AttitudeFH

AttitudeFH দৈনিক সকল খবর পেতে লাইক দিন আমাদের পেইজে

30/06/2022
17/06/2022
01/06/2022
09/03/2022

ব্যবসার সাফল্য কিংবা ব্যবসা বৃদ্ধিতে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার এখন আর বিলাসিতা নয় বরং প্রয়োজন।প্রয়োজন এই কারনে যে,একটি ব্যবসা এখন আর কোনো নির্দিষ্ট সীমানায় আটকে রাখতে হয় না বরং চাইলে তা টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত করা সম্ভব।
হ্যাঁ,ইন্টারেনেটের কথাই বলছি।স্বাধীন ওয়াই-ফাই, ইন্টারনেট সেবাকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দিতে রাত-দিন কাজ করে যাচ্ছে।আপনি আপনার ব্যবসাকে বনসাই বানিয়ে না রেখে চাইলেই নতুন ডাইমেনশন যোগ করতে পারেন।এমনকি আপনি আপনার এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়ে দুই ধরনের ভূমিকা রাখতে পারেন যেমনঃ মুনাফা লাভ এবং মানুষের মাঝে স্বল্পমূল্যে ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া।
ব্যবসা বাড়াতে স্বাধীন ওয়াই-ফাই কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারে তা জানতে কথা বলতে পারেন-০১৯৫৮-২৫৩৯২৪

05/03/2022
28/02/2022
25/02/2022

eSIM কি? কিভাবে কাজ করে? সুবিধা ও অসুবিধা

eSIM কার্ড কি?

eSIM কার্ড এর পূর্ণরুপ হচ্ছে এম্বেডেড সিম কার্ড (Embedded SIM Card). আপনার ফোনে থাকা ট্রাডিশোনাল সিম কার্ডটি যে প্রযুক্তিতে কাজ করে ঠিক একইভাবে eSIM কার্ড ও কাজ করে থাকে। eSIM গুলো সাধারণ যেকোন সিম কার্ডের থেকে ১০ গুণ ছোট হয়ে থাকে।

এই সিম কার্ড গুলো অন্যান্য সিম কার্ডের মতো করে মোবাইলে ইন্সটল করতে হয় না। স্মার্ট ফোনগুলো তৈরি করার সময় মাদারবোর্ডের সঙ্গে eSIM চিপ সংযুক্ত করা হয়ে থাকে।

eSIM সাপোর্টেড স্মার্টফোন এর লিস্ট: https://cutt.ly/yPjQdl7

eSIM কিভাবে কাজ করে ?

সাধারণত আমরা মোবাইলের মধ্যে যে সিমকার্ড লাগিয়ে রাখি, ওই সিমকার্ড আসলে একপ্রকার চিপ , যার মধ্যে কিছু ফোন নম্বর ও সিমকার্ডের IMSI ( International Mobile Subscriber Identity ) সঞ্চিত থাকে।

IMSI হলো একটি ১৫ সংখ্যার নম্বর যা পৃথিবীতে সমস্ত সিমকার্ডের মধ্যে থাকে , এবং এই নম্বরটি আলাদা আলাদা হয়। যার ফলে প্রত্যেক সিমকার্ড কে আলাদা আলাদা করে সনাক্ত করা যায়। কিন্তু eSIM এর ক্ষেত্রে মোবাইল কোম্পানি ঐরকমই একটি চিপকে মোবাইল মধ্যে লাগিয়ে রাখবে। যার ফলে ওই চিপের মধ্যে সমস্ত রকমের ফোন নম্বর সেভ করে রাখতে পারেন এবং ওই eSIM এর চিপকে বার বার রিরাইট করতে পারবেন।

অর্থাৎ আপনি IMSI নম্বর টি বার বার লিখতে পারবেন ওই চিপের মধ্যে। যার ফলে আপনি যদি মোবাইল নম্বর চেঞ্জ করতে চান তাহলে আপনাকে শুধু ওই IMSI নম্বর এবং সিমকার্ড কোম্পানির দ্বারা দেওয়া তথ্য ফিলউপ করলে ওই সিমকার্ড চালু হয়ে যাবে।

