¤rifah Tasnia¤ "10914"

¤rifah Tasnia¤ "10914" ¥The first step of knowledge is to know that we are ignorant¥

13/04/2024

শুভ নববর্ষ-১৪৩১
সবাইকে বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা🌹

10/04/2024
সিজারে কীসের কষ্ট শুধু পেট কাটে এমনটাই শোনা যায় কিছু  Husband এর মুখে! তুমি একা তো মা হওনি, কোটি কোটি নারী হচ্ছে,It's a ...
16/03/2024

সিজারে কীসের কষ্ট শুধু পেট কাটে এমনটাই শোনা যায় কিছু Husband এর মুখে! তুমি একা তো মা হওনি, কোটি কোটি নারী হচ্ছে,It's a normal process!
যারা কোন নারীর স্বামী, হলেন পিতা।এখন জেনে রাখুন... আপনি একজন গর্বিত পিতা,সন্তানের মুখ প্রথম দেখে যে প্রশান্তির হাসি দেন আপনার সেই হাসি মুখটি দেখবার জন্য একজন নারী ১০ মাস ১০ দিন অসহ্য কষ্ট সয়ে একটা সন্তান শুধু পেটেই ধারণ আর বহন করে না, প্রসবকালীন আর প্রসবপরবর্তীতে সীমাহীন কষ্ট সহ্য করেন,,,

**৭টা পর্দা কেটে বেবীটাকে দুনিয়াতে আনতে হয়। আধা ঘন্টার ভিতর ৩টা স্ল্যালাইন শেষ হয়।

মোটা সিরিঞ্জ করে মেরুদন্ডে দেওয়া এই ইনজেকশনটা সারাজীবন কষ্ট দেয়। যখন অবসের মেয়াদটা চলে যায় তখন একটা গলা কাটা মুরগীর মতো ছটফট করতে হয়।

আপনজন ছেড়ে পোস্ট অপারেটিভ রুমে থাকতে হয়। প্রতিটা মিনিট যেন এক ঘন্টার সমান,সময় যেন যায় নাহ। প্রিয় মানুষদের মুখখানা দেখার জন্য অস্থির হওয়া। ঘন্টার পর ঘন্টা,কাটা জায়গায় কী যে কষ্ট বলার মতো না,,,, তার সাথে খিচুনি,নিথর শরীরে থরথর কাঁপুনি। হাতে ক্যানোলার স্যালাইন চলছেই,,,,,,,,,,অন্য দিকে গলা শুকিয়ে কাঠ কাঠ হয়ে যায়, একফোঁটা জলের জন্য কতো আকুতি মিনতি বাট ২৪ ঘন্টার আগে কোন পানি দেয় নাহ।

মৃত্যুকে হার মানিয়ে এসে যদি শুনতে হয় পেট কেটে বাচ্চা হলে কীসের কষ্ট।

বাচ্চা যেভাবেই হোক না কেনো,যার বাচ্চা সেই জানে কতটা সে সহ্য করেছে প্রথম থেকে শেষ অব্দি,

অনেকেই বোঝেনা তাদের জন্য লেখাটি ,যার হয় সেই বোঝে😔

আমি নিশ্চিত পুরুষ কেও যদি এহেন যন্ত্রনার মধ্য দিয়ে যেতে হত তবে সহজে পিতা হইতে চাইত না!
অতএব, আপনার সন্তানের যে জননী তাকে এই একটা কারনে হলেও সন্মান করুন!
(সংগৃহীত )

"বিবাহিত মেয়েদের বলছি"স্বামী ছাড়া অন্য কোনো পুরুষের সাতে সম্পর্ক করিও না,সে তোমাকে স্বপ্ন দেখবে এবং দেখাবে কিন্তু কখনই ব...
22/01/2024

"বিবাহিত মেয়েদের বলছি"
স্বামী ছাড়া অন্য কোনো পুরুষের সাতে সম্পর্ক করিও না,সে তোমাকে স্বপ্ন দেখবে এবং দেখাবে কিন্তু কখনই বিয়ে করবে না ...!!

একটা কথা মনে রেখো !!

নিম পাতা তিতা হলেও রক্ত পরিষ্কার করে,
স্বামী যতোই খারাপ হোক না কেনো সে-ই তোমার জন্য শ্রেষ্ঠ পুরুষ...!!

"জেলাসি একধরণের রোগ"জেলাসি যখন ফিল করবেন,বুঝে নেবেন আপনার মন,অস্তিত্ব,সব কালো হয়ে গেছে। যে মানুষটাকে আপনি jealous করেন,অ...
13/11/2023

"জেলাসি একধরণের রোগ"

জেলাসি যখন ফিল করবেন,বুঝে নেবেন আপনার
মন,অস্তিত্ব,সব কালো হয়ে গেছে।

যে মানুষটাকে আপনি jealous করেন,অনেস্টলি চিন্তা করে দেখবেন সেই মানুষটার লুক,এপিয়ারেন্স,পারসোনালিটি এবং তার ক্যাপাবিলিটি আপনাকে প্রভাবিত করে,অথচ আপনি নিজের কাছে নিজে সেটা স্বীকার করেন না। আপনার রাগ হয় এবং খুব ইচ্ছে করে..ওর একটা আচ্ছা মতো শিক্ষা হোক, সুযোগ পেলেই আপনি তাকে সুক্ষ্ম অপমান করার বা ইগনোর করার সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না। আবার এটাও বুঝতে পারেন এসব কিছুই ওই মানুষটা একেবারেই নোটিস করছে না,কারণ আপনি তাকে সেটা বুঝতে দেন না।এজন্যই হয়তো আপনার মনের অজান্তেই আপনি তার বড় ফ্যান এবং হেইটার একই সাথে।

ওই মানুষটা হয়তো আপনার এই মল্লযুদ্ধের কোন খবরই জানেনা।এজন্যই হয়তো তার সুন্দর বা ভালো কিছু দেখলেও আপনার কোন এপ্রেসিয়েশন দিতে
ইচ্ছে করে না।কারণ আপনি ছোট হয়েযাবেন,
আপনার কাল রোগ-হিংসায় আক্রান্ত মন আপনাকে তাই বুঝিয়েছে।

কেউ কারোর মতো হতে পারে না, সবারই স্বকীয়তা আছে।

উপরে উপরে খুব কুল,ডিসেন্ট এবং লিবারেল একটা মাস্ক পরে ভেতরে ভেতরে আপনি যে ঘুণে ধরা কাঠ এর মতো ফোকলা হয়ে যাচ্ছেন,এটা সবাই না বুঝলেও বুদ্ধিমানেরা আপনার ছোট ছোট কিছু বিহেভিয়ার,একশন,রিয়েকশন দেখলেই বুঝতে পারে।অসুস্থতা কি লুকোনো যায় বলুন? আপনার লোক দেখানো খুব কুল, ডিসেন্ট,লিবারেল মাস্কটা খুলে ফেলুন,ভিতর থেকে স্বাভাবিক,সহজ হয়ে উঠুন,মন থেকে সুন্দরকে গ্রহণ করুন,হালকা ফিল করবেন।হিপোক্রেসির বোঝা অনেক ভারী।।
সুস্থ মন-মানসিকতায় সজীব হোক আমাদের মন,
আমাদের জীবন।

(ইহা একটি সংগ্রহ করা Post)

প্রতিটা ঘর ভাঙ্গার পেছনে বেশিরভাগ মুরুব্বিদের ভূমিকা বেশি। হতে পারে সেটা মেয়ের পক্ষ থেকে হতে পারে সেটা ছেলে পক্ষ থেকে। ...
22/10/2023

প্রতিটা ঘর ভাঙ্গার পেছনে বেশিরভাগ মুরুব্বিদের ভূমিকা বেশি। হতে পারে সেটা মেয়ের পক্ষ থেকে হতে পারে সেটা ছেলে পক্ষ থেকে।

