সবুজ কুঁড়ি - মাসিক আদর্শ নারী

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • সবুজ কুঁড়ি - মাসিক আদর্শ নারী

সবুজ কুঁড়ি - মাসিক আদর্শ নারী মাসিক আদর্শ নারী’র সাহিত্য আসর প্রতিশ্রুতিশীল নবীনদের প্রতিভা বিকাশের আয়োজন

21/04/2017
04/05/2016

শবে মেরাজের আমল প্রসঙ্গে
------------------------------
যে সকল সময়ের সাথে আমল সম্পৃক্ত, সে সময়সমূহ প্রতিনিয়ত
আসে, তা্ই তার সাথে সংশ্লিষ্ট আমল আদায় করতে হয়।
যেমন, দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরজ। যেহেতু এ
নামাযের ওয়াক্তসমূহ প্রতিদিন আসে, তাই আমাদের প্রতিদিন সে সময়ে নামায পড়তে হয়। তেমনিভাবে রোযা
মাহে রামাজানের সাথে সম্পৃ্ক্ত। তাই প্রতি বছর যখন
মাহে রামাজান আসে, তখন প্রতি বছর সে সময় রোযা
রাখতে হয়। এভাবে শবে ক্বদর মাহে রামাজানের শেষ
দশকের বেজোর রাতের সাথে সম্পৃক্ত। তাই যখন সেই রাত
প্রতি বছর আসে, তখন শবে কদরের ইবাদত-বন্দেগীর হুকুম আসে।
কিন্তু শবে মিরাজ এ ধরনের নয়। কেননা, শবে মিরাজ
অর্থ--রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর মিরাজে গমনের রাত। এ রাতটি
রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনে এসেছিল এবং তিনি তখন
মিরাজে গিয়েছিলেন। এ মিরাজ সেই রাতের সাথেই
সম্পৃ্ক্ত--যা অতিবাহিত হয়ে গিয়েছে। এ জন্য প্রতি বছর সেই রাত আসে না।
আর সেই রাতের তারিখ কি ২৭ রজব কিনা--তাও নিশ্চিত
নয়। কারণ, এ সম্পর্কে স্পষ্ট করে কোন নির্দিষ্ট তারিখের
কথা কোন সহীহ হাদীস দ্বারা বর্ণিত হয়নি। তাই
ইতিহাসের উপর নির্ভর করে মিরাজ সংঘটিত হওয়ার
তারিখ সম্পর্কে বিভিন্ন বর্ণনা পাওয়া যায়। যেমন-- তাবারী (রহ.) বলেন, যে বছর রাসূলুল্লাহ (সা.)কে
নবুযওয়াত দেয়া হয়, সেই বছরই মিরাজ সংঘটিত হয়েছে।
কেউ বলেন, নবুওয়াত লাভের পাঁচ বছর পর মিরাজ সংঘটিত
হয়েছে। ইমাম নববী, ইমাম কুরতুবী (রহ.) প্রমুখ এ
অভিমতকে প্রাধান্য দিয়েছেন। কেউ বর্ণনা করেছেন,
হিজরতের ১৬ মাস আগে, নবুযওয়াতের দ্বাদশ বছর রামাজান মাসে মিরাজ সংঘটিত হয়েছে। অনেকে বলেন,
হিজরতের এক বছর দুই মাস আগে, নবুয়তের ত্রয়োদশ বর্ষের
মুহাররম মাসে মিরাজ সংঘটিত হয়েছে। আবার কারো মত
হলো, হিজরতের এক বছর আগে নবুওয়াতের ত্রয়োদশ বর্ষের
রবিউল আউয়াল মাসে মিরাজ হয়েছে। আবার কারো মতে,
নবুওয়াতের দশম বর্ষের ২৭ শে রজব মিরাজ সংঘটিত হয়েছে। এই শেষোক্ত মতটি আমাদের দেশে প্রসিদ্ধি
পেয়েছে।
যেহেতু মিরাজ প্রতি বছরের বিষয় নয়, তাই এর তারিখটিও
নিশ্চিতভাবে সংরক্ষিত হয়নি। তবুও যদি প্রসিদ্ধ মত
অনুযায়ী ২৭ রজবের তারিখকে শবে মিরাজ হিসেবে গণ্য
করি, তখনও প্রতি বছর ২৭ শে রজব রাত আসে, কিন্তু প্রতি বছরের ২৭ শে রজব তো মিরাজের রাত নয়। বরং রাসূলুল্লাহ
(সা.) যে রাতে মিরাজে গিয়েছিলেন, শুধুই সেই একটি
রাতের নামই মিরাজের রাত বা শবে মিরাজ। আর প্রতি
বছর সেই রাতের মতো একটি তারিখ আসে মাত্র। কিন্তু
প্রকৃতপক্ষে প্রতি বছর শবে মিরাজ বা রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর
মিরাজে গমনের রাত আসে না। যদি সেই রাত প্রতি বছর আসতো, তাহলে প্রতি বছর সেই রাতে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর
মিরাজে গমন করা হতো। কিন্ত তা তো হচ্ছে না।
সুতরাং যেহেতু প্রতি বছর শবে মিরাজ আসে না এবং সেই
মহিমান্বিত রাত রাসূলূল্লাহ (সা.)-এর মিরাজ গমনের
রাতেই অতিবাহিত হয়ে গিয়েছে, এ জন্য ইসলামী শরীয়তে
প্রতি বছর শবে মিরাজের নামে কোন আমল নির্ধারণ করা হয়নি এবং শবে মিরাজের ইবাদতের ব্যাপারে বা তার
ফজীলত সম্পর্কে কোন নির্ভরযোগ্য হাদীস বিদ্যমান নেই।
তবে অনেকে ২৭ তারিখ শবে মেরাজ ‍উপলক্ষে রোযা রাখা,
সালাতুর রাগায়েব নামক বিশেষ প্রকৃতির নামায পড়া
ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ের হাদীস বর্ণনা করেন, কিন্তু এ
সকল হাদীসই জাল ও বানোয়াট--যা গ্রহণযোগ্য নয়। এ সম্পর্কে লাতায়িফুল মা‘আরিফ কিতাবে বলা হয়েছে--
ﻭ ﻪﺑ ﺺﺘﺨﺗ ﺔﺻﻮﺼﺨﻣ ﺓﻼﺻ ﺐﺟﺭ ﺮﻬﺷ ﻲﻓ ﺢﺼﻳ ﻢﻠﻓ
ﺔﻠﻴﻟ ﻝﻭﺃ ﻲﻓ ﺐﺋﺎﻏﺮﻟﺍ ﺓﻼﺻ ﻞﻀﻓ ﻲﻓ ﺔﻳﻭﺮﻤﻟﺍ ﺚﻳﺩﺎﺣﻷﺍ
ﺓﻼﺼﻟﺍ ﻩﺬﻫ ﻭ ﺢﺼﺗ ﻻ ﻞﻃﺎﺑ ﻭ ﺏﺬﻛ ﺐﺟﺭ ﺮﻬﺷ ﻦﻣ ﺔﻌﻤﺟ
ﺀﺎﻤﻠﻌﻟﺍ ﻥﺎﻴﻋﺃ ﻦﻣ ﻚﻟﺫ ﺮﻛﺫ ﻦﻣ ﻭ ﺀﺎﻤﻠﻌﻟﺍ ﺭﻮﻬﻤﺟ ﺪﻨﻋ ﺔﻋﺪﺑ
ﻦﺑ ﺮﻜﺑ ﻮﺑﺃ ﻭ ﻱﺭﺎﺼﻧﻷﺍ ﻞﻴﻋﺎﻤﺳﺇ ﻮﺑﺃ ﻅﺎﻔﺤﻟﺍ ﻦﻣ ﻦﻳﺮﺧﺄﺘﻤﻟﺍ ﻭ ﻱﺯﻮﺠﻟﺍ ﻦﺑ ﺝﺮﻔﻟﺍ ﻮﺑﺃ ﻭ ﺮﺻﺎﻧ ﻦﺑ ﻞﻀﻔﻟﺍ ﻮﺑﺃ ﻭ ﻲﻧﺎﻌﻤﺴﻟﺍ
ﻭ ﻢﻫﺪﻌﺑ ﺖﺛﺪﺣﺃ ﺎﻬﻧﻷ ﻥﻮﻣﺪﻘﺘﻤﻟﺍ ﺎﻫﺮﻛﺬﻳ ﻢﻟ ﺎﻤﻧﺇ ﻢﻫﺮﻴﻏ
ﻭ ﻥﻮﻣﺪﻘﺘﻤﻟﺍ ﺎﻬﻓﺮﻌﻳ ﻢﻟ ﻚﻟﺬﻠﻓ ﺔﺋﺎﻤﻌﺑﺭﻷﺍ ﺪﻌﺑ ﺕﺮﻬﻇ ﺎﻣ ﻝﻭﺃ
ﻡﻮﺻ ﻞﻀﻓ ﻲﻓ ﺢﺼﻳ ﻢﻠﻓ ﻡﺎﻴﺼﻟﺍ ﺎﻣﺃ ﻭ ﺎﻬﻴﻓ ﺍﻮﻤﻠﻜﺘﻳ ﻢﻟ
ﻻ ﻭ ﻢﻠﺳ ﻭ ﻪﻴﻠﻋ ﻪﻠﻟﺍ ﻰﻠﺻ ﻲﺒﻨﻟﺍ ﻦﻋ ﺀﻲﺷ ﻪﺻﻮﺼﺨﺑ ﺐﺟﺭ
ﻪﺑﺎﺤﺻﺃ ﻦﻋ “মাহে রজবে বিশেষ কোন নামায প্রমাণসিদ্ধ নয়। তেমনি
রজবের প্রথম শুক্রবারে সালাতুর রাগায়েবের ফজীলত
সম্পর্কীয় হাদীসসমূহ বাতিল, মিথ্যা ও বানোয়াট। বিজ্ঞ
ওলামায়ে কিরামের মতে, এটি একটি নব আবিস্কৃত নামায।
পরবর্তী যুগের অগাধ জ্ঞানের অধিকারী বিদগ্ধ উলামায়ে
কিরাম যারা একে বিদ‘আত আখ্যা দিয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন আবু ইসমাঈল আনসারী, আবু বকর ইবনে সামআনী, আবুল
ফযল ইবনে নাসের ও আবুল ফারায বিন জাওযী রহঃ প্রমূখ।
আর পূর্ববর্তীরা এ নিয়ে আলোচনা করেননি। কেননা, তাদের
[ইন্তেকালের বেশ] পরে তা আবিস্কৃত হয়েছে। চারশত
হিজরীরও পরে এটির প্রকাশ ঘটে। তাই পূর্ববর্তীদের
নিকট এটির পরিচয় ঘটেনি এবং তারা এ ব্যাপারে কিছু বলেননি। তেমনি হুকুম এ মাসের বিশেষ রোযার। রজব
মাসের রোযার বিশেষ ফজীলতের কথা রাসূলুল্লাহ (সা.)
থেকে প্রমাণিত নয় এবং তাঁর সাহাবীগণ থেকেও প্রমাণিত
নয়।”
(দ্রষ্টব্য : লাতায়িফুল মা‘আরিফ, রজব মাস সংক্রান্ত হুকুম,
১৩১ পৃষ্ঠা) এ ছাড়াও রজব মাস এবং শবে মেরাজের নামায-রোযা
সম্পর্কে জাল বর্ণনাসূহের অসারতা সম্পর্কে নিম্নবর্ণিত
কিতাবসমূহে আলোচনা করা হয়েছে--
তাবয়ীনুল আজব-মাসাবাতা বিস সুন্নাহ ফী আয়্যামিস
সানা্হ, আল মওযূয়াত-২/৪৬-৪৯, আল মানারুল মুনীফ-৯৫-৯৭,
তাখরীজে ইহইয়া ইহইয়াউ উলূমিদ্দীন-১/২৯৬, আল লাআলিল মাসনূআ-২/৫৫-৫৯, তানযীহুশ শরীয়া-২/৮৯-৯০, ইতহাফুস
সাদাতিল মুত্তাকীন-৩/৪২২-৪২৫, আল ফাওয়ায়েদুল
মাজমূআ-১/৭৩-৭৫, আল আসারুল মারফূআ-৫৮-৭০ প্রভৃতি।
------------------------------------------------------------
------------------------
মাসিক আদর্শ নারীর https://www.facebook.com/Adarha.Jawab/ পেজ থেকে

