Selim Sheikh

Selim Sheikh Selim Sheikh is a Bangladeshi Social media User ।। There is no end to Knowing about History ।?

We will seek and accept the Truth, THIS is the Historical Promise !
★Bengali !
★Patriotic Bengali !
★Genuine Bengali !
★Bengali in Heart and Soul !

11/10/2022

দৌলতদিয়া ফেরিঘাট তার যৌবনে জৌলুস হারিয়ে ফেলেছে ! 🙄🥴

03/10/2022

Prophet Mohammed! ❤️💚

ইলিশ মানে বাঙালীর আবেগ । Hilsa means Bengali Passion
27/09/2022

ইলিশ মানে বাঙালীর আবেগ ।
Hilsa means Bengali Passion

07/07/2022


The expatriate Bangladeshi-origin Businessman And Doctor from the United States wanted to Build the 142-storey tallest Building in Asia in The Eastern PART of Dhaka. Kali Pradeep Chowdhury. But due to Various complications, The Implementation of his Dream is Stuck.

ঢাকার পূর্বাচলে এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে উঁচু ভবন ১৪২ তলা নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ব্যবসায়ী ও চিকিৎসক ড. কালি প্রদীপ চৌধুরী। কিন্তু নানা জটিলতায় তাঁর এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন আটকে গেছে।

আম ফল সারা পৃথিবীতে জনপ্রিয় এত পছন্দনীয় ফল পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। এমন কোন জাতি নেই যারা আম পছন্দ করেনা। তাই একে সন্ম...
04/07/2022

আম ফল সারা পৃথিবীতে জনপ্রিয় এত পছন্দনীয় ফল পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। এমন কোন জাতি নেই যারা আম পছন্দ করেনা। তাই একে সন্মান দিয়ে ʼফলের রাজাʼ বলা হয়।

আমের জন্মস্থান নিয়ে রয়েছে নানা তর্ক-বিতর্ক। বৈজ্ঞানিক ‘ম্যাঙ্গিফেরা ইন্ডিকা’ নামের এ ফল ভারতীয় অঞ্চলের কোথায় প্রথম দেখা গেছে, তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও আমাদের এ জনপদেই যে আমের আদিবাস— এ সম্পর্কে আম বিজ্ঞানীরা একমত। ইতিহাস থেকে জানা যায়, খ্রিস্টপূর্ব ৩২৭-এ আলেকজান্ডার সিন্ধু উপত্যকায় আম দেখে ও খেয়ে মুগ্ধ হয়েছিলেন। এ সময়ই আম ছড়িয়ে পড়ে মালয় উপদ্বীপ, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ ও মাদাগাস্কারে।

চীন পর্যটক হিউয়েন সাং ৬৩২ থেকে ৬৪৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এ অঞ্চলে ভ্রমণে এসে বাংলাদেশের আমকে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিত করেন। ১৩৩১ খ্রিস্টাব্দ থেকে আফ্রিকায় আম চাষ শুরু হয়। এরপর ১৬ শতাব্দীতে পারস্য উপসাগরে, ১৬৯০ সালে ইংল্যান্ডের কাচের ঘরে, ১৭ শতাব্দীতে ইয়েমেনে, ঊনবিংশ শতাব্দীতে ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জে, ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে ইতালিতে আম চাষের খবর জানা যায়। ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের মাটিতে প্রথম আমের আঁটি থেকে গাছ হয়। এভাবেই আম ফলটি বিশ্ববাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছে যায়।

