M.A.Hakim ukil 1

M.A.Hakim ukil 1 ভুল পথে চলে করেছি যে পাপ,,,
আল্লাহ আমায় তুমি করে দাও মাপ�আমিন�

রিহ্যাব নিয়ে খুব লিখতে ইচ্ছে করে।সবাই ভাবে রিহ্যাবে শুধু নেশাগ্রস্ত লোকেই যায়।এই ধারণা কতটা ভুল,আমি রিহ্যাবে না গেলে জ...
27/11/2024

রিহ্যাব নিয়ে খুব লিখতে ইচ্ছে করে।

সবাই ভাবে রিহ্যাবে শুধু নেশাগ্রস্ত লোকেই যায়।
এই ধারণা কতটা ভুল,আমি রিহ্যাবে না গেলে জানতাম না।

আমার সঙ্গে কোথাও গেলেই সবাই কেন জানি কথা বলতে চলে আসে, জানি না হয়তো আমার চেহারা এমন।

তো একটা মেয়ে নাম জয়ন্তী, তাঁর বর তাকে রিহ্যাবে দিয়ে গিয়েছে,ওর বর একটা বায়িং হাউজে জব করে,সে নারী আসক্ত।তাই ওকে মেরে এখানে রেখে গিয়েছে।
দুই বছর সে এই আপন রিহ্যাবে। এদের দরকার টাকা,ওর বর টাকা দেয়,ওকে ওষুধ খাইয়ে পাগল বানিয়ে রেখেছে,ওর বাবা নাই,মা ভাইদের সঙ্গে ফ্রান্স থাকে।

আরেকজনের সঙ্গে কথা হয়েছে সেই মেয়ের বাবা,মা কেউই নাই।এক ভাই এক বোন।ও ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি থেকে MBA করা।ওর ভাই ওকে সম্পত্তির জন্য এই রিহ্যাবে রেখে গিয়েছে।এত সুন্দর করে কথা বলে মেয়েটা।

আমাকে শুধু বলেছিলো,আপু আপনার বাবার,দাদাদের এত ক্ষমতা আমাকে বের করে দেন। আমি চাকরি করে আপনার টাকা শোধ করে দিব।

আরেকটা মেয়ে ছিল পরীর মতো সুন্দর।ও মাত্র ইন্টারে পড়ে,এই রিহ্যাবের এক লোক ওকে ধর্ষণ ও করে যাচ্ছে।কি যেনো বলেছিলো নাম টা।

আমি যখন চলে আসব, বারবার কান্না করে বলেছিলো,আপু আমাকে নিয়ে যান। আমি আপনার বাসার কাজের মেয়ে হয়ে থাকব।

ওর মা সৎ মা।মুগদা বাসা।

এখন এতো ক্রাইম রিহ্যাব, বৃদ্ধাশ্রম গুলোতে। যতক্ষন না মিডিয়ায় আসবে ততক্ষন কেউই এইসব বন্ধ করতে পারবে না।

আমি এমনেই নিজের পরিবারের সবার জীবন নিয়ে বাঁচতেছি না।

বাচ্চা একটা মেয়েকে ধর্ষণ করে যাচ্ছে।আমরা কিছু করতে পারতেছি না।

আমি আব্বুকে বলছি, আব্বু বলে তুই নিজে বাঁচ মা।আর কোনো ক্রাইম এর বিরুদ্ধে লিখিস না।

মানুষ কতো খারাপ হয়। সবাই নিজে বাঁচতে চায়।কেউই অন্যকে সাহায্য করতে চায় না। ফেসবুকে হুজুর সেজে স্ট্যাটাস দেয় অথচ এরাই ধর্ষণ করে বেশি।

এই মেয়েটাকে কেউ যদি বাঁচাতে পারতো?

