Love & Sorrow

Love & Sorrow Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Love & Sorrow, Video Creator, Jessore.
(66)

জীবনে সুখ থাকবে ঠিক তেমনি দুঃখ ও থাকবে।সুখ দুঃখ একে অন্যের পরিপূরক। দুঃখ ছাড়া যেমন সুখ মলে না ঠিক তেমনি সুখের পরে হঠাৎ করে দুঃখের আগমন ঘটে,তাই দুঃখ কে দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।ভয় কাটিয়ে উঠতে পারলেই সুখের সন্ধান মিলবে।😊🫰🫶

Good Morning Everyone 🌞    ゚  ゚viralシ                    ゚
04/02/2025

Good Morning Everyone 🌞

゚ ゚viralシ ゚

আত্ন সম্মানবোধ পুষে রাখা মেয়ে গুলোকে ভুল বোঝা ভীষণ সহজ । কারন সে মেয়ে গুলো অন্য দশজন মেয়ের মত লুলামী করতে পারে না । তাদে...
03/02/2025

আত্ন সম্মানবোধ পুষে রাখা মেয়ে গুলোকে ভুল বোঝা ভীষণ সহজ । কারন সে মেয়ে গুলো অন্য দশজন মেয়ের মত লুলামী করতে পারে না । তাদের নিজস্ব ধাঁচ ও চলা ফেরার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকে তাই চাইলেও অন্য দশজন মেয়ের মত সহজ হতে পারে না । তারা লুতোপুতো টাইপ প্রেমিকা হতে পারে না । নিজের মানুষটাকে হাজারো ভালোবাসলে আত্নসম্মানবোধ ভেঙ্গে বলতে পারে না তার প্রয়োজন গুলো ।

নিজের ব্যাক্তিত্বে লাগলে সে নিজের আপন মানুষ গুলো নীরবে ছেড়ে আসে । আপন মানুষ গুলোকে আকন্ঠ ভালোবাসলেও প্রায় সময়ই প্রতিদান নেয় না । কখনো নিজের ইচ্ছার সামর্থ না থাকলে সে নিজের পরিশ্রমে নিজের জন্য কে কোন কিছুই উপার্জন করে নেয় ।

তারা বন্ধু- বান্ধব , আত্নীয় স্বজন ও সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখতে আপ্রান চেষ্টা করে কিন্তু কোন কারনে কারো প্রতি মন উঠে গেলে কিংবা কারো কথার আঘাতে নিজের স্বঅভিমানে আঘাত লাগলে নিজেকে হাজারো কষ্ট দিয়ে হলেও নিজেকে বন্দী করে নেয় । আর পিছনে ফিরে তাকায় না তারা ।

তাইতো এই নির্লোভী আত্নসম্মান বোধ প্রখর মেয়ে গুলোকে স্বার্থ শেষে ছুড়ে ফেলা , কিংবা ঠকানো ভীষন সহজ । তার কারন ওরা বিনা প্রতিবাদে নিঃচুপ থেকে নিজেকে আড়াল করে নেয় ।তারা প্রতিবাদ জানে না এমন কিছু নয় তারা নির্বোধ মানুষ গুলোর সাথে অযথা তর্ক করে কিংবা নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য ছ্যাচরামী করা নিজের ওয়েষ্টিং টাইম মনে করে।🫰🌼

Good Morning Everyone 🌞  ゚    ゚    ゚viralシ
03/02/2025

Good Morning Everyone 🌞

゚ ゚ ゚viralシ

 #এমবিভার্ট(Ambivert)আমাদের মাঝে কেউ কেউ এক্সট্রোভার্ট হয় অর্থাৎ কেউ খুব মিশুকে হয়(Extrovert) কেউ আবার নিজের মত একা থাকে...
01/02/2025

#এমবিভার্ট(Ambivert)
আমাদের মাঝে কেউ কেউ এক্সট্রোভার্ট হয় অর্থাৎ কেউ খুব মিশুকে হয়(Extrovert) কেউ আবার নিজের মত একা থাকে(Introvert)।কিন্তু এদের মাঝামাঝি আরেক ভাগ আছে যারা কখনো ইন্ট্রোভার্ট আবার কখনো এক্সট্রোভার্ট।এদেরকে বলা হয় এমবিভার্ট।
জীবনে চলার পথে সবচেয়ে বেশি সমস্যা এমবিভার্টদের হয়।

যারা এমবিভার্ট তারা মাঝে মাঝে খুব হৈ চৈ করতে ভালোবাসে আবার মাঝে মাঝেই একা থাকতে ভালোবাসে।এরা সহজে সবার সাথে মিশে যায় কিন্তু তবুও এদের অনেক ফ্রেন্ড থাকেনা আবার এরা একদম একাও থাকেনা।গুটিকয়েক ফ্রেন্ড নিয়েই এরা থাকে।এদের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো শত কষ্ট হলেও এরা মুখ ফুটে বলবেনা কিছু আপনাকে।বরং সেই কষ্ট সহ্য করেই হাসিমুখে থাকবে।

তাই এদের মন খারাপ হলেও সেটা মুখে না বলা পর্যন্ত আপনি সেটা ধরতে পারবেননা।ওদের একটা আলাদা জগৎ থাকে।নিজেদের চারপাশে এরা একটা দেয়াল বানিয়ে নেয়।সে জগতে আপনি চাইলেই প্রবেশ করতেই পারবেননা।বরং সেখানে প্রবেশ করার চাবি হচ্ছে আপনার ভালোবাসা আর ভরসা করার মতো ব্যবহার।

এমবিভার্টরা যাকে ভালোবাসে তাকে খুব মন দিয়ে ভালোবেসে ফেলে।আর তাই কষ্টটাও বেশি পায়।কিন্তু তবুও এরা আপনার খারাপ চাইবেনা কোনোদিন।এরা আপনার প্রতি ভরপুর ফিলিংস রেখেও আপনাকে চাইলেও সেটা বুঝাতে পারবেনা।

এদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় কেউই এদের বুঝতে পারেনা।কারণ যে মানুষটা ঠিক একটু আগেই অনেক খুশি ছিলো হঠাৎ করেই সে বদলে গিয়ে একা থাকতে চাইলে কেউই সেটা ভালোভাবে নিবেনা।
তখন বেশিরভাগই তাদের ভুল বুঝে।কেউই বুঝেনা এখানে এদের কোনো হাত নাই।কেউ চাইলেও এদের এই চেঞ্জ হওয়া আটকাতে পারবেনা।

এমবিভার্টরা মাঝে মাঝে নিজেদের ভীষণ একা ভাবে।কারণ মন খুলে কথা বলার মতো কেউ হয়তো নেই।
এদেরকে শামুক বলা যায়।কারণ এরা বাহিরের দিকে শামুকের মতো শক্ত খোলস পরে থাকে কিন্তু এদের ভিতরটাও শামুকের শরীরের মতো নরম।

তাদের নিজেদের জগতে যদি আপনি একবার ঢুকে যেতে পারেন,তখন বুঝবেন সে আসলে আপনার চেনার চেয়েও কতটা অন্যরকম।তখন হয়তো আপনি তাকে আরও বেশি ভালোবেসে ফেলবেন।কিন্তু প্রবেশ করার অধিকার পেয়েও আপনি যদি তার সেই ভরসা-বিশ্বাস একবার ভেঙে ফেলেন তখন তার সেই জগৎ টা ভেঙে চুরমার হয়ে যায়।সে তখন ভীষণ একা হয়ে যায়।

এমবিভার্টদের ঠকানো অনেক সহজ।কারণ হাজারবার ঠকলেও এরা আপনার নামে একটা অভিযোগও করবেনা।কিন্তু সেই ঠকে যাওয়াই এদের ভীষণভাবে পালটে দেয়।তখন তারা তাদের চারপাশের জগৎ টাকে আরও ধোঁয়াশা বানিয়ে ফেলে।একদল মানুষ তখন তাদের ভুল বুঝে,ভাবে এরা ভাব নেয়।কিন্তু এরা হাসিমুখে এটার পিছনে থাকা সত্যিটা লুকিয়ে সব মেনে নেয়।

আপনাকে না জানিয়েই এরা আপনাকে সারাজীবন ভালোবেসে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে।আপনি হয়তো কোনোদিন জানতেও পারবেননা দূর থেকে কেউ একজন সবসময়ই আপনার ভালো চায়।আর তার জন্যই দিনশেষে এরা ভীষণ একা,ধোঁয়াশার রাজ্যে ডুবে থাকা একদল মানুষ যাদের আমরা বলি এমবিভার্ট।

*সংগৃহীত 🌸

Good Morning Everyone 🌞  ゚    ゚  ゚viralシ
01/02/2025

Good Morning Everyone 🌞

゚ ゚ ゚viralシ

আমরা যারা শুধুমাত্র ভালোবাসার কাঙাল, তারা কেন ভালোবাসা পাইনা, জানেন? আমরা খুব সহজে মানুষকে বিশ্বাস করি এবং যাদের ভালোবাস...
31/01/2025

আমরা যারা শুধুমাত্র ভালোবাসার কাঙাল, তারা কেন ভালোবাসা পাইনা, জানেন? আমরা খুব সহজে মানুষকে বিশ্বাস করি এবং যাদের ভালোবাসি তাদের সাথে এমন ভাবে মিশে যাই, নিজের আবেগ-অনুভূতি, দুর্বলতা– সবকিছুই খুব সহজে তাদের কাছে প্রকাশ করে দেই।

এই যে অতিরিক্ত মিশুক মনোভাব এবং নিজেকে সহজলভ্য করে দেয়ার ব্যাপারটা, ঠিক এই কারণেই আমাদের কপালে ভালোবাসা জুটে না! মানুষ আমাদের সস্তা ভাবে। আমাদের আবেগ-অনুভূতি এবং ভালোবাসার কোনো মূল্য দেয় না।

ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে আমরা মানুষকে ভালোবাসতে যাই বলেই আমাদের অবজ্ঞা-অবহেলা জুটে শুধু! যারা শুধুমাত্র ভালোবাসা চাই, আমাদের ঠিক সেভাবেই ঠকানো হয় ভালোবাসার অজুহাতে। প্রতারণা, ছলনা ঠিক আমাদের সাথেই করা হয়।

যারা সারাজীবন শুধু ভালোবাসা কামনা করে, তাদের স্বভাব কখনোই প্রতিশোধ পরায়ণ হয় না। তারা সহ্য করে, যন্ত্রণা ভোগ করে, হতাশায় মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে! মূলত আমরা যারা শুধুমাত্র ভালোবাসা পেলেই সুখী হতে পারি, আমাদের ভালোবাসা থেকে এমন ভাবে বঞ্চিত করে নিয়তি, জীবনে বেঁচে থাকার স্বাদ হারিয়ে ফেলি অনায়াসে! 🌺

কিছু পুরুষ মানুষ দ্বিতীয় বার তার জীবনে একজন ভালো প্রকৃত নারীর দেখা পায় না। একজন পুরুষ মানুষের জীবনে হঠাৎ আলোর মতন গুড ওম...
31/01/2025

কিছু পুরুষ মানুষ দ্বিতীয় বার তার জীবনে একজন ভালো প্রকৃত নারীর দেখা পায় না। একজন পুরুষ মানুষের জীবনে হঠাৎ আলোর মতন গুড ওমেন আসে ।তারা বুঝতে পারেনা তার উপস্হিতিতে তার মূল‍্যে কত টুকুন । তারা যখন হারিয়ে যায় তখন কোন একদিন রিয়েলাইজ করে , তার জীবন থেকে সবচেয়ে দামী জিনিসটি তার অবহেলায় চলে গেছে।

