নৈঃশব্দ্য কবিয়াল ツ

নৈঃশব্দ্য কবিয়াল ツ হিসাববিজ্ঞানে বেশ দুর্বল ছিলাম তাই হিসাববিজ্ঞান কষতে গিয়ে ভালোবেসে ফেলেছিলাম🙂

25/01/2025

কথা জমতে জমতে একদিন ভীষণ হাসফাঁস লাগে। মনে হয়, চারপাশে কত শত মানুষ, কিন্তু কেউ কি আমার কথা শুনতে চায়?

দু'চোখে অন্ধ ভরসা নিয়ে কারো কাছে কথাগুলো উজাড় করে দিই। তারপর টের পাই, সে আমার বলা শব্দগুলোই শুনেছে কেবল, আমার কথা শোনে নি। শব্দের ভেতর প্রাণ থাকে না; কথার ভেতর আকুতি থাকে, যে আকুতি তার কাছে পৌঁছায় নি।

এ শহরে প্রতিদিন কেউ না কেউ চিরতরে হারিয়ে যায়। শোকগাঁথা, সমাধিফলক কিংবা পোস্টমর্টেম রিপোর্টটার কোথাও লেখা থাকে নাঃ বুকের ভেতর পর্বতসম না-বলা গল্পের ভার সইতে না পেরে সে চলে গেছে, ঝরে গেছে, বিলীন হয়ে গেছে।

কার সাথে বলো শব্দ ছুঁড়ে ফিরবো বাড়ি?
মাঝরাতে আমি তোমার কথা বলবো কাকে?"

24/01/2025

তোমাকে যখন দেখি তার চেয়ে বেশি দেখি যখন তোমাকে দেখি না!

~সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

21/01/2025

হঠাৎ দেখা, হয়তো একদিন দেখা হবে।
পরিচিত কোন রাস্তার মোড়ে অথবা চেনা কোন গলির বাঁকে।
দিনটি হতে পারে, নীল নির্মেঘ আকাশ।
এক ঝলক মিঠে বাতাস।
হতে পারে অপরূপ তার আমেজ, অনবদ্য তার স্নিগ্ধতা।
চোখে চোখ পড়বে।
বিস্ময়ের প্রথম ধাক্কাটা সামলে নিয়ে থাকবে বিস্মিত চাহনি।
যেথায় শুকনো পাতার মর্মর ধ্বনি টুকু অব্দি শোনা যাবে না।
বুকের একেকটা পাঁজর নড়ে ওঠে অন্তরআত্মা কেঁপে উঠবে প্রতিবারের লাহান।
বিদ্যুৎ চমকের মত মন ভাসবে অতীত স্মৃতির বায়।
জীবনের স্রোত ডিঙিয়ে যাবার চেষ্টা করা ক্ষ্যাপামি। সম্বিত ফিরে পেয়ে ঠোঁটের কোণে আমার এক চিমটি হাসি,,
মিলিয়ে যাবে কোলাহলে।
করণীয়, না-করণীয় তা পরে বিচার্য করে ----
সে কি কদম বাড়াবে আমার পানে?
একটু কথা বলার জন্য -----
কথা নাকি অদম্য, অব্যক্ত যন্ত্রণা এক।
নাকি অবনত করে চোখের দৃষ্টি, চলে যাবে সে তার পথে,
বর্তমানকে সঙ্গী করে।
আমার বুকে তখনো হাতুড়ি পিটিয়ে বরাবরের মতো!

~নৈঃশব্দ্য কবিয়াল

16/01/2025

একলা আমি কে বলেছে দুঃখ আবার কি
দুঃখের সাথে বন্ধুত্বটা কবেই করেছি!

