Anti-evil Information Intelligence A-EII

Anti-evil Information Intelligence A-EII ☮️

📸
23/04/2021

📸

'Kite Runner'

Image by 📸

© Rahat Shahriar /

Dhaka, Bangladesh, 2021
-----------

আসুন, 'মাদক' কে  'না' বলি। মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার  হই। বাংলাদেশে মাদকাসক্ত এর সংখ্যা প্রায় ৭০ লক্ষ, যা ফিলিপিন এর  থেকে...
22/05/2018

আসুন, 'মাদক' কে 'না' বলি। মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার হই।
বাংলাদেশে মাদকাসক্ত এর সংখ্যা প্রায় ৭০ লক্ষ, যা ফিলিপিন এর থেকেও বেশি। মাদক হিসেবে দেশে ইয়াবা'র পরিমান সবচেয়ে বেশি। যা একপ্রকার ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি করেছে। এর থেকে উত্তরণের একটাই উপায়, "নিজে মাদক থেকে মুক্ত থাকা, অপরকেও সচেতন করা!"

21/05/2018

Here are some special numbers that will be useful for your emergency needs. Save on mobile.
999 – Police
106 – Durnity domon commission
199 – Fire / Ambulance
786 – Customer care (airtel)
111 - Customer care Banglalink
121 – Customer care (Grameenphone, Citycell, Teletalk)
123 – Customer care (Robi)
158 – Customer complain – all mobile operators
5012 – News
152 – International Trunk Call Booking
14 – Time (BTCL)

21/03/2018

আপনারা সবাই ঐ জোকটা তো অবশ্যই শুনেছেন ।

ঐ যে একজন লোক কিভাবে যেন দোযখে যাওয়ার সুযোগ পায় । তারপর সেখানে গিয়ে দেখে বিভিন্ন কড়াইতে মানুষদের ভাজা হচ্ছে । সব কড়াইয়ের পাশে গার্ড, শুধু একটা কড়াইতে কোন গার্ড নেই ।

অবাক হয়ে লোকটা জিজ্ঞাসা করে, ভাই, এই কড়াইতে গার্ড নেই কেন ?

দোযখের দারোয়ান উত্তর দেয়, এটা বাংলাদেশের মানুষের জন্য রাখা কড়াই । এখান থেকে কেউ বেরোতে চাইলে বাকি সবাই তার পা ধরে নিচে নিয়ে আসে, গার্ড রাখার কোন দরকার হয়না ।

আমরা প্রায়ই আমাদের পরশ্রীকাতরতার উদাহরণ দিয়ে গিয়ে এই জোকসটা ব্যবহার করি । আমরা হাসি, হাসতে হাসতে মনে মনে স্বীকার করে নিই, আসলেই ব্যাপারটা সত্যি। আমাদের কড়াইতে কোনদিন কোন গার্ডের প্রয়োজন নেই ।

আমি ব্যাপারটা নিয়ে একদিন ভাবলাম, কেন আমরা এতো পরশ্রীকাতর ? কেন অন্যের ভালো আমাদের সহ্য হয় না ??

ভাবতে গিয়ে চমৎকার একটা টার্মের সাথে পরিচিত হলাম । ‘সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স’ । আচরণটি বাঙালির মাঝে প্রবলমাত্রায় বিদ্যমান বলেই সম্ভবত এটার যথার্থ কোন বাংলা শব্দ নেই । ‘উন্নাসিকতা’ সম্ভবত সবচেয়ে কাছাকাছি কোন শব্দ হবে ।

আমরা মোটামুটি সবাই ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্স নিয়ে অবগত । সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স এটারই ঠিক বিপরীত অবস্থা । মজার ব্যাপার হল, কখনো যদি কারো সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স এ আক্রান্ত ব্যক্তির সুপিরিয়রিটি আহত হয়, তার মাঝে অল্প কিছু সময়ের জন্য হলেও অনেকগুলো ডিফেন্স মেকানিজম কাজ করতে থাকে । জানি, কথাগুলো খটোমটো শোনাচ্ছে, আমি একটু সহজ করে বুঝিয়ে বলছি ।

ধরুন , আপনি বিশ্বাস করেন আপনি একজন শিক্ষিত, জ্ঞানী ব্যক্তি। এখন আপনি আর একজন ব্যক্তিকে দেখতে পেলেন, যিনি আপনার চেয়েও বেশি জানেন । এখন, আপনি যদি একজন স্বাভাবিক মানুষ হয়ে থাকেন, আপনি সেই ব্যক্তির জ্ঞানের কদর করবেন, তাকে সমাদর করবেন । কিন্তু, আপনি যদি সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্সে আক্রান্ত হন, ডিফেন্স মেকানিজম হিসেবে আপনি চাইবেন সেই লোকটিকে অপমান করতে, কোনভাবে প্রমাণ করতে যে আসলে তিনি আপনার চেয়ে বেশি জানেন না । আর তাকে ছোট করে আপনি নিজে বড় হতে চাইবেন ।

এইযে স্টিফেন হকিং মারা গেলেন । আমরা জানি, তিনি অনেক বড় একজন বিজ্ঞানী, সারা পৃথিবী তাকে সমাদর করতো, করে এবং করবে । আমি এইটাও জানি আমি সলিমদ্দীর পোলা কলিমদ্দি, দুনিয়ার কেউ আমারে পুছে না । কিন্তু , আমারতো বিশাল একটা ইগো আছে, আমার মাথায় আছে, আমি হকিং ফকিংএর থিকা অনেক বড় মানুষ । তখন আমি, এক ওয়াক্ত নামায না পড়া আমি, একদিনও রোযা না থাকা আমি ফেসবুকে কমেন্ট দেই, ‘হকিং শালা নাস্তেক, ও তো জান্নাতে যাবে না ।‘

স্টিফেন হকিং এর প্রতি এই ঘৃণার আদৌ কি কোন কারণ আছে ? তিনি নাস্তিক ছিলেন, হতেই পারেন তিনি নাস্তিক, এটা তার বিশ্বাস । তিনি তো আপনার কল্লায় তলোয়ার ঠেকিয়ে বলেননি, তার মত নাস্তিক হতে । সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন তার শারিরীক প্রতিবন্ধকতার সাথে । দু:খ লাগে দেখলে যখন দেখি এইট পাশ করা ফেসবুক প্যাক ব্যবহারকারী মানসিক প্রতিবন্ধীরা তাকে বাংলাদেশের বরেন্য বিজ্ঞানী ড.জামাল নজরুল ইসলামের সাথে তুলনা করে তুচ্ছ করতে চায় । জামাল স্যার বেচে থাকলে যে আপনাদের তুলনায় লজ্জিত হতেন, তাতে আমার কোন সন্দেহ নেই ।

আমার চারপাশে নারীরা এগিয়ে চলে, কর্মক্ষেত্রে, ব্যবসা-বানিজ্যে-চাকুরিতে । আমাদের গা জ্বলে, আমাদের দাঁত কিড়মিড় হয় । আজীবন সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্সে ভোগা পুরুষ মন চায় বান্দির দলরে ঝাটা নিয়া পিটাইতে । অক্ষম রাগ মেটাতে ফেসবুকে বাঙালি কমেন্ট করে, ‘কাপড় খুইলা তো চাকরি পাইসো ‘ অথবা ‘ মেয়ে মানুষ পাইলট হৈলে এইরকমই হয়’ ।

