Feni Dental Chhagalnaiya . ফেনী ডেন্টাল

30/11/2023

মহিলা BDS ডাক্তার।
প্রতি শুক্রবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ।
চলে আসুন সঠিক চিকিৎসা নেওয়ার জন্য।

ফেনী ডেন্টাল চেম্বার, ছাগলনাইয়া।
🤙-01819741123-01852104245

23/11/2023

22/11/2023

18/10/2023

➡️➡️➡️➡️ 📌 বিশেষ ঘোষণা!📌⬅️⬅️⬅️⬅️

সাম্প্রতিক চলমান “ফিলিস্তিন-ইজরাঈল যু্দ্ধ”-কে কেন্দ্র করে নির্যাতিত মুসলিম ফিলিস্তিনিদের পাশে দাড়ানোর জন্য বিশ্বের সমস্ত মুসলিম শাসকদের প্রতি তাহযীব তামাদ্দুন, বাংলাদেশ-এর পক্ষ থেকে এই খোলা চিঠি।

(পাঠকের সুবিধার্থে মূল আরবী চিঠির পাশাপাশি বাংলা অনুবাদ নিম্নে তুলে ধরা হলো।)

মুসলিমদেশের শাসকদের প্রতি ফিলিস্তিনিদের বিষয়ে উদাত্ত আহ্বান

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম

আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু

হে সম্মানিত মুসলিমদেশের শাসকগণ!
আপনারা কেন এখন পর্যন্ত বসে রয়েছেন? অথচ ইহুদী-নাছারা তারা তো বসে নেই।

হে সম্মানিত মুসলিমদেশের শাসকগণ!
আপনারা জেনে রাখুন! নিশ্চয়ই ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকরা- মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার যিনি হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শত্রু এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মু’মিন-মুসলমানদের শত্রু। যেমন, মহান আল্লাহ পাক তিনি এ প্রসঙ্গে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “অবশ্যই অবশ্যই তোমরা মানুষের মধ্যে ঈমানদারদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে ইহুদী জাতীদেরকে অতপর মুশরিক জাতীদেরকে।” (সূরা মায়িদাহ-৮২)
নিশ্চয়ই ইহুদী গোষ্টিরা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলিমদেরকে পৃথিবী থেকে ধ্বংস ও নিধণ করতে চায়। এ কারণেই দীর্ঘকাল ধরে ইহুদী জাতীরা নানা অজুহাতে প্রতি দিন ও রাতে বহু স্থানে বহু অঞ্চলে অসংখ্য-অগণিত মুসলমানদেরকে নিষ্ঠুরভাবে শহীদ করে যাচ্ছে।

হে সম্মানিত মুসলিম শাসকগণ!
বর্তমান প্রেক্ষাপটে আপনার লক্ষ্য করছেন এবং চাক্ষুস দেখছেন! কিভাবে ফিলিস্তিনে সম্মানিত মুসলমানগণ” ইহুদীদের হাতে অর্থাৎ ইহুদীদের বিশ্ব সন্ত্রাসী দেশ ইজরাঈলিদের হাতে শহীদ হয়েছেন এবং হচ্ছেন! এই বিশ্ব সন্ত্রাসীদের সাথে যুক্ত হচ্ছে আরেক বিশ্ব সন্ত্রাসী দেশ আমেরিকা।
আর ইহুদী এবং নাছারারা রাসায়নিক বোমার মাধ্যমে ফিলিস্তিনের দূর্বল অসহায় মুসলমান-পুরুষ, মহিলা ও শিশুদেরকে পাখির মতো শহীদ করছে! এ ছাড়াও ইহুদীরা- বিভিন্ন উপায়ে যেমন বিনাখাদ্যে তথা খাদ্য-পানীয় ও পানি সরবরাহ বন্ধের মাধ্যমে, চিকিৎসা ও ঔষধ বন্ধের মাধ্যমে ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় মুসলমানদেরকে শহীদ করছে!