একটা মেয়ে যখন বউ হয়ে একটা নতুন জায়গায় যায় তখন তার খাপ খাওয়াতে বেশ সময় লাগে। 5/7 বছর লেগে যায় নতুন পরিবেশকে আপন করে নিতে বা নিজেকে সেট করতে।
এই ব্যাপারটাই কোনভাবেই ছেলের পক্ষ মানতে রাজি হন না।
তারা মনে করেন এই মেয়েটা সুপারম্যান যেমনটা আলাদিনের চেরাগ যা ঘষলে ম্যাজিকাল কিছু বের হয়। ঠিক তেমনিই তাদের আশা যে এই মেয়েটাকে সারাক্ষণ আলাদিনের প্রদীপের মতো চারিদিক থেকে ঘষামাজা করলে ম্যাজিকাল কিছু বের হবে।

20 /21 বছরের একটা মেয়ে কতটুকু বুঝে? আবার অনেক মেয়ে এমন ফ্যামিলি থেকে আসে যারা মোটামুটি সামাজিক না।
যারা মোটামুটি বোঝে না যে কিভাবে পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে হয়?একা একা বড় হয়েছে বা যৌথ ফ্যামিলি তে থেকে বিভিন্ন রকম ট্রলের শিকার হয়েছে।

তার কাছে শ্বশুরবাড়ি মানে প্রচন্ড রকম একটা নেগেটিভ পরিবেশ এমনটা মনের মধ্যে গেঁথে থাকে।

আর শ্বশুর বাড়িতে বিয়ের পরদিন থেকেই তার ওপর যে দায়িত্ব বর্তানো হয়ে থাকে তা থেকে তার আরও মনে দৃঢ় ভাবে দাগ কেটে যায় যে আসলেই শ্বশুর বাড়ির পরিবেশ বড্ড বিরূপ।

কিছু মেয়ের মা আছে যে মেয়ের একটু দুঃখ কষ্টের কথা শুনলে মেয়েকে আরো তাল দিতে থাকে, আমরা তো এরকম পরিবেশ পাই নাই আমাদের শাশুড়ি তো অনেক ভালো ছিল বা আমার আদরের মেয়েটাকে তো শ্বশুর বাড়িতে না জানি না কি করে ফেলতেছে?

শাশুড়ি খারাপ শশুর খারাপ সবার সাথে খুব নেগেটিভ ভাবে অ্যাটিচুইড করার জন্য মোটামুটি তাকে ব্রেইন ওয়াশ করে দেয়।
এটা অনেক বড় একটা ভুল। ঘর ভাঙ্গা পিছনে এই ধরনের অ্যাটিটিউড একশতভাগ দায়ি।

আবার অনেক মেয়ের মা ই সারাক্ষণ শুধু সহ্য করো সহ্য করে ধৈর্য ধরো ঠিক হয়ে যাবে এরকম তাল দিতে থাকেন।
এটাও অনেক বড় ভুল।

ঘর ভাঙ্গার পেছনে এই চুপ করে ধৈর্য সর্য ধরা টাও অনেক বড় একটা বিড়ম্বনা।

আর ছেলের মা বোন ভাইয়ের বউদের এক্সপেক্টেশন বেশি হওয়ায় মেয়েটা তাল দিয়ে উঠতে পারে না।

যার ফলে মেয়েটা ছেলেটার শয্যাসঙ্গী হলেও জীবনসঙ্গী হয়ে উঠতে পারে না।

অনেক মা আবার ছেলেকে মধ্যরাত পর্যন্ত রুমের মধ্যে নিয়ে বসে থাকেন আড্ডাবাজি করেন যাতে বউয়ের কাছে যেতে না পারে।

ননদ ননাস রা অনেক বেশি জল্লাদ এর মত আচরন করতে থাকেন যেটা মোটেও শুভ নয়।
কথায় কথায় পরিবারের মিটিং বসে মেয়েটার যে ক্লাস নেওয়া হয় এতে মেয়েটার সম্মানবোধ আস্তে আস্তে কমে যায় সবার প্রতি।
ডাইনিং এর চেয়ার যদি ঠিকভাবে ঢুকিয়ে না রাখে, টেবিলটা যদি খাওয়ার পরে মুছে না রাখে, সকালবেলা উঠে চা না বানায়, মাথা থেকে কাপড় যদি একটু পড়ে যায়, সবকিছুর জন্যই মাস্টার ক্লাস নেওয়া হয়।
এর মধ্যে বাচ্চা হওয়ার পরে যে পোস্ট পার্টাম ডিপ্রেশন শুরু হয় ওটা নিয়ে কেউ ভাবতেই রাজি না।

সবার খালি এক কথা তারা যে পরিমাণ কষ্ট করেছেন তার দ্বিগুণ চতুর্গুণ মেয়েটাকে কষ্ট করতে হবে কোন ভাবে যদি তার হাজবেন্ড তাকে সাহায্য করে তাহলে তো সর্বনাশ।
তাদের ছেলে ভেড়া হয়ে গেছে।

এত মা-বোনদের ভাইয়ের বউদের এত যন্ত্রণার মধ্যে কোন কোন মেয়ে টিকে যায়।
কিন্তু কিছু কিছু মেয়ে নারকীয় যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে বের হয়ে আসে।
তখন এই সমাজ আবার মেয়েটাকে ই দোষ দেয় যে মেয়েটা সংসার করতে পারেনি।

প্রতিটা মেয়েই সুন্দর প্রতিটা মেয়েই সাবলীল। এসব জায়গায় মুরুব্বিরা যদি একটু মুন্সিয়ানা ফুটিয়ে তোলে তাহলে সংসার গুলো এরকম নারকীয় হয় না।
বেশিরভাগ শাশুড়ির মনে করেন যে বৌমা এসেছে মানেই তার সংসার হাতে নিয়ে নিবেন।
তাই সংসারের সবকিছু হাতের মুঠোয় রেখে বৌমাকে চাকরের মতো খাটানো একটা ভাব দেখা যায়।
এটা করে মেয়েটা কাজ সব করে দেয় কিন্তু দায়িত্ব পালন করা বা ভালবেসে কোন কিছু করা তার মধ্যে হয়ে ওঠে না।
তাই সে যে কোনভাবেই ঐ সংসার থেকে নিজের একটা আলাদা সংসার পেতে চায় নিজের মতো করে সাজাতে চায়।
কিন্তু শ্বাশুড়ি মা শ্বশুর বাড়ি যদি তাঁর অনুকূলে থাকে তার সাথে বন্ধুত্ব সুলভ আচরন করে সবসময় তার ভুল না ধরে তার অসুস্থতায় পাশে থাকে
তাহলে কিন্তু এটা কখনোই আলাদা থাকার বা আলাদা হওয়ার কথা চিন্তা করবে না।
তাই অধিকাংশ ঘর ভাঙ্গার পেছনে মুরুব্বীদের মুন্সিয়ানার যথেষ্ট অভাব রয়েছে।
আর বৌমা থেকে বলছি দয়া করে ধৈর্য ধরুন চেষ্টা করুন আপনার স্বামীর সাথে আপনার সম্পর্কটা অটুট রাখতে। তারপরও যদি একান্ত না হয় তাহলে বেরিয়ে আসুন। তবে মনে রাখবেন বেরিয়ে আসার পরের জারনি অনেক কঠিন হবে।
তখনো আপনার জীবনের সমস্যা আসবে কিন্তু অন্য রূপে।
তাই মায়ের কথা শুনে সংসার ছেড়ে আসবেন না।
আর শাশুরির কথা শুনে সংসারে নিজের সর্বস্ব ঢেলে দিবেন না।
টেকনিক্যাল হওয়া শিখুন। মাঝে মাঝে না বলা শিখুন। আপনার স্বামীর সাথে আপনার সময় গুলোকে সবচেয়ে সুন্দর করে উপভোগ করুন।
রুমের ভিতর ঝগড়া হলেও কাউকে বলার দরকার নেই রুমের ভিতর রোমান্স হলেও কাউকে প্রকাশ করার দরকার নেই।
আজকে থেকেই প্রবলেম থেকে হয়ে পালিয়ে যাওয়ার থেকে প্রবলেম কেন হচ্ছে সেটা বের করার চেষ্টা করুন।

22/09/2023

নারীরা যে ৬ টি কারনে জান্নাতে যে পারবেনা..

20/09/2023

একবার হলেও দেখবেন....

