HARUN BHAI

HARUN BHAI Eager to Know the unknown

03/12/2022

(১)
আমরা তো এক্সপেরিমেন্ট করতে চেয়েছিলাম। এজন্য C টিম নামাইছি। 😂

★ব্যাপারটা অনেকটা এরকমঃ
আমি পরীক্ষায় ফেল করেছি। কারন যে চ্যাপ্টারগুলো পরীক্ষায় পড়বে,ইচ্ছা করেই সে চ্যাপ্টারগুলো পড়ে যাইনি। ভাবছি,যেগুলো এক্সামে আসেনা,সেগুলো পড়ে দেখি।

(২)
আমাদের C টিম/বেঞ্চ প্লেয়ার দিয়ে খেলিয়েছি৷ আর তোমাদের টিম তো সৌদি আরবের সাথেই জিততে পারোনাই।

★মানে ব্যাপারটা এমন তুমি মরেছো গুলি খেয়ে,আমি তো করেছি সুইসাইড৷ উই আর নট সেইম ব্রো! 😂

(৩)
লাস্ট বাট নট দ্যা লিস্ট এক্সকিউজঃ
আমাদের বেঞ্চ প্লেয়ারের সাথে তোমাদের বেঞ্চ প্লেয়ারদের খেলাও,দেখি কারা যেতে! 😂

আমরা অন্ততঃ এসব লজিকলেস,টপিকলেস এক্সকিউজ দেইনা। আমরা হারলে বলি হারছি। সৌদির ম্যাচকে আমরা হালকাভাবে নিয়ে ফেলেছি,হেরে গেছি।।উই আর নট সেইম ব্রোহ 😂

©HARUN BHAI



28/11/2022

উঠায়ে রাখা হুডির পকেটে ধোয়া নোট দেখে বুঝলাম,আগে টাহা পয়সা আছিলো। এখন গরীবস হয়ে গেছি🤫

প্রথম ছবিটা সৌদি আরবের ডিফেন্সের প্লেয়ার ইয়াসিরের এক্সরে রিপোর্ট !! অবস্থা খুবই ভয়াবহ !! তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জার...
23/11/2022

প্রথম ছবিটা সৌদি আরবের ডিফেন্সের প্লেয়ার ইয়াসিরের এক্সরে রিপোর্ট !! অবস্থা খুবই ভয়াবহ !! তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জার্মানি পাঠানো হয়েছে !! আল্লাহ সহায় হোন !!

©copied

My students to me:💀💀
23/11/2022

My students to me:
💀💀

22/11/2022

ফুটবল,ক্রিকেট নিয়ে আমার সাথে কথা বলবা না। এগুলা আমার পছন্দ নয়
🇦🇷🇦🇷

Did you know….An oyster that has not been wounded in any way does not produce pearls? A pearl is a healed wound.Pearls a...
17/11/2022

Did you know….An oyster that has not been wounded in any way does not produce pearls?
A pearl is a healed wound.

Pearls are a product of pain, the result of a foreign or unwanted substance entering the oyster, such as a parasite or a grain of sand.
The inside of an oyster shell is a shiny substance called “nacre.”
When a grain of sand enters, the nacre cells go to work and cover the grain of sand with layers and more layers to protect the defenseless body from the oyster. As a result, a beautiful pearl is formed!

The more pearls, the more valuable…

God never allows pain without a purpose.
What if your greatest ministry to others comes out of your greatest hurt?

For I consider that the sufferings of the present time do not amount to anything in comparison with the glory that is going to be revealed in us. (Romans 8:17-18)

May you all have many pearls to show for all you have overcome ♡

24/10/2022

অনেকদিন এ শহরে-
কাব্যেরা ভিড় করেনা
শেষ বর্ষনে উদ্বেলিত হয়না
শ্যামল প্রান্তরে বজ্রাগ্নির অগ্ন্যুৎপাত।

স্নিগ্ধতার হাতে রাইফেল
কবিতার চত্ত্বর পুড়ে ছাই
গলিত উপন্যাসের বিভৎস আত্মচিৎকার।

প্রস্ফুটিত কাননে মায়ের ক্রন্দন
অহমিকার বিষবাষ্পে দিশেহারা স্বজন
খুনে চাহনিতে মাদকতার নির্ভুল শমন।

মা,তুমি শয্যাশায়ী
মেরুদন্ড ভেঙ্গে কি শুভ্রতা আনা যায়?
লেলিহান শিখায় দগ্ধ তোমার বিদির্ন হিয়া।

All rights reserved by
©HARUN BHAI

15/10/2022

পাশের বাসার আন্টি আমাদের রুমে এসে আমাকে বললো,

--মা, কিছু টাকা হবে তোমার কাছে?

