Tangail Sadar, Dhaka, Bangladesh

Tangail Sadar, Dhaka, Bangladesh -
(251)

04/07/2020
14/07/2019

নতুন বাস টার্মিনাল,টাংগাইল।❤
ছবিঃ Istiyak Sazzad

04/07/2019

Dhaka Tangail Highway Four Lane Update June 2019 from natiapara delduar to tangail bypass bus stop. In this video you ll watch present situation of Dhaka Tan...

02/08/2018

আমাদের কলিজার টুকরো সন্তানের রক্তে রাজপথ রক্তাক্ত কেন রাষ্ট্র তোমার জবাব চাই
ওরা খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবী করেনি।
ওরা সরকারের পদত্যাগ দাবী করেনি
স্বর্ন তামা হওয়া নিয়ে কথা বলেনি
১লক্ষ ৪০ টন কয়লা গায়েবের হিসাব চায়নি
বলেনি কোটা সংস্করণ চাই
বাস ভাড়া কমানোর দাবি জানায়নি!
পদ্মা সেতুর অতিরিক্ত খরচ নিয়ে প্রশ্ন করেনি।
বাংলাদেশ থেকে ৭৬ লক্ষ কোটি টাকা কোথায় পাচার হয়েছে সেই প্রশ্ন করেনি।
সীমান্তে ফেলানী, কুমিল্লার তনু মিতু হত্যার বিচার দাবী করেনি
ভারতের ১০ লক্ষ লোক প্রতি বছর ১০ বিলিয়ন ডলার নিয়ে যায় কেন সেই প্রশ্ন করেনি।
সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তা ঘাটে পানি জমে যায় কেন সেই প্রশ্ন করেনি।
ছেলে গুলো ৫৭ ধারা ভংগ করে কোন কথা বলেনি , ডিরেক্ট কাহারো বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেনি।
কোমলমতি শিশু গুলোর দাবীতে ক্ষমতাসীনদের জন্য অবমাননাকর কিছু ছিল না।
ওরা শুধু নিরাপদ সড়ক চাই আর দুর্ঘটনার নামে চালিয়ে দেওয়া হত্যার বিচার চাই বলে শ্লোগান দিয়েছে! যেখানে স্কুলে কোমলপ্রাণ শিশুদের উপর বেত্রাঘাত নিষিদ্ধ আর আপনাদের পেটুয়া বাহিনী টিয়ার গ্যাস, বুলেট আর লাঠি পেঠা করছে!
ওদেরতো রাজপথে থাকার কথা নয়! আজ ওদেরকে রাজপথে এনেছে আপনাদের রাজনৈতিক দেওলিয়াত্ব!অথচ ওদের এই দবীতো আওয়ামীলীগ, বিএনপি আর জামাতের প্রানের দাবী হওয়ার কথাছিল!
# collected

https://youtu.be/3INS28gQh1g
06/06/2018

https://youtu.be/3INS28gQh1g

"SOMOY TV" is the Most Reliable News Source and Leading 24/7 News Based TV Channel in Bangladesh ==================== Somoy TV has the sole rights of all con...

08/04/2018
27/12/2017

ঢাকা টাঙ্গাইল ট্রেনের দাবিকে আরো বেগবান করতে
আগামী ৩০ ১২ ১৭ রোজ শনিবার সন্ধ্যা ছয়টায় অফিসার্স
ক্লাবে একটি সভা হবে।
ঢাকাস্ত টাঙ্গাইলের সবাই কে উপস্থিত থাকার অনুরোধ
করছি।।

