IDK Insaf Media

IDK Insaf Media হকের পথে অবিচল। অন্যায়ের সাথে আপোষহীন।
(1)

15/02/2023

-গন্তব্য যখন মাটির নিচে,
তাহলে এত আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন কেনো❓

'কুল্লু নাফসিন জা-ইকাতুল মাউত'!🙂

09/02/2023

নারী এক অদ্ভুত জিনিস। তারা গরীব স্বামীর কাছে টাকা
আর টাকাওয়ালা স্বামীর কাছে ভালোবাসা চায়!!🤔🤔

মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ুপথ দিয়ে বেরোতে থাকে। ...
11/01/2023

মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ুপথ দিয়ে বেরোতে থাকে। তৎসহ এমন দুর্গন্ধ ছড়ায় যা সহ্য করা অসম্ভব। আর ঐ দুর্গন্ধ পোকার সমগোত্রীয় পোকাদের নিমন্ত্রণ দেয়।
দুর্গন্ধ পেয়ে সমস্ত পোকা, মাকড়, বিছে মানুষের মৃতদেহের দিকে যাত্রা শুরু করে আর সবাই মিলে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করে দেয়।
কবরস্থ করার তিনদিন পরে সবচেয়ে প্রথমে নাকের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে এবং পচন ধরে যায়।
ছয় দিন পরে নখ খসে পড়তে থাকে।
নয় দিন পরে চুল খসে পড়া শুরু হয়।
মানুষের শরীরের সমস্ত লোম ঝরে পরে আর পেট ফোলা শুরু হয়ে যায়,
17 দিন পরে পেট ফেটে যায় আর শরীরের ভিতরের সমস্ত অংশ বাহিরে বেরিয়ে আসে।
60 দিন পরে মৃতদেহের শরীরের সমস্ত মাংস শেষ হয়ে যায়। মানুষের শরীরে একটু টুকরো মাংস অবশিষ্ট থাকে না।
90 দিন পরে সমস্ত হাড় একে অপরের থেকে পৃথক হয়ে যায়।
এক বছর পরে মানুষের শরীরের সমস্ত হাড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়।
আর যে মানুষের মৃতদেহ কবরস্থ করা হয়েছিল তার সমস্ত অস্তিত্ব মুছে যায়।
অতএব আমার ভাই ও বোনেরা বলুন -
মানুষের এতো অহংকার, এতো আত্মগরিমা, এতো হিংসা, এতো বিদ্বেষ, এতো লালসা, এতো নাম, এতো শৌর্য্য, এতো সম্মান, এতো শক্তি, এতো সামর্থ্য, এতো ধণদৌলত, এতো ক্ষমতা, এই বাদশাহী কোথায় যায়?
সবকিছুই মাটিতে মিশে যায়।
মানুষের অস্তিত্ব বা কি আছে?
মাটি থেকে সৃষ্টি, মাটিতেই কবরস্থ হয়ে, মাটিতেই মিশে যায়।
5 ফুট, 6 ফুট, 7 ফুটের মানুষ কবরে চলে যাওয়ার পরে তার নাম, চিহ্ন মুছে যায়।
এই দুনিয়াতে গাম্ভীর্যের সঙ্গে বিচরণকারী যখন কবরে চলে যায় তখন তার অস্তিত্ব মাটি ছাড়া অন্য কিছুই থাকে না।
অতএব মানুষের আসল জীবন, আমৃত্যু জীবন যাতে সুন্দর হয় এবং শান্তিপূর্ণ হয় তার চেষ্টা করা উচিত এবং সেই মোতাবেক কাজ করা উচিত।
প্রতিটি ভালো কাজ, এবং প্রতিটি উত্তম কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করা উচিত। আর প্রতিটি মন্দ চিন্তাভাবনার অস্তিত্ব নষ্ট করার জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থণা করা উচিত।
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)
©

🔻🔳♦️🔺যারা ভিতরে থাকার কথা ছিলো, তারাই বাইরে ঘুরছে, আর যারা বাইরে থাকার কথা ছিলো, তারা ভিতরে বন্ধী ঠিক বাংলাদেশের চো'র বা...
29/12/2022