অহংকার করাটা অপরাধ না । অপরাধ হচ্ছে অন্ত:সারশূণ্য বিষয় নিয়ে অহংকার করা ।

আমার একজন পরিচিত ফটোগ্রাফার ভাই আছেন । সঙ্গত কারণেই নামটা উল্লেখ করছি না । ভাইয়া চমৎকার একজন ফটোগ্রাফার, চমৎকার একজন মানুষ । সমস্যাটা হয়ে গেল যখন তিনি দেশ ও বিদেশে নানা পুরস্কার পেতে শুরু করলেন।

এখন নিখিল বাংলা ফটোগ্রাফার কম্যুনিটির অনেকেই উনাকে দেখতে পারে না । এই দেখতে না পারার পেছনে তারা হাজারখানিক কারণ দর্শায় । যদিও শ্রোতাদের বুঝতে বাকি থাকে না, আসল কারণটা কোথায় ।

সারা পৃথিবীতে রেসিজমের উদ্ভব কিভাবে জানেন ? এই সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স থেকে । সাদারা ভাবতো তারা সুপিরিয়র – তাই কালোরা ক্রিতদাস, জার্মানরা ভাবতো তারা সুপিরিয়র – তাই বিশ্বযুদ্ধ । পৃথিবীর ইতিহাসে যে কয়টি এথনিক আক্রমণ হয়েছে, যে কয়জন মানুষকে শুধুমাত্র গায়ের রং, ধর্মবিশ্বাস অথবা গোত্রভুক্ত হবার কারণে অত্যাচার করা হয়েছে , তার কারণ এটাই । সম্পূর্ণ বিনা কারণে নিজেদের অন্যদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ মনে করা । এবং সেই শ্রেষ্ঠত্বে কোন আচঁড় পড়লে সেটা স্বীকার না করা ।

আপনি ফিলিস্তিনের মুসলমানদের জন্য কাদেঁন, সিরিয়ার মুসলমানদের জন্য কাদেঁন, রোহিঙ্গাদের জন্য কাদেঁন, আপনার বাড়ির পাশের যেই বৌদ্ধমন্দির জ্বালিয়ে দেয়া হয় তার জন্য কাদেঁন না, নাস্তিক হবার অপরাধে আপনার দেশে যেই ছেলেটিকে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয় তার জন্য কাদেঁন না – আপনার সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স আপনার সামনে রেসিজমের দেয়াল তুলে দাড়ায় ।

আপনি মুসলমান হিসেবে গর্বিত হতেই পারেন, আপনি বাঙালি হিসেবে গর্বিত হতেই পারেন, আপনি বাংলাদেশী হিসেবে গর্বিত হতেই পারেন – প্রতিটি ক্ষেত্রেই গর্বের যথেষ্ট কারণ রয়েছে । কিন্তু অন্যকে খর্ব করে কেউ গর্ব করলে সেইটাকে হিংসা বলা হয়, ভাইয়া ।

মুহম্মদ জাফর ইকবাল তখন আর শিশুসাহিত্যক থাকেন না, বিজ্ঞানী থাকেন না, অধ্যাপকও থাকেন না । নাস্তিক হয়ে জান । একজন আপাদমস্তক আস্তিক লোককে নাস্তিক বানিয়ে বাঙালি তাকে কোপানোটা হালাল করে । তারা মৃত্যু না ঘটাতে দু:খ প্রকাশ করে ।

এতো ঘৃণা কেন আপনাদের মনে ? সারা পৃথিবীতে আপনার চেয়ে জ্ঞানী, সুশ্রী, বিত্তবান, ক্ষমতাবান মানুষকে এভাবে ঘৃণা করতে থাকলে একদিন নিজেই ঘৃণ্য একটা বস্তুতে পরিণত হবেন । যে সুপিরিয়ারিটি কমপ্লেক্সকে বাচানোর জন্য ঘৃণা করছেন, সেটা একদিন আপনাকে রিক্ত , নি:স্ব , হাস্যবস্তু বানিয়ে রাস্তায় ফেলে দেবে।

শেষ করছি এপিজে আবুল কালামের একটা উক্তি দিয়ে। এই সাধারণ মানুষটির অসাধারণ জীবন হতে পারে অনেকের প্রেরণার উৎস ।

“ অহংকার তারাই করে যারা হঠাৎ এমন কিছু পেয়ে যায়, যা পাওয়ার যোগ্যতা তাদের আদৌ ছিলো না ।“