প্রশ্নঃ পহেলা বৈশাখ পালন করা কেন হারাম ??উত্তরঃ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামহিজরতের পর মদীনা গিয়ে ঐ এলাকাব...
14/04/2016

প্রশ্নঃ পহেলা বৈশাখ পালন করা কেন হারাম ??
উত্তরঃ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
হিজরতের পর মদীনা গিয়ে ঐ এলাকাবাসীর দুটি উৎসব
বন্ধ করেছিলেন। একটি হচ্ছে, বছরের প্রথম দিন উদযাপন
বা নওরোজ; অন্যটির নাম ছিলো ‘মিহিরজান’। এ উৎসবের দুটির বিপরীতে চালু হয় মুসলমানদের দুই ঈদ।
(তাফসিরসমূহ দেখতে পারেন) মূলত: নওরোজ বা বছরের
প্রথম দিন পালন করার রীতি ইসলামে নেই, এটা পার্সী
মজুসীদের (অগ্নিউপাসক) অুনকরণ।
এ সম্পর্কে হাদীস এসেছে: “যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাথে সাদৃশ্য গ্রহণ করে সে তাদের দলভুক্ত।” তাই যে কোন
নওরোজ সেটা থার্টি ফাস্ট নাইট হোক, পহেলা নববর্ষ হোক
কিংবা পহেলা মুহররম হোক, বিজাতীয় রীতি হিসেবে
প্রতেকটি ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে - ১) ইমাম ফখরুদ্দীন উসমান বিন আলী আয যাইলায়ী বলেন: “নওরোজ ও মেলার নামে কিছু দেয়া
নাজায়েয। এ দুই দিনের নামে প্রদত্ত হাদিয়া হারাম;
বরঞ্চ কুফর”।
(গ্রন্থ - তাবইনুল হাকায়েক : ৬/২২৮) ২) ইমাম হাফস কবীর রহমতুল্লাহি বলেন: ক) “নওরোজ বা
বছরের প্রথম দিন উপলক্ষে যদি কেউ একটা ডিমও দান
করে, তবে তার ৫০ বৎসরের আমল থাকলে তা বরবাদ হয়ে
যাবে" খ) “যে ব্যক্তি নওরোজের দিন এমন কিছু খরিদ করল
যা সে পূর্বে খরিদ করত না, এর মাধ্যমে সে যদি ঐ দিনকে
সম্মান করতে চায় তাহলে সে কাফের হয়ে যাবে।” .
৩) হাম্বলি মাযহাবের ফিকাহর গ্রন্থ ‘আল-ইকনা’ তে বলা
হয়েছে- “কাফিরদের উৎসবে যোগদান করা, সেই দিন
উপলক্ষে বেচাবিক্রি করা ও উপহার বিনিময় করা
হারাম”। উপরক্ত দলিল দেখলে এটা সহজেই বুঝা সম্ভব,
থার্টি ফাস্ট নাইট, পহেলা নববর্ষ, পহেলা মুহররম শুধু পালন করা হারাম নয়, বরং ঐ দিবস উপলক্ষে কাউকে
শুভেচ্ছা জানানো, কিংবা ঐ দিবসগুলো উপলক্ষে কোন অফার
দিলে সেটা গ্রহণ করা, ঐ দিবস উপলক্ষে কেনাবেচা করা,
খাদ্যগ্রহণ করা হারাম ও ক্ষেত্র বিশেষে কুফরী।

03/08/2015

শাওয়ালের ছয় রোযার ফজীলত ও আহকাম
# # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # #

শাওয়ালের ছয় রোযার ফজীলত
-------------------
অল্প মেহনতে অধিক ফজীলত লাভের উত্তম পন্থাসমূহ থেকে একটি অতি সহজ পন্থা হলো--শাওয়াল মাসের ছয়টি রোযা রাখা। শাওয়ালের এ রোযা মুস্তাহাব ও নফল রোযা। তবে ফজীলতের দিক দিয়ে এতে রামাজানের রোযার সাথে মিলে ফরজ রোযার ছাওয়াব লাভ হবে বলে হাদীসের বাণী দ্বারা বুঝা যায়।

বান্দা যখন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য রামাজানের রোযা রাখার পর শাওয়ালের এই ছয়টি নফল রোযা রাখবে, তখন আল্লাহ তা‘আলা তাকে পূর্ণ একটি বছর ফরজ রোযা রাখার ছাওয়াব দান করবেন। এ সম্পর্কে হাদীস শরীফে হযরত আবু আইয়ূব আনসারী (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেন--
مَنْ صَامَ رَمَضَانَ ثُمَّ أَتْبَعَهُ سِتًّا مِنْ شَوَّالٍ كَانَ كَصِيَامِ الدَّهْرِ
“যে ব্যক্তি রামাজানের রোযা রাখল, অতঃপর তার পিছে পিছে শাওয়াল মাসের ছয়টি রোযা রাখল, তা পূর্ণবছর রোযা রাখার মতো গণ্য হবে।”
(সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১১৬৪/ জামি‘ তিরমিযী, হাদীস নং ৭৫৯/ সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং ২৪৩৩/ সুনানে নাসায়ী-কুবরা, হাদীস নং ২৮৬২/ সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ১৭১৬/ মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ২৩৫৮০ প্রভৃতি)

মাহে রামাজানের রোযা রাখা পর শাওয়াল মাসের ছয়টি নফল রোযা পালন সারাটি বছর রোযা রাখার ছাওয়াব প্রাপ্তির পরম সুবর্ণ সুযোগ এনে দেয়। একজন ব্যক্তি যখন রমজান মাসের রোযা রেখে তার সঙ্গে শাওয়াল মাসেও ছয়টি রোযা পালন করে, সে আল্লাহর দরবারে পূর্ণ একটি বছর রোযা রাখার ফজীলত পেয়ে যায়। তা এভাবে যে, প্রত্যেক নেক আমলের ছাওয়াব ১০ গুণ বেশী করে প্রদান করা হয়। এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন--
مَن جَاءَ بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا
“যে ব্যক্তি সৎকর্ম করবে, তার জন্য সেই সৎকর্মের ১০ গুণ ফজীলত লাভ হবে।”
(সূরাহ আনআম, আয়াত নং ১৬০)