আপন রিহ্যাব শ্যামলী।

আমার কেন জানি মনে হচ্ছে সবই আল্লাহর ইচ্ছা।ওনি আমাকে রিহ্যাব পর্যন্ত নিয়েছে এই ক্রাইম গুলো দেখাতে।
কবে না জানি, খুন হয়ে যাই।

আমি অলরেডি তিনটা কেইস করেছি। নড়িয়া থানা, শরীয়তপুর একটা, যাত্রাবাড়ী থানায়1860,Rab 3 শাহজাহানপুর একটা।

শুধু যাত্রাবাড়ী থানার কেইস নাম্বার জানি।১৮৬০ কেইস নাম্বার।

আমাকে রিহ্যাবে দিয়েছিলো আমার কাজিন, আমার বাবা সেজে, ফোন করে।
আমাদের পরিবার এত বিশাল লোকেরা বুঝে নাই,টাকার জন্য নিয়ে গিয়েছে।

গত ৩/১১/২০২৪ রিহ্যাবের লোকেরা আমাকে যাত্রাবাড়ী থেকে তুলে নিয়ে যায়।
৫/১১/২০২৪ আমার স্বামী আর বাবা আমাকে গিয়ে নিয়ে আসে।
আমি অন্ত্বঃসত্ত্বা তিন মাসের। বুঝতে পারছেন আমার অবস্থা।

লিখেছেন : hafizaa afroz bablee from dse group.

পোস্ট টি বেশী বেশী শেয়ারে অনেকেই রিহ্যাবের আসল চেহেরা সবার নজরে আসবে। ব্যাপার টা নিয়ে মানুষ ভাববে৷
https://www.facebook.com/m.a.hakimukil1?mibextid=ZbWKwL

এই مخটা দেখে কবরের চাপের কথা মনে পড়লো 😭মৃত্যু কখন কার আসবে কেউ জানে না,অত্যন্ত বেদনাদায়ক, বিহারের ব্রাউনী স্টেশনে,ইঞ্জ...
17/11/2024

এই مخটা দেখে কবরের চাপের কথা মনে পড়লো 😭
মৃত্যু কখন কার আসবে কেউ জানে না,অত্যন্ত বেদনাদায়ক, বিহারের ব্রাউনী স্টেশনে,
ইঞ্জিনের সাথে বগির সংযোগ করার সময় সেকেন্ডের মধ্যে এই রেলকর্মীর মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে,,😭😭 ゚

ফেরেশতাদের আমীন -এর সঙ্গে মুসল্লির আমীন মিলে গেলে- তার পেছনের গোনাহ গুলো মাফ করে দেওয়া হবে । সুবহানাল্লাহ
17/11/2024

ফেরেশতাদের আমীন -এর সঙ্গে মুসল্লির আমীন মিলে গেলে- তার পেছনের গোনাহ গুলো মাফ করে দেওয়া হবে । সুবহানাল্লাহ