🔻
🔳♦️
🔺যারা ভিতরে থাকার কথা ছিলো, তারাই বাইরে ঘুরছে,
আর যারা বাইরে থাকার কথা ছিলো, তারা ভিতরে বন্ধী
ঠিক বাংলাদেশের চো'র বাট'পারগুলো খোলা আকাশের নিচে ঘুরে বেড়ায়, আর নির্দোষ আলেম উলামা জেল বন্ধী জীবন কাটায়।

✊✊✊
©️

মুসলমানের এই পূণ্যভূমিতে আযান নিয়ে আপত্তি তোলে, 🔥 তাদের জন্মে সমস্যা আছে.. তারা স্পষ্টই নাস্তিকদের দালাল ছাড়া অন্য কিছু ...
22/12/2022

মুসলমানের এই পূণ্যভূমিতে আযান নিয়ে
আপত্তি তোলে, 🔥 তাদের জন্মে
সমস্যা আছে.. তারা স্পষ্টই নাস্তিকদের
দালাল ছাড়া অন্য কিছু নয়🔥

চট্টগ্রাম নগরীর পূর্ব নাসিরাবাদ এলাকার একটি জামে মসজিদে উচ্চস্বরে আজানের আওয়াজ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশের পাশাপাশি লিখিত আপত্তি জানিয়েছেন চট্টগ্রাম ক্লাবের সভাপতি, শিল্পপতি নাদের খাঁন ও তার স্ত্রী হাসিনা খাঁন।
জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরে তিনি ওই এলাকার প্রধান শাহী জামে মসজিদে আজানের সময় উচ্চস্বরে মাইক ব্যবহার নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন। তাতেও কাজ না হওয়ায় গত ১৪ ডিসেম্বর পূর্ব নাসিরাবাদ শাহী জামে মসজিদের সেক্রেটারি বরাবরে লিখিত একটি চিঠি পাঠান তিনি ও তার স্ত্রী। সেই চিঠি লিফলেট আকারে বিভিন্ন জায়গায় বিতরণও করা হয়।
মসজিদের আজানের আওয়াজ মসজিদের ভেতরেই সীমাবদ্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়ে লেখা সেই চিঠিতে তারা মসজিদ কমিটিকে সতর্ক করে দিয়ে লিখেছেন- ‘আপনারা যদি আমাদের অনুরোধ অগ্রাহ্য করেন, তবে সব ধরনের সহযোগিতা থেকে আমরা বিরত থাকবো।’

বিস্তারিত ঃ ২২ ডিসেম্বর ২০২২ পত্রিকা
মানবজমিন

22/10/2022

আলহামদুলিল্লাহ
ঘোড়ার গাড়িতে করে গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে
বিমান বন্দর থেকে।
বিশ্বজয়ী হাফেজ আবু রাহাত ও তার উস্তাদ শায়েখ নেছার আহমাদ আন নাছিরীকে।

- এডমিন

18/10/2022

মাশাআল্লাহ, নিঃসন্দেহে ইসলাম ধর্ম পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ও শান্তির ধর্ম, এই বোনটি নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন, আলহামদুলিল্লাহ!!

চুরি করে ভাইরাল হওয়া মানুষটি এখন এলাকার সম্মানিত মানুষ! তাকে আবার বিশেষ অতিথিও করা হয়। তাহলে আমরা কোন দেশে বাস করি।
17/10/2022

চুরি করে ভাইরাল হওয়া মানুষটি এখন এলাকার সম্মানিত মানুষ! তাকে আবার বিশেষ অতিথিও করা হয়। তাহলে আমরা কোন দেশে বাস করি।

* মৃত্যু হঠাৎ করে হয়না, মৃত্যু সঠিক সময়ে হয়, আমাদের প্রস্তুতি থাকে না বলে -আমাদের হঠাৎ মনে হয়।
15/10/2022

* মৃত্যু হঠাৎ করে হয়না,
মৃত্যু সঠিক সময়ে হয়,
আমাদের প্রস্তুতি থাকে না বলে -
আমাদের হঠাৎ মনে হয়।

মুখে দাড়ি নেই কিন্তু ,নবীর সম্মানের প্রতি ভালোবাসা ছিলো আকাশ চুম্বি।যে ভালোবাসা তাকে ফাঁসির মঞ্চে তুলেছে । বলছিলাম  ১৯২...
29/09/2022

