Billibuzz

Billibuzz Billibuzz Page is a Nursing related Page.Sometimes I upload personal blogs related to nursing.

21/01/2024

নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে//২০২৪.



Background music from; YouTube library

16/11/2023

অতিরিক্ত চিন্তা বা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় :

✅ নিজেকে পজিটিভ কিছুতে ব্যস্ত রাখুন। রুটিন করে হলেও দু'তিন দিনের হোক বা অল্প সময়ের জন্য হোক।

✅ বিষন্নতার সময় একা থাকবেন না। বন্ধু-বান্ধবদের সাথে আড্ডা দিন, তাদের সাথে সময় কাটান। দেখবেন অনেক পরিবর্তন চলে এসেছে আপনার মধ্যে।

✅ বিষন্নতার সময় মানুষ সবকিছুরই খারাপ দিকটা বিবেচনা করে। তাই বিষণ্নতা কাটিয়ে উঠতে ইতিবাচক চিন্তা ধারায় ফিরে আসতে হবে। সবকিছুকেই ইতিবাচক ভাবতে হবে।

✅ শরীরচর্চা ব্যায়াম দেহে এক ধরনের হরমোন নিঃসরণ করে যা মানুষকে চাঙ্গা রাখে। ফলে ডিপ্রেশন মুক্ত থাকা সহজ হয়।

✅ খাবারের সাথে ডিপ্রেশনেরও সম্পর্ক রয়েছে। স্বাস্থ্যকর পুষ্টি সম্পন্ন খাবার মানুষের দেহ ও মনকে ভালো রাখে।

✅ প্রত্যেক মানুষেরই পছন্দের কিছু না কিছু কাজ থাকে। বিষণ্ণতায় নিজেকে পছন্দনীয় কাজে ব্যস্ত রাখুন দেখবেন বিষণ্নতা দূর হয়ে গেছে।

✅ প্রকৃতি মানুষের মনকে বদলে দেয়। তাই এই সময়টাতে প্রকৃতির কাছে কিছুটা সময় একান্তে কাটান। দেখবেন বিষন্নতা থেকে বের হওয়ার অনেক উপায় আপনি পেয়ে গেছেন।

✅ ধৈর্য ধরা ছাড়া বিষণ্ণতা থেকে বের হওয়া পুরোপুরি ভাবে সম্ভব নয়। তাই আপনাকে ধৈর্যশীল হতে হবে।

সর্বোপরি আপনি একজন সাইকোলজিস্ট এর পরামর্শ নিতে পারেন। এতে করে আপনার বিষন্নতার ভার অনেকটাই হালকা হয়ে যাবে।।

পড়া শেষে 'Done' লেখতে ভুলবেন না 🙂

ধন্যবাদ 👍

16/11/2023

যখন কেউ আপনাকে সকালে জাগাবে না, এবং যখন রাতে কেউ আপনার জন্য অপেক্ষা করবে না, এবং যখন আপনি যা খুশি যা চান তাই করতে পারেন। এটাকে কী বলবেন, স্বাধীনতা নাকি একাকীত্ব?

16/11/2023

সূর্যের তীক্ষ্ণতম চিত্রটি রেকর্ড করা হয়েছে।

সূর্য আগুন দিয়ে তৈরি নয়, এর শক্তি আসে নিউক্লিয়ার ফিউশন থেকে যা এর কেন্দ্রস্থলে ঘটে, যেখানে তাপমাত্রা 15 মিলিয়ন ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায় এবং চাপ প্রচুর। এটি হাইড্রোজেন পরমাণুকে হিলিয়ামে ফিউজ করে, প্রক্রিয়ায় আলো ও তাপের আকারে শক্তি মুক্ত করে।

প্রতি সেকেন্ডে এটি 600 মিলিয়ন টন হাইড্রোজেনকে 596 মিলিয়ন টন হিলিয়ামে রূপান্তরিত করে এবং অবশিষ্ট 4 মিলিয়ন টন পদার্থ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়, একটি প্রক্রিয়া যা পরবর্তী 5 বিলিয়ন বছর ধরে চলতে থাকবে।

সোর্স: উইকিপিডিয়া

16/11/2023

‼️নিজের পারসোনালিটি নিজেকে ধরে রাখতে হবে,

তার জন্য দুইটা জিনিস মনে রাখবে:-

(১) স্ট্রং পারসোনালিটি

☞কোন ব্যক্তির কথায় থেমে যাওয়া জীবন না! কারন শক্ত পারসোনালিটি থাকলে কষ্ট পাওয়া যাবেনা কারো কথায়!!

☞একবার ব্যর্থ হলে বসে যাওয়া লাইফ না। অপশন থাকলে দেখিয়ে দেয়াই লাইফ!!

☞ মানুষের কথায় কান্না করে নয়! চুপ থেকে পরিশ্রম করে জিতে দেখানোই জীবন, যা দেখে মানুষের চোখে তাক লেগে যাবে!!!

(২) সেল্ফ রেস্পেক্টঃ

☞ কেউ তোমাকে একবার ignore করলে তাকে পাঁচবার ingore করবে এটাই self respect। মনে রেখো, তুমি এই পৃথিবীতে এক পিস!!

☞ কেউ তোমার পজিশন নিয়ে খোটা দিলে, তুমি টপ পজিশনে গিয়ে তাকে দেখিয়ে দিবে এটাই জীবন !!