আমি খানিক বিব্রত হয়ে বললাম,

--আন্টি আমার কাছে চাল কেনার টাকা আছে।অতিরিক্ত টাকা নেই।

--তোমাকে চাল আমি দিচ্ছি।তার বিনিময়ে তুমি চালের টাকাটা আমাকে দাও।
ভদ্রমহিলা উদ্বিগ্ন দৃষ্টি নিয়ে আমাকে কথাগুলো বলে রুম থেকে বেরিয়ে যায়।

মুন্নী, তমা,স্বর্ণা আমরা তিনজন এ-ই বাসাতে থেকেই পড়াশোনা করছি।তিনজনের বাসা ভার্সিটি থেকে অনেক দূর।তাই এখানে বাসা ভাড়া নিয়ে আমরা থাকছি।আমরা নিজেদের রান্না নিজেরাই করি।
এ-ই ভদ্রমহিলা আমাদের পাশের বাসাতেই থাকে।উনার ছয় মেয়ে।আমার জানামতে উনার বর খুব সামান্য বেতনের কাজ করে।

কিছুক্ষণপর ভদ্রমহিলা প্রায় তিন কেজি চাল এনে আমার হাতে দিয়ে বললেন,

--মাগো, টাকাটা তাড়াতাড়ি দাও।আমার মেয়ে খুব অসুস্থ, ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে।

জানিনা তিন কেজি চালের দাম দিয়ে উনি কিভাবে মেয়েকে ডাক্তার দেখাবেন কিংবা ঔষধ কিনবেন।আমার কাছেও অতিরিক্ত টাকা ছিলোনা।

পরেরদিন ভদ্রমহিলার মেয়ের খোঁজ নেওয়ার জন্য উনার বাসায় যাই।গিয়ে দেখি মেয়ে শুয়ে আছে আর ভদ্রমহিলা তার পাশে বসে আছেন।আমাকে দেখে খুব খুশি হয়ে বললেন,

--মাগো,তোমার উপকারের কথা কখনো ভুলবো না।ঐ টাকাটা না পেলে কি যে হতো!

আমি উনাকে বুঝালাম, টাকাটা আমি এমনি দেইনি।বিনিময়ে আপনি চাল দিয়েছেন, সুতরাং এতটা কৃতজ্ঞ হওয়ার কিচ্ছু নেই।

উনি আমাকে মেয়ের পাশে বসিয়ে হুট করে বেরিয়ে গেলেন।আমি বাচ্চাটার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম,

--কেমন আছো?

--ভালো আছি।
তারপর বাচ্চাটা শোয়া থেকে উঠে বসে বললো,

--জানেন আপু,গতকাল আপনাকে যে চাল দিয়ে মা টাকা এনেছে ওটা আমাদের ঘরের শেষ চাল ছিলো।মা রান্না করতে চাল পাতিলে নিয়েছিলেন।তারপর সেই চাল ই পলিথিনে ঢেলে আপনাকে দিয়ে আসে।
আমাদের ঘরে আজ নিয়ে দুইদিন ভাত রান্না হয়নি।আমি যে এ-ই কথা আপনাকে বলেছি,মাকে বলবেন না।কথাটা বলে বাচ্চাটা আবার শুয়ে পড়ে।

আমি আর ওর পাশে বসে থাকতে পারলাম না।খুব কষ্ট হচ্ছিলো।চোখ মুছতে মুছতে ঘর থেকে বের হয়ে আসলাম।

এ-ই ঘটনাটা প্রায় বিশ বছর আগের।বিশ বছর পর আজ কোনো একটা কাজে আমি সেই বাসার সামনে দিয়ে যাচ্ছিলাম।বাসার গেটের সামনে সেই ভদ্রমহিলাকে দেখে থেমে যাই।উনি এখনো এ-ই বাসাতে থাকেন, এটা দেখে অবাক হয়েছি।

আমি রাস্তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে ভদ্রমহিলাকে দেখছি।কোনো পরিবর্তন নেই।সেই একইরকম মাথাভরতি কালো চুল,চেহারা।কাছে গিয়ে সালাম দিয়ে খোঁজখবর নিলাম।কথা বলার একপর্যায়ে উনি আমার মাথায় হাত রেখে বললো,

