ক্যাম্পাসিয়ান পরিবার

ক্যাম্পাসিয়ান পরিবার দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যাম্?
(1)

meme credit - tanzidul islam sakib
19/06/2024

meme credit - tanzidul islam sakib

গণমাধ্যমে এই লোক (মতিউর রহমান) দাবি করছে - "ইফাত তার সন্তান না কিন্তু ইফাত এই লোকের সাথে ছবি শেয়ার দিয়ে ক্যাপশন দিছে -...
19/06/2024

গণমাধ্যমে এই লোক (মতিউর রহমান) দাবি করছে -

"ইফাত তার সন্তান না কিন্তু ইফাত এই লোকের সাথে ছবি শেয়ার দিয়ে ক্যাপশন দিছে - বাবা ❤️"

মতিউর রহমানের মেয়ে দাবী করছে -

"তারা ইফাত নামের কাউকে চিনে না! ইফাত তাদের কিছু হয় না! অথচ মতিউরের মেয়ের ইনস্টাগ্রামে গিয়ে দেখা যায় ইফাতের গাড়ির ছবি সে শেয়ার দিছে! সেখানে ইফাত কমেন্টও করছে! তার মানে তারা দুই জন ভাইবোন!"

- দুর্নীতিবাজেরা বাঁচার জন্য নিজের সন্তানকে , ভাইকে অস্বীকার করা শুরু করছে! চিন্তা করা যায়!

তাহলে নিশ্চয় ওবাইদুল কাদেরের ছেলে।সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জাতিকে জানানো হোক এই ছেলে কার?
19/06/2024

তাহলে নিশ্চয় ওবাইদুল কাদেরের ছেলে।সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জাতিকে জানানো হোক এই ছেলে কার?

ভিআইপি কবর!প্রিমিয়াম মেম্বারশীপের জন্য প্রতিমাসে সাবসক্রিপশন নেওয়া লাগবে নাকি?
18/06/2024

ভিআইপি কবর!

প্রিমিয়াম মেম্বারশীপের জন্য প্রতিমাসে সাবসক্রিপশন নেওয়া লাগবে নাকি?

আলোচিত এনবিআর কর্মীর ছেলের গাড়ি বিলাস ৷উনার মাসিক বেতন ৭৮ হাজার টাকা।বিলাসবহুল জীবন,ছেলের দামি গাড়ি, কোরবানির ঈদে পশু কি...
18/06/2024

আলোচিত এনবিআর কর্মীর ছেলের গাড়ি বিলাস ৷

উনার মাসিক বেতন ৭৮ হাজার টাকা।বিলাসবহুল জীবন,ছেলের দামি গাড়ি, কোরবানির ঈদে পশু কিনে ৫৫ /৬০ লাখ টাকা।দূর্নীতিবাজরা দেশটা চুষে চুষে খাচ্ছে।

Another Rafsan The Chotobhai Exposed!
18/06/2024

Another Rafsan The Chotobhai Exposed!

তানজিম সাকিবের বোলিং তোপে উড়ে গেলো নেপাল,শাহবাগী,ডান,বাম ব্লা ব্লা!অভিনন্দন বাংলাদেশ।
17/06/2024

তানজিম সাকিবের বোলিং তোপে উড়ে গেলো নেপাল,শাহবাগী,ডান,বাম ব্লা ব্লা!
অভিনন্দন বাংলাদেশ।

১০০ কিংবা ১০০০ নয়, সাইটেশন সংখ্যা ছড়ালো ৭০,০০০! বলছি একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ও গবেষকের কথাই। তিনি বুয়েটের মেকানিকাল ইঞ্জ...
16/06/2024

