Sultana's Dream

Sultana's Dream creativity is the source of upliftment of mentality.

 #উপদেশ  #মোটিভেশন   বিশ্বব্যাপী প্রচলিত জীবনমুখী কিছু উপদেশ বাণী: 1. "যে তার প্রতিবেশীর ঘর কাঁপিয়ে দেয় তার নিজের ঘরও ...
30/01/2025

#উপদেশ #মোটিভেশন

বিশ্বব্যাপী প্রচলিত জীবনমুখী কিছু উপদেশ বাণী:

1. "যে তার প্রতিবেশীর ঘর কাঁপিয়ে দেয় তার নিজের ঘরও নড়ে যায়।" (সুইস প্রবাদ)

2. "কোন ব্যক্তি যদি পেট ভরে খায়, তবে সে রুটির স্বাদ নিতে পারে না।" (স্কটিশ প্রবাদ)

3. "আপনি যদি হাসতে না জানেন তবে একটি দোকান খুলবেন না।" (চীনা প্রবাদ)

4. "ভাল চেহারা সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারিশ।" (ইংরেজি প্রবাদ)

5. "ভুল করা দোষের কিছু নয় বরং ভুলের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকা দোষের।" (আরবি প্রবাদ)

6. "একটি জাতির অগ্রগতি জানতে, তার নারীদের দিকে তাকান।" (ফরাসি প্রবাদ)

7. "আমরা প্রায়শই জিনিসগুলিকে ভিন্নভাবে দেখি কারণ আমরা কেবল শিরোনাম পড়ি।" (আমেরিকান প্রবাদ)

8. "অন্যান্য মানুষের ভুল সবসময় আমাদের নিজেদের থেকে পরিষ্কার হয়।" (রাশিয়ান প্রবাদ)

9. "তৃপ্তি সুখের অর্ধেক।" (ইতালীয় প্রবাদ)

10. "প্রত্যেক মানুষ তার নিজের ভাগ্য তৈরি করে।" (ইংরেজি প্রবাদ)

11. "আপনার মনকে জ্ঞান দিয়ে সাজান, আপনার শরীরকে রত্ন দিয়ে নয়।" (চীনা প্রবাদ)

12. "একজন জ্ঞানী ব্যক্তি কখনোই সব কিছু জানে না, শুধুমাত্র বোকারা সব কিছুই জানে। -(আফ্রিকান প্রবাদ)

13. "প্রেম যা উপহারের উপর নির্ভর করে তা সবসময় ক্ষুধার্ত।" (ইংরেজি প্রবাদ)

14. "যে মহিলা তার গুণাবলী সম্পর্কে কথা বলে এবং যে তার সততার কথা বলে তার থেকে সাবধান।" (ফরাসি প্রবাদ)

15. "আপনার স্ত্রীকে ভালোবাসুন এবং আপনার মাকে বিশ্বাস করুন।" (আইরিশ প্রবাদ)

16. "আপনার সন্তানকে পাঁচ বছরের জন্য রাজপুত্র, দশ বছরের জন্য একজন ক্রীতদাস এবং তারপরে একজন বন্ধু বানাও।" (হিন্দি প্রবাদ)

17. "মানুষ হওয়া সহজ; মানুষ হওয়া কঠিন।" (রাশিয়ান প্রবাদ)

18. "আমার পরিবার আমাকে কথা বলতে শিখিয়েছে, এবং লোকেরা আমাকে চুপ থাকতে শিখিয়েছে।" (চেকোস্লোভাক প্রবাদ)

19. "যে মানুষকে জ্ঞানের সাথে দেখে সে তাদের ঘৃণা করে; যে তাদের বাস্তবতার সাথে দেখে সে তাদের ক্ষমা করে।" (ইতালীয় প্রবাদ)

20. "ক্রোধ একটি শক্তিশালী বাতাস যাতে যুক্তির প্রদীপ নিভে যায়।" (আমেরিকান প্রবাদ)

21. "যারা দেয় তাদের দান করার কথা বলা উচিত নয়; যারা পায় তাদের উচিত।" (পর্তুগীজ প্রবাদ)

22. "একটি বড় গাছ বেশি ছায়া দেয় কিন্তু ফল কম দেয়।" (ইতালীয় প্রবাদ)

23. "আপনার উদ্বেগগুলি একটি ছেঁড়া পকেটে রাখুন।" (চীনা প্রবাদ)

-সংগৃহীত

আপনি ওদের খাবার দিন বা না দিন কোন সমস্যা নেই, আপনি না দিলে যে ওরা না খেয়ে মরে যাবে তেমনটাও না। মনে রাখবেন- দূনিয়া অনেক ব...
26/01/2025

আপনি ওদের খাবার দিন বা না দিন কোন সমস্যা নেই, আপনি না দিলে যে ওরা না খেয়ে মরে যাবে তেমনটাও না। মনে রাখবেন- দূনিয়া অনেক বড়। আপনি কুকুর / বিড়াল ঘৃ"ণা করেন, তাও ব্যাপার না। এড়িয়ে চলুন।
তবে, দোহাই লাগে কু"কুর/ বিড়াল দেখলেই আ"ঘা"ত করা থেকে বি"রত থাকু"ন
কারন৷ তারাও একটা প্রানী তাদেরও একটা জীবন আছে।। 🙏🙏

যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল পারস্যের বিষ্ময় নগরী ‘পার্সেপোলিস’  ...................................... পার্সেপোলিস শহরটি ইতিহাস ...
24/01/2025

যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল পারস্যের বিষ্ময় নগরী ‘পার্সেপোলিস’ ......................................

