![এই পদ্ধতি অবলম্বন না করলে অনিয়ন্ত্রিত ময়দান নিয়ন্ত্রণে আসবেনা। এক. প্রতিটি মাহফিলের শিরোনাম হবে তাফসীরুল কুরআন মাহফিল...](https://img3.medioq.com/747/738/354909827477383.jpg)
29/01/2024
এই পদ্ধতি অবলম্বন না করলে অনিয়ন্ত্রিত ময়দান নিয়ন্ত্রণে আসবেনা।
এক.
প্রতিটি মাহফিলের শিরোনাম হবে তাফসীরুল কুরআন মাহফিল,
দুই.
স্থানীয় আলেমদের পরামর্শ নিয়ে ছোট সুরা বা বড় সুরার আয়াত নির্ধারণ করতে হবে।
তিন.
আলোচকের পক্ষ থেকে তারিখ ফাইনাল হলে সেদিনই তাকে (আলোচককে) নির্ধারিত সুরা বা আয়াত নম্বর জানিয়ে দিতে হবে।
চার.
পোষ্টারে প্রত্যেক আলোচকের নামের নিচে তার জন্য নির্ধারণ করা সুরা বা আয়াত নম্বর লিখে দিয়ে সেই আলোচকের কাছে পোষ্টার পাঠিয়ে দিতে হবে।
পাচ.
আলোচক আলোচনা শুরু করবে এভাবে
نحمده ونصلي علي رسوله الكريم
أما بعد فأعوذ بالله من الشيطان الرجيم بسم الله الرحمن الرحيم
নির্ধারিত সুরা বা আয়াত পড়ে বলবে , প্রিয় উপস্থিতি আমার আলোচ্য বিষয় এই সুরার এত নম্বর আয়াত। ...... আলোচনা শুরু।
ছয়.
আলোচক যদি আপনাদের নির্ধারিত আয়াত বা সুরা নিয়ে আলোচনা করতে সম্মত না হয়, তাহলে তাকে আমন্ত্রণ করার প্রয়োজন নাই।
উপকারিতা।
এক.
আমি ১৪ মাদ্রাসার শাইখুল হাদীস, ১৫ মাদ্রাসার মুহতামিম, ১৬ মাদ্রাসার তত্ত্বাবধায়ক ইত্যাদি কথা থেকে জাতী মুক্তি পাবে।
দুই.
রাস্তায় এই দেখেছি, সেই দেখেছি, ঘরে এই হয়েছে সেই হয়েছে, অমুক আর তমুক জাতীয় অনর্থক কথা থেকে বাচা যাবে।
তিন.
আলোচক সাহেব মাহফিলে যাওয়ার আগে আজাইরা মোবাইল না চালিয়ে পড়াশোনা করবে।
চার.
মাহফিল গুলি কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক উপকারী মাহফিল বলে বিবেচিত হবে।
অন্যথায়,
আজাইরা অমুক, তমুক নিয়ে ফেইসবুকে লেখালেখি করে লাভ নাই। লেখক মুফতি আরিফ বিন হাবিব