মুখে দাড়ি নেই কিন্তু ,নবীর সম্মানের প্রতি ভালোবাসা ছিলো আকাশ চুম্বি।
যে ভালোবাসা তাকে ফাঁসির মঞ্চে তুলেছে ।

বলছিলাম ১৯২৩সালের সেই কাঠ মিস্ত্রী ইলমুদ্দিনের কথা।

বর্তমান পৃথিবীতে বড্ড প্রয়োজন কাঠ মিস্ত্রি " ইলমুদ্দিনের " মতো একজন খাঁটি আশেকে রাসুল এর খুবই অভাব।

যিনি ১৯২৩ সালে প্রিয় রাসুল সাঃ কে নিয়ে অবমাননাকরী " রঙ্গিলা রাসুল " বই প্রকাশ করার কারনে প্রকাশক রাজপালকে হত্যা করে ফাঁসির কাষ্ঠে উঠেছিলেন । রাস্ট্রের সকল এডভোকেটগণ তার পক্ষে, তারা বলল ইলমুদ্দীন তুমি বলবে, তখন তোমার মাথা ঠিক ছিল না,, কিন্তু তিনি তা না বলে আদালতের কাঠগড়ায় দাড়িয়ে বলল
আমি স্বচ্ছায় স্বজ্ঞানে তাকে হত্যা করলাম, কারণ সে রাসূল (সাঃ)কে, রাঙ্গিলা রাসূল বলার কারনে,,,

পরে যখন এডভোকেটগণ জিজ্ঞেসা করলেন, তুমি এইভাবে বলেছ কেন,, তিনি বলেন আমাকে স্বপ্নে রাসূল (সাঃ) বলছেন, ইলমুদ্দীন তারাতারি আস আমি তোমার জন্য অপেক্ষায় আছি,

তার জানাজার ইমামতি করেছিলেন পৃথিবী বিখ্যাত বুজুর্গ আল্লামা জাফর আলি খান , খাটিয়া বহন ও লাশ দাফন করেছিলেন বিশ্ববিখ্যাত কবি আল্লামা ড , ইকবাল । কবরে লাশ শায়িত কল্পে অশ্রুস্বজল নয়নে কবি আক্ষেপ করে বলেছিলেন " এই মুৰ্খ লোকটি আজ সকল শিক্ষিতদের ছাড়িয়ে গেলো।

দেড় হাজার বছর আগে রাসূলুল্লাহ (সা.) জানিয়েছেন ৭ টি বৈশিষ্ট্য ইহুদি মেয়েদের মধ্যে আছে আর এই সাতটি লক্ষন  যদি কোন মুসলি...
27/09/2022