পার্সেপোলিস শহরটি ইতিহাস বিখ্যাত হয়ে থাকার অন্যতম কারণটি হল ইতিহাস খ্যাত দিগ্বিজয়ী বীর আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট কর্তৃক এর ধ্বংস হওয়া।

যিশুখ্রিস্টের জন্মেরও ৩৩০ বছর আগে মিশর জয় করেছিলেন আলেকজান্ডার। এরপর আরও পূর্বে আসরিয়ার (বর্তমানে উত্তর ইরাক) দিকে অভিযানের মনস্থির করেন তিনি। এই সময় পারস্য সম্রাট দারিয়ুস (তৃতীয়) এর নেতৃত্বে গাউগামেলার যুদ্ধে পারস্য সেনাবাহিনীকে পরাজিত করেন গ্রীক বীর আলেকজান্ডার।

পারস্য জয় করে পার্সেপোলিস দখল করেন মেসিডোনিয়ার সম্রাট আলেকজান্ডার। পার্সেপোলিসের গোটা রাজকোষ দখলে নেয়ার পাশাপাশি পরবর্তী কয়েক মাস সেনাবাহিনীকে শহর লুট করার অনুমতি দেন আলেকজান্ডার। এসময়ই কোন এক ঘটনাচক্রে আগুন লেগে ধ্বংস হয়ে যায় ইতিহাসের বিস্ময়কর স্থাপত্য নিদর্শন পার্সেপোলিস নগরী ।

অভিযোগ রয়েছে, এক রাতে অতিরিক্ত মদ্যপান করে পার্সেপোলিসে আগুন লাগিয়েছিলেন খোদ আলেকজান্ডার। পুড়িয়ে দিয়েছিলেন পারস্য সাম্রাজ্যের গর্ব ভূমি। তবে, এক্ষেত্রে দ্বিমত পোষণ করেছেন প্রাচীন নিকোমিডিয়ার ঐতিহাসিক আরিয়ান। তাঁর মতে, “৪৮০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সংগঠিত হওয়া এক যুদ্ধে পার্সিয়ানরা এথেন্সকে পুড়িয়ে দিয়েছিলো। সেটার প্রতিশোধ হিসেবে পার্সেপোলিসকে ইচ্ছাকৃতভাবে এবং সযত্নে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিলো।”

আরিয়ান লিখেছেন, “গ্রীকদের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য আলেকজান্ডার পার্সেপোলিসের প্রাসাদটি পুড়িয়ে দিয়েছিলেন। কারণ পার্সিয়ানরা আগুন এবং তলোয়ার দ্বারা গ্রীকদের মন্দির এবং শহর উভয়ই ধ্বংস করেছিল।”

21/01/2025
কুষ্টিয়ার গগন হরকরাঃ স্মরণীয় বরণীয়---------------------------------------------------কুষ্টিয়ার অমূল্য এক রতনের নাম গগন ...
17/01/2025

কুষ্টিয়ার গগন হরকরাঃ স্মরণীয় বরণীয়
---------------------------------------------------
কুষ্টিয়ার অমূল্য এক রতনের নাম গগন হরকরা। ডাকঘরের সামান্য কর্মচারি হয়েও দৃষ্টি কাড়তে পেরেছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।

শুধু দৃষ্টি আকর্ষণই নয়, প্রভাবিতও করেছিলেন কবিগুরুকে। সান্নিধ্য পেয়েছিলেন মহামতি লালন সাঁইজির।

গগন হরকরা কার কাছ থেকে কিভাবে গানের দীক্ষা নিয়েছিলেন তা জানা সম্ভব হয়নি, তবে গগন লালনের গানের খুব ভক্ত ছিলেন। লালনও গগনের গান এবং গগনের সান্নিধ্য খুব পছন্দ করতেন।

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গগনের কাছে গগন ও লালনের গান শুনতেন। গগনের গান ‘আমি কোথায় পাব তারের’ সুরে প্রভাবিত হয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত 'আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি' লিখেছিলেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'ডাকঘর' নাটকটি যে গগন হরকরার জীবন থেকে প্রভাবিত হয়ে লিখেছিলেন নাটকের গগেন্দ্রনাথ ঠাকুর চরিত্রটিই তা প্রমান করে। গগন হরকরা আনুমানিক ১৮৪৫ খ্রিষ্টাব্দে শিলাইদহের কসবা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

তার পিতা-মাতা সম্বন্ধে তেমন কোনো তথ্য জানা সম্ভব হয়নি তবে তার একটি ছেলের নাম কিরণ চন্দ্র ছিল বলে জানা যায়।

গগন প্রথমে কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন পাশাপাশি তৎকালীন শিলাইদহের ডাক ঘরের ডাক হরকরা’র চাকুরি করতেন। মৃত্যুর তারিখ অজ্ঞাত।

তথ্যসূত্রঃ 'জানা অজানা'
২৭ এপ্রিল ২০১৫

( কুষ্টিয়ায় স্থাপনকৃত গগন হরকরার ভাস্কর্য )

সংগৃহীত

গ্রিসে ৪০০০ বছরের পুরোনো একটি জলপাই গাছ! এই গাছটি প্রায় ২০০০ খ্রিস্টপূর্বে, ব্রোঞ্জ যুগের সময় বেড়ে উঠতে শুরু করেছিল, ...
14/01/2025

গ্রিসে ৪০০০ বছরের পুরোনো একটি জলপাই গাছ! এই গাছটি প্রায় ২০০০ খ্রিস্টপূর্বে, ব্রোঞ্জ যুগের সময় বেড়ে উঠতে শুরু করেছিল, যখন শেষ বাচ্চা তুষার হাতি শিকার করা হয়েছিল, মিশরের সপ্তম রাজবংশের অবসান ঘটেছিল এবং মানবরা কাঁচের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেছিল।

এই গাছটি মানুষের ইতিহাসের সঙ্গী হয়েছে, ব্রোঞ্জ যুগ থেকে পারমাণবিক যুগ পর্যন্ত এটি আমাদের পরিবর্তিত পৃথিবীকে দেখেছে। এটি বহু যুদ্ধ, রাজা, রাজনীতিবিদ, যোদ্ধা এবং ধর্মপ্রচারকদের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সাক্ষী থেকেছে, এবং এখনও প্রতি বছর জলপাই উৎপাদন করে!