12/11/2024

ভা র ত তুই চুপ কর
ভারত আমাদের জনগণের সাথে যে অমানবিক ও অন্যায় আচরণ করেছে, আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে অপমানিত ও পদদলিত তথা অস্বীকার করেছে ভারতকে তার মাশুল কড়ায় গন্ডায় শোধ করতে হবে। এবং সেই উদ্যোগ বর্তমান সরকার থেকেই শুরু করতে হবে যেন, পরবর্তী সরকারগুলো সেই উদ্যোগ থেকে সরে আসতে না পারে।
ভারতীয় রাজনীতিক তথা নীতি নির্ধারকদের যুক্তি হলো ভারতীয় সৈন্যরা পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে মুক্ত করেছে। এমন দাবি মোটেই সত্যি নয়। ভারত আমাদেরকে সাহায্য করেছে, কিন্তু স্বাধীন করে নি। সাহায্য করা আর স্বাধীন করা এক কথা নয়। আমরাই আমাদের দেশকে স্বাধীন করেছি।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বাংলাদেশের সংখ্যাগুরু মানুষের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও স্বকীয়তা, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখন্ডতা সংরক্ষণে ভারতের সাথে শক্ত অবস্থানে যেতে হবে। বিশেষত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সব প্রাপ্তি ও কৃতিত্বকে ভারত তার নিজের হিসেবে জাহির করে কেবল আমাদের অপরিসীম ত্যাগ-তিতিক্ষা ও অবদানকেই নয়, প্রাকারন্তে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সমুদয় ফসল তথা স্বাধীনতাকেও অস্বীকার করছে। ভারত একদিকে আমাদের দেশকে স্বাধীন হিসেবে স্বীকার করছে, অন্যদিকে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ফসল বিজয়কে তার বিজয় এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধকে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হিসেবে দাবি করে ১৬ ডিসেম্বরের আমাদের বিজয় দিবসকে ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে পালন করার ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে। ভারতের এ ধরনের দ্বিচারিতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে কেবল অপমানই নয়, ভারতকে অবশ্যই এমন মিথ্যাচার ও নির্লজ্জতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
১৯৭১ সনে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদেরই বীরপুরুষ অসীম সাহসী দেশপ্রেমিক মেজর জিয়াউর রহমান। তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বসে থাকেন নি, সরাসরি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। আমরাই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছি এবং আমাদের চালিয়ে যাওয়া নয় মাস যুদ্ধ শেষে আমাদের চাপে পড়েই তারা ১৬ ডিসেম্বর আমাদের মাটিতে ঢাকায় আত্মসমর্পণ করে। শেষদিকে মাত্র ৩ ডিসেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় সৈন্যরা যুদ্ধ করে। আমরা চাই নি ভারত আমাদের যুদ্ধে অংশ নিক। ভারতে আশ্রিত প্রবাসী সরকারের পক্ষ থেকেও ভারত সরকারকে সামরিকভাবে সাহায্য করার কোন আমন্ত্রণ জানানো হয় নি। এমন কোন দলিল ভারত দেখাতে পারবে না। এটা ছিল কুচক্রী ইন্দিরার নোংরা হস্তক্ষেপ। এমন হস্তক্ষেপকে পুঁজি করে ভারত এখন আমাদের পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আমাদের বিজয়কে তার যুদ্ধ ও বিজয় হিসেবে দাবি করছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
ভারতের সাথে তথাকথিত বন্ধুত্বপূর্ণ বজায় রাখার জন্য ভারতের পক্ষ থেকে যে কান্নাকাটি চলছে সেই সম্পর্কের বিষয়ে খুব সাবধানে ভাবতে হবে। কারো ভয়ে কিংবা চাপের মুখে ভারতের মতো তস্করের সাথে সম্পর্ক বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক মানুষ চায় না।
এই দুরূহ কাজে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে সাহসিকতার সাথে এগিয়ে যেতে হবে। এই কাজে ভারতকে ভয় পাবার কোন কারণ নেই। বাংলাদেশের ২০ কোটি মানুষ এবং সারা দুনিয়াব্যাপী কোটি কোটি বন্ধু ও শুভানুধ্যায়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারের পিছনে পর্বতের মতো দাঁড়িয়ে আছে। এই কাজে দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোও তার সাথে থাকবে। আমাদের সন্তানসম ছাত্রজনতা চরম ত্যাগের মাধ্যমে যে বিজয়ের সূচনা করেছেন, তা যেন কোনভাবেই স্বার্থের চোরবালিতে হারিয়ে না যায়, যেন মূর্তিপূজারী ভারত এবং তার তাবেদাররা আমাদেরকে আবার গোলাম করতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে হুঁশিয়ার থাকতে হবে।

বিয়ের উপযুক্ত মেয়েদের ফ্যামেলির উদ্দেশ্যে বলছি। আপনার মেয়েটাকে টাকা ওয়ালার সঙ্গে নয়, একজন মানুষের সঙ্গে বিয়ে দিন। ছেলে ক...
11/11/2024

বিয়ের উপযুক্ত মেয়েদের ফ্যামেলির উদ্দেশ্যে বলছি। আপনার মেয়েটাকে টাকা ওয়ালার সঙ্গে নয়, একজন মানুষের সঙ্গে বিয়ে দিন। ছেলে কি চাকরি করে, কত টাকা বেতন পায়। এটা দেখার আগে দেখুন , দ্বীনদারি আর চরিত্র।
মা বোনদেরকে বলছি,,,,,😢 কখনো টাকা ওয়ালা সুন্দর স্মার্ট ছেলে দেখে বিয়ে করবেন না বিয়ে তাকে করুন,,, যার চেহারার থেকে মনটা সুন্দর 😎 যদি আপনি একজন সুন্দর মনের মানুষকে বিয়ে করেন তাহলে আপনি সারাজীবন সুখে থাকতে পারবেন | না হলে আপনার জীবনটাই শেষ। আর আমি প্রতিটি বাবা মা কে বলবো,😥 মেয়ে কে টাকা দেখে বিয়ে দিবেন না🙏 গরিব হোক সমস্যা নেই মানুষ টা যেন ভালো হয়😔 আর মেয়েদের ও উচিত টাকার উপর পাগল না হওয়া😐😐