দেড় হাজার বছর আগে রাসূলুল্লাহ (সা.) জানিয়েছেন ৭ টি
বৈশিষ্ট্য ইহুদি মেয়েদের মধ্যে আছে আর এই সাতটি লক্ষন যদি কোন মুসলিম মেয়েদের মধ্যে থাকে তবে তাদের হাশর হবে ঐ সকল ইহুদি মেয়েদের সাথে। সেই সাতটি
বৈশিষ্ট্য হলো...
১. #আন্নানা- এর অর্থ হলো বেশি বেশি চাই জিনিসপত্র অনেক আছে তবুও তবুও অনেক চাই স্বামীকে বলে শুধু আমার জন্য দাও ।নিজের মা-বাবা ভাই-বোন এদের জন্য কোন কিছু দিও না,
২. #মান্নানা- এর অর্থ হল স্বামীকে শুধু সব সময় সকল ক্ষেত্রে খোটা দেয় অর্থাৎ খোটা দেওয়া এই স্বভাব ইহুদী মেয়েদের,
৩. #হান্নানা- হান্নান এর অর্থ হচ্ছে স্বামীর খেদমত না করা ,উল্টো আরো স্বামীকে দিয়ে খেদমত করিয়ে নেয়া। হযরত খাদিজাতুল কুবরা আল্লাহর নিকট থেকে সালাম পাওয়ার একমাত্র কারণ ছিল স্বামীর খেদমত করা।
৪. #কান্নানা- স্বামীকে মাঝে মাঝে বলে তুমি আমারে চেনো ? আমি অমুকের মেয়ে, তমুকের মেয়ে, চেয়ারম্যানের মেয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি ।স্বামীর সামনে নিজেকে বড় করে দেখানো, স্বামীকে ছোট মনে করা এটা ইহুদি মেয়েদের গুণ।
৫. #হাত্তকা্হ- হাত্তকাহ শব্দের অর্থ স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব না দেওয়া । স্বামী যদি দুই টাকার জিনিস ও আপনাকে দেয় তবে তা আপনাকে আলহামদুলিল্লাহ ভালো গ্রহণ করতে হবে.। পরে মন ভালো হলে আরেকটা জিনিস আবদার করে নিয়ে নিবেন, স্বামীর মনে দুঃখ দেওয়া যাবে না।
৬. #শাত্তকা্হ- এর অর্থ হচ্ছে স্বামীকে হারাম ইনকাম করতে বাধ্য করা। স্বামীর হালাল ইনকামে আপনাকে সন্তুষ্ট থাকতে হবে। যদি আপনার কারণে আপনার স্বামী হারাম ইনকাম করে তাহলে স্বামীর সাথে আপনাকেও জাহান্নামে যেতে হবে।
৭. #বার্রকা্হ- এ অর্থ স্বামীকে মাঝে মাঝে ধরে মারা। অর্থাৎ স্বামীর গায়ে হাত তোলা এটা ইহুদি মেয়েদের স্বভাব।
#উপরোক্ত এই সাতটি বৈশিষ্ট
যেই মেয়েদের মধ্যে থাকবে তারা নামায, রোযা এবং পর্দা করলেও তাদের হাশর কিন্তু হবে ইহুদি মেয়েদের সাথে। আল্লাহ আমাদের মুসলিম মেয়েদের হাদীসটি আমল করার তৌফিক দান করুক।
🤲আমিন🤲
-ইমাম গাজ্জালী( রহঃ)

