Memories page of Saithui

Memories page of Saithui সব চিন্তা ঝেড়ে ফেলে দিয়ে ভেবে দেখুন; জীবন সত্যিই সুন্দর!
আর মানসিক শান্তি'র অপর আর এক নাম ঘুরাঘুরি

জীবনটা সংক্ষিপ্ত! প্রাণ খুলে হাসুন,মন থেকে বাঁচুন! খুব ছোট ছোট কারণ বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট! ভাল থাকার জন্য বিশেষ কিছু লাগেনা!'' মাঝে মধ্যে একটু ঘুরাঘুরি করুন আর মন খারাপ হলে মিউজিক শুনোন।যারা মিউজিক পছন্দ করেন আমার প্যাজে ফলো দিয়ে সাথে থাকুন✌️নতুনত্ত মিউজিক গান শোনতে পাবেন always

অনেক হাসতে হবে যদি শত কষ্টের মধ্যেও বেঁচে থাকতে চাও, হাসিটা হোক নিজেকে খুশি করার জন্য বাহ অন্য আরেকটা মানুষকে হাসানোর জন...
31/12/2024

অনেক হাসতে হবে যদি শত কষ্টের মধ্যেও বেঁচে থাকতে চাও, হাসিটা হোক নিজেকে খুশি করার জন্য বাহ অন্য আরেকটা মানুষকে হাসানোর জন্য...🙂🏵️

31/12/2024

মানুষদের মতো পাখিদের কোনো ক্যালেন্ডার নেই। তারা থার্টি ফার্স্ট চেনে না। অন্য আর দশটা সন্ধ্যার মতোই তারা ফিরে যায় যে যার নীড়ে, রাতে ঘুমিয়ে পরদিন সকালে উঠে আবার কিচিরমিচির করবে বলে।

কিন্তু সেই রাতে কী যেন হয় মানুষের। তারা ঘুমায় না। তীব্র হট্টোগোল শুরু হয়, যেন যুদ্ধ! বিকট শব্দে পাখিদের ঘুম ভেঙে যায়। তারা দেখে আকাশে শত শত ফানুস উড়ছে। হঠাৎ একটা ফানুস এসে পুড়িয়ে দেয় গাছে থাকা সমস্ত পাখির ঘর। কেউ কেউ পুড়ে মরে, কেউবা আতঙ্কিত হয়ে আকাশে উড়াল দেয়। কিন্তু আকাশটাই তো নিরাপদ না। কোনো কোনো পাখি মারা পড়ে তীব্র শব্দে, আবার কারও গায়ে লাগে আতশবাজি। এরপরও যেসব ভাগ্যবান পাখি তখনও বেঁচে থাকে, তাদের কেউ কেউ আতঙ্কিত হয়ে বিল্ডিংয়ের সাথে ধাক্কা খেয়ে প্রাণ হারায়।

জানি এই শহরে প্রচুর মানুষও মারা যায়, কারও কারও কাছে পাখির মৃত্যু তাই আদিখ্যেতা মনে হয়। কিন্তু মানুষের মৃত্যু দেখার জন্য তো সংস্থা আছে, সংখ্যা হিসাব করার প্রতিষ্ঠান আছে। আছে আহত মানুষের চিকিৎসা দেওয়ার হাসপাতাল। কিন্তু পাখিদের এসব কিছুই নেই। তাই পাখিরা মারা গেলে ডেথ সার্টিফিকেট হয় না, জানা যায় না মৃত্যুর কারণ। এমনকি মৃত পাখিদের সংখ্যাটাও জানি না আমরা কেউ। ফলে এই শহরের মতোই পাষণ্ড নাগরিকেরা ভাবে, পাখির মৃত্যু? ও আর এমন কী! কিন্তু মানুষ কেন ভাবে না যে প্রতিটি প্রাণের গুরুত্ব সমান!

শুধু পাখির কথা কেন, এই শহরের কুকুর-বিড়াল-মুরগি-কীটপতঙ্গসহ সবাই-ই অস্থির হয়ে যায় নগরবাসীর আতশবাজি আর ফানুস উৎসবে। এমনকি ডিমের ভেতর বাচ্চা পর্যন্ত নষ্ট হয়ে যায়। আর মানুষ? তারা তো মানুষের কথাও ভাবে না। ২০২২-এর জানুয়ারির ১ তারিখ যখন নগরবাসী সারারাত আতশবাজি উৎসব করে ঘুমাচ্ছে তখন মৃত্যুর সাথে লড়াই করছিল ৪ মাস বয়সী উমায়ের। একসময় সে পরাজিত হয় এবং মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। ছোট্ট উমায়েরের এই মৃত্যুর দায় কেন এই নগরবাসী নেবে না? আপনারা যারা আতশবাজি ফুটিয়েছিলেন তারা কেউ কি এই দায় থেকে মুক্ত?

এ বছরও হয়তো আপনারা আতশবাজি আর ফানুসের ঝলকানিতে নতুন বছরকে বরণ করে নেবেন। উৎসবের নামে এই তাণ্ডবলীলা চালানোর সময় কি এই অসহায় কুকুর-বিড়াল-পাখিসহ অসহায় প্রাণীদের করুণ মুখগুলো আপনাদের মনে পড়বে? আপনাদের কি মনে পড়বে শিশু উমায়েরের নিষ্পাপ মুখটির কথা? যদি এদের কারও কথা আপনার মনে না পড়ে, অথবা মনে পড়ার পরও যদি আতশবাজি আর ফানুসের তাণ্ডব চালিয়ে যান, তাহলে জেনে রাখুন, এই প্রাণীহত্যার দায় আপনারও।

Copied from প্রাণীCool

#প্রাণীCool

27/10/2024

ছিঃ মুইসে ওয়া ওয়া থৈইয়ং গেমে লা..🙏

17/10/2024

মাহা ওয়াগ্যোওয়াই পোওয়ে ( শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা ) জগতে সকল প্রাণী সুখী হোক, দুঃখ থেকে মুক্তি পাক🌸❤️
এইবছর প্রতি বছরের মতো ফানুস উড়ানো হলো না 🥲তাই বিহারে সীমাঘর চারপাশ ঘিরে হাজার প্রদীপ জ্বালিয়ে আজকের আয়োজন তা সমাপ্তি করা হয়।

Address

Manikchori
Khagrachhari

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Memories page of Saithui posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Memories page of Saithui:

Videos

Share