এ জন্য অপর হাদীসে উল্লেখ রয়েছে, “রামাজানের রোযা ১০ মাসের রোযার সমতুল্য আর (শাওয়ালের) ছয় রোযা ৬০দিন বা দুই মাসের রোযার সমান। এই হলো এক বছরের রোযা।” (সুনানে ইবনে মাজাহ)
অন্য হাদীসে রয়েছে, “যে ব্যক্তি মাহে রামাজানের রোযা শেষ করে (শাওয়াল মাসে) ছয়দিন রোযা রাখবে, সে যেন পুরো বছর রোযা রাখলো।” (মুসনাদে আহমাদ, ৫ম খ-, ২৮০ পৃষ্ঠা/ সুনানে দারিমী, হাদীস নং ১৭৫৫)

হাদীস শরীফে শাওয়ালের এ ছয় রোযা মাহে রামাজানের রোযার সাথে মিলে এক বছরের রোযার সমান হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বুঝা যায়--উক্ত ছয় রোযা নফল হলেও এর দ্বারা রামাজানের ফরজ রোযার ন্যায় ফজীলত লাভ হবে।

শাওয়ালের ছয় রোযা রাখার নিয়ম
---------------------
শাওয়ালের ছয় রোযা রাখার ক্ষেত্রে নিম্নবর্র্ণিত বিষয়গুলোর প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা কর্তব্য--

◆ উক্ত ছয় রোযা শাওয়াল মাসের শুরু থেকে শেষ সময় পর্যন্ত যে কোন সময় আদায় করা যাবে। ইচ্ছা করলে তা ধারাবাহিকভাবে অথবা ভেঙ্গে ভেঙ্গে যেভাবে রাখা সুবিধা হয়, রাখতে পারেন। মোট কথা, যে কোনভাবে শাওয়াল মাসের ভিতরে উক্ত ছয় রোযা রাখা হলেই বর্ণিত ফজীলত লাভ হবে।
অবশ্য অনায়াসে সম্ভব হলে, তা রামাজানের পরে ঈদুল ফিতরের পর পর রাখা এবং সবগুলো একত্রে রাখা অধিক উত্তম। কারণ, এতে হাদীস শরীফের বর্ণনার সাথে পূর্ণ সামঞ্জস্য হয়।

◆ যার ওপর মাহে রামাজানের রোযা কাজা আছে, তিনি আগে কাজা রোযা আদায় করে নিবেন, তারপর শাওয়ালের ছয় রোযা রাখবেন। কারণ, ওয়াজিব আদায়ের দায়িত্ব পালন নফল আদায়ের চেয়ে অধিক গুরুত্ব রাখে। অপরদিকে রাসূলুল্লাহ (সা.) শাওয়ালের রোযার ফজীলতের ব্যাপারে বলেছেন, “যে ব্যক্তি মাহে রামাজানের রোযা রাখবে, তারপর শাওয়ালের রোযা রাখবে...”। সুতরাং যার ওপর রোযা কাজা রয়ে গেছে, তিনি তো রামাজানের রোযা পুরা করেছেন বলে গণ্য হবেন নাÑযতক্ষণ না ওই রোযাগুলোর কাজা আদায় করেন।
(মুগনী, ৪র্থ খ-, ৪৪০ পৃষ্ঠা)

অবশ্য যদি কেউ রামাজানের কাজা রোযা আদায় না করে শাওয়ালের রোযা আদায় করে নেন, তাতেও তা আদায় হয়ে যাবে। তবে তার কর্তব্য হবে--এরপর রামাজানের কাজা রোযা যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি আদায় করে নেয়া।

◆ যদি কেউ শাওয়ালের ছয় রোযা রাখতে গিয়ে রামাজানের কাজা রোযা ও ছাওয়ালের ছয় রোযা উভয়ের একত্রে নিয়ত করেন, তাহলে তা সহীহ হবে না। কেননা, হাদীস শরীফে উক্ত রোযাকে রামাজানের রোযার বাইরে অতিরিক্ত রোযা হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। তাই তার সাথে কাজা রোযার নিয়ত গ্রহণযোগ্য হবে না।

বস্তুত শাওয়ালের এ রোযা রামাজানের রোযা আদায় করতে পারায় মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জ্ঞাপন স্বরূপ গণ্য হয়। তাই এ রোযা রাখার মাধ্যমে রামাজানের রোযার ফজীলত বেড়ে যায় এবং রোযাদার বান্দা আল্লাহর দরবারে কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারী সাব্যস্ত হয়।
সুতরাং আমাদের উচিতÑএ রোযা যথারীতি আদায় করা। সেই সাথে বছরের অন্যান্য নফল রোযা আদায়ের ব্যাপারেও আমাদের যত্নবান হওয়া কর্তব্য।