জান্নাত থেকে আসছে জমজম কূপের পানি!২৪ জন ডুবুরি জম জম কূপের তলদেশে গিয়ে নিয়ে এলেন  অজানা তথ্য!!আল্লাহ পাকের কুদরত দেখে অব...
03/09/2023

জান্নাত থেকে আসছে
জমজম কূপের পানি!

২৪ জন ডুবুরি জম জম কূপের তলদেশে গিয়ে নিয়ে এলেন অজানা তথ্য!!

আল্লাহ পাকের কুদরত দেখে অবাক বিজ্ঞানীরা !

ষাটের দশকের কথা। তখন ছিল বাদশাহ্ খালেদের
শাসনামল। ওই সময় আধুনিক যন্ত্রপাতির দিয়ে পরিষ্কার কারার ব্যবস্থা করা হয়েছিল জম জম কূপটি।

জম জম কূপটি পরিষ্কারের কাজ তত্বাবধান করেন প্রকৌশলী "ইয়াহইয়া কোশক"

তার প্রদত্ত বিবরণ থেকে বলা যায়, বড় ধরনের কয়েকটি পাথরের তলদেশ থেকে প্রবল বেগে পানি উৎসারিত হচ্ছে। সবচাইতে বড় পাথরের উপর স্পষ্ট আরবী হরফে “বিসমিল্লাহ্” কথাটি উৎকলিত রয়েছে।

রাসুলুল্লাহর (সাঃ) এর দাদা আবদুল মুত্তালিব-এর সময় কূপের গভীরতা ছিল মাত্র ১৪ ফুট। খলিফা মামুনুর রশীদের আমলে পুনরায় খনন করা হয় এই জম জম কূপ।

এ সময় পানির নিঃসরণ খুব বেড়ে গিয়েছিল। এমনকি কূপের বাইরে পানি উপচে পড়া শুরু করেছিল। দীর্ঘ
কয়েক শতাব্দী পর সৌদি সরকার আধুনিক মেশিনের
সাহায্যে কূপ পুনঃখনন করেন।

২৪ জন ডুবুরি কূপের তলদেশে গিয়েছিলেন তা পরীক্ষা- নিরীক্ষা করার জন্য।
ডুবুরিরা দেখেন, সেখানে রং-বেরংয়ের মাটির স্তর জমাট বেঁধে আছে।আর অবিরাম নির্গত পানিকে পরিশোধন করছে। তারা আল্লাহর এ কুদরত দেখে বিস্মিত হয়ে যান!

বর্তমানে জম জম কূপের গভীরতা ৫১ ফুট।

এক নজরে জম জম কূপঃ

▪️আল্লাহ তাআলার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছর পূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।
▪️ভারী পানি উত্তোলনের মোটরের সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০
লিটার পানি উত্তোলন করার পরও পানি ঠিক সৃষ্টির
সূচনাকালের ন্যায়।
▪️পানির স্বাদ পরিবর্তন হয়নি, জন্মায়নি কোন ছত্রাক
বা শৈবাল।
▪️সারাদিন পানি উত্তোলন শেষে, মাত্র ১১ মিনিটেই
আবার পূর্ণ হয়ে যায় কূপটি।
▪️এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি, সৃষ্টির পর থেকে একই রকম আছে এর পানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মউসুমে ব্যবহার ক’য়েক গুন বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।
▪️সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ ও এর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমানে আছে।
▪️এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমান অন্যান্য পানির থেকে বেশী, এজন্য এই পানি শুধু পিপাসা মেটায় তা না, এই পানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।
▪️এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমান বেশী থাকার কারণে
▪️এতে কোন জীবানু জন্মায় না ।
▪️এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।

সুবহানআল্লাহ।

(সংগৃহীত)

জনস্বার্থে পোস্টচিত্র-১। যদি রাস্তার মাঝখানে কাটাকাটা সাদা দাগ থাকে, তাহলে বুঝবেন, আপনি ওভারটেক করতে পারবেন।চিত্র-২। যদি...
31/08/2023

জনস্বার্থে পোস্ট

চিত্র-১। যদি রাস্তার মাঝখানে কাটাকাটা সাদা দাগ থাকে, তাহলে বুঝবেন, আপনি ওভারটেক করতে পারবেন।

চিত্র-২। যদি দাগ এক টানা হয়ে থাকে, তাহলে বুঝবেন, ওভারটেক করা ঝুঁকিপূর্ণ।

চিত্র-৩। যদি দাগ ডাবল দেওয়া থাকে, তাহলে ভুলেও ওভারটেক করার চেষ্টা করবেন না। এটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, বিপদজনক এবং আইনত দণ্ডনীয়।
সংগৃহীত

"এসো বই পড়ি,আলোকিত জীবন গড়ি"বই পড়ার আনন্দে বিকশিত হোক সবাই..."অতশী পারিবারিক লাইব্রেরি "তে যুক্ত হল নতুন কিছু বই....বই প...
26/08/2023

"এসো বই পড়ি,আলোকিত জীবন গড়ি"

বই পড়ার আনন্দে বিকশিত হোক সবাই...

"অতশী পারিবারিক লাইব্রেরি "
তে যুক্ত হল নতুন কিছু বই....

বই পড়ার ক্ষেত্রে সবার জন্য উন্মুক্ত।
আমাদের সংগ্রহীত বই সমূহ....
(ইসলামিক,পারিবারিক,রাজনৈতিক,
রোমান্টিক,
বৈজ্ঞানিক ও শিশুতোষ)

কথায় কথায় মানুষ বলে ভাগ্যে যা আছে তাই হবে....বিশ্বাস করেন, আপনার ছোট্ট একটা চেষ্টাও আপনার ভাগ্য বদলে দিতে পারে। টেবিলের ...
27/07/2023

কথায় কথায় মানুষ বলে ভাগ্যে যা আছে তাই হবে....

বিশ্বাস করেন, আপনার ছোট্ট একটা চেষ্টাও আপনার ভাগ্য বদলে দিতে পারে।
টেবিলের ওপর রাখা গ্লাসের পানি আপনা-আপনি আমার মুখে এসে ঢুকবে না,উঠে বসুন,গ্লাস হাতে নেন,পান করুন।
সো ভাগ্যের ওপর ছেড়ে না দিয়ে ভাগ্য বদলের চেষ্টা করুন।

কারন মানুষ তাই পায়, যার জন্য সে চেষ্টা করে।
🌺🤍

মানুষ যা চায় তাই কি পায়,,,,??

(সূরা: নাজম,,,আয়াত:২৪)

মানুষ তাই পায় যা সে চেষ্টা করে,,,,!

(সূরা: নাজম,,,আয়াত: ৩৯)
চেষ্টা আমার পক্ষ থেকে,,আর পূর্ণতা আসবে আল্লাহর পক্ষ থেকে,,
আমার চেষ্টার দৌড় যেখানে শেষ হবে,,, আল্লাহ পাকের সাহায্য সেখান থেকে শুরু হবে,,,
তার জন‍্য আমাকে সব সময় চেষ্টা করে যেতে হবে। আর চেষ্টা করলে একদিন না একদিন পূর্ণতা আসবেই,,,,।
ইন শা আল্লাহ❤️❤️

"একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনই বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দুরত্ব বেড়ে যায়।তখন সে গহনা, শাড়ি, দামী জিনিস এসবের প্রতি ভালোলা...
12/07/2023

"একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনই বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দুরত্ব বেড়ে যায়।

তখন সে গহনা, শাড়ি, দামী জিনিস এসবের প্রতি ভালোলাগা খুঁজে পায়।

-"স্ত্রী হলো মাটির মত আর ভালোবাসা হলো পানি,
আপনি দুটোকে একসাথে মিশিয়ে ইচ্ছে মত আকৃতি দিতে পারবেন।

-"আপনার স্ত্রী কখনোই আপনার কাছে লক্ষ্য টাকা দামের জিনিস চাইবেনা, যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে রাস্তার পাশে ৩০ টাকা দামের ফুচকা খান।

-"আপনার স্ত্রী কখনোই আপনাকে বলবেনা, আমাকে দামী গাড়ী কিনে দাও, যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে হুট খোলা রিকশায় এই শহরটা একটু ঘুরে বেড়ান।

-"পুরো সংসারের কাজ করার পরেও আপনার স্ত্রী বলবেনা আমার কষ্ট হচ্ছে,

যদি আপনি আপনার স্ত্রীর কে ভালোবেসে কপালে একটা চুমু খান, তার কাজে একটু হাত বাড়ান এবং বলেন সারাদিন অনেক করেছো।

-"ভালোবাসা তো শুধু দামী জিনিসের মধ্যেই লুকিয়ে থাকেনা,

-"মাঝে মধ্যে ভালবাসা ১৫ টাকা দামের গোলাপ আর রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া ৩০ টাকা দামের কাচের চুড়ির মধ্যেও লুকিয়ে থাকে,

-" কেয়ার থাকলে সংসার যুদ্ধ ক্ষেত্র না হয়ে,হবে স্বর্গ..