ভোটার আইডি কার্ড বানাইতে গেছি ফোন নম্বর চাঢয়এখন সিম কিনতে গেছি ভোটার আইডি কার্ড চায়🥰🥰 অভিযোগ 😅😅
09/11/2024

ভোটার আইডি কার্ড বানাইতে গেছি ফোন নম্বর চাঢয়

এখন সিম কিনতে গেছি ভোটার আইডি কার্ড চায়🥰🥰 অভিযোগ 😅😅

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ১৯০তম শহীদ, শহীদ আব্দুস সাত্তার ভাইয়ের সম্মানিত পিতা ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন...
08/11/2024

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ১৯০তম শহীদ, শহীদ আব্দুস সাত্তার ভাইয়ের সম্মানিত পিতা ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।

আল্লাহ তায়ালা জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুন। আমিন

রেজাল্ট আছে মানুষ নাই, কোটা আন্দোলনে নি'হ'ত সবুজ হাসানের এইচএসসি রেজাল্ট 🥲
04/11/2024

রেজাল্ট আছে মানুষ নাই,
কোটা আন্দোলনে নি'হ'ত সবুজ হাসানের এইচএসসি রেজাল্ট 🥲

এমার্জিং এশিয়া কাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কা এ দলকে ৭ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ান হলেন আফগানিস্তান এ দল।যে দেশে যুদ্ধের কারণে এক...
29/10/2024

এমার্জিং এশিয়া কাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কা এ দলকে ৭ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ান হলেন আফগানিস্তান এ দল।যে দেশে যুদ্ধের কারণে একটা ভালো মানের স্টেডিয়াম নেই খেলতে হয় অন্য দেশের স্টেডিয়ামে।তারপরও গত কয়েক বছর ধরে আফগানিস্তান টিমের যতোটা উন্নতি হয়েছে সেটা বলার মতো না।

অভিনন্দন আফগানিস্তান এ দলকে।

এরচেয়ে সুন্দর মৃত্যু আর কী হতে পারে।  একে শুক্রবার তার উপর ফজরের নামাজ জামাতে পড়া অবস্থায় মসজিদেই ইন্তেকাল! আল্লাহু আকবর...
27/10/2024

এরচেয়ে সুন্দর মৃত্যু আর কী হতে পারে।
একে শুক্রবার তার উপর ফজরের নামাজ জামাতে পড়া অবস্থায় মসজিদেই ইন্তেকাল!
আল্লাহু আকবর
আল্লাহু আকবর
আল্লাহু আকবর!

নাঙ্গলকোট আফছারুল উলুম কামিল মাদ্রাসার সাবেক শিক্ষক, জনাব মোঃ আবুল খায়ের সাহেব আজ ফজরের নামাজের সময় উনার বাড়ির সামনে দৌলতপুর মসজিদে ইন্তেকাল করেন।

ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না-লিল্লাহি রাজিউন।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন আমীন। জানাজা বিকাল ৩ ঘটিকায় নাঙ্গলকোট পৌরসভা ১নং ওয়ার্ড দৌলতপুর -শ্রীহাস্য ঈদগাহ।

😭এভাবেই নামাযরত অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন এক প্রবাসী ভাই, আল্লাহ ভাইটিকে জান্নাত দান করুন❤️আল্লাহ তায়ালা সকল প্রবাসীদেরকে...
24/10/2024

😭এভাবেই নামাযরত অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন এক প্রবাসী ভাই,
আল্লাহ ভাইটিকে জান্নাত দান করুন❤️

আল্লাহ তায়ালা সকল প্রবাসীদেরকে হেফাজত করুক

13/10/2024

প্রকাশ্যে কুফর কি ইসলাম হতে বের করে দেয়-

আজকাল এমন ফাতেয়া চলছে যে, কেউ প্রকাশ্যে কুফর করলেও কাফের ভাবা যাবে না এটা নাকি খারেজীর আলামত। অথচ তারাই নিজেদের দল-মতের বিরুদ্ধে গেলেই অন্যদের ইহুদি, খ্রিস্টানদের দালাল ঘোষণা করে।
কারো কুফরকে কুফর বলতে নাকি মুফতি লাগবে!