16/01/2025

চোখ দেখে খুন হয়ে যাই,
এই অসুখের নেইতো দাওয়াই!
অই হাসিমুখ, অই চেহারা কবিতা হয়, তাইতো লেখি,
বুকের ভেতর মস্ত বাগান, ভীড়ের ভেতর তাকেই শুধু ফুল হয়ে ফুটতে দেখি।
একটা ছবি যাচ্ছি এঁকে, ভালো লাগার এই কথাটা না হোক আর জানাজানি,
তোমায় শুধু দেখবো বলে রাখা আছে নিজের কাছে, একান্ত আমার আয়নাখানি।
~কিঙ্কর আহসান

13/01/2025

আমার কোন প্রাক্তন নেই, কোন অতীত নেই কারণ মানুষ কখনো অতীত হয় না, অতীত হয় সময়, অতীত হয় ফেলা আসা সুন্দর দিনগুলি। অতীতের পতিত সময়ে মানুষ হয়ে যায় ইতিহাস। ইতিহাসের পাতার মতো মানুষ হারিয়ে গিয়েও থেকে যায় সৃতিতে, সপ্নে, দুঃস্বপ্নে কিংবা এক গভীর দীর্ঘশ্বাসে। মানুষ হারিয়ে গিয়েও রেখে যায় আস্ত ইতিহাস, অজস্র সৃতি। আমাকে যদি বলেন মানুষ কিসে বাঁচে, আমি বলবো মানুষ বাঁচে অপেক্ষায়, মানুষ বাঁচে ঘোলাটে সপ্নে।

এই ঘোলাটে সপ্ন আর অপেক্ষা একটা সময় পর মানুষকে অনূভুতিহীন করে দেয়, মানুষের মনে এক নিজস্ব জগৎ গড়ে দেয়। যেখানে সে একান্তে বিচরণ করে, নিজের মতো করে সাজায় কিছু চরিত্র, কিছু অনুভব, কিছু গল্প। সে ঘোলাটে সপ্নের জগৎ যেন এক রহস্যময় উপত্যকা, যেখানে অন্য কারও ভুল করেও প্রবেশাধিকার নেই। সেখানে আছে ঘোলাটে সপ্নের সব রুপকথার অবস্থান কাহিনী, হাসি-কান্না, সৃতি আর সপ্নের ছায়া মিশে থাকে আপন ছন্দে, থাকে প্রিয় সেই চোখ যাকে নিজের করে, আপন করে দেখার সুযোগ। থাকে অবাস্তবে কিছু পাওয়া যেটা বাস্তবে ধরা-ছোঁয়ার বাইরে যেটা মেলে শুধু ঘোলাটে সপ্নের শহরে!

নৈঃশব্দ্য কবিয়াল

12/01/2025

এই দেখা শেষ দেখা নয়!💔🥺

12/01/2025

অভিনন্দন প্রিয় প্রতিপক্ষ বার্সা🥺
আশা করি সাম্প্রতিক তোমাদের অসময় বিবেচনায় এই অর্জন তোমাদের আরো একটু হয়তো আত্নবিশ্বাসী করে তুলবে, পুরানো চেনা ছন্দে ফিরে আসতে সাহায্য করবে। আজকের ম্যাচে তোমাদের পুরানো সেই এল-ক্যাসিকোর ছন্দ দেখে প্রতিপক্ষ হয়েও খুবই মুগ্ধ হয়েছি ম্যাচ টাকে উপভোগ করেছি, বিশেষ করে রাফিনহা সে এক কথায় অনবদ্য ছিল। যদিও দুর্ভাগ্য আমাদের সেরাটা আমরা দিতে পারিনী, এটাই হয়তো দিন শেষে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দিয়েছে এবং কিছু সহজ ফিনিশিং ছিল যেটাতে আমারা ব্যর্থ হয়েছি। একজন মাদ্রিদ ফ্যান হিসাবে আমার মনে হয় বস কার্লোকে প্রপার নাম্বার নাইন বা ভালো একজন ফিনাশার নিয়ে একটু কাজ করা উচিত, যদিও এমবাপ্পে এই জায়গায় থিত হওয়ার চেষ্টা করছেন তবুও এসব ছোট ছোট মিস দিন শেষে আসলে পার্থক্য গড়ে দেয়। যদিও মাদ্রিদের হারে বেশ খানিকটা বিষন্নতায় ভুগছি তবুও এতদিন পর বার্সার হাতে ট্রফি উদযাপন খারাপ লাগছে না, তারাও ফিরে আসুক অসময় কাটিয়ে পুরানো ছন্দে!