এর ফলে আপনাকে বার বার নতুন নতুন সিমকার্ড লাগাতে হবে না , যদি কখনও মনে হয় সিমকার্ড চেঞ্জ করবেন, তখন ওই মোবাইলের মধ্যে লাগানো চিপ কে রিরাইট করে সিমকার্ড চেঞ্জ করতে পারেন সহজেই।

যখন আপনি eSIM লাগাতে চাইবেন এর জন্য সিমকার্ড অপারেটর এর কোম্পানির ওয়েবসাইট থেকে নতুন সিমকার্ডের জন্য সমস্ত তথ্য নিতে পারেন অথবা সিমকার্ড নেওয়ার জন্য স্টোরে যেতে পারেন। এরপর, ওই স্টোর থেকে সমস্ত তথ্যগুলি আপনাকে দিয়ে দেবে এবং ওই তথ্যগুলি মোবাইলর eSIM এর জায়গায় লিখলে সিমকার্ড চালু হয়ে যাবে।

eSIM এর সুবিধা:

eSIM এর সুবিধা হলো : বর্তমান দিনে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস কে আরো অনেক বেশি ছোটো করার চেষ্টা চলছে এবং ওই ছোটো ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এর মধ্যে যত বেশি সম্ভব কাজ করা যায় এরই প্রচেষ্টা চলছে।

তাই যদি ছোটো একটি চিপ মোবাইলের মধ্যে লাগানো থাকে তাহলে অনেক কম জায়গা নেবে। বাইরে থেকে সিমকার্ড লাগালে অনেক বেশি জায়গা নিয়ে নেয়। তাই এ ক্ষেত্রে eSIM এর বেশি সুবিধা প্রদান করে।

বিশেষ করে, ছোটো ছোটো ডিভাইস যেমন Smart Watch এ একটি সিমকার্ড লাগানোর জন্য অনেক বড়ো জায়গা লেগে যায়। তাই এ ক্ষেত্রে eSIM ব্যবহার করে ডিভাইস কে অনেক ছোট বানানো সম্ভব।

এছাড়াও আপনি যদি সিমকার্ড চেঞ্জ করতে চান তাহলে আপনাকে নতুন সিমকার্ড লাগাতে হয় , কিন্তু eSIM এর ক্ষেত্রে আপনাকে নতুন কোনো সিমকার্ড লাগাতে হবে না , ঘরে বসেই অনলাইনে মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রোভাইডার কোম্পানির ওয়েবসাইটে রেজিস্টার করে সিমকার্ডের ডিটেলস নিয়ে, ওই ডিটেলস অনুযায়ী eSIM এ রিরাইট করে ফেললে সহজেই সিমকার্ড চেঞ্জ করতে পারবেন।

eSIM এর অসুবিধা

eSIM এর সুবিধা অনেক বেশি , কিন্তু যদি অসুবিধার কথা বলতেই হয় , তা হলো আমরা যারা খুব বেশি এক সিমকার্ড খুলে অন্য সিমকার্ড লাগাই , তাদের একটু সমস্যা হতে পারে।

20/02/2022

ভুল করলেন ক্ষতিগ্রস্থ হবেন, কিন্তু ট্রানজিট হবে না।

সম্প্রতি ট্রানজিট নিয়ে পরিস্কার ধারণা না থাকায় ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন অনেক যাত্রী। অনেকে ভারত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ট্রানজিট হয়ে বিশ্বের বিভিন্ন গন্তব্যে যেতে টিকিট কাটছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে টিকিট কাটছেন অনলােইনে। কিন্তু ঢাকায় বিমানবন্দর থেকেই তাদের বাড়ি ফিরতে হচ্ছে। বাংলা এভিয়েশনের কাছে অনেকে এ বিষয়ে জানিয়েছেন। তাদের টিকিটের টাকা লোকসান হচ্ছে ভুলের কারণে। 😭

☀️ ☀️ ☀️ ☀️ ☀️ ☀️ ☀️
❤️ইউ টিউবে বাংলা এভিয়েশনের সাথে যুক্ত হতে ❤️
https://www.youtube.com/c/BanglaAviation/videos

☀️ ☀️ ☀️ ☀️ ☀️ ☀️ ☀️

আসুন আগে জানি ট্রানজিট কী

✔️ একটি দেশ থেকে দ্বিতীয় দেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে তৃতীয় কোনো দেশের যাওয়া। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে প্রবেশ না করলে ট্রানজিটের জন্য আলাদা করে ভিসা নিতে হয় না। তবে ট্রানজিট সুবিধার জন্য আন্তর্জাতিক কিছু বিধিবিধান মেনে চলতে হয়। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশের বিমিানবন্দরের নিয়ম হচ্ছে, আপনি সেদেশে প্রবেশ না করে ট্রানজিট সুবিধা নিতে হবে। অর্থাৎ আপনি ইমিগ্রেশন পার হতে হলে অবশ্যই ভিসা লাগবে। যারা ট্রানজিট হবেন, তারা ইমিগ্রেশন পার হবেন না।

🔎 কি ভুল করছেন যাত্রীরা ??

