Md. Zakir Hossain

Md. Zakir Hossain This a page where will published my blog post about technology, news analyst, sports news, health, f

19/04/2024

আমরা মানুষ। অবশ্যই সবসময় মানুষের কল্যাণে কিছু করা উচিত। মানব কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করা নিঃসন্দেহে উত্তম কাজ।

18/04/2024

অর্থলিপ্শূ মানুষগুলো যে সুরতেই দেখুন না কেন তারা মূলত দুনিয়াবি মানুষ। এরা নানা প্রক্রিয়ায় আপনার অর্থ হাতিয়ে নেবে।

25/03/2024

আপনি রোজাদার, শিরক করলে ঈমান থাকে না, রোজা থাকবে কিভাবে???

23/02/2024

🟥🇧🇩 শবেবরাত সম্পর্কে প্রচলিত ধারণা ও তার জবাব :

✅ (১) কুরআন মাজীদে বলা হয়েছে, إِنَّا أَنْزَلْنَاهُ فِيْ لَيْلَةٍ مُّبَارَكَةٍ. ‘আমরা তো কুরআন বরকতময় রজনীতে অবতীর্ণ করেছি’ (দুখান ৪৪/৩)।
আর সেই বরকতময় রজনী দ্বারা শবেবরাতই উদ্দেশ্য! বিধায় তা বিশেষভাবে পালনীয়।

👉 জবাব : সূরা দুখানের উক্ত আয়াত দ্বারা শবেবরাতকে বুঝানো হয়নি;

বরং রামাযানের ক্বদরের রাতকে বুঝানো হয়েছে।
যেমন সূরা ক্বদরের প্রথম আয়াতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে, إِنَّا أَنْزَلْنَاهُ فِيْ لَيْلَةِ الْقَدْرِ ‘অবশ্যই আমরা কুরআনকে অবতীর্ণ করেছি লাইলাতুল ক্বদরে’
(ক্বদর ৯৭/১)।
এ বিষয়ে মুফাসসিরগণের বক্তব্য হ’ল لَيْلَةٍ مُّبَارَكَةٍ দ্বারা শবেক্বদর বুঝানো হয়েছে।
যা রামাযান মাসের শেষ দশকে হয়।[1]

🖼 [1]. তাফসীরে মা‘আরিফুল কুরআন, পৃঃ ১২৩৫।

15/01/2024

মাযহাবি দন্দের কারণে কাবা ঘরে প্রায় ৫০০ বছর ৪ ইমামের অনুসারীরা আলাদা সালাত আদায় করেছে! অথচ ইসলাম এরকম বিভক্তি হারাম করেছেন।..

07/01/2024

যে কাজ আখেরাতে কোন উপকারে আসবে না, মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে সহায়তা করবে না, সে কাজ থেকে মুসলমানদের দূরে থাকতে হবে।

07/01/2024

ঈগল হতে পারে আওয়ামী লীগের সেইফ এক্সিট রুট।

06/01/2024

বাংলাদেশের ইতিহাসে (১৯৭৩- ২০২৪ ) দলীয় সরকারের অধীনে এবং সেনা সমর্থিত সরকারের অধীনে কখনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হয়নি। তার মধ্যে ১৯৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ , ২০১৮ এবং ২০২৪ নির্বাচন একেবারেই ভূয়া। এই ৪ টিকে নির্বাচন কেবলমাত্র দলকানারাই বলতে পারেন।

এ ক্ষেত্রে বিরোধী দলগুলো রাজনৈতিকভাবে সফল যদি তারা মনে করেন রাজনীতি মানে ক্ষমতায় যাওয়া নয়।

বিশ্লেষণটি দেশের নাগরিক হিসাবে করেছি। ব্যাক্তিগতভাবে প্রচলিত রাজনীতি মুসলিম হিসাবে ঘৃণা করি।

01/01/2024

গতকালের সাথে আজকের পার্থক্য শুধু একটাই বয়স একদিন বেড়েছে, মৃত্যক্ষন এগিয়ে গেল। উল্লসিত না হয়ে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।

29/12/2023

শাহজালালের কবর হোক, জিলানীর কবর হোক, সাহাবীদের কবর হোক বা রাসূল সাঃ এর কবর হোক এর মধ্যে কোন বারাকাহ নেই।..