25/09/2022

What wrong guys 🥴

24/09/2022

ফেসবুকের এই পিচ্ছিল জগতে সাবধান বোনঃ
এক আপুর ঘটনা শেয়ার করি। আপুটিও পর্দার ব্যাপারে ছিলেন সচেতন। তার ফ্রেন্ড লিস্ট ছিলো গায়রে মাহরাম মুক্ত এবং চ্যাটের ক্ষেত্রেও ছিলো তাই।
মেসেজ রিকুয়েস্টে এক নবাগত তার সাথে যোগাযোগ করতে খুবই আগ্রহী।
মেসেজে বিভিন্নভাবে সে আপুটিকে এটা বুঝালো যে, আপুটির মতো দ্বীনদার মেয়ে নাকি বিরল, ঠিক এমন একজনকে সে জীবনসঙ্গী হিসেবে চায়, তার পরিবার নাকি অনেক খুঁজেও এমন দ্বীনদার একজন মেয়ে পেলোনা!
এখন আপুটি যদি রাজি থাকেন তবে তার সাথে যেনো একটু কথা বলেন এবং তিনি আপুটিকে সিভি দিতে চান।
অন্যদিকে আপুটির জন্য তার ফ্যামিলি দ্বীনদার একজন ছেলে খুঁজছিলেন, যদিও সেরকম কাউকে তখনও পাওয়া যায়নি।
তাই আপুটির মনে হলো, ফ্যামিলি থেকে চেষ্টা করে তেমন দ্বীনদার কাউকে যেহেতু পাওয়া যাচ্ছেনা, তাহলে বরং ওই মেসেজদাতার প্রোফাইলে গিয়েই দেখা যাক কী অবস্থা।
যাইহোক প্রোফাইল ঘুরে দেখা গেলো, ছেলে উচ্চ শিক্ষিত এবং পুরো প্রোফাইল ঘেটে ছেলেকে মোটামুটি দ্বীনদারই মনে হলো।
যদিও শুধুমাত্র প্রোফাইল বা আরও অনেক কিছু ঘেটে বা যাচাই বাছাই করেও সত্যিকার দ্বীনদার চেনা যায়না; অনলাইনের এই জগতে তো নয়ই।
(উপরের কথাটা কয়েকবার রিপিট করে পড়ো বোন)।
যাইহোক ওই আপু এরপর ওই ছেলের মেসেজ রিকুয়েস্ট একসেপ্ট করলেন, চ্যাট করলেন, ফ্যামিলিকে জানালেন এবং ছেলে তার সিভিও দিলো একসময়।
মেয়ের ফ্যামিলির সম্মতিতে একসময় মেয়েকে দেখতে আসলো ছেলে।
মেয়ে দেখার পর ছেলে মেসেজ পাঠিয়ে "আলহামদুলিল্লাহ" বলে পছন্দ করেছেন জানালেন।
এরপর চলতো দিনরাত চ্যাট, ফোনে কথাবার্তা এবং ছেলের অনুরোধে মেয়ে নিজের ছবিও দিয়ে দিলো।
আর এসমস্তই ছিলো হারাম।
ইসলামী শরীয়ত যারা জানেন, তারা ভালোভাবেই জানেন, বিয়ের আগ পর্যন্ত এসমস্ত কথাবার্তা, চ্যাট, ছবি আদান প্রদান -সমস্তই শরীয়ত বহির্ভূত কাজ।
আপুটি মনের দিক থেকে অপরাধবোধে ভুগতেন ঠিকই, তারপরও ওই ছেলের মন রক্ষার্থে তার সাথে একরকম রিলেশনে জড়িয়ে গেলেন!
কিছুদিন পর দেখা গেলো সেই ছেলে আর আপুটির সাথে যোগাযোগ করতে চায়না, এবং আপুটি খুব বুঝতে পারলো তাকে ইগনোর করা হচ্ছে।
এদিকে আপুর ফ্যামিলি এবং রিলেটিভদের অনেকের কাছে ব্যাপারগুলো আর অজানা ছিলোনা, তাই আপুটি এই সম্পর্কটিকে বিয়ের রূপ দিতে মরিয়া হয়ে গেলেন।
অসংখ্য মেসেজ এবং কাকুতি মিনতির পর ছেলেটি জানালো, এখন আর তার কাছে মেয়েটির সাথে কথা বলতে ভালো লাগেনা, তাই সে আর যোগাযোগ করে না!
ততোদিনে বোনটির সমস্ত প্রার্থনা আর চাওয়া পাওয়ার জগতে ওই হতভাগা জায়গা করে নিয়েছে।
বোনটি প্রতিটি প্রার্থনায় ওই ছেলেকে চাইতো, জায়নামাজে অশ্রু বিসর্জন দেয়া অসংখ্য রাত কেটেছিলো তার।
পরিশেষে বোনটি তার ভুল বুঝতে পারে, সে বুঝতে পারে পরিপূর্ণ পর্দার হাকীকত, বুঝতে পারে পরিপূর্ণ পর্দার মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা একজন নারীকে ঠিক কতোটা সুরক্ষিত একটি জীবনের নিশ্চয়তা দেয়।
তারপর আল্লাহর মাগফেরাতের দরিয়ায় ডুবে যায় সে রব্বে কারীমের রহমতের দরজায় কড়া নেড়ে; পরিপূর্ণ তাওবাকে বরণ করে নিয়ে।
