাই তারা আমাদের যাওয়াকে পছন্দ করুক বা না করুক। আল্লাহ বলেন, উলামাদেরকে আমি কুরআনের নূর দান করেছি, সুন্নতের নূর দান করেছি। এটা উলামাদের জন্য জরুরী যে, তারা ঐ নূর দিয়ে জনগণকে বুঝাবে। সালাম, মুসাফাহা, মসজিদের সুন্নাত, দীনের সমস্ত জরুরী মাসাইল ইত্যাদি প্রতিটি জিনিস জনগণকে শিখানো উলামাদের কাজ।

20/07/2023

মানুষ শান্তি এবং আরামের আশায় ঘরে এয়ারকন্ডিশন লাগায়। কিন্তু কেউ যদি এয়ারকন্ডিশন লাগিয়ে ঘরের দরজা জানালা খুলে রাখে তাহলে কী তার ঘর ঠাণ্ডা হবে? শান্তি বা আরাম কী সে পাবে? কক্ষনো না। পাবে তো না আবার তার এয়ারকন্ডিশন মেশিনও নষ্ট হয়ে যাবে। ঠিক তেমনি কেউ যদি শান্তি বা আরামের আশায় নেক আমল করে, কিন্তু গুনাহের দরজা খুলে রাখে সেও কখনো শান্তি বা আরাম পাবে না। গুনাহের তাছিরে তার নেক আমল করার তৌফিকও কমতে থাকবে।

18/07/2023

মুসলিম উম্মার নৈতিক চরিত্রের আধ্যাত্মিক ও মনস্তাত্ত্বিক অবনতির মূল কারণ হলো কুরআনের সাথে সম্পর্কের অভাব ।
-নোমান আলী খান

13/07/2023

আমরা যদি জানতাম যে আমাদের একেকটা বিপদ-আপদের কারণে আমরা কত লাভবান হই তাহলে আমরা আল্লাহর কাছে নিজেদের জন্য আরো বেশী বিপদ-আপদ চাইতাম। এক লোক রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। হঠাৎ একটা ভারী বস্তা তার মাথায় পড়লো। এতে লোকটা প্রথমতোঃ অনেক রেগে গিয়ে যাচ্ছে-তাই বকাঝকা করতে লাগলো। কিন্তু একটু ঠাণ্ডা হয়ে যখন বস্তাটা খুললো তখন দেখলো বস্তা ভরা পাঁচশ টাকার নোট, আর উপরে একটা কাগজে লিখা আছে এই বস্তার সব টাকা তোমার জন্য হাদিয়া। এখন লোকটা কী বস্তা মাথায় পড়ার কারণে মন খারাপ করবে? নাকি আরো বস্তা তার মাথায় পড়ুক এই দু‘আ করবে?

(মুমিনের জন্য প্রতিটি বিপদই রহমত স্বরূপ)

12/07/2023

দীনের কথা শুনে মু’মিন বান্দার কখনো বিরক্তি ভাব আসবেনা, যতক্ষণ না সে জান্নাতে প্রবেশ করছে। মু’মিনের মন এমন যে সে সব সময় কুরআন-হাদীস শুনতে চায়, দীনের কথা শুনতে চায়, যেমন নাকি জমিন নিজের জন্য পানি চায়। যখন জমিনের উপর বর্ষণ হয় তখন ঐ জমি শুষ্ক থেকে উর্বর হয়, ফসল হয় এবং বাতাসে দুলতে থাকে। ঠিক এই ভাবে মু’মিন বান্দাও দীনের কথা শুনলে তার ঈমান মজবুত হয়, আমল দিয়ে হায়াতের যিন্দেগী ভরে যায়, খুশিতে মন ভরে যায়, আল্লাহর মুহাব্বাতের মজায় তার মন দুলতে থাকে। এই জন্য মু’মিন হাজারো দুনিয়াবি কুরবানী করে।

12/07/2023

আমাদের মধ্যে অনেক দীনদার ভাই আছেন যারা ব্যবসায় লাভবান হলে বা কোন ভাবে তার মাল-দৌলত বেড়ে গেলে খুব খুশি হন। আর বলেও বেড়ান যে ঠিক মতো দীনের মেহনত করলে আল্লাহ মাল-দৌলত বাড়িয়ে দেন। কেমন যেন তিনি জানিয়ে দিচ্ছেন যে তার মেহনত আল্লাহ কবুল করেছেন আর এর বিনিময়ে তার মাল বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আরো ভয়ের কথা, কিছু লেবাসধারী ভাইয়েরাতো হারাম তরীকার বর্ত্মানে প্রচলিত শেয়ারের ব্যবসায় লাভ করেও এই কথা বলেন। আফসোস! অথচ, সাহাবা রা. এর মাল ছিলো বরকতওয়ালা, ইজ্জতওয়ালা, সর্বোত্তম হালাল। তাঁদের মাল-দৌলত সামান্য বেড়ে গেলেও তাঁরা ভয় পেতেন। কারণ তাঁরা ভাবতেন ‘হায় আল্লাহ ! আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে থেকে যে কুরবানী করেছিলাম তার বদলা কী আল্লাহ দুনিয়াতে দিয়ে দিচ্ছেন’।

10/07/2023

আল্লাহ এবং রাসূল ﷺ এর কাছে সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ঈমানকে শিরিকমুক্ত রাখা। ঈমান শিরিকমুক্ত কিন্তু আমলের ত্রুটি আছে তাহলে তার জন্য সুপারিশ কাজে লাগবে। সমস্ত সুপারিশ শেষে তারপর স্বয়ং আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নাম থেকে কিছু লোককে জান্নাতে দাখিল করবেন ঐ লোকদের যাদের ঈমান শিরিকমুক্ত। এ জন্য ঈমানকে শিরিক মুক্ত করতে হবে।

Address

Khulna

Telephone

+8801936280637

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Emran khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Emran khan:

Share

Category


Other Publishers in Khulna

Show All