10/01/2025

হুটহাট সব কষ্টের কথা লিখে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে দেয়া সব মানুষগুলো আসলে ঢং করে দেয় না। অন্য প্রান্তে হোমপেজ স্ক্রল করতে গিয়ে কারো চোখে পড়ে ইনবক্সে একটু খবর নেবে -এমন কোন উদ্দেশ্য থেকেও দেয় না। কে কী ভাববে, সেসব ভেবেও দেয় না।

ঠিক সে মুহূর্তে একগাদা অসহায়ত্ব আর একাকিত্ব থেকে মুক্তি পেতে সে চায় মনের কথাটা শুধু বলে দিতে। কেউ শুনুক না শুনুক, মনের মধ্যে পাহাড় জমা বোঝাটা হালকা হোক একটু লিখে।

হুটহাট অসহায়ের মতন মনের কথা চিৎকার করে বলার মতন খোলা আকাশ তো নাই! থাকলে হয়তো সে মানুষটা স্ট্যাটাস লেখার পরোয়া করতো না!🙂

03/01/2025

কবির ভাষায়, পৃথীবির সবচেয়ে বড় শোক হচ্ছে জীবিত মানুষ হারিয়ে যাওয়ার শোক,
এই যে আমি নিজের কাছে নিজে হারিয়ে গেলাম, হাসি থামিয়ে নিশ্চুপ হয়ে গেলাম,
আশেপাশের প্রত্যেকটা মানুষ থেকে দূরে সরে গেলাম,কথা বলার শব্দ হারিয়ে ফেললাম,
এর কষ্টটা ঠিক কতোখানি তা কি কেউ বুঝে?
এই যে প্রতিনিয়ত নিজের কাছে নিজেই হারিয়ে যাচ্ছি, নিজের কাছে নিজেকেই অপরিচিত করে তুলছি,
এই কষ্টটা কি তারা আদেও কখনো বুঝবে?
লিখতে বসে যখন হঠাৎ করেই এখন কলম থেমে যায় তখন বুঝতে পারি অনুভূতি গুলোও আজকাল কতো অস্পষ্ট হয়ে পরেছে!🖤

উপসংহার- Upsonghar

31/12/2024

রুম থেকে বলছি,
জানালার খুলে পাশে দাঁড়িয়ে দেখছি ধ্বংসের খেলা, আর মাত্র কিছুটা সময় বাকি পাখিদের কান্নার। যদিও এখনো কাঁদছে পাখি, কেউ সন্তান হারিয়ে আবার কোন সন্তান কাঁদছে খুদায়, মাকে ফিরে না পেয়ে। দুই একজন হয়তো এখনো আছে তাল- মাতাল আকাশে, এখানে ওখানে খুঁজছে তারা মানুষের হাত থেকে বাঁচার তাড়া। ও মানুষ, মানুষ নামের অমানুষ কেন, কেন তোমাদের এতো নিশংস খেলা। তোমরা কী দেখছো না, তোমাদের নিশংসতায় শহুরে কাকের আর্তনাদ। তোমাদের আনন্দের পারমাণবিক বোমায় বিধ্বস্ত সদ্য মা হওয়া পাখির নিথর দেহ। তোমরা কী অনুভব করো, তোমাদের আনন্দের পারমাণবিকের কম্পন ধরা আওয়াজে সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুর আত্ম চিৎকার।