☞ কেউ তোমার জীবন থেকে চলে গেলে তাকে দরজা অবধি এগিয়ে দিয়ে এসো! এমন ভাবে দরজাটা আটকিয়ে দিয়ে, নিজেকে সফলতার চূড়ায় নিয়ে যাবে যেন সে তোমার সাফল্য দেখে আফসোস করে !!
ওখানেই স্বার্থকতা 🖤🌸

16/11/2023

🔴জানা খুবই জরুরি🔴
===============================
মাত্র দুই মিনিট সময় নিয়ে নিচের লেখাটা পড়ুন

1বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ......
যদি একজন স্ট্রোকের শিকার ব্যক্তিকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণ সুস্থাবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব।
শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায় এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায় ===============================

স্ট্রোককে চিনুন...........
সহজ তিনটি ধাপ - S, T, R পড়ুন এবং জানুন !তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুন,
১) S – Smile....রোগীকে হাসতে বলুন ।
২) T – Talk. .....রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন । উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর ।
৩) R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন । এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষনাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান । এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন । ===============================

সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে, যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ,
তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান
যদি আমরা সবাই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি তবে আমরাও একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো ===============================

আপনি শিখলেন- এবার পোস্টটি শেয়ার করে আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদের কেও শেখান ! এবং আপনার যদি এই লেখাগুলা ভাল লাগে তাহলে অনুগ্রহ করে আমার নতুন I'd টাতে একটা follow দিয়ে আসবেন please

16/11/2023

সাইকোলজি ও বিজ্ঞানের মজার তথ্য

১)একজন মানুষের সর্বোচ্চ ১৫০ জন আত্নীয়-স্বজন থাকতে পারে।এর বেশি নয়।

২)মানুষের শরীরে সবচেয়ে বেশি শক্তি ব্যয় করে থাকে মস্তিষ্ক। ঘুমানোর সময়ও ২০% ব্যয় করে থাকে মস্তিষ্ক।

৩)একজন মানুষ সারাজীবনে ৪০ টনেরও বেশি খাবার খেয়ে থাকে।

৪)মানুষের শরীরে যত রক্ত আছে তা ১২ লক্ষ মশা ডিনার করতে পারবে।

৫)একজন মানুষের মুখে ৭০০ রকম ব্যাকটেরিয়া রয়েছে।

৬)পৃথিবীতে ১% মানুষ রয়েছে যাদের হৃদপিন্ড ডানে।

৭)একজন মানুষ ভিন্ন ভিন্ন ৪-৫ টি স্বপ্ন দেখতে পারে। এর থেকে বেশি স্বপ্ন দেখলে জাগ্রত হওয়ার পর স্বপ্ন মনে থাকে না।

৮)নাক-কান মানুষের মৃত্যু হওয়ার আগ পর্যন্ত বড় হতে থাকে।

৯)মানুষের শরীর থেকে যে লোমগুলো ঝড়ে পড়ে।তারও শব্দ হয়।কিন্তু আমরা শুনতে পাই না।পিঁপড়ার মতো ছোট ছোট প্রাণীরা তা শুনতে পায়।

১০)মানুষের নখ প্রতি বছরে (৩.৮-৪) সে.মি. পর্যন্ত বড় হয়ে থাকে।যা প্রায় ১.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত।

পড়া শেষে Done লিখতে ভুলবেন না

👉....টেনশন (Tension) শব্দের অর্থ চিন্তা! টেনশন মানে হলো মানসিক, আবেগজনিত অথবা স্নায়ুবিক চাপ! মনোবিজ্ঞানের ভাষায় মানসিক...
16/11/2023

👉....টেনশন (Tension) শব্দের অর্থ চিন্তা! টেনশন মানে হলো মানসিক, আবেগজনিত অথবা স্নায়ুবিক চাপ! মনোবিজ্ঞানের ভাষায় মানসিক উত্তেজনা বা অস্থিরতাকে এক কথায় টেনশন বলা হয়! কাকে টেনশন বলে তা প্রায় প্রতিটি মানুষই খুব ভালো জানেন! টেনশন হলে ঠিক মাথার সামনে বা কপালের দিকটায় প্রচুর পরিমাণে ব্যথা হয় আর এই ব্যথা কমানোর জন্য অনেকে ঔষধ বা বিভিন্ন প্রকার জেল ব্যবহার করে!....

👉....মাইগ্রেন (Migraine) একধরনের মাথাব্যথা! মাথার একদিকে হয় বলে বিখ্যাত হলেও দুদিকেও হতে দেখা গেছে! যাদের মাইগ্রেন হবার প্রবণতা আছে, তাদের শব্দ, আলো, গন্ধ, বাতাসের চাপের তারতম্য ও কিছু খাবার যেমন চকলেট, আঙুরের রস, পনির ইত্যদির প্রভাবে পুনরায় নতুন করে ভয়ঙ্কর মাথাব্যথা শুরু হতে পারে! তবে মাইগ্রেনে শুধু মাথাব্যথাই হয় না, তার সঙ্গে আরো কয়েকটি স্নায়বিক উপসর্গ হয়ে থাকে (যেমন কিছু আলো বা শব্দের অনুভূতি)!....

👉....সাইনুসাইটিস(Sinusitis বা Sinus, যা Rhinosinusitis নামেও পরিচিত) হচ্ছে সাইনাস মেমব্রেনের (আবরণী) একটি যন্ত্রনাদায়ক প্রদাহ! আমাদের মুখমন্ডলের হাড়ের ভিতরে কিছু ফাঁপা জায়গা আছে তাকে সাইনাস বলে! কোন কারণে যদি সাইনাসগুলির মধ্যে ঘা বা প্রদাহ হয় তখন তাকে সাইনুসাইটিস বলে! লক্ষণ গুলি মূলত মুখ ও নাকে প্রদাহ, মাথাব্যথা, ঘ্রাণশক্তি লোপ ইত্যাদির মতো হতে পারে! সাইনাস গাত্রে সর্দি, মিউকাস জমে এই প্রদাহের সৃষ্টি করে!....