28/12/2023

পীর মুরিদী, কবর মাজার দিয়ে ধর্ম ব্যবসার দিন ফুরিয়ে আসছে। মানুষ সচেতন হচ্ছে, মানুষ বুঝতে পারছে এগুলো ধোঁকাবাজি, আলহামদুলিল্লাহ।

22/12/2023

পিতা মাতা হোক আর মুসলিম শাসক হোক তাদের এমন আদেশ মান্য করা যাবে না, যা মান্য করলে ঈমান ভঙ্গ হয়, মহান আল্লাহর অসন্তুষ্টি হয়।

21/12/2023

অন্যায়কারীর অন্যায় কাজে সমর্থন করা,সহযোগিতা করা, প্রসংসা করা,তার ব্যাপারে নীরব থাকা, অন্যায় মনে না করা একই পাপ।

04/12/2023

রাজনীতির উদ্দেশ্যে যদি হয় জনসেবা তাহলে আপনার রাষ্ট্র ক্ষমতা লাগবে কেন? আপনার সাধ্যমত জনকল্যাণমূলক কাজ করেন। নাকি ধোঁকাবাজি?....

03/12/2023

প্রতিদিনের ২৪ ঘন্টা থেকে সালাতের জন্য ২-৩ ঘন্টা সময় ব্যায় করতে রাখুন। জীবন তো মহান আল্লাহ ই দিয়েছেন তাই না?

27/10/2023

"তুমি তোমার চক্ষুদ্বয় কখনও প্রসারিত করনা ওর প্রতি যা আমি তাদের বিভিন্ন শ্রেণীকে পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য স্বরূপ উপভোগের উপকরণ হিসাবে দিয়েছি তদ্বারা তাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য। তোমার রাব্ব প্রদত্ত জীবনোপকরণ উৎকৃষ্ট ও অধিক স্থায়ী।"

সুরা তোয়া-হা, ১৩১।

29/01/2023

শিয়া, সিন্নি, হিজবুত তাওহীদ, কাদিয়ানি, সুফি বাদী বা পীর ব্যবসায়ী সবাই ইসলামের নামে নতুন ধর্ম বানিয়ে নিয়েছে।এরা প্রকৃত ইসলামের অনুসারী নয় শুধু লেবাসে রয়েছে অভ্যন্তরে ভিন্ন ধর্ম পালন করে। এদের থেকে সাবধান।

আসুন, কুরআন ও হাদীসের আলোকে ইবাদত করি।

21/12/2022

আমরা যে ইবাদাতই করিনা কেন যদি তা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে না হয়, তাহলে তার পুরস্কার জাহান্নাম।

17/12/2022

মহান আল্লাহ কুরআনে এবং রসূল সাঃ হাদীসে যা কিছু বলেছেন সে অনুযায়ী আমল করলেই মুক্তি যেমনি পেয়েছেন সাহাবীগণ। এর বাইরে গেলেই ধ্বংস অনিবার্য।

07/12/2022
19/11/2022

আপনি কি সেই সৌভাগ্যবান ব্যক্তি?
**********
মানব সৃষ্টির পর থেকেই বিভিন্ন সম্প্রদায়ে মহান আল্লাহ বিভিন্ন সময়ে নবী রাসূল প্রেরণ করেছেন। এই নবী-রাসূলদের প্রত্যেকেই একই বাণী প্রচার করেছেন।

"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" অর্থাৎ "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই।"

একটি মাত্র বাণীই পরপারে মুক্তির উপায়। এখান থেকে বিচ্যুতি ঘটলে প্রকৃত অর্থে তিনি বিফলে যাবেন।

এই একটি মাত্র বাণী সর্বশেষ রসূল পর্যন্ত প্রচার করে গেছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বর্তমানে প্রায় ৮০০ কোটি মানুষের মধ্যে প্রকৃত অর্থে এই বাণীটিকে মনে প্রাণে বিশ্বাস , মুখে শিকার ও আমলের মাধ্যমে স্বীকার করেন আনুমানিক সর্বোচ্চ ২০ কোটি মানুষ!( মহান আল্লাহই ভাল জানেন)।

কেবলমাত্র তারাই মুক্তিপ্রাপ্ত হবেন যারা এই বাক্যটিকে লালন ও পালন করেন।

এখন চিন্তা করুন, আপনি কি সেই সৌভাগ্যবান ব্যক্তি?

