Work Is Deen

Work Is Deen হাসবুন আল্লাহ ওয়া নি'য়ামাল ওয়াকিল

09/02/2023
কেউ ২২ বছর বয়সে গ্রাজুয়েশন করেছেন,কিন্তু একটি ভাল চাকরি জন্য ৫ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।কেউ ২৫ বছর বয়সেই প্রতিষ্ঠানের CE...
28/01/2023

কেউ ২২ বছর বয়সে গ্রাজুয়েশন করেছেন,কিন্তু একটি ভাল চাকরি জন্য ৫ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।কেউ ২৫ বছর বয়সেই প্রতিষ্ঠানের CEO হয়েছেন, এবং ৫০ বছর বয়সেই মারা গেছেন। অন্যদিকে একজন ৫০ বছর বয়সে CEO হয়েছিলেন এবং ৯০ বছর বয়স পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন।
কেউ এখনও অবিবাহিত, আবার তাদের স্কুল গ্রুপের কেউ একজন ইতিমধ্যে দাদা হয়ে গেছেন। বারাক ওবামা ৫৫ বছর বয়সে অবসর নেন এবং ট্রাম্প ৭০ বছর বয়সে শুরু করেন।
আপনার মনে হতে পারে আশেপাশের লোকেরা আপনার থেকে এগিয়ে এবং কেউ আপনার থেকে অনেক পিছনে আছে। কিন্তু প্রত্যেকেই তার নিজ নিজ সময়ে দৌড়াচ্ছে। কাউকে হিংসা করবেন না এবং ছোট করে দেখবেন না। আপনি আপনার মত এগিয়ে যান।
আল্লাহ আপনার জন্য এমন কিছু পরিকল্পনা করে রেখেছেন যা আপনি কখনও চিন্তাও করেননি। চেষ্টা করেতে থাকুন এবং সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন।

নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। (সূরা বাকারা, আয়াত ১৫৩)

শিক্ষণীয়_পোস্ট......ছেলে নতুন চাকরি পেয়ে কর্মস্থলে যাচ্ছে। মায়ের কাছে বিদায় নিতে এলো।মা ছেলেকে বললেন: – “দেখতো খোকা! ‘হা...
18/01/2023

শিক্ষণীয়_পোস্ট......

ছেলে নতুন চাকরি পেয়ে কর্মস্থলে যাচ্ছে। মায়ের কাছে বিদায় নিতে এলো।
মা ছেলেকে বললেন: – “দেখতো খোকা! ‘হালাল’ শব্দটা দুই ঠোঁট খোলা রেখে উচ্চারণ করতে পারিস কিনা?”
ছেলে হালাল শব্দটা বার কয়েক আওড়ে দেখলো। তারপর বললো: -জ্বি আম্মু, পেরেছি।
-এবার দেখতো খোকা! ‘হারাম’ শব্দটা দুই ঠোঁট না লাগিয়ে উচ্চারণ করতে পারিস কিনা? ছেলে অনেকবার চেষ্টা করেও দুই ঠোট না লাগিয়ে হারাম শব্দটা উচ্চারণ করতে পারলো না।

-নাহ, আম্মু! পারছি না।
এবার মা ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বললেন: – দেখ খোকা! এটাই হলো হালাল আর হারামের মৌলিক পার্থক্য।
-কীভাবে আম্মু?
-হালাল শব্দটা উচ্চারণ করতে যেমন ঠোঁট খোলা থাকে, তেমনি হালাল উপার্জনেও রিযিক ও সৌভাগ্যের দরজা খোলা থাকে। দুনিয়া ও আখিরাতের সমস্ত দরজা খুলে যায়।

আর হারাম শব্দ উচ্চারণ করতে যেমন ঠোঁট বন্ধ হয়ে যায়, তেমনি হারাম উপার্জনেও রিযিক ও সৌভাগ্যের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। দুনিয়া ও আখিরাতের সমস্ত দরজা বন্ধ হয়ে যায়।এখন তুমিই বেছে নাও কোন দরজা খুলবে।

ইয়া আল্লাহ্ আপনি আমাদের সহিহ ভাবে চলার এবং হালাল রিজিকের ব্যবস্থা করে দিন।
(আমিন)

ইনশাআল্লাহ
13/01/2023

ইনশাআল্লাহ

11/01/2023

✪ ১৫টি সহজ মুনাজাত।

১) রাব্বানা আতিনা ফিদ্ দুনইয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াকিনা আযাবাননার (সুরাঃবাকারা,আয়াতঃ২০১)

২) রাব্বানা যালামনা আনফুসানা ওয়া ইললাম তাগফিরলানা ওয়া তারহামনা লানা কূনান্না মিনাল খাসিরীন।(সুরাঃআরাফ,আয়াতঃ২৩)

৩) রাব্বানা লা তুযিগ কুলূবানা বা'দা ইযহাদাইতানা ওয়া হাবলানা মিল্লাদুনকা রাহমাতান ইন্নাকা আনতাল ওয়াহহাব। (সুরাঃআল-ইমরান,আয়াতঃ০৮)

৪) রাব্বানাগ ফিরলানা যুনূবানা ওয়া ইসরা'ফানা ফী আমরিনা ওয়া সাব্বিত আক্বদা মানা ওয়ানসুরনা আলাল ক্বাওমিল কাফিরীন।(সুরাঃআল ইমরান,আয়াতঃ১৪৭)

৫) রাব্বানা হাবলানা মিন আযওয়াজিনা ওয়া যুররিইয়াতিনা কুররাতা আ'ইনিও ওয়াজ আলনা লিল মুত্তাকিনা ইমামা।(সুরাঃফুরকান,আয়াতঃ৭৪)

৬) রাব্বানা আফরিগ্ আলাইনা ছাবরাও ওয়া সাব্বিত আক্বদা মানা ওয়ানসুরনা আলাল ক্বাওমিল কাফিরীন।
(সুরাঃবাকারা,আয়াতঃ২৫০)

৭) রাব্বিজ আলনী মুকীমাছছালাতি ওয়ামিন যুররিইয়াতী রাব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দু'আ-ই।(সুরাঃ ইবরাহীম,আয়াতঃ ৪০)