👉....দিনের অধিকাংশ সময়ে পেশাগত প্রয়োজনে চোখ থাকে ল্যাপটপের পর্দায়! চোখ হল শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গ! ফলে যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রেও থাকা চাই বাড়তি সতর্কতা! চোখ থেকে জল পড়া কিংবা চোখ লাল হয়ে যাওয়ার সমস্যা হতেই থাকে! অনেকেই সেগুলি পাত্তা না দিয়ে এড়িয়ে চলেন! তার ফলে সমস্যা আরও বাড়তে থাকে! অনেকেরই চোখের নীচে মাঝেমাঝে ব্যথা হয়! সেই ব্যথা কখনও কখনও কপালের রগ ছাড়িয়ে মাথাতেও ছড়িয়ে পড়ে! বেশ কিছু কারণ রয়েছে এই ধরনের ব্যথার নেপথ্যে! চিকিৎসা পরিভাষায় যাকে ‘ক্লাস্টার হেডেক’ বলা হয়! এ ছাড়াও অতিরিক্ত আওয়াজ, জোরে কোনও শব্দ সব কিছুই অসহ্য লাগতে শুরু করে!....

👉....টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট (TMJ) হল দুটি জয়েন্ট যা আপনার নিচের চোয়ালকে আপনার খুলির সাথে সংযুক্ত করে! আর এতে সমস্যা হওয়ার কারণ হতে পারে মানসিক সমস্যা কারণেও আবার অতিরিক্ত স্টেসে থাকলে এটা সরাসরি মস্তিষ্কে হানি পৌঁছাতে পারে! এটা মুলত কান থেকে বেশি সমস্যা দেখা দেয় যেমন কানে ব্যথা হলে, আঘাত হানা, অতিরিক্ত খোঁচাখুঁচিতে ইত্যাদি ইত্যাদি সমস্যাতে!....

👉....ঘাড়(Neck) দৈনন্দিন কার্যকলাপে ভুল অভ্যাসের কারণে ঘাড় ব্যথা হতে পারে, যেমন–ভুল ভঙ্গিতে বসা বা শোয়া বা কাজ করা, অবস্থান পরিবর্তন না করে খুব বেশি সময় ধরে ডেস্কে কাজ করা, ঘুমের সময় বেকায়দায় ঘাড় রাখা এবং ব্যায়ামের সময় ঘাড়ে ঝাঁকুনি লাগা! এই কারণ পৌঁছাতে পারে পুরো মাথায় যা একটি অস্বস্তিকর অবস্থা!....

👉....হরমোন(Hormones) যার প্রতিক্রিয়ায় ঘটতে পারে মাথার পেছনের দিকটায় প্রচুর পরিমাণে ব্যথা যার কারণ হতে পারে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব আর এসবের প্রায় ৫০% মেরুদণ্ডের জন্য প্রযোজ্য হতে পারে! কারণ এই ব্যথার কারণ ৫০% ই মেরুদণ্ডে ভিটামিন ক্যালসিয়াম পৌছায় না যা আপনার মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর!....

👉....স্ট্রেস(Stress) যা টেনশন না এটা হয় মুলত প্রেম ব্যর্থ, পরিবারের চাপ, বসের চাপ, এরকমই আরো কয়েকটি কারণ! এর ফলে ঘটে মাথার দুই সাইটসহ পুরো মাথার উপর অস্তিত্বকর ব্যথা! যার ফলে খাওয়া দাওয়া স্বাস্থ্যসহ সারাক্ষণ কাঁদতে ইচ্ছে করে যেটার প্রভাব আমাদের পুরো জীবনে পরে!....

16/11/2023

↪️সাইকোলজিক্যাল টিপস

১/ আপনার কাছের কোনো ব্যাক্তি বা যে কেউ যদি নার্ভাস থাকে তাহলে কি করে বুঝবেন?

তাকে কিছু খেতে দিন, সে খেতে চাইবে না৷ কারণ যখন কোনো ব্যক্তি নার্ভাস থাকে তখন সাধারনত সে ব্যক্তি কিছু খেতে চাই না৷

২/কাউকে ইমপ্রেস করতে চান? তাহলে তার নাম ধরে ডাকুন৷ কেউকে নাম ধরে ডাকলে সে বেশি খুশি হয়৷

৩/কোনো ব্যক্তিকে মিথ্যা বলা থেকে বিরত রাখতে চান?
কথা বলার সময় তার সামনাসামনি বসুন এবং চোখে চোখ রেখে কথা বলুন সে মিথ্যা বলতে পারবে না৷

৪/কারো পছন্দের হতে চান?
তাহলে তার বেশি বেশি প্রশংসা করুন ও যতটা সম্ভব তার অংগ-ভঙ্গি নকল করুন৷ এমন ভাবে নকল করুন যাতে সে বুঝতে না পারে আপনি তাকে অনুকরণ করছেন৷ কিন্তুু ধীরে ধীরে তার অবচেতন মস্তিষ্কই তা লক্ষ্য করবে৷ এবং আপনাকে পছন্দ করা শরু করবে৷ ( নিজের টাইপের মানুষকে --- মানুষ বেশি পছন্দ করে)

৫/ কারো সাথে অনেকক্ষণ কথা বলতে চান?
তার পছন্দের বিষয়ে কথা বলুন৷ সে না চাইতে ও অনেকক্ষণ কথা বলবে৷

ধন্যবাদ!