বাংলা সাহিত্যে সবচেয়ে বেশী লিখেছেন কে?অনেকে বলবেন রবীন্দ্রনাথ। কিন্তু বাংলা সাহিত্যেই একজন সাহিত্যিক আছেন তিনি একাই লিখ...
13/01/2025

বাংলা সাহিত্যে সবচেয়ে বেশী লিখেছেন কে?
অনেকে বলবেন রবীন্দ্রনাথ। কিন্তু বাংলা সাহিত্যেই একজন সাহিত্যিক আছেন তিনি একাই লিখেছেন ২৫০'র বেশী উপন্যাস,
১৫০০ র বেশী ছোট গল্প! (মতান্তরে ৪ হাজারের বেশী গল্প লিখেছিলেন।) শিশু সাহিত্যের উপরেও ৬০টির বেশী বই।
তিনি হলেন আশাপূর্ণা দেবী।
যে আশাপূর্ণা দেবী জীবনে স্কুলে পড়তে যাননি, লেখালেখির জন্য সেই আশাপূর্ণা দেবীকেই চারটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রিতে ভূষিত করেছিলো। পেয়েছিলেন ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার জ্ঞানপীঠ ও।
মাত্র ১৫ বছরে বিয়ে হয়েছিলো তাঁর। ব্যক্তিজীবনে আশাপূর্ণা দেবী ছিলেন নিতান্তই এক আটপৌরে মা ও গৃহবধূ। যিনি পাশ্চাত্য সাহিত্য ও দর্শন সম্পর্কে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞা ছিলেন। বাংলা ছাড়া দ্বিতীয় কোনও ভাষায় তার জ্ঞান ছিল না। বঞ্চিত হয়েছিলেন প্রথাগত শিক্ষালাভেও।

তাঁর পড়াশোনা যা শেখার সব তাঁর দাদাদের কাছে বিভিন্ন পড়া শুনে আর পত্র-পত্রিকা পড়ে।
আশাপূর্ণারা ছিলেন দুই বোন। ছোটবেলায় তাঁরা দুই বোন মিলে জেদ ধরেছিলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের কাছে। চিঠি পাঠিয়ে লিখেছিলেন, “নিজের হাতে আমাদের নাম লিখে একটি উত্তর দেবেন।” অবশেষে অনেকদিন পর রবীন্দ্রনাথের চিঠি পৌঁছল আশাপূর্ণাদের বাড়িতে। তাতে লেখা, “আশাপূর্ণা-সম্পূর্ণা”।
বাইশ-তেইশ বছরের ছেলের মৃত্যুও তাঁকে সইতে হয়েছিলো! শোক তাঁকে বহু দিন বিপর্যস্ত করে রেখেছিল। কিন্তু তখন ও তাঁর কলম চলেছে। লিখে গেছেন তখনো‌। লেখালেখির এক জিদ তাঁকে আজীবন তাড়িত করেছে।

আত্মকথায় লিখেছিলেন, 'ইস্কুলে পড়লেই যে মেয়েরা বাচাল হয়ে উঠবে এই তথ্য আর কেউ না জানুক আমার ঠাকুমা ভালোভাবেই জানতেন, এবং তাঁর মাতৃভক্ত পুত্রদের পক্ষে ঐ জানার বিরুদ্ধে কিছু করার শক্তি ছিলোনা।'
অন্য জায়গায় তিনি লিখেছিলেষ, 'ছোটবেলা থেকেই আমার অনুভূতির ব্যাকুলতা আমাকে ভাবিয়েছে, যন্ত্রণা দিয়েছে, আমাকে লিখিয়ে ছেড়েছে…. আমি লিখেছি ঘরোয়া মেয়েদের নিয়ে…. চিরদিনই মনের ভিতরে একটা আপোষহীন বিদ্রোহ ছিল, তাকে যদি নারী মুক্তির পিপাসা বলতে হয়, তাহলে তাই। যদি কিছু বিদ্রোহিণী চরিত্র সৃষ্টি করে থাকি, সেটা করেছি প্রতিবাদ করার মাধ্যম হিসাবেই…।'
তাঁর গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও পর্যবেক্ষণশক্তি তাকে দান করে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখকের আসন। তাঁ্য লেখার মধ্যে এমন একটা ছেলেভুলোনো বিষয়টি সবচেয়ে ভালো লাগে। যেন মনে হয়, দাদী বা ঠাকুমা তাঁর নাতিপুতিদের গল্প বলছেন।
শুভ জন্মদিন কিংবদন্তি। লেখালেখির জন্য আপনি এক অনুপ্রেরণা।

ছবি ও লেখা সংগৃহীত

জাফরানের উৎপাদন প্রক্রিয়া বেশ জটিল হওয়ার কারনে জাফরানের মূল্য সবচেয়ে বেশি।জাফরান গাছে ফুল ফোটে বছরে একবার মাত্র দুই সপ্ত...
11/01/2025