তাই নিজের স্ত্রীকে উত্তম ভালবাসাটা দিন।

এক তরুণী তার বাবাকে সাথে নিয়ে গাড়ি ড্রাইভ করছিলো।কিছুক্ষণ পর আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গেলো এবং তুমুল ঝড় এবং বৃষ্টি শুরু হ...
20/06/2023

এক তরুণী তার বাবাকে সাথে নিয়ে গাড়ি ড্রাইভ করছিলো।
কিছুক্ষণ পর আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গেলো এবং তুমুল ঝড় এবং বৃষ্টি শুরু হলো।
তরুণী টি ভয় পেয়ে বাবাকে জিজ্ঞাসা করলো,বাবা কি করবো!
পাশের সিট থেকে বাবা মেয়েকে সাহস যোগালেন,
''তুমি ড্রাইভ করতে থাকো। থেমো না"।
তরুণীটি গাড়ি ড্রাইভ করতে লাগলো,কিন্তু ঝড়ের প্রচন্ডতা আরো বেড়ে যাওয়াতে গাড়ি ড্রাইভ করা কঠিন হয়ে পড়ছিলো।
কিছুক্ষণ পর গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠলো।
তরুণীটি আবারো তার বাবার কাছে জানতে চাইলো থামবে কিনা।
বাবা আগের মতই ড্রাইভ করতে বললেন।
কিছুদুর ড্রাইভ করার পরে তরুণী লক্ষ্য করলো তার পথের
কিছু সামনে ষোল চাকার একটা লরি রাস্তার পাশে সাইড করে থেমে যাচ্ছে।
তারসামনে আরো কিছু গাড়ি রাস্তার একপাশে পার্ক করে থেমে আছে।
দৃশ্যটি দেখে তরুণী টি বাবাকে বললো,
"বাবা এবার আমাদের থামতেই হবে। আশেপাশের সবাই দেখো গাড়ি ড্রাইভ করা বন্ধ করে পথের পাশে থেমে যাচ্ছে"।
কিন্তু বাবা সেই আগের মতই তার সিদ্ধান্তে অটল। হাল ছেড়োনা।
তুমি আস্তে আস্তে ড্রাইভ করতে থাকো।
বাবারকথা শুনে মেয়েটি সাহস পেলো এবং প্রচন্ড ঝড়ের মধ্যেও আস্তে আস্তে সামনের দিকে আগাতে লাগলো। এভাবে কয়েক মাইল যাবার পরে তরুণীটি আবিস্কার করলো,
ঝড় থেমে গেছে এবং সূর্য্য উঠে গেছে।
এবার বাবা বললেন,
'এবার গাড়ি থামিয়ে বাইরে বেরোতে পারো।'
তরুণী টি অবাকহয়ে বাবাকে জিজ্ঞাসা করলো, এখন কেন বলছো?
বাবা বললেনঃ
"এখন এজন্যই বের হতে বলছি যাতে তুমি পেছনের দিকে তাকাতে পারো এবং সেই সব মানুষদের দেখতে পারো যারা হাল ছেড়ে দিয়েছিলো
এবং থেমে গিয়েছিলো।ওঁরা এখনো ঝড়ের মধ্যেই আছে।
কিন্তু তুমি হাল ছাড়োনি এবং থেমে যাওনি,
তাই তোমার ঝড় এখন শেষ!..."

জীবনের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার প্রযোজ্য।
জীবনে চলার পথে আমরা অর্থনৈতিক, আবেগিক,পারিবারিক, সামাজিক ক্ষেত্রে নানা ধরণের ঝড়ের মুখোমুখি হই এবং ভয় পেয়ে থেমে যাই।
থেমে থাকার ফলে সেই ঝড়ে আমাদের জীবনগাড়ি নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় যা আত্নবিশ্বাসে ঘাটতি এনে দেয়।
জীবনের রাস্তা রেসিং ড্রাইভের মত মসৃণ নয়। জীবনের পথ বড়বন্ধুর। চলার পথে নানা ধরণের বাধা-বিপত্তিই আসবেই,
কিন্তুথেমে থাকলে ক্ষতির পরিমাণ ই শুধু বাড়বে। কঠিন পরিস্থিতিতে পড়ে আশেপাশের মানুষগুলো কিংবা সবচেয়ে কঠিন লোকটিও হালছেড়ে দিয়েছে বলেই যে আপনাকেও হাল ছাড়তে হবে এমন নয়। পরিস্থিতি যত কঠিনই হোক না কেন,ধীরে-ধীরে সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকুন।
Allah কে স্মরন করুন,ধৈর্য ধরুন,পূর্ণতা আসবেই জীবনে দেখবেন সাফল্যের ঝলমলে সূর্য্যটা আবারো আপনার মাথার উপর হেসে উঠবে।

স্যার একটা কথা কমু?-কি বল?-আইজ আমারে সারে ১২টায় ছুটি দেবেন?-কেন? কি করবা?-বাসায় গিয়া ভাত খামু, পেটে খুব ক্ষিধা লাগছে।...
15/06/2023

স্যার একটা কথা কমু?
-কি বল?
-আইজ আমারে সারে ১২টায় ছুটি দেবেন?
-কেন? কি করবা?
-বাসায় গিয়া ভাত খামু, পেটে খুব ক্ষিধা লাগছে।
-কেন সকালে খেয়ে আসোনি?
-জ্বি না।
-কেন?
-তরকারি নাই। আর লবণ দিয়া ভাত খাইতে পারি না।
তাই খাইতে পারি নাই।
কথাটা শুনতেই বুকের মধ্যে কেমন যেন
লাগলো স্যারের?
-রাতে কি খেয়েছো?
-গরম ভাতে পানি দিয়া ডাল মনে করে ভাত।
-এখন কি দিয়ে খাবে?
-মায় কইছে ইস্কুল ছুটির পর গেলে কচু
রাইন্ধা রাখব। হেইডা দিয়া মজা কইরা ভাত খামু।
মায় খুব মজা কইরা কচু রানবার পারে।
কখন যে চোখটা ঝাপসা হয়ে আসল বুঝতে পারিনি।
একদিন তোমার মায়ের হাতের রান্না করা কচু
খেয়ে আসব। নিবা তোমার বাসায়?
যাইবেন স্যার সত্য?
হ্যাঁ যাব। যাও বাসায় গিয়ে পেট ভরে ভাত খাও।
মুখে পৃথিবী জয় করা হাসি নিয়ে বই হাতে নিয়ে তার
চলে যাওয়ার দিকে মন্ত্র মুগ্ধের মত তাকিয়ে
রইলাম।
তরকারির জন্য ভাত খেতে পারছে না। অথচ
আমাদের এই সমাজে কত মানুষ আছে যাদের
খাবারের মেনুতে কত আইটেম থাকে। যা তারা
খেয়ে শেষ করতে পারে
না। উচ্ছিষ্ট অংশ চলে যায় ডাস্টবিনে। এমন অনেক
বাবা মা আছেন যারা ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে
পড়ান। গাড়ি করে নিয়ে যান। ছেলের কত আবদার!
সব পূরণ করতে ব্যস্ত। অথচ রাস্তায় পড়ে থাকা মানুষ
গুলোর দিকে ফিরেও তাকান না। তাকাবেন কেন??
তাকালেই তো ঘাড়ে এসে পড়বে। আমরা তো
নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। হাজার টাকার বডি স্প্রে
গায়ে দিয়ে ঘুরে
বেড়াই। ঈদ আসলে ব্যস্ত হয়ে পড়ি শপিং নামক
টাকা উড়ানোর খেলায়। কেউ পাখি,কেউ কিরণমালা,
কেউ শীলা কি জাওয়ানি নামক উদ্ভট সব পোশাক
কিনতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। কিন্তু বুঝতে চাই না এই
বাইরের পোশাক গুলোতে আমাকে কি মানাচ্ছে?
অথচ একটা গরীব লোক এসে বলছে-দুইটা টাকা
দেন। তখন বলি-ভাংতি নাই। মাফ কর। গার্লফ্রেন্ডকে
নিয়ে চাইনিজ এ
অনেক-ই যায়। কত টাকা খরচ হয় হিসাব রাখে না অথচ
গরীব রিক্সাচালক যখন বলে-পাঁচটা টাকা বাড়াইয়া দেন।
তখন তার গায়ে হাত তুলতে দ্বিধাবোধ করে না। ঐ
গরীব লোক গুলোর অপরাধ কি?
অপরাধ একটাই যে সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে গরীবের
ঘরে জন্ম দিয়েছেন। আর আপনাকে সোনার
চামচ মুখে দিয়ে কোন ধনী বাবার ঘরে।