রুম থেকে বলছি,
জানালার পাশে দাঁড়িয়ে। রাত বারোটা, নতুন বছরের আগমন জানালা দিয়ে আমিও একটু দেখে নিলাম পাখিদের কান্না, ভাঙা ডানাই ঝপাস করে পড়া। আমিও শুনছি তোমাদের পারমাণবিকের বিকট আওয়াজ, বিকট মানুষের হইচই, তোমাদের অমানুষের বিকট আনন্দে হইচইয়ে শুনতে পাচ্ছি ঘুমিয়ে থাকা কোমলমতি শিশুর অস্বাভাবিক ভয়ে কেঁদে ওঠা।

আমি রুম থেকে বলছি,
জানালার পাশে দাঁড়িয়ে আমি দেখতে পাচ্ছি তোমাদের আনন্দের পারমানবিককে যেটা বিকট শব্দে বিধ্বস্ত করছে সবকিছু। দেখছি তোমাদের হইচই আনন্দকে, যেটা দেখে আমার মনে হচ্ছে তোমাদের-ই নরকের আর্তনাদ। ও মানুষ তোমাদের দেখে আমার হাসি পাচ্ছে, তোমরা এতো বোকা কেন, তোমাদের মনুষত্ব নিয়ে গেল কোন অজানা শকুন। কাউকে ধ্বংস করে কিভাবে তোমরা আনন্দের চিৎকার দাও। ও মানুষ কেন এতো ধ্বংস লীলা হাসতে হাসতে প্রাণ নিয়ে নিচ্ছো তুমি। ওহে সৃষ্টির সেরা মানুষ কী দোষ তাদের, নাকি তোমরা প্রতিশোধ নিচ্ছো, উড়তে পারো না তাই হিংসায় পরে শেষ করে দিচ্ছ...!

নৈঃশব্দ্য কবিয়াল
৩১.১২.২৪- ০১.০১.২৫

31/12/2024

মানুষের উৎসবের আতশবাজি,
পটকার শব্দে আজ রাতে যে পাখিরা মরে যাবে;
তাদেরকে শেষবারের মতো জানাই "বিদায়"

- প্রবর রিপন

25/12/2024

জীবনে কতরকম মানুষের সাথে পরিচয় হলো। আবার কত মানুষের চেহারা টাও ভুলে গেছি।

যার সাথে আমার যতটুকু পথযাত্রা লেখা আছে সে ততটুকু রাস্তাই আমার সাথে হাঁটবে। মাঝপথে আলাদা রাস্তায় ঢুকে পড়লে আমি আর আশ্চর্য হই না। কারণ চির বাস্তব হলো মানুষ তার পছন্দের জায়গায় ছুটে যাবেই।

কে চলে গেলো; কেনো চলে গেলো, এসব কারণ আর খোঁজা হয়না। আমার সাথে তার এতটুকুই পথচলা ছিলো আমি এটাই বিশ্বাস করি, মেনে নেই। সবাই তার গন্তব্যস্থল খুঁজে পাক। আমিই কারো শেষ গন্তব্য হবো এটা জরুরী না।🙂