26/10/2022

পাক ভারত উপমহাদেশে পীর ব্যবসা এবং মাজার পুজা কবর পূজারীদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। দাওয়াতের কাজ জোরদার হচ্ছে এবং আলহামদুলিল্লাহ মহান আল্লাহ কবুল করছেন। এই অঞ্চলের মানুষ এখন বুঝতে পারছে কবর মাজার কিছু করতে পারেনা। পীরতন্ত্র একটি ধোঁকাবাজি মাত্র, এর মধ্যে কিছু নেই।

24/10/2022

"যারা তাদের রবের সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সবর করে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদের যে রিয্ক প্রদান করেছি, তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে এবং ভাল কাজের মাধ্যমে মন্দকে দূর করে, তাদের জন্যই রয়েছে আখিরাতের শুভ পরিণাম।"

সুরা রা'দ-২২.

19/01/2022

বেনামাজির মুসলিম নয় তাই আসুন আমরা যারা নামাজ পড়ি না তারা নিয়মিত নামাজ পড়া শুরু করি।

07/01/2022

আসসালামু আলাইকুম। মুসলিম ভাইয়েরা সময় মত নামাজ আদায় করুন। নামায পরিত্যাগ কারি মুসলিম থাকে না।

ধর্ম নিরপেক্ষতা কে না বলুন।
02/06/2021

ধর্ম নিরপেক্ষতা কে না বলুন।

গণতান্ত্রিক উপায়ে ইকামতে দ্বীন কি আদৌ সম্ভব ? সমস্যাটি কোথায়?🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹ছাত্রজীবন থেকে ইসলামী রাজনীতির সাথে জড়িতদের সান...
21/04/2021

গণতান্ত্রিক উপায়ে ইকামতে দ্বীন কি আদৌ সম্ভব ? সমস্যাটি কোথায়?

🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹

ছাত্রজীবন থেকে ইসলামী রাজনীতির সাথে জড়িতদের সান্নিধ্য লাভের বদৌলতে ইকামাতে দ্বীন সম্পর্কে সামান্য কিছু ধারনা হয়েছে। তবে অধুনা ইকামতের দ্বীনের বাস্তব অর্থ বোধগম্য হাওয়ায় পূর্বের ধারণা নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে। এক বছর আগ পর্যন্ত জানতাম গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলাম কায়েম করা সম্ভব। বাস্তব কথা হচ্ছে এর গভীরে কি রয়েছে তা খতিয়ে দেখি নি।

ইসলামের রাজনীতিবিদরা ইকামতে দ্বীনের অর্থ বুঝিয়ে থাকেন শুধুমাত্র রাষ্ট্রীয়ভাবে দ্বীন কায়েম করা। বাস্তবে এটা দিনের একটি সামান্যতম অংশ মাত্র। ইকামাতে দ্বীন হচ্ছে ব্যক্তিগত পারিবারিক সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ইসলামের প্রতিটি অংশকে তাওহিদ ভিত্তিক বাস্তবায়িত করা।
মুসলিমের মূল হচ্ছে তাওহীদ। তাওহীদের পরিপূর্ণ প্রতিষ্ঠা ছাড়া শুধুমাত্র রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে হুকুমতের দ্বীন কায়েম করা ফলপ্রসূ নয়।

এখন আলোচনা করব গণতান্ত্রিক উপায়ে দ্বীন কায়েম কি আদৌ সম্ভব? যদি সম্ভব হয় তাহলে কি সমস্যা হতে পারে!