আসুন আমাদের যাদের সমর্থ রয়েছে আমরা এদের পাসে দাঁড়াই,আমাদের টাকা
থেকে কিছু অংশ দিয়ে ওদের জন্য কিছু করি------😒😒😒😒... আল্লাহ তায়ালা আমাদের তৌফিক দিন আমিন

 #ইতিবাচক_সহযোগিতার_হাতছবিতে দেখা যাচ্ছে- একজন লোক একটি হাতিকে ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে তুলছে।এমন নয় যে, লোকটির ধ...
14/06/2023

#ইতিবাচক_সহযোগিতার_হাত

ছবিতে দেখা যাচ্ছে- একজন লোক
একটি হাতিকে ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে তুলছে।

এমন নয় যে, লোকটির ধাক্কায় হাতিটি উপরে উঠে যাবে। বিষয়টি হলো- লোকটি হাতির পেছনে হাত রাখাতে হাতিটি বুঝতে পারছে তাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য কেউ আছে।

এই ভরসায় হাতিটি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে সমর্থ হবে। এটাই প্রেরণা। জীবনে প্রত্যেক টা সফল মানুষের পিছনে একটা গল্প থাকে।

আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক আছেন যারা ব্যর্থ হয়েছেন, কারণ তাদের সমর্থন বা উৎসাহ দেওয়ার মতো কেউ ছিলো না; উঠে দাঁড়ানোর জন্যেও কারো হাত লাগে।

আমরা অন্যকে সহযোগিতা করতে সক্ষম নাও থাকতে পারি; তবে কারো কঠিন সময়ে তার পাশে থেকে উৎসাহ নিশ্চয়ই দিতে পারি। ভালোবাসা, ইতিবাচক সহযোগিতা এবং ভরসার মাধ্যমে যদি কেউ উঠে দাঁড়াতে পারে, কারো জীবন পরিবর্তন হয়, এর চেয়ে উত্তম কাজ আর কিছু নেই!!

শরীরের সবচেয়ে গুরুত্তপুর্ন বাহ্যিক অঙ্গ কোনটি ??  খুব ছোট্ট বেলায়  মার এই প্রশ্নের উত্তরে বলতাম "কান"।  মা তার উত্তরে মা...
09/06/2023

শরীরের সবচেয়ে গুরুত্তপুর্ন বাহ্যিক অঙ্গ কোনটি ??

খুব ছোট্ট বেলায় মার এই প্রশ্নের উত্তরে বলতাম "কান"।
মা তার উত্তরে মাথা নেড়ে বলত
" না ঠিক হয়নি। পৃথিবীতে অনেক বধির লোক আছে এবং তারা ভালভাবেই বেঁচে আছে। তুমি এই প্রশ্নের উত্তরটা নিয়ে আরও ভাব!! আমি শীঘ্রই এই প্রশ্নটা আবার জিজ্ঞেস করব।"
তারপর কয়েক বছর চলে গেল। আমি তখন বালক থেকে কিশোর....
মা আবার প্রশ্নটা করলেন; আমি তার উত্তরে এইবার কনফিডেণ্টলি বললাম
"দৃষ্টিশক্তি হচ্ছে আমাদের জীবনে সবচেয়ে প্রয়োজনীয়। এটা চোখই হবে।"
মা আমার দিকে তাকিয়ে স্মিত হেসে বললেন
" বাছা! খুব দ্রুত শিখছ তুমি। আশা করি সঠিক উত্তরটা সহসাই বের করে ফেলবে। তোমার এই উত্তরটি সঠিক হয়নি কারন পৃথিবীতে অনেক অন্ধ লোক বাস করে । তারা সবাই অসুখী নয়।"

সঠিক উত্তর দিতে না পেরে আমি খুবই হতাশ হলাম। কিন্তু হাল ছাড়লাম না। আরও কয়েকবার এই প্রশ্নের উত্তর মা কে বললাম।
মা প্রতিবারই আমার উত্তর শুনে মাথা নেড়ে বলতেন " তুমি কিন্তু দিন দিন বুদ্ধিমান হচ্ছ ,আশা করি সঠিক উত্তরটি পেয়ে যাবে।"

তারপর অনেক অনেক দিন চলে গেছে আমি তখন যুবক পেরিয়ে মধ্য বয়স্ক ... একদিন আমার বাবা মারা গেলেন।
সবাই শোকে বিহ্বল। আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শী অনেকেই কাঁদলেন। এমনকি মামা চাচা যাদেরকে কখনও কাঁদতে দেখিনি ... তারাও একে অন্যের কাঁধে মাথা রেখে কাঁদলেন।
বাবাকে কবর দিয়ে এসে আমি যখন অন্ধকার ঘরে মায়ের সামনে দাঁড়ালাম ... মা আমাকে ফিসফিস করে বললেন

"তুমি কি এখন বলতে পারবে শরীরের সবচেয়ে গুরুত্তপুর্ন বাহ্যিক অঙ্গ কোনটি ?"
এমন দিনে এই প্রশ্ন শুনে আমি হতভম্ব এবং কিছুটা বিভ্রান্ত । মা তা বুঝতে পেরে জল টলমল চোখে বললেন
" আমার মনে হয় আজ এই প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি বের করা তোমার জন্য গুরুত্তপুর্ন। তুমি শরীরের প্রায় সব অঙ্গের নামই বলেছ। কিন্তু আমি তাতে সায় দেই নি। কারন আমার মতে শরীরের সবচেয়ে গুরুত্তপুর্ন বাহ্যিক অঙ্গ হচ্ছে কাঁধ। "
আমি তার উত্তর শুনে অবাক হয়ে বললাম
"কাঁধ আমাদের মাথাকে ধরে রাখে বলে ই কি তা গুরুত্বপুর্ন?? "
মা প্রত্যুত্তরে বললেন " ঠিক তা নয় ... কারন এই কাঁধই মানব শরীরের এমন একটি অঙ্গ যা তোমার নিজের চেয়ে তোমার প্রিয় মানুষটির বেশী দরকার হয়। প্রতিটা মানুষেরই জীবনের কোন না কোন সময় একটি সাছন্দ্যময় কাঁধের প্রয়োজন হয় যার উপর মাথা রেখে সে নিশ্চিন্তে কাঁদতে পারে। আমি আশা করি তোমার জীবনে প্রয়োজনের দিনে এমন কাঁধের সংখ্যার যেন অভাব না হয়।"
মা আর কোন কথা না বলে আমার কাঁধে মাথা রেখে অনেক অনেকক্ষণ কাঁদলেন। আমি তার কান্নার মাঝখানে ভাবতে লাগলাম....এই কাঁধই জীবনের প্রিয় মানুষগুলির মাথা বহন করে... যখন তারা বেদনা বিধুর হয়ে কাঁদে। এমন কাঁধের সংখ্যা আমার জীবনেই বা কয়টি??