আহ জাহেলিয়াত! প্রতিটি মুমিন কুফর, শির্ক চিনে বর্জন করবে নাহলে মুমিন হবে কিভাবে? তাহলে কাফের, মুশরিক কে মুমিন বুঝতে পারবে।

জাহেলী যুগে যখন অনেক সাহাবীরা ঈমান আনেনি তখন কুরআনে তাদের কি মুমিনীন বলে সম্বোধন করেছিল নাকি কাফেরুন? যেভাবে চলছে ভবিষ্যতে হয়তো ফাতেয়া দিবে মুশরিকদের মুশরিক বলা যাবে হয়তো তারা কষ্ট পাবে। অথচ রসুল সা দাওয়াহ জীবন দেখুন-

আল্লাহ বলেন-

বলুন, হে কাফেরকুল, আমি এবাদত করি না, তোমরা যার এবাদত কর। এবং তোমরাও এবাদতকারি নও, যার এবাদত আমি করি এবং আমি এবাদতকারি নই, যার এবাদত তোমরা করো।

তোমরা এবাদতকারি নও, যার এবাদত আমি করি। তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্য। (সুরা কাফেরুন)

আজ বিধর্মীর উৎসবে উৎসাহ দিতে গিয়ে নামধারী মুসলিমরা পথহারা হচ্ছে! আসলে প্রকৃতপক্ষে ঈমানের স্বীকৃতি আমলে। শুধু মুখে বলা আর কর্ম বিপরীত হলে তা গ্রহনযোগ্য নয়।

সুরা আনফালে বর্নিত –

হে নবী, তাদেরকে বলে দাও, যারা তোমার হাতে বন্দী হয়ে আছে যে, আল্লাহ যদি তোমাদের অন্তরে কোন রকম মঙ্গলচিন্তা রয়েছে বলে জানেন, তবে তোমাদেরকে তার চেয়ে বহুগুণ বেশী দান করবেন যা তোমাদের কাছ থেকে বিনিময়ে নেয়া হয়েছে। তাছাড়া তোমাদেরকে তিনি ক্ষমা করে দিবেন। বস্তুতঃ আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়।
(আয়াত -৭০)

অধিকাংশ মুফাসসির বলেছেন যে, এ আয়াতটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পিতৃব্য আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু সম্পর্কে নাযিল হয়েছিল। কারণ, তিনিও বদরের যুদ্ধবন্দীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। তার কাছ থেকেও মুক্তিপণ নেয়া হয়েছিল।

এ ব্যাপারে তার বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, মক্কা থেকে তিনি যখন বদর যুদ্ধে যাত্রা করেন, তখন কাফের সৈন্যদের জন্য ব্যয় করার উদ্দেশ্যে বিশ ওকিয়া (স্বর্ণমূদ্রা) সাথে নিয়ে যাত্রা করেছিলেন। কিন্তু সেগুলো ব্যয় করার পূর্বেই তিনি গ্রেফতার হয়ে যান। যখন মুক্তিপণ দেয়ার সময় আসে, তখন তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললেন, আমি তো মুসলিম ছিলাম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, আ

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। নান্দাইল ঘোষপালা গ্রামে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে এক পরিবারের ৪জন নিহত অটোরিক্সা ঘরের ভিত...
10/10/2024

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
নান্দাইল ঘোষপালা গ্রামে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে এক পরিবারের ৪জন নিহত অটোরিক্সা ঘরের ভিতর চার্জে ছিলো প্রথমে দুই বাচ্ছা শট খেয়ে গাড়িতে বসা অবস্থায় ছিলো, বাচ্চাদের বাবা প্রথমে তাদের উদ্ধার করতে গেলে তিনিও আটকে যায় পরবর্তীতে বাচ্চাদের দাদী এগিয়ে উদ্ধার করতে গিয়ে তিনি সহ ৪জনেই মৃত্যুবরণ করেন আল্লাহ তাদের জান্নাত নসীব করুন- আমিন

⛔সবটুকু পড়ার জন্য অনুরোধ করছি⛔ "একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনই বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দুরত্ব বেড়ে যায়।তখন সে গহনা, শাড়ি...
08/10/2024

⛔সবটুকু পড়ার জন্য অনুরোধ করছি⛔

"একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনই বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দুরত্ব বেড়ে যায়।
তখন সে গহনা, শাড়ি, দামী জিনিস এসবের প্রতি ভালোলাগা খুঁজে পায়।

-"স্ত্রী হলো মাটির মত আর ভালোবাসা হলো জল,
আপনি দুটোকে একসাথে মিশিয়ে ইচ্ছে মত আকৃতি দিতে পারবেন।