--সেই দিনের কথা আমার সারাজীবন মনে থাকবে, মা।তুমি হয়তো জানো না।
আমার বাচ্চারা জীবনে প্রথম ঐ সময়ে দুইদিন না খেয়ে ছিলো।আর সেটা আমাকে সহ্য করতে হয়েছে।
অথচ দেখো,আজ আমার কোনো কিছুর অভাব নেই।এ-ই যে বাসাটা, এটা এখন আমাদের নিজের।
আমার সেই মেয়েটা আজ একজন ডাক্তার।
জানো মা,
ধৈর্যশক্তি এমন এক জিনিস,যদি ধরতে পারা যায় তবে বেঁচে থাকতেই এ-র ফল দুনিয়াতে ভোগ করা যায়।

ভদ্রমহিলার হাসিখুশি জীবন দেখে ভীষণ আনন্দ নিয়ে বাসাটা অতিক্রম করি।

হাঁটতে হাঁটতে ভাবছি,জীবন বড় অদ্ভুত! কাকে,কখন, কোথায়, কিভাবে নিয়ে যায় তা কেউ বলতে পারে না।আর এর জন্য জীবনকে সুযোগ এবং সময় দুটোই দিতে হয়।সত্যি দিতে হয়।

#জীবন_কখনোই_থেমে_থাকেনা।
#উম্মে_রোকসানা

© copied

13/10/2022

Waste Dumping Site.
Rajbadh,Khulna

12/10/2022

সংগৃহীত লেখাঃ

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে মাত্র ৫০ বছর হলো। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশতো পাকিস্তানের একটি অংশ ছিলো।৭৫ বছর আগে ভারতের একটি অংশ ছিলো। নাকি ভুল বললাম? আজ থেকে দুশো বছর আগে তো ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ, অখণ্ড ছিলো। সেই সুবাদে বলছি! যে, দুশো বছর আগে কেরালা অঙ্গরাজ্যে হিন্দুদের মধ্যে ‘স্তনকর’ বা ‘Breast Tax’ প্রচলিত ছিলো। এর আরেকটি নাম মুলাক্কারাম।

ঐ সময় নিয়ম ছিলো যে, শুধু ব্রাহ্মণ নারী ব্যতিত অন্য কোন হিন্দু নারী তার স্তনকে ঢেকে রাখতে পারবে না(পুরোনো ব্রাহ্মণ্যবাদ)। শুধুমাত্র ব্রাহ্মণদের নারীরা তাদের স্তনকে এক টুকরো সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে পারবে, বাকি হিন্দু নারীদেরকে প্রকাশ্যে স্তন উন্মুক্ত করে রাখতে হবে। তবে যদি কোন নারী তার স্তনকে কাপড় দ্বারা আবৃত করতে চায়, তবে তাকে স্তনের সাইজের উপর নির্ভর করে ট্যাক্স বা কর দিতে হতো। বড় স্তন হলে বেশি কর আর ছোট স্তন হলে কম কর দিতে হতো।

১৮০৩ সালে নাঙ্গেলী নামে এক নারী তার স্তনকে আবৃত করে রাখে। যখন গ্রামের ট্যাক্স কালেকটর তার থেকে স্তনকর চাইতে আসে, তখন নালেঙ্গী স্তনকরের বদলে নিজের দুটি স্তনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কেটে পাতা দিয়ে মুড়িয়ে ট্যাক্স কালেকটরের হাতে ধরিয়ে দেয়।

স্তন কেটে ফেলার কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জন্য নাঙ্গেলীর মৃত্যু হয়। স্ত্রীর মৃত্যু শোকে নালেঙ্গীর স্বামীও আত্মহত্যা করে। এই ঘটনার পর থেকেই স্তনকর বন্ধ হয়।

তবে আমি যতটা সহজে বিষয়টা লিখলাম, বাস্তবে কিন্তু স্তনকর বন্ধ করা এত সহজে হয়নি। এর জন্য দক্ষিণ ভারতীয় নারীদের বহু সংগ্রাম করতে হয়েছে। এমনকি বিষয়টি নিয়ে রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা পর্যন্ত করতে হয়েছে।উনিশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে যখন কিছু নিচু জাতের হিন্দু নারীরা তাদের শরীরের উপরের অংশ আবৃত করার অধিকার দাবী করে, তখন পুরোহিতরা স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে, নীচু বর্ণের নারীদের শরীরের উপরের অংশ আবৃত করা ধর্ম বিরোধী কাজ।