৮) রাব্বানাগ্ ফিরলী ওয়ালি ওয়ালি দাইয়া ওয়ালিল মু'মিনীনা ইয়াওমা ইয়াক্বুমুল হিসাব।( সুরাঃইবরাহিম,আয়াতঃ৪১)

৯) রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাআনী ছাগিরাহ।(সুরাঃবনী ইসরাঈল,আয়াতঃ ২৪)

১০) রাব্বি যিদনী ইলমা।(সুরাঃত্বহা,আয়াতঃ১১৪)

১১) রাব্বিশ রাহলী ছদরী,ওয়া ইয়াসসিরলী আমরী, ওয়াহলুল উক্বদাতাম মিল লিসানী, ইয়াফক্বাহু ক্বওলী।(সুরাঃত্বহা,আয়াতঃ২৫-২৮)

১২) রাব্বানা তাকাব্বাল মিন্না
ইন্নাকা আনতাস সামীউল আলীম।( সুরাঃবাকারা,আয়াতঃ ১২৭)

১৩) রাব্বানা ফাগফিরলানা যুনূবানা ওয়া কাফফির আন্না সাইয়ি আতিনা ওয়া তাওয়াফফানা মা'আল আবরার। ( সুরাঃ আল ইমরান,আয়াতঃ ১৯৩)

১৪) রাব্বানা ওয়াজ আলনা মুসলিমাইনি লাকা ওয়ামিন যুররিইয়াতিনা উম্মাতাম মুসলিমাতাল লাকা ওয়া আরিনা মানা সিকানা ওয়াতুব আলাইনা ইন্নাকা আন্তাত তাওয়াবুর রাহীম।(সুরাঃ বাকারা,আয়াতঃ ১২৮)

১৫) রাব্বানা ইন্নাকা রাউফুর রাহীম।
(সুরাঃহাশর,আয়াতঃ১০)
দ্রষ্টব্য:
আগে পরে দরূদ পড়ে নিয়েন।

যদি দিনের পর দিন সেজদায় আর দোয়ায় কাঁদতে কাঁদতে তোমার চোখের পানি শুকিয়ে যায় ।যদি গভীর রাতে তাহাজ্জুদের জায়নামাজে অত...
08/01/2023

যদি দিনের পর দিন সেজদায় আর দোয়ায় কাঁদতে কাঁদতে তোমার চোখের পানি শুকিয়ে যায় ।

যদি গভীর রাতে তাহাজ্জুদের জায়নামাজে অতি বিনয়ী আর বিশ্বাসের সাথে দোয়া করেই যাও।

আর তারপরেও যদি তোমার মনের চাওয়া গুলো অপূর্ণয় থেকে যায়।

যদি আরশে আজিম থেকে কোনো ফয়সালা না আসে। যদি তোমার ডাকে তোমার প্রভু সাড়া না দেয়।

তবুও হাল ছেড়ে দিও না,হে মুমিন। ধৈর্য্য হারা হয়ে যেও না, হে ধৈর্যশীল।

তবুও হতাশ হয়ে যেও না হে বিশ্বাসী। সাহায্য আসবেই আসবে। ইনশাআল্লাহ

তুমি কি জানো না,হে মুমিন। তিনি পরম করুনাময় অসীম দয়ালু।

তুমি কি জানো না,হে বিশ্বাসী। তিনি সমস্ত চাওয়া পাওয়াগুলো পূরণের ক্ষমতা রাখেন।

তিনিই তোমার মালিক যে তোমাকে ভালোবেসে সৃষ্টি করেছেন ‌। তবে এত সংশয় কিসের?

আচ্ছা আল্লাহকে ছাড়া আর কে আছে,যে তোমার কষ্টগুলো খুব ভালোভাবে বুঝবে?

সত্যিই তিনি ছাড়া আমাদের কষ্ট বুঝার আর কেউ নেই।ভালোবাসার কেউ নেই।সবাই শুধু কষ্ট দিতে জানে।

কিন্তু তুমি কি জানোনা কষ্টের সাথেই রয়েছে স্বস্তি,দুঃখের পরেই আসে সুখ।

তুমি কি জানোনা যারাই তাঁকে ডেকেছে তাদের ডাক কখনো বিফলে যায়নি।

তিনি জানেন তোমার মন কি চায়। চিন্তার কোন বিষয় নয় কারণ তোমার রব তোমাকে এত দিবেন যে তুমি খুশি হয়ে যাবে।

মনে রেখো আমার রব কেবল তার রহমতের আশ্রয়ে ডাকেন। এবং দোয়া করতে পারাটাই দোয়া কবুলের পূর্বাভাস।

রবের প্রতি বিশ্বাসে অটল থাকো। বিশ্বাস রাখো, ধৈর্য ধারণ করো জয় তোমারই হবে। ইনশাআল্লাহ

হে আমাদের রব আমাদের সকলের মনের নেক আশাগুলো পূরণ করে দিন আমিন।😔😔

শুভ সকাল
08/01/2023

শুভ সকাল

এই মাসে তিনটি_রোজা রাখতে কেউ ভুলবেন না, রাসূলুল্লাহ ﷺ  উম্মতের জন্য প্রত্যেক আরবি মাসের মধ্যভাগের এই তিন দিন রোজা রাখার ...
05/01/2023

এই মাসে তিনটি_রোজা রাখতে কেউ ভুলবেন না,

রাসূলুল্লাহ ﷺ উম্মতের জন্য প্রত্যেক আরবি মাসের মধ্যভাগের এই তিন দিন রোজা রাখার তাগিদ দিয়েছেন।

যারা আইয়্যামে বিজের রোজা রাখবেন, তাদের প্রত্যেক আরবি মাসের ১২ তারিখ দিবাগত রাতে সেহরি খেতে হবে।

বুখারি ও মুসলিমের বর্ণনায় এসেছে— রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, প্রত্যেক মাসে তিন দিন রোজা পালনে সারা বছর রোজা পালনের সমান।