১০০ কিংবা ১০০০ নয়, সাইটেশন সংখ্যা ছড়ালো ৭০,০০০! বলছি একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ও গবেষকের কথাই। তিনি বুয়েটের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাবেক শিক্ষার্থী ও মালয়েশিয়ার Sunway University এর Distinguished প্রফেসর সাইদুর রহমান। বিশ্বের টপ ১% গবেষকদের মধ্যে তিনি একজন।
সাইদুর রহমানের ছেলেবেলা কাটে ময়মনসিংহে। ময়মনসিংহের Agricultural University College থেকে কলেজের গন্ডি পেড়িয়ে ভর্তি হন বুয়েটের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। ১৯৯৭ সালে ব্যাচেলর সম্পন্ন করার পর সাইদুর রহমান চলে যান মালয়েশিয়ার University of Malaya এ। সেখানেই Energy, Environment এর ওপর মাস্টার্স ও Energy এর ওপর নিজের পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন তিনি। কর্মজীবনে ২০১৫ পর্যন্ত University of Malay এ প্রফেসর হিসেবে কাজ করেন। বর্তমানে সাইদুর রহমান Sunway University এর প্রফেসর ও Research Center for Nano-Materials and Energy Technology (RCNMET) এর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সাইদুর রহমানকে ২০১১-২০১৪; টানা ৪ বছরের জন্য Highest Accumulation Citation Award দেয় University of Malay। এছাড়া ২০১৪ থেকে টানা কয়েক বছর Reuters/ Clarivate analytics তাকে টপ ১% গবেষক ও তার গবেষণা ক্ষেত্রের সবচেয়ে বেশি সাইটেড ডকুমেন্ট লেখক হিসেবে পুরষ্কৃত করেছে। আর সম্প্রতি Institute for Educational Research and Publication (IFERP) তাকে মালয়েশিয়ার “Most Cited Researcher in Malaysia” হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। গবেষণাজীবনে এই গবেষক ৫০০ এর বেশি জার্নাল পেপার প্রকাশ করেন, যার বেশির ভাগই স্থান পায় বিশ্বের টপ রেংকিং জার্নালগুলোতে। Principal Investigator (PI) হিসেবে ২৫ মিলিয়ন রিঙ্গিত (মালয়েশিয়ান মুদ্রা) এরও বেশি অঙ্কের ফান্ডিং কালেক্ট ও ম্যানেজ করেন এই গবেষক।
এই রিপোর্টটি লেখাকালীন সময়ে Google Scholar এ তার সাইটেশন সংখ্যা পাওয়া গেছে - ৭০,২৩২; যেখানে h-index স্কোর : ১৩৪।

◼️ সেন্টমার্টিনকে দুষণের কবল থেকে বাঁচাতে চাইলে সেন্টমার্টিনে কোনো পর্যটক রাতযাপন করা যাবে না। হোটেল-মোটেলও থাকতে পারবেন...
15/06/2024

◼️ সেন্টমার্টিনকে দুষণের কবল থেকে বাঁচাতে চাইলে সেন্টমার্টিনে কোনো পর্যটক রাতযাপন করা যাবে না। হোটেল-মোটেলও থাকতে পারবেন না। স্থানীয়দেরও সেন্টমার্টিন থেকে সরাতে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক ড. তৌহিদা রশীদ।
যুগান্তর | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪

◼️ মিয়ানমার সীমান্ত থেকে সেন্টমার্টিনগামী দুটি মালবাহী ট্রলারকে লক্ষ্য করে গুলি বর্ষণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় ট্রলারে ৭টি গুলি লাগলেও কেউ হতাহত হয়নি।

ইত্তেফাক | ০৮ জুন ২০২৪

◼️বাংলাদেশের টেকনাফ সীমান্তে বার বার গুলিবর্ষণের কারণে সেন্টমার্টিনে নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। গত চারদিন ধরে ওই পথে জাহাজ, ট্রলার, স্পিডবোটসহ সকল ধরনের নৌযান চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে জেলা প্রশাসন

রাইজিং বিডি | ১০ জুন ২০২৪

◼️বাংলাদেশি নৌযানের দিকে মিয়ানমার থেকে ছুটে আসে গুলি। ৬ দিন ধরে চলছে এই পরিস্থিতি। তাই সেন্টমার্টিন কার্যত বিচ্ছিন্ন। টেকনাফ থেকে কোনো নৌযান সেন্টমার্টিনে যেতে পারছে না, সেখান থেকে আসতেও পারছে না।

ডয়চে ভেলে | ১১ জুন ২০২৪

◼️মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মি ও সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলি চলছে। দুপক্ষের মর্টার শেল ও ভারী গোলার বিকট শব্দে কেঁপে উঠছে কক্সবাজারের প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। পাশাপাশি টেকনাফ সীমান্তেও গোলার বিকট শব্দ পাওয়া গেছে। সে দেশের আকাশসীমায় উড়ছে যুদ্ধবিমান। এতে ভয় ও আতঙ্কের মধ্যে আছেন দ্বীপের বাসিন্দারা।
শুধু তা-ই নয়, মিয়ানমার সীমান্ত থেকে বাংলাদেশের দিকে গুলি চালানোর কারণে সাত দিন ধরে টেকনাফ-সেন্টমার্টিনের যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