©শামীম শরীফ সুষম।

09/09/2017

ভাতৃত্ববাদীদের হাহাকারে যেন ফেসবুকে আসাটাই দায়। ইনিয়ে বিনিয়ে সবার দাবি "সীমন্ত খুলো, আমার মুসলিম ভাইব্রাদার গনদেরকে আশ্রয় দাও"! দেশের টাকায় লাখ লাখ ভিনদেশি মেহমান খাওয়াও আর দেশের অভ্যন্তরের আমাদেরকে না খাইয়ে মারো, জনবিস্ফোরণে মারো, জঙ্গিআতঙ্কে মারো, ইয়াবা খাইয়ে মারো।
কেউ কেউ তো আরো এক কাঠি সরেস "যুদ্ধে যাবো, যুদ্ধে যাবো" শ্লোগানে আকাশ পাতাল এক করতেছে। বাংলাদেশের মানচিত্রে মিয়ানমারের সংযুক্তি যেনো এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। চীনের আশীর্বাদপুষ্ট মিয়ানমার যেনো শুধুই হাওয়াই মিঠাই, ফু দিলাম আর ব্যাস উড়ে গেলো।
লক্ষণীয় ব্যাপার এই যে নীপিড়িত মানুষের প্রতি এসব ভাতৃত্ববাদীদের মধ্যে হঠাৎ এমন দরদ উথলে ওঠার নৈপথ্যের কারন মোটেও মানবতা নয় বরং শুধুই ধর্ম। আজ আরাকানে রোহিঙ্গারা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ না হয়ে অন্য কোন ধর্মালুম্বী হলে এদের মানবতার দৌড় কোথায় থাকতো তা সহজেই অনুমেয়। সবচেয়ে হাস্যকর ব্যাপার হলো এদের এই ভাতৃত্ববোধ অধিকাংশের ক্ষেত্রে এতোটাই ঠুনকো আর হুজুগে যে আজ মাত্র ১ জন রোহিঙ্গা ভাইয়ের ভরণপোষণের দায়িত্ব এদের করো কাধে পড়লে এতোদিনের মানবতার বেলুন সব ঠুসঠাস ফেঁটে যাবে। অথচ এরাই অথর্বের মতো লাখ লাখ রহিঙ্গার ভরণপোষণ এর দায়িত্ব নিজ দেশের কাঁধে চাপানোর জন্যে দিনরাত গলা ফাঁটাচ্ছে। আরো লক্ষণীয় মজার দিক হলো এদের অনেকে এটাই জানে না যে বার্মায় চলমান রহিঙ্গা সংকট কোনক্রমেই ধর্মীয় সংঘাত নয় বরং স্পষ্টত জাতিগত সংঘাত। ২০১৪ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী মায়ানমারে বসবাসরত মুসলিমদের সংখ্যা ২২ লাখের বেশী। যাদের মধ্য থেকে ভোটাধিকার বঞ্চিত ১৩ লাখ রহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাদ দিলে আমরা অন্যান্য বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর আরো ৯ লক্ষাধিক মুসলিম পাবো। যারা আজও সচ্ছন্দ্যে ও স্বাধীন ভাবে মিয়ানমারের সকল নাগরিক অধিকার ভোগ করে আসছে।
যাইহোক মূল বক্তব্যে আসার আগে একটা ব্যাপার সবার সামনে স্পষ্ট করে নিই। আমিও মানুষ, আমারো মানবতা আছে। আমার প্রতিবেশী দেশে এতোগুলো মানুষ এমন অমানুষিক নির্যাতন নীপিড়নের শিকার হচ্ছে, তা জেনে খুব স্বাভাবিক ভাবে আমার বুকেও আগুন জ্বলছে। কিন্তু সমস্যা হলো সব পরিস্থিতিতে আবেগ দিয়ে চিড়ে ভিজে না।
আমাদের দেশটা এমনিতেই দারিদ্র্যপীড়িত দেশ। অভ্যন্তরের ১৭ কোটি মানুষের বোঝা বইতেই দেশ রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে। নতুন করে বিপুল সংখ্যক রহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে দেশের অভ্যন্তরে স্থায়ীভাবে আশ্রয় দেওয়ার অর্থনৈতিক শক্তি কিংবা আভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি এই দেশের নেই। এমনিতেই প্রায় ৭ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী স্থায়ীভাবে দেশের অভ্যন্তরে বসবাস করছে। যারা এই দেশের বুকে এক প্রাকারের বিষফোঁড়ার নামান্তর। কেননা নীপিড়িত হওয়ায় দেশের স্থানীয় জঙ্গি সংঘঠন গুলোর সবচেয়ে সহজ শিকার এখন রোহিঙ্গারা। প্রতিশোধ এর লোভ দেখিয়ে সহজেই এদেরকে জঙ্গি তৎপরতার সাথে সংযুক্ত করা যাচ্ছে। রহিঙ্গাদের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সবচাইতে বড় উদাহরণ ২০১২ সালের ভয়বাহ রামু বৌদ্ধ বিহারে হামলা।
তাছাড়া বর্তমানে মহামারির আকার ধারন করা মরননেশা ইয়াবা চোরাচালানের সাথেও সরাসরি ভাবে সম্পৃক্ত আছে এদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা। উদ্বাস্তু হওয়ায় সামান্য অর্থের বিনিময়েই এদেরকে মাদক চোরাচালানের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা সম্ভব হচ্ছে। এছাড়াও সমুদ্র পথে মানবপাচার, পাহাড় কেটে অবৈধ বসতিস্থাপন, বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের শ্রমবাজার ধ্বংশ করা, অত্র কক্সবাজারের আইনশৃঙ্খলার অবনতি করা, অবৈধ ভাবে দেশীয় পাসপোর্ট ও পরিচয় পত্রের মালিক হয়ে তার অপব্যাবহার করা ও অভ্যন্তরীণ রাজনীতির সাথে যুক্ত বিভিন্ন মৌলবাদী গুষ্টির সাথে সম্পৃক্ত থাকা সহ আভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সংকটের কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে এ জনগোষ্ঠী। যা দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের অন্তরায়।
অনেককে দেখলাম চলমান রোহিঙ্গা পরিস্থিতিতে ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের ছায়া খুঁজে নিতে! মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত এই দেশের ১ কোটি মানুষকে আশ্রয় দিয়েছিল অতএব আমদেরো নাকি উচিত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার। সত্যি বলতে যুক্তিটা একেবারেই হাস্যকর। কারন রোহিঙ্গা সমস্যা স্থায়ী পক্ষান্তরে ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের সময়কার সমস্যা ছিল সাময়িক। দুই পরিস্থিতির মধ্যকার এই মূল পার্থক্যটুকুই বোঝার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন এসব অতি আবেগে আপ্লুতরা। ভারত জানতো বাংলাদেশ আজ না হয় কাল স্বাধীন হবে, এজন্যই আমাদেরকে আশ্রয় দিয়েছিলো। এমনকি সল্প সময়ে মধ্যে বাংলাদেশ স্বাধীন না হলে হয়তোবা ভারত খুব বেশীদিন এদেশীয় শরণার্থীর বোঝা বইতে চাইতো না। অপরদিকে স্বাধীন আরাকানের পক্ষে বিন্দুমাত্র সম্ভাবনার আলো খুঁজে পাওয়া চরম আশাবাদীর পক্ষেও অসম্ভব।
১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চের গণহত্যার চড়া মূল্য পাকিস্থানীদের কাছ থেকে আদায় করে নিতে লড়াকু বাঙ্গালিদের ৯ মাসও সময় লাগেলি। অন্যদিকে রোহিঙ্গারা এতোটাই ঐক্যহীন, নেতৃত্বহীন অথর্ব জাতি যে তারা সেই ১৯৬২ সাল থেকে তারা সকল প্রকার নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে, বহুবার নিশ্বংস গণহত্যার শিকার হয়েছে এতোকিছুর সত্বেও এরা আজ পর্যন্ত সংঘবদ্ধ কোন প্রতিরোধ সৃষ্টি করতে পারেনি, দুই একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ব্যাতীত।
কাজেই এটা প্রমাণিত রোহিঙ্গাদের মাঝে দেশ স্বাধীন করার মতো লড়াকু মনোভাব নেই। বরং বলা চলে এরা প্রত্যেকেই শরণার্থীর নামে এদেশে অধিবাসন প্রত্যাশী। ২০১২-২০১৭ এর আগে ৯১-৯২ সালেও লাখ লাখ রোহিঙ্গা এদেশে প্রবেশ করেছিল তারও আগে ১৯৭৮ সালে লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রায় দিয়েছিল তৎকালীন সরকার। যাদের অনেকেই আর কখনো নিজ ভূমিতে ফিরে যায়নি। যারা ফিরেছে তারাও সদ্বিচ্ছায় ফেরেনি। শুধু তাই নয় ১৭৮৪ সালেও বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা পালিয়ে এসে এদেশে বসতি গড়েছিল। কক্সবাজারের স্থানীয় বাসিন্দাদের বড় একটা অংশ এদেরই বংশধর। অতএব রোহিঙ্গাদের দেশের সীমান্তরেখা পার হতে দেওয়া মানে ১৭ কোটির সঙ্গে নতুন করে আরো বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠীর ভার স্থায়ী ভাবে দেশের কাঁধে নেওয়া।
এখানে আরেকটি ব্যাপার খেয়াল করা প্রয়োজন ৭১ সালের বিশাল সংখ্যক শরণার্থীদের ভরণপোষণে এবং যোদ্ধাদেরকে সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদানে ভারতকে তৎকালীন সুপার পাওয়ার সোভিয়েত ইউনিয়ন, ইংল্যান্ড, মিশর, ইরাক, ভূটান কিউবা, যুগোস্লাভিয়া, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, বুলগেরিয়া, চেকোস্লোভাকিয়া, পূর্ব জার্মানি সহ আরো অনেক দেশের সরকার সরাসরি অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সহায়তা প্রদান করেছিলো। পক্ষান্তরে রোহিঙ্গা ইস্যু সমাধানে এখনো পর্যন্ত কেউ সরাসরি আগ্রহ দেখায়নি একমাত্র তুরস্ক ব্যাতীত! কিন্তু তুরস্ক কি আদৌ ভরসার যগ্য?
কেউ যদি নিপীড়িত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্যে মিসেস এরদোগানের খসানো জলের গল্প শুনে এরদোগান সাহেবকে মহানুভব, উদার এবং ব্যাপক ভাতৃত্ববোধ সম্পন্ন কোন শাসক ভেবে থাকেন তবে নিঃসন্দেহ আপনারা বোকার স্বর্গরাজ্যে বসবাস করছেন। ক্ষমতালোভী অতিভয়ঙ্কর এই অবৈধ শাসক এর স্বরুপ তাহলে আপনাদের সবার অজানা। মুসলিম বিশ্বের জন্যে অন্যতম হুমকি বহুরুপী এরদোগানের সরকার মুসলিমদের সবচাইতে বড় শত্রু ইসরায়েলের সবচেয়ে ভালো মুসলিম বন্ধু। ফিলিস্থিনিদের ওপর অবিচারের প্রতিবাদ স্বরুপ যেখানে পুরো মুসলিম বিশ্বের কাছে ইসরায়েল একটি একঘরে রাষ্ট্র। সেখানে এরদোগান এর সরকার প্রতিবছর ইসরায়েলের সঙ্গে সামরিক, অর্থনৈতিক ও পর্যটন সম্পর্ক বাড়িয়েই চলছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ লাগিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষকে দেশ ছাড়া করার ও চরম মানবিক বিপর্যয়ের নৈপথ্যের নায়কও এই এরদোগান। শুধু তাই নয় আইএসকে সরাসরি সামরিক ও অর্থনৈতিক মদদদাতা এরা। আইএস দ্বারা লুটকৃত তেলের প্রধান ক্রেতাও এই এরদোগান সরকার। উল্লেখ্য যে আজ যেই তুরস্ক আজ মায়ানমারে নিপীড়িত সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের অধিকার আদায়ে সোচ্চার তারাই নিজদেশের জনসংখ্যার ২০% দখলকারী কুর্দি সম্রদায়ের মুসলিমদের ওপর সীমাহীন নিপীড়ন চালিয়ে আসছে বছরের পর বছর। এছাড়াও এরাই ইতিপূর্বে হত্যা করেছিল ১৫ লাখ আর্মেনিয়ানদের, যা ছিল গত শতাব্দীর অন্যতম বড় গণহত্যা। সবচাইতে বড় কথা যেই তুরস্ক প্রতিবেশী দেশ সিরিয়ার শরনার্থীদের ভরণপোষণ এর বিনিময়ে ইইউ এর কাছ থেকে প্রায় সাড়ে তিনশ কোটি মার্কিন ডলার নিয়েছিল। সেই তুরস্ক বিনা স্বার্থে বাংলাদেশে আশ্রয় পাওয়া দূরদেশী রোহিঙ্গাদের ভরণপোষণ এর দায়িত্ব নিবে এমনটা মেনে নিতে যে কারোরই কষ্ট হওটা স্বাভাবিক। কাজেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে তুরষ্কের পাশে দাঁড়ানো নিঃসন্দেহে কোন প্রকারের মহানুভবতা নয় বরং স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে এর পিছনে আছে বৃহৎ কোন স্বার্থ, বিশ্ব রাজনীতির বড় কোন কূটচাল। আর এই কূটচালের বলি শেষমেশ আমাদের এই বাংলাদেশ হলে আমাদের বাঁচার কোন পথ খোলা থাকবে না।
পরিশিষ্ট : আমি অবশ্যই চাইবো রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হউক। তবে রোহিঙ্গাদেরকে এদেশে স্থায়ীভাবে আবাস দিয়ে নয়, বরং সেটা হউক রোহিঙ্গাদেরকে তাদের জন্মভূমিতে স্বাধীন ভাবে বসবাসের ব্যাবস্থার মাধ্যমে। শরনার্থীরা অবশ্যই এদেশে আশ্রয় পাক কিন্তু তার আগে ওদের ভবিষ্যতে মাতৃভূমিতে ফিরে যাওয়ার নিশ্চায়ক পরিস্থিতি তৈরি হওয়া জরুরী।
বিশ্বের বড় বড় দেশ গুলোকে সোচ্চার করে মিয়ানমার সরকারকে চাপে ফেলতে পারলে অবশ্যই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান সম্ভব। আশাকরি এর জন্যে যথাসম্ভব কূটনৈতিক তৎপরতা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার চাল্লাচ্ছে এবং শীঘ্রই তারা সফলতা অর্জন করবে।