উদাহরণ দিয়ে যদি বলি, মফিজ সাহেব ওমান যাবেন। তিনি ইউএস বাংলার ঢাকা কলকাতার টিকিট কেটেছেন, আর ওমান এয়ারের কলকাতা –ওমান টিকিটি কেটেছেন। ঢাকায় বিমানবন্দর থেকে মফিজ সাহেবকে বোর্ডিং করেনি ইউএস বাংলা, কারণ তার ভারতের ভিসা নাই। মফিজ সাহেব, আকাশ থেকে পড়লেন, সব টাকা জলে গেলো। কিন্তু তিনি তো জানতেন ট্রানজিটে ভিসা লাগে না।

এখানে সমস্যা হচ্ছে, ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার পর মফিজ সাহেবের লাগেজ বেল্টে যাবে সেগুলো সংগ্রহ করতে হলে তাকে ইমিগ্রেশন পার হয়ে লাাগেজ বেল্টে যেতে হবে। অন্য দিকে যদি লাগেজও না থাকে,- তাকে বোর্ডিং করতে বোডিং কাউন্টারে যেতে হবে। সেখানে যেতে হলেও তাকে ইমিগ্রেশন পার হতে হবে। আর ইমিগ্রেশন পার হতে হলে অবশ্যই ভিসা লাগবে। আর কোন দেশে ভিসা ছাড়া যাত্রী নিলে এয়ারলাইনকে বড় অংকের জরিমানা দিতে হয়।

ট্রানজিট সুবিধা পেতে হলে এয়ারলাইনের মাধ্যমে নিতে হবে। অর্থাৎ ইমিগ্রেশন পার না হয়ে আপনি যাতে পরবর্তী ফ্লাইটে উঠতে পারেন, সে ব্যবস্থা করবে এয়ারলাইন। তখন আপনি দ্বিতীয় দেশের ইমিগ্রেশন পার না হয়ে তৃতীয় কোনো দেশে যেতে পারবেন।

❤️ বাংলা এভিয়েশনের অনুরোধ, দুটি আলাদা, আলাদা টিকিট কাটবেন না, তাতে আপনি ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।

❤️ ❤️ #বাংলা_এভিয়েশন
❤️ ❤️ #বাংলা_প্রবাস ❤️

10/01/2022
26/12/2021
25/12/2021

বাইসাইকেল কেনার সময় কিছু ব্যপার অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত, যেমনঃ

বাজেট
প্রথমেই আপনাকে ঠিক করে নিতে হবে বাইসাইকেলটি কেনার জন্য আপনি ঠিক কতো টাকা খরচ করতে রাজি। সবার সামর্থ্য সমান হয়না, আবার সামর্থ্য থাকার পরেও আপনি হয়তো একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকার বেশি খরচ করতে চাচ্ছেন না। তাই আপনাকে পুরোপুরি ভাবে ঠিক করে নিতে হবে আপনার বাজেট কতো।

বাজারে পাঁচ হাজার থেকে লাখ টাকার সাইকেল পাওয়া যায়। তাই ঠিক কোন সাইকেলটি কিনবেন তা আপনার বাজেট নির্ধারণের পর ঠিক করুন।

মনে রাখবেন, দামি কিংবা কমদামি সব সাইকেলই ভালো, যদি সঠিক পরিচর্চা করে ব্যবহার করা হয়। অনেকেই বলবে এই সাইকেল না নিয়ে আরেকটু বাড়িয়ে ওইটা নেন, আবার আপনি যদি ওইটা কিনতে চান তখন অন্যজন বলবে আরেকটু বাড়িয়ে অন্যটা নেন। সুতরাং এসব কথায় মোটেও কান দিবেন না। বাজেট এর মধ্যেই যে সাইকেল পাবেন সেটাই কিনুন। যত্ন করে ব্যবহার করলে সেটাই লাখ টাকার সাইকেলের মতো সার্ভিস দিবে।