হে মুসলিম শাসকগণ!
বিশেষভাবে সৌদি শাসক-হারামান শরীফাইনের খাদিম, ইরানের শাসক, তুরুস্কের শাসক, লেবাননের শাসক, ইয়েমেনের শাসক, মিশরের শাসক এবং বিশ্বের সমস্ত মুসলিমদেশের শাসকদেরকে বলা হচ্ছে, এখন এ অবস্থায় ইহুদী জাতি তথা ইজরাঈলী ইহুদী গোষ্টির সাথে যুদ্ধ-জিহাদ ছাড়া আপনাদের মুসলমানদের আর কোন পথ ও পন্থা নেই! এ মর্মে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের কি হলো তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় যারা দূর্বল ও অসহায় পুরুষ, মহিলা এবং শিশুদের পক্ষে অর্থাৎ কাফির, মুশরিক, ইহুদীদের বিরূদ্ধে জিহাদ করছো না। (সূরা নিছা-৭৫)

অতএব, আপনারা বিশ্বের সমস্ত মুসলিম শাসকগণ অতীদ্রুত গতীতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সম্মিলিতভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় যথাযথভাবে যুদ্ধ-জিহাদে ঝাপিয়ে পড়ুন। যেই মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদেরকে এ দায়িত্বে মনোনীত করেছেন।
কাজেই আপনারা ইহুদীদেরকে যথাযথভাবে প্রতিহত করুন, হত্যা করুন। তাদের ঘর বাড়ীগুলোকে মুলৎপাটন করুন। তাদেরকে ছিন্নভিন্ন করে দিন। তাদেরকে ধ্বংস করুন। তাদেরকে নির্মূল করুন। তাদেরকে নিঃশেষ করুন। ইহুদীবাদী দেশ ইজরাঈলের মানচিত্র পৃথিবী ও ভূপৃষ্ঠ থেকে মুছে ফেলুন। তাদেরকে এমনভাবে নিধন ও নিঃশেষ করুন যাতে করে যেন তাদের কোন চিহ্ন পৃথিবীতে না থাকে।
কাজেই আপনাদের আর এক মুহুর্তের তরেও বসে থাকার সময় নেই। ফিলিস্তিনের এই করুণ দৃশ্য দেখে আপনারা দর্শকের ভূমিকা পালন করবেন না।

হে মুসলিম শাসকগণ!
আপনারা ভয় পাবেন না। আপনারা চিন্তিত হবেন না। আপনারা পেরেশানী অনুভব করবেন না। অর্থাৎ আপনাদের কোনো ভয় নেই। চিন্তা নেই। পেরেশানী নেই। অবশ্যই অবশ্যই আপনারাই কামিয়াবী লাভ করবেন।
কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই অবশ্যই আপনাদেরকে সাহায্য করবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আপনাদের সাথেই আছেন। সমস্ত মু’মিন মুসলমানদের অন্তর এবং তাদের সীমাহীন দোয়া আপনাদের এবং ফিলিস্তিনি মুসলমানদের সাথেই রয়েছে। আর এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমার হক্ব হচ্ছে মুমিন মুসলমান বান্দা-বান্দীদেরকে সাহায্য করা।” (সূরা রূম-৪৮) অনুরূপভাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় যারা এক কাতারে শ্রেণীবদ্ধভাবে জিহাদ করে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে পছন্দ করেন, মুহব্বত করেন।” আর ঐ জিহাদকারীগণ যেন সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায়। (সূরা ছফ-৪)
আমাদের সমস্ত মুসলমানদের পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য খাছভাবে সীমাহীন দোয়া রইল।

মহান আল্লাহ পাক তিনি মহান তৌফিক দাতা এবং সর্বোত্তম সাহায্যকারী। আমীন! আমীন!! আমীন!!!