05/09/2017

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় কী?

১) Brain Game খেলুন, পাযল, সুডোকু এবং শব্দ মেলানোর মত brain game গুলো স্মৃতি শক্তি উন্নত করতে সহায়তা করে।তাই প্রতিদিন নাহলেও মাঝে মাঝে Brain Game খেলুন।ষ্টিকর খাবার আমাদের মস্তিস্ক এবং হার্ট এর জন্য খুবই দরকারি।
২)শাক-সবজি এবং শস্য জাতীয় খাবার যেমন: গম, যব এগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন। নিম্ন মাত্রার চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং প্রোটিন যুক্ত খাবার খান; যেমনঃ মাছ, চর্বিহীন মাংস ইত্যাদি। এ খাবার গুলো আপনার মস্তিস্কে পুষ্টি সরবরাহ করে আপনার স্মৃতিকে উন্নত করবে।
৩) বিষণ্ণতা এবং অতিরিক্ত মানসিক চাপ স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ। তাই সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে যুক্ত করুন। সামাজিক কর্মকাণ্ড বিষণ্ণতা এবং মানসিক চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে সহায়তা করে।
৪) রাতে কম পক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমালে তা আমাদের স্মৃতিকে ক্ষণস্থায়ী থেকে দীর্ঘস্থায়ী হতে সাহায্য করে তাই প্রতি রাতে অন্তত পক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস করুন।আমরা অনেকেই একসাথে অনেকগুলো কাজ করে থাকি।
৫) একসাথে অনেক কাজ করলে মস্তিষ্ক ঠিকমতো স্নায়ু সংযোগ করতে পারেনা সেই ক্ষেত্রে আমরা কাজগুলো করি ঠিকই কিন্তু সেগুলোর তথ্য ক্ষণস্থায়ী স্মৃতি থেকে দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতিতে সংরক্ষিত হয় না এবং তখন আমরা ভুলে যাই । তাই স্মৃতি শক্তিকে উন্নত করতে হলে একসাথে অনেক কাজ করা থেকে বিরত থাকুন।
৬)শারীরিক পরিশ্রম পুরো শরীর এবং মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে । এই রক্ত সঞ্চালন আমাদের স্মৃতিকে উন্নত করতে সহায়তা করে । সুতরাং দিনের কিছু সময় অতিবাহিত করুন শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করে।