ব্রান্ড
বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক ভালো ভালো ব্রান্ডের বাইসাইকেল পাওয়া যায়। সাইকেল কেনার সময় সম্ভব হলে ব্রান্ড-এর সাইকেল কেনা উচিৎ। কারণ সাধারণত ব্রান্ডের সাইকেল গুলো সঠিক ফ্রেম জিওমিট্রি মেনে তৈরি করা হয়, যা চালানোর আরাম অনেকগুণ বাড়িয়ে দেয়।

তবে ব্রান্ড নিয়ে একেবারে মোহাচ্ছন্নও হওয়া যাবে না। বাজেট কম হলে ব্রান্ড এর দিকে নজর না দিয়ে বরং নিজের পছন্দ মতো এবং স্পেসিফিকেশন দেখে সাইকেল কেনা উচিত। মনে রাখবেন, আপনি প্রোডাক্ট কিনছেন, ব্রান্ড না।

এমন হতে দেখেছি যে, দেশের সেরা ব্রান্ড এর দামি সাইকেল কিনে কয়েকদিন পরেই সাইকেলের অবস্থা নাজুক করে ফেলসে যত্নের অভাবে, আবার এমনও দেখেছি যে অপরিচিত ব্রান্ডের একদম কমদামি সাইকেল ৫ বছর ব্যবহার করার পরেও দিব্যি চালিয়ে বেড়াচ্ছে এখনো।

বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ব্রান্ড হলো- কোর, ভেলোস, গোস্ট, জায়ান্ট, হিরো সাইকেল, মাস্টাং, বিয়াঙ্কি, নেক্রো, ফিনিক্স, সারাসেন, রিলিগ, ট্রেক ইত্যাদি।

ঠিক কোন ধরনের সাইকেল কিনতে চান
ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে সাইকেল অনেক ধরনের হয়ে থাকে। যেমন শহরের মসৃণ রাস্তার জন্য রোড বাইক বেশি উপযোগী, অন্যদিকে মাটির রাস্তা কিংবা অতিরিক্ত ভাঙ্গা রাস্তায় মাউন্টেন বাইক উপযোগী। আবার কিছু হাইব্রিড বাইক পাওয়া যা মাউন্টেন বাইক ও রোড বাইক দু’টোর সংমিশ্রনে তৈরী। এগুলোর চাকা চিকন হোয়ার কারণে মসৃণ রাস্তায় আরামে চালানো যায়, আবার সাসপেনশন থাকায় হালকা ভাঙ্গা রাস্তায়ও চালানো যায়।

তাছাড়া ফ্যাটবাইক (বালু কিংবা কাদার মধ্যে চালানোর উপযোগী), কমিউটার (শহরের ভেতরে ছোটখাটো দূরত্বে যাতায়াতের জন্য উপযোগী) ইত্যাদি রকমের বাইসাইকেল পাওয়া যায়। আপনি কেমন রাস্তায় নিয়মিত চালাবেন সেই ধরনের রাস্তার উপযোগী বাইক কিনুন। তবে বর্তমানে মাউন্টেন বাইক এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। এর প্রধান কারণ হলো- ১। মাউন্টেন বাইক শহুরে কিংবা মাটির রাস্তায় আরামসে চালানো যায়, ২। দেশে এখন সুলভ মুল্যে অনেক ভালো মানের মাউন্টেন বাইক পাওয়া যায়।

ফ্রেমের ম্যাটারিয়াল
বাইসাইকেল এর ফ্রেম অনেক ধরনের ম্যাটারিয়াল দিয়ে তৈরী করা হয়। যেমনঃ