কারন গুড ওমেন কখনোই কোন পুরুষের কাছে টাকা- পয়সা চাইবে না, কখনোই তার পুরুষকে তার নিজের জীবন গড়তে ব‍্যবহার করবে না।সে সামজিক জীবনে তার পুরুষটিকে নিয়েই বেড়ে উঠে ।
একজন গুড ওমেন নিজের মূল‍্যের মতনই তার প্রিয় পুরুষকে মনে করে । তাকে তার সময় , হৃদয় নিংড়ানো মমতা, স্নেহ , তার নিজের সাধ‍্যের মধ‍্যে সবটুকু কেয়ার ও লয়‍্যালিটি দেয় ।সে তার প্রিয় পুরুষকে হিল হতে সাহয‍্য করে । সে তাকে তার পুরুষটিকে সম্মান করে এবং সে চায় তার আশে পাশে থাকা মানুষ গুলোর কাছেও সে সম্মানীত থাকুক ।সে কখনোই ভুলে না তার মানুষটিকে প্রায়োরিটি দিতে।সে জানে দায়িত্ববোধ কি? সম্পর্কের ভারসাম‍্য রক্ষা সে করতে জানে।

অথচ কিছু পুরুষ মানুষ তার এই কেয়ারটাকে টেকেন ফর গ‍্যারান্টেড নিয়ে নেয় ।সে নারীটিকে সাধারন নারী ভেবে নেয় । পুরুষটি সে নারীটিকে কেয়ার ও রেসপেক্ট দেয় না। তাকে অবহেলা , ও অনাদরে অন‍্যে কোন ভাবনায় ফেলে দেয় , যাতে করে নারীটি নিজেকে ধীরে ধীরে গুটিয়ে নেয় ।

গুড ওমেন যখন বুঝতে পারে , তাকে তার প্রিয় পুরুষটি তাকে সময়ের চাহিদায় ব‍্যবহার করেছে । কিন্তু সে প্রায়োরিটি দেয় নি । সে কখনোই তর্ক ও ঝগড়া করে না। প্রথম প্রথম সম্পর্কটি বাঁচাতে নিজের সাথে আপ্রান লড়াই করে । কিন্তু যখন বুঝতে পারে তাকে ভয়ংকর চতুরতায় ঠকানো হয়েছে , সে নিঃশব্দে সে পুরুষের জীবন থেকে ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে নেয় । সে জানে তার মূল‍্য কতটুকুন । গুড ওমেন অপাত্রে দান সে যাচাই না করে কিন্তু তাকে ধরে রাখার ক্ষমতা না থাকলে সে , নিজেকে সে আর মেলে দেয় না।যখন রিয়েলাইজ করে পুরুষটি ভীতু ও দূর্বল মানসিকতার তাকে ধারন করার ক্ষমতা নেই , নিজের আত্ন সম্মান বোধ তাকে জানান দেয় , সে কাঁচ কে হাীরা ভেবে ছিলো। আসলে ক্ষমতা নেই চমকানোর ।সে জানে সে গিভার তাকে দেওয়ার ক্ষমতা সব মানুষের নেই।

পৃথিবীতে প্রায় সব পুরুষই নারী পায় ,কিন্তু প্রকৃত ভালো নারী কম পুরুষের ভাগ‍্যে জুটে ।
পুরুষ যখন আফসোসে তার জীবনের অপূর্তা নিয়ে মরে যায় , আর গুড ওমেন মরে মুখে প্রাশান্তির হাসি নিয়ে ।

*সংগৃহীত 🌸

Good Morning Everyone 🌞  ゚    ゚    ゚viralシ
31/01/2025

Good Morning Everyone 🌞

゚ ゚ ゚viralシ

যারা প্রচন্ড আবেগপ্রবণ, যারা সারাজীবন শুধু ভালোবাসা চেয়ে এসেছে, যারা সামান্য গুরুত্ব আর যত্ন পেতে মরিয়া, পৃথিবীতে সবচেয়ে...
30/01/2025

যারা প্রচন্ড আবেগপ্রবণ, যারা সারাজীবন শুধু ভালোবাসা চেয়ে এসেছে, যারা সামান্য গুরুত্ব আর যত্ন পেতে মরিয়া, পৃথিবীতে সবচেয়ে যন্ত্রণা ঠিক তারাই ভোগ করে!

যারা শুধুমাত্র ভালোবাসাতেই নিজের সুখ খোঁজে, তাদের কাছে সুখ সবসময় অধরাই থেকে যায়! পৃথিবীর সব সুখ একদিকে রেখে তারা এই বিভীষিকাময় যন্ত্রণা বেছে নেয়!

পৃথিবীর এক প্রান্তে মানুষ টাকা-পয়সা, ধন-সম্পদ, খ্যাতি লাভের আশায় দৌড়ায়। আর এক প্রান্তের মানুষ শুধুমাত্র ভালোবাসার পিছনে দৌড়ায়। যারা ভালোবাসাকে পাত্তা না দিয়ে, আবেগকে বিসর্জন দিয়ে, মনটাকে শক্ত করতে পারে, একমাত্র তারাই শুধু জীবনটাকে উপভোগ করতে পারে। আর যারা ভালোবাসার জন্য নিজেকে সঁপে দেয়, আবেগে ভেসে যায়, বারবার আঘাত পেয়েও ভালোবাসা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে না, জীবনের সব যন্ত্রণাবোধ তারা একাই ভোগ করে!