তখন সমগ্র নারীরা এই দাবি আদায়ের জন্য ১৮৫৯ সালে আন্দোলন শুরু করে এবং দক্ষিণ ভারতে এটিকে কেন্দ্র করে একটি রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা সংগঠিত হয়। এই দাঙ্গার উদ্দেশ্যই ছিলো নারীদের শরীরের উপরের অংশ আবৃত করা। সেই দাঙ্গায় অনেক নারী মারা যায় এবং আহত হয়।

নারীরা আন্দোলনে নেমেছিলো কি কারণে? যাতে শাড়ী পড়তে পারে, স্তন ঢেকে রাখতে পারে, সেই কারণে।

এই আন্দোলন এবং হিন্দুদের এই নগ্ন প্রথা টিপু সুলতান (মুসলমান) মোটেও পছন্দ করেননি। তিনি চেয়েছিলেন এই নগ্নতা বন্ধ হোক। কিন্তু তিনি মুসলিম সম্প্রদায়ের হওয়ার কারণে জবরদস্তি কিছু করতে পারেননি। তাই তিনি হিন্দু নারীদেরকে আহবান করেছিলেন, “যদি তোমরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করো, তবে কাপড় পরার অধিকার পাবে। ইসলামে নগ্নতার কোনো স্থান নেই"। টিপু সুলতানের ঐ কথা শুনে হাজার হাজার নীচু বর্ণের হিন্দু নারীরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে।

কেন নীচু বর্ণের হিন্দু নারীরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলো? কেবলমাত্র নিজের শরীরকে আবৃত করার অধিকার পাবার জন্য।

আর আজ দেখছি বাংলাদেশের নারীরা উল্টো করছে।নাঙ্গেলী যে স্থানকে ঢেকে রাখার জন্য নিজের জীবনকে বলিদান দিলো, নারীরা যে স্থানকে ঢেকে রাখার জন্য রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ করলো, সেই একই স্থান থেকে কাপড় সরানোর জন্য বাংলাদেশের নারীরা আন্দোলন করছে।নাম দিয়েছে আবার পোশাকের স্বাধীনতা!

নাঙ্গেলীসহ শতশত নারী স্তনকে ঢেকে রাখার জন্য জীবন উৎসর্গ করলো আর বাংলাদেশের নারীরা সেই স্তনকে উন্মুক্ত করে রাখার জন্য আন্দোলন করছে! জঘন্য তাদের রুচিবোধ।

নাঙ্গেলী ব্লাউজ পরিধান করার উদ্দেশ্যে জীবন দিলো আর বাংলাদেশের নারীরা সেই ব্লাউজ খোলার জন্য আন্দোলন করছে, পার্থক্য এখানেই।

✍️ঝুমুর রায় (কোলকাতা)

টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে? "মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"__হ্যাঁ স্য...
12/10/2022

টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,
__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?
"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"
__হ্যাঁ স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে
আছে।
টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন, "আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন,
__মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।
যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লেখলো। টিচার বললেন,
এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা এদের পরিচয় লেখলো।
সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে। টিচার এবার বললেন,
–লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও। মেয়েটা তার প্রতিবেশী, আর ক্লাশমেটদের নাম মুছে দিলো।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ
দিয়ে দেখছে মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ
করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে।
সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো।
এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত
কাঁদছে।
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর
নেই। ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন।
লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর
সন্তান। টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো।
কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে
আর পারছেনা। টিচার বললেন
–মা গো, এইটা একটা খেলা।
সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে
বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।
টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন, পকেট থেকে একটা
গিফ্ট বের করে বললেন– তোমার মনের উপর দিয়ে যে
ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত। আর এই গিফ্ট বক্সে
দশটা গিফ্ট আছে। তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।
এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা
বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই
রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে
বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে
দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট
ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে?
আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু
সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে
বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড় হয়ে একদিন
আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে। কিন্তু
ছেলের বাবাতো কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।

কালেক্টেড

11/10/2022

Address

Mongla

Telephone

+8801628843342

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HARUN BHAI posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to HARUN BHAI:

Videos

Share