-"আপনার স্ত্রী কখনোই আপনার কাছে লক্ষ্য টাকা দামের জিনিস চাইবেনা, যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে রাস্তার পাশে ৩০ টাকা দামের ফুচকা খান।

-"আপনার স্ত্রী কখনোই আপনাকে বলবেনা, আমাকে দামী গাড়ী কিনে দাও, যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে হুট খোলা রিকশায় এই শহরটা একটু ঘুরে বেড়ান।

-"পুরো সংসারের কাজ করার পরেও আপনার স্ত্রী বলবেনা আমার কষ্ট হচ্ছে,
যদি আপনি আপনার স্ত্রীর কে ভালোবেসে কপালে একটা চুমু খান, তাঁর কাজে একটু হাত বাড়ান এবং বলেন সারাদিন অনেক করেছো।

-"ভালোবাসা তো শুধু দামী জিনিসের মধ্যেই লুকিয়ে থাকেনা,

-"মাঝে মধ্যে ভালবাসা ১৫ টাকা দামের গোলাপ আর রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া ৩০ টাকা দামের কাচের চুড়ির মধ্যেও লুকিয়ে থাকে,

-" কেয়ার থাকলে সংসার যুদ্ধ ক্ষেত্র না হয়ে, হবে স্বর্গ.....

তাই নিজের স্ত্রীকে উত্তম ভালবাসাটা দিন. !🖤

সংগৃহীত

সময় থাকলে একটু পড়ে নিবেন চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। ৬ অক্টোবর ২০১৯।রাত  ৮.১৩।বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১  নাম্বার কক্ষে ...
08/10/2024

সময় থাকলে একটু পড়ে নিবেন চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।

৬ অক্টোবর ২০১৯।
রাত ৮.১৩।
বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১ নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তোলে।
-- বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে। ২০১১ তে আয়।
-- কেনো?
-- গেলেই দেখতে পাবি।
-- কখন যাওয়া লাগবে?
-- এখনই। তোর ল্যাপটপ এটা?
-- হ্যাঁ।
-- মোবাইলটাও দে।
--কেনো?
-- দিতে বলছি তাই দিবি। ভাইরা বলছে।
মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ছেলেটাকে নিয়ে তারা রওনা দিলো ২০১১ নাম্বার রুমের উদ্দেশ্যে। এই ছেলেটা কোন সাধারণ ছেলে ছিলো না। বুয়েটের EEE বিভাগে ২০১৮ সালে ভর্তি হওয়া এই ছেলের নাম আবরার ফাহাদ রাব্বি। অসাধারণ মেধাবী এই ছেলে ঢাবি 'ক ইউনিট' ভর্তি পরীক্ষায় ১৩ তম হয়েছিলো। চান্স পেয়েছিলো ঢাকা মেডিকেলেও। বড় ভাইদের ডাকে ২০১১ নাম্বার রুমের দিকে পা বাড়ানো আববার তখনো জানতো না, "অনন্ত মহাকালে এই যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে"।

আবরারের অপরাধ ছিল তাদের চোখে মারাত্মক! ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিয়েছে সে। আবরারেরই রুমমেট মিজানের সন্দেহ, "আবরার শিবির করে।" তাই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আজ এই আয়োজন। কক্ষে ঢোকার পরই মোবাইল আর ল্যাপটপ চেক করা শুরু করে তারা। তেমন কোন প্রমাণ না পেয়ে রুমে থাকা রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
-- এদিকে আয়। চশমা খোল।
আবরার চশমা খোলার পর রবিন প্রচন্ড জোরে তার গালে কয়েকটি চড় মারে। হাত দিয়ে গাল চেপে বসে পড়ে আবরার। এরই মধ্যে মোরশেদ কাঠের তৈরি শক্ত ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। ইফতি প্রথমে রবিনের মতোই গায়ের জোরে থাপ্পড় মারে আবরারকে। এরপর হাতে তুলে নেয় ক্রিকেট স্ট্যাম্প। পিঠে, পায়ে, পায়ের তালুতে, হাতে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে। প্রচণ্ড শক্তিতে মারার কারণে কয়েক বাড়ি দেওয়ার পরই স্ট্যাম্প ভেঙে দুই টুকরা হয়ে যায়। আবরার ততক্ষণে চিৎকার দিতে দিতে লুটিয়ে পড়েছে মেঝেতে। সেই চিৎকার শুনে আশেপাশের রুমের জানালা ভয়ে দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। এহতেসামুল, রাব্বি ও তানিম আরেকটি নতুন স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। এবার অনিক স্ট্যাম্প হাতে তুলে নেয়। একাধারে মাটিতে লুটিয়ে থাকা আবরারের সারা শরীরে আঘাত করতে থাকে। প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি আঘাত করে অনিক নিজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মেঝেতে পড়ে কাতরাতে থাকে আবরারের শরীর। সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদ ও শামিম স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে মারতে শুরু করে। আবরার তখন বাঁচার জন্য আকুতি-মিনতি করে কিন্তু তাতে কারো মন গলেনি। কারো মধ্যেই মনুষ্যত্ব ফিরে আসেনি। বরং জীয়ন এগিয়ে এসে অনিক থেকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে।