নিজের সব সুখ-শান্তি বিনষ্ট করে যারা ভালোবাসার পিছনে ছুটে, তাদের চাওয়া-পাওয়ার কানাকড়িও মূল্য হয় না পৃথিবীতে! ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়েও শেষমেশ ভালোবাসা পায় না কারো।

পৃথিবীর এই এক অপরিহার্য নিয়ম।
যারা শুধু ভালোবাসা চেয়ে আসে, তারা সবসময় ভালোবাসা থেকেই বঞ্চিত হয়! শুধুমাত্র ভালোবাসা পেলেই যারা নিজেকে সুখী ভাবতে পারে, পৃথিবীতে ঠিক তারাই হয় চরম অসুখী মানুষ! জীবন নিয়ে তারা সবসময় হতাশ থাকে!😑

*সংগৃহীত 🌼

ভাগ্যবতী নারী কাকে বলে জানেন?যে নারী তার জীবন একজন সঠিক পুরুষ পেয়েছে! যে পুরুষ তাকে সম্মান করে, ভালোবেসে আগলে রাখে তার ছ...
30/01/2025

ভাগ্যবতী নারী কাকে বলে জানেন?

যে নারী তার জীবন একজন সঠিক পুরুষ পেয়েছে!
যে পুরুষ তাকে সম্মান করে, ভালোবেসে আগলে রাখে তার ছায়া দিয়ে! যে পুরুষ শুধু তার ভালো সময় না,খারাপ সময়ও তার পাশে থাকে! নিজের সর্বচ্চ দিয়ে তাকে আগলে রাখে! তার শখের নারী কষ্ট পাবে এমন কাজ সে কখনোই করে না! সঠিক পুরুষের নজর শুধু মাত্র তার শখের নারী'র দিকে'ই থাকে সর্বদা! হাজারো সুন্দরী কে ইগনোর করে শুধু মাত্র একজনেই আসক্ত থাকে! জীবনে যেকোনো পরিস্থিতিতে সে পাশে থাকে হাতটা শক্ত করে ধরে রাখে!

সঠিক পুরুষের ভালোবাসা আসলেই অনেক সুন্দর হয়, আর সেই ভালোবাসা যে না'রী পেয়েছে সে নারী নিসন্দেহে ভাগ্যবতী একজন না'রী!💗🥰

Hello Everyone 🤗    ゚  ゚  ゚viralシ
30/01/2025

Hello Everyone 🤗

゚ ゚ ゚viralシ

এক ধরনের অসহায়ত্ব আছে। তা হলো নিজেকে বোঝাতে না পারার অসহায়ত্ব। কেউ আপনাকে ক্রমাগত ভুল বুঝেই যাচ্ছে, এটা সহ্য করা কী যে...
29/01/2025

এক ধরনের অসহায়ত্ব আছে। তা হলো নিজেকে বোঝাতে না পারার অসহায়ত্ব। কেউ আপনাকে ক্রমাগত ভুল বুঝেই যাচ্ছে, এটা সহ্য করা কী যে কঠিন কী যে কঠিন! হয় না এমন, আপনি কাউকে খুব ভালোবাসেন, কিন্তু সে মানুষটা আপনাকে---ভালোবাসে না, সেটা ব্যাপার না; বোঝে না, সেটাও কিছু নয়; পাত্তা দেয় না, তাও মানা যায়---কিন্তু সে আপনাকে ভুল বোঝে। এটা খুব কষ্ট দেয়। কাউকে ভালোবাসি, সে ভালোবাসে না, এমন তো হতেই পারে। ভালোবাসাকে সব সময়ই যে একটা টু-ওয়ে ট্রাফিক হতে হবে, এমন নয়। আমি যে ভালোবাসি, তা তো আমাকে আনন্দ দেয়, অসীম শান্তি দেয়। প্রেমে পড়ার মতো আশ্চর্য সুন্দর অনুভূতি আর কী আছে! তবে সে আমায় ভুল বোঝে, এটা মেনে নেওয়াটা খুব কষ্টের। কে আমায় ভুল বোঝে কে ঠিক বোঝে, তার পরোয়া আমি করি না, তবে আমি যে তাকে ভালোবাসি, তাই তার বেলায় পরোয়াটা না চাইলেও করতে হয়, আপনা থেকেই চলে আসে।‍ আমি বেঁচে আছি কি নেই, তা সে গ্রাহ্য করে না, এইটুকু মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু আমার বেঁচে থাকাটা তাকে পীড়া দেয়, এটা মানতে হয় কী উপায়ে? আমার সত্যিই তা জানা নেই।

আর একটা ব্যাপার দেখেছি। আমি কাউকে স্নেহে বাঁধতে চাই, আমি তার প্রতি আন্তরিক, তার সাথে প্রত্যাশাহীন একটা সহজ যোগাযোগ রাখতে চাই, আর সে আমায় ভুল বোঝে আর বুঝেই যাচ্ছে, কখনও কখনও ঘৃণা পর্যন্ত করছে! নিজের ভাবনা ও অবস্থানটা শত চেষ্টায়ও তাকে বোঝাতে পারি না। সে যা বোঝে, সেখান থেকে সরবেই না। এমনকি আমি যদি এ কারণে আফসোসে আত্মহত্যাও করে বসি, তাও সে তার ভাবনাতেই থেকে যাবে। সে যা ভাবে, যা ভাবতে তার ভালো লাগে, তার মন তাকে যা ভাবতে বলছে, সেখান থেকে সে কিছুতেই সরে আসে না। কখনও হয়তো কিছুটা সরে এসে দুইদিন সহজ সম্পর্ক রাখে, আমারও মনে হয় সব ঠিক হয়ে গেছে বোধহয়, আবার হঠাৎ করেই without the least instigation সে ফিরে যায় আগের রুদ্রমূর্তিতে। অন্তর থেকে ঘৃণা ছুড়ে দেয়, ঘৃণা না হলেও এমন কিছু জাজমেন্ট করতে থাকে আর করতেই থাকে, যেগুলি আমি সত্যিই ডিজার্ভ করি না। তার সম্পর্কে আমি যা ভাবি, আমি তাকে যেভাবে দেখি, সে আমাকে যেমন করে গ্রহণ করুক বলে আমি চাই...সেসবের ধারেকাছেও না গিয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন একটা অবস্থানে দাঁড়িয়ে সে নিজেকে, আমাকে ও আমাদের এই সম্পর্কটাকে (প্রেমের সম্পর্ক নয়, দুইজন মানুষের মাঝে সম্পর্ক) ব্যাখ্যা করতে থাকে আর নিরলসভাবে করতেই থাকে। হাজারো চেষ্টায়ও কিছু হয় না আর। সে তার ভাবনায় অটল অবিচল হয়েই থাকে। যেহেতু আমি সম্পর্কটা রাখতে চাই, সেহেতু এটা মেনে নিতে আমার খুব যন্ত্রণা হয়।

মানুষ অনেক কিছুই ভেবে নেয়। ভাবতে ভালো লাগে, ভেবে নেয়। কারও ভাবনার উপর তো আমাদের কোনও হাত নেই, আর আমাদের পক্ষে সম্ভবও নয় জনে জনে ধরে ধরে নিজেকে ব্যাখ্যা করা। আমাদের যে চোখে দেখতে ভালো লাগে, মানুষ আমাদের সে চোখেই দেখে। অগত্যা কী আর করা যাবে? যার যেমন ইচ্ছে ভেবে নিক গিয়ে, আমরা আমাদের কাজটা আন্তরিকভাবে করে যাব। লোকের প্রতিটি কথাকে মাথায় রেখে চলা অসম্ভব। সেক্ষেত্রে থেমে যাওয়াই একমাত্র পথ। আর থেমে যাওয়ার মানেই তো মৃত্যু! যে আমায় চেনে না, জানে না, বোঝে না, সেও আমায় জাজ করে, আমার সম্পর্কে নানান ভাবনা জানাতে থাকে---যে ভাবনাগুলোর কোনও ভিত্তিই নেই! বাঁচতে চাইলে এসবকে পাত্তা দিতে হয় না, এসবকে শুনলেও তা হৃদয়ে রাখতে হয় না।
..তবে যদি সে মানুষটি এমন কেউ হয় যাকে আমি ভালোবাসি বা স্নেহ করি, তখন খুব অসহায় লাগে। কাছের কারও কাছে নিজেকে বোঝাতে না পারার মতো অসহায়ত্ব আর নেই।

একটা ছোট্ট উদাহরণ দিতে ইচ্ছে করছে। একজন আছেন যাঁকে তাঁর কাজের জন্য, ব্যক্তিত্বের কারণে আমি খুব শ্রদ্ধা করি, অনেকেই তাঁকে খুব শ্রদ্ধার চোখে দেখেন। তিনি শ্রদ্ধারই যোগ্য। তিনি যে আমাকে চেনেন, এটা আমি জানতাম না। জানলাম একদিন। কীভাবে? আমার এক ভয়াবহ বিপদের সময়, যখন আমাকে নিয়ে ফেসবুকে দুইলাইন বাজে কথা লেখাটা রীতিমতো ধর্মাচরণের মতোই কর্তব্য হয়ে পড়েছিল অনেকের কাছে, তখন অন্য অনেকের মতোই তিনিও তাঁর ওয়ালে একটা বড় পোস্ট দিলেন। সে পোস্টে কী কী ছিল, সে আলোচনায় যাচ্ছি না। কয়েকটি লাইন ছিল, যেগুলিকে সংক্ষেপে বললে দাঁড়ায়---আমি পয়সা নিয়ে ক্যারিয়ার আড্ডা করি, আমি বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের এজেন্ট, এবং এসব করে করে আমি অগাধ অর্থবিত্তের মালিক হয়েছি।...বিশ্বাস করুন, সেদিন ভাইয়ার সে পোস্টটি দেখে আমি ঝরঝর করে কেঁদে ফেলেছিলাম। যাঁকে এত পছন্দ করি ও শ্রদ্ধা করি, তাঁর কাছ থেকে এমন অনুমাননির্ভর বক্তব্য হজম করতে অনেক কষ্ট হয়েছিল।...এর পর ভাবলাম, তিনিও তো মানুষ, হয়তো আমি যেমন ভাবতাম, তেমন মানুষ তিনি নন। কী আর করা যাবে মেনে নেওয়া ছাড়া! তবুও তাঁকে ভালোবাসি, তাঁর ভালো হোক, এমন চাই। যাকে ভুল বুঝতে ইচ্ছে করে না, তাঁর কাছে অহেতুক ভুল ব্যাখ্যায় বেঁচে থাকতে খুব কষ্ট হয়।...প্রকৃতি তাঁকে অনেক বড় একটা জবাব দিয়ে দিয়েছে। এ জীবনে আমি কখনও কারও অমঙ্গল চাইনি, তাঁর জন্যও চাইনি, কেউই তা চায়নি, তবু তিনি একটা জবাব পেয়েছেন।..কাউকে কষ্ট দিতে হয় না, প্রকৃতি তা বহুগুণে ফেরত দেয়।

*সংগৃহীত 🪻

কিভাবে সহজেই মানুষের আসল রূপ চিনবেন? জীবনে কি এমন কখনো হয়েছে, যখন আপনি ভাবছেন, ‘ইশ, মানুষটাকে যদি আগেই বুঝতে পারতাম!হয়তো...
29/01/2025

কিভাবে সহজেই মানুষের আসল রূপ চিনবেন?

জীবনে কি এমন কখনো হয়েছে, যখন আপনি ভাবছেন, ‘ইশ, মানুষটাকে যদি আগেই বুঝতে পারতাম!

হয়তো এমন কেউ ছিল, যার সঙ্গে আপনাকে সময় কাটাতে হয়েছিল, আর শেষে এসে বুঝলেন, তাঁর আসল চেহারাটা অন্যরকম।

মানুষের আসল রূপ দেখতে হলে কী করবেন? মানুষ কি আসলেই চেনা সম্ভব?