গণতন্ত্রের মূল কথা হচ্ছে মেজরিটি মতকে মেনে নেওয়া। বাংলাদেশের পেক্ষাপটে আদমশুমারি অনুযায়ী মুসলিম 90% হলেও বাস্তবে তাওহীদভিত্তিক বিবেচনা করলে মুসলমানের সংখ্যা সর্বোচ্চ 10 পার্সেন্ট। তার মাঝেও নিখুঁতভাবে নীতিগত ও আদর্শগত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলে ৩ থেকে ৫ শতাংশের বেশি হবে না।

ধরে নিলাম ক্ষমতাসীনদের বিরূপ আচরণে জনগণ ক্ষুব্দ হয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে আদর্শবান রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীকে ক্ষমতায় বসালেন। ধরে নিলাম জামায়াত ইসলাম 152 টি আসন পেয়ে ইসলামী হুকুমত কায়েম করলেন। কিন্তু দেশের অধিকাংশ জনগণ ঘুষ দুর্নীতি যেনা ব্যভিচার বেপর্দা সুদ সহ নানাবিদ অন্যায় অপকর্ম এবং ভোগ বিলাসে ব্যস্ত। এমতাবস্থায় ইসলামী হুকুমতের মূল দায়িত্ব হচ্ছে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ইসলামী বিধি-বিধান কায়েম করা। পর্দার বিধান, বেনামাজির শাস্তি প্রদান, ঘুষ দুর্নীতি বন্ধ , সুদকে বন্ধ করা সহ জেনার শাস্তি যদি কায়েম করেন তাহলে 90% মুসলিম বলে দাবি করেন এদের অধিকাংশই কিছুদিন পরেই বিদ্রোহ শুরু করবে। যেহেতু আপনি গণতন্ত্রের মেনে রাষ্ট্র কায়েম করেছেন সেহেতু জনগণের অধিকার থাকবে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা। অধিকাংশ মানুষই ইসলামের এই কঠোর বিধানগুলো মানতে অভ্যস্ত নয়। এই বিধান অমান্যকারীরা মেজরিটি হয় দেশকে অচল করে দেবে। বাধ্য হয়ে আপনাদেরকে ক্ষমতা ছেড়ে পালাতে হবে। যদি চিন্তা করেন কঠোর আইন করবেন তাহলে কি আপনি পারবেন দেশের 80% মানুষকে হত্যা করতে?

ধরে নিলাম পাঁচ বছর জনগণ মিছিল মিটিং করে টিকে রইল পরবর্তী নির্বাচনে আবার তারা সেক্যুলার রাজনীতি আওয়ামী লীগকে ভোট দিলেন তখন ইসলামী খেলাফতের অবসান ঘটে গেল।যেহেতু গণতন্ত্র মেনে ক্ষমতায় এসেছেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই গণতন্ত্রকে মেনেই ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হবে। ইসলামী বিধান কে গণতন্ত্রের কাছে মাথা নত করে ছেড়ে দেওয়া বা মেনে নেওয়া কি আপনি মুমিন মুসলিম হিসেবে পারবেন?

আবার দেশের 70 থেকে 80 শতাংশ মানুষ যে বিদ্রোহ করবে ইসলামী খেলাফতের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা হারাম। অর্থাৎ তারা এই বিদ্রোহের মাধ্যমে কুফুরি করবে।

আমি শুধু একটি মাত্র উদাহরণ দিলাম যে গণতন্ত্র মেনে ইসলামী হুকুমত কায়েম করা আদৌ সম্ভব নয়। রাষ্ট্রে ইসলামী বিধি-বিধান বাস্তবায়নের উত্তম পন্থা হচ্ছে দাওয়াত। দেশে কমপক্ষে 30 থেকে 35 শতাংশ জনগণ যখন তাওহীদের ভিত্তিতে ইসলামী আদর্শে আদর্শিত হবেন মনেপ্রাণে মুসলিম হবেন ঠিক তখন আপনি রাষ্ট্রে ইসলামী হুকুমত কায়েম করলে এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না।

তাই আমি দেশের আলেম-ওলামা এবং ইসলামী রাজনীতির সাথে যারা জড়িত রয়েছেন এই পন্ডিত বর্গ কে অনুরোধ করবো আপনারা ভুল পথে যুবসমাজকে পরিচালিত করবেন না। যুব সমাজকে ইসলামের দাওয়াতের কাজে ব্যবহার করুন এবং ইসলামী ভাবধারায় সমাজ গঠনে চেষ্টা করুন। সমাজে যখন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসলিম গড়ে উঠবে ঠিক তখনই আল্লাহ তাআলা এমন একজন শাসক দান করবেন যিনি ইসলামিক হুকুমত কায়েম করবেন।