জাফরানের উৎপাদন প্রক্রিয়া বেশ জটিল হওয়ার কারনে জাফরানের মূল্য সবচেয়ে বেশি।

জাফরান গাছে ফুল ফোটে বছরে একবার মাত্র দুই সপ্তাহের জন্য।সেসময় সংগ্রহ করতে হয় জাফরান।

এক গ্রাম জাফরানের জন্য ১৫০টি ফুল দরকার। অন্য হিসাবে ১ কেজি ফুল থেকে ৭২ গ্রাম তাজা কেশর শুকিয়ে ১২ গ্রাম জাফরান পাওয়া যায়।এক কেজির জন্য ১ লাখ ১০ হাজার থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার ফুল দরকার।এই পরিমাণ ফুল সংগ্রহ করতে ৪০ ঘন্টার বেশি সময় লাগবে।

ফলো: Altimate Be 5.0

খাঁটি মধু চিনতে চাইলে তাপের মাধ্যমে একটি সহজ পরীক্ষা করা যায়। একটি ধাতব চামচে মধু নিয়ে সেটি হালকা তাপে গরম করুন। যদি মধু...
10/01/2025

খাঁটি মধু চিনতে চাইলে তাপের মাধ্যমে একটি সহজ পরীক্ষা করা যায়। একটি ধাতব চামচে মধু নিয়ে সেটি হালকা তাপে গরম করুন। যদি মধু খাঁটি হয়, তাহলে এটি তরল হবে এবং রঙ অপরিবর্তিত থাকবে। অন্যদিকে ভেজাল মধু গরম করলে এটি কালচে হয়ে যেতে পারে বা চিনি মেশানো থাকলে জ্বলে পুড়ে যেতে পারে এবং বাবল তৈরি হতে পারে।

যদি আমার লেখাগুলো পছন্দ হয় তাহলে আমার রসায়ন রসায়ন পেইজটা ফলো করবেন🙏, আরো ইন্টারেস্টিং অনেককিছু জানতে পারবেন।

゚ ゚viralシ ゚viralシ ゚ ゚viralfbreelsfypシ゚viral ゚ ゚viralvideo

ইলিয়াডে যুদ্ধ সংঘটিত হয় এক নারীকে কেন্দ্র করে, যার নাম হেলেন। এ যুদ্ধে গ্রিকদের সেরা বীর ছিল অ্যাকিলিস আর ট্রয়ের পক্ষ...
10/01/2025

ইলিয়াডে যুদ্ধ সংঘটিত হয় এক নারীকে কেন্দ্র করে,
যার নাম হেলেন। এ যুদ্ধে গ্রিকদের সেরা বীর ছিল অ্যাকিলিস আর ট্রয়ের পক্ষে ছিল হেক্টর। যুদ্ধ যখন শেষ পর্যায়ে তখন হেক্টর অ্যাকিলিসের হাতে নিহত হন।
এর মাধ্যমে মূলত ট্রয়বাসীর পরাজয় নিশ্চিত হয়। যুদ্ধ শেষে গ্রিক সেনারা সুরক্ষিত ও সাজানাে নগরী ট্রয় জ্বালিয়ে দেয়।
ট্রয় নগরীর ধ্বংসের পরে ইথাকার রাজা ওডিসিয়াসের স্বদেশে ফিরে আসার ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। যেখানে তাকে পােহাতে হয়েছে নানা ঝড়-ঝাপটা, সংগ্রাম করতে হয়েছে নানা প্রতিকূলতার সাথে।
স্বয়ং দেব-দেবতারা তার বিপক্ষে ছিলেন। নিজের সব সহযােদ্ধাদের হারিয়ে তাকে একাই ফিরতে হয়েছে ইথাকায়।
যা ছিল সত্যিই এক বেদনাভরা সংগ্র ‘ইলিয়াড ও ওডিসি' বিশ্বসাহিত্যের এক অমূল্য সংযােজন। মহাকবি হােমারের এ সাহিত্য-কীর্তি যুগ যুগ ধরে সাহিত্য প্রেমীদের অন্য এক ভালাে লাগায় আচ্ছন্ন করে রাখে।

ইতিহাসের আলোকে:

যদিও ইলিয়াড ও ওডিসির ঘটনা মিথ বা কল্পনার উপর ভিত্তি করে, ইতিহাসবিদরা ট্রয় যুদ্ধকে বাস্তব ঘটনা বলে ধারণা করেন। ১৯শ শতকে হেনরিখ শ্লীমানের নেতৃত্বে খননকাজে তুরস্কে ট্রয়ের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়। এটি খ্রিস্টপূর্ব ১২শ-১৩শ শতাব্দীর মাইসেনিয়ান যুগের যুদ্ধের ইঙ্গিত দেয়। তবে, হোমারের উপস্থাপনা শিল্পসম্মত ও নায়কোচিত বীরত্বগাঁথা।

ইলিয়াড ও ওডিসি শুধু যুদ্ধ নয়, বরং মানুষের প্রকৃতি, ভাগ্য, সম্মান ও সংগ্রামের মহাকাব্যিক উপস্থাপনা। এটি ইতিহাস ও কল্পনার এক অনন্য মেলবন্ধন।

মহাকাব্যিক শিক্ষা:
"ইলিয়াড" যুদ্ধের তীব্রতা আর বীরত্বের গল্প। আর "ওডিসি"—ফিরে আসার, লড়াই করার, এবং বেঁচে থাকার সংগ্রাম। হোমারের এই মহাকাব্য যুগ যুগ ধরে মানুষকে শিখিয়েছে, জীবন কখনো সহজ নয়। কিন্তু সাহস, বুদ্ধি আর সংকল্প থাকলে, প্রতিটি যুদ্ধে জয় সম্ভব।