রাত সাড়ে দশটা। অমানুষিক মার খেয়ে মেঝেতে লুটিয়ে গোঙাতে থাকে আবরার। ইফতি ধমক দিয়ে টেনে দাঁড় করায়। তারপর সর্বশক্তিতে কয়েকটি চড় মারে। এরপর আবার স্ট্যাম্প দিয়ে পেটাতে থাকে।

রাত এগারোটা। ২০১১ নাম্বার কক্ষে এসে হাজির হয় এস এম মাহমুদ সেতু। এসেই সবাইকে জিজ্ঞেস করলো,
-- কি অবস্থা? কিছু বাইর হইছে?
-- না, কোন কিছু বলতেছে না।
-- মারতে থাক।
সেতুর নির্দেশে আবরারকে আবার ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং রোপ দিয়ে মারা শুরু হয়। ইফতি ও অনিক আবরারকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে মারতে থাকে। হাতের কনুই দিয়ে পিঠে প্রচণ্ড আঘাত করে। উৎসাহিত হয়ে তখন সবাই মিলে প্রচন্ড শক্তিতে আবরারকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি চড়-থাপ্পড়, লাথি মারতে থাকেন। আবরারের কুঁকড়ে যাওয়া শরীর থেকে তখন শুধু গোঙানি শোনা যাচ্ছিলো।

রাত সাড়ে এগারোটা। কিছুক্ষণের জন্য রুম থেকে বের হওয়ার আগে অনিক ও রবিন অন্যদের বলে যায়,
-- তোরা অর কাছ থেকে যেমনেই হোক তথ্য বের কর।
এবার মনির ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারকে পেটাতে শুরু করে। তাবাখখারুল, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি আবরারকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে। বাইরে থেকে আবার রুমে ঢুকে অনিক হাতে ক্রিকেট স্ট্যাম্প তুলে নেয়। এরপর আবরারকে প্রচন্ড জোরে একটানা আরও ৪০ থেকে ৫০টি আঘাত করে। মুমূর্ষু আবরার তখন বমি ও প্রস্রাব করে ফেলে। ব্যথায় চিৎকার করার মতো শক্তিও অবশিষ্ট নেই। বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে কাকুতি-মিনতি করে। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম হয়। শ্বাসকষ্ট দেখে ইফতি আবরারের মাথার নীচে বালিশ দেয়। পরপর আরো কয়েকবার বমি করে আববার। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে জামা কাপড় বদলানো হয়।

রাত সাড়ে বারোটা। ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে আবরারকে ধরাধরি করে ২০০৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে আসা হয়। ইফতি মোশাররফ হলের মেস বয় জাহিদ হাসানকে ডেকে আসে। ২০১১ নম্বর রুমে আবরারের বমি তাকে দিয়ে পরিষ্কার করানো হয়।
২০০৫ নম্বর কক্ষে আনার পর ইফতি বলে,
-- তোরা এবার অর থেকে তথ্য বাইর কর। বুয়েটে কে কে শিবির করে বাইর কর।
দুই-একজন আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে ভয়ে ভয়ে বললো,
-- ভাই, অবস্থা বেশ খারাপ। হাসপাতালে নেওয়া দরকার।
এই কথা শোনার পর রবিন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেন।
-- যা বলছি তাই কর। এইগুলি সব নাটক। ভং ধরছে। তোরা শিবির চেনস না। শিবির চেনা কষ্ট।