আয়রন ফ্রেম - লোহার তৈরী এসব ফ্রেমের অনেক ওজন হয়। তাছাড়া সাইকেল চালাতেও অনেক বেগ পেতে হয়। যে কোন অবস্থাতেই এসব ফ্রেমের সাইকেল এড়িয়ে চলা উচিৎ।
এলয় ফ্রেম - এলুমিনিয়াম এলয় দিয়ে তৈরী করা হয় বলে অনেক হালকা হয় ওজনে। সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায় বলে বেশিরভাগ সাইকেলে এলয় ফ্রেম ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
টাইটেনিয়াম ফ্রেম - খুব কম সাইকেলেই টাইটেনিয়াম ফ্রেম ব্যবহার করা হয়। টাইটেনিয়াম অনেক দামি ম্যাটারিয়াল হওয়ার কারণে এই ফ্রেম কিনতে অনেক পয়সা গুনতে হবে। তাছাড়া বাংলাদেশে টাইটেনিয়াম ফ্রেম প্রায় পাওয়া যায়না বললেই চলে।
কার্বন ফাইবার ফ্রেম - এই ফ্রেম অনেক টেকসই হয় এবং ওজনে একদম হালকা হয়। কিন্তু একই সাথে এটা অনেক দামি ফ্রেম। তাই কেউ কম পয়সায় কার্বন ফাইবার ফ্রেমের সাইকেল বিক্রি করবে বললে ফাঁদে পা দিবেন না।
ওজন, দাম ও সহজলভ্যতা - সব কিছু বিবেচনা করে দেখা যায় এলয় ফ্রেমের সাইকেল সব থেকে সুবিধাজনক। তবে আপনার বাজেট অনেক বেশি (লাখের মতো) হলে কার্বন ফাইবারের ফ্রেমের সাইকেল কিনতে পারেন।



সাইকেলের ফ্রেম সাইজ
সাইকেল কেনার ক্ষেত্রে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় যা বেশিরভাগ মানুষ এড়িয়ে যায় এবং ভুল ফ্রেম সাইজের সাইকেল কেনার জন্য পরবর্তীতে রাইডের পর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাথা হয়। তারপর অনেকে না বুঝে সাইকেল চালানোই ছেড়ে দেয়।

ফ্রেম সাইজ রাইডারের উচ্চতার ওপর নির্ভর করে। রাইডার লম্বা হলে বড় সাইজের ফ্রেম আরামদায়ক, অপরদিকে রাইডার খাটো হলে তাঁর জন্য ছোট ফ্রেমের সাইকেল কেনা উচিত।

আসুন দেখে নেই রাইডারের উচ্চতার সাথে সাইকেলের ফ্রেম সাইজের সম্পর্ক-

উচ্চতা ৫’০”-৫’৩” বা ১৫২-১৬০ সে.মি. হলে মাউন্টেন বাইক ১৩”-১৪”, রোড বাইক ৪৯-৫০ সে.মি.
উচ্চতা ৫’৩”-৫’৬” ১৬০-১৬৮ সে.মি. হলে মাউন্টেন বাইক ১৫”-১৬”, রোড বাইক ৫১-৫৩ সে.মি.
উচ্চতা ৫’৬”-৫’৯” ১৬৮-১৭৫ সে.মি. হলে মাউন্টেন বাইক ১৭”-১৮”, রোড বাইক ৫৪-৫৫ সে.মি.
উচ্চতা ৫’৯”-৬’০” ১৭৫-১৮৩ সে.মি. হলে মাউন্টেন বাইক ১৯”-২০”, রোড বাইক ৫৬-৫৮ সে.মি.
উচ্চতা ৬’০”-৬’৩” ১৮৩-১৯১ সে.মি. হলে মাউন্টেন বাইক ২১”-২২”, রোড বাইক ৫৮-৬০ সে.মি.
উচ্চতা ৬’৩”-৬’৬” ১৯১-১৯৮ সে.মি. হলে মাউন্টেন বাইক ২৩”-২৪”, রোড বাইক ৬১-৬৩ সে.মি.

অন্যান্য যেসব স্পেসিফিকেশন দেখবেন
পছন্দের সাইকেল শুধু দেখতে সুন্দর হলেই হবেনা, তার পার্টসও ভালো কোয়ালিটি এর হতে হবে। আসুন দেখে নেই কোন কোন পার্টস এর দিকে সাধারণত নজর দিবেন-