18/09/2017

ওয়ার্ল্ডে ১৩৩ টা মিলিটারি পাওয়ারের মধ্যে
বাংলাদেশের অবস্থান হচ্ছে ৫৭ তম । গ্লোবাল
ফায়ার পাওয়ারের রিপোর্ট অনুযায়ী ১৭ কোটি
জনসংখ্যার দেশে আমাদের সৈন্য সংখ্যা হইলো প্রায়
আড়াই লক্ষ । এর মধ্যে এক্টিভ ফোর্স ১ লক্ষ ৬০
হাজারের মতো । বাকি ৬৫ হাজার হইলো রিজার্ভ
ফোর্স ।
অন্যদিকে ৫ কোটি জনসংখ্যার মিয়ানমারে সৈন্য সংখ্যা
হচ্ছে ৫ লাখ । এক্টিভ ফোর্স হচ্ছে ৪ লাখ ৬ হাজার
। বাকিরা রিজার্ভ ফোর্স ।
১৬৬ টা হালকা এয়ার ক্রাফট নিয়ে আমরা যখন হুঙ্কার
ছাড়ছি তখন মিয়ানমারের টোটাল এয়ার ক্রাফট হচ্ছে
২৪৯ টি । এর মধ্যে ফাইটার জেট ৫৬ টা । এটাক প্লেন
হইলো ৭৭ টা । আমাদের ফাইটার আর এটাক প্লেন
সমান সমান । দুইটাই ৪৫ টা করে আছে ।
আমাদের ল্যান্ড ফোর্সে কমব্যাট ট্যাঙ্ক হচ্ছে
৫৩৪ টা । আর বার্মার হচ্ছে ৫৯২ টা । জিএফপির হিসাব
মতে আর্মড ফাইটিং ভেহিক্যাল আমাদের আছে ৯৪২
টা । আর বার্মার আছে ১৩৫৮ টা ।
নেভালের অবস্থা দেখবেন ?
আমাদের নেভাল এসেট হইলো ৮৯ টা । এর মধ্যে
৬ টা হইলো ফ্রিগেট । ২৮ টা পেট্রোল ফোর্স
। আর বার্মার টোটাল নেভাল এসেট হইলো ১৫৫ টা
। ফ্রিগেট আমাদের থেকে কম । মাত্র ৫ টা । কিন্তু
পেট্রোলে আমাদের থেকে বেশি । প্রায় ৪০
টা ।
বিশ্বের দশটা সুপার মিলিটারি পাওয়ারের মধ্যে
প্রতিবেশি ভারত আর চীনের নামও আছে ।
স্বাধীনতা যুদ্ধ ভারতেও হয়েছে । আবার আমাদের
এখানেও হয়েছে । ১৯৪৭ সালে হিন্দুস্তান হিসাবে
আত্মপ্রকাশ করার পর আজকের দিনে ভারত প্রতিরক্ষা
খাতে ব্যয় করে ৪৬ মিলিয়ন ডলার । ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং এ
ভারতের পজিশন চার নম্বরে । দুই হাজার একশো দুই
টা এয়ার ক্রাফটের বিশাল এয়ার ফোর্স ৬৭৬ টা ফাইটার
প্লেন আর ৮০৯ টা এট্যাক প্লেন নিয়া পৃথিবীর যে
কোন দেশকে নাস্তানাবুদ করার ক্ষমতা রাখে ভারত ।
ল্যান্ড ফোর্সের কথা শুনলে লজ্জা পাবেন । শুধু
জানিয়ে রাখি হিন্দুস্তানের কম্বব্যাট ট্যাংকের সংখ্যাই চার
হাজারের মতো । আর নেভালে তাদের সাবমেরিনই
আছে ১৫ টা ।
৭১ সালে পাকিস্তান কিন্তু যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল ।
চেতনার উপর ভর করে আমরা জিতেছিলাম । সেই
রাজাকার পাকিস্তানের কমব্যাট ট্যাংক হইলো ২৯০০ ।
এয়ার ক্রাফট হইলো ৯৫১ টা । এর মধ্যে ৩০১ টা
হইলো ফাইটার প্লেন । আর ৩৯৪ টা হচ্ছে এটাক
প্লেন । বাকি জায়গাগুলা পুরন করেছে ট্রান্সপোর্ট
প্লেন আর ত্রেনিং প্লেন ।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান হয়ে গিয়েছিল একটা
ধ্বংসস্তূপ । সেই ১৯৪৫ সালের কথা এটা । আজকের
১০ টা সুপার মিলিটারি পাওয়ারে জাপানের নাম আছে । এই
ক্ষেত্রে তারা ইসরাইল থেকেও এগিয়ে । আগের
মতো যে কোন ধরনের আগ্রাসী অপারেশনে
যায় না বলে জাপানের নামটা সেইভাবে আসে না ।
কিন্তু তলে তলে জাপান ঠিকই এগিয়েছে । শর্ট
নোটিসে পরমানু বোমা বানানোর ক্যাপাবিলিটি
জাপানের আছে । ৩ লক্ষ আর্মির ছোট একটা
বাহিনী হইলেও তাদের এয়ার ক্রাফট আছে ১৫৯৪ টা ।
এর মাঝে ফাইটার হইলো২৮৮ টা । ৭০০ টা অত্যাধুনিক
কমব্যাট ট্যাংকের সমন্বয় জাপান কে বানিয়েছে একটা
সাইলেন্ট ফ্রাঙ্কেস্টাইন ।
বাঙ্গাল পড়ে আছে চীনের লেড টর্চ লাইট নিয়া ।
chendu j-20 এয়ার ক্রাফটের নাম শুনেছেন ?
চীনের মাথা থেকে আসছে এই জিনিস । সুপার
কমব্যাট ফাইটার প্লেন । পৃথিবীর সেরা দশটা এয়ার
ক্রাফটের মধ্যে একটা । এটা যেমন আকাশ থেকে
আকাশে হামলা করতে পারে একই ভাবে আকাশ
থেকে ভূমিতেও সমান দক্ষতায় আঘাত হানতে পারে
। আমেরিকার তৈরি F-22 র্যাপ্টর থেকেও এই
প্লেইন বেশি ফুয়েল বহন করতে পারে ।
রাশিয়ার সুখই ,আমেরিকার F-15 ঈগল , F-35 , F-22
র্যাপ্টর নিয়ে যখন মেতে আছে তখন আমরা
মেতে থাকি বন্ধু চুলা ,আর সনোফিল্টার নিয়ে ।
আমাদের ড্রোন তখন ১০০ ফিট উপরে উঠে ৯০
ফিট নিচে নেমে যায় । আহারে ... শুধু মুখের
বুলিতে কি একটা দেশের উন্নতি হয় ? সময় তো কম
গেলো না । ৭১ থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের
সত্যিকারের অর্জন টা কি ? দেশের ৩৯ টা পাব্লিক
ভার্সিটির নাম বেচে খাওয়া ছাড়া আমরা কি করতে
পেরেছি ? আমাদের বিনোদোনের মাধ্যম
হইলো রোস্টিং ভিডিও । আমরা সমাজ সেবার নাম
করে ভিক্টিম মেয়েদের টাকা মেরে তরুন
প্রজন্মের আইডল সাজি ।
বিশ্বের সেরা ১০ টা যে ব্যাটেল ট্যাঙ্ক আছে তার
সব গুলা চারটা দেশের দখলে আছে । আমেরিকা ,
রাশিয়া ,তুরস্ক , এবং ফ্রান্স । ব্ল্যাক প্যান্থার সিরিজের
ট্যাঙ্কগুলো ভারত অনেক দিন থেকেই বানানোর
চেষ্টা করছে । এখনো পেরে উঠতে পারে নাই
। তবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ।
আর আমরা কি করছি ?
আমাদের বুয়েট পাশ মেধাবী তরুণটি বিদেশে
গিয়ে স্যাটেল হয় । এই দেশের তরুনেরা
ইউটিউবে প্রাঙ্ক ভিডিও বানিয়ে নাম কামায় । রাস্তাঘাটে
মেয়ে মানুষের গায়ে হাত তুলে শিরোনামে
আসে । ফেসবুকে ভারত মাতার অর্ধেক মানুষ
খোলা আকাশের নিচে হাগে -- এই স্ট্যাটাস দিয়ে
হাগার সমান শান্তি লাভ করে । অথচ ভুলে যায় খোলা
আকাশের নিচে দেশের অর্ধেক জনসংখ্যার
ল্যাট্রিন সম্পন্ন করা এই দেশটা পরমানু বোমার
অধিকারী । তাদের আছে ""ব্রহ্ম "" নামের আধুনিক
মিসাইল ব্যাবস্থা । আছে উন্নত আইটি সেক্টর ।
আছে আধুনিক সমরাস্ত্র কারখানা । দিল্লীর মতো
ইউনিভার্সিটি আছে তাদের । আইআইটির মতো শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান আছে তাদের । হরগোবিন্দ খোরানার
মতো নোবেল উইনার সাইন্টিস্ট আছে তাদের ।
পাকিস্তান কে গালি দিয়ে বহুত বড় মুক্তিযোদ্ধা
সাজতে চায় কিছু অতি চেতনাবাদী । কিন্তু সবাই ভুলে
গেছেন তালেবান বিধ্বস্ত এই দেশটা পরমানু বোমার
অধিকারী । শাহীন আর গাজ্জালী নামে ভয়ানক
ক্ষেপণাস্ত্র আছে তাদের । তাদের ইউনিভার্সিটি গুলা
১০০ র্যাঙ্কিং এর মাঝে আছে । ৭১ সালের পর
আপনার উন্নতিটা ঠিক কোথায় ? শিক্ষা ব্যাবস্থায় নাকি
সমরাস্ত্রে ?নাকি মেরুদন্ডবিহীন পররাষ্ট্রনীতিতে
? শুধু জিডিপি দিয়েই কি একটা দেশের সব কিছু
বিবেচনা করা উচিত ? আর কিছু লাগে না ? শুধুই
মুক্তযুদ্ধের ইতিহাস দিয়ে একটা দেশ উন্নতি করতে
পারে ? শুধুই ধর্ম দিয়ে একটা দেশ দাঁড়িয়ে যেতে
পারে ? শুধু মাত্র ক্রিকেটের মতো একটা খেলা
কোন দেশকে সমীহ করার কারন হতে পারে ?
জাপান এগিয়ে গেলো ।
ভারত এগিয়ে গেলো ।
পাকিরা টেক্কা দিলো ।
সর্বংসহা পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলতে গিয়ে বন্যার
মৌসুমে আমাদের হজম করতে হয় তিস্তার পানি । ভারত
মাতা সীমান্তে গুলি করে মানুষ মারে । পাকিস্তান
সুযোগ পাইলে বাঁশ দেয় । হজম করতে হয়
মিয়ানমারের রোহিঙ্গা । তার সাথে হজম করতে হয়
রোহিঙ্গাদের আমদানী করা ইয়াবাও । চীন
বাংলাদেশকে বানিয়েছে তাদের থার্ড ক্লাস
জিনিসের ফাস্ট ক্লাস বাজার । তুরস্ক আমাদের জন্য
কান্না করে । আবেগ নিয়ে মেতে থাকি আমরা ।
ওদিকে তুরস্ক হইলো ন্যাটোর মেম্বার । মিলিটারি
পাওয়ারে সিরিয়াল হইলো ৯ নম্বর । আমাদের কি
আছে শুনি ? ৭১ এর যুদ্ধ দিয়ে ঠিক কতোদিন
চলবো আমরা ?
প্রশ্ন রেখে গেলাম ।

https://www.newstangail.com/?p=2916
07/09/2017

https://www.newstangail.com/?p=2916

আদালতে এমপি রানা, অভিযোগপত্র গঠন in ঘাটাইল, টাঙ্গাইল জেলা, টাঙ্গাইল সদর September 6, 2017 2 Views নিউজ টাঙ্গাইল ডেস্ক: টাঙ্গাইলের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক হত্যা মামলার প্রধান আসামি আমানুর রহমান খান রানা এমপিসহ ১৪ জন আসামির বিরুদ্ধে আজ বুধবার আদালতে অভিযোগপত্র গঠন করা হয়েছে। অতিরিক্ত…

31/05/2017

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক মানেই যেন মৃত্যুফাঁদ!
আরাফাত ইসলাম,(মির্জাপুর নিউজ ডেস্ক): ঢাকা-টাঙ্গাইল
মহাসড়ক মানেই যেন মৃত্যুফাঁদ। রাজধানী ঢাকার সাথে
উত্তরাঞ্চলের মানুষের যোগাযোগব্যবস্থার
অন্যতম এই ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু সংযোগ
মহাসড়ক।
দুর্ঘটনাপ্রবণ এই মহাসড়কটি দিয়ে উত্তরবঙ্গের প্রায়
২০টিরও বেশি জেলার পণ্য ও মালামাল পরিবহনকারী
যানবাহন এবং যাত্রীবাহী বাস চলাচল করে থাকে।
ব্যস্ততম মহাসড়কের বিভিন্ন অংশে বড় বড়
খানাখোন্দল সৃষ্টি হয়েছে।
বিশেষ করে মহাসড়কের মির্জাপুর অংশের গোড়াই
মিলগেট, সোহাগপাড়া, ধেরুয়া, দেওহাটা ও মির্জাপুর
বাইপাস এলাকাজুড়ে পিচ ও খোয়া সরে গিয়ে গর্ত তৈরি
হয়েছে।
এতে করে প্রতিনিয়তই ঘটছে অনাকাঙ্ক্ষিত সড়ক
দুর্ঘটনা। রাতের বেলায় চালকদের অসাবধানতার কারণে
এসব গর্তে গাড়ির চাকা অকেজো হয়ে পড়ছে।
ফলে মহাসড়কে যানজটের সুত্রপাত ঘটে। অনেক
সময় দুর্ঘটনাজনিত কারণে প্রাণহানি ঘটছে।
মূলত প্রায় বেশ কয়েক বছরের পুরোনো তৈরি
এই মহাসড়কের এসব ঝুঁকিপূর্ণ খানাখোন্দল টাঙ্গাইল
সড়ক ও জনপথ বিভাগ(সওজ) থেকে পিচ ও খোয়া
দিয়ে ভরাট করে দিলেও তা আবার সরে যায়।
এদিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক চারলেন প্রকল্প
কাজের জন্যও চালকদের ভোগান্তি অনেকাংশে
বেড়েছে। কারণ চারলেন প্রকল্প কাজের জন্য
মহাসড়কের বিভিন্ন অংশে নতুন করে এসব খানাখন্দ তৈরি
হয়েছে। এতে ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে
সংস্কার কাজ করার কোন বিকল্প নেই।