A-EII

01/09/2017

ঈদ মোবারক🙌🙌

04/08/2017

OnnoRokom BigganBaksho : অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্স
বিশেষজ্ঞদের মতে যে ৫টি ভুল থেকে সচেতন অভিভাবকদের অবশ্যই বিরত থাকতে হবে-
১। অতিরিক্ত নজরদারী করা
সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রাখছেন সন্তানকে? কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওদের চিন্তার স্বাধীনতা দেয়া উচিত। সবকিছুতে নিষেধ করলে তারা ভাববে দুনিয়াটা খুবই বিপদজনক জায়গা, এবং এখানে ভালো কিছুই নেই। শিশুরা ভুল করবেই, ভুল থেকে তাদের শিক্ষা নিতে দিতে হবে এবং নিজেদেরই ভালো-মন্দের একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে দিতে হবে। তাকে বলে দেয়া যেতে পারে- “সাবধানে থেকো”, “নিজের খেয়াল রাখো”।
২। বেশি অভিযোগ করা
আপনি কি কখনো কখনো আপনার সন্তানকে এরকম বলেন, “তোমার পড়াশোনার জন্য আমরা সব জলাঞ্জলি দিয়ে ফেলেছি, আর তুমি? সবার চেয়ে অপদার্থ”, “তোমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না”, “তোমাকে কতবার বলেছি, মনে রাখতে পারো না?”, আরেকটু ভালো পড়াশোনা করতে পার না?”? মনে রাখা দরকার, এরকম প্রকাশ শিশুর মধ্যে কেবল হতাশাই তৈরি করে। সে নিজেকে দোষী ভাবে, মানসিক চাপে থাকে এবং আরও খারাপ ফলাফল করে পরীক্ষায়। তাকে বলা যেতে পারে, “তুমি পারবেই, আবার চেষ্টা কর”, “আরও চিন্তা কর, সমাধান খুঁজে পাবেই”, “চল, একসাথে করি”।
৩। রিল্যাক্সড হতে না দেয়া
“সিরিয়াস হও! এরকম করো না”, “তুমি এমন কেন হয়েছ?”... সবসময় এত খবরদারী করলে তাদের মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয়। এতে শিশুর মনে এমন ধারণা তৈরি হতে পারে যে, তার স্বভাবসুলভ দুষ্টুমিকে ঘৃণা করা হচ্ছে কিংবা তাকে কেউ বুঝতে পারছে না। তার শৈশবকে রঙিন করে তোলার জন্য তাকে একটু রিল্যাক্সড রাখা, একটু দুষ্টমির অধিকার দেয়া ভালো।
৪। ভালোবাসা প্রকাশে অবহেলা দেখানো
আপনার সন্তান এমন মনে করছে কি, তাকে ছাড়া সবাই ভালো থাকবে, সে পরিবারের জন্য একটা সমস্যা ছাড়া আর কিছুই নয়? কিংবা সে কি বিপজ্জনক খেলাধুলা বা নেশাদ্রব্যের দিকে আগ্রহ বোধ করছে? তাহলে নিশ্চয়ই আপনার ভালোবাসা সে অনুধাবন করতে পারে নি। তাকে বুঝতে দিন আপনার ভালোবাসা, প্রকাশ করুন নিজের অনুভূতি!
৫। নিজের কাজ নিজে করতে না দেয়া
একটু কঠিন কোন কাজ করতে গেলেই তাকে এমন বলে থাকেন কি, “এটা আমাকে করতে দাও, তুমি এটা পারবে না, তুমি এখনো ছোট’’? তাহলে ধরে নিন, সে সারাজীবনই এমন ছোট হয়েই থাকবে। তাকে কিছু কিছু কাজ নিজ থেকে করতে দিলে সে কর্মঠ এবং বুদ্ধিমান হয়েই বড় হবে।
ভালো থাকুন আপনি, ভালো থাকুক আপনার সন্তান :)

04/08/2017

১৯ অগাস্ট, ১৯৭৩, সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনে প্রদত্ত বঙ্গবন্ধুর ভাষণের অংশ বিশেষঃ-
বাবারা, একটু লেখাপড়া শিখ। যতই জিন্দাবাদ আর মুর্দাবাদ কর, ঠিকমত লেখাপড়া না শিখলে কোন লাভ নেই। আর লেখাপড়া শিখে যে সময়টুকু থাকে বাপ-মাকে সাহায্য কর। প্যান্ট পরা শিখেছো বলে বাবার সাথে হাল ধরতে লজ্জা করো না। দুনিয়ার দিকে চেয়ে দেখ। কানাডায় দেখলাম ছাত্ররা ছুটির সময় লিফট চালায়। ছুটির সময় দু'পয়সা উপার্জন করতে চায়। আর আমাদের ছেলেরা বড় আরামে খান, আর তাস নিয়ে ফটাফট খেলতে বসে পড়েন।
গ্রামে গ্রামে বাড়ীর পাশে বেগুন গাছ লাগিও, কয়টা মরিচ গাছ লাগিও, কয়টা লাউ গাছ ও কয়টা নারিকেলের চারা লাগিও। বাপ-মারে একটু সাহায্য কর। কয়টা মুরগী পাল, কয়টা হাঁস পাল। জাতীয় সম্পদ বাড়বে। তোমার খরচ তুমি বহন করতে পারবে। বাবার কাছ থেকে যদি এতোটুকু জমি নিয়ে ১০ টি লাউ গাছ, ৫০ টা মরিচ গাছ, কয়টা নারিকেলের চারা লাগায়ে দেও, দেখবে ২/৩ শত টাকা আয় হয়ে গেছে। তোমরা ঐ টাকা দিয়ে বই কিনতে পারবে। কাজ কর, কঠোর পরিশ্রম কর, না হলে বাঁচতে পারবে না।
শুধু বিএ। এমএ পাস করে লাভ নেই। আমি চাই কৃষি কলেজ, কৃষি স্কুল, ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল, কলেজ ও স্কুল, যাতে সত্যিকারের মানুষ পয়দা হয়। বুনিয়াদি শিক্ষা নিলে কাজ করে খেয়ে বাঁচতে পারবে। কেরানী পয়দা করেই একবার ইংরেজ শেষ করে দিয়ে গেছে দেশটা। তোমাদের মানুষ হতে হবে ভাইরা আমার। আমি কিন্তু সোজা সোজা কথা কই, রাগ করতে পারবে না। রাগ কর, আর যা কর, আমার কথাগুলো শোন। লেখাপড়া কর আর নিজেরা নকল বন্ধ কর। আর এই ঘুষ, দুর্নীতি, চুরি-ডাকাতির বিরুদ্ধে গ্রামে গ্রামে থানায় থানায় সংঘবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তোল।
প্রশাসনকে ঠিকভাবে চালাতে সময় লাগবে। এর একেবারে পা থেমে মাথা পর্যন্ত গলদ আছে। মাজেহ মাঝে ছোট-খাট অপারেশন করছি। বড় অপারেশন এখনো করি নাই। সময় আসলে করা যাবে। তোমাদের আমি এইটুকু অনুরোধ করছি, তোমরা সংঘবদ্ধ হও। আর মেহেরবানী করে আত্মকলহ করো না। এক হয়ে কাজ কর। দেশের দুর্দিনে স্বাধীনতার শত্রুরা সংঘবদ্ধ, সাম্প্রদায়িকতাবাদীরা দলবদ্ধ, তোমাদের সংঘবদ্ধ হয়ে দেশকে রক্ষা করতে হবে।
(সংগৃহীত)

15/07/2017

রতিদিনই খবর আসে, এই জনের রক্ত লাগবে বা ঐ জনের রক্ত লাগবে কিন্তু হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া কেউ ই রক্ত দিতে এগিয়ে আসে না।

কিন্তু কেন, অনেক মাকে দেখা যায় নিজের ছেলেকে বারন করে রক্ত দিতে কিন্তু অন্য কেউ রক্ত দিলে ঠিকই তা নাচতে নাচতে নিয়ে নেয়??