জানা যায়, মোগল সম্রাট আকবর ভারতের শাহবাগের দাঁড়ভাঙায় এক লাখ আমের চারা রোপণ করে উপমহাদেশে প্রথম একটি উন্নত জাতের আম বাগান সৃষ্টি করেন। আমের আছে বাহারি নাম বর্ণ, গন্ধ ও স্বাদ। ফজলি, আশ্বিনা, ল্যাংড়া, ক্ষীরশাপাতি, গোপালভোগ, মোহনভোগ, জিলাপিভোগ, লক্ষণভোগ, মিছরিভোগ, বোম্বাই ক্ষীরভোগ, বৃন্দাবনী, চন্দনী, হাজিডাঙ্গ, সিঁদুরা, গিরিয়াধারী, বউভুলানী, জামাইপছন্দ, বাদশভোগ, রানীভোগ, দুধসর, মিছরিকান্ত, বাতাসা, মধুচুসকি, রাজভোগ, মেহেরসাগর, কালীভোগ, সুন্দরী, গোলাপবাস, পানবোঁটা, দেলসাদ, কালপাহাড়সহ চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়া যায় প্রায় ৩০০ জাতের আম। তবে অনেকগুলো এখন বিলুপ্তপ্রায়।

পৃথিবীতে প্রায় ৩৫ প্রজাতির আম আছে। আমের প্রায় কয়েকশ জাত রয়েছে। যেমনঃ ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, খিরসাপাত, অরুনা, আম্রপালি, মল্লিকা, সুবর্নরেখা, মিশ্রিদানা, নিলাম্বরী, কালীভোগ, কাঁচামিঠা, আলফানসো, বারোমাসি, তোতাপুরী, কারাবাউ, কেঊই সাউই, গোপাল খাস, কেন্ট, সূর্যপূরী, পাহুতান, ত্রিফলা, হাড়িভাঙ্গা, ছাতাপরা, গুঠলি, লখনা, আদাইরা, কলাবতী আম রূপালি ইত্যাদি। আমের ফলের আকার, আকৃতি, মিষ্টতা, ত্বকের রঙ এবং ভেতরের ফলের বর্ণ (যা ফ্যাকাশে হলুদ, সোনালি বা কমলা হতে পারে) জাতভেদে পরিবর্তিত হয়। ভারতের মালদহ , মুর্শিদাবাদ-এ প্রচুর পরিমাণে আম চাষ হয়ে থাকে। আম ভারত ও পাকিস্তানের জাতীয় ফল, এবং বাংলাদেশের জাতীয় গাছ। বাংলাদেশের রাজশাহী, নওগাঁ, দিনাজপুর, নাটোর, সাতক্ষীরা, যশোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম চাষ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে।

27/06/2022

আমাদের এই পৃথিবীতে প্রায় শতাব্দী ধরে বহু শহর বায়ু দূষণের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। পরিবেশবান্ধব ও টেকসই জীবনযাপন এর জন্য এমন শহর গড়ে তোলা বাঞ্ছনীয়।

Many Cities in our World have been fighting air Pollution for almost a Century. It is advisable to Build such a city for Eco-friendly and Sustainable Living.

 #কালিনিনগ্রাদ   বাল্টিক সাগরের তীরে রাশিয়ার কালিনিনগ্রাদ ওবলাস্তের শহর; প্রাক্তন পূর্ব প্রুশিয়ার রাজধানী । কালিনিনগ্র...
23/06/2022

#কালিনিনগ্রাদ
বাল্টিক সাগরের তীরে রাশিয়ার কালিনিনগ্রাদ ওবলাস্তের শহর; প্রাক্তন পূর্ব প্রুশিয়ার রাজধানী ।

কালিনিনগ্রাদ রাশিয়ার কালিনিনগ্রাদ ওবলাস্তের প্রশাসনিক কেন্দ্র। এটি ইউরোপের উত্তরাংশে বাল্টিক সাগরের উপকূলে পোল্যান্ড এবং লিথুয়ানিয়ার মাঝে অবস্থিত একটি রুশ ছিটমহল (বহিঃস্থ ধরনের)। এটি বাল্টিক সাগরের একটি খাঁড়ি ভিস্তুলা লেগুনে পতিত প্রেগোলিয়া নদীর মোহনায় অবস্থিত।