17/10/2023

(আয় আল্লাহ পাক)
হিংসুকের হিংসা থেকে নিন্দুকের নিন্দা থেকে মুসলমান উনাদেরকে হেফাজত করুন।
মুসলমানদেরকে বিজয় দান করুন- আমিন

16/10/2023

ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে জি-হাদে সুলতান গাজী সালাউদ্দীন আইয়ুবী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বিজয়ী হয়েছিলেন দুটি পন্থা অবলম্বন করার কারনে।
১. সালতানাতের সর্বত্র ব্যাপকভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবি ছল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উদযাপন করার কারনে।
২. মুসলমানদের মধ্যে সুন্নত মুবারক অনুসরণ অনুকরণ করার কারনে।

কিয়ামত পর্যন্ত উম্মাহর যেকোন দেশ সম্প্রদায় এই দুটি বিষয় অত্যন্ত মুহব্বত জোশ জজবায় আকড়ে ধরতে পারবে তারা যেকোন বাতিল অপশক্তিকে চূড়ান্তভাবে পরাস্ত করতে পারবে ইনশাআল্লাহ! Munzir Al Ummiyyi

16/10/2023

এরা নিজেদের প্রয়োজনে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে।
বিচার তো একদিন আল্লাহপাক করবেন ইনশাআল্লাহ।

30/09/2023

https://www.facebook.com/al.mutmainnah.07?mibextid=ZbWKwL

মহিলা দ্বারা মহিলাদের এবং পুরুষ দ্বারা পুরুষদের উন্নত চিকিৎসা গ্রহনের নির্ভরযোগ্য হাসপাতাল

18/09/2023

Feni dental-Chhagalnaiya 🦷

12/09/2023

আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ কি?

ফার্সি ‘আখিরি’ শব্দটির অর্থ- শেষ। আর ‘চাহার শোম্বাহ’ শব্দ এর অর্থ- আরবিয়া বা বুধবার। ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ বলতে ছফর মাসের শেষ আরবিয়া বা বুধবারকে বুঝানো হয়ে থাকে। মূলত এ দিনটি মুসলিম উম্মাহর জন্য মহা খুশির দিন।

এ মুবারক দিনটি সম্পর্কে বর্ণিত আছে যে, ১১ হিজরী সনের পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ উনার তৃতীয় সপ্তাহে মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী মুবারক জিয়ারত করার বিষয়ে পবিত্র ওহী মুবারক করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জান্নাতুল বাক্বী মুবারক জিয়ারত মুবারক করেন এবং পবিত্র জিয়ারত মুবারক শেষে উনার ছের মুবারকে (মাথা মুবারকে) মারীদ্বী শান (অসুস্থতা) মুবারক গ্রহণ করেন। এর ৮/১০ দিন পর তিনি আবার ছিহ্হাতী শান (সুস্থতা) মুবারক প্রকাশ করেন। অতঃপর পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার তৃতীয় সপ্তাহে আবার মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী মুবারক জিয়ারত মুবারক করার বিষয়ে পবিত্র ওহী মুবারক করেন। অতঃপর তিনি পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী জিয়ারত মুবারক করেন। পবিত্র জিয়ারত মুবারক শেষে তিনি পবিত্র হুজরা শরীফ তাশরীফ মুবারক রাখেন এবং তিনি ‘ওয়াহ রাসাহু’ ‘ওয়াহ রাসাহু’ অর্থাৎ আমার ছের মুবারক (মাথা মুবারক), ছের মুবারক (মাথা মুবারক) একথা বলে উনার ছের মুবারক (মাথা মুবারক) উনার মারীদ্বী শান (অসুস্থতা/ব্যাথা) মুবারক উনার কথা উল্লেখ করেন এবং পর্যায়ক্রমে মারীদ্বী শান (অসুস্থতা) মুবারক প্রকাশ পেতে থাকে। অতঃপর এই পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার ৩০ তারিখ ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার দিন সকালে তিনি ছিহ্হাতী শান (সুস্থতা) মুবারক গ্রহণ করেন। ফলে ভোর বেলা ঘুম মুবারক থেকে জেগে তিনি বললেন, ‘আমার নিকট কে আছেন?’ এ কথা শুনামাত্রই উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি ছুটে আসলেন এবং বললেন, ‘ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার মাতা-পিতা আপনার জন্য কুরবান হোক। আমি হাযির আছি।’ তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ‘হে উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম! মারীদ্বী শান (অসুস্থতা) মুবারক ত্যাগ করে ছিহহাতী শান (সুস্থতা) মুবারক গ্রহণ করার ফলে শরীর মুবারক বেশ হালকা মনে হচ্ছে।’ সুবহানাল্লাহ! এ কথা শুনে উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি অত্যন্ত আনন্দিত হলেন এবং তাড়াতাড়ি পানি এনে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছের মুবারক (মাথা মুবারক) ধুয়ে দিলেন এবং সমস্ত জিসিম মুবারক (শরীর মুবারক) উনার মধ্যে পানি মুবারক ঢেলে ভালোভাবে গোসল মুবারক করিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! এ সংবাদ পেয়ে অন্যান্য হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাও খিদমত মুবারকে হাযির হলেন।

অতঃপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, ‘হে উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম! ঘরে কোনো খাবার আছে কি?’ তিনি জবাব দিলেন, ‘জী-হ্যাঁ।’ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ‘আমার জন্য তা নিয়ে আসুন আর আমার হযরত আওলাদ শরীফ অর্থাৎ হযরত ফাতিমাতুজ যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকেসহ অন্যান্য আওলাদ আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে খবর দিন। আর ইমামুছ ছানী মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইমাম হাসান এবং ইমামুছ ছালিছ মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকেও নিয়ে আসতে বলুন। উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি সকলকে সংবাদ দিলেন। অতঃপর হযরত ফাতিমাতুজ যাহরা আলাইহাস সালাম তিনিসহ অন্যান্য আওলাদ আলাইহিন্নাস সালাম উনারা এবং ইমামুছ ছানী মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইমাম হাসান এবং ইমামুছ ছালিছ মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিমুস সালাম উনারা সবাই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে এসে হাযির হলেন।

অতঃপর রুটি-গোশত ও সিরকা মুবারক তা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারক-এ পরিবেশন করা হলো। তিনি সকলকে নিয়ে খাদ্য গ্রহণ করে খুশী প্রকাশ করলেন। সংবাদ শুনে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও বাইরে এসে হাযির হন। কিছুক্ষণ পর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বাইরে এসে উনাদেরকে লক্ষ্য করে বললেন, ‘হে আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম! আমার পবিত্র বিছাল শরীফ (বিদায়) উনার পর আপনাদের অবস্থা কিরূপ হবে?’ এ কথা শুনে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা ব্যাকুলচিত্তে কান্না শুরু করলেন। উনাদের এ অবস্থা দেখে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদেরকে সান্তনা দান করলেন। অতঃপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে ওয়াক্তিয়া নামায আদায় করলেন। সুবহানাল্লাহ!

আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দীর্ঘদিন মারীদ্বী শান (অসুস্থতা) মুবারক গ্রহণ করার পর ছিহ্হাতী শান (সুস্থতা) মুবারক প্রকাশ করে মসজিদে নববী শরীফ তাশরীফ মুবারক আনেন এবং নামাযের ইমামতি করেন এই অপার আনন্দে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ক্বদম মুবারকে হাদিয়া পেশ করেন। সুবহানাল্লাহ!

বর্ণিত রয়েছে যে, খুশি হয়ে ছিদ্দীক্বে আকবর হযরত আবু বকর আলাইহিস সালাম তিনি সাত হাজার দীনার, ফারূকে আ’যম হযরত উমর আলাইহিস সালাম তিনি পাঁচ হাজার দীনার, যুন নূরাইন হযরত উসমান আলাইহিস সালাম তিনি দশ হাজার দীনার, হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি তিন হাজার দীনার, হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি একশত উট ও একশত ঘোড়া মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় হাদিয়া করতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত ও সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করেন। সুবহানাল্লাহ! আর একারণেই পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ পালন করা হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম ও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। উনাদেরকে অনুসরণ করা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন –

وَالَّذِيْنَ اتَّبَعُوهُمْ بِاحْسَانٍ رَّضِىَ الله عَنْهُمْ وَرَضُوْا عَنْهُ

অর্থ: “যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারাও মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি সন্তুষ্ট।” আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে

عليكم بسنتى وسنة الخلفاء الراشدين الـمهديين

“তোমাদের জন্য আমার সুন্নত মুবারক এবং আমার হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন বা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের পবিত্র সুন্নত মুবারক অবশ্যই পালনীয়।” (মিশকাত শরীফ)

মূলকথা হলো- সুমহান ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’। অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি শরীফ বা বুধবার। যা কুল কায়িনাতের সকলের জন্য এক সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। এ উপলক্ষে সকলের জন্য আবশ্যক হচ্ছে- সেই মুবারক দিনে খুশি প্রকাশ করে সাধ্যমতো হাদিয়া পেশ করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, অধিক পরিমাণে পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করা। এর সাথে সাথে দান-ছদক্বা করাও। আর বাংলাদেশসহ সকল মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ মুবারক দিন উপলক্ষে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা।

কেউ কেউ ‘পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ উদযাপন করাকে নাজায়িয ও বিদয়াত বলে আখ্যায়িত করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ! যা সম্পূর্ণ অশুদ্ধ ও ভুল। বরং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অনুসরণে ‘পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ উপলক্ষে সাধ্যমত গরিব-মিসকীনদেরকে দান-খয়রাত করা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অধিক পরিমাণে ছলাত-সালাম, মীলাদ শরীফ, ক্বিয়াম শরীফ ও দুরূদ শরীফ পাঠ করা অত্যন্ত ফযীলত ও মর্যাদা লাভের কারণ। {দলীল: সমূহ সীরাতগ্রন্থ।

sunnat.info

03/09/2023

Feni Dental 🦷 Chhagalnaiya

14/08/2023

Alhamdulillah

12/08/2023

ফেনী ডেন্টাল-এন্ড এক্সরে.............................................................................
আমাদের বৈশিষ্ট্যসমূহ
বিবিএস ডাক্তার ধারায় দাঁতের চিকিৎসা করা হয়।

দাঁত চেকআপ ও দাঁতের এক্সরে করা হয়।
ব্যথা মুক্ত দাঁতের চিকিৎসা করা হয়।
এডভান্সড রুট ক্যানেল ট্রিটমেন্ট করা হয়
(রেগুলার রুট ক্যানেল)
উন্নত মানের দাঁতের ক্যাপ ও ব্রিজ করা হয়।
জীবাণুম মুক্ত করে আধুনিক মেশিনের মাধ্যমে চিকিৎসা সম্পন্ন করা হয়।

অর্থোডন্টিক চিকিৎসার মাধ্যমে আঁকাবাঁকা ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসা করা হয়।
Cyst Apicoectomy অপারেশন করা হয়।।।.........................................................................
প্রতি শুক্রবার মহিলা (বিডিএস ডাক্তার) চেম্বার করেন।

সঠিক চিকিৎসার জন্য আজই চলে আসুন।

ঠিকানা: সাবেক মানারাত হাসপাতাল,
পূবালী ব্যাংকের নিচে পাটোয়ারী প্লাজা ডাকবাংলা রোড ছাগলনাইয়া।
মোবাইল: 01819741123-01852104245

03/08/2023

Feni dental-Chhagalnaiya
🦷🦷🦷😁😁😁

এখানে orthodonticচিকিৎসার মাধ্যমে, আঁকাবাঁকা উঁচু
নিচু ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসা করা হয়। dental implant দাঁত তোলা road canal ফিলিং cyst apicoectomy অপারেশন করা হয়।

03/08/2023

Alhamdulillah-Chhagalnaiya Model Masjid

01/07/2023

সুইডেনে মহাগ্রন্থ আল কুরআন পোড়ানো'র তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি,
আল্লাহপাক তাদেরকে
ধংস করে দিক।
আমিন।

24/06/2023

BDS.Doctor and BHC Doctor
দন্ত চিকিৎস... ফেনী ডেন্টাল
পুরাতন মানার হাসপাতাল।
পূবালী ব্যাংকের নিচতলা পাটোয়ারী প্লাজা ছাগলনাইয়া।

04/05/2023

06/11/2022

FENI DENTAL X-RAY

06/11/2022

Light cure composite fillng

05/11/2022

Root canal treatment