বাংলা ট্রিবিউন | ১২ জুন ২০২৪

◼️ মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলির আতঙ্কে কক্সবাজারের টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে সাত দিন ধরে সব ধরনের পণ্য ও যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে দ্বীপটিতে দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট। আর এতে অনেকটা বন্দি দশায় চরম ভোগান্তিতে দিন পার করছে দ্বীপের প্রায় ১০ হাজার বাসিন্দা। তবে দ্রুতই দ্বীপটিতে বিকল্প পথে খাদ্যদ্রব্য পাঠানোর পরিকল্পনা করছে জেলা প্রশাসন। কিন্তু কবে নাগাদ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে কিংবা নৌ চলাচল শুরু হবে, তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না কেউ।

দেশ রুপান্তর | ১৩ জুন ২০২৪

◼️ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান। বুধবার দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'সেন্টমার্টিন দ্বীপে যে চাল আছে তাতে বড়জোর দু-এক দিন চলতে পারে।'
মুজিবুর রহমান বলেন, 'সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস আগেই শেষ হয়ে গেছে। দ্রব্যমূল্য বেড়ে গেছে বহুগুণ। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে দ্বীপবাসীর খাদ্য সংকট আরও চরমে পৌঁছাবে।'

— ডেইলি স্টার | ১২ জুন ২০২৪

◼️ সেন্টমার্টিনে খাদ্য সংকট, কক্সবাজার থেকে জাহাজে গেল ২০০ টন খাদ্যপণ্য

ইত্তেফাক | ১৪ জুন ২০২৪

অনুমোদনহীন এনার্জি ড্রিংকস ‘ব্লু’ বাজারজাত করার কারণে রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
13/06/2024

অনুমোদনহীন এনার্জি ড্রিংকস ‘ব্লু’ বাজারজাত করার কারণে রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

২০২৩ সালের তুলনায় এ বছর কোকাকোলার বিক্রি ৬০ শতাংশ কমে গেছে বাংলাদেশে।তথ্যসূত্র:- BBC BANGLA
13/06/2024

২০২৩ সালের তুলনায় এ বছর কোকাকোলার বিক্রি ৬০ শতাংশ কমে গেছে বাংলাদেশে।
তথ্যসূত্র:- BBC BANGLA

ঢাকার বংশালের মিরনজিল্লায় হরিজন সম্প্রদায়ের লোকদের যেভাবে উচ্ছেদ করা হচ্ছে, তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। খুবই নিন্মবর্গের ...
13/06/2024

ঢাকার বংশালের মিরনজিল্লায় হরিজন সম্প্রদায়ের লোকদের যেভাবে উচ্ছেদ করা হচ্ছে, তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। খুবই নিন্মবর্গের হিন্দু, রাষ্ট্রের রাজনীতিতে এদের কোন স্টেইক নাই— সেকারণেই কি তাদের কান্না শোনার কোন ইচ্ছা বা প্রয়োজন কোনটাই ফিল করছেনা সিটি কর্পোরেশন? ইনফ্যাক্ট তারা যদি অতি মার্জিনালাইজড শ্রেণি না হতো, তাহলে হয়ত আমাদের নাগরিক সমাজের লোকজনও জেগে উঠতো। কিন্তু তাদের কথা ভাববার মত লোকও নাই, তাদের অধিকার নিয়ে কথা বলবার মত শক্তিশালী সুশীল সমাজও নাই।

সিটি কর্পোরেশন তাদেরকে কেন উচ্ছেদ করতে চাচ্ছে? কারণটা হল তারা সেখানে বাজার সম্প্রসারণ করতে চায়। একটা বাজার বসলে সেখান থেকে এলাকার পাতি নেতা থেকে শুরু করে বড় নেতা, সবাই মাসোয়ারা পায়, সিটি কর্পোরেশনও সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবে বড় অঙ্ক।তাই হরিজনদের উচ্ছেদ করাটