Rafi HD Media /ইসলামিক পেইজ

Rafi HD Media /ইসলামিক পেইজ ভালো ভালো ইসলামি পোস্ট পেতে লাইক কমেন্ট করে পাশে থাকুন।
(6)

03/05/2023

সুখী হওয়ার সহজ টিপস।


আরেকজন বীর সালাহউদ্দীন আইয়ুবীর প্রয়োজন।
15/05/2021

আরেকজন বীর সালাহউদ্দীন আইয়ুবীর প্রয়োজন।

আসুন সবাই ঈনানি দায়িত্ব থেকে ইসরাইলি সকল পন্য বয়কট করি।PEPSI-এর অর্থ ও উদ্দেশ্য জানা উচিত।PEPSI শব্দটি ভাঙলে এর অর্থ দাঁ...
15/05/2021

আসুন সবাই ঈনানি দায়িত্ব থেকে ইসরাইলি সকল পন্য বয়কট করি।
PEPSI-এর অর্থ ও উদ্দেশ্য জানা উচিত।

PEPSI শব্দটি ভাঙলে এর অর্থ দাঁড়ায়-
Pay (পেই) Each (ইচ) Penny (পেনি) to টু (Save) সেভ (Israel) ইসরাইল। Pay Each Penny to Save Israel.অর্থাৎ পেপসি কোম্পানির প্রতিটি পেনি বা পয়সা দ্বারা ইসরাইলকে রক্ষা কর।
ইহুদী শাসিত কোল্ড ড্রিংকস কোম্পানিগুলো উপার্জনের একটা বড় অংশ মুসলমানদের বিরুদ্ধে দখলদার ইসরাইলের জন্য ব্যয় করে থাকে। আর মুসলমানগন না জেনেই সেই পেপসি ও কোকাকোলা দিব্বি পান করে! ইসরাইল সেই শক্তি দিয়ে প্রতিদিন ফিলিস্তিনের নিরীহ ছোট্ট ছোট্ট শিশু ও নর-নারীদের নির্যাতন, বন্দি ও হত্যা করেই চলছে।
অতঃএব প্রত্যেক মুসলিম নর ও নারীর উচিত আজ থেকে দখলদার হায়না অভিশপ্ত ইসরাইলের পেপসি ও কোকাকোলাসহ তাদের সকল পণ্য বর্জন করা।

দেশ- বিদেশে অবস্থানরত সকেল কে জানাই প্রবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।  োবারক।
13/05/2021

দেশ- বিদেশে অবস্থানরত সকেল কে জানাই প্রবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।
োবারক।

হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করে দিন।
07/05/2021

হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করে দিন।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করে দিন।
30/04/2021

আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করে দিন।

https://timesbd20.com/archives/17367
01/01/2021

https://timesbd20.com/archives/17367

আজ হবিগঞ্জের বাহুবলে জুমার নামাজের সময় মাওলানা ফয়জুর রহমান (৩৫) নামের এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার উপজে.....

https://timesbd20.com/archives/13573
24/12/2020

https://timesbd20.com/archives/13573

পবিত্র মক্কা শরীফে আজান দেওয়া তার শখ ছিল। ২০০৫ সালে হজে করতে গিয়ে সেই শখ পূরণ করতেও চেয়েছিলেন। তবে সৌদির বাদশার অন...

আলহামদুলিল্লাহ 🌹ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন মুহাম্মদ (সা:) এর অবমাননাকর ছবি নির্মাতা আরনুডো ফাওয়ান্ডার।বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে...
20/12/2020

আলহামদুলিল্লাহ 🌹
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন মুহাম্মদ (সা:) এর অবমাননাকর ছবি নির্মাতা আরনুডো ফাওয়ান্ডার।
বিস্তারিত কমেন্ট বক্সের লিংকে 👎👎

জুমআর দিনে মৃত্যু হলে কি ফজিলতহাদিসে জুমার দিনের মর্যাদা বর্ণনায়  একটি বর্ণনা করেছেন হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু।...
11/12/2020

জুমআর দিনে মৃত্যু হলে কি ফজিলত

হাদিসে জুমার দিনের মর্যাদা বর্ণনায় একটি বর্ণনা করেছেন হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, (কুরআনে) আল-ইয়ামুল মাওউদ বা প্রতিশ্রুতি দিবস হলো কিয়ামাতের দিন। কারণ কিয়ামাত সংঘটিত হওয়ার প্রতিশ্রুতি আল্লাহ তাআলা কুরআনে ঘোষণা করেছেন।

মাশহুদ অর্থ হলো যাকে হাজির করা হয়। এ দিবসে হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা পালনে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ আরাফাতের ময়দানে হাজির হয়। আর শাহেদ হলো যে হাজির হয়। অর্থাৎ জুমার দিন প্রতি সাত দিন অন্তর অন্তর একবার মানুষের নিকট উপস্থিত হয়।

হাদিসে এসেছে, এমন কোনো দিনে সূর্য উদয়াস্ত হয় না, যে দিন জুমার দিন হতে উত্তম। এ দিন এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে; যদি কোনো মুমিন বান্দা তা পেয়ে যায় এবং আল্লাহর নিকট কোনো কল্যাণের প্রার্থনা করে, আল্লাহ তাআলা তা মঞ্জুর করেন।

আর কোনো বান্দা যদি অকল্যাণ থেকে রেহাই চায়, তবে আল্লাহ তাআলা তাকে রেহাই দান করেন। (মুসনাদে আহমদ)

এতো গেলো দুনিয়ার জিন্দেগিতে জমুআর দিনের ফজিলত। যদি কোনো ব্যক্তি জুমার দিনে মৃত্যুবরণ করে, তার ব্যাপারে হাদিসে এসেছে-

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে কোনো মুসলমান জুমার দিনে কিংবা জুমআর রাতে মৃত্যুবরণ করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা তাকে কবরের ফিতনা হতে নিরাপদ রাখেন। (মুসনাদে আহমদ, তিরমিজি, বাইহাকি, মিশকাত)

এ হাদিসটির ব্যাখ্যায় এসেছে যে, ফিতনা দ্বারা কবরের মুনকার-নাকিরের জিজ্ঞাসাবাদ অথবা কবরের আজাবকে বুঝানো হয়েছে। হজরত আবু নুআ’ইম তার হিলয়া’ গ্রন্থে হজরত জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন, যাতে কবরের আজাবের কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
যেহেতু জুমা প্রতি সাতদিনে একবার করে মুসলিম উম্মাহর নিকট উপস্থিত হয়। সুতরাং সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন জুমার দিনকে যথাযথ মর্যাদার সাথে ইবাদাত-বন্দেগিতে অতিবাহিত করা। যারা জুমার দিনের হক আদায় করেন; ইবাদাত-বন্দেগি তথা দোয়া কবুলের সময় দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ কামনা চেষ্টা করেন। আশা করা যায়, আল্লাহ তাআলা সে সকল বান্দাকে দুনিয়া ও পরকালের কামিয়াবী দান করবেন।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জুমার দিনের হক আদায় করার এবং ইবাদাত করার তাওফিক দান করুন। জুমার দিন ঈমানি মৃত্যু নসিব করুন। আমিন।

21/11/2020

কোন দেশ জানিনা, তবে মা'শা আল্লাহ খুব ভালো লাগছে।

কার কার শেষ ইচ্ছা কালিমা পড়ে মৃত্যবরণ করা।
04/11/2020

কার কার শেষ ইচ্ছা কালিমা পড়ে মৃত্যবরণ করা।

24/10/2020

ছোট্ট শিশু মরিয়াম (মায়া) মুসলিম পারিবারের সন্তানদের কি বার্তা দিচ্ছে দেখুন।
দোয়া করি আম্মু মহান আল্লাহ যেন তোমার জ্ঞানের পরিধি আরো বারিয়ে দেন।

এজ বছরের নামজের হিসাব টা একটু দেখি কয় ওয়াক্ত নামাজ আপনি আদায় করেছেন:⚫ ফজরঃ ২ × ৩৬৫ দিন = ৭৩০ রাকাআত⚫যোহরঃ ৪ × ৩৬৫ দিন= ১...
23/10/2020

এজ বছরের নামজের হিসাব টা একটু দেখি কয় ওয়াক্ত নামাজ আপনি আদায় করেছেন:⚫ ফজরঃ ২ × ৩৬৫ দিন = ৭৩০ রাকাআত

⚫যোহরঃ ৪ × ৩৬৫ দিন= ১৪৬০ রাকাআত

⚫ আসরঃ ৪ × ৩৬৫ দিন= ১৪৬০ রাকাআত

⚫ মাগরিবঃ ৩ × ৩৬৫ দিন= ১০৯৫ রাকাআত

⚫ এশাঃ ৪ × ৩৬৫ দিন= ১৪৬০ রাকাআত

_____________________________________

মোট = ৬২০৫ রাকাআত

সুন্নাত এবং নফল সালাত তো বাদই দিলাম।

◾ ১ বছরে (৩৬৫ × ৫) = ১৮২৫ ওয়াক্ত সালাত অর্থাৎ বছরে ১৮২৫ বার আপনাকে আযানের মাধ্যমে ডাক দেয়া হয়।

#আপনি_কয়বার_সাড়া_দিয়েছিলেন ?

#আপনার_মনে_কি_একটুও_অনুশোচনা_হওয়ার_কথা_না !!

#কি_ভেবেছেন_আল্লাহ্‌র_কাছে_হিসাব_দিতে_হবে_না ??

এখানে শুধু ১ বছরের একটু ধারনা তুলে ধরা হল, আল্লাহ্‌'র কাছে পুরো জীবনের হিসাব কিভাবে দেবেন??

কি অবস্থা হবে সেদিন??

আসুন! আজ থেকেই ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা শুরু করি। আল্লাহর ডাকে সাড়া দেই। আল্লাহকে ডাকি। উনিও (আল্লাহ) আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন। #ইনশাআল্লাহ!!

চলে গেলেন বর্তমান সময়ের  হাদিস শাস্ত্রের উজ্জল একটি নক্ষত্র,সিরিয়ার বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন  আল্লামা শায়েখ নুরুদ্দিন ইতার ( ...
24/09/2020

চলে গেলেন বর্তমান সময়ের হাদিস শাস্ত্রের উজ্জল একটি নক্ষত্র,সিরিয়ার বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন আল্লামা শায়েখ নুরুদ্দিন ইতার ( আল - হানাফী, আল আশআরী ) রঃ ।

বায়মপুরীর কবর হতে বের হচ্ছে সুগন্ধি, জনতার ভীড়ঐতিহ্যবাহী কানাইঘাট দারুল উলূম মাদ্রাসায় খ্যতিমান আলেম-রাজনীতিবিদ মাওলানা ...
23/09/2020

বায়মপুরীর কবর হতে বের হচ্ছে সুগন্ধি, জনতার ভীড়

ঐতিহ্যবাহী কানাইঘাট দারুল উলূম মাদ্রাসায় খ্যতিমান আলেম-রাজনীতিবিদ মাওলানা মুশাহিদ বায়মপুরী (রহ.) এর কবর থেকে সুগন্ধি ছড়াচ্ছে বলে দাবী করছেন তার অনুসারীরা। বুধবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টার দিকে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে ভীড় করতে শুরু করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা। অনেকেই দূর দুরান্ত থেকেও ছুটে আসছেন। আর সেখান থেকে সুগন্ধি অনুভুত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তারা।
জানা যায়, কানাইঘাট উপজেলা সদরে অবস্থিত দারুল উলুম কানাইঘাট মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে মাওলানা মুশাহিদ বায়মপুরী (রহ.) কবর রয়েছে। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি মারা যান। সেই হিসেবে তার মৃত্যুর ৫০ বছর পেরিয়েছে। এ সময়ের মধ্যে আরও তিন বার তার কবর থেকে সুগন্ধ বেরিয়েছে, এটি অলৌকিক ঘটনা বলেও মনে করেন এলাকার জনসাধারণ। মাদ্রাসার শিক্ষক ক্বারী হারুনুর রশীদ চতুলী বলেন, ‘আজ মাগরিবের নামাজের পর ছাত্ররা কবর জিয়ারতে গেলে সুগন্ধ অনুভব করেন। পরে তারা আমাদের খবর দিলে আমরাও তার বাস্তব প্রমাণ পাই। এ নিয়ে চতুর্থ বারের মতো এ আলেমের কবর থেকে সুগন্ধ বের হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মৃত্যুর দিন দাফনের পর একবার, দাফনের তিনমাস পর একবার এবং ২০১২ সালে একবার কবর থেকে সুগন্ধ বের হয়। আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুন।’ উল্লেখ্য, আল্লামা মুশাহিদ আহমদ বায়ামপুরী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের একজন খ্যাতিমান আলেম, রাজনীতিক, সমাজ সংস্কারক ও লেখক ছিলেন। হাদিস বিশারদ হিসেবে উপমহাদেশে তার ব্যাপক খ্যাতি রয়েছে। সিলেটের কানাইঘাট দারুল উলূম মাদরাসার মুহতামিম ও শাইখুল হাদিস ছিলেন। তিনি সিলেট সরকারি আলিয়াসহ ভারত-বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। ১৯৬২ সালে তিনি পাকিস্তানের মেম্বার অব ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি (এমএনএ) নির্বাচিত হন। আরবি, বাংলা ও উর্দু ভাষায় তার মূল্যবান বেশ কিছু গ্রন্থ রয়েছে। দারুল উলূম দেওবন্দে রেকর্ড সংখ্যক নাম্বার পেয়ে তিনি কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখেন।

[[হাদীস ও সুন্নাহর মধ্যে পার্থক্যের দলিল]]১. ইসলামের প্রথম যুগে নামাযরত অবস্থায় কথা বলা, সালাম দেওয়া , সালামের উত্তর দ...
23/09/2020

[[হাদীস ও সুন্নাহর মধ্যে পার্থক্যের দলিল]]

১. ইসলামের প্রথম যুগে নামাযরত অবস্থায় কথা বলা, সালাম দেওয়া , সালামের উত্তর দেওয়া সবই বৈধ ছিল । কিন্তু পরবর্তীতে এই বিধান রহিত হয়ে যায়।
( সহীহ্ বুখারী হা. নং- ১১৯৯, ১২০০)
২. ইসলামের প্রথম যুগে বিধান ছিল যে, আগুনে রান্নাকৃত খাদ্য গ্রহন করলে উযু ভেঙ্গে যাবে । কিন্তু পরবর্তীতে এই বিধান রহিত হয়ে যায় ।
( সহীহ্ বুখারী, হা.নং- ২০৮)
৩. নবীজী ( সঃ) হিজরতের পর মদীনায় ১৬/১৭ মাস বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে ফিরে নামায আদায় করেছেন । কিন্তু পরবর্তীতে এই বিধান রহিত হয়ে যায়।
( সহীহ্ বুখারী হা. নং- ৭২৫২)
এগুলো সবই সহীহ্ হাদীস কিন্তু সুন্নাহ নয়। অর্থাৎ এই হাদীসগুলো উম্মতের জন্য অনুসরনীয় নয়।
৪. এমন অনেক হাদিস আছে যার বিধান নবীজী (সঃ) এর সঙ্গে নির্দিষ্ট । উম্মতের জন্য তার উপর আমল করা বৈধ নয়। যেমনঃ বহু হাদিসে রসূলুল্লাহ (সঃ) এর ১১টি বিবাহের কথা এবং মহর দেওয়া ছাড়া বিবাহ করার কথা এসেছে। তো এগুলো হাদিস বটে কিন্তু উম্মতের জন্য অনুসরনীয় নয় ।
( সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ ফী সীরাতি খাইরিল ইবাদ ১১/ ১৪৩-২১৭)
৫. হাদীসে এমন অনেক আমলের কথা বর্ণিত আছে যা রসূলুল্লাহ (সঃ) কখনো কোন বিশেষ প্রয়োজনে করেছেন । যেমনঃহয়ত কোমরে ব্যথা থাকার কারনে কিংবা এস্তেন্জা করার স্থানে বসার দ্বারা শরীরে বা কাপড়ে নাপাকি লাগার অশংঙ্কায় তিনি সারা জীবনে মাত্র ২বার দাঁড়িয়ে পেশাব করেছেন। কিন্তু হাদিসের বর্ণনায় এসব কারনের কথা উল্লেখ নেই । শুধুমাত্র দাঁড়িয়ে পেশাব করার কথা আলোচিত হয়েছে। তো এই হাদিসের উপর আমল করে কি দাঁড়িয়ে পেশাব করাকে সুন্নাহ বলা যাবে ??? অনুরুপভাবে রসূলুল্লাহ (সঃ) ইহরাম অবস্থায় এবং রোযা অবস্থায় শিঙ্গা লাগিয়েছেন।
( সহীহ্ বুখারী, হা.নং- ১৯৩৮)
তাই বলে কি ইহরাম ও রোযা অবস্থায় শিঙ্গা লাগানোকে সুন্নাহ বলা যাবে ???
৬. কাজটি বৈধ একথা বুঝানোর জন্যও রসূলুল্লাহ (সঃ) অনেক কাজ করেছেন।যেমনঃতিনি একবার তার নাতনী উমামা বিনতে যয়নবকে কোলে নিয়ে নামায পড়িয়েছেন।( সহীহ্ বুখারী,হা. নং- ৫১৬)
আবার তিনি রোযা অবস্থায় তার এক স্ত্রীকে চুম্বন করেছেন ।
( সহীহ্ বুখারী ,হা.নং- ১৯২৮) ।
এই উভয় ঘটনাই হাদিসে এসেছে । এর দ্বারা রসূলুল্লাহ (সঃ) বুঝাতে চেয়েছেন যে, প্রয়োজনের ক্ষেত্রে শিশ্ত কোলে নিয়ে নামায পড়া বা পড়ানো যেতে পারে এবং রোযা অবস্থায় স্ত্রীকে চুম্বন করা বৈধ, এতে রোযার কোন ক্ষতি হবে না । তাই বলে কি সব সময় শিশ্ত কোলে নিয়ে নামায পড়ানোকে কিংবা রোযা অবস্থায় স্ত্রীকে চুম্বন করা সুন্নাহ বলা যাবে ?
উপর্যুক্ত আলোচনার দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, সহীহ হাদিসের দাবিদার " আহলে হাদীস " নামটিই সঠিক নয় । কারন রসূলুল্লাহ (সঃ) কোন বর্ননায়ই উম্মতকে হাদীস মানতে বলেন নাই , বলেছেন " সুন্নাহ " মানতে ।
তারপরও যারা নিজেদেরকে " আহলে হাদীস "বা কেউ শুধু সহীহ হাদিস মানে বলে দ্বাবী করে তাদের উচিৎ ১১টি বিবাহ করা, মহর ছাড়া বিবাহ করা, ইহরাম ও রোযা অবস্থায় শিঙ্গা লাগানো, রোযা অবস্থায় স্ত্রীকে চুম্বন করা, দাঁড়িয়ে পেশাব করা ইত্যাদিকে সুন্নাত মনে করে আমল করা ।
অনুরুপভাবে জীবনে মাত্র ৩দিন মসজিদে এসে তারাবীহ এর নামায পড়া , নামাযরত অবস্থায় কথা বলা , সালাম দেওয়া , সালামের উত্তর দেওয়া । কারন এগুলোও তো হাদিসে এসেছে । কিন্তু তারা এসব করবে না । তাহলে হাদীস মানার দাবীদার হয়ে এসব হাদিসের উপর আমল না করে কিভাবে তারা আহলে হাদীস হল ???
আসল কথা হলো, তারা নিজেদেরকে "আহলে হাদীস " বললেও বাস্তবে মুখবাজি( বাগাড়ম্বরি ) ছাড়া কিছুই না ।
অপর দিকে রসূলুল্লাহ (সঃ) যেহেতু উম্মতকে সুন্নাহ আঁকড়ে ধরতে বলেছেন তাই সকল মাযহাব অনুসারীগন হাদিসের শুধুমাত্র সুন্নাহ অংশের অনুসরন করি এবং নিজেদেরকে " আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আহ " বলে পরিচয় দিই । অর্থাৎ রসূলুল্লাহ (সঃ) এর সুন্নাত মানি এবং সাহাবায়ে কেরামের জামা'আতকে অনুসরন করি।

মুসলিম উম্মার স্বপ্নদ্রষ্টা হয়ে আবির্ভূত হওয়া আরেক তুর্কি বীর সুলতান আব্দুল হামিদ খান, এ শতকের মুসলিম তরুণেরা হয়তো জা...
22/09/2020

মুসলিম উম্মার স্বপ্নদ্রষ্টা হয়ে আবির্ভূত হওয়া আরেক তুর্কি বীর সুলতান আব্দুল হামিদ খান, এ শতকের মুসলিম তরুণেরা হয়তো জানেনা কে ছিলেন সুলতান আব্দুল হামিদ খান, ইসলামের জন্য কি বা তার অবদান ছিল,

আজ ২১ সেপ্টেম্বর, ১৮৪২ সালের আজকের দিনেই
ইস্তাম্বুলের তোপকাপি প্রাসাদে জন্মগ্রহণ করেন মুসলিম উম্মার মহান অভিভাবক, উসমানীয় সাম্রাজ্যের ৩৪ তম মহান সুলতান, খলিফাতুল মুসলিমিন,খাদেমুল হারামাইন শরিফাইন, খায়সার ই রুম, আস সুলতান আব্দুল হামিদ আসসানি (রহ.)

জেনে নেয়া যাক তার সম্পর্কে কিছু কথাঃ

ইহুদিরা যখন জেরুজালেমে হস্তান্তরের জন্য সুলতান দ্বিতীয় আব্দুল হামিদ খানকে ১৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দিতে চেয়েছিল তখন সুলতান তাদের বলেছিলেন,
" সমগ্র পৃথিবীর সমুদয় স্বর্ণও যদি আমাকে দেওয়া হয় তারপরও মুসলিম বিশ্বের একচুল পরিমান মাটিও আমি ছাড় দিব না!! "

যতদিন আমি বেচে আছি ততদিন ফিলিস্তিনে ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে না। আমি এটা হতে দিব না। আমরা আল কুদস রক্তদিয়ে অর্জন করেছি, একমাত্র রক্ত দিয়েই আল কুদস বিসর্জন সম্ভব!! "

সেইজন্যই ইহুদিবাদ ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা থিউডর হার্জেল বলেছিল,
" যেদিন সুলতান আব্দুল হামিদ মৃত্যুবরণ করবে সেদিন হবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্মদিন!! "

প্রখ্যাত ব্রিটিশ সমাজবিজ্ঞানী আর্লন্ড টয়েনবি লিখেন,“ সুলতান আব্দুল হামিদের ইসলামি রাজনীতির উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বের মুসলমানদের এক পতাকার নিচে একত্রিত করা। নিঃসন্দেহে যা ছিল মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের ঐপনিবেশিক শক্তিগুলোর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এক পাল্টা শক্তিশালী প্রতিরোধী পদক্ষেপ।” তাকে নিয়ে ইউরোপিয়রা এত বেশী পরিমাণে লিখেছে যে, সমকালীন ইতিহাসে তো বটেই, সুদীর্ঘ সাড়ে চৌদ্দশত বছরের ইতিহাসে অন্য কোন মুসলিম শাসককে নিয়ে তারা ততটা লেখেনি। যার গুটিকয়েকটি ছাড়া সবগুলোই অপবাদ মিথ্যাচার ও প্রপাগাণ্ডায় পূর্ণ।

সুলতান আব্দুল হামিদ খান বলেছিলেন "যদি ওসমানী ওরা পবিত্র ভূমি প্যালেস্টাইন থেকে সরে যায় তাহলে কেয়ামত পর্যন্ত ফিলিস্তিনের রক্তপাত বন্ধ হবে" না যার বাস্তবতা আমরা দেখছি

" ইউরোপের সমস্ত মানুষের বুদ্ধিমত্তার ৯০%-ই ছিলো আবদুল হামিদের। ০৫% আমার নিজের এবং বাকি ০৫% সমস্ত ইউরোপবাসীর!!!"

-- জার্মান চ্যান্সেলর অটোভন বিসমার্ক।

"শুনেছিলাম, সুলতান আবদুল হামিদ খান যখন তার লাঠি দিয়ে কৃষ্ণ সাগরে আঘাত করেন, তখন তার প্রভাবে ভূমধ্যসাগরও উত্তাল হয়ে ওঠে। আজ এই কথার মর্ম বুঝলাম।"

-- ইংরেজ রাষ্ট্রদূত লর্ড উইলিয়াম।

আল্লাহ সুলতানকে জান্নাতের উচুঁ মাকাম দান করুন। আমিন

________________________________
(সুলতান আব্দুল হামিদ খান এর জীবনী নিয়ে সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত তুর্কি ধারাবাহিক সিরিয়াল #পায়িতাথ_আবদুল_হামিদ সিরিজটি দেখতে পারেন)

ইন্না লিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রজিউন।শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমাদ শফী রহঃ ইন্তেকাল করেছেন।আল্লাহ তা'আলা হযরতকে জান্নাত...
18/09/2020

ইন্না লিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রজিউন।
শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমাদ শফী রহঃ ইন্তেকাল করেছেন।
আল্লাহ তা'আলা হযরতকে জান্নাতের আ'লা মাকাম দান করুন। অামিন🤲🤲

একটি ঐতিহাসিক ছবি। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ নিয়ে শামসুল উলামা হযরত আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবল...
18/09/2020

একটি ঐতিহাসিক ছবি। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ নিয়ে শামসুল উলামা হযরত আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলা (র.)’র সভাপতিত্বে আয়োজিত সিলেটের কোর্ট পয়েন্টে সর্বদলীয় জনসমাবেশে বসা (ডান দিক থেকে) জামানার মুজাদ্দিদ শামসুল উলামা হযরত আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলা(র.), সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমান ও প্রিন্সিপাল মাওলানা হাবিবুর রহমান ছাহেব।

 #কোথায় যাচ্ছে মুসলিম সমাজ   ???গায়ে হলুদে কন্যা নিজ বন্ধুদের নিয়ে বাইক শো করেছে শহরের বুকে! ঘটনাটি ঘটেছে খুলনার বিভাগের...
25/08/2020

#কোথায় যাচ্ছে মুসলিম সমাজ ???
গায়ে হলুদে কন্যা নিজ বন্ধুদের নিয়ে বাইক শো করেছে শহরের বুকে!

ঘটনাটি ঘটেছে খুলনার বিভাগের যশোর জেলায়। মেয়েকে সবাই ড্রিমি আপু বলে ডাকে।
দু'দিন আগে মেয়ের গায়ে হলুদের দিন ছিল।সেদিন কন্যা নিজে মোটরসাইকেল চালিয়ে (জোড়ায় জোড়ায়) যশোর শহর প্রদক্ষিণ করে।

মুসলিম সমাজে এমন রীতিনীতি সত্যি দুঃখজনক !
আজ সে করেছে আগামীকাল আরেকজন করবে ।

মনে আছে ১ বছর আগে একজন নারী বিয়েতে বরকে আনতে গিয়েছিল বরের বাড়ি !
ঘটনাটি নিয়ে হয়েছিল ব্যাপক সমালোচনা ।

এসব ঘটনায় যখন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা বাধা দিতে যাবে তখনই নারীবাদীরা নারী অধিকার বলে তাদের উস্কানি দিবে। আর এসব অবুঝ অবাধ্য মেয়েরা হয়ে উঠবে নাস্তিক ।

তাই আসুন আমরা এরকম সকল ঘটনার প্রতিবাদ করি।সোচ্চার হই। মুসলিম সমাজ যেন অধঃপতনে না যায় সেদিকে খেয়াল করি ।
কালেক্ট পোস্ট

 #জেনে_নিই_ফজরের_সালাতের_১০টি_ফজিলত*এগুলো জানার পর কারো আর ফজর সালাতেে গাফেলতি, অলসতা আসবেনা... ইনশাআল্লাহ*১.ফজরের সালাত...
25/08/2020

#জেনে_নিই_ফজরের_সালাতের_১০টি_ফজিলত*
এগুলো জানার পর কারো আর ফজর সালাতেে গাফেলতি, অলসতা আসবেনা... ইনশাআল্লাহ
*১.ফজরের সালাত মুমিন ও মুনাফিকের মধ্যে পার্থক্যকারী,কেননা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, '"মুনাফিকের জন্য ফজর সালাত আদায় কষ্টকর""*
(বুখারী ৬৫৭,৬৪৪,২৪২০,৭২২৪...মুসলিম--৬৬১)
*২.রাসূল (সাঃ) বলেন, "যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করে, সে ব্যক্তি ঐ দিন আল্লাহর জিম্মায় চলে যায়।অর্থাৎ স্বয়ং আল্লাহ তালা ঐ ব্যক্তির দায়িত্ব নেন।*
(সহিহ মুসলিম,তিরমিজি--২১৮৪)
*৩.* রাসূল (সাঃ) বলেছেন, *" যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করবে,আল্লাহর ফেরেশতাগন আল্লাহর কাছে ঐ ব্যক্তিকে ভালো মানুষ হিসেবে সাক্ষী দিবে।*
(বুখারী-মুসলিম)
*৪.* রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, *'"যে ব্যক্তি ফজর সালাত জামাতের সাথে আদায় করে,আল্লাহতালা তার আমলে দাঁড়িয়ে সারারাত নফল নামাজ আদায়ের সওয়াব দিয়ে দেন!*
(সহিহ মুসলিম-১০৯৬)
*৫.* রাসূল সাঃ বলেছেন, *"" যে ব্যক্তি ভোরে হেঁটে হেঁটে ফজরের সালাত আদায়ের জন্য মসজিদে প্রবেশ করবে,আল্লাহতালা কিয়ামতের দিন তার জন্য পরিপূর্ণ আলো দান করবেন।*
(আবু দাউদ --৪৯৪,,,,তিরমীযি)
*৬.যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবচেয়ে বড় নিয়ামত দান করবেন।অথাৎ সে আল্লাহর দিদার লাভ করবে, এবং জান্নাতি ঐ ব্যক্তি আল্লাহকে পূর্নিমার রাতের আকাশের চাঁদের মত দেখবে।*(বুখারী-৫৭৩)
*৭.যে নিয়মিত ফজরের সালাত আদায় করবে,সে কখোনোই জাহান্নামে প্রবেশ করবেনা।*
(সহিহ মুসলিম ৬৩৪)
*৮.ফজরের সালাত আদায়কারী,রাসূল (সাঃ) এর বরকতের দোয়া লাভ করবেন।*
(সুনানে আবু দাউদ,মুসনাদে আহমাদ)
*৯.ফজরের দু রাকাত ফরজ সালাত, দুনিয়া ও তার মাঝে যা কিছু আছে তারচেয়ে উত্তম।*
(সহিহ মুসলিম--১২৪০)
*১০..ফজরের সালাত আদায়ের ফলে ব্যক্তির মন ফুরফুরে,প্রফুল্ল হয়ে যায়।*
(সহিহ বুখারী, সহিহ মুসলিম)
সুবহানআল্লাহ......আল্লাহর আমাদের উপরোক্ত সব নিয়ামতের ভাগীদার করুন
আমিন।

 #দাফনের_সুন্নত_তরিকা_ও__________________________কবরের_চারপাশে_খুঁটি_পুঁতে_চার_কুল_পড়ার__শরয়ী_বিধান(১) লাশের খাটের মাথ...
17/08/2020

#দাফনের_সুন্নত_তরিকা_ও__________________________কবরের_চারপাশে_খুঁটি_পুঁতে_চার_কুল_পড়ার__শরয়ী_বিধান

(১) লাশের খাটের মাথার দিক উত্তরমুখী করে কবরের পশ্চিম পাশে রাখবে। অতঃপর তিন বা চার জন ব্যক্তি কবরে নেমে কেবলামুখী হয়ে খাট থেকে মৃত ব্যক্তিকে হাতে করে মাইয়েতের বুক এবং চেহারা কেবলামুখী করে ডান কাতে শোয়াবে। সাবধান ! মাইয়েতকে কবরে চিৎ করে শুইয়ে শুধু চেহারা কেবলার দিকে ফিরিয়ে দেয়া যাবেনা বরং মাইয়েতের সিনা এবং চেহারা উভয়টা কেবলামুখী করে রাখতে হবে। মৃতকে কিবলা মুখী করে ডান কাতে শোয়ানো সুন্নতে মুয়াক্কাদা। অতঃপর গর্তের মুখটি বাঁশ ইত্যাদি দ্বারা বন্ধ করে সম্পূর্ণ কবর মাটি দ্বারা ভরে দিবে। এভাবে মৃত কে রাখা সুন্নত।
(২) মৃত ব্যক্তিকে কবরে রাখার সময় এই দোয়া পড়া بسم الله وعلى مله رسول الله
উচ্চারণ বিসমিল্লাহি ওআলা মিল্লাতি রাসুলিল্লাহ
(৩) মাইয়াতকে কবরে ডান কাতে সুন্নত মোতাবেক শোয়াতে কোন অসুবিধা হলে বাইরে থেকে শক্ত মাটি কিংবা কাঁচা ইট ( যে ইট পোড়ানো হয়নি ) এনে মাথা ও পিঠের নিচে দিতে হবে।
(৪) মাইয়াতকে কবরে রাখার পর কাপনের বাঁধন গুলো খুলে দিতে হবে।
(৫) দাফন ক্ষেত্রে উপস্থিত সকলেই উভয় হাতে তিন তিন মুষ্টি মাটি দিবে এবং মাথার দিক থেকে দেয়া মুস্তাহাব। মাটি দেওয়ার সময় এই দোয়া পড়া।
منها خلقناكم وفيها نعيدكم ومنها نخرجكم تاره اخرى
উচ্চারণ মিনহা খালাকনাকুম ওফীহা নূয়ীদুকুম ওমিনহা নুখরিজুকুম তারাতান উখরা ।
(৬) দাফনের পর কিছুক্ষণ কবরের নিকট অপেক্ষা করা, মৃত ব্যক্তির মাগফিরাত ও ফেরেশতাদের প্রশ্নোত্তর সহজ হওয়ার জন্য দুআ করা সুন্নত ।
(৭) মাথার দিকে দাঁড়িয়ে সূরায়ে বাকারার প্রথম তিন আয়াত এবং পায়ের দিকে শেষ তিন আয়াত তেলাওয়াত করা মোস্তাহাব।
#বিঃ_দ্রঃ আমাদের দেশে কবরের চার পাশে চারটি খুঁটি পুঁতে ঐ খুঁটি গুলো ধরে চার কুল পড়ার যে প্রচলন রয়েছে তা কোরআন এবং হাদীসে এর কোন ভিত্তি নেই।
#সম্ভবত চার কুল পড়ার রেওয়াজ সবাই এইজন্য চালু করলো যে, সবাইতো আর সূরা বাকারার প্রথম এবং শেষ আয়াত মুখস্থ পারো না, তাই তারা সূরায়ে বাকারা স্থলে চার কুল পড়া আরম্ভ করলো। কেননা চার কুল তো সবাই মুখস্থ পড়তে পারে, এটা মনগড়া ভিত্তিহীন। এমন মনগড়া ভিত্তিহীন কথা শরীয়ত সাপোর্ট করে না। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক।

(৮) কবরকে উটের কুজের মত ঢালু করা, খুব উঁচু এবং পাকা না করা।
(৯) কবরের উপর পানি ছিটিয়ে দেয়া।

একটি ভুল প্রচারের নিরসনঃ-গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নয়। _______________সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা...
16/08/2020

একটি ভুল প্রচারের নিরসনঃ-

গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নয়।
_______________
সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া।

এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে।

গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে।

সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক।

আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক।

গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া।

এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন।

আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না-
এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা।

বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল।

গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত।

তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন।

কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন।

মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ।

এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন।

আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি।

গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল।

মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত।

এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি॥

[ যত পরিমানে সম্ভব পোস্ট টি কপি করুন বা শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন]
সংগৃহিত

একদিন নবী করিম (সাঃ)-এর একজন সাহাবী মারা গেলেন। রাসূল পাক (সাঃ) উনার জানাজা পড়ালেনI তারপর একদল সাহাবী মৃতদেহ কবর দেয়ার...
15/08/2020

একদিন নবী করিম (সাঃ)-এর একজন সাহাবী মারা গেলেন। রাসূল পাক (সাঃ) উনার জানাজা পড়ালেনI তারপর একদল সাহাবী মৃতদেহ কবর দেয়ার জন্য কবরস্থানে নিয়ে আসলেনI সবার সাথে আমাদের নবী করিমও (সাঃ) হেঁটে হেঁটে আসলেনI

দুই জন সাহাবী কবর খুঁড়তে শুরু করলেনI
সবাই মৃত দেহকে ঘিরে বসে আছেনI
কবর খনন শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছেনI
সবাই চুপচাপ, নীরব ও শান্ত একটি পরিস্থিতিI

নবীজি গভীর মনোযোগ দিয়ে কবর খোঁড়া দেখছিলেন একটু পর সবার দিকে তাঁকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, "তোমরা কি জানো, মানুষ মারা যাওয়ার পর, তাঁর আত্মার কি হয় ?"

সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে নবীজি কে বললেন,
-ইয়া রাসূলুল্লাহ ! আমাদেরকে বলুনI

নবীজি একটু চুপ করে থাকলেনI সবাই উনার কাছে এসে ঘিরে বসলেনI মৃত্যুর পর আত্মার কি হয়, এই তথ্য তাঁদের জানা ছিল নাI আজ সেটা নবীজির মুখে শুনবেনI কত বড় সৌভাগ্যI শুনার জন্য সবাই অধীর আগ্রহে নবীজির কাছে এসে বসলেনI

তিনি একবার কবরের দিকে তাকিয়ে মাথাটা তুলে আকাশের দিকে তাকালেন
তারপর তিনি গল্পের মত করে বলতে শুরু করলেনI

"শুনো, যখন মানুষ একেবারেই মৃত্যু শয্যায়, তখন সে মৃত্যুর ফেরেস্তাকে দেখে ভয় পেয়ে যায়I কিন্তু যে বিশ্বাসী ও ভালো মানুষ তাকে মৃত্যুর ফেরেস্তা হাসি মুখে সালাম দেনI তাকে অভয় দেন এবং মাথার পাশে এসে ধীরে ও যত্ন করে বসেনI তারপর মৃত প্রায় মানুষটির দিকে তাকিয়ে বলেন,
-হে পবিত্র আত্মা ! তুমি তোমার পালনকর্তার ক্ষমা ও ভালোবাসা গ্রহণ করো এবং এই দেহ থেকে বের হয়ে আসোI

মুমিনের আত্মা যখন বের হয়ে আসে তখন সে কোন ধরণের ব্যথা ও বেদনা অনুভব করে নাI
নবী আরো একটু ভালো করে উদাহরণ দিয়ে বললেন,
-মনে করো একটা পানির জগ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর উপর থেকে এক ফোঁটা পানি যেমন নিঃশব্দে উপর থেকে নিচে নেমে আসে ঠিক তেমনি নীরবে ও কষ্ট ছাড়াই আত্মাটি তার দেহ থেকে বের হয়ে আসেI
সেই সময় দুইজন অন্য ফেরেস্তা বেহেস্ত থেকে খুব সুগন্ধি মাখানো একটা নরম সুতার সাদা চাদর নিয়ে আসেন এবং তারা আত্মাটিকে সেই চাদরে আবৃত করে আকাশের দিকে নিয়ে যান I

তারা যখন আকাশে পৌঁছেন তখন অন্য ফেরেস্তারা সেই আত্মাটিকে দেখার জন্য এগিয়ে আসেনI
কাছে এসে সবাই বলেন, সুবহানাল্লাহ ! কত সুন্দর আত্মা, কি সুন্দর তার ঘ্রান !
তারপর সবাই জানতে চান,
-এই আত্মাটি কার ?
উত্তরে আত্মা বহনকারী ফেরেস্তারা বলেন,
-উনি হলেন, "ফুলান ইবনে ফুলান"
(নবী আরবিতে বলেছেন, বাংলায় হলো, "অমুকের সন্তান অমুক" )
বাকি ফেরেস্তাগন তখন আত্মাটিকে সালাম দেয়, তারপর আবার জিজ্ঞেস করে,
-উনি কি করেছেন ? উনার আত্মায় এতো সুঘ্রাণ কেন ?
আত্মা বহন কারী ফেরেস্তা গন তখন বলেন,
-আমরা শুনেছি মানুষজন নিচে বলা-বলি করছে, উনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন, আল্লাহর ভালো বান্দা, অনেক দয়ালু, মানুষের অনেক উপকার করেছেন I

এতটুকু বলার পর নবী একটু থামলেনI

তারপর সবার দিকে ভালো করে দৃষ্টি দিয়ে, উনার কণ্ঠটা একটু বাড়িয়ে বললেন, এই কারণেই বলছি, সাবধান ! তোমরা কিন্তু মানুষের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবে নাI

তুমি মারা যাওয়ার পর মানুষ তোমার সম্পর্কে যা যা বলবে, এই আত্মা বহনকারী ফেরেস্তারাও আকাশে গিয়ে ঠিক একই কথা অন্যদেরকে বলবেI

এই কথা বলে তিনি আবার একটু চুপ করলেন, কবরটার দিকে দৃষ্টি দিলেনI

আবার বলতে শুরু করলেনI

এই সময় মানুষ যখন পৃথিবীতে মৃত দেহকে কবর দেয়ার জন্য গোসল দিয়ে প্রস্তুত করবে তখন আল্লাহ তা'আলা আত্মা বহনকারী ফেরেশতাদেরকে বলবেন, "যাও, এখন তোমরা আবার এই আত্মাকে তার শরীরে দিয়ে আসো, মানুষকে আমি মাটি থেকে বানিয়েছি, মাটির দেহেই তার আত্মাকে আবার রেখে আসো I সময় হলে তাকে আমি আবার পুনরায় জীবন দিবো I"

তারপর মৃতদেহকে কবরে রেখে যাওয়ার পর দুইজন ফেরেস্তা আসবেনI তাদের নাম মুনকার ও নাকিরI
তারা মৃতের সৃষ্টিকর্তা, তার ধর্ম ও নবী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করবেন I

মুনকার নাকির চলে যাওয়ার পর,
আত্মাটি আবার অন্ধকার কবরে একাকী হয়ে যাবেI
সে এক ধরণের অজানা আশংকায় অপেক্ষা করবেI কোথায় আছে? কি করবে? এক অনিশ্চয়তা এসে তাকে ঘিরে ধরবেI

এমন সময় সে দেখবে, খুব সুন্দর একজন তার কবরে তার সাথে দেখা করতে এসেছেনI
তাঁকে দেখার পর আত্মাটি ভীষণ মুগ্ধ হবেI এতো মায়াবী ও সুন্দর তার চেহারা, সে জীবনে কোনদিন দেখেনিI

আত্মাটি তাকে দেখে জিজ্ঞেস করবে,
-তুমি কে ?
সেই লোকটি বলবে,
-আমি তোমার জন্য অনেক বড় সু- সংবাদ নিয়ে এসেছি, তুমি দুনিয়ার পরীক্ষায় উর্তীর্ণ হয়েছো, তোমার জন্য আল্লাহ তা'আলা জান্নাতের ব্যবস্থা করেছেন, তুমি কি সেটা একটু দেখতে চাও?
আত্মাটি ভীষণ খুশি হয়ে বলবে,
-অবশ্যই আমি দেখতে চাই, আমাকে একটু জান্নাত দেখাওI
লোকটি বলবে,
-তোমার ডান দিকে তাকাওI
আত্মাটি ডানে তাকিয়ে দেখবে কবরের দেয়ালটি সেখানে আর নেইI সেই দেয়ালের দরজা দিয়ে অনেক দূরে সুন্দর বেহেস্ত দেখা যাচ্ছেI
বেহেস্তের এই রূপ দেখে আত্মাটি অনেক মুগ্ধ হবে ও প্রশান্তি লাভ করবেI
এবং সেখানে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে লোকটিকে জিজ্ঞেস করবে,
-আমি সেখানে কখন যাবো? কিভাবে যাবো?
লোকটি মৃদু হেসে বলবেন,
- যখন সময় হবে, তখনই তুমি সেখানে যাবে ও থাকবেI আপাততঃ শেষ দিবস পর্যন্ত তোমাকে অপেক্ষা করতে হবেI ভয় পেও নাI আমি তোমার সাথেই আছিI তোমাকে আমি সেইদিন পর্যন্ত সঙ্গ দিবোI

আত্মাটি তখন তাকে আবারো জিজ্ঞেস করবে,
-কিন্তু তুমি কে ?
তখন লোকটি বলবে,
-আমি তোমার এতদিনের আমল, পৃথিবীতে তোমার সব ভালো কাজের, তোমার সব পুণ্যের রূপ আমি, আজ তুমি আমাকে একজন সঙ্গীর মত করে দেখছোI আমাকে আল্লাহ তা'আলা তোমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্যই এখানে পাঠিয়েছেনI
এই কথা বলে, লোকটি আত্মাটির উপর যত্ন করে হাত বুলিয়ে দিবেন
এবং বলবেন,
-হে পবিত্র আত্মা ! এখন তুমি শান্তিতে ঘুমাওI নিশ্চিন্তে বিশ্রাম নাওI

এই কথা বলার পর, আত্মাটি এক নজরে বেহেস্তের দিকে তাঁকিয়ে থাকবে এবং একসময় এই তাকানো অবস্থায় গভীর প্রশান্তিতে ঘুমিয়ে পড়বেI

নবীজি এতটুকু বলে আবার একটু থামলেনI
সাহাবীরা তখন গায়ের কাপড় দিয়ে ভেজা চোখ মুছলেনI

(বুখারী ও মুসনাদের দুইটি হাদিস অবলম্বনে)

আল্লাহ আমাদের পবিত্র আত্মা হওয়ার তাওফিক দান করুন.........আমীন।

দয়া করে কেউই আমীন না লিখে যাবেন না।

15/08/2020
জেনে রাখো, রাসূল (সাঃ) কে পরিপূর্ণ ভাবে অনুসরণ করার মাধ্যমেই আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন। "নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাকারী,দয়...
20/04/2020

জেনে রাখো, রাসূল (সাঃ) কে পরিপূর্ণ ভাবে অনুসরণ করার মাধ্যমেই আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন। "নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাকারী,দয়ালু।
------সূরাঃ আল ইমরান
------আয়াতঃ ৩১

27/03/2020

জ্ঞান-বিজ্ঞানে মুসলিমগণের অবদান।
আলোচক ঃ মুফতি বদরুজ্জামান রিয়াদ

হে আমার পালনকর্তা তুমি আমাদের ভবিষ্যৎ জন্য রহমতে ভান্ডার খুলিয়া দিন আমিন
27/03/2020

হে আমার পালনকর্তা তুমি আমাদের ভবিষ্যৎ জন্য রহমতে ভান্ডার খুলিয়া দিন আমিন

26/03/2020

করোনা মোকাবিলায়,
মাশরাফীর বুদ্ধিতে ৩০ লাখ ১৫ হাজার টাকাক তুলেছেন ক্রিকেটাররা।

Address

Jagannathpur
3060

Telephone

+8801778132569

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rafi HD Media /ইসলামিক পেইজ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category


Other Media in Jagannathpur

Show All

You may also like