তাই আপনাকে বলছি আপনি গুগোল এ সার্চ দিয়ে দেখেন রক্ত দানের উপকারিকা।

কেনও আপনি বিশ্বাস করবেন রক্ত দিলে শরীর দুর্বল হয়, মাথা ঘুরায়, চিকন হয়ে যায়, কেন?

এখন আধুনিক যুগ, এসব ধ্যান ধারনা নিয়ে বসে থাকার সময় এখন নয়। আমার মতে সব চেয়ে সুন্দর দেহের অধিকারি বাংলাদেশের সেনাবাহিনী রা। খবর নিয়ে দেখেন প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর একজন সৈনিক কাউকে না কাউকে রক্ত দিচ্ছে ই। তো সে তো মরে যাচ্ছেনা তাহলে কেন আপনি বিশ্বাস করবেন না যে আপনি মরবেন।

আপনার ভাই বা বোনের জন্য ও পজেটিভ রক্ত লাগবে আপনি ফোন করেছেন আমাকে, আমি অনেক দূর থেকে গিয়ে আপনার রোগী কে রক্ত দিব অথচ আপনি নিজেও জানেন না আপনার ব্লাড গ্রুপ কি?? বা আপনি জানলেও দিবেন না।

কারন আপনার শরীর দুর্বল, আসলে আমি বলব আপনার শরীর নয় আপনার মন দুর্বল। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে ভাই বোনদের ব্লাড গ্রুফ এক হয় তাই আপনি নিজে আগে চেক করুন না মিললে চাচাতো ভাই বোনদের দেখুন তারপর অন্যকে ফোন করুন।

বিশ্বাস করুন রক্ত দিলে একটুও কষ্ট হয়না, শুধু ২ মিনিট সময় লাগে রক্তটা যেতে, আর সুইটা ডুকাতেই সামান্য ব্যথা হয়, সামান্য একটু সুইয়ের খোঁচার ভয়ে কেন বাঁচাবেন না আপনি একজন অসুস্থ মানুষের জীবন।

তাই আসুন সবাই এগিয়ে আসি রক্তদানে।

10/07/2017

একটু সতর্কতাই আপনাকে পারে বিপদ থেকে রক্ষা
১। ফার্মগেটে হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ একজন মানুষ কে মেরে রক্তাত্ত করে চলেছে আর সে আপনাকে বলছে ভাই, সাহায্য করেন। আপনি দয়া দেখাতে গিয়ে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেই বিপদ হতে পারে। ওরা আপনাকে মেরে সব কিছু নিয়ে যেতে পারে, কারণ তারা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র।

২। ওভার ব্রিজ এর উপর মহিলা কাঁদছে যে, সে যার সাথে দেখা করবে তার মোবাইলে কল দিতে হবে কিন্তু তার কাছে টাকা নেই। বলবে আপনার মোবাইল দিয়ে সেই লোকের নাম্বারে মিসকল দিলেও সে ব্যাক করবে। আপনি কল দিলেন তো ফাঁদে পড়লেন। ওরা নিরীহ মানুষ দেখে তাদের নম্বর সংগ্রহ করে ও পরবর্তীতে সেই নাম্বারে কল করে লোভনীয় প্রস্তাব দেয়, রাজী হলে আপনাকে তাদের আস্তানাতে নিয়ে ব্লাক মেইল করবে।

৩। শাহবাগ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী জ্যামে আটকে আছেন, নানা ধরণের লিফলেট যেমনঃ দুর্বলতা,রোগে, নানা লোভে আপনাকে ফাঁদে ফেলার ব্যবস্থা।
এমন বলে যে রুম ডেট এর ব্যবস্থা আছে।

৪। রাস্তায় সুন্দর চোখ এর বোরকা আলি আপনার সাথে কথা বলতে চায়, প্রেমের প্রস্তাব নয়, কিন্তু ইসারা, যে আপনি ভাববেন একটু চেষ্টা করলে কাছে পাবেন, যদি তাই ভাবেন তবে ধরা পড়ার সম্ভাবনা শতভাগ। আপনাকে তাদের আস্তানায় নিবে, তারপর আর কিছু আপনার করা লাগবে না। সব হারাবেন। মেয়ে দিয়ে ব্লাক মেইল করবে।

৫। গাবতলি, সায়েদাবাদ, কিংবা সদরঘাট , মাওয়া, আরিচা, দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে বসে আছেন, দেখলেন যে বাইরে তাস, লুডু ইত্যাদি খেলছে, কাছে গেলেন কি ফেঁসে গেলেন।

৬। যাত্রাপথে অপরিচিত লোক এর সাথে মতবিনিময় করবেন খুবই কম। আপনি যে স্থানে যাবেন সে স্থান যেন আপনার পরিচিত।

৭। রেলগাড়ির ছাঁদে চলাচল করা থেকে বিরত থাকবেন, কারণ এক দল ছেলে পাওয়া যায়, যারা রেলের ছাদের উপর থেকে ছিনতাই করে ছাদ থাকে ফেলে দেয়।

৮। লঞ্চ এ কম যাত্রী থাকলে উঠবেন না।

৯। যারা দ্রুত যাতায়াত এর জন্য স্পীড বোট এ যাতায়াত করবেন তারা টাকা বা মুল্যবান কিছু সাথে নিবেন না। কারণ দেখা গিয়েছে যে, এক দল আছে যারা বোট ছাড়ার পর নির্জন স্থানে বোট ভিড়িয়ে ছিনতাই করে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে।

১০। হেঁটে যেতে হলে বিভিন্ন বাসের মাঝখান দিয়ে যাওয়া অনুচিত কারণ নেশাখোর ওঁত পেতে থাকে ছিনতাই এর জন্য।

এছাড়াও যাতায়াতের সময় এ জাতীয় অন্যান্য ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। সচেতনতা সৃষ্টিতে শেয়ার করে সকলকে জানিয়ে দিন।
সবাইকে ধন্যবাদ।