তার একটি কথা আমার মনকে খুব আলোড়িত করেছিলো।
তার প্রচন্ড অসহায়ত্বের সময় সে বলেছিলো, "পর্দানশীল এই আমি হতে পারতাম পবিত্র একজন পুরুষের আরাধ্য, আর আজকের এই আমি ভুল জায়গায় কদম দেয়ায় হয়ে গেলাম কোনো এক কাপুরুষের অবহেলার পাত্র!"
-আসলেই তাই।
পরিপূর্ণ পর্দা রক্ষা করা একজন নারী সমস্ত দুনিয়া ও দুনিয়ার মালিকের দরবারে যে আসনে থাকে, হাজার যুগ সাধনা করেও পর্দাহীনা একজন নারীর পক্ষে সেই আসন লাভ সম্ভব নয়।
যাইহোক এই ঘটনাটি বলার বিশেষ কারন হলো, ওই আপুটি ঠিক যে জায়গায় ভুল করে ভুল সিদ্ধান্ত নিলেন, আমাদের অনেক বোনই ঠিক একই জায়গায় এসে ভুল করে ফেলেন।
আর তা হলো, পরিবার যখন তাদের জন্য দ্বীনদার পাত্রের ব্যবস্থা করতে পারেনা, তখন ইনবক্সের এইসব আবর্জনাযুক্ত মেসেজগুলোর মাঝে বোনগুলো সম্ভাবনা আর তা হলো, পরিবার যখন তাদের জন্য দ্বীনদার পাত্রের ব্যবস্থা করতে পারেনা, তখন ইনবক্সের এইসব আবর্জনাযুক্ত মেসেজগুলোর মাঝে বোনগুলো সম্ভাবনা খুঁজে পায়!
এইসব মেসেজে সম্ভাবনা খুঁজে পাবার মূলে রয়েছে শয়তানের অত্যন্ত শক্তিশালী কিছু কুমন্ত্রনা।
শয়তান যে কুমন্ত্রনাগুলো তখন অন্তরে ঢালা শুরু করে,
'‘পরিবার তো দ্বীনদার ছেলে খুঁজে পেলোনা, কে জানে হয়তো মেসেজদাতা এই ছেলেই প্রকৃত দ্বীনদার!”
‘'তুমি তো আল্লাহর দরবারে দোয়া করেছো, কে জানে মেসেজদাতা এই ছেলেই হয়তো আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত তোমার জন্য!'’
'‘ছেলেটার প্রোফাইলটা একটু ঘুরেই দেখোনা, সমস্যা কী।
রিকুয়েস্ট একসেপ্ট করে সামান্য একটু কথা বললে কী এমন সমস্যা হয়ে যায়!''
-এই কুমন্ত্রনাগুলোকে আমরা আমাদের নিজস্ব চিন্তা হিসেবে গ্রহন করে ফেলি এবং দ্বীনদার পাত্র নির্বাচনের অজুহাতে হারাম একটা সম্পর্কের সূচনা করে ফেলি।
শয়তানের প্রচন্ড শক্তিশালী আরেকটি বিশেষ কুমন্ত্রনা হলো, "এভাবে ফেসবুকে পরিচয়ে বিয়ে হয়ে অন্য কেউ কী সুখী হয়নি?"
-বোন তুমি পর্দানশীল, এই কুমন্ত্রনায় তুমি পরাজিত হতে পারোনা।
তোমার লক্ষ্য শুধু সুখী হওয়া নয়, তোমার লক্ষ্য আল্লাহর দ্বীনকে নিজের জীবনের প্রতিটি স্টেপে গ্রহন করে, আল্লাহর রাজী খুঁশি মতো জীবন পরিচালনা করে দুনিয়া ও আখিরাতে কামিয়াবী অর্জন করা।
আমি জানি উপরের এই প্রশ্নটি তোমার জীবনে বারবার আসে ঘুরেফিরে।
শুধু শয়তানের পক্ষ থেকেই নয়, বরং তোমার পর্দাহীনা চ্যাটিং, ডেটিং করা পরিচিত বোনদের থেকেও আসে।
সেক্ষেত্রে প্রশ্নটি আসে আরেকটু আপগ্রেড হয়ে,
"প্রেম করে, চ্যাটিং করে, ডেটিং করে ....ইত্যাদি ইত্যাদি করার পর বিয়ে করে কী অনেকে সুখী হয়নি?
মা বাবার পছন্দে বা শরীয়ত নির্দেশিত পথে বিয়ে করে কী কেউ দুঃখী হয়নি?"
এক্ষেত্রে আমি জাস্ট একটি উদাহরণই তোমাকে দিবো, এবং আমার বিশ্বাস এই উদাহরণ থেকেই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মিলবে।
"মনে করো তুমি এবং তোমার ওই ডেটিং করা প্রশ্নকারী বোন একসাথে খেতে বসলে।
দুজনই ভাত নিয়েছো, তবে ভাতের সাথে তুমি নিয়েছো রান্না করা মাছ আর ওই বোন নিয়েছে রান্না করা সাপ।
সে খুব দ্রুতগতিতে ভাতের সাথে ওই হারাম (সাপ) কে লোকমায় ভরে তৃপ্তি মেরে খাচ্ছে আর তুমি ভাতের সাথে হালাল (মাছ) খাচ্ছো।