সাস্পেনশন - মাউন্টেন বাইক কিংবা হাইব্রিড বাইক এর অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ সাস্পেনশন। এটির হিসাব মি.মিটারে করা হয়ে থাকে। এটি যতো বেশি হবে সাস্পেনশন ততো বেশি শক গ্রহণ করতে পারবে।
চাকা - দেখে নিবেন চাকা কতো সাইজের এবং কোন কোম্পানির।
টায়ার - অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভালো কোম্পানির টায়ার হলে অনেকদিন সার্ভিস দিবে। অন্যথায় খুব তাড়াতাড়ি ক্ষয় হয়ে যাবে।
ফ্রন্ট ও রিয়ার ডেরা - গিয়ার সাইকেলের যে অংশ একদম চাকার সাথে থাকে এবং গিয়ার পরিবর্তনে সাহায্য করে তাকে ডেরা বলা হয়। মাল্টি গিয়ার সাইকেল কিনতে গেলে এটির দিকে অবশ্যই নজর রাখতে হবে।
গিয়ার শিফটার - হ্যান্ডেল বারের যে অংশ দিয়ে গিয়ার পরিবর্তন করতে হয় সেটাই গিয়ার শিফটার। কিছু কিছু সাইকেলে হাত দিয়ে মুড়িয়ে গিয়ার পরিবর্তন করতে হয় এরকম শিফটার দেয়া থাকে। এসব শিফটার পরিহার করা উচিৎ।
ব্রেক সেট - ভালো কোয়ালিটির ব্রেক সেট থাকলে যে আরাম পাবেন সাইকেল চালিয়ে সেটা নিজে না চালালে বুঝতে পারবেন না। তাই অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যাতে ব্রেক সেট ভালো কোয়ালিটির হয়। অনেক ধরণের ব্রেক সেট থাকে সাইকেলে, যেমন- ভি-ব্রেক, ডিস্ক ব্রেক, হাইড্রোলিক ব্রেক ইত্যাদি।
হাইড্রোলিক ব্রেক সবথেকে কার্যকর কিন্তু ব্যয়বহুল। তবে অনেক ভালো কোয়ালিটির ডিস্ক ব্রেক আছে যা হাইড্রোলিকের মতো কাজ না দিলেও যথেষ্ট ভালো ব্রেকিং ক্ষমতাসম্পন্ন হয়।

ব্যাস হয়ে গেলো আপনার পছন্দ মতো পারফেক্ট বাইসাইকেল নির্বাচন! এখন সাইকেল কেনার জন্য আপনার নিকটস্থ সাইকেলের দোকানে স্বশরীরে যান; পরিচিত সাইকেলের দোকান থাকলে ছাড়ও পেয়ে যাবেন হয়তো।

তাছাড়া বাইকশপ গুলো প্রায়ই নানা উৎসবে ছাড় দিয়ে থাকে। পরিচিত দোকান না থাকলেও ফেসবুকে এলাকাভিত্তিক বিভিন্ন সাইক্লিং গ্রুপে খোঁজ নিলেই আপনার এলাকার বিশ্বস্ত বাইসাইকেল শপ সম্পর্কে জানতে পারবেন।

দোকান থেকে সাইকেল কেনার পর অবশ্যই মনে করে সেল রিসিট আনবেন। সেল রিসিটে সাইকেল এর ফ্রেম নাম্বার লিখে দেয়া হয়। সাইকেল হারিয়ে গেলে কিংবা বিক্রি করতে গেলে এটা আপনার দরকার পরবে।

সাইকেল কিনেই আপনার কাজ শেষ নয়। এর সঠিক যত্ন নিতে হবে নিয়মিত। তা না হলে খুব তাড়াতাড়িই সাইকেলের পার্ফরমেন্স খারাপ হয়ে যাবে, সেটা যতো ভালো সাইকেলই হোক না কেন।

সাইকেলের যত্ন নিন, হেলমেট ব্যবহার করুন, সতর্কতার সাথে সাইকেল চালান, সুস্থ থাকুন

05/10/2021
02/05/2020

মহামা’রী ক’রোনাভা’ইরাসের প্রাদু’র্ভাবে গোটা বিশ্ব যখন থম’কে দাঁড়িয়েছে। তখন ক’ঠোর নিয়’ন্ত্রণের মাধ্যমে মধ্যপ্...

02/05/2020

বিটিশ মিউজিয়ামে এখনো লেখা আছে

( সুবহানআল্লাহ )

01/05/2020

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন নওগাঁ-২ আসনের সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকার

01/05/2020

চাল চুর চেয়ারম্যানের সাথে একি করল পুলিশ ।সাবাশ বাংলার পুলিশ এবার খবর আছে

01/05/2020

অবশেষে মেনিসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাই সত্য হলো। দেশের পর্যটন নগরী কক্সবাজারের টেকনাফে দেখা মিলেছে পঙ্গপাল। ....