*****************************************
দ্বীনী এ পোস্টকে শেয়ার করে ইসলামের আলো পৌঁছে দিন প্রিয়জনদের কাছে। দ্বীনের হিদায়াতের সমূজ্জ্বল আলোকরশ্নিতে আলোকিত হোক মুমিনদের হৃদয়।

ইসলামে খাবার সুন্নাহ **আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছিঃ মানুষ পেটের চেয়েনিকৃষ্ট কোন পাত্র ভর্তি করে না। যতটুকু আহার করল...
08/07/2015

ইসলামে খাবার সুন্নাহ **
আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছিঃ মানুষ পেটের চেয়ে
নিকৃষ্ট কোন পাত্র ভর্তি করে না। যতটুকু আহার করলে
মেরুদন্ড সোজা রাখা সম্ভব, ততটুকু খাদ্যই কোন ব্যক্তির
জন্য যথেষ্ট। এরপরও যদি কোন ব্যক্তির উপর তার নফস (প্রবৃত্তি) জয়যুক্ত হয়, তবে সে তার পেটের এক-তৃতীয়াংশ
আহারের জন্য, এক-তৃতীয়াংশ পানির জন্য এবং এক তৃতীয়াংশ
শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য রাখবে।
-- ইবনে মাজাহ্, হাদিস # ৩৩৪৯ (শেয়ার করুন,আপনার মাধ্যমে কেউ জানতে পারলে সদকায়ে
জারিয়া হিসেবে গন্য হবে, এবং কেয়ামত পর্যন্ত এর
সওয়াব পাবেন। ইন-শা-আল্লাহ্)

19/06/2015

তারাবীহ নামায ২০ রাক‘আত ।। ৮ রাক‘আত নয়
*********************************
� সুওয়াল : সহীহ বর্ণনানুযায়ী তারাবীহ নামায কত
রাক‘আত? অনেকে বলছেন, তারাবীহ নামায নাকি ৮
রাক‘আত। তারা আরো বলছেন, ২০ রাক‘আত তারাবীহের পক্ষে
নাকি কোন সহীহ হাদীস নেই। এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাই।
▶▶ জাওয়াব : সহীহ ও নির্ভরযোগ্য হাদীসসমূহের
বর্ণনানুযায়ী তারাবীহ নামায ২০ রাক‘আত। যারা বলেন,
তারাবীহ ৮ রাকাআত, তাদের বক্তব্য সঠিক নয় ।
যারা বলেন, তারাবীহ ৮ রাক‘আত, তাদের ভুল শুধানোর জন্য
তাদের প্রদত্ত এ সংক্রান্ত বুখারী ও মুসলিম শরীফে বণিত হাদীস ও তার সঠিক মর্ম নিম্নে তুলে ধরা হল--
প্রথম হাদীস :
হযরত আবু সালামা ইবনে আব্দুর রহমান (রা.) হতে থেকে
বর্ণিত, তিনি হযরত আয়িশা (রাঃ)কে জিজ্ঞেস করলেন,
রামাজানে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নামায কেমন ছিল?
উত্তরে তিনি বললেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) রামাজানে ও অন্যান্য মাসে বিতির সহ এগার রাক‘আতের বেশী পড়তেন
না।
(বুখারী শরীফ, হাদীস নং ১১৪৭)
দ্বিতীয় হাদীস :
হযরত ইয়াহইয়া ইবনে আবু সালামা (র.) বলেন, আমি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাত্রী কালীন নামায সম্পর্কে হযরত আয়িশা (রা.)কে জিজ্ঞেস করলাম। উত্তরে তিনি বললেন,
রাসুলুল্লাহ (সা.) রাত্রে তের রাক‘আত নামায আদায় করতেন
। প্রথমে আট রাকাত পড়তেন, এর পর বিতির পড়তেন, তার পর
দুই রাক‘আত নামায বসে আদায় করতেন ।
( মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ১৭২৪)
এ জাতীয় হাদীস দ্বারা বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারীগণ তারাবীহ ৮ রাক‘আত বলে প্রচার করে থাকেন। অথচ এ
হাদীসসমূহ দ্বারা ৮ রাক‘আত তারাবীহ প্রমাণিত হয় না।
কারণ--
উল্লিখিত হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদীস দু’টি
যেমনি ভাবে সহীহ সনদে বর্ণিত হয়েছে, ঠিক তেমনি
মুসলিম শরীফেই আয়েশা (রাঃ) থেকে দশ রাকাতের হাদীসও বর্ণিত আছে। যেমন,
হযরত কাসেম ইবনে মুহাম্মদ (র.) থেকে বর্ণিত, তিনি
বলেন , আমি হযরত আয়িশা (রা.)কে বলতে শুনেছি যে,
রাসুুলুল্লাহ (সা.) রাত্রিতে দশ রাকাত নামায, এক রাকাত
বিতর এবং ফজরের দুই রাকাত সুন্নত সহ মোট ১৩ রাক‘আত
পড়তেন। (মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ১৭২৭)
এভাবে হযরত আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদীসসমূহের
প্রতি লক্ষ্য করলে বোঝা যায়--রাসুলুল্লাহ (সা.)
রাত্রিকালীন নামায কোন রাত্রিতে ১১ রাক‘আত, কখনো ১৩
রাক‘আত, কখনো ৯ রাক‘আত, আবার কখনো ৭ রাক‘আতও আদায়
করতেন । সুতরাং বুঝা গেলো, এক্ষেত্রে হযরত আয়িশা (রা.)- এর হাদীস দ্বারা ৮ রাক‘আত নির্দিষ্ট করা সম্পুর্ণ ভুল।
দ্বিতীয়তঃ এ রাত্রিকালিন নামায তারাবীহ নয়, বরং
তাহাজ্জুদ ছিলো এবং এ তাহাজ্জুদ নামাযের ব্যাপারেই
প্রশ্ন করা হয়েছিলো। যদ্দরুণ হযরত আয়িশা (রা.)
“রামাজানে ও রামাজানের বাইরে” শব্দ যোগ করেছেন।
সুতরাং বুঝা গেলো--আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত সেই হাদীসগুলো তাহাজ্জুদ সম্পর্কিত, তারাবীহ সম্পর্কিত নয় ।
আর একারণেই হাদীস গ্রন্থাকারগণ এ সকল হাদীসকে