মধ্যযুগে এখানে একটি প্রাচীন প্রুশীয় লোকালয় ছিল। পরবর্তীতে এটি প্রুশিয়া ডিউকরাজ্যের রাজধানী শহরে পরিণত হয়। পরে এটি পূর্ব প্রুশিয়া রাজ্যের রাজধানী ছিল। কিন্তু ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ সময় রাশিয়া শহরটি দখলে নিয়ে নেয় এবং এর লক্ষ লক্ষ জার্মান অধিবাসী ১৯৪৪ থেকে ১৯৫০ সালের মধ্যে হয় পালিয়ে যায় কিংবা তাদেরকে শহর থেকে রুশরা বিতাড়িত করে। বর্তমানে এটি মূলত রুশ অধ্যুষিত একটি শহর যার মোট জনসংখ্যা (রুশ ২০১০ জনগণনা অনুযায়ী) প্রায় ৪ লক্ষ ৩১ হাজার।

শহরটি ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের কিছু খেলা আয়োজন করে।

বার্বাডোস (ইংরেজি: Barbados) ক্যারিবীয় সাগরে পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। ক্যারিবীয় সাগরের দ্বীপগুল...
20/06/2022

বার্বাডোস (ইংরেজি: Barbados) ক্যারিবীয় সাগরে পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। ক্যারিবীয় সাগরের দ্বীপগুলির মধ্যে এটি সবচেয়ে পূর্বে অবস্থিত। বার্বাডোস প্রায় তিন শতাব্দী ধরে একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল। ১৯৬৬ সালে এটি যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। অ্যাংলিকান গির্জা থেকে শুরু করে জাতীয় খেলা ক্রিকেট পর্যন্ত দেশটির সর্বত্র ব্রিটিশ ঐতিহ্যের ছাপ সুস্পষ্ট। বার্বাডোসের বর্তমান অধিবাসীদের বেশির ভাগই চিনির প্ল্যান্টেশনে কাজ করানোর জন্য নিয়ে আসা আফ্রিকান দাসদের বংশধর। দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত ব্রিজটাউন দেশটির বৃহত্তম শহর, প্রধান বন্দর ও রাজধানী।
বার্বাডোসের শুভ্র বালুর সৈকত ও দ্বীপের চারদিক ঘিরে থাকা প্রবাল প্রাচীর বিখ্যাত। বহু বছর ধরে আখ ছিল অর্থনীতির প্রধান পণ্য। ১৯৭০-এর দশকে পর্যটন শিল্প প্রধান শিল্পে পরিণত হয়। দ্বীপটি এই অঞ্চলের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটক গন্তব্যস্থলের একটি। দ্বীপের সরকার বার্বাডোসলে অফশোর ব্যাংকিং এবং তথ্যপ্রযুক্তির একটি কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলেছেন।

রাজধানী ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি - ব্রিজটাউন

• রাষ্ট্রপতি - সান্ড্রা মেসন

• প্রধানমন্ত্রী - মিয়া মোটলি

• যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীনতা প্রাপ্তি
তারিখ ৩০ নভেম্বর ১৯৬৬

• গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা
৩০ নভেম্বর ২০২১

• জনসংখ্যা
২০১০ আদমশুমারি 277,821 (181st)

ইতিহাস ।

প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ থেকে জানা যায় যে মানুষ সম্ভবত ১৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে দ্বীপটিতে প্রথম বসতি বা পরিদর্শন করেছিল।

কোন ইউরোপীয় জাতি বার্বাডোসে প্রথম এসেছিল তা অনিশ্চিত, যা সম্ভবত ১৫ শতক বা ১৬ শতকের কোন এক সময়ে হয়েছিল।

- বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে

আর্জেন্টিনা (ইংরেজি: Argentina) দক্ষিণ আমেরিকার একটি রাষ্ট্র। বুয়েনোস আইরেস দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। দেশটি দক্ষিণ ...
15/06/2022