সুলতান সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের বড় ছেলে শাহজাদা মুস্তাফা ছিলেন একজন প্রতিভাবান, দক্ষ, এবং জনগণের প্রিয় উত্তরাধিকার...
09/01/2025

সুলতান সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের বড় ছেলে শাহজাদা মুস্তাফা ছিলেন একজন প্রতিভাবান, দক্ষ, এবং জনগণের প্রিয় উত্তরাধিকারী। তার মৃ*ত্যুতে শুধু তৎকালীন অটোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস নয়, পুরো বিশ্বের ইতিহাসে বড় পরিবর্তন ঘটে।

১. অটোমান সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকার সংকট:
শাহজাদা মুস্তাফা যদি সুলতান হতেন, তবে তিনি তার নেতৃত্বগুণ, কৌশল এবং সুবিবেচনার জন্য অটোমান সাম্রাজ্যকে আরও শক্তিশালী করতে পারতেন। কিন্তু তাকে হ*ত্যার পর সুলতান সুলেমানের ছেলে সেলিম II (যিনি "দ্য ড্রাঙ্কেন সেলিম" নামে পরিচিত) সিংহাসনে বসেন। সেলিম II দুর্বল শাসক ছিলেন, যার ফলে সাম্রাজ্য ধীরে ধীরে অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলা এবং বাইরের আ*ক্রমণের মুখে পড়ে।

২. অটোমান সাম্রাজ্যের ইউরোপে অগ্রযাত্রা থেমে যাওয়া:
শাহজাদা মুস্তাফা ছিলেন একজন অভিজ্ঞ সেনাপতি এবং তার নেতৃত্বে অটোমান সাম্রাজ্য ইউরোপে আরও সফল যু*দ্ধ পরিচালনা করতে পারতো। কিন্তু তার মৃ*ত্যুর পর অটোমান সাম্রাজ্যের ইউরোপীয় বিজয়ের গতি কমে যায়, এবং দীর্ঘমেয়াদে সাম্রাজ্য রক্ষণাত্মক অবস্থানে চলে যায়।

৩. অটোমান-পার্সিয়ান (সাফাভিদ) সম্পর্কের প্রভাব:
মুস্তাফা ছিলেন পারস্যের (সাফাভিদ সাম্রাজ্য) বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকা একজন নেতা। তার নেতৃত্বে পারস্যের প্রভাব কমতে পারতো। কিন্তু তার মৃ*ত্যুর পর এই ফ্রন্ট দুর্বল হয়ে পড়ে, যা মধ্যপ্রাচ্যের ক্ষমতার ভারসাম্য পরিবর্তন করে।

৪. বিশ্ব মানচিত্রের পরিবর্তন:
যদি অটোমান সাম্রাজ্য ইউরোপে আরও অগ্রসর হতো, তবে অনেক ইউরোপীয় দেশ আজকের মত স্বাধীন থাকতে পারতো না। হয়তো জার্মানি, অস্ট্রিয়া, এবং পূর্ব ইউরোপের বেশ কয়েকটি অঞ্চল অটোমান সাম্রাজ্যের অংশ হয়ে যেত।

শাহজাদা মুস্তাফার মৃ*ত্যু ছিল এক অকাল ঝড়, যা শুধু একজন উত্তরাধিকারীর প্রাণই কেড়ে নেয়নি, বরং আমাদের গৌরবময় ভবিষ্যৎকেও ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। পৃথিবী, যে একদিন অটোমান সাম্রাজ্যের ছায়াতলে শান্তি ও শক্তির পরিচয় পেয়েছিল, সেই পৃথিবীই তার নেতৃত্বহীনতায় দুর্বল হয়ে পড়ে। মুস্তাফার মতো একজন প্রজ্ঞাবান শাসক থাকলে হয়তো ইতিহাসের মানচিত্র ভিন্ন হতো—পাহাড় যেমন তার শিখর ছাড়া অপূর্ণ, তেমনি আমরা আজ সেই গৌরবের শিখর থেকে বঞ্চিত। তাই তার মৃ*ত্যু কেবল একটি ব্যক্তির ক্ষতি নয়, বরং একটি সভ্যতার সেই জাগ্রত পৃথিবীর হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার শোকগাথা।
C

নোবেল প্রাইজ শয়তানের সৃষ্টি! ফন্ট ============================ : বিখ্যাত আইরিশ চিন্তাবিদ ও সাহিত্যিক জর্জ বার্নার্ড শ বল...
09/01/2025

নোবেল প্রাইজ শয়তানের সৃষ্টি! ফন্ট
============================
: বিখ্যাত আইরিশ চিন্তাবিদ ও সাহিত্যিক জর্জ বার্নার্ড শ বলেছিলেন, আমি ডিনামাইট তৈরির জন্য আলফ্রেড নোবেলকে ক্ষমা করতে পারি, কিন্তু নোবেল পুরস্কারের প্রবর্তনকারীকে ক্ষমা করতে পারি না, কারণ একমাত্র মানুষরূপী শয়তানই এমন পুরস্কার প্রবর্তন করতে পারে। সূত্র : ইন্টারনেট।

আজ থেকে ৮৭ বছর আগে ১৯২৬ সালের এই দিনে নোবেল পুরস্কারের অর্থ গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে তিনি এসব কথা বলেছিলেন।