( বিদেশী গল্পের ছায়া অবলম্বনে একটি অনু গল্প )
কপি:-বন্ধু আসিফ।

25/05/2023

একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন- "তোমরা কি বলতে পারো, আমরা যখন অনেক বেশি রেগে যাই, তখন চিৎকার করি কেন?"

সবাই কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর একজন ছাত্র উত্তর দিলো- "কারণ রেগে গেলে আমরা নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাই তাই একটা পর্যায়ে চিৎকার করে ফেলি।"

-"কিন্তু আমরা যার উপর রাগ করি সেই মানুষটি তো আমাদের সামনেই থাকে তবুও কেন আমাদের কে চেঁচিয়ে তার সাথে কথা বলতে হবে? নরম স্বরে, আস্তে কথা বললেও তো সে শুনতে পাবে। তাই না?"

ছাত্ররা অনেক চিন্তা করেও শিক্ষকের এই প্রশ্নের কোন সঠিক উত্তর খুঁজে পেলো না। তখন শিক্ষক ব্যাখা করলেন- "দুটো মানুষ যখন একে অপরের উপর রেগে যায় তখন তারা একে অন্যের অন্তর থেকে দূরে সরে যায়। এই রাগ তাদের অন্তরের মাঝেও দুরত্ব সৃষ্টি করে। সেই দুরত্ব একটু একটু করে যত বাড়তে থাকে ততই তাদের রাগ বা ক্রোধ বেড়ে যায় এবং তখন তাদেরকে আরও চিৎকার করতে হয়,আরও জোরে তর্ক করতে হয়।"

-"আবার যদি আমরা ভেবে দেখি, দুজন মানুষ যখন একে অন্যের প্রেমে পড়ে বা ভালোবাসে তখন কী হয়? তখন ভালোবাসার বন্ধনে থাকা মানুষ দুজন একে অন্যের সাথে ধীরে ধীরে নরম স্বরে, আবেগ নিয়ে কথা বলে। কারণ যারা ভালোবাসে তারা একে অন্যের অন্তরের খুব কাছে থাকে। আর যারা অন্তরের কাছে থাকে তাদের কথা শুনতে হলে চিৎকার করার কোন প্রয়োজন পড়ে না। এমনকি শুধুমাত্র ফিস্ ফিস্ করেও তারা তখন কথা বলতে পারে।"

-"যারা আরও বেশি গভীরভাবে একে অন্যকে অনুভব করতে পারে,ভালোবাসতে পারে তখন কী হয় তা কি আমরা জানি?"
-"অদ্ভুত সুন্দর ব্যাপার হলো, তাদের তখন ফিস্ ফিস্ করেও কথা বলতে হয় না। তারা দুজন যখন একে অন্যের চোখের দিকে তাকায় তখনই অন্তরের অনুভূতি,কথা,শব্দমালা সব অনুভব করে ফেলতে পারে। কারণ তখন তাদের অন্তর তাদের কে এক করে ফেলে।তাদের কথা হয় তখন অন্তরে অন্তরে।"

সকলের জীবন বাঁধা পরুক আত্মিক বন্ধনে।

(ব্রাজিলের বিখ্যাত এবং বেস্টসেলার লেখক পাওলো কোয়েলহো ঠিক এমন করেই লিখেছেন তার "30 SEC READING: why do we shout in anger?" বইতে)
সংগৃহীত পোস্ট।

কি অসাধারণ একটি বিষয়************************এরকম লেখা খুব কম পেয়েছি। জাস্ট ভাবা যায়না।অংকের শিক্ষক একটি অংক দিয়ে বললোঃ ...
22/05/2023

কি অসাধারণ একটি বিষয়
************************

এরকম লেখা খুব কম পেয়েছি। জাস্ট ভাবা যায়না।

অংকের শিক্ষক একটি অংক দিয়ে বললোঃ তোদের মধ্যে যে অংকটি পারবে, তাকে আমি এক জোড়া জুতা গিফট করবো।

সকল ছাত্র অংকটি সঠিক উত্তর দিলো।

শিক্ষকঃ আমিতো একজনকে জুতো দিতে পারবো। একটা কাজ কর, লটারী করি।
বাক্সের মধ্যে তোরা তোদের নাম আর রোল নম্বর লিখে দে।

ছাত্ররা রোল নাম/নম্বর লিখে বাক্সে রাখলো। শিক্ষক বাক্স একটু ঝাঁকিয়ে চোখ বন্ধ করে একটি কাগজ তুললেন।
শিক্ষকঃ আমি কি নামটি পড়বো?

ছাত্ররা একত্রে বললোঃ পড়েন স্যার।

পুরো ক্লাশ Pin drop silence. শুধু শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ।

শিক্ষক পড়লেনঃ
আব্দুল। রোল নম্বর ১

ছাত্ররা হাত তালি দিয়ে ফার্স্ট বয়কে অভিনন্দন জানালো।

শিক্ষক পরের দিন এক জোড়া জুতো নিয়ে এসে বললেনঃ তোরা সকলে মিলে জুতা ওকে পরিয়ে দে।

টিচার্স রুমে ঐ শিক্ষকের চোখে জল দেখে সহকারী শিক্ষক জিজ্ঞাসাঃ স্যার, আপনার চোখে জল কেনো।

শিক্ষক জুতোর ঘটনা খুলে বলে, বললোঃ আব্দুল ক্লাশে একমাত্র ছাত্র যে কিনা, খালি পায় ক্লাশে আসে।
আমি ওর কথা চিন্তা করে কঠিন অংক দিলাম। সবাই অংকটি সঠিক উত্তর দিলো। সবচেয়ে অবাক লাগলো, লটারীর বাক্স খুলে দেখি সকল ছাত্রই তাদের স্ব স্ব নাম না লিখে, লিখেছিলো, আব্দুল, রোল ১,,, যাতে করে জুতো জুড়া আব্দুল পায়।
*****************
সেই ছাত্রটি
A. P. J. Abdul Kalam
Former President of India
( সংগৃহীত )

বাস্তবতা থেকে শেখার অনেক কিছুই আছে।যে মানুষ গাছটাকে কেটে ফেলার জন্য ধারালো কুড়াল দিয়ে গাছটিকে কাটতে কাটতে ক্লান্ত হয়ে ...
12/05/2023

বাস্তবতা থেকে শেখার অনেক কিছুই আছে।
যে মানুষ গাছটাকে কেটে ফেলার জন্য ধারালো কুড়াল দিয়ে গাছটিকে কাটতে কাটতে ক্লান্ত হয়ে পড়লো,সেই মানুষটিই তখন বিশ্রাম নেয়ার চেষ্টা করে আর কথা না বলা বোবা ঐ গাছটির নিচেই সে আবার বিশ্রাম নিচ্ছে।
পরিশেষে ক্ষত বিক্ষত ঐ গাছটিই তাকে ছায়া দিচ্ছে।

ঠিক তেমনি ভাবে তুমি যার ক্ষতি করার জন্য সব-সময় চেষ্টা করে যাচ্ছো,একদিন হয়তো তুমিই তার ছায়াতলে আশ্রয় নিবে।

একটি শিক্ষামূলক গল্প* হতাশ হবেন না...বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন তখন তার বয়স ৫৫ বছর।অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্...
29/04/2023

একটি শিক্ষামূলক গল্প
* হতাশ হবেন না...

বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন তখন তার বয়স ৫৫ বছর।
অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন তখন তার বয়স ৬৯ বছর।

ঢাকায় যখন সকাল ৫ টা বাজে, লন্ডনে তখন রাত ১১ টা।
সময়ের হিসেবে লন্ডন, ঢাকার থেকে ছয় ঘণ্টা পিছিয়ে..
এতে কিন্তু প্রমাণ হয় না যে, লন্ডন ঢাকার থেকে স্লো (slow)!