আর্জেন্টিনা (ইংরেজি: Argentina) দক্ষিণ আমেরিকার একটি রাষ্ট্র। বুয়েনোস আইরেস দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। দেশটি দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ অংশের প্রায় পুরোটা জুড়ে অবস্থিত। আয়তনের দিক থেকে এটি দক্ষিণ আমেরিকার ২য় বৃহত্তম এবং বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম রাষ্ট্র।

আর্জেন্টিনায় ভূ-প্রকৃতি ও জলবায়ু বিচিত্র। উত্তরের নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে দক্ষিণের মেরু-উপদেশীয় অঞ্চল পর্যন্ত আর্জেন্টিনার বিস্তার। এর মধ্যেই আছে রুক্ষ আন্দেস পর্বতমালা ও তার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ আকোনকাগুয়া। তবে বেশির ভাগ লোক দেশটির মধ্যভাগে অবস্থিত বিশাল উর্বর প্রেইরি সমভূমির (যার নাম পাম্পাস) শহরগুলিতে বাস করেন। পাম্পাসেই দেশটির অধিকাংশ কৃষিসম্পদ উৎপন্ন হয় এবং এখানেই দক্ষিণ আমেরিকার বিখ্যাত কাউবয় "গাউচো"-দের আবাসস্থল। আর্জেন্টিনায় আরও আছে অরণ্যভূমি, মরুভূমি, তুন্দ্রাভূমি, সুউচ্চ সব পর্বতশৃঙ্গ, নদনদী এবং হাজার হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ আটলান্টিক মহাসাগরীয় উপকূলভূমি। এছাড়া দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরের অনেকগুলি দ্বীপ আর্জেন্টিনা নিজেদের বলে দাবী করে, যার মধ্যে ব্রিটিশ-শাসিত ফকল্যাণ্ড দ্বীপপুঞ্জ অন্যতম (আর্জেন্টিনীয়রা এগুলিকে মালবিনাস দ্বীপপুঞ্জ নামে ডাকে)। এর বাইরে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের একটি অংশও আর্জেন্টিনা নিজের বলে দাবী করে।

আর্জেন্টিনাতে আদি প্রস্তর যুগে মানব বসতির নিদর্শন পাওয়া গেছে। আধুনিক আর্জেন্টিনার ইতিহাস ১৬শ শতকে স্পেনীয় উপনিবেশীকরণের মাধ্যমে সূচিত হয়। ১৭৭৬ সালে এখানে স্পেনীয় সাম্রাজ্যের অধীনে রিও দে লা প্লাতা উপরাজ্যটি প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে এই উপরাজ্যের উত্তরসূরী রাষ্ট্র হিসেবে আর্জেন্টিনার উত্থান ঘটে। প্রায় তিন শতাব্দী ধরে ঔপনিবেশিক শাসনের পর ১৮১০ সালে আর্জেন্টিনা স্বাধীনতা ঘোষণা করে এবং ১৮১৮ সালে স্পেনের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা যুদ্ধবিজয় শেষ হয়। আর্জেন্টিনার জাতীয়তাবাদী বিপ্লবীরা দক্ষিণ আমেরিকার অন্যত্রও বিপ্লবে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। এরপরে দেশটিতে অনেকগুলি গৃহযুদ্ধ সংঘটিত হয়। শেষ পর্যন্ত ১৮৬১ সালে অনেকগুলি অঙ্গরাজ্যের একটি ফেডারেশন হিসেবে দেশটি পুনর্গঠিত হয়, যার রাজধানী নির্ধারিত হয় বুয়েনোস আইরেস। এর পরে দেশটিতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফেরত আসে এবং ইউরোপ থেকে বিপুলসংখ্যক অভিবাসীর আগমন ঘটে, যার ফলে সাংস্কৃতিক ও জনসংখ্যার দৃষ্টিকোণ থেকে দেশটিতে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। ১৯শ শতকের শেষ ভাগ থেকে আর্জেন্টিনা প্রচুর পরিমাণে কৃষিদ্রব্য যেমন মাংস, পশম, গম, ইত্যাদি রপ্তানি করা শুরু করে। দক্ষিণ আমেরিকায় আর্জেন্টিনাতেই প্রথম শিল্পায়ন শুরু হয় এবং এটি বহুদিন ধরে এই মহাদেশের সবচেয়ে ধনী দেশ ছিল। সে সময় এখানকার অধিবাসীরা ইউরোপীয় দেশগুলির সমমানের জীবনযাত্রা নির্বাহ করত। ব্যাপক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করে দেশটি বিংশ শতাব্দীর শুরুতে বিশ্বের ৭ম ধনী দেশে পরিণত হয়। তবে ১৯৪০-এর দশকের পর থেকে আর্জেন্টিনা ভয়াবহ মুদ্রাস্ফীতি, উচ্চ বেকারত্ব ও বড় আকারের জাতীয় ঋণের সমস্যায় জর্জরিত।