সুইডিশ রসায়ন বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল ডিনামাইট আবিষ্কারের পর 'মৃত্যুর সওদাগর' হিসেবে নিন্দিত হওয়ায় নোবেল পুরস্কার প্রথা চালু করেছিলেন। কিন্তু এই প্রথা চালু হওয়ার পর বেশি দিন না যেতেই পুরস্কারটিকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে থাকে পাশ্চাত্য। কেবল তাই নয় এই পুরস্কারকে ব্যবহার করা হয় পাশ্চাত্যের আধিপত্যকামী, বিভেদকামী, শোষণকামী ও হত্যাযজ্ঞের নীতি জোরদারের হাতিয়ার হিসেবে।

তাই স্পষ্টভাষী সাহিত্যিক ও চিন্তাবিদ জর্জ বার্নার্ড শ (১৮৫৬-১৯৫০) এই পুরস্কারের তীব্র সমালোচনা করতে বাধ্য হয়েছিলেন।

পবিত্র ধর্ম ইসলাম ও বিশ্বনবী (সা.) সম্পর্কে নিজের গভীর শ্রদ্ধাবোধের জন্যও খ্যাতি অর্জন করেছেন এই সুনাম-ধন্য মনীষী। তিনি বলেছেন, আগামী একশ’ বছরের মধ্যে যদি কোনো ধর্ম ব্রিটেন, এমনকি গোটা ইউরোপের ওপর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারে, তা হলে সেটা হবে ইসলাম।

শ আরো বলেছেন, আমি মুহাম্মাদ (সা.) এর ধর্মকে সব সময়ই গভীর শ্রদ্ধার চোখে দেখি, কারণ এর রয়েছে বিস্ময়কর গতিশীলতা বা শক্তি। আমার দৃষ্টিতে এটা হচ্ছে একমাত্র ধর্ম যার রয়েছে অস্তিত্বের জগতের পরিবর্তশীলতার সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেয়ার বা খাপ খাইয়ে নেয়ার ক্ষমতা, আর এ কারণে ইসলাম প্রত্যেক যুগেই মানুষকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম।

তিনি বলেন, আমি মুহাম্মাদকে (সা.) কে অধ্যয়ন করেছি, তিনি ছিলেন একজন বিস্ময়কর মানুষ এবং আমার মতে খ্রিস্ট বা ঈসা (আ.) এর বিরোধী হওয়ার ধারে কাছেও তিনি ছিলেন না, মুহাম্মাদ (সা.) কে অবশ্যই মানবতার ত্রাণকর্তা বলা উচিত।

জর্জ বার্নার্ড বলেন, আমি মুহাম্মাদ (সা.) এর ধর্ম সম্পর্কে এ ভবিষ্যদ্বাণী করছি যে, এই ধর্ম আগামী দিনের ইউরোপে গৃহীত হবে এবং এই ধর্মকে সাদরে বরণ করে নেয়া এখনই শুরু হয়েছে।

ছবি ও লেখা সংগৃহীত

রোমান সাম্রাজ্যের পতনের সময়ে সাধারণ মানুষকে ভুলিয়ে রাখার জন্য নিত্যনতুন বিনোদনের আয়োজন করতো সেই সময়কার ক্ষমতাসীনরা। গ্ল্...
08/01/2025

রোমান সাম্রাজ্যের পতনের সময়ে সাধারণ মানুষকে ভুলিয়ে রাখার জন্য নিত্যনতুন বিনোদনের আয়োজন করতো সেই সময়কার ক্ষমতাসীনরা। গ্ল্যাডিয়েটরদের যুদ্ধ, রথ চালানো, নাচগানের উৎসব, হরেকরকমের ভোজ–একের পর এক উৎসব চলতেই থাকতো রোমে। পতন যত এগিয়ে আসছিল, ততই পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল বিনোদনের আয়োজন।
আধুনিক সভ্যতায়ও এ ব্যাপারটা দেখা যায়। বিশ্বকাপ, লা লিগা, প্রিমিয়ার লীগ, ফর্মুলা ওয়ান, টি-টোয়েন্টি, ইউএফসি, হলিউড, বলিউড, রিয়েলিটি টিভি, স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম, সোশ্যাল মিডিয়া–সহজলভ্য বিনোদনের বন্যায় অনুভূতিগুলোকে অবশ করে রাখে মানুষ।
আধুনিক মানুষ বিনোদনের জন্য বাঁচে। সভ্যতার এই পর্যায়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ হয়ে উঠে নানা জাতের 'সেলিব্রিটি', খেলোয়াড় আর 'ইনফ্লুয়েন্সররা'। ঘরের দেয়ালে, রাস্তার মাঝখানে, এমনকি পকেটে পুরে রাখা স্ক্রীনেও শোভা পায় আমোদপ্রমোদের এই ফেরিওয়ালাদের ছবি। অন্ধকে পথ দেখায় অন্ধের দল।
বই : অবক্ষয়কাল
লেখক : আসিফ আদনান

ফুটপাতে বসা এক দোকানি ছবিটি পোস্ট করে লিখেছেন, "দোকানের সামনে বসে কুকুরটা দীর্ঘ্যক্ষণ মনদিয়ে কাস্টমারের খাবার কিনে নিয়ে...
07/01/2025

ফুটপাতে বসা এক দোকানি ছবিটি পোস্ট করে লিখেছেন, "দোকানের সামনে বসে কুকুরটা দীর্ঘ্যক্ষণ মনদিয়ে কাস্টমারের খাবার কিনে নিয়ে যাওয়া দেখতেছিল, খাবার প্যাকেট নেবার পর টাকা দেয়াটাও দেখলো। কিছুক্ষণ পর, কোথা থেকে যেন মুখে এক টুকরো পাতা ধরে এসে নিষ্পাপ ও আশাবাদী চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো, যেন সে কিছু কিনতে চাচ্ছে, তার ইচ্ছা পূরণ করেছি"
গল্পটা সরলতা ও নিস্পাপতার একটা নিখুঁত উদাহরণ, যেখানে একটা প্রাণীও মানুষের আচরণ বোঝার চেষ্টা করে...!