16/11/2023

সাধারণ জ্ঞান (জনক) -
❖ পদার্থ বিজ্ঞানের জনক : আইজ্যাক
নিউটন।
❖ সমাজ বিজ্ঞানের জনক : অগাষ্ট
কোঁৎ।
❖ হিসাব বিজ্ঞানের জনক :
লুকাপ্যাসিওলি।
❖ চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক : ইবনে
সিনা।
❖ দর্শন শাস্ত্রের জনক : সক্রেটিস।
❖ রসায়ন বিজ্ঞানের জনক : জাবির
ইবনে
হাইয়ান।
❖ ইতিহাসের জনক : হেরোডোটাস।
❖ সনেটের জনক : পের্ত্রাক।
❖ বিজ্ঞানের জনক : থ্যালিস।
❖ মেডিসিনের জনক : হিপোক্রটিস।
❖ জ্যামিতির জনক : ইউক্লিড।
❖ বীজ গণিতের জনক : আল খাওয়াজমী।
❖ জীবাণু বিদ্যার জনক : লুইস পাস্তুর।
❖ রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক :এরিস্টটল।
❖ অর্থনীতির জনক : এডাম স্মিথ।
❖ অংকের জনক : আর্কিমিডিস।
❖ বিবর্তনবাদ তত্ত্বের জনক : চার্লস
ডারউইন।
❖ সনেটের জনক : পের্ত্রাক।
❖ ক্যালকুলাসের জনক : আইজ্যাক
নিউটন।
❖ বাংলা গদ্যের জনক : ঈশ্বরচন্দ্র
বিদ্যাসাগর।
❖ বাংলা কবিতার জনক : মাইকেল
মধুসুদন দত্ত।
❖ বাংলা উপন্যাসের জনক :
বঙ্কিমচন্দ্র
চট্টোপাধ্যায়।
❖ ইংরেজী কবিতার জনক : জিউফ্রে
চসার।
❖ মনোবিজ্ঞানের জনক : উইলহেম
উন্ড।
❖ প্রাণী বিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল।
❖ বাংলা মুক্তক ছন্দের জনক : কাজী
নজরুল
ইসলাম।
❖ বাংলা চলচিত্রের জনক : হীরালাল
সেন।
❖ বাংলা গদ্য ছন্দের জনক : রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর।
❖ জীব বিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল।
❖ ভূগোলের জনক : ইরাটস থেনিস।
❖ ইংরেজি নাটকের জনক : শেক্সপিয়র।
❖ সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক:
হার্বাট
স্পেন্সর।
❖ বংশগতি বিদ্যার জনক : গ্রেডার
জোহান
মেনডেল।
❖ শ্রেণীকরণ বিদ্যার জনক : কারোলাস
লিনিয়াস।
❖ শরীর বিদ্যার জনক : উইলিয়াম
হার্ভে।
❖ বাংলা নাটকের জনক : দীন বন্ধু মিত্র।
❖ বাংলা সনেটের জনক : মাইকেল মধু
সুদন দত্ত।
❖ আধুনিক রসায়নের জনক : জন ডাল্টন।
❖ আধুনিক গণতন্ত্রের জনক : জন লক।
❖ আধুনিক অর্থনীতির জনক : পল
স্যমুয়েলসন।
❖ আধুনিক বিজ্ঞানের জনক : রজার
বেকন।

16/11/2023

মৃত ব্যক্তির শরীরে বিদ্যুতের শক দিলে কী হয়...?

মৃত ব্যক্তির শরীরে বিদ্যুতের শক দিলে কী হয়, তা দেখার জন্য পরীক্ষা হয়েছে বহু বার! তবে ভয়ঙ্করতমটি সম্ভবত ঘটেছিল ১৮০৩ সালে! এক বিশাল প্রেক্ষাগৃহে একটি মৃতদেহের শরীরে ১২০ ভোল্টের বিদ্যুতের শক দেওয়া হয়! শক দেওয়ার ফলে মৃতদেহ বিকৃত হয়ে স্টেজে সোজা হয়ে কাঁপতে থাকে! ভয়ে জ্ঞান হারান একাধিক দর্শক!

📍সোর্স :Quora English, Quora বাংলা, bangachi, raisingbd

#ফিকশন #সাইন্স

16/11/2023

ডিপ্রেশন ইজ নট এ জোক,

অনেকেই ভেবে থাকেন, ডিপ্রেশন আর কি এমন ব্যাপার, সবই ড্রামা, আসলেই কি তাই?

যে সিচুয়েশনটা ফেইস করে, সেই বুঝে, সে কতো অসহায়!!

তাই তাদের সাথে যতটা পারেন, বন্ধুসুলভ আচরণ করেন, সঠিক পথনির্দেশনা দিন, মানসিক সাহস জোগান, এটাই তার জন্য সব চেয়ে বড় উপহার হয়ে থাকবে💖

16/11/2023

🌼 অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা থেকে দূরে থাকতে নিম্নোক্ত উপায়গুলো সহায়ক হতে পারে