বুখারী ১৯৮১, আবু দাউদ ২৪৪৯, নাসায়ী ২৪২০, তিরমিযী ৭৬১, মুসনাদে আহমাদ ২৫৯২০, ইবনে হিব্বান ৬৫২৩,

03/01/2023

অবসর সময়ে মনোযোগ দিয়ে⇨°আস্তে ধীরে পড়ুন

আস্তাগফিরুল্লাহ,
আস্তাগফিরুল্লাহ
আস্তাগফিরুল্লাহ
আস্তাগফিরুল্লাহ
আস্তাগফিরুল্লাহ

আল্লাহুম্মাগফিরলি
আল্লাহুম্মাগফিরলি
আল্লাহুম্মাগফিরলি
আল্লাহুম্মাগফিরলি
আল্লাহুম্মাগফিরলি

রাব্বিগফিরলি!
রাব্বিগফিরলি
রাব্বিগফিরলি
রাব্বিগফিরলি
রাব্বিগফিরলি!

‘‘তারপর পড়ুন আল্লাহ তা'লার প্রিয় চারটি বাক্য..
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার

সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার

সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার

সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার

সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার

‘এবার পড়া যাক আমাদের প্রিয় রাসূুল (সাঃ) উপর দূরদ..
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাব্যিয়িনা মুহাম্মদ'
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাব্যিয়িনা মুহাম্মদ'
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ'
আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ'
আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ'

_"ফাঁকে পড়ে ফেলুন "

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)

"তারপর পড়ুন"...
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী সুবহানাল্লাহিল আজীম"

"বেশি বেশি পাঠ করুন"...
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’!
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’!

‘বিপদ আপদ থেকে বাঁচার জন্যে পড়ে ফেলুন..

'লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবাহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ যোয়ালিমিন'!
'লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবাহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ যোয়ালিমিন'!
'লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবাহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ যোয়ালিমিন'!

- পড়া শেষ হলে °আলহামদুলিল্লাহ°😊

কি ভাবছো?  হেরে গেছো?  সবাই হাসছে তোমার উপর! চেষ্টা করো, ধৈর্য ধরো, অপেক্ষা করো! শেষ হাসিটা তুমিই হাসবে! ইনশাআল্লা...
03/01/2023

কি ভাবছো? হেরে গেছো? সবাই হাসছে তোমার উপর! চেষ্টা করো, ধৈর্য ধরো, অপেক্ষা করো! শেষ হাসিটা তুমিই হাসবে! ইনশাআল্লাহ! 🖤🌸

"অচিরেই তোমার রব তোমাকে এরূপ দান করবেন যে তুমি খুশি হয়ে যাবে।

সূরাঃ আদ - দোহা (৫)

03/01/2023

আমি মারা যাওয়ার পর পৃথিবীর মানুষ আমাকে কি মনে রাখবে? রাখলে কিভাবে রাখবে? আমি তো সমাজে ভালো মানুষ হিসাবে পরিচিত।মানুষের চোখের সামনে তো খারাপ কিছু করছি না। যা খারাপ করি তা সবচেয়ে ভালো জানেন আল্লাহ আর জানি আমি,আর জানে হচ্ছে যার বা যাদের সাথে খারাপ কাজ করি সে বা তারা। তাহলে মানুষ তো আমাকে ভালো হিসাবেই মনে রাখবে বলে আশা করতে পারি। মানুষ কি আমার জন্য দোয়া করবে? মনে অনেককেই অনেকে রাখে। কিন্তু সবাই তো সবার দোয়া পায় না।আমি যদি মারা যাওয়ার পর মানুষের দোয়া না পাই তাহলে কী করলাম এই জীবনে? পাবো তো মানুষের দোয়া?

লেখাঃ শাহাদাত ফয়সাল ভাই (আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুক)

খুশিতে কাঁন্না চলে আসার মতো ঘটনা- সুবহান্নাআল্লাহ"হযরত মুসা (আঃ) একদিন আল্লাহর কাছে জিজ্ঞাসা করলেনঃ"হে প্রভু! আমার অনুসা...
02/01/2023

খুশিতে কাঁন্না চলে আসার মতো ঘটনা- সুবহান্নাআল্লাহ

"হযরত মুসা (আঃ) একদিন আল্লাহর কাছে জিজ্ঞাসা করলেনঃ"হে প্রভু! আমার অনুসারীদের মধ্যে কে সবচেয়ে বড় পাপি?"আল্লাহর উত্তরঃ "যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম করবে, সে ব্যক্তি-ই হলো তোমার অনুসারীদের মধ্যে বড় পাপি"আল্লাহর কথানুযায়ী হযরত মুসা (আঃ) বসে দেখছেন, কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি ছোট একটি ছেলেকে কোলে করে পথ অতিক্রম করছে।হযরত মুসা (আঃ) বুঝে ফেললেন এই সেই বড় পাপি হযরত মুসা (আঃ) আল্লাহ কে বললেনঃ হে"প্রভু, এখন আমাকে সবচেয়ে নেকী মানুষটিকে দেখান।"আল্লাহর উত্তরঃ "সূর্য ডুবার সাথে সাথে যে লোকটি তোমার পূর্বস্থান দিয়ে চলে যাবে সেই হইলো সবচেয়ে নেকী"হযরত মুসা (আঃ) সূর্য ডুবার বেশ আগের থেকে বসে রইলেন যেই সূর্য ডুবছিলো দেখলেন সে সকালের ঐ ব্যাক্তি-ই ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরে যাচ্ছে।মুসা (আঃ) হতভম্ব হয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞাসা করলেনঃ "প্রভু একই ব্যক্তি মহা পাপি আবার মহা নেকী"আল্লাহ বললেনঃ "হে- মুসা! সকালে যখন এই ব্যাক্তি ছেলেকে সাথে নিয়ে তোমাকে অতিক্রম করে জঙ্গলে প্রবেশ করলো, তখন কোলের ছেলেটি বাবাকে প্রশ্ন করে ছিলো, বাবা!এই জঙ্গল কতবড়?বাবা উত্তরে বলেছিলো,অনেক বড়।ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, বাবা! জঙ্গল থেকে কি বড় কোনো কিছু আছে?তখন বাবা বলেছিলো, হ্যাঁ বাবা! ঐ পাহাড় গুলো জঙ্গল থেকে বড়। ছেলে পুনরায় প্রশ্ন করলো,পাহাড় থেকে কি বড় কিছু আছে?বাবা বললো, আছে, এই আকাশ।ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, আকাশ থেকে কি বড় কিছু আছে?সেই ব্যক্তি বললো, হ্যাঁ, আমার পাপ এই আকাশ থেকেও বড়। ছেলে বাবার এ উত্তর শোনে বললো, বাবা!তোমার পাপ থেকে বড় কি কোনো কিছু নেই?তখন বাবাটি চিৎকার দিয়ে ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললো আমার পাপ থেকেও অনেক অনেক বড় আমাদের আল্লাহর রহমত।হে-মুসা! এই ব্যক্তির পাপের অনুভূতি ও অনুশোচনা আমার এতোই পছন্দ হয়েছে যে সবচেয়ে পাপি ব্যক্তিকে সবচেয়ে' নেকী ব্যক্তি বানিয়ে দিয়েছি।মনে রেখো আমার শাস্তির হাত থেকে ক্ষমার হাত বহুগুন বড়।হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে পিছনের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে সামনের দিনগুলোকে সত্যপথে চলার তাওফিক দান করুন"
আমিন।

ফজরের সালাতের ১০টি ফজিলত।এগুলো জানার পর কারো আর ফজর সালাতে গাফেলতি, অলসতা আসবেনা... ইনশাআল্লাহ্১.ফজরের সালাত মুমিন ও মুন...
02/01/2023

ফজরের সালাতের ১০টি ফজিলত।

এগুলো জানার পর কারো আর
ফজর সালাতে গাফেলতি, অলসতা আসবেনা... ইনশাআল্লাহ্

১.ফজরের সালাত মুমিন ও মুনাফিকের মধ্যে পার্থক্যকারী,কেননা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মুনাফিকের জন্য ফজর সালাত আদায় কষ্টকর!
__(বুখারী ৬৫৭,৬৪৪,২৪২০,৭২২৪...মুসলিম--৬৬১)

২.রাসূল (সাঃ) বলেন, "যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করে, সে ব্যক্তি ঐ দিন আল্লাহর জিম্মায় চলে যায়।অর্থাৎ স্বয়ং আল্লাহ তালা ঐ ব্যক্তির দায়িত্ব নেন।
__(সহিহ মুসলিম,তিরমিজি--২১৮৪)

৩.রাসূল (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করবে,আল্লাহর ফেরেশতাগন আল্লাহর কাছে ঐ ব্যক্তিকে ভালো মানুষ হিসেবে সাক্ষী দিবে।
__(বুখারী-মুসলিম)

৪. রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
"যে ব্যক্তি ফজর সালাত জামাতের সাথে আদায় করে,আল্লাহতালা তার আমলে দাঁড়িয়ে সারারাত নফল নামাজ আদায়ের সওয়াব দিয়ে দেন!
__(সহিহ মুসলিম-১০৯৬)

৫. রাসূল (সাঃ) বলেছেন, " যে ব্যক্তি ভোরে হেঁটে হেঁটে ফজরের সালাত আদায়ের জন্য মসজিদে প্রবেশ করবে,আল্লাহতালা কিয়ামতের দিন তার জন্য পরিপূর্ণ আলো দান করবেন।
__(আবু দাউদ --৪৯৪,,,,তিরমীযি)

৬.যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবচেয়ে বড় নিয়ামত দান করবেন।অথাৎ সে আল্লাহর দিদার লাভ করবে, এবং জান্নাতি ঐ ব্যক্তি আল্লাহকে পূর্নিমার রাতের আকাশের চাঁদের মত দেখবে।__(বুখারী-৫৭৩)

৭.যে নিয়মিত ফজরের সালাত আদায় করবে,সে কখোনোই জাহান্নামে প্রবেশ করবেনা।
__(সহিহ মুসলিম ৬৩৪)

৮.ফজরের সালাত আদায়কারী,রাসূল (সাঃ)-এর বরকতের দোয়া লাভ করবেন।
__(সুনানে আবু দাউদ,মুসনাদে আহমাদ)

৯.ফজরের দু রাকাত সুন্নত সালাত, দুনিয়া ও তার মাঝে যা কিছু আছে তারচেয়ে উত্তম।
__(জামে তিরমিজি - ৪১৬)

১০..ফজরের সালাত আদায়ের ফলে ব্যক্তির মন ফুরফুরে,প্রফুল্ল হয়ে যায়।
__(সহিহ বুখারী, সহিহ মুসলিম)

সুবহানআল্লাহ......
আল্লাহর আমাদের উপরোক্ত সব নিয়ামতের
ভাগীদার করুন।

02/01/2023

📚 জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ১০টি দোয়া 📚

১) কঠিন কাজ সহজ হওয়ার দোয়া: اللَّهُمَّ لَا سَهْلَ إلاَّ مَا جَعَلْتَهُ سَهْلاً، وأنْتَ تَجْعَلُ الحَزْنَ إذَا شِئْتَ ‘আল্লাহুম্মা লা-সাহলা ইল্লা মা জায়ালতাহু সাহলান, ওয়া আনতা তাজআলুল হুজনা সাহলান ইজা শিইতা।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি যা সহজ করে দেন তা ছাড়া কোনো কিছুই সহজ নেই। আর আপনি চাইলে পেরেশানিযুক্ত কাজও সহজ করে দেন।’ (সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯৭৪)

২) তাকওয়া, সচ্চরিত্র ও সচ্ছলতার দোয়া: اَللَّهُمَّ اِنِّى أَسْألُكَ الْهُدَى وَالتُّقَى وَالْعَفَافَ وَالْغِنَى ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল হুদা; ওয়াত তুক্বা; ওয়াল আফাফা; ওয়াল গেনা।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে হেদায়াত কামনা করি এবং আপনার ভয় তথা তাকওয়া কামনা করি এবং আপনার কাছে সতীত্ব তথা নৈতিক পবিত্রতা কামনা করি এবং সম্পদ তথা সামর্থ্য বা সচ্ছলতা কামনা করি।’ (মুসলিম: ২৭২১; তিরমিজি: ৩৪৮৯; ইবনে মাজাহ: ৩৮৩২; মুসনাদে আহমদ: ৩৬৮৪)