একপর্যায়ে তোমার গলায় কাঁটা বিধে গেলো আর ততোক্ষণে সে তার খাওয়া শেষ করে মস্ত বড় এক ঢেকুর তুললো।
তোমার গলায় কাঁটা বিধেছে দেখে তাচ্ছিল্য ভরে সে বললো, "দেখলে বান্ধবী, তুমি খেতে গিয়ে কতো কষ্ট পেলে আমাকে অনুসরণ না করে আর আমি কতো মজা করে খেলাম; কতো তৃপ্তির ঢেকুর তুললাম।"
তুমি শান্তি অথচ দৃঢ় কন্ঠে জবাব দিলে, "তুলনা করোনা সখী, তোমারটা ছিলো হারাম আর আমারটা হালাল; হালাল ও হারামে এভাবে তুলনা চলেনা।"
-হ্যাঁ, উপরোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তরও তাই।
পবিত্র একটি জীবনের সাথে হারাম রিলেশন দিয়ে সূচনা করা জীবনগুলোর কোনোই তুলনা চলেনা।
এরপর কোনো গায়রে মাহরাম যখন আবর্জনাযুক্ত কোনো মেসেজ দিবে এবং শয়তান যখন কুমন্ত্রনাগুলো ঢালতে থাকবে, আশা করি উপরের উদাহরণটি তোমাকে ধোঁকা থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে ইনশাল্লাহ।
ওই সমস্ত তথাকথিত দ্বীনদার (?) মেসেজদাতাদের উদ্দেশ্যে জাস্ট দুইটা কথা বলতে চাই,
‘'যদি মনের শয়তানি থেকে ইনবক্স করে থাকেন তবে আপনাকে শায়েস্তা করার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’'
'‘আর যদি বিয়ের উদ্দেশ্যে ইনবক্সে আমন্ত্রণ করে আবর্জনাগুলো প্রেরণ করে থাকেন তবে শুনুন প্রকৃত পর্দানশীল কোনো নারী এসব আবর্জনা গ্রহন করেন না।’'
কাজেই প্রকৃত দ্বীনদার পেতে চাইলে আল্লাহর কাছে অন্তর দিয়ে প্রার্থনা করুন, রিয়েল লাইফে অভিভাবকের সাহায্য নিন।
ফেসবুকের ফেতনাময় জগতে আহলিয়ার খোঁজে চ্যাটিং করতে চাওয়াটা অনেকটা দান সদকা করার নিয়তে অপরের ঘর চুরি করার মতোই হাস্যকর।
আর আমার দ্বীনি মহলের বোনগুলোকে বলছি, প্রকৃত দ্বীনদার একজন পুরুষ কখনোই গায়রে মাহরাম নারীকে ইনবক্স করবেনা এটা নিশ্চিত থাকো।
তাই মজবুত ইমানের দাবীদার বোনদের বলছি,এরকম মেসেজ পাওয়ার সাথে সাথেই ডিলিট অপশন কাজে লাগিয়ে ইনবক্স আবর্জনামুক্ত করে ফেলবে।
আর এসব মেসেজে যারা ভবিষ্যতের সম্ভাবনা খোঁজার চেষ্টা করছো তাদের আবার আবার এবং বারবার সাবধান করছি
বোন, হারামে আরাম নেই কোনো।তারপরও যদি তুমি নিজের মনকে কিছুতেই বোঝাতে না পারো বা মেসেজদাতার সাথে কন্টাক্ট করতেই চাও তবে বোন মেসেজদাতার আইডি লিংক তুমি তোমার অভিভাবককে দিয়ে, তাদেরকে বলো কন্টাক্ট করতে।
এতে আর যাইহোক গুনাহের দরজা বা হারামের দরজাটা অন্তত বন্ধ থাকবে।
বোন, তোমার ঈমানী জযবা আর তাকওয়ার সূর্যের উপর নির্ভর করছে আগামী প্রজন্মের কান্ডারী উমর বিন আব্দুল আজীজ হবে নাকি হাজ্জায বিন ইউসুফ হবে।
সামনের দিনগুলোতে জাতি প্রভাতের প্রথম আলোর ইশারা পাবে নাকি সম্ভাবনার আকাশটা মেঘে মেঘে ঢেকে যাবে, নির্ভর করছে তোমার আজকের চারিত্রিক পবিত্রতার উপর বোন।
তাই বোন হৃদয়ঝরা অশ্রু দিয়ে বলি তোমায়, তোমার চরিত্র যেনো নাহয় অমাবশ্যা রাতের ঘনঘটা, তোমার চরিত্র হোক দীপ্তিমান সূর্যের আলোকছটা।
ফেসবুকের এই পিচ্ছিল জগতে চ্যাটিং ডেটিংয়ের ফেতনা থেকে সযত্নে নিজেকে রক্ষা করে আল্লাহর রঙে রঙে রঙিন হও বোন।
জেনে রেখো আল্লাহর দরবারে তোমার অবস্থান হবে, সেতারার মজলিসের নেতৃত্ব দেয়া ওই চাঁদটির মতোই দ্যুতিময়!
:
লিখেছেনঃ- Umme Habiba