24/12/2024

হঠাৎ একদিন আবিষ্কার করলাম লজেন্স খেতে আর ভালো লাগে না,
খেয়াল করলাম আম্মু-আব্বুকে ছেড়ে অন্য রুমে ঘুমাচ্ছি, তারপর বাংলা ১ম পত্রে আর কোনোদিন ১০০ তে ১০০ তোলা গেলো না,
কলম দিয়ে লিখা ভুল উত্তরটা রাবারে মোছা গেলো না, আম্মুর চুড়ি দিয়ে ড্রয়িং পরীক্ষায় ফুটবল আঁকার সুযোগ শেষ, দিস্তা কাগজে খাতা বানাতে ভুলে গেলাম।
চকলেট দৌড় থেকে নিয়ে আসা হলো মোড়গ লড়াইয়ের দলে। লড়াই চলতে থাকলো। কার্টুন নেটওয়ার্ক হয়ে গেলো সিএন, আলিফ লাইলাও বোরিং লাগতে শুরু করলো, চোর-পুলিশ খেলার গ্রুপ হারিয়ে গেল,
সবচেয়ে প্রিয় বিজ্ঞান বইটা ভাগ হয়ে গেল মার্কেটিং, ম্যানেজমেন্ট আর হিসাববিজ্ঞানে। শীতকালে ডিসেম্বর থেকে সরে যেতে লাগলো, আমাদের আগেই জুনিয়ররা ব্যাডমিন্টন মাঠ বানিয়ে ফেললো।
ঝরে আম পড়া কমে গেল নাকি কুড়ানোর ইচ্ছা হারিয়ে গেল, সেটা বোঝার সময় হলো না। সবাই মিলে টাকা দিয়ে চিপ্স কিনে খাওয়া বন্ধুরা লুকিয়ে সিগারেট খেতে শুরু করলো, প্রেমে পড়তে ইচ্ছে হলো, রোদের মধ্যে ফুটবল খেলতে গিয়ে হাপিয়ে উঠলাম, দোকানে গিয়ে মোস্তফা খেলার বদলে গেম জোনে গিয়ে সিএস খেলা শিখতে লাগলাম।
গিটার শিখতে ইচ্ছা হলো, বড় হতে ইচ্ছা হলো, ক্লাস পালাতে ইচ্ছে হলো, রাত জাগতে ইচ্ছে হলো.. যেভাবে বড়রা রাত জাগে।

সেই যে শুরু হলো আর থামা গেল না। আজকাল ঘুমাতে ইচ্ছা করে। রাতের বেলা কার্টুন নেটওয়ার্কে সোয়াট ক্যাটস দেখে যেভাবে ঘুমিয়ে পড়তাম।

( SOME COPY)

21/12/2024

আমি জানি, এত বড় পৃথিবীতে আমার নিজস্ব কোন মানুষ নেই। যার কাছে মুখ ফুটে বলতে পারবো বিশ্বাস কর আমি ভালো নেই। একটার পর একটা মানুষ চলে গেল আমার পাশ থেকে সুবিধা ফুরাতে-ই। তবুও তাদের খুঁজে যায় এখনো বেলা অবেলায়। তাদের অবহেলায় আমি টের পায় একাকীত্ব নামক চাদর ঢেকে ফেলেছে আমার মাথা থেকে পা-অবধি। আমি জানি আমি টের পায় আজকাল আমার বুকের বা পাশে স্থায়ী ভাবে বসবাস করছে একটা আস্ত মানুষের শূন্যতা।

আজ বহু কাল হতে চললো কোন সুসংবাদ নিয়ে আসে না শহুরে কাক বা কোন উড়তে থাকা বেনামি পাখি। পরিচিত রাস্তায় হেটে খালি মনে পরে তোমার কথা, পরিচিত রাস্তার পাশে পরে থাকা হলুদ ফুল ডাকে আমায় জিজ্ঞেস করে কেমন আছে সে। সে রাস্তার ধুলো আমার পায়ে জড়ায়, ঘাস গুলো আমাকে শুনিয়ে শুনিয়ে জপে তোমার নাম অবিরাম।

ইদানিং শুধু একটু ভালোবাসার জন্য মন পোড়ে আমার। মনে হয়, অনেক গুলো সৃতির চিপটি বিন আমার মতো একজন আধ মরা মানুষকে ভেদ করে ঢুকে যাচ্ছে রোজ। আজকাল দুটো কথা বলার জন্য হাস পাশ করি, নিজের ভিতরের জমানো গুলো বলতে ইচ্ছা করে। যেটাকে কেন্দ্র করে মন আর মস্তিষ্কের রোজকার দিন সে কী ঝগড়া, বাক বিতর্ক। একটা সময় সবকিছু অবসান ঘটে তারা ইস্তফা দেয় তাদের বাক বিতর্কে, তবুও আমাকে শোনার জন্য আর তোমাকে পায় না, আমাকে শোনার মতো আর মানুষ পায় না।