৩) ঋণমুক্তির দোয়া: اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ ‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আ‘উযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল-‘আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল-বুখলি ওয়াল-জুবনি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন দ্বালা‘য়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজা-ল। অর্থ: ‘হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে।’ (বুখারি: ২৮৯৩) অথবা اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكِ عَمَّنْ سِوَاكَ ‘আল্লাহুম্মাকফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা, ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট করো। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী করো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দিয়ে আমাকে সচ্ছলতা দান করো।’ (তিরমিজি: ৩৫৬৩)

৪) মা-বাবার জন্য দোয়া: رَبَّنَا ٱغۡفِرۡ لِي وَلِوَٰلِدَيَّ وَلِلۡمُؤۡمِنِينَ يَوۡمَ يَقُومُ ٱلۡحِسَابُ ‘রাব্বানাগ ফিরলি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়া, ওয়ালিল মু’মিনিনা ইয়াওমা ইয়াক্বুমুল হিসাব।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক! রোজ কেয়ামতে আমাকে, আমার পিতা-মাতা ও সকল মুমিনকে ক্ষমা করুন।’ (সুরা ইবরাহিম: ৪১)

30/12/2022

- আজ বছরের শেষ জুম্মা..
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন
জুম্মার এই পবিত্র দিনের উছিলায়
আমাদের জীবনের সকল গুনাহ মাপ করে দিন,,,,আমিন

আসসালামুয়ালাইকুম!দোয়া কবুলের সর্বশ্রেষ্ঠ নামাজ_সালাতুল হাজত’ নামাজের আলাদা কোনো নিয়ম নেই। স্বাভাবিক নামাজের মতোই উত্তম...
29/12/2022

আসসালামুয়ালাইকুম!
দোয়া কবুলের সর্বশ্রেষ্ঠ নামাজ_

সালাতুল হাজত’ নামাজের আলাদা কোনো নিয়ম নেই। স্বাভাবিক নামাজের মতোই উত্তমভাবে অজু করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বে। চাইলে চার রাকাতও পড়া যাবে। নামাজ শেষে আল্লাহ তাআলার হামদ ও ছানা (প্রসংসা) এবং নবী করিম (সা.)-এর ওপর দরুদ শরিফ পাঠ করে— নিজের মনের কথা ব্যক্ত করে আল্লাহর নিকট দোয়া করবে।
আবদুল্লাহ্ ইবনু আবি আওফা থেকে বর্ণিত আছে যে- আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে বা কোনো আদম-সন্তানের কাছে যদি কারও কোনো প্রয়োজন হয়— তবে সে যেন অজু করে এবং খুব সুন্দরভাবে যেন তা করে। এরপর যেন দুই রাকআত নামাজ আদায় করে। এরপর যেন আল্লাহর হামদ করে ও রাসুল (সা.)-এর উপর দরূদ সালামের পর এই দোয়াটি পড়ে—

আরবি :

لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ الْحَلِيمُ الْكَرِيمُ سُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ أَسْأَلُكَ مُوجِبَاتِ رَحْمَتِكَ وَعَزَائِمَ مَغْفِرَتِكَ وَالْغَنِيمَةَ مِنْ كُلِّ بِرٍّ وَالسَّلاَمَةَ مِنْ كُلِّ إِثْمٍ لاَ تَدَعْ لِي ذَنْبًا إِلاَّ غَفَرْتَهُ وَلاَ هَمًّا إِلاَّ فَرَّجْتَهُ وَلاَ حَاجَةً هِيَ لَكَ رِضًا إِلاَّ قَضَيْتَهَا يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ

উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল হালিমুল কারিম, সুবহানাল্লাহি রাব্বিল আরশিল আজিম। আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন, আছআলুকা মুজিবাতি রাহমাতিক; ওয়া আজা-ইমা মাগফিরাতিক, ওয়াল গানিমাতা মিন কুল্লি বিররিউ ওয়াস সালামাতা মিন কুল্লি ইছমিন লা তাদাঅলি- জাম্বান ইল্লা গাফারতাহু ওয়ালা হাম্মান ইল্লা ফাররাজতাহু ওয়ালা হা-জাতান হিয়া লাকা রিজান- ইল্লা কাজাইতাহা ইয়া আর-হামার রা-হিমিন।অর্থ : আল্লাহ্ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। তিনি অতি সহিষ্ণু ও দয়ালু, সকল দোষ-ক্রটি থেকে পবিত্র তিনি। মহান আরশের প্রভু। সকল প্রশংসা আল্লাহর, তিনি সারা জাহানের রব। আপনার কাছেই আমি যাঞ্ছা করি— আপনার রহমত আকর্ষণকারী সকল পূণ্যকর্মের অসিলায়, আপনার ক্ষমা ও মাগফিরাত আকর্ষণকারী সকল কাজের বরকত, সকল নেক আমলে সাফল্য লাভের এবং সব ধরনের গুনাহ থেকে নিরাপত্তা লাভের। আমার কোনো গুনাহ যেন মাফ ছাড়া না থাকে। কোনো সমস্যা যেন সমাধান ছাড়া না রয়ে যায়। আর আমার এমন প্রয়োজন— যাতে রয়েছে আপনার সন্তুষ্টি রয়েছে, তা যেন অপূরণ না থাকে। হে সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (তিরমিজি, হাদিস : ৪৭৯; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ১৩৮৪)