আর্জেন্টিনার রাজনৈতিক ইতিহাস সংঘাতময়। দেশটির সবচেয়ে বিখ্যাত প্রেসিডেন্ট হুয়ান পেরন শ্রমিক শ্রেণী ও দরিদ্রদের কাছে খুব জনপ্রিয় ছিলেন, কিন্তু তিনি ছিলেন একজন একনায়ক এবং সমস্ত বিরোধিতা কঠোর হাতে দমন করতেন। অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ১৯৫৫ সালে পেরনের পতন ঘটে। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত কুখ্যাত সামরিক শাসনের সময় বহু আর্জেন্টিনীয়কে বিচার ছাড়াই মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। ১৯৮৩ সালে সেনাবাহিনী ক্ষমতা ছেড়ে দেবার পর আর্জেন্টিনায় আবার গণতন্ত্র স্থাপিত হয় কিন্তু দেশটি অর্থনৈতিক সমস্যায় তখনও হাবুডুবু খেতে থাকে। ২১শ শতকের প্রথম দশকেও আর্জেন্টিনা তার অর্থনীতি পুনরুজ্জীবনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

পাম্পাস এবং বিস্তীর্ণ ঊষর পাতাগোনীয় ভূপ্রকৃতির রোমান্টিক হাতছানি সত্ত্বেও আর্জেন্টিনা মূলত একটি নগরকেন্দ্রিক রাষ্ট্র। দেশটির রাজধানী বুয়েনোস আইরেসকে ঘিরে থাকা আধুনিক ও ব্যস্ত শহরতলীগুলি পাম্পাসের পূর্ব অংশে ছড়িয়ে পড়েছে। বুয়েনোস আইরেস দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে বেশি ঘনবসতিপূর্ণ ও আন্তর্জাতিক শহরগুলির একটি। উচ্ছল রাত্রিজীবন এবং স্থাপত্যশৈলীর কারণে এটিকে প্রায়ই প্যারিস ও রোমের সাথে তুলনা করা হয়। ১৯শ শতকের শেষভাগে ও ২০শ শতকের শুরুর দিকে ইতালি, স্পেন ও ইউরোপের অন্যান্য দেশ থেকে লক্ষ লক্ষ অভিবাসী এখানকার শিল্পকারখানাগুলিতে জীবিকা নির্বাহ করার লক্ষ্যে দেশান্তরী হন। বৃহত্তর বুয়েনোস আইরেস এলাকাতে আর্জেন্টিনার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ জনগণ বাস করে। দেশটির অন্যান্য প্রধান শহরগুলির মধ্যে আছে আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূলস্থিত মার দেল প্লাতা, লা প্লাতা ও বাইয়া ব্লাঙ্কা এবং দেশের অভ্যন্তরভাগে অবস্থিত রোসারিও, সান মিগেল দে তুকুমান, কর্দোবা ও নেউকেন।

জনসংখ্যা - ৩৮,৭৪৭,০০০ মোট জনসংখ্যার ৯১%লোকের ধর্ম খ্রিস্টান। ৪% ধর্ম হিন্দু। ২% ইসলাম । এবং অন্যান্য ৩%.

- বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে
#উইকিপিডিয়া

এস্তোনিয়া (এস্তোনীয় ভাষায় Eesti এস্তি) উত্তর-পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। সরকারিভাবে এর নাম এস্তোনিয়া প্রজাতন্ত্র এর ...
06/06/2022

এস্তোনিয়া (এস্তোনীয় ভাষায় Eesti এস্তি) উত্তর-পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। সরকারিভাবে এর নাম এস্তোনিয়া প্রজাতন্ত্র এর রাজধানীর নাম তাল্লিন। এস্তোনিয়া দেশটি বাল্টিক সাগরের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত। এস্তোনিয়া বাল্টিক দেশগুলির মধ্যে ক্ষুদ্রতম এবং সবচেয়ে উত্তরে অবস্থিত। লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়া অপর দুইটি বাল্টিক রাষ্ট্র। এস্তোনিয়ার পশ্চিমে বাল্টিক সাগরের অপর প্রান্তে সুইডেন অবস্থিত। দক্ষিণে রয়েছে লাতভিয়া, পূর্বে রাশিয়া, এবং উত্তরদিকে ফিনল্যান্ড উপসাগরের অপর তীরে ফিনল্যান্ড।

এস্তোনিয়া মূলত জলা ও প্রাচীণ অরণ্যে পূর্ণ একটি নিম্নভূমি। দেশটির উপকূলীয় জলসীমায় বহু দ্বীপ রয়েছে। এস্তোনিয়ার রাজধানী তাল্লিন একটি গুরুত্বপূর্ণ বাল্টিক সমুদ্রবন্দর এবং দেশের বৃহত্তম শহর।

এস্তোনিয়ার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ জাতিগতভাবে এস্তোনীয়। বহু বছর বিদেশী শাসন সত্ত্বেও এস্তোনীয়রা তাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যপূর্ণ সংস্কৃতি ধরে রেখেছে। এদের সংস্কৃতি অনেকাংশেই নর্ডীয় দেশগুলির সংস্কৃতির অনুরূপ। এস্তোনীয় ভাষাটির সাথে ফিনীয় ভাষার মিল রয়েছে।

রুশরা দেশটির সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এস্তোনিয়া সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ হবার পর এখানে অনেক রুশ বসতি স্থাপন করে। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ১৩ লক্ষ। ১৯৪০ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন এস্তোনিয়া ও অন্যান্য বাল্টিক রাষ্ট্রগুলি সোভিয়েতের অন্তর্ভুক্ত হয়। এর আগে এগুলি ১৯১৮ সাল থেকে স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল। ১৯১৮ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি এস্তোনিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল।

এস্তোনিয়া ১৯৯১ সালের ২০শে আগস্ট পুনরায় স্বাধীনতা অর্জন করে। শীঘ্রই সোভিয়েত আমলের সাম্যবাদী প্রতিষ্ঠানগুলি বিলুপ্ত করা হয় এবং বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা ও পুঁজিবাদী মুক্ত বাজার অর্থনীতি গ্রহণ করা হয়। এই সংস্কারগুলি বাস্তবায়নের সূত্র ধরে ২০০৪ সালের ১লা মে এস্তোনিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের পূর্ণ সদস্যপদ লাভ করে এবং একই বছরের ২৯শে মার্চ থেকে দেশটি ন্যাটো জোটভুক্ত হয়।

25/05/2022

Address

Goalundo

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Selim Sheikh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Selim Sheikh:

Videos

Share


Other Digital creator in Goalundo

Show All