♦️ অতীত নিয়ে কখনোই ভাববেন না

♦️ বিভিন্ন কাজে মনোনিবেশ করুন, নিজেকে সৃজনশীল লোক হিসেবে তৈরি করার চেষ্টা করুন

♦️ সবসময় কঠোর পরিশ্রম করুন এবং আপনি আপনার সেরাটা দিন

♦️ জীবনকে উৎসাহে ভরিয়ে দিন। প্রফুল্ল থাকার সবসময় চেষ্টা করুন

♦️ যেকোনো কাজ করার আগে তার ভবিষ্যৎ কি হবে তা সর্বোপ্রথম চিন্তা করুন

♦️ সবসময় সকল ভালো কিংবা খারাপ বিষয়ে ইতিবাচক ফলাফল চিন্তা করার চেষ্টা করুন

♦️ নিজের সাথে ইতিবাচক কথা বলার মাধ্যমে স্ব-প্রত্যয় গড়ে তুলুন

♦️ প্রকৃতির মাঝে থাকার চেষ্টা করুন। সবসময় পরিমিত শরীরচর্চা করার চেষ্টা করুন

♦️ প্রতিদিন নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন। হোক সেটা খুবই ক্ষুদ্র বিষয়। এমন ক্ষুদ্র বিষয় শেখার মাধ্যমে নিজেকে আরো উন্নত করে তোলার চেষ্টা করুন

♦️ ক্ষমা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে শিখুন

আমি বাস্তব জীবনে এগুলো এপ্লাই করি এবং আলহামদুলিল্লাহ ভালো থাকি। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম 🙂....

❄️ পড়া শেষে আপনার মূল্যবান মতামতটি লিখতে ভুলবেন না

16/11/2023

রিলেশন বাসায় না মানলে কি করো আপুরা।
কি ভাবে রাজি করিয়ে বিয়ে করো?
ছেলের পরিবার রাজি ।আমরা দুজন মাস্টার্সে পড়ি।। ছেলের পরিবার আমার পরিবার সেইম। সমস্যা নাই। তারপরও রাজি হচ্ছে না আমার পরিবার। আমাদের দূরত্ব প্রায় ১৮৪ কিলোমিটার। কি করবো কিছুই বুঝতে পারছি না।
কেউ বাঝে কমেন্ট করবেন না প্লীজ দরকার হলে ইগনোর করবেন।
বাসায় কি ভাবে ঐ ছেলের কথা বলবো
আম্মু কে খুব ভয় পাই এই ভয়ে আমি একেবারে শেষ হচ্ছি কিন্তু কাউকে বুঝতে দেয়না।
ঐ মানুষ কে আমার লাগবে + আমার মা কেও।

16/11/2023

~ মেয়েরা বাকা পথে হাটবেই, মেজাজ খারাপ হওয়ার মতো উল্টো প্লাটা কথা বলবেই বাম পাজরের হাড় যেমন বাকা তারাও বাকা, তাই ধৈর্য ধরে মেনে নিন সুখি হবেন..!!

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন- "তোমরা মেয়েদের সাথে ভাল
ব্যবহার করবে। তাদেরকে বাম পাজরের হাড় হতে সৃষ্টি করা হয়েছে।

আর বাম পাজরের হাড় সবচেয়ে বাঁকা হয়, তুমি যদি সোজা করতে চেষ্টা করো ভেঙে যাবে। আর তুমি যদি ছেড়ে দাও তাহলে সর্বদা বাকা থাকবে।

- নিজের প্রিয়'তমা কে আগলে রাখুন.!❣️

সুতরাং তাদের সাথে সৎ ব্যবহার করতে থাক।
(বুখারী: ৩৩৩১)❣️

14/11/2023

মহাকাশে ফাউন্টেন পেন, বল পেন কাজ করে না, তাহলে নভীচারীরা পেনসিল ব্যবহার করেন না কেন? 🤔

আসলে রাশিয়ান মহাকাশ নভোচারীরা আগে পেনসিল ব্যবহার করতেন। কিন্তু পরে এর ব্যবহার তারা বন্ধ করেন। কারণ -

[১] পেনসিলের শীষে গ্রাফাইট থাকে। গ্রাফাইট ভেঙ্গে তা জিরো গ্রাভিটিতে ঘুরাঘুরি করলে কাউকে সমস্যায় ফেলতে পারে। চোখে ঢুকতে পারে ইত্যাদি।

[২] পেনসিল কাঠ দ্বারা গঠিত। যা উচ্চ চাপে আগুন লেগে যেতে পারে।

[৩] গ্রাফাইট বিদ্যুৎ পরিবাহী। তাই যন্ত্রের কোথাও পেনসিলের এই গ্রাফাইটের গুঁড়া ঢুকলে তা শর্ট সার্কিটের সৃষ্টি করবে। ফলে আগুন লেগে যাবে। রাশিয়ান একটি রকেটে এমন হয়েছিল। এর পর থেকেই পেনসিল ব্যবহার করা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
Source :-wikipedia

14/11/2023

" মানুষের সাথে সম্পর্ক টা খুব ক্ষণিকের!

মেয়েরা ১৬-২২ বছর পর্যন্ত নিজের পরিবারের সাথে থাকে।মা বাবা নিঃস্বার্থ সেটা সবাই জানে।তবে জানেন কি?একসময় যে মা-বাবা আপনাকে না দেখলে পাগল হয়ে যেত,সে মা-বাবা ১৮ বছর পর আপনাকে পরের ঘরে কিভাবে পাঠানো যায় সেটা নিয়ে পরে থাকে?
আসলে মানুষের সম্পর্ক টা এতটুকু।এরপরে আপনার একটা সংসার হবে। সংসার টা টিকলে আলহামদুলিল্লাহ।না টিকলে মৃ*ত্যু অবধি জাহান্নাম অনুভব হবে।ডিভোর্সের পরে নিজের মা-বাবারা ও সহ্য করে না।