30/06/2017

আপনাকে শুধুমাত্র একটি দিনের জন্য বেঁচে থাকতে হবে যেদিন আপনি আল্লাহর মুখোমুখি হবেন। আপনি হয়ত ভেবেছিলেন অতিরিক্ত কিছুদিন বেঁচে থাকার জন্য সারাজীবন সিগারেট ত্যাগ করতে পারবেন না। যেদিন নিকোটিন আপনার হৃদপিন্ড পুড়িয়ে দিবে সেদিন ডাক্তারের সামনে গিয়ে বলবেন 'নিকোটিনের বিষে আমার প্রতিটা কোষ অভ্যস্ত, তোমরা আমার চিকিৎসা করলেও আমি নিকোটিন ছাড়বোনা'
ভেবে দেখুন আপনার সন্তান সদ্য হাটা শিখেছে, হামাগুড়ি দেয়! বিষয়টা এখনো রপ্ত করতে পারেনি। দু-এক পা হেঁটেই পড়ে যায়, ব্যাথা পায়। একদিন বসে আছেন, সিগারেট টানছেন! হঠাৎ দেখলেন আপনার সন্তান উঠে দাঁড়িয়েছে, এগিয়ে আসছে আপনার দিকে। ছোট্ট শরীর, কচি হাড়ের কাঠামো টলমল করছে। তাকে পড়ে যেতে দেখে সিগারেট টা ছুড়ে ফেলে দিলেন, হাত বাড়িয়ে দিলেন তার দিকে! পড়ি-মরি করে ছোট্ট হাত দুটো আপনার হাত স্পর্শ করল...
হ্যা, সে পেরেছে! কোলে ঝাপিয়ে পড়ে বিশ্বজয়ের ভঙ্গিতে হাসলো!
অথচ সিগারেটের মায়া থাকলে আপনি এই বাচ্চাটার দিকে হাত বাড়াতেন না। আপনার আরো কিছুদিন বেঁচে থাকা উচিত, অন্তত এই ছোট্ট শিশুটার হাসি দেখার জন্য।
আপনার আরো কিছুদিন বেঁচে থাকা উচিত এই শিশুটার কোমল স্পর্শ পাওয়ার জন্য।
আপনার আরো কিছুদিন বেঁচে থাকা উচিত এই শিশুটাকে নিকোটিন থেকে বিরত রাখার জন্য।
আপনার আরো কিছুদিন বেঁচে থাকা উচিত বাবা নামক সাবজেক্টের প্রাক্টিক্যাল ক্লাশ করানোর জন্য।
আপনার আরো কিছুদিন বেঁচে থাকা উচিত সন্তানের হাতের মাটি কবরে পাওয়ার জন্য।
আপনার আরো কিছুদিন বেঁচে থাকা উচিত আপনার কবর যিয়ারত করার একটি মানুষকে মানুষ বানানোর জন্য।
অতঃপর আপনাকে আপনার নিজের জন্যই বেঁচে থাকা উচিত, আরো কিছুটা দিন।

গোয়েন্দাকাহিনী কেও হার মানায়!!
12/06/2017

গোয়েন্দাকাহিনী কেও হার মানায়!!

পরনে লুঙ্গি-গেঞ্জি। পায়ে ছেঁড়া স্যান্ডেল। কাঁধে পুরনো জুতাভর্তি ব্যাগ নিয়ে গ্রামের রাস্তায় হেঁটে চলেছেন এক ফেরিওয়ালা। বাড়ি বাড়ি গিয়ে হাঁক ছাড়ছেন, ‘পুরান জুতা-স্যান্ডেল নিবেন গো, পুরান…’ না, এটা কোনো ফেরিওয়ালার গল্প না। এটি একটি ক্লুলেস হত্যামামলার আসামি ধরার গল্প। গেল বছরের ২৬ জুন যাত্রাবাড়ীর একটি ম...

নিজে সতর্ক হোন আরেক জনকেও করুন😊পবিত্র রমজানে খাদ্যদ্রব্যে নিরাপত্তার সম্ভাব্য ঝুঁকিসমূহ মোকাবেলায় করণীয় সম্পর্কিত একটি🔔 ...
10/06/2017

নিজে সতর্ক হোন আরেক জনকেও করুন😊
পবিত্র রমজানে খাদ্যদ্রব্যে নিরাপত্তার সম্ভাব্য ঝুঁকিসমূহ মোকাবেলায় করণীয় সম্পর্কিত একটি🔔
গণবিজ্ঞপ্তি: নিচে ছবিতে

05/06/2017

ফলের গায়ের স্টিকারে যে বিশেষ সংখ্যাটি লেখা থাকলে ভুলেও সেই ফল কিনবেন না:

নিজে জানুন এবং অপরকে সচেতন করতে শেয়ার করুন।
😊😊
ফল কেনার সময়ে অনেকেই দেখেছেন ফলের গায়ে লাগানো রংবেরং-এর স্টিকার। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন, এই স্টিকারের অর্থ কী? এ কথাও কি জানেন যে, এই স্টিকার কোন ফল ক্ষতিকর, এবং কোন ফল আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী সে সম্পর্কেও ইঙ্গিত দেয়? যদি না জেনে থাকেন, তা হলে এবার জেনে নিন।

মনে রাখবেন, এই স্টিকার যদি নির্দিষ্ট বিধি মেনে তৈরি হয়ে থাকে, তা হলে স্টিকারের একেবারে নীচের দিকে একটি চার অঙ্কের সংখ্যা লেখা থাকবে। এবং এই চার অঙ্কের সংখ্যার প্রথম অঙ্কটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কী রকম?

১. যদি সংখ্যাটি ৩ অথবা ৪ দিয়ে শুরু হয় তা হলে বুঝতে হবে, এই ফল নট-জিএমও প্রোডাক্ট। জিএমও বলতে বোঝায়, জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অরগ্যানিজম, অর্থাৎ ডিএনএ-র অদলবদলের মাধ্যমে প্রস্তুত ফল। এই ধরনের ফল, বলা বাহুল্য, শরীরের পক্ষে মোটেই ভাল নয়। নট-জিএমও ফলের অর্থ, রাসায়নিক বা পেস্টিসাইড ব্যবহার করে প্রস্তুত নয় এই ফল।

২. যদি সংখ্যাটি ৮ দিয়ে শুরু হয়, তা হলে এটি জিএমও ফুড। অর্থাৎ এটি জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অরগ্যানিজম পদ্ধতিতে চাষ করা ফল। এই ধরনের ফল খেলে মারাত্মক অসুস্থতার সম্ভাবনা থাকে।💀

৩. যদি সংখ্যাটির প্রথম অঙ্ক হয় ৯, তা হলে এই ফল অরগ্যানিক। অর্থাৎ এগুলি জৈব ফল। কেমিক্যাল ব্যবহার হয়নি এই ফল উৎপাদনে।

কাজেই এ বার বাজার থেকে ফল কেনার সময়ে ভাল ভাবে খেয়াল করুন ফলের গায়ের স্টিকারটি। যদি স্টিকারের নীচে থাকে চার অঙ্কের সংখ্যা, এবং সেই সংখ্যার প্রথম অঙ্কটি হয় ৮, তা হলে ভুলেও কিনবেন না সেই ফল।
(অনলাইন সংগৃহীত)

03/06/2017

আসুন সবাই সাবধান ও সতর্ক হই 🔔
------------------------------------------------
১। রাতে একা বহুতল ভবনের লিফটে উঠার সময় যদি কোন অচেনা
এবং সন্দেহজনক ব্যাক্তির পাল্লায় পরেন তখন কি করনীয়?
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ ধরুন আপনি ১৩ তালায় যাবেন, লিফটে উঠে ১৩
পর্যন্ত সবগুলো বাটন প্রেস করুন। কারো সাহস হবে না প্রতি তালায়
থামছে এমন লিফটে আপনার উপর হামলা করবে।