তাই ভোটের মাধ্যমে নয় এমনকি জিহাদের উপর ভিত্তি করেও নয় দাওয়াতকে প্রাধান্য দিয়ে সমাজে ইসলাম কায়েম অর্থাৎ তাওহীদভিত্তিক সমাজব্যবস্থা গঠন করতে পারলেই ইসলামী হুকুমত কায়েম অতি সহজ হয়ে যাবে।

আমরা মুসলিম হয়েছে কিনা সেটা আগে ভেবে দেখা দরকার। আমরা তখনই মুসলিম হব যখন আমাদের ঈমান ও আমল হবে কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক। কুরআন ও সুন্নাহর বাইরে গিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মতাবলম্বীদের কখনোই ইসলাম কায়েম সম্ভব নয়।

মতামত প্রকাশ করেছি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমা করে দিবেন।

পরকালে পাশ নম্বর পেতে হলে ন্যূনতম করণীয়ঃ🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹পরকালে মুক্তি পেতে হলে ন্যূনতম যে কাজগুলো করতে পারলে কোনদিন না কোনদিন ...
09/04/2021

পরকালে পাশ নম্বর পেতে হলে ন্যূনতম করণীয়ঃ

🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹

পরকালে মুক্তি পেতে হলে ন্যূনতম যে কাজগুলো করতে পারলে কোনদিন না কোনদিন জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। হতে পারে আল্লাহর দয়ায় মাপও পাওয়া যেতে পারে।

এক্ষেত্রে আমি ব্যক্তিগতভাবে তিনটি কাজের সাজেশন করছিঃ

১। মুমিন হতে গেলে অবশ্যই তাওহীদে পরিপূর্ণ ঈমান বা বিশ্বাস থাকতে হবে। শিরক ও বিদআত মুক্ত থাকতেই হবে। এই ঈমান আনা মনের ব্যাপার এবং মুখে প্রকাশ করার ব্যাপার এখানে কোনো অর্থ বা টাকা ব্যয় হচ্ছে না।

২। কোন ব্যক্তি আল্লাহর উপর ঈমান আনার পরে সবচেয়ে বড় এবাদত হচ্ছে সালাত আদায়। নামাজ ত্যাগ করলে মুসলিম থাকা যায় না। তাই অবশ্যই নামাজ সঠিকভাবে আদায় করতে হবে। এজন্য আপনাকে দৈনিক 2 থেকে 3 ঘন্টা সময় ব্যয় করতে হবে।

ইসলামী একটি মাত্রই ইবাদত রয়েছে যা ত্যাগ করলে মুসলিম থাকা যায় না। আর যত ইবাদত রয়েছে যদি আপনি মুখে স্বীকার করেন কিন্তু পালন না করতে পারেন তাহলে মুসলিম থেকে বের হবেন না। শুধুমাত্র সালাত মুখে স্বীকার করলে হবে না অবশ্যই তা আদায় করতে হবে নইলে মুসলিম থেকে খারিজ হয়ে যেতে হবে।

৩। তৃতীয় যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে হালাল রুজি। হালাল রুজি ছাড়া কোন এবাদত কবুল হয় না। হালাল রুজি আয় করা আমাদের জন্য অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আমি নিজেও আটকে আছি। কৃষ্ণগহবর থেকে বের হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছি।

এই তিনটি কাজ করতে করলে পাশ নম্বর পাওয়া যেতে পারে। এটা ঠিক ক্লাসের শ্রেষ্ঠ ছাত্র দের তালিকা যাওয়া যাবে না।

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, কোন এবাদতের মাধ্যমে পরকালে মুক্তি পাওয়া যাবে না, পরকালে মুক্তি পেতে আল্লাহর করুনা প্রয়োজন। কিন্তু আল্লাহর করুণা পেতে হলে অবশ্যই তার হুকুম মানতে হবে তাছাড়া সম্ভব নয়। ইবাদতের ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকলেও যদি সঠিক ঈমান থাকে এবং আমলের সচেষ্ট থাকা যায় তাহলে অবশ্যই আল্লাহর করুণা পাওয়া যাবে।

ইসলাম খুব সহজ জীবন বিধান।

04/04/2021

Address

Faridpur
7800

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Zakir Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md. Zakir Hossain:

Videos

Share

Category