আর ছেলেদের জীবন টা সারাজীবন সংগ্রাম দিয়ে অতিবাহিত হয়।সম্মান,অর্থ,যোগ্যতা সবকিছুর অর্জনের পিছনে নিজেকে উজাড় করে ঢেলে দিয়ে কেউ বা সব পায় আর কেউ বা হেরে যায়।ছেলেরা ২০শে'র পর কোনো ভালো অবস্থানে না গেলে অর্থ উপার্জন না করলে প্রতিনিয়ত মৃত্যু কামনায় জিন্দা লা*শের মতো ঘুরে।সময়ের ব্যবধানে ব্যর্থ মানুষ পৃথিবীর সবচেয়ে অবহেলিত একজন হয়ে যায়।এমনকি নিজের পরিবারের ও।

এবার ভাবুন কার সাথে সম্পর্ক তৈরি করবেন আজীবনের জন্য..!!"🍂

~ সালাহ উদ্দিন সাকিব

14/11/2023

ওভারথিংকিং একটি নীরব ব্যাধি। এটি আমাদের মানসিক সাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি কেবল অতিরিক্ত চিন্তার প্রবণতাই নয় বরং নেতিবাচক মনোভাব তৈরি করে।

অতিরিক্ত চিন্তা বা ওভারথিংকিং থেকে মুক্তি পেতে আমরা কার্যকরী কিছু ফাস্ট এইড অনুসরণ করতে পারি।

১. নিজেকে আনন্দ দেয় এমন কিছু নিয়ে ভাবুন
২. অন্যের সাথে নিজের চিন্তা, ভাবণা অনুভূতি গুলো শেয়ার করুন
৩. নিজেকে নতুন কিছু করতে অনুপ্রাণিত করুন
৪. নিজের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দিন

14/11/2023

[তোমার ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তোলার অবিশ্বাস্য, অপরিহার্য এবং অপ্রতিরোধ্য সব কৌশল...]

কারো সাথে প্রথম সাক্ষাতের সময়, বিশেষ করে প্রথম চোখাচোখির মুহূর্তটা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ।

এটাই সেই সময়, যেটাতে নিজের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে নিতে হয়। শুরুর মুহূর্তটা এজন্যও গুরুত্বপূর্ণ যে, আজীবন সে তোমার এই সময়টা মনে রাখবে, তোমার একটা প্রতিচ্ছবি সে এই মুহূর্তটার উপরে ভিত্তি করেই গড়ে নেবে। মনে রেখো, অবস্থানটা হয়তো সারা জীবনের জন্যই অটুট থাকবে।

~ হাউ টু টক টু এনিওয়ান বইয়ের কিছু অংশ

14/11/2023

এরকম অনেক মানুষ আছেন, যারা আপনার ড্রেস বা জুতো বা ঘড়ি দেখেই সেগুলির সম্পর্কে জানতে চান, কিন্তু আপনি সেগুলোর ব্যাপারে বিশেষ মত প্রকাশ করতে চাননা। এক্ষেত্রে আপনি divert psychology trick ব্যবহার করতে পাড়েন। আপনাকে এরকম প্রশ্ন কেউ করলে আপনি উল্টে তাকে বলুন, “বাঃ তোমার ঘড়ি টা তো দারুন”, অথবা “এই ড্রেসে তোমাকে দারুন লাগছে”, “বাঃ তোমাকে আজ অনেক কিউট লাগছে” ইত্যাদি ইত্যাদি। এরফলে দেখবেন সেই ব্যক্তিটি নিজের প্রশংসা শুনে আপনাকে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা প্রশ্ন গুলি নিমেষেই ভুলে যাবে।

14/11/2023

টেড বান্ডি একজন দুর্ধর্ষ সাইকোপ্যাথ এর কাহিনী

টেড বান্ডি, 20 শতকের সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইকোপ্যাথ সিরিয়াল কিলারগুলির মধ্যে একজন। যদিও তিনি ছিলেন অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং
হিংস্র সাইকোপ্যাথ, কিন্তু যাঁরা তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন তাঁদের অনেকেই বলেছেন যে তিনি
নিছক সুদর্শনই ছিলেন না, তিনি ছিলেন খুব নমনীয় এবং সম্পূর্ণ ভদ্রলোক। এটাই ছিল নিজেকে আড়াল করার উপায় এবং এভাবেই তিনি অনেক নারীকে মেরেছেন। টেড বানডি
একজন গুরুতর সাইকোপ্যাথিক ব্যক্তিত্বের ব্যাধিতে ভুগছেন এবং 30 জনের ও বেশি মেয়েকে মেরেছেন পুলিশ তাকে গ্রেফতার করার আগে (বেকার, 2018)।
টেড বান্ডি শুধুমাত্র তার শিকারদের নির্যাতন এবং হত্যাই করতেন না, কিন্তু তাদের মৃত্যুর আগে, চলাকালীন এবং এমনকি মৃত্যুর পরেও তাদের উপর বিদ্বেষপূর্ণ যৌনকর্ম করতেন। তার হিংস্র সাইকোপ্যাথি ব্যবহার যেকোন ধরনের মানবিক সহানুভূতিকে সম্পূর্ণরূপে ছাড়িয়ে গিয়েছে এবং হত্যা করে তার জন্য কোন অনুশোচনা হত না । তবে, তিনি ছিলেন
অসম্ভব নমনীয়, আপাতদৃষ্টিতে নির্দোষ, এবং খুব প্ররোচিত যখন সে তার শিকারদের সাথে দেখা করতেন এবং যারা তাকে বিশ্বাস করার ফাঁদে পড়েছিল। টেড বান্ডি ছিলেন খুব
বিপজ্জনক সাইকোপ্যাথ এবং তিনি মনে করতেন তিনি কোন অপরাধ করেনি। তিনি একজন দক্ষ ম্যানিপুলেটর ছিলেন।

14/11/2023

একটি শিক্ষনীয় গল্প এক মিনিট সময় নিয়ে হলেও সবাই পড়বেন উপকৃত হবেন!!