একজন মানুষের অন্তর্নিহিত গুণাবলি বোঝা কি এত সহজ? আসলে না।

তবুও কিছু ইঙ্গিত, কিছু আচরণ আপনাকে সেই মানুষটির প্রকৃত চরিত্র সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে।

সহজ কয়েকটি উপায় বলে দিচ্ছি।

১. ঘোরারঘুরি করুন সেই মানুষের সঙ্গে

একসাথে ঘুরাফেরা মানুষকে চেনার একটি চমৎকার উপায়। যখন একটি ভিন্ন পরিবেশে কেউ নিজেকে মানিয়ে নেয়, তখন তার ধৈর্য, রুচি এবং মানসিকতার প্রকৃত চিত্র ফুটে ওঠে। দেখা যাবে, হয়তো কেউ খুব সহজে রেগে যায়, বা অল্প অল্প কারণে বিরক্ত হয়। আবার কেউ সবকিছু সামলে আনন্দ ছড়িয়ে দেয়। এ সময় তার অর্থব্যবহার এবং অন্যের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পরিষ্কারভাবে ধরা পড়ে।

২. টাকার লেনদেন

আপনার কারো সঙ্গে টাকার লেনদেন হয়েছে? খুব ভালো। এখন দেখুন, সে টাকা ফেরত দেয় কি না। টাকা নিয়ে কার্পণ্য বা দায় এড়িয়ে চলা মানুষের সততা এবং মানবিকতার অভাবকে প্রকাশ করে। আর যারা অন‍্যের সাহায্যের উদারভাবে এগিয়ে আসে, তারা সাধারণত আন্তরিক এবং সুহৃদয় হয়।

৩. রাগের মুহূর্তে মানুষটি কেমন?

মানুষের আসল চেহারা তার রাগের মুহূর্তে প্রকাশ পায়। রাগের সময় কেউ কি গালমন্দ করে? সহিংস হয়ে ওঠে? নাকি শান্তভাবে পরিস্থিতি সামলায়? রাগ সামলানোর ক্ষমতা একজন মানুষের ধৈর্য, সংযম এবং পরিপক্বতার পরিচায়ক।

৪. তার অধস্তনদের প্রতি আচরণ

আপনার সামনেই কেউ তার অধস্তনদের (গৃহকর্মী, কর্মচারী, বা নিম্নস্তরের সহকর্মী) সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করছে? তাহলে সাবধান। এই মানুষটি আপনার সঙ্গেও একদিন এমন আচরণ করবে। সত্যিকারের ভালো মানুষ সবার প্রতি শ্রদ্ধাশীল।

৫. বিপদের দিনে তার অবস্থান কোথায়?

কঠিন সময়ে মানুষ কেমন আচরণ করে, তা থেকেই বোঝা যায়, সে কেমন। বিপদের দিনে যে মানুষ পাশে থাকে, তার চেয়ে বিশ্বস্ত কেউ নেই। আর যে এড়িয়ে যায় বা সাহায্য করতে অস্বীকৃতি জানায়, তাকে নিজের জীবনে রাখার প্রয়োজন নেই।

৬. অহংকার ও স্বার্থপরতা

অহংকারী, নিজের ক্ষমতা দেখাতে পছন্দ করে এমন মানুষ খুবই টক্সিক হয়। এরা নিজেরা কখনো ভুল স্বীকার করে না এবং সব সময় নিজেদের শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার চেষ্টা করে। এই ধরনের মানুষ আপনাকে মানসিকভাবে অসুস্থ করতে পারে।

তবে, একটা বিষয় মাথায় রাখবেন…

মানুষকে পুরোপুরি বোঝা কখনো সম্ভব না। তবে নিজের চারপাশের মানুষগুলোকে একটু গভীরভাবে লক্ষ্য করলেই বোঝা যাবে, তারা আপনার জীবনের জন্য আশীর্বাদ নাকি বিষ।

মনে রাখবেন, আপনি কাদের সঙ্গে সময় কাটান, তার ওপরই আপনার জীবনযাত্রা, মানসিক শান্তি এবং ভবিষ্যৎ নির্ভর করে।

মানুষের আসল চেহারা জানতে হলে সময় দিন, পর্যবেক্ষণ করুন।

তাড়াহুড়ো করে কারো ওপর ভরসা করবেন না।

যে মানুষ আপনাকে সম্মান করে, আপনার কষ্টে পাশে দাঁড়ায়, তিনিই আপনার জীবনের প্রকৃত সম্পদ।

আর যারা আপনাকে বারবার কষ্ট দেয়, তাদের থেকে দূরে থাকুন।

কারন জীবনটা খুবই ছোট…

ছোট্ট এই জীবনে অশান্তি নিয়ে থাকার কোনো মানে নাই।

*সংগৃহীত 🪻

শোনো নারী,,কোনো একজন তোমার জীবনেও আসবে.! তাকে হয়তো তুমি প্রেমিক পুরুষ বলবে.! তোমার নারীসত্বা তাকে খুব করে টানবে তোমার দি...
28/01/2025

শোনো নারী,,
কোনো একজন তোমার জীবনেও আসবে.! তাকে হয়তো তুমি প্রেমিক পুরুষ বলবে.! তোমার নারীসত্বা তাকে খুব করে টানবে তোমার দিকে.! শীরায় শীরায় আবারো হবে অনুভূতির মিছিল.! তোমায় ছোঁয়ার উত্তেজনারা তার রন্ধ্রে রন্ধ্রে আলোড়ন তুলবে! তুমি আরো একবার তাকে ভালোবাসা বলে ভুল করবে.! আরো একবার তোমাকে ছুঁয়ে যাবে তোমার সেই প্রেমিক পুরুষ! তারপর আবারো তার চিন্তার শত মাইলে নিজেকে খুঁজে হতাশ হবে, কোথাও পাবে না.! অন্য কোন নারীর বিচরণ তার মস্তিষ্কে ততক্ষণে জায়গা করে নিয়েছে.! আরো একবার প্রতারিত হবে নিজের আবেগের কাছে! খুব যত্ন করে তুমি ভাঙবে আরো একবার!