সবাই যখন আসল নকলের হদিস খুঁজতে ব্যাকুল, আমি তখন গল্পের সত্যতা নিয়েই ভেবে আকুল...!

Hafizur Rahman

একটা নদীর গল্প।।ধানসিড়ি নদী। দৈর্ঘ্যে ১৩ কিলোমিটার। পৃথিবীর আরও অনেক নদীর নিয়তির মতো রূপান্তরিত  হয়েছে খালে।হয়ত একদিন নি...
07/01/2025

একটা নদীর গল্প।।
ধানসিড়ি নদী। দৈর্ঘ্যে ১৩ কিলোমিটার। পৃথিবীর আরও অনেক নদীর নিয়তির মতো রূপান্তরিত হয়েছে খালে।হয়ত একদিন নিশ্চিহ্নও হয়ে যাবে। একসময় নদীটির নাম ছিল ধানসিদ্ধের বাঁক।

ঝালকাঠি শহরের অদূরে ধানসিঁড়ি নদীর অপার সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশ তাঁর কবিতায় বারবার উল্লেখ করেছেন এর নাম। ঝালকাঠির সুগন্ধা নদী থেকে উৎপত্তি হয়ে ঝালকাঠির মোল্লাবাড়ি, বারৈবাড়ি এবং রাজাপুরের হাইলকাঠি, ইন্দ্রপাশা ও বাঁশতলা—এই গ্রামগুলোর বুকচিরে বয়ে চলা ধানসিঁড়ি এসে রাজাপুরের জলাঙ্গী (জাঙ্গালিয়া নদী) মোহনায় মিশেছে।

ধানসিঁড়ি নদীর প্রথম নাম ছিল ধানসিদ্ধ নদী। অনেকের মতে, ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলার দিকে বয়ে যাওয়া এ নদীটি পারাপারে এক ডোঙা ধান সিদ্ধ হওয়ার সমপরিমাণ সময় লাগত বলে এর নাম ছিল ধানসিদ্ধ নদী।

প্রচলিত মিথ:

এক ডোঙা ধানসিদ্ধ হতে যে সময় লাগে নদীটি পার হতেও ওই একই সময় লাগতো।

কবি জীবনানন্দ দাশ ধানসিঁড়ি নামটি বারবার তাঁর কবিতায় ব্যবহার করে নদীটিকে বিখ্যাত করে গেছেন।
সংগৃহীত

যখন আপনি আপনার জীবনের প্রতিটি বিষয় বন্ধুদের জানানো বন্ধ করবেন, তখন শত্রুরা তথ্যের অভাবে অসহায় হয়ে পড়বে।কোনো গসিপ ছড়...
06/01/2025

যখন আপনি আপনার জীবনের প্রতিটি বিষয় বন্ধুদের জানানো বন্ধ করবেন, তখন শত্রুরা তথ্যের অভাবে অসহায় হয়ে পড়বে।

কোনো গসিপ ছড়ানোর সুযোগ থাকবে না।আপনার সিদ্ধান্ত নিয়ে কেউ কটাক্ষ করতে পারবে না।

সবাই, যাদের আপনি বন্ধু মনে করেন বা বন্ধু বলে ডাকেন, তারা সত্যিকারের বন্ধু নয়।

কিছু মানুষ কেবল শত্রুদের খবর পৌঁছানোর জন্যই আপনার বন্ধু সাজে।

আপনার কাকে বন্ধু মনে করবেন, সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন, কারণ পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক শত্রুদের মধ্যে একজন হলো সেই ব্যক্তি, যিনি বন্ধু সেজে আপনার আস্থা অর্জন করে।

গোপনীয়তাই আপনার শক্তি; মানুষ যা জানে না, তা তারা নষ্ট করতে পারবে না।

ছবি লেখা সংগৃহীত

— নারী রসবোধ-সম্পন্ন পুরুষ পছন্দ করে, দাম্ভিক পছন্দ করে না।— পুরুষ হাসিখুশি নারী পছন্দ করে, সঙ্কীর্ণমনা পছন্দ করে না।— ন...
03/01/2025

— নারী রসবোধ-সম্পন্ন পুরুষ পছন্দ করে, দাম্ভিক পছন্দ করে না।
— পুরুষ হাসিখুশি নারী পছন্দ করে, সঙ্কীর্ণমনা পছন্দ করে না।

— নারী নিজের রূপ নিয়ে অন্য নারীর সাথে অবচেতনেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত থাকে।
— পুরুষ অন্য পুরুষের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত থাকে ক্ষমতার গৌরব নিয়ে।

— নারী যখন পুরুষকে কোনো প্রশ্ন করে, এর উত্তরটি আগেভাগে জেনে ফেলেই করে।
— পুরুষ নারীকে প্রশ্ন করে এটা জেনেই যে— উত্তর দেওয়া না-দেওয়া নির্ভর করছে নারীর ইচ্ছের উপর।

— নারী মনে করে— প্রেম ছাড়া জীবন অসম্পূর্ণ।
— পুরুষ মনে করে— সে'ক্স ছাড়া জীবন অসম্পূর্ণ।

— নারী অপর নারীর পুরুষকে পছন্দ করেও চেপে রাখে।
— পুরুষ অপর পুরুষের নারীকে পছন্দ না-করে পারেই না।

— নারী গোপন কথা গোপন রাখতে পারে সর্বোচ্চ ৪৭ ঘণ্টা।
— পুরুষ এমনকি তার নারীর কাছেও আজীবন গোপন কথা গোপন রাখতে পারে।