27/12/2022

যয়ীফ হাদিস অথচ মানুষ এগুলোই সবচেয়ে বেশী আমল করে-
________________________________________
১- যে ব্যক্তি সকালে ও সন্ধ্যায় আউজু বিল্লাহিস সামি’ইল আলিমি মিনাশ সাইতনির রজিম বলে সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা দুয়া করবেন ও ঐ দিন তার মৃত্যু হলে শহীদী মৃত্যু হবে। (হাদিস জয়ীফ- জয়ীফ আত তিরমিজি-২৯২২)

২- যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন ১বার পাঠ করবে, আল্লাহ তাকে ১০বার কুরআন খতমের নেকী দিবেন। (এর সনদ খুবই দুর্বল-সিলসিলাহ যয়িফাহ ১৩৩৬)

৩- যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা ওয়াকিয়াহ পাঠ করবে, তাকে কখনো অভাব অনটন গ্রাস করবে না। (হাদিস জয়ীফ, সিলসিলাহ যয়িফাহ ২৮৯)

৪- সূরা যিলযাল কুরআনের অর্ধেকের সমান। (এই হাদিসের সনদে ইয়ামান রয়েছে, এই বেক্তির ব্যাপারে ইমাম বুখারি (রঃ) বলেন তিনি মুনকারুল হাদিস, ইমাম নাসাই বলেন তিনি নির্ভরযোগ্য নন, ইমাম হাকিম সহিহ বলাতে ইমাম জাহাবি তার বিরোধিতা করে দুর্বল বলেন)

এগুলো ছাড়াও বাজারে বহুল প্রচলিত মানুষের ঈমান ধ্বংসকারী কিছু বই যেমন- ১। মুকসেদুল মুমিনিন, ২। নিয়ামুল কুরআন, ৩। নূরানি পাঞ্জেগানা আরও কতো কি রয়েছে যা মানুষের ঘরে ঘরে পাওয়া যাবে, দেখুন এই বইগুলোর অবস্থা-

১- সূরা মূলক জাফরানের কালি দিয়ে লিখে তাবিজ আকারে গলায় পরিধান করলে যাবতীয় মনবাঞ্ছা পূর্ণ হবে। (নূরানি পাঞ্জেগানা)
নাউজুবিল্লাহ নিঃসন্দেহে তাবিজ-কবজ শিরক।

২- যে বেক্তি কবরস্থানে গিয়ে সূরা ইখলাস ১১বার পাঠ করে মৃত্যু বেক্তিগনের রুহের উপর বখসিয়ে দেয়, সেই বেক্তি কবরস্থানের সকল কবরবাসিগনের সম-সংখ্যক নেকী লাভ করে। (নিয়ামুল কুরআন)
কি সুন্দর মনগড়া ফযিলত, কবরস্থানে গিয়ে সূরা ইখলাস ১১বার পাঠ করলে কবরস্থানে মৃত্যু সব বেক্তি জীবনে যতো আমল করেছে সমস্ত আমলের সমান নেকী সে পেয়ে যাবে!!!! এজন্যই তোঁ দেখা যায় কবরের পাশে গিয়ে অনেক হুযুররা নিজে তোঁ পড়ছে অন্যদেরকে সূরা ইখলাস ১১বার পাঠ করতে বলে। আমাদের দেশের একদল মানুষ বলে থাকে, হাদিস আবার জাল-জইফ হয় নাকি! হাদিস তোঁ হাদিসই। তাদেরকে বলবো এটাও যদি হাদিস হয় তবে সারাজীবন যারা সলাত, যাকাত, সিয়াম আদায় করেনি তারা শুধু রাসুল (সাঃ)-এর কবরের পাশে গিয়ে সূরা ইখলাস ১১বার পাঠ করলেই তোঁ খেল খতম, পেয়ে গেলো রাসুল (সাঃ)-এর সব আমল!!! (আউজুবিল্লাহ, এইসব ঈমান ধ্বংসকারী বই, ১। মুকসেদুল মুমিনিন, ২। নিয়ামুল কুরআন, ৩। নূরানি পাঞ্জেগানা ঘরে থাকলে এখনই পুরিয়ে বা ছিরে ফেলুন এ

26/12/2022

১] মন খারাপ?
আকাশের দিকে তাকিয়ে রবকে বলো,

'আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল'

এটা পড়া যেতে পারে।
মহান রবের নিয়ামত নিয়ে চিন্তা করো, দেখবে তখন অপ্রাপ্তির চেয়ে প্রাপ্তিই বেশি মনে হবে।
______সব চেয়ে ভালো সিজদাহ করে রবকে সব কথা জানালে।💝

২] কেউ কষ্ট দিয়েছে?
ক্ষমা করে দাও। মহান রব নিজেও ক্ষমাশীল।
বুখারি শরীফে আছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ-
'আল্লাহ তা'আলা যাকে বেশি ভালোবাসে, তাকে দুঃখ-কষ্টে রাখেন।
_______কেননা এতে তোমারই কল্যাণ নিহিত রয়েছে।💖

৩] অসুস্থ খুব?

"আলহামদুলিল্লাহ্"

বলে রবের নিকট শুকরিয়া আদায় করো,____
কারণ, প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ-
_____রোগ হলে গুনাহসমূহ এমনভাবে ঝরে পড়ে,
"যেভাবে গাছের পাতাসমূহ প্রচন্ড বাতাসে ঝরে পড়ে"→🥰

৪] খুব বিপদে আছো?

"ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন"

এই দোয়া পড়ো।
সূরা বাকারাতে আছে, বিপদের সময় এই দোয়াটি পড়লে তার উপর বিশেষ রহমত নাজিল হয়। দোয়া ইউনুস পড়ো,

"_লা ইলাহা ইল্লা আ‌ন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনায যোয়ালিমিন"!