একবার এক রাজা তার তিন মন্ত্রীকে ডেকে বললেন,এই নাও তোমাদের একটা করে খালি বস্তা দিলাম।তোমাদের কাজ হবে বনে গিয়ে বিভিন্ন ফল কুড়িয়ে এই বস্তা ভরে নিয়ে আসবে,দেখি কে কত তাড়াতাড়ি বস্তা পূর্ণ করে নিয়ে আসতে পার।তিন জন চলে গেল জঙ্গলে।

✡️১ম মন্ত্রী চিন্তা করলো,রাজা বলেছেন তাই ভালো ভালো ফল কুড়িয়ে বস্তা পূর্ণ করি এবং সেই মত জঙ্গলের ভালো ফল কুড়িয়ে বস্তা ভরে ফিরে আসল।

✡️২য় মন্ত্রী চিন্তা করলো,রাজা তো সব ফল দেখবেন না তাই হাবিজাবি পচা ফল দিয়ে সে নীচের দিকে পূর্ণ করে,উপরের দিকে শুধু কিছু ভালো ফল দিয়ে বস্তা পূর্ণ করলো এবং ফিরে আসল।

✡️৩য় মন্ত্রী চিন্তা করলো,রাজার এত সময় কোথায় বস্তা খুলে খুলে দেখবে,সে শুধু দেখবে বস্তা পূর্ণ হয়েছে কিনা।জঙ্গলে মরা পাতা,ঘাস,কাঠ দিয়ে বস্তা পূর্ণ করে নিয়ে এলো ।

তিন মন্ত্রী রাজার দরবারে হাজির,রাজা সবার বস্তা পূর্ণ দেখে খুশী হলেন।তিনি বস্তাগুলো খুলেও দেখলেন না।৩য় মন্ত্রী নিজের বুদ্ধির কথা চিন্তা করে নিজেকে বেশ বুদ্ধিমান মনে করতে লাগলো। রাজা একটু সময় নিয়ে তার মসনদে বসলেন এবং ঘোষণা করলেন,এই তিন মন্ত্রীদের তাদের বস্তা সহ ৭ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানো হোক এবং প্রত্যেককে তিনটা আলাদা আলাদা কক্ষে রাখা হোক।এই সাত দিন তাদের কোন প্রকার খাবার দেওয়া হবে না।

যেই কথা সেই কাজ,তিনজনকেই কারাগারে পাঠানো হলো।১ম মন্ত্রী এই সাত দিন তার বস্তার ফল গুলো খেয়ে কাটিয়ে দিলেন।

দ্বিতীয় মন্ত্রী তার যত ভালো ফল ছিল ২ দিন খেতে পারলো,বাকী দিন পচা ফল খেয়ে কাটানোর চেষ্টা করলো কিন্তু তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লেন।

৩য় মন্ত্রীর বস্তায় কোন ফল ছিলোনা তাই তিনি না খেতে পেরে কারাগারেই মারা গেলেন ।

এই গল্পের শিক্ষণীয় বিষয় হলো-

যদি আমরা ফাঁকি না দিয়ে সঠিকভাবে শিখে, পড়ালেখা করে বড় হই তবে এর ফল আমরা যখন কর্মক্ষেত্রে যাবো তখন ভোগ করতে পারবো ।

14/11/2023

ফেসবুক সেলিব্রিটিদের বিয়ে দেখে যদি আপনার বিয়ে করতে ইচ্ছা করে আর তাদের ডিভোর্স দেখে যদি আপনার বিয়ে বা পরিবারের উপর থেকে মন উঠে যায়, তাহলে আপনার মতো লাইফলেস মানুষের জন্য আমার মায়া হয় না। তবে করুণা হয়।

চিন্তা করে দেখেন, আপনি এতোটাই লাইফলেস একজন মানুষ, আপনার রিয়েল লাইফ এতো বেশি পরিমাণ শূণ্য যে, আপনি ভালোবাসার উদাহরণ খুঁজতে আসেন ফেসবুকের ফেইক একটা ওয়ার্ল্ড এ।

অথচ আপনার মা বাবার ঝগড়া খুনসুটিতে মেশানো ভালোবাসার সংসার আপনার চোখে পড়ে না। আপনার দাদী এখনও যখন আপনার দাদার কথা বলতে গেলে লজ্জায় লাল হইয়া উঠে, ঐ প্রেমটা আপনি দেখতে পান না।

আপনার চাচা চাচীর ঝগড়ার সময় আপনি যখন চাচীর পক্ষ নিয়ে চাচাকে জব্দ করে ফেলেন বা ভাই-ভাবীরে গভীর রাতে বারান্দায় চুপি চুপি গান গাইতে দেখে ফেলেন, ঐ ভালোবাসা আপনার মনে দাগ কাটে না। আপনি তখন কোথাকার কোন লেইম সেলিব্রিটির সংসার ভাঙ্গার দুঃখে কানতেসেন আর বলতেসেন, দুনিয়াতে ভালোবাসা বলে কিছু নাই!!

জাস্ট কিছু সেলিব্রিটির পরিবার টিকতেসে না বলে আপনি পরিবারের উপর বিশ্বাস হারাইতেসেন। অথচ এই পরিবারের মায়া, ভালোবাসা, ত্যাগ, এফোর্টই কি আপনাকে আজকের এই জায়গাতে নিয়ে আসে নাই? সেলিব্রিটির সংসার আপনাকে হতাশ করে, অথচ আপনার মা বাবার সংসার আপনাকে মোটিভেট করে না কেন?