রবিনের রেগে ওঠা দেখে সবাই ভয়ে জলদি আবরারকে আবার ইন্টারোগেট শুরু করে। কিন্তু আবরারের মুখ থেকে কোন শব্দ আসে না। নিশ্চল, নিস্তেজ পড়ে থাকা দেহ কোন সাড়া না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে আবার আরেক দফা পেটানো শুরু হয়।

রাত দুইটা। সিদ্ধান্ত হয় আবরারকে হল থেকে বের করে পুলিশে দেওয়া হবে। মেহেদী চকবাজার থানা পুলিশকে ফোন দেয়, "হলে একটা শিবির ধরা পড়েছে। এসে নিয়ে যান।" চকবাজার থানা পুলিশ একটা টহল দল পাঠায় শেরে বাংলা হলের গেইটে। কিন্তু দেরী হওয়ায় গেইট থেকে পুলিশকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

রাত আড়াইটা। ইফতি, মুজাহিদ, তাবাখখারুল ও তোহা মিলে নিশ্চল আবরারকে তোশকে করে হলের দোতালার সিঁড়িতে এনে রেখে দেয়। সিঁড়ির লাইটের আলোয় আবরারের খালি গায়ে তখন স্পষ্ট কালো কালো দাগ। সারা শরীরে স্ট্যাম্পের বাড়ির কারণে কালশিটে পড়ে আছে। চোখ বন্ধ। তবে চেহারায় কোন যন্ত্রণার ছাপ নেই। বরং সেখানে প্রশান্তির চিহ্ন। নিষ্ঠুর অমানুষদের এই পৃথিবী ছেড়ে স্রষ্টার সান্নিধ্যে চলে যাওয়ার প্রশান্তি।

রাত তিনটা। খুনীরা বুয়েটের চিকিৎসক ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। চিকিৎসক আবরারের দেহ পরীক্ষা করে ঘোষণা দেন সে মারা গেছে। তড়িঘড়ি করে ক্রিকেট স্ট্যাম্প, তোষক, বালিশ, আবরারের ল্যাপটপ, চাপাতি হলের ২০১১ নম্বর কক্ষ থেকে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ এর কক্ষে নিয়ে রেখে দেওয়া হয়। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান রাসেল আবরারের মৃতদেহ হলের নিচে নামানোর পর তড়িঘড়ি করে সেখান থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বুয়েটের চিকিৎসককে চাপ দেন। খুনীরা সিদ্ধান্ত নেয় আবরারের লাশ গুম করে ফেলা হবে। কিন্তু ততক্ষণে কিছু শিক্ষার্থী দেখে ফেলায় তার নতুন পরিকল্পনা করে। আবরারের লাশের সাথে কিছু মাদক দিয়ে গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার নাটক সাজানোর চেষ্টা করে। কিন্তু আবরারের সহপাঠীদের দৃঢ়তায় সেই অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

৭ অক্টোবর ২০১৯। ভোরের আলো ফোটার আগেই বুয়েটের শিক্ষার্থীরা উপহার পায় এক সতেজ তাজা লাশ। পাঁচ ঘন্টা অমানুষিক নির্যাতনে মৃত ফর্সা শরীরটার সবখানে শুধু লাল আর কালোর মিশ্রণ। দেশের পক্ষে ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস আবরার ফাহাদ রাব্বিকে পৌঁছে দিয়েছে অনন্ত মহাকাশের পথে।

***


লেখা- মারুফ হাসান,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

সংগৃহীত

#বুয়েট #ছাত্র।

যাদের উপন্যাস পড়ার ধৈর্য নেই তারা কিছুক্ষণ এই ছবিটার দিকে তাকিয়ে থাকতে পারেন।🌸💔
07/10/2024

যাদের উপন্যাস পড়ার ধৈর্য নেই তারা কিছুক্ষণ এই ছবিটার দিকে তাকিয়ে থাকতে পারেন।🌸💔

কুড়িগ্রামের বন্যাকবলিত এলাকায় শুকনো খাবার পৌঁছে দিচ্ছে ইসলামী ছাত্রশিবির কুড়িগ্রাম জেলা শাখা।
07/10/2024

কুড়িগ্রামের বন্যাকবলিত এলাকায় শুকনো খাবার পৌঁছে দিচ্ছে ইসলামী ছাত্রশিবির কুড়িগ্রাম জেলা শাখা।

Address

Hatibandha

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M.A.Hakim ukil 1 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share