তাহাজ্জুদের অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন, তারাবীর অধ্যায়ে
নয়।
অার যদি বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারীগণ বলেন, সেই হাদীসগুলো
তারাবীহ সম্পর্কে, তাহলে বলবো, সে অনুযায়ী তারা নিজেরাই তো আমল করেন না। কেননা, সে হাদীসে
রামাজান ও অন্যান্য মাসের কথাও উল্লেখ রয়েছে, অথচ
তারা তাদের বক্তব্য অনুযায়ী অন্যান্য মাসে তারাবীহ
পড়েন না।
বলা বাহুল্য, তারাবীহ কখনো ৮ রাক‘আত নয়। ৮ রাক‘আত
বর্ণনার হাদীসগুলো তারাবীহ সম্পর্কিত নয়, সেগুলোতে তাহাজ্জুদ নামাযের কথা বলা হয়েছে।
বরং তারাবীহ সম্পর্কিত সকল হাদীসে ২০ রাক‘আতের কথা
বলা হয়েছে। কোথাও ৮ রাক‘আতের কথা বলা হয়নি এবং
রাসূলুল্লাহ (সা.), সাহাবায়ে কিরাম (রা.), তাবেয়ীন ও
তাবে তাবেয়ীন সকলের যুগে ২০ রাক‘আত তারাবীহ পড়া
হয়েছে, কোথাও ৮ রাক‘আত তারাবীহ পড়া হয়নি। নিম্নে সেই ২০ রাক‘আত তারাবীহ নামায সংক্রান্ত সহীহ
হাদীসের দলীল পেশ করা হলো :
১ নং হাদীস :
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি
বলেন, “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
রামাজান মাসে বিতর ব্যতীত বিশ রাক’আত তারাবীহ আদায় করতেন।”
(মুসান্নাফে আবী শাইবাহ, হাদীস নং ৭৬৯২)
২ নং হাদীস :
হযরত সায়ের ইবনে ইয়াজিদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি
বলেন, সাহাবীগণ উমর (রা.)-এর খেলাফত কালে রামাজান
মাসে ২০ রাক‘আত তারাবীহ পড়তেন । (বাইহাকী শরীফ, ২য় খণ্ড, ৪৯৬ পৃষ্ঠা; হাদীস নং ৪৬১৭)
৩ নং হাদীস :
হযরত ইয়াজিদ ইবনে রুমান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি
বলেন, “হযরত উমর (রা.)-এর যুগে সাহাবীগণ তারাবীহ
বিতির সহ তেইশ রাক‘আত পড়তেন ।”
(মুয়াত্তা মালেক, ১ম খণ্ড, ১১৫ পৃষ্ঠা) ৪ নং হাদীস :
হযরত আতা ইবনে আবী রাবাহ (র.) থেকে বর্ণিত, তিনি
বলেন, “আমি সাহাবীগণকে বিতির সহ তেইশ রাকাত
তারাবীহ পড়তে দেখেছি।”
(মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, ৫ম খণ্ড, ২২৪ পৃষ্ঠা)
উল্লেখিত সবগুলো হাদীস সহীহ ও নির্ভরযোগ্য। এ ছাড়াও এ ব্যাপারে আরো বহু দলীল হয়েছে। মাসিক আদর্শ নারীর
গত ২০১৩ সনের রামাজান সংখ্যায় ২০ রাক‘আত তারাবীহর
২০টি নির্ভরযোগ্য দলীল বর্ণনা করা হয়েছে। এ সকল
দলীল দ্বারা একথা সুস্পষ্ট রুপে প্রমানিত হয় যে,
তারাবীহ নামায ২০ রাক‘আত যার উপর খুলাফায়ে
রাশেদীন, সমস্ত সাহাবা (রা.), তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীন ও সালফে সালেহীনগণ (র.) ঐক্যমতে আমল করেছেন এবং চার
মাজহাবের ইমামগণও এ ব্যাপারে ঐক্যমত পোষন করেছেন।
সৃতরাং এ ব্যাপারে ভিন্নমতের কোন অবকাশ নেই।
*****************************************
দ্বীনী এ পোস্টকে শেয়ার করে ইসলামের আলো পৌঁছে দিন
প্রিয়জনদের কাছে। দ্বীনের হিদায়াতের সমূজ্জ্বল আলোকরশ্নিতে আলোকিত হোক মুমিনদের হৃদয়।
*****************************************
>> নিয়মিত এ “সুওয়াল-জাওয়াব :: মাসিক আদর্শ নারী”
পেজের পোস্টসমূহের আপডেট পেতে এ পেজে লাইক দিন এবং
বন্ধু-বান্ধবগণকে এর সহীহ দ্বীনী শিক্ষার আলো দেয়ার
জন্য তাদেরকে এ পেজের দাওয়াত দিন। পেজটির লিঙ্ক -- https://www.facebook.com/Adarsha.Jawab