29/04/2020
29/04/2020

একবার শেয়ার করুন
নামাজের দাওয়াত দেওয়া হয়ে যাবে
( ইনশাহআল্লাহ্ )

29/04/2020

আপনি কি বেকার, ঘরে বসে ফ্লেক্সিলোড এর মার্কেটিংয়ের বিজনেস করে লাভবান হতে চান। তাহলে এই বার্তাটি আপনার জন্য। একই ব্যালেন্স থেকে রিচার্জ করা যাবে সকল অপারেটরে, আলাদা আলাদা ব্যালেন্স নেয়ার কোন ঝামেলা নেই।

১টি মাত্র SIM দিয়ে ৫টি SIM এ FlexiLoad Mb Bundile রিচার্জ করা যায়।

📶 লোডের সিম করার জন্য 500 টাকা খরচ পরবে |

পরবর্তীতে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী লোডের টাকা নিতে পারবেন।

🗃 আমাদের সুবিধা সমূহঃ

১। ১টি মাএ সিম দিয়ে Banglalink, Grameenphone, Airtel, Robi & Teletalk মোট ৫টি সিম এ লোড করা যায়।

২। Api দেওয়া হয়।

৩।প্রতি হাজারে 28 টাকা করে কমিশন।

৪। একই ব্যালেন্স দিয়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারবেন। আলাদা ভাবে ব্যালেন্স নিতে হবে না। প্রি-পেইড মিটার রিজার্চ করতে পারবেন।

৫। মাসিক কোনো টার্গেট এর ঝামেলা নেই এবং কোনো প্রকার চার্জ নেই। যেকোন পরিমান ব্যালেন্স নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন কোনো সমস্যা নেই।

৬। রিচার্জের হিস্টরি দেখার সুযোগ। সাথে Txn ID সহ।

৭। লোড নিতে হবে বিকাশ,রকেট, নগদ, বা DBBL , BRACK ISLAMIC MTB JAMUNA ব্যাংক এর মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং এ লোড নিলে (চার্জ
প্রযোজ্য)

৮। আমাদের কাছ থেকে ডিলার নিয়ে ও আপনিও ব্যবসা করতে করতে পারেন। ডিলার নিতে ১০০০ টাকা লাগবে। ডিলার আমাদের মাধ্যমে একাউন্ট খুলিয়ে লাভ করতে পারবেন (কম্পানির চার্জ প্রযোজ্য)।

৯। SMS, apps এবং Computer এর মাধ্যমে লোড দিতে পারবেন। যে কোনো মোবাইল দিয়ে লোড করা যাই। ইন্টারনেট না থাকলেও রিচার্জ করতে পারবেন।

১০। মিনিট, এমবি রির্চাজ করা যাবে।

১১। MNP লোড দেওয়ার সুবিধা।

১২। ২ বার করে নাম্বার, ২ বার করে পিন কোড বসানোর ঝামেলা নেই।

১৩। আমাদের থেকে সকল সুবিধা গুলো আপনারা পাবেন।

১৪। খরচ কম আর মোবাইল ১টির বেশি লাগছে না।

১৫। ২৪ ঘন্টা কাস্টমার কেয়ারের সুবিধা।

১৬। প্রবাসী ভাইয়েরা ও আমাদের রিশেলার/App ব্যবহার করে 5 সেকেন্ডে বিদেশ থেকে প্রিয়জনের মোবাইলে ফ্লেক্সিলোড এমবি রিচার্জ করতে পারবেন।

যারা অন লাইন বিজনেস বিশ্বাস করেন না তারা সরাসরি আমাদের অফিসে আসবেন।

OFFICE ADDRESS-1
Kalhati bus station
kalihati, Tangail

OFFICE ADDRESS-2
Zirabo Bus Station
Savar Dhaka-1349

OFFICE ADDRESS-3
Kustia, Khulna

📶 নতুন সংযোগের জন্য কল বা SMS করুনঃ
HELP LINE
===========
+8801778916109
+8801303136781

Address

Foridpur, Dhaka
Faridpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AttitudeFH posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to AttitudeFH:

Share

Category

Nearby media companies


Other Media in Faridpur

Show All