শোনো নারী,
প্রেম ভালো কিন্তু তোমার প্রেমিক না.!
বিশ্বাস ভালো তবে কোন পুরুষ না.!
তুমি নারী হিসেবে তার কাছে সুন্দর,
কিন্তু প্রেমিকা না..!
জানো তো.?
পুরুষ নারীসত্বাটাকে চায় নারীকে না.!

[সব পুরুষ এক না। তবে এটাও সত্যি খুব কম পুরুষই আলাদা। যারা আলাদা তাদের জন্য অবশ্যই সম্মান ও শ্রদ্ধা থাকবে সাথে কৃতজ্ঞতা।]

ভালোবাসার মানুষ সম্পর্কে যত কম জানবেন, তার প্রতি আগ্রহ তত বেশি থাকবে। সব জেনে যাওয়ার মানেই সকল আগ্রহের পরিসমাপ্তি। যত ব...
28/01/2025

ভালোবাসার মানুষ সম্পর্কে যত কম জানবেন, তার প্রতি আগ্রহ তত বেশি থাকবে। সব জেনে যাওয়ার মানেই সকল আগ্রহের পরিসমাপ্তি। যত বেশি জেনে যাবেন, দেখবেন, ধীরে ধীরে তার প্রতি তৈরী হচ্ছে অনাস্থা, অবিশ্বাস আর ভরসাহীনতা। অনাগ্রহ বা নিঃস্পৃহতার অশুভ সূচনাও সেখান থেকেই। একটা সময় পর গিয়ে দেখবেন, গভীর থেকে গভীরতর কোনও সম্পর্কও কাচের গ্লাসের মতো ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে। মন সেসময় গভীর অসুখে ডুবতে থাকে। আহা, বাঁচতে বড়ো কষ্ট হয় তখন! সৌন্দর্য দেখতে হয় দূর থেকে, যত কাছ থেকে দেখবেন, তত বেশি ত্রুটি ধরা পড়বে। সৌন্দর্যের বিচার হয় অখণ্ডতায়, 'খণ্ডিত সৌন্দর্য' বলে কিছু নেই। যে ছবি যত বেশি জুম করবেন, সে ছবির ফাটা দাগ তত বড়ো বড়ো করে দেখা যাবে। ছবির সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে ছবিকে দেখতে হয় সামগ্রিকভাবে, ভেঙে ভেঙে নয়। এজন্য দাগ দেখতে না চাইলে ছবি জুম করতে নেই, এবং মানুষ সম্পর্কেও বেশি জানতে নেই। জানলে উলটো নিজের মধ্যেই মানসিক যন্ত্রণা বাড়তে থাকবে। যে ছবিটা ডিলিট করতেই পারবেন না, সে ছবিটা জুম করে দেখেও-বা কী হবে কিছু আফসোসের বৃদ্ধি ছাড়া! সরান ও সরুন, কিংবা মানান ও মানুন। ব্যস্! মাথায় রাখুন, পৃথিবীতে কারুর‌ই সবকিছু আপনার মনের মতো হবে না। আপনার‌ও সবকিছু কারুর মনের মতো নয়। খেয়াল করলে দেখবেন, শারীরিক সৌন্দর্যের টানে আমরা কার‌ও কাছে গেলেও, পরবর্তীতে মানসিক সৌন্দর্যটাই বড়ো হয়ে দাঁড়ায়। সে মানুষটা মানসিকভাবে ঠিক কতটুকু সুন্দর, ব্যাপারটার গুরুত্ব তখন তার শারীরিক সৌন্দর্যকে বহুগুণে ছাড়িয়ে যায়। মূলত মনের টানেই দুজন মানুষ পাকাপোক্তভাবে বাঁধা পড়ে। এজন্যই অনিন্দ্যসুন্দর দুজন মানুষ‌ বিয়ে কিংবা সম্পর্কে জড়ানোর পরও কখনও কখনও তা দুবছরও টেকে না। প্রকৃত সৌন্দর্য বরাবরই দৃষ্টির অগোচরে থেকে যায়। সময় হলে সময় মুখ খোলে। আবার অসুন্দর নিতান্তই সাদামাটা কোনও দুজন মানুষের সম্পর্ক টিকে যায় দুযুগ কিংবা তারও বেশি। শরীরের টানের পরিসমাপ্তি যেখানে, সেখান থেকেই মনের টানের অপূর্ব সূচনা। আর যদি সে সূচনার কোনও সুযোগ না থাকে, তবে সম্পর্কের ইতি সেখানেই। অভিজ্ঞতা বলে, মানুষ সম্পর্কে কম জানাই মানুষের প্রতি ভালোবাসাকে অক্ষুণ্ন রাখার শ্রেষ্ঠ পথ। জানতে হয় মানুষের মনটাকে, বাহ্যিক অভ্যেসগুলিকে নয়। শরীরের সতীত্ব খুঁজতে খুঁজতে মানুষ মনের সতীত্বের খোঁজটা আর পায় না। যাকে ভালোবাসেন, সে নেশা করে, কিংবা সম্পর্কের বাইরে গিয়ে অন্য কারও সাথে ফ্লার্ট করে, অথবা মানুষটি বেশ অহংকারি বা জেদি। এমন ব্যাপারগুলো সম্পর্কে ঢোকার আগে জানতেন না বলেই তাকে বড়ো সুন্দর লাগত। সময়ের প্রবাহে যখন ধীরে ধীরে ব্যাপারগুলো জানতে ও বুঝতে শুরু করবেন, তখনই কাটতে শুরু করে মোহের বিস্তৃত জাল। তখন মানুষটিকে আর আগের মতো সুন্দর লাগবে না; দেখবেন, আগের মতো মোহিত করছে না তার মিষ্টি কথা, প্রেমালাপ কিংবা আরও অনেককিছুই। গভীরতাতেই যত কষ্টের আবাদ। একসময় আবিষ্কার করবেন, তার পুরনো একটা ছোট্টো মেসেজ আপনাকে যতটা আন্দোলিত করত, আনমনেই ফিক করে হেসে বলতেন, 'আমার পাগলটা!', এখন আর আগের মতো তার কোনও কিছুই আপনাকে উদ্বেলিত করছে না। এমনকি সেই একই মেসেজ দেখে ভ্রু কুঁচকে আনমনেই বলে উঠছেন, 'ধুর ছাই!'। সম্পর্ককে বাঁচাতে চাইলে যত্ন নিতে হয়। বদলাতে হয় এবং বদলেও যেতে হয়। যে সম্পর্ক আপনাকে বদলাতে পারে না, কিংবা নিজ থেকেই আপনি পালটে যাচ্ছেন না যে সম্পর্কে, তখন ধরে নেবেন, আপনি আদতে কোনও সম্পর্কেই নেই। স্রেফ একটা সময়ের চুক্তিতে আবদ্ধ আছেন মাত্র, যে চুক্তিটি শেষ হয়ে যাবে মেয়াদ ফুরলেই। কিংবা তারও আগে! অবশ্য দুপক্ষের এতে আপত্তি না থাকলে এমন সম্পর্কে থেকেও আনন্দে বাঁচা যায়। বরং, স্রেফ কামের সম্পর্কে প্রেম এলেই শুরু হয় যত বিপত্তি। কাউকে জাজ করে লাভ নেই। সে কখনও আপনার মনের মতো করে নিজেকে বদলে ফেলবে না, বড়োজোর বদলে ফেলার অভিনয় করতে পারে নেহায়েত বাধ্য হলে। যদি তার সাথে থাকতেই চান, তবে তাকে গ্রহণ করার মতো নিজের মনটাকে তৈরি করে ফেলুন, কিংবা ভিন্ন পথে হাঁটুন। অন্য কাউকে বা নিজেকে অশান্তিতে রেখে বাঁচার মতো অতটা বড়ো জীবন সঙ্গে দিয়ে আমাদের এ পৃথিবীতে পাঠানো হয়নি। মুখে হাসি রেখে তাকে রাখুন, কিংবা মুখে হাসি আনতে তাকে ছাড়ুন। যে যার মতো। তাকে তার মতো থাকতে দিন, আপনিও থাকুন আপনার নিজের মতো। সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখার এটিই সবচেয়ে ভালো রাস্তা।