ভালোবাসা তো ফ্যান্সি কোন জিনিস না। ভালোবাসা যদি ফ্যান্সি জিনিসই হতো, তাহলে পৃথিবীর সব ধনী এবং সফল মানুষরা সেই ভালোবাসা কিনে নিয়ে চলে যেত, আমার আপনার জন্য কিছুই থাকতো না।

নেপোলিয়ানের মতো মানুষ, ইউরোপ জয় করে আইসাও ভালোবাসা পায় নাই, এই লোকটা সেন্ট হেলেনায় নির্বাসনে থাকার সময় একাধিকবার বৌ এর সাথে, রক্ষিতাদের সাথে দেখা করতে চাইসে, পারে নাই।

আবার আমার এক কাকার গল্প বলি।

এই লোক খুব বড়লোকের এক মেয়ের সাথে প্রেম করতো। মেয়ের ফ্যামিলি মাইনা নেয় নাই স্বাভাবিকভাবেই, কাকাও পালাইয়া বিয়ে করবে না।

শেষমেশ সেই কাকী জেদ ধইরা বসলেন বিয়ে করবেন না। কাকা বাইরে গেল, পিএইচডি করে আইসা ৪০ বছর বয়সে ঐ "মেয়েটারেই" বিবাহ করলো। জেদ আর ভালোবাসা দুইটা মানুষরে কতদূর নিয়া যাইতে পারে, সেইটা আমি চোখের সামনে দেখলাম।

এখন নেপোলিয়ান ভালোবাসা পায় নাই বলে যদি কাকা ধরে নিতো ভালোবাসা বলে পৃথিবীতে কিছু নাই, তাইলে এই ভালোবাসাটা তার আর কখনও পাওয়া হতো? হতো না তো।

আমি সবসময়ই একটা কথা বলি, সেলিব্রিটিদের ফলো করবেন তাদের সেলিব্রিটিজমের কারণে। লাইফ লেসনের কারণে না। হুমায়ূন অসাধারণ লিখেন, আমরা হুমায়ূনের ঐ সাহিত্যটা গ্রহণ করবো। বাট তার দেখাদেখি মেয়ের বয়সের আরেকজনরে বিবাহ করতে যাবো না।

লাইফ লেসন আমরা কখনোই সেলিব্রিটিদের থেকে নিবো না। ভালোবাসাও আমরা কখনোই সেলিব্রিটিদের থেকে শিখতে যাবো না। শাহরুখের থেকে না, সালমানের থেকে না, দিপীকার থেকে না, কারো থেকেই না।

ভালোবাসা আমরা শিখবো আমাদের চোখের সামনে দেখা ভালোবাসার মানুষদের কাছে থেকে।

সেইটা হইতে পারে আমাদের মা বাবা, দাদা দাদী, চাচা চাচী, বন্ধু বান্ধব।

কোন সেলিব্রিটির সংসার ভাঙলো বা গড়লো, ঐ ফেইক আলাপ করার চে, পাড়ার যে ভাইটা সাত বছর স্ট্রাগল শেষে প্রেমিকাকে ঘরে তুললো, সেই ভালোবাসার গল্পটা আমাদের জন্য বেশি ইন্সপায়ারিং হওয়া উচিত।

14/11/2023

একটি গবেষণায় দেখা যায়, ছেলেরা অন্যান্য রূপবতী মেয়ে যেমন: সুন্দর, ফর্সা, লম্বা, চিকন, গালে টোল ইত্যাদি রূপসম্পুর্ণ মেয়েদের চেয়েও লম্বা চুলওয়ালী মেয়েদের দিকে বেশি আকর্ষিত হয়।

সাইকোলজিস্টদের মতে, ছেলেদের চোখে লম্বা চুলওয়ালী মেয়েদের অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি মায়াবী লাগে।

14/11/2023

একটি গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে যেসব দম্পত্তি অনলাইনে যত বেশি ছবি পোস্ট করে তারা তত বেশি অ'সুখি। এই গবেষণায় অংশ নেয় ২০০০ এর বেশি দম্পতি৷

এতে দেখা গেছে যারা সপ্তাহে ৩ বা এর অধিক সেলফি আপলোড করে তারা, এর তুলনায় কম ছবি পোস্টকারীদের থেকে ১২৮% বেশি অ'খুশি।

শো অফ কখনো ভালোবাসা হতে পারে না। নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে খোলামেলা করে দেয়া কোনো বুদ্ধিমানের কাজ নয়।

13/11/2023

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস সম্ভবত কথাটি এভাবে বলেছেন- ''মানুষ যখন স্বপ্নে সঙ্গম করে তখনও সে পার্টনার নির্বাচনের ক্ষেত্রে শ্রেণি সচেতন থাকে।‍''

দুই দিন আগে এক নারী পোশাক কর্মীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। আজকে মারা গেলেন আরেকজন কর্মী। যারা নারী উন্নয়ন, মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে এই ক্ষেত্রে যাদের আওয়াজ জোরালো হয় না। কিন্তু একই ঘটনা যদি ভার্সিটির শিক্ষার্থী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা অন্যদের বেলায় হতো তাহলে সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া ভিন্ন হত।

বাংলাদেশে যারা নারী বিষয়ক (মধ্যবিত্ত-উচ্চবিত্ত) বিভিন্ন রচনা লেখেন তারা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নারী কর্মী সেক্টর মানে গার্মেন্টস নিয়ে মাথা ঘামান না। কারণ আমরা সবাই সজ্ঞানে হোক কিংবা অবচেতন মনে হোক সামাজিকভাবে গরীব শ্রেণিকে এড়িয়ে চলি।

Address

Biral
Dinajpur
5210

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Billibuzz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Billibuzz:

Videos

Share

Category