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ইসলামী মাসিক পত্রিকা
Most Popular Islamic magazine of BD
The Monthly Adarsha Nari

14/06/2015

"কাওকে কষ্ট দিয়ে, সুখে থাকার
আশা করাটা বোকামি ছাড়া আর
কিছুই নয় । মনে রেখো, এর থেকেও
প্রখর কষ্ট তোমার জন্য অপেক্ষা
করছে"
___হযরত উমর (রা)

01/06/2015

দুনিয়ার সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে সংশোধন করা।
আর, সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যের সমালোচনা করা ।
_____ হযরত আলী (রাঃ)

29/05/2015

সম্পদ তোমাকে পাহাড়া দিয়ে
রাখতে হয়, কিন্তু জ্ঞান তোমাকে
পাহাড়া দিয়ে রাখে।
_______ হযরত আলী (রা:)

23/05/2015

যে সৎ হয় , নিন্দা তার কোন
অনিষ্ট করতে
পারে না
_____ শেখ সাদী (রহঃ)

07/05/2015

" তিনটি আমল অত্যন্ত কঠিন "

১. প্রচন্ড রাগের সময়
কাউকে ক্ষমা করা।
২. নিদারুণ অভাব থাকা সত্ত্বেও
মানুষকে দান করা।
৩. একান্ত নির্জনতায় নিজেকে পাপ
থেকে বিরত রাখা।

-হযরত আলী রাঃ

07/05/2015

“সেই জ্ঞানী ব্যক্তি, যার মন তাকে
নিয়ন্ত্রণে রাখে প্রত্যেক অপকর্ম ও
লজ্জাজনক কাজ হতে।”

-----ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

04/05/2015

“বান্দা যতক্ষণ নামাযে থাকে,
ততক্ষন তাঁর মাথার উপর নেকি ঝরতে
থাকে।”

____ বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)

21/04/2015

অশ্লীল কথা উচ্চারণকারী
এবং অশ্লীল কথা প্রচারকারী
উভয়ই সমান পাপী।

--- হযরত মুহাম্মাদ(সা:)

# রুচিশীল ও দ্বীনী সাহিত্যধারার বিকাশে শেয়ার করে পৌঁছে দিন প্রিয়জনদের কাছে। জেগে ‍উঠুক সারা বিশ্ব ইসলামের হিদায়াতী আলোয়।

Address

Purana Polton, Dhaka-1000
Dhaka

Telephone

01715039399

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সবুজ কুঁড়ি - মাসিক আদর্শ নারী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সবুজ কুঁড়ি - মাসিক আদর্শ নারী:

Share