উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকার আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখার নিমিত্তে এবং পুলিশ যে সাধারণ জনগণের সেবক এই বিষয়ে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টর তো কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুম্মার নামাজের সময় সকল উপস্থিত মুসল্লির উদ্দেশ্যে বক্তব্য প্রদান
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ি থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হাজেরা বেগমের গৃহে অভিনব কায়দায় ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময়ের কথা বলে দিনের বেলায় ডাকাতি ঘটনার মূল হোতা জহিরুল ইসলাম সুমনকে গ্রেফতার করা হয়
একটি নিষ্ঠুর এবং হৃদয়বিদারক হত্যা .....
একটানা অভিযান করে ঘটনার একদিন পরই রহস্য উদঘাটন সহ ঘটনার সাথে জড়িত ঘাতক পিতাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই।
জন্মদাতা পিতা কর্তৃক সন্তানকে জবাই করে হত্যা মামলারঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ঃ ওমর ফারুক সবুজ পিতা ফজলুর রহমান গ্রাম কানুহারি থানা মোহনগঞ্জ জেলা নেত্রকোনা পেশায় একজন সিকিউরিটি গার্ড সুপারভাইজার। তার দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আশিকুল ছোট ছেলে আসিকুল মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে। বড় ছেলে আশরাফুল আলম(৩৩) একজন উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির লোক। সে সদা সর্বদাই নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করে বাসায় এসে পুনরায় নেশা করার জন্য তার পিতা মোঃ ওমর ফারুক এর নিকট টাকা-পয়সা দাবী করতো। তার পিতা মাতা টাকা-পয়সা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে সে প্রায় সময়ই শারীরিক ও মানসিক
ভাবে অত্যাচার নির্যাতন করে আসছিলো। সন্তানের অত্যাচারে তার গ্রামের বাড়ি থেকে গত ৪
ঢাকা ফার্মগেট এলাকার হলি মডেল কিন্ডারগার্ডেন স্কুলের সিনিয়র শিক্ষিকা মমতাজ বেগম এর মৃতদেহ গত 02.03.19 তারিখ গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানাধীন বাঘিয়া গ্রামে জনৈক নাজিমুদ্দীনের পরিত্যক্ত বাড়িতে পাওয়া যায় এই নির্মম হত্যা মামলার সাথে জড়িত ভিকটিমের আপন ভাইয়ের ছেলে মোঃ হাসিব সরকার নিঝুম কে গ্রেপ্তারের পর তাকে নিয়ে অভিযান কালে স্থানীয় উপস্থিত লোকজনের সামনে তার ফুপুর হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি বর্ণনা করে এবং মৃতদেহ কিভাবে কোথায় কেন ফেলে দেয় এ বিষয়ে বর্ণনা দেয়।
গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার টোক নগর এলাকার বহুল আলোচিত ইদ্রিস হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত আসামী আলাল উদ্দিনের জিজ্ঞাসাবাদ কালে তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক এবং দেখানো মতে মামলার ভিকটিম ইদ্রিসকে হত্যা কাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি মামলার ঘটনাস্থল সংলগ্ন ব্যবহৃত পুকুর হতে মামলার বাদী,স্থানীয় ইউপি সদস্য ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে তল্লাশি করে উদ্ধার করা হয়।