— নারী তাকে অপেক্ষা করিয়ে রাখাকে প্রচণ্ড অপমানজনক ভাবে।
— পুরুষকে অপেক্ষা করিয়ে রাখা নারীর স্বাভাবিক একটি আর্ট।

— নারী সন্দেহপ্রবণ।
— পুরুষ আড্ডাপ্রবণ।

— নারীর পছন্দের বিষয় জেনে গেলে তাকে খুশি করা সহজ।
— এই জগতে পুরুষের প্রধান পছন্দ নারীদেহ, এতেই সে উন্মাদের মতো খুশি।

— একজন নারী একজন পুরুষের তুলনায় দ্বিগুণ দুঃখযন্ত্রণা সইতে পারে।
— নারীর সাহস পাশে না-পেলে পুরুষ সামান্য দুঃখযন্ত্রণাতেই ভেঙ্গে পড়ে।

— নারী বছরে ১২০ ঘণ্টা কাটায় আয়নায় নিজেকে দেখে।
— পুরুষ শেভ করতে-করতে ভাবে— শেভ না-করেও, আয়নার ভিতরে নারী এতোক্ষণ করেটা কী!

— নারী পরশ্রীকাতর।
— পুরুষ পরস্ত্রীকাতর।

Salah Uddin Ahmed Jewel
তথ্যসূত্র— ফ্র্যাঙ্ক ফ্যাক্টস্
ইলাস্ট্রেটর— গিউলিয়া রোজা

জীবনানন্দ দাশ তাঁর ডায়েরিতে লিখেছেন :'যখন আমি আমার পরিত্যক্ত ছোট্ট মেয়েটির কথা ভাবি, উদলা টুরটুর করে হাঁটছে এবং সকলের দি...
03/01/2025

জীবনানন্দ দাশ তাঁর ডায়েরিতে লিখেছেন :

'যখন আমি আমার পরিত্যক্ত ছোট্ট মেয়েটির কথা ভাবি, উদলা টুরটুর করে হাঁটছে এবং সকলের দিকে তাকাচ্ছে, যেখানে সব্বাই সহানুভূতিহীন, আমার চোখের জল বাঁধ মানে না'।

কবিতায় লিখছেন :

'আমার এ ছোটো মেয়ে - সব শেষ মেয়ে এই
শুয়ে আছে বিছানার পাশে...
ভুলে যাই ওর কথা - আমার প্রথম মেয়ে সেই
মেঘ দিয়ে ভেসে আসে যেন
বলে এসে : 'বাবা, তুমি ভালো আছো? ভালো আছো? ভালবাসো'?
হাতখানা ধরি তার : ধোঁয়া শুধু
কাপড়ের মতো সাদা মুখখানা কেন!
তবু তারে চাই আমি - তারে শুধু - পৃথিবীতে আর কিছু নয়...'

চিদানন্দ দাশগুপ্তকে চিঠিতে দুঃখ করে সন্তানের পরীক্ষায় ব্যর্থতার কথা জানাচ্ছেন। নিজের সন্তান কুশ্রী হওয়ার জন্য নিজের চেহারাকে দায়ী করছেন।

মেয়ে মঞ্জুশ্রী (১৯৩১-৫৫) যেন কক্ষপথ হারা কোনও গ্রহ। জীবনটাকে কোনওদিনই জুতসই করে বুনতে পারলেন না। ট্রেন থেকে নামার সময় ভুলে গিয়ে বাবার অনেকগুলো খাতা হারিয়ে ফেললেন, অনেক খাতা বন্ধুবান্ধবদের দিয়ে আর ফেরত নিলেন না।

আবার বাবাকে নিয়ে পি.এইচ.ডিও শুরু করলেন।থিসিসটা পড়তে পড়তে বুকে পাথর চেপে বসে। দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে মৃত বাবার সম্পর্কে সাক্ষাৎকার সংগ্রহ করছেন। বাবার মতো কোনও চাকরিই টিকিয়ে রাখতেন পারতেন না। জার্মানির বন শহর থেকে কাশ্মীর-পাঞ্জাব কোথাও থিতু হতে পারেননি। সাউথ পয়েন্ট স্কুল থেকে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র ভারতী কোথায় না চাকরি করেছেন! ব্যক্তিগত জীবনে অনেকের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেও, এমনকি বিয়ে করলেও, কোথাও স্থায়ীভাবে নোঙর ফেলতে পারেন নি। কবিতা লিখতেন যে মেয়েটি!

বাউলমনে মঞ্জুশ্রী যেদিন মারা গেলেন, শুনেছি সামান্য টাকার জন্য তাঁকে দাহ করা যাচ্ছিল না। শ্রদ্ধেয় সুমিতা চক্রবর্তীর সহযোগিতায় তা শেষ অবধি সম্পন্ন হয়। হ্যাঁ, জীবনানন্দ দাশের মেয়ের এই করুণ পরিণতি। ছেলে তো আগেই কোনও মানসিক কেন্দ্র হয়ে পিজি হাসপাতালে রোগভোগে মারা গেছেন। কবির বড়ো আদরের মেয়ে ছিল মঞ্জু। ডায়েরির পাতায় পাতায় তার সাক্ষ্য।

কে একটি ছোট মেয়ে 'বাবা' 'বাবা' বলে ডাকে...মঞ্জুর মতো শোনায়।
সাদা চাদরের মতো বাতাসেরে জড়াল সে একবার...

ছবি লেখা সংগৃহীত

Address

Khulna
Khulna
9100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sultana's Dream posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sultana's Dream:

Videos

Share

Category