মাঝে মধ্যে ইচ্ছা হয় তীব্র ইচ্ছা তোমার মতো কেউ একটু ভালোবাসুক, পাশে বসুক, একটু বুঝুক, আমাকে একটু বোঝাক। তা কখনো হবে না জানি, কারণ একজনকে কখনো অন্য আরেক জনের মধ্যে পাওয়া যায় না।
তবে যখন তোমারে ভীষণ ভাবে মনে পড়ে, সবার থেকে নিজেকে আলাদা করে ফেলি। আকাশের পানে চেয়ে থাকি অপলক দৃষ্টিতে! নাই! কোথাও তোমার অ'স্তি'ত্ব মিশে নাই!
অনেক কথা বলবার ই'চ্ছে করে! দ'ক্ষি'ণা বাতাস ছুটে না বলে বলতে চাওয়া কথাগুলো তাই অপ্রকাশিত থাকে।
ফোনের কি'বো'র্ড চেপে না বলা অনেক কথা লিখি খোলা চিঠির খামে। জানি, তোমার অ'ব্দি সে চিঠি পৌঁছাবে না একটা বি'শ্ব'স্ত ডাকবাক্সে'র অ'ভাবে।

বেহায়া আমি,
তারপরও তোমারে রোজ লিখি আ'স্ত একটা রাতকে ভোর বানিয়ে!🙂

নৈঃশব্দ্য কবিয়াল

20/12/2024

পাবো না জেনেও যে অপেক্ষা করি,
একা-একা কেন ভালোবাসি!
কথা হবে না জেনেও যে রাত জাগি,
আমার জমানো শুনবে কোন পাখি!🙂

20/12/2024

_হয়তো তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি,নয়তো গিয়েছি হেরে।
থাক না ধ্রুপদী অস্পষ্টতা, কে কাকে গেলাম ছেড়ে!

লেখকঃ হেলাল হাফিজ

08/12/2024

এ শহরের বুকে কখনো ডিসেম্বর না আসুক, ডিসেম্বরের ভালোবাসা যেনো আমার জন্য অভিশপ্ত।
কোন এক ডিসেম্বর এসে নিয়ে গেছে জানুয়ারিতে ঝাপটে ধরে বাঁচতে চাওয়া আমার হাসিখুশি সেই মানুষটাকে!

শীত আসি আসি বলে ডিসেম্বরের সকালের কুয়াশা’রা
আমার দরজায় এসে জিজ্ঞেস করে সে কোথায়.?

চেনা রাস্তা গুলো -আমাকে দেখে মুখ চেপে হাসে,
সূর্য দ্রুত অস্তগামী হয়।

ল্যাম্পপোস্ট আমাকে দেখে তাদের আলো কমিয়ে দেয়,
বেদনার রাতগুলো আরো দীর্ঘায়িত করে ।

তাদের আচরণ দেখে আমার খুব করে বলতে ইচ্ছে হয়,
এ শহরে কেউ স্থায়ী নয়।

ঠিক যেমন,
নতুন কাল আসবে বলে শীত কালকে চলে যেতে হয়।
নতুন বছর আসবে বলে ডিসেম্বরের আগমন হয়।
নতুন সূর্যোদয় হবে বলে -
এই পৃথিবীতে অন্ধকারকেও নেমে আসতে হয়।

মানুষও ঠিক তাই-
নতুনত্ব পেলে কয়জনই বা পুরোনো নিয়ে স্বপ্ন দেখে।
আর কয়জনই বা কথা দিয়ে কথা রাখে..!

Address

Foylahat, Rampal, Bagerhat
Khulna
9341

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নৈঃশব্দ্য কবিয়াল ツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to নৈঃশব্দ্য কবিয়াল ツ:

Videos

Share