পৃথিবীর সবকিছু আপন গতিতে এবং নিজ সময় অনুযায়ী চলে।
কেউ গ্রাজুয়েশন শেষ করে ২২ বছর বয়সে..
কিন্তু চাকরি পেতে আরো ৫ বছর লেগে যায়।
আবার কেউ ২৭ বছরে গ্রাজুয়েশন শেষ করে পরের দিনই চাকরি পেয়ে যান!

অনেকে ২৫ বছর বয়সে কোম্পানির CEO হয়ে, মারা যান ৫০ বছর বয়সে।
আবার অনেকে ৫০ বছর বয়সে CEO হয়ে, মারা যান ৯০ বছরে।
কেউ ৩৩ বয়সে এখনও সিঙ্গেল,
আবার কেউ ২২ বছর বয়সে বিয়ে করে সন্তান জন্ম দিয়েছেন!

মনে হতেই পারে, পরিচিতদের মধ্যে আপনার থেকে কেউ অনেক এগিয়ে আছেন,
আবার কেউ আছেন অনেক পিছিয়ে।
কিন্তু আপনার ধারনা ভুল..
প্রত্যেকেই তার নিজ নিজ সময়, অবস্থান এবং গতিতে আছেন।
আগে থাকাদের প্রতি অভিযোগ না করে, পিছিয়ে থাকাদের অবহেলা না করে,
সব সময় শান্ত থাকুন।

আপনি এগিয়েও নেই, পিছিয়েও নেই!
আপনার পথ আপনার, অন্যের পথ অন্যের।
শুধু সময়কে গুরুত্ব দিয়ে পরিশ্রম করে যান..

Collected

"হৃদয়ের অনুভুতি "তোমাকে ভাবতে গেলে-এক পৃথিবী কল্পনা দু চোখে ভাসে।তোমার হাসির ঝলকে- ফুল ভেবে প্রজাপতি আসে।তোমার ছোঁয়া প...
07/04/2023

"হৃদয়ের অনুভুতি "
তোমাকে ভাবতে গেলে-
এক পৃথিবী কল্পনা দু চোখে ভাসে।
তোমার হাসির ঝলকে-
ফুল ভেবে প্রজাপতি আসে।

তোমার ছোঁয়া পেলে-
ভালবাসার শিহরনে দুরুদুরু বুক কাঁপে।
চাঁদনি মুখের আলোয়-
শরীর পুঁড়ে উষ্ণতার উত্তাপে।

তোমাকে পেতে গেলে-
নিজেকে হারায় অজানা শহরে।
এক পলক দেখতে তোমায় -
প্রতিটা মূহুত্ব কাটে অপেক্ষার প্রহরে।

তোমার কথা মনে হলে-
মনের ক্যানভাসে ছবি আঁকি।
কল্পনায় তোমার চোখে-
ভালোবাসার স্বর্গ দেখি ।

তোমার দীঘল চুলে-
কালোমেঘ ভেবে ভূল করি।
তোমার বুকের প্রেম যমুনায়-
ভাসাবো আমার প্রেমের তরী।

লেখক:- মোঃ শাহিনুর রহমান

শিশুকালীন যৌন হয়রানি রোধেমায়েদের জন্য ১৩টি গুরুত্বপূর্ণউপদেশঃ*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*১. সন্তানের সামনে নিজেরা ...
10/02/2023

শিশুকালীন যৌন হয়রানি রোধে
মায়েদের জন্য ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ
উপদেশঃ
*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*-*

১. সন্তানের সামনে নিজেরা কাপড়
পরা/বদলানো থেকে বিরত থাকুন।
জাগ্রত শিশু সন্তানের সামনে
যৌন মিলন থেকেও বিরত থাকুন এবং
যত্র-তত্র উলঙ্গ অবস্থায় যেতে
নিষেধ করুন। ইসলাম নির্দেশিত সতর
ঢেকে রাখুন এবং শিশুদের সতর
সম্পর্কে জ্ঞান দান করুন।
[ইসলামের দৃষ্টিতে শিশু
পরিপালন-নীতিমালা]

২. আপনার মেয়ে শিশুকে অন্য
কারো (অপরিচিত লোক) কোলে
বসতে দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক
থাকুন, এমনটি নিজস্ব আত্মীয়-
স্বজনদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকুন।
ছোটবেলা থেকে পর্দার
ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করুন।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

৩. বিশেষভাবে মেয়ে সন্তানকে
খেলাধুলায় সঙ্গী নির্বাচন করার
ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। খেয়াল
রাখুন আপনার সন্তান যখন বন্ধুদের
সাথে খেলতে যায় তখন তারা কি
ধরনের খেলা খেলছে? নিছক
বিনোদন বা সময় কাটানো জাতীয়
খেলাধুলা ছাড়া অন্য সব ধরনের
খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন।
লক্ষ্য রাখুন শিশুদের খেলাধুলার
বিষয় যেন, বিয়ে-শাদি বা সংসার না হয়।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

৪. খেয়াল রাখবেন কেউ যেন
দুস্টামি করেও আপনার মেয়ে
সন্তানকে কখনো আমার বউ বা
আমার ছেলের বউ ইত্যাদি কথা না
বলে। কারণ এতে করে সন্তানের
মাঝে অপরিনত বয়সেই বিয়ের
মানসিকতা সৃষ্টি হতে পারে।
ইসলাম বৈধ উপায়ে যথার্থ সময়ে
বিয়ের আদেশ দিয়েছে। আগেও নয়
এবং খুব পরেও নয়।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

৫. অন্য প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ
কিংবা মহিলার কাছে আপনার
মেয়ে সন্তানকে পাঠানোর
ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন এবং জোর
করে এমন কোথায় তাকে পাঠানো
থেকে বিরত থাকুন- যেখানে সে
যেতে চায় না।। এমনকি আপনি যদি
কখনো খেয়াল করেন, কেউ আপনার
মেয়ে সন্তানকে খুব বেশি আদর-
সোহাগ করছে, তাতেও সতর্ক থাকুন।
কারণ মানুষ মাত্রই ভুলকারী।
শয়তান যে কোনো সময় যে কোনো
মানুষকে ধোকায় ফেলতে পারে,
তাই সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা উচিত।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

৬. সাবধানতা এবং সতর্কতার সাথে
আপনার মেয়েকে বয়ঃসন্ধীকালীন
সঠিক যৌন শিক্ষা প্রদান করুন এবং
তাকে এই সময়কালীন বিভিন্ন
অপকারিতা সম্পর্কে সচেতন করুন।
আপনার মেয়ে সন্তানকে জানতে
সাহায্য করুন, ইসলাম কেন এই সময়
ইবাদত-বন্দেগি করতে নিষেধ করেছে।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

৭. যদি কখনো দেখেন হঠাৎ করে
আপনার মেয়েটি কেমন নিশ্চুপ হয়ে
গেছে, সতর্কতার সাথে কারণ
আবিস্কার করার চেষ্টা করুন এবং
কারণ দূর করুন। আপনার কাছে কারণ
যদি যৌন হয়রানি আবিস্কৃত হয় তাহলে
তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন এটা ভুল
এবং এই ভুল থেকে দূরে থাকা উচিত।
আর সাথে সাথে ইসলামি বিধি নিষেধগুলো
তাকে জানান। ইসলাম নির্দেশিত যৌন
হয়রানির শাস্তি ও পরিণামের
কথা তাকে জানান।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

৮. অনেক মায়েদের দেখা যায়
বাচ্চাদের ঠাণ্ডা রাখার জন্য
বিভিন্ন কার্টুন ও মুভি দেখান-
এটা কখনোই করবেন না। কারন
ছোটবেলাতেই এসব জিনিস
বাচ্চাদের মানসিকতায় বিশেষ
প্রভাব বিস্তার করে। আর ইসলাম
তো এসব কার্টুন ও মুভি
দেখানোকে কখনোই সমর্থন করে
না। বরং এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন
ভালো গল্প শোনানো যেতে পারে।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

৯. মেয়ে সন্তানের বয়স ৩ বছর হলে
সন্তানকে টয়লেট শেষে নিজে
নিজে গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করতে
শিখান এবং তাকে ইসলামের
পবিত্রতার গুরুত্বের কথা জানান।
তাকে শিখতে সহযোগিতা করুন
ইসলাম কীভাবে পবিত্রতা অর্জন
করার নিয়ম-পদ্ধতি বাতিয়েছে।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