২। আপনি বাসায় একা, এই অবস্থায় কেউ যদি আপনার উপর হামলা
করে তাহলে সোজা রান্নাঘরে চলে যান।
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ শুধুমাত্র আপনিই জানেন আপনার রান্নাঘরে
কোথায় মরিচ, হলুদের গুড়া আছে। কোথায় ছুড়ি-চামচ বা প্লেট
আছে। এইগুলোই ভয়ংকর হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। কিছু না হলেও
অন্তত প্লেট ছুড়ে মারুন তার দিকে। প্লেট ভেঙ্গে যাক বা খুব শব্দ
হোক। মনে রাখবেন আওয়াজ হল একজন মলাস্টারের বড় দুশমন। কারন
তারা চাইবেই না যে কেউ আওয়াজ শুনে তাকে ধরে ফেলুক।

৩। রাতে ট্যাক্সি বা অটো নেবার সময়ঃ
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ রাতে অটো বা ট্যাক্সিতে উঠার সময়
ড্রাইভারকে শুনিয়ে শুনিয়ে কাউকে কল দিয়ে তার নাম, গাড়ীর
নাম্বার আর সব ডিটেইলস বলে দিন। কেউ কল না ধরলেও এমন ভান
করুন যে আপনি কথা বলছেন। এরপর আর ড্রাইভারের সাহস হবে না
আপনাকে কিছু করার। কারন সে জানে আপনার কিছু হলে তার
বিপদ সব থেকে বেশি। সে নিজ দায়িত্ত্বে এখন আপনাকে
সেইফলি বাড়ি নিয়ে যাবে।

৪।ড্রাইভার যদি এমন কোন রাস্তায় নিয়ে যায় যেদিকে তার
যাবার কথা না, আর আপনার মনে হয় আপনি বিপদে পরতে যাচ্ছেন
তখন কি করনীয়?
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ আপনার ব্যাগের হ্যান্ডেল বা ওড়না তার
গলাতে পেচিয়ে পিছন থেকে টান দিন কিংবা হাত দিয়েই পেচিয়ে ধরুন, আওয়াজ দিন, চিৎকার করুন কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে
সে অসহায় ফিল করবে।
তার শার্ট এর কলার ধরে টান দিন। শার্ট এর প্রথম দুইটি বোতাম
সেই একই কাজ করবে। তার গলায় চেপে বসবে।

৫। রাতের বেলা কেউ পিছু নিলে কি করনীয়?
বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ কোন দোকান বা বাসায় চট করে ঢুকে পড়ুন
আর আপনার অবস্থা তাদের জানান। রাত বেশি হলে যদি কোন
দোকান খোলা না পান তাহলে এটিএম বুথ এ চলে যান। সেখানে
সারা রাতই প্রায় গার্ড থাকে। না থাকলেও অন্তত সিসিটিভি
থাকবে। এমন যায়গায় কেউ আপনাকে আক্রমণ করার সুযোগ পাবে
না।

৬। কারো থেকে পানি, জুস বা সফট ড্রিঙ্কস খাবেন না। দোকান
থেকে কেনার আগে তা ভালো মত সিল করা কিনা দেখে নিন।
সিল করা না হলে কিনবেন না।

৭। সবসময় নিজের কাছের কেউ, যেমন ভাই/বাবা/স্বামী/বন্ধু কারো
নাম্বার স্পিড ডায়ালে রেখে দেন। যেন আপনি বিপদ ফিল করলে
একটা বোতাম চাপার সাথে সাথে তাদের কে খবর দিতে পারেন।
পারলে সাথে পিপার স্প্রে রাখুন।

সব সময় আপনার সব থেকে বড় হাতিয়ার হল আপনার মানসিক শক্তি
আর সতর্কতা।

জনস্বার্থে পোস্টটি লাইক ও শেয়ার করুন✌😃

02/06/2017

যমুনা টিভির ক্রাইম সিন নামক অনুষ্ঠানে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রচার করে ঢাকা চিটাগাং ট্রেন লাইন নিয়ে। গত কয়েক বছরে এই লাইনের কিছু কিছু স্পটে প্রায় দেড়শ মৃতদেহ পাওয়া গেছে। সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় আখাউড়া ভৈরব কিশোরগঞ্জ কসবা বি-বাড়িয়া হয়ে নরসিংদী পর্যন্ত। পুলিশ এই লাশগুলা বেশিরভাগ অজ্ঞাতপরিচয় আত্নহত্যা হিসেবে রেকর্ড করে।তারপর মর্গ হয়ে মাটিচাপা। হিন্দু মুসলিম ব্যাপার নাই, সব মাটিচাপা। ডোম মৃতব্যাক্তির জামাকাপড় রেলওয়ে ডোমঘরের সামনে ঝুলায়ে রাখে। যদি বছর দুয়েকের ভিতর মা বাবা এসে জামাকাপড় দেখে সনাক্ত করতে পারে তাইলে কবর দেখিয়ে দেওয়া যাবে জামাকাপড় রোদে শুকায়ে বৃষ্টিতে ভিজে চেহারা সুরত আস্ত থাকেনা। এই লাশ গুলা বেশিরভাগই মার্ডার কেস। দশ বিশ পাঁচশ টাকা, পকেটে থাকা মোবাইল ফোন, এগুলা ছিনতাই করার জন্য মার্ডারগুলা করা হয়। বিশ টাকার জন্যও তারা মানুষ খুন করছে। ছিনতাইয়ের নিয়মটা হচ্ছে ট্রেনের দুই বগির মাঝখানে করিডোরের মত থাকে, দুই পাশে দরজা, বাথরুম। রাতের ট্রেনে এসব যায়গায় সুবিধামত লোক পেলে ছিনতাইকারী চক্রের দুইজন পেছন থেকে আক্রমণ করে। আক্রমণের নিয়ম হচ্ছে গামছাকে পেঁচিয়ে চিকন করা হয় প্রথমে।তারপর দুই মাথা দুইজন ধরে যাকে আক্রমণ করা হবে, তার গলায় পেছন থেকে এক প্যাঁচ দিয়ে দুপাশ থেকে হেছকা টান। ১৫ সেকেন্ডের ভিতরই ঐলোক মারা যাবে। না মরলেও তার জীবন ঐখানেই শেষ। এরপর তার পকেট থেকে যা নেওয়ার নিয়ে পাশের দরজা দিয়ে ফেলে দিবে।রাতের ট্রেনে সবাই ঘুমায়। তাছাড়া ট্রেনের আওয়াজ থাকে। কেউ কিচ্ছু টের পাবেনা। পুরো কাজটা করতে সময় লাগে সর্বোচ্চ দেড় মিনিট। এরা ধরা পড়ে, আবার জামিনে বের হয় আদালতের কাছে এভিডেন্স থাকেনা পর্যাপ্ত। এভিডেন্স না থাকলে বিচারও করা সম্ভব হয় না। তাই সতর্ক থাকুন। নিউজটি সকলের সাথে শেয়ার করে সচেতনতা বৃদ্ধি করুন। ধন্যবাদ।-Copied

Address

Mirpur
Dhaka

Telephone

01879710162

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anti-evil Information Intelligence A-EII posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share