Send a message to learn more

23/09/2022

বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে আমার প্রিয়,💖
বাংলাদেশের হাফেজগন, কুরআনের পাখি গুলো অভিনন্দন আপনাদের কে🥀🥰❣️

বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করে দেশের মাটিতে পা রাখলেন হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরিম। সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত!! আলহামদু...
23/09/2022

বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করে দেশের মাটিতে পা রাখলেন হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরিম। সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত!! আলহামদুলিল্লাহ!!

সৌদি আরবে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১১১ দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করায় হাফেজ সালেহ...
22/09/2022

সৌদি আরবে বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১১১ দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করায় হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরিমকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ❤️

19/09/2022

জিজ্ঞাসাঃ- মৃত মানুষের পাশে বসে কুরআন তেলাওয়াত করা বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা কী?
উত্তরঃ- আপনাকে উত্তর দেয়ার আগে আপনার কাছে আমার প্রশ্ন হল, মৃত মানুষের পাশে কুরআন পড়ার কোনো সুবিধা আছে কি না! বিষয়টা কি এমন যে আজীবন কুরআন শুনতে পাইনি, অনেক ব্যস্ত ছিল দুনিয়ায়, এখন মরার পর অখন্ড অবসর; তাই আমি কুরআন পড়ছি আপনার পাশে, আপনি মরে গিয়ে শুনছেন। আল্লাহ তায়ালা কি মরা মানুষের শুনার জন্য কুরআন নাযিল করেছেন? এটা আমার প্রশ্ন। আসলে জীবিত মানুষের মৃত আত্নাকে জীবন্ত করার জন্য আল্লাহ কুরআন দিয়েছেন।
আল্লাহ সুবনাহু তা'আলা বলেন-
‎اَوَ مَنۡ کَانَ مَیۡتًا فَاَحۡیَیۡنٰہُ وَ جَعَلۡنَا لَہٗ نُوۡرًا یَّمۡشِیۡ بِہٖ فِی النَّاسِ
"তার অন্তর মৃত ছিল, কুরআনের নুরে সে আলোকিত হবে"।
"সুরা আল আনাম ৬; আয়াত- ১২২
কাজেই মৃত মানুষের পাশে কুরআন পড়া, এটা ইসলামের মুল চেতনার পরিপন্থী। দ্বিতীয়ত মৃত মানুষের পাশে কুরআন পড়লে কোন সোয়াব বা বরকত হয়, এটা কুরআন হাদিসে বর্ণিত নেই। তৃতীয়ত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবীদের জীবনে অগণিত মানুষ মারা গিয়েছেন, কেউ মৃত মানুষের পাশে কুরআন পড়ান নি। তবে মৃত পথযাত্রী, এখনো জীবিত আছেন, মৃত্যু বরণ করবেন এমন মানুষের কাছে সুরা ইয়াছিন পড়ার কথা একটা হাদিসে এসেছে। হাদিসটা সনদগত ভাবে দুর্বল। কিন্তু মরার পরে তার পাশে কুরআন পড়া এটা কুরআনকে এক ধরণের অবজ্ঞা করা। এটা থেকে আমাদের বিরত থাকা উচিৎ।
উত্তর দিয়েছেন: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ।

Copy: Abdul Hi Muhammad Saifullah

অন্তরের এদুটি অনুভূতিই হতে পারে দ্বীনের পথে অটল থাকার প্রেরণা।
17/09/2022

অন্তরের এদুটি অনুভূতিই হতে পারে দ্বীনের পথে অটল থাকার প্রেরণা।

Address

Khagrachari

Telephone

+8801638574752

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when IDK Insaf Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to IDK Insaf Media:

Videos

Share

Nearby media companies