Mohera Jamidar Bari
20/02/2017

Mohera Jamidar Bari

12/02/2017
02/02/2017
30/11/2016

পুরুষরা গুম, নারীরা আসছেন সম্ভ্রম হারিয়ে - * ১০ হাজার রোহিঙ্গা পুরুষকে সৈন্যরা ধরে নিয়ে গেছে *৩০ হাজার পালিয়েছে প্যারাবন, খাল ও গহীন পাহাড়ে *লাশ পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে, কাউকে পুঁতে ফেলছে]মিয়ানমারে চলমান সেনা নৈরাজ্যে রাখাইন প্রদেশের একটি সেনানিবাসে রোহিঙ্গা পুরুষদের গণহারে ধরে নেওয়া হচ্ছে। অনেক নারীকেও তুলে নিয়ে যাচ্ছে সৈন্যরা। এসব নারীদের কেউ কেউ সম্ভ্রম হারিয়ে ফিরছেন। তবে যেসব পুরুষকে সৈন্যরা ধরেনিয়ে গেছে তাদের কাউকে এখনো পর্যন্ত ফিরতে দেখা যায়নি। আরযারা সৈন্যদের হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে গেছেন; তারা একমাস ধরে প্যারাবন, খাল ও গহীন পাহাড়ে লুকিয়ে আছেন। টেকনাফ-উখিয়ায় অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গারা এমনটাই বলছেন।অনুপ্রবেশকারীদের ভাষ্য- সেনানিবাসে ধরে নেওয়া এসব রোহিঙ্গা পুরুষদের অনেককেই হত্যা করে মাটি চাপা দেওয়া হতেপারে, অনেককে পুড়িয়েও ফেলতে পারে। অন্যথায়- এতদিন ধরে তাদের আটকে রাখার কথা না। আর যেসব নারীকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে তাদেরও পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা করা হচ্ছে। এরকম অনেক রোহিঙ্গা নারীর বেওয়ারিশ লাশ উত্তর মংডুর বিভিন্ন গ্রামে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। আর যেসব পুরুষ সৈন্যদের হাত থেকে বাঁচতে প্রদেশটির উপকূলীয় প্যারাবন, পাহাড়সহ দুর্গম এলাকাগুলোতে পালিয়ে আছে তারাও খাবারদাবারের অভাবে মানবেতর দিন কাটাচ্ছে। আবার হত্যার বিষয়টি যাতে ইন্টারনেট-ফেইসবুকে না যায়, সে বিষয়েও সৈন্যরা এখন অনেক বেশি সচেতন।রাখাইনের রাইম্যাবিল থেকে এসে টেকনাফের লেদা বস্তিতে আশ্রয় নেওয়া মোহাম্মদ হোসেন ইত্তেফাককে জানান, সৈন্যদের হাত থেকে প্রাণে বাঁচতে উত্তর মংডুর শীলখালি, কুইরখালি, জীবংখালী, খোয়ারবিল, ফুরমা, লোদাইন, চিংড়িপাড়া, বুইশ্চর গ্রামের পার্শ্ববর্তী দুর্গম এলাকাগুলোতে আশ্রয় নিয়েছেন পুরুষরা। তারা সৈন্যদের ভয়ে বাংলাদেশেও আসতে পারছেন না, আবার নিজ বাড়িতেও যেতে পারছেন না। সেখানে খাবার, পানির অভাবে মানবেতর দিন কাটাচ্ছেন। অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়লেও ওষুধ পাচ্ছেন না। তার উপর শীত নামতে শুরু করায় দুর্ভোগ আরো বাড়ছে। তার আত্মীয় রফিক মিয়া, সাইফুল্লাহ, জাহিদুর রহমানও একটি দুর্গম এলাকায় আটকে আছেন বলে দাবি করেন তিনি।দুইদিন আগে উখিয়ার কুতুপালং বস্তিতে আশ্রয় নেওয়া নুর আলম দাবি করেছেন, পুরুষদের সেনানিবাসে ধরে নিয়ে মধ্যযুগের দাসের মতো সেনা ব্যারাকের উন্নয়ন কাজে খাটানো হচ্ছে। ঠিকমতো খাবার-দাবার না পেয়ে অনেক রোহিঙ্গা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে কাজে অক্ষম হয়ে যাচ্ছে। তখন তাদের মেরে মাটিতেপুঁতে ফেলা হচ্ছে।রাখাইন রাজ্যে চলমান সেনা নৈরাজ্যে মিয়ানমার সরকারের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত ৮০ জন রোহিঙ্গাকে সন্ত্রাসী আখ্যাদিয়ে হত্যার কথা স্বীকার করা হলেও গণমাধ্যমের দাবি, ১৩০ জনরোহিঙ্গাকে ইতোমধ্যে হত্যা করা হয়েছে। তবে সেখান থেকে আসারোহিঙ্গাদর ভাষ্য- জনসমক্ষে যাদের হত্যা করা হয়েছে কেবল তাদের সংখ্যাটাই সামনে এসেছে। এর বাইরে সেনানিবাসে কিংবা সেনা নিয়ন্ত্রিত এলাকায় গোপনে অনেককে হত্যা করা হচ্ছে। রোহিঙ্গারা বলছেন- যে হারে রোহিঙ্গাদের ধরে নেওয়া হয়েছে, মৃতের সংখ্যা কয়েক হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে। যদিও এখনো পর্যন্ত গণমাধ্যম এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলোর রাখাইন প্রদেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় হতাহতের প্রকৃত সংখ্যাসামনে আসছে না।কুতুপালং রোহিঙ্গা বস্তির ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভাপতি আবু সিদ্দিক গতকাল ইত্তেফাককে বলেন, যারা এখানে অনুপ্রবেশকরছে তারা এবং মিয়ানমারে তার পরিচিতজনদের সঙ্গে কথা বলে তিনি জানতে পেরেছেন, সেনাবাহিনী অন্তত ১০ হাজার রোহিঙ্গা পুরুষকে সেনানিবাস ও সেনা নিয়ন্ত্রিত এলাকায় ধরে নিয়ে গেছে। আর নারীদের সম্ভ্রম কেড়ে নিয়ে নির্যাতনের পর কাউকে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হলেও অনেককে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। এছাড়াও অন্তত ৩০ হাজার রোহিঙ্গা গৃহহীন হয়ে মিয়ানমার উপকূলের প্যারাবন ও পাহাড়ে লুকিয়ে আছে বলে জানান তিনি।জানতে চাইলে গতকাল বিকালে বিজিবি টেকনাফ ব্যাটেলিয়ন-২ এর অধিনায়ক আবুজার আল জাহিদ ইত্তেফাককে বলেন, ‘অনুপ্রবেশের কোনো খবর নেই। বিজিবি সতর্ক পাহারা অব্যাহত রেখেছে। রবিবার রাত থেকে সোমবার বিকাল পর্যন্ত নাফ নদীর চারটি পয়েন্ট দিয়ে রোহিঙ্গাদের বহনকারী আটটি নৌকাকে মিয়ানমারেরদিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।’

Address

Dhaka
1900

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tangail Sadar, Dhaka, Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share