*সংগৃহীত 🌸

Good Morning Everyone 🌞  ゚    ゚  ゚viralシ
28/01/2025

Good Morning Everyone 🌞

゚ ゚ ゚viralシ

ভালোবাসা গোপনে হোক কিংবা প্রকাশ্যে, সেটা যদি অনুভবের হয় তবে শারীরিক দূরত্ব কোনো বিষয় নয়। যে ভালোবাসা অনুভব করায়, যে ভালো...
27/01/2025

ভালোবাসা গোপনে হোক কিংবা প্রকাশ্যে, সেটা যদি অনুভবের হয় তবে শারীরিক দূরত্ব কোনো বিষয় নয়। যে ভালোবাসা অনুভব করায়, যে ভালোবাসা ভালো রাখে, যে ভালোবাসায় গুরুত্ব বোঝায়, সেই ভালোবাসা কখনো কষ্টের কারণ হতে পারে না।

“ আমি তোমাকে ভালোবাসি ” স্রেফ এই কথাটা খুব ইজি ভাবে বলাই যায়। তবে যাকে ভালোবাসি, তাকে আদৌ কী ভালো রাখতে পারি? তার মন ভালো রাখতে পারি? তার মনের যত্ন নিতে পারি? তার চোখের দিকে তাকিয়ে তার না বলা কথা, ইচ্ছে কিংবা আকাঙ্খা গুলো বুঝতে পারি?

ভালোবাসা মানে এই নয়, যেটা গোপনীয় থাকলেও বোঝা যায় না। ভালোবাসা বোঝা যায়, অনুভব করা যায়। যে ভালোবাসে, তার আচরণ সবার থেকে আলাদা হয়, তার গুরুত্ব দেয়ার ভঙ্গিমা আলাদা হয়। পৃথিবীর সব মানুষের মধ্যে সে থাকে সম্পুর্ণ আলাদা।

একতরফা ভালোবাসায় কষ্টবোধ হয়!
তবে পরস্পরের সম্মতিতে যে সম্পর্কে ভালোবাসার নাম করে দিনের পর দিন একজন আরেকজনকে মানসিক যন্ত্রণা দিয়ে যায়, কষ্ট দিয়ে যায়, সেটা ভালোবাসা হয় কী করে?

মন থেকে ভালোবাসলে মানুষটা ছাড়া একদমই থাকা যায় না। আর যারা দিনের পর দিন মানুষটা ছাড়া অনায়াসে থাকতে পারে, তারা কখনো ভালোবাসে না। I Repeat, একদমই ভালোবাসে না।

ভালোবাসা বোঝা যায়, অনুভব করা যায়।
ভালোবাসার মানুষটার প্রতি অঙ্গভঙ্গি, ভাষা, কথা, আচরণ, গুরুত্ব সবার থেকে এতটাই আলাদা থাকে, দেখেই বোঝা যায় ভালোবাসার গভীরতা ঠিক কতটুকু হতে পারে। ভালোবাসা গোপনে হোক কিংবা প্রকাশ্যে, যদি তা সত্যি হয়ে থাকে, তবে মানুষ তা অনুভব করতে বাধ্য।❤️💙

Address

Jessore

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Love & Sorrow posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Love & Sorrow:

Videos

Share

Category