_"হাসবুনাল্লাহ ওয়া নিয়ামাল ওয়াকিল"-

এই দোয়াটিও বিপদের সময় পড়তে পারো!💓

৫] সুস্থ আছো?
শুকরিয়া আদায় করো "আলহামদুলিল্লাহ্" বলো এবং এই শ্রেষ্ঠ নেয়ামতের শুকরিয়া স্বরূপ --
___রবের সিজদা করো, যিকির করো!❤️

৬] কাঁন্না পাচ্ছে খুব?
তুমি কি জানো, আখিরাতের জন্য এক ফোটা চোখের জল ঝড়ে পড়লে জাহান্নামের আগুন তার জন্য নিষিদ্ধ হয়ে যায়, তোমার চোখের পানি কি এতই সস্তা?
__তুমি পার্থিব জগতের জন্য কেন কাঁদবে?
_"কাঁদতে হয় তো পরকালের জন্য কাঁদো"!😢

৭] মনের নেক আশা গুলো পূরণ হচ্ছে না?
দুই রাকাত হাজতের নামাজ পড়ো, দোয়া করো, কাঁদো।
যদি সেটা তোমার জন্য কল্যাণকর হয়, তাহলে আল্লাহ তা'আলা সেটা পূর্ণ করবেন'।
_______ঈনশা-আল্লাহ্।💓💓

৮] পাপি হয়ে গেছো?
রবের দিকে ফিরে আসো তাওবা করে।
তোমার রবের তাওবার দরজা এখনো তোমার জন্য খোলা আছে। আগামীকাল পর্যন্ত হয়তো নাও থাকতে পারো। ধৈর্য ধারণ করে সর্বাবস্থায় আল্লাহ তা'আলার উপর ভরসা করো।
________যার আল্লাহ আছে, তার সব আছে! "আলহামদুলিল্লাহ"! 💯💖

আমরা এখন থেকে এই কথাগুলো মেনে চলতে চেষ্টা করব।
ইন শা আল্লাহ।

মাত্র তিনটি আমলে দোয়া কবুল হবেই হবে ইনশাআল্লাহ।🤲১। কঠিন বিপদ থেকে মুক্তির (ইউনুস আলাইহিস সালামের) দুআ: لَا إِلَـٰهَ إِلّ...
26/12/2022

মাত্র তিনটি আমলে দোয়া কবুল হবেই হবে ইনশাআল্লাহ।🤲
১। কঠিন বিপদ থেকে মুক্তির (ইউনুস আলাইহিস সালামের) দুআ:

لَا إِلَـٰهَ إِلَّا أَنتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنتُ مِنَ الظَّالِمِينَ
উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লা আনতা ছুবহা-নাকা ইন্নী কুনতু মিনায য-লিমীন। (সূরা আম্বিয়া, আয়াত ৮৭)

২। দুরারোগ্য অসুখ থেকে মুক্তির (আইয়্যুব আলাইহিস সালামের) দুআ:

رَبِّ أَنِّي مَسَّنِيَ الضُّرُّ وَأَنْتَ أَرْحَمُ الرَّاحِمِينَ
উচ্চারণ: রব্বি আন্নী মাসসানিয়াদ দুররু ওয়া আনতা আরহামুর র-হিমীন। (সূরা আম্বিয়া, আয়াত ৮৩)

৩। সন্তান লাভে (যাকারিয়া আলাইহিস সালামের) দুআ:

رَبِّ لَا تَذَرْنِي فَرْدًا وَأَنتَ خَيْرُ الْوَارِثِينَ
উচ্চারণ: রব্বি লা তাযারনি ফারদাও ওয়া আনতা খইরুল ওয়া-রিছীন।
(সূরা আম্বিয়া, আয়াত ৮৯)

25/12/2022

কুরআনে ৪ টি মোটিভেশনাল শব্দ

"লা তাহযান"
অর্থঃ অতীত নিয়ে কখনো হতাশ হবে না

" লা তাখাফ"
অর্থঃভবিষ্যৎ নিয়ে কখনো দুশ্চিন্তা করবেন না; তা ন্যাস্ত করবে আল্লাহর হাতে।

" লা তাগদাব"
অর্থঃ জীবনে চলার পথে বিভিন্ন সময় অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ের সম্মুখিন হতে হবে; রাগ করবেন না।

"লা তাসখাত"
অর্থঃআল্লাহর কোনো ফয়সালার প্রতি অসুন্তষ্ট হবেন না..!

(.সুবহানআল্লাহ.)