১০. আরেকটা ব্যাপারে খুব সতর্ক
থাকুন- প্রয়োজন ছাড়া মেয়েকে
সন্তানের গোপনাঙ্গ স্পর্শ করা
থেকে তাকে বিরত রাখুন এবং
নিজেরা বিরত থাকুন। এতে করে
লজ্জাহীনতা সৃষ্টি হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

১১. খারাপ কাজ, মন্দ ব্যক্তি,
কুরুচিপূর্ন বিষয় এবং নিন্দনীয়
আচরণের তালিকা তৈরি করুন এবং
মেয়েকে সেগুলো শিক্ষা দিন।
এই ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে
হবে, তাকে যা কিছু জানাবেন বা
বুঝাবেন সবগুলোর কারন ব্যাখা
করতে হবে।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

১২. আপনার সন্তান কখনো কারো
বিরুদ্ধে নালিশ করলে তা হেলায়
উড়িয়ে দেবেন না- তাতে সেই
ব্যক্তিটি যেই হোক না কেন?
মনোযোগ দিয়ে তার নালিশ শুনুন
এবং যৌক্তিকতা বিচার করুন এবং
মেয়েকে জানান নালিশ ও বিচারের
ক্ষেত্রে ইসলাম কী বলেছে।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

১৩. শিশুবেলা থেকেই আপনার
সন্তানকে প্রতিকুল পরিবেশে প্রতিবাদ
করার জন্য অনুপ্রেরনা দিন।
কীভাবে বাজে পরিস্থিতিতে আত্মরক্ষা
করবে তার ধারনা ও শিক্ষা প্রদান করুন।
[আদাবুল মোয়াশারাত]

(একটি শিক্ষামূলক গল্প)মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজেন্ডার তার সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন, আমার মৃত্যুর পর আমার তিনটা ইচ্ছা তো...
30/01/2023

(একটি শিক্ষামূলক গল্প)
মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজেন্ডার তার সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন, আমার মৃত্যুর পর আমার তিনটা ইচ্ছা তোমরা পূরণ করবে।

★ আমার প্রথম অভিপ্রায় হচ্ছেঃ
শুধু আমার চিকিৎসকরাই আমার কফিন বহন করবেন।

★ আমার ২য় অভিপ্রায় হচ্ছেঃ
আমার কফিন যে পথ দিয়ে যাবে সেই পথে আমার অর্জিত সোনা ও রুপা ছড়িয়ে থাকবে।

★ আর শেষ অভিপ্রায় হচ্ছেঃ
কফিন বহনের সময় আমার দুই হাত কফিনের বাইরে ঝুলিয়ে রাখবে।'

তার সেনাপতি তখন তাঁকে এই বিচিত্র অভিপ্রায় কেন করছেন প্রশ্ন করলেন।
দীর্ঘ শ্বাস গ্রহণ করে আলেকজান্ডার বললেন, 'আমি দুনিয়ার সামনে তিনটি শিক্ষা রেখে যেতে চাই।

★ আমার চিকিৎসকদের কফিন বহন করতে এই কারনে বলেছি, যে যাতে লোকে বলতে পারে যে চিকিৎসক মানুষকে সারিয়ে তুলতে পারে না। তারা ক্ষমতাহীন আর মৃত্যুর থাবা থেকে রক্ষা করতে অক্ষম।

★ যাবার পথে সোনা-দানা ছড়িয়ে রাখতে বলেছি সোনা-দানার একটা কণাও আমার সঙ্গে যাবে না। এগুলো পাওয়ার জন্য সারাটা জীবন ব্যয় করেছি কিন্তু নিজের সঙ্গে কিছুই নিয়ে যেতে পারছি না। মানুষ বুঝুক এসবের পেছনে ছোটা মানে সময়ের অপচয়।'

★ কফিনের বাইরে আমার হাত ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে বুঝানোর জন্য পৃথিবীতে খালি হাতে এসেছি আজ পৃথিবী থেকে খালি হাতেই চলে যাচ্ছি।

28/01/2023

বাবা

"আমি তোমাকে বুঝতে পারি"লেখক:- মোঃ শাহিনুর রহমানতুমি বলেছিলে "আমাকে খুব মিস কর"রাতে ঘুম হয় না।আমি বুঝেছিলাম,তুমি সময় চাইছ...
27/01/2023

"আমি তোমাকে বুঝতে পারি"
লেখক:- মোঃ শাহিনুর রহমান

তুমি বলেছিলে "আমাকে খুব মিস কর"
রাতে ঘুম হয় না।
আমি বুঝেছিলাম,তুমি সময় চাইছো,
একাকিত্ব তোমার ভাললাগেনা।

তুমি বলেছিলে "দেখ আকাশটা কত মেঘলা"
আজ বাহিরে বের হবেনা।
আমি বুঝেছিলাম,তোমার মন খারাপ,
একা থাকতে চাওনা।

তুমি বলেছিলে "শরীরে জ্বর অনুভব করছ"
আজ সারাদিন বিশ্রাম নিবে।
আমি বুঝেছিলাম,তুমি আমার স্পর্শ চাইছো,
শিহরে বসিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে নিতে।

তুমি বলেছিলে "বিকেলে বারান্দায় বসে চা খাবে"
প্রকৃতি দেখে নয়ন জুড়াবে।
আমি বুঝেছিলাম,আমার সাক্ষাত চাও,
অপলক দৃষ্টিতে আমায় দেখবে।

তুমি বলেছিলে"অন্ধকারে আমার বড্ড ভয়"
একা একা বাহিরে না যেতে।
আমি বুঝেছিলাম,আমাকে জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছে করছে,
প্রতিটা রাতে তোমায় নিয়ে ঘুরতে।

তুমি বলেছিলে "সাগরে যাবে"
কুলে আছড়ে পড়া ঢেউয়ে পা ভিজাবে।
আমি বুঝেছিলাম,হাত ধরে পাশাপাশি হাঁটতে চাইছো,
শহরের কোলাহল ছেড়ে নিরিবিলি বসবে।

তুমি বলেছিলে "নীল প্রিয় রঙ"
মাঝে মাঝে নীল শাড়ি পরতে হয়।
আমি বুঝেছিলাম,তোমার কষ্ট হচ্ছে,
মনের মাঝে যখন হারানোর ভয়।

তুমি বলেছিলে "ঠোঁট ফেটেছে"
পারছো না মন খুলে হাসতে।
আমি বুঝেছিলাম,চুমু খেতে চাইছো,
উষ্ণ ভালবাসা পেতে।

তুমি বলেছিলে "আজ তাড়াতাড়ি ঘরে ফিরতে হবে"
বাসায় মেহমান আসছে।
আমি বুঝেছিলাম,হারিয়ে যাচ্ছো,
কেউ তোমার অপেক্ষা করছে।

তুমি বলেছিলে"এই হুটহাট দেখা করা,অসময়ে ফোন করা তোমার আর ভালোলাগছেনা"
ফুরিয়ে গেছে সব প্রয়োজন।
আমি বুঝে গিয়েছিলাম,বিচ্ছেদ চাইছো,
অন্য কেউ হবে তোমার আপনজন।

এরপর সব বুঝে তোমারই বিরহে আমি কবি,
শখ মিটিয়ে তুমি যখন চার দেওয়ালে বন্দি এক জীবন্ত মমি।
এমনই একসময় আমাদের দেখা হলো তখন;

তুমি জিজ্ঞেস করেছিলে,"কেমন আছো?"
পৃথিবীর সময় ফুরিয়ে আসছে।
আমি বুঝে গিয়েছিলাম,তুমি ভালো নেই,
অবহেলা অবজ্ঞায় তোমার সময় কাটছে।

Address

Paikgacha
Khulna

Telephone

+8801917995976

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ¤rifah Tasnia¤ "10914" posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ¤rifah Tasnia¤ "10914":

Videos

Share

Category

Nearby media companies


Other Publishers in Khulna

Show All