25/12/2022

আল্লাহর ৯৯ টি নাম ! ( বাংলা অর্থ সহ)
১। ইয়া আল্লাহু (আল্লাহ)
২। ইয়া রহমানু (হে দয়ালু)
৩। ইয়া রহীমু (হে দয়াবান)
৪। ইয়া মালিকু (হে বাদশাহ)
৫। ইয়া ক্বুদ্দূসু (হে পবিত্রতম)
৬। ইয়া সালামু (হে শান্তি দাতা)
৭। ইয়া মুমিনু (হে নিরাপত্তা
প্রদানকারী)
৮। ইয়া মুহাইমিনু (হে রক্ষকারী)
৯। ইয়া আজীজু (হে বিজয়ী)
১০।ইয়া জাব্বারু (হে পরাক্রমশালি)
১১। ইয়া মুতাকাব্বিরু (হে বড়ত্ব ও
মহীমার অধিকারী)
১২। ইয়া খালিক্বু (হে সৃষ্টিকর্তা)
১৩। ইয়া বারিয়ু (হে প্রাণ দানকারী)
১৪। ইয়া মুছওয়্যিরু (হে আকৃতি দাতা)
১৫। ইয়া গাফ্ফারু (হে ক্ষমাশীল)
১৬। ইয়া কাহহারু (হে মহাশাস্তি দাতা)
১৭। ইয়া ওয়াহহাবু (হে অতিশয় দাতা)
১৮। ইয়া রাজ্জাকু (হে রিজিক দাতা)
১৯। ইয়া ফাত্তাহু (হে বিজয় দাতা)
২০। ইয়া আলীমু (হে সর্বজ্ঞাতা)
২১। ইয়া কবিদ্বু (হে রিযিক
সংকোচনকারী)২২। ইয়া বাসিতু (রিযিক প্রশস্তকারী)
২৩। ইয়া খফিদ্বু (হে পতনকারী)
২৪। ইয়া রাফিউ (হে উন্নতি প্রদানকারী)
২৫। ইয়া মুইয্যু (হে সম্মান দাতা)
২৬। ইয়া মুযিললু (হে অপমান অপদস্তকারী)
২৭। ইয়া সামীউ (হে সর্বশ্রোতা)
২৮। ইয়া বাছীরু (হে সর্বদর্শী)
২৯। ইয়া হাকামু (হে আদেশদাতা)
৩০। ইয়া আদলু (হে ন্যায় বিচারক)
৩১। ইয়া লাত্বীফু (হে সুক্ষ্মদর্শী)
৩২। ইয়া খবীরু (হে সর্বজ্ঞানী)
৩৩। ইয়া হালীমু (হে ধৈর্যশীল)
৩৪। ইয়া আযীমু (হে মহাসম্মানী)
৩৫। ইয়া গাফূরু (হে ক্ষমাশীল)
৩৬। ইয়া শাকূরু (হে মূল্যায়ণকারী)
৩৭। ইয়া আলিয়্যু (হে সর্বোচ্চ)
৩৮। ইয়া কাবীরু (হে অতি মহান)
৩৯। ইয়া হাফীজু (হে মহা রক্ষক)
৪০। ইয়া মুকীতু (হে অন্নদানকারী)
৪১। ইয়া হাসীবু (হে হিসাব
পরীক্ষাকারী)৪২। ইয়া জালীলু (হে মহিমান্বিত)
৪৩। ইয়া কারীমু (হে অনুগ্রহকারী)
৪৪। ইয়া রকীবু (হে নিরীক্ষণকারী)
৪৫। ইয়া মুজীবু (হে ডাকে সাড়াদানকারী)
৪৬। ইয়া ওয়া-ছি·উ (হে অসীম)
৪৭। ইয়া হাকীমু (হে প্রজ্ঞাবান)
৪৮। ইয়া ওয়াদূদ (হে শ্রেষ্ঠ বন্ধু)
৪৯। ইয়া মাজীদু (হে গৌরবমণ্ডিত)
৫০। ইয়া বা-ইছু (হে মৃতকে
জীবনদানকারী)
৫১। ইয়া শাহীদু (হে সর্বত্র বিদ্যমান)
৫২। ইয়া হাকক্বু (হে সত্য প্রকাশক)
৫৩। ইয়া ওয়াকীল (হে কার্যসম্পাদনকার
ী)
৫৪। ইয়া কাওয়িয়্যূ (হে মহাশক্তিমান)
৫৫। ইয়া মাতীনু (হে অটল)
৫৬। ইয়া ওয়ালিয়্যূ (হে অভিভাবক)
৫৭। ইয়া হামীদু (হে প্রশংসিত)
৫৮। ইয়া মুহছিয়ু (হে হিসাব রক্ষক)
৫৯। ইয়া মুবদিউ (হে প্রথম সৃষ্টিকারী)
৬০। ইয়া মুঈদু (হে পুনরায় সৃষ্টিকারী)
৬১। ইয়া মুহয়ী (হে জীবনদা

25/12/2022

দোয়া কবুলের খুবই পরিক্ষিত আমল।
👇
জুমার রাতে (বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে) ১১ বার ইস্তেগফার ১১ বার যেকোনো দুরুদ শরীফ, ১১ বার আয়াতুল কুরসি, ও পুনরায় ১১ বার দুরুদ শরীফ পাঠ করে, ১০০০ হাজার বার ইয়া-সামীউ আল্লাহর এই পবিত্র গুণবাচক নামটি পাঠ করবেন। অতপর প্রথম ওয়াক্তে ফজরের দু রাকাআত সুন্নত আদায় করবেন। অতপর ফজরের দু রাকাআত ফরজ নামাজ আদায় করার পূর্বে পূনরায় ১১ বার দুরুদ শরীফ, ১১ বার আয়াতুল কুরসি, ও শেষ দিকে ১১ বার দুরুদ শরীফ পাঠ করে নিজের হাজত পূরণের জন্য আল্লাহর দরবারে মুনাজাত দিয়ে মনের দুঃখ গুলো বলবেন।
অতপর যথাসময়ে ফজরের দু রাকাআত ফরজ নামাজ আদায় করবেন। এভাবে ১১ দিন একাধিকক্রমে আমল করলে অসম্ভব আশাও আশাবাদী আল্লাহ তায়ালা পূর্ণ করবেন ইনশাআল্লাহ। যদি প্রথম ১১ দিনের মধ্যে আপনার দোয়া কবুল না হয়, তবে দ্বিতীয় ১১ দিনের মধ্যে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা আপনার দোয়া কবুল করবেন ইনশাআল্লাহ।

খুবই পরিক্ষিত আমল।

(বিঃদ্রঃ)
এইগুলো বড় বড় বুযূর্গদের আমল, চাইলে আপনি ও দোয়া কবুলের মাধ্যম হিসেবে আমল টা করতে পারেন।

নিজে আমল করুন এবং শেয়ার করে অন্যদের আমলের সুযোগ করে দিন।

25/12/2022

যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য ফরজ আমল করার পাশাপাশি অন্যকিছু করতে না পারলেও জাস্ট দুটি কাজ করুনঃ

১. অনবরত ইস্তেগফার
أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
"আস্তাগফিরুল্লহ্ ওয়া আতূবু ইলাইহি"
যত বেশি পারা যায় করুন। প্রতি ওয়াক্ত নামাযের পর ১০০ বার করে পড়লে দিনে ৫০০ বার হবে।

২. দরূদ পাঠ করুন। যেকোনো একটা দরূদ হতে পারে যেমনঃ
اللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ

"আল্ল-হুম্মা সল্লি ওয়াসাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ"
যত বেশি পারা যায় করুন।

দেখবেন আপনার সমস্যাগুলো ধীরে ধীরে সহজ হয়ে আসছে...... 💖 إن شاء الله 💖

সুবাহানাল্লাহ
24/12/2022

সুবাহানাল্লাহ

আল্লাহ তাআলা সকলকে আমল করার তৌফিক দান করুন আমীন 🤲
24/12/2022

আল্লাহ তাআলা সকলকে আমল করার তৌফিক দান করুন আমীন 🤲

Address

Dinajpur
5200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Work Is Deen posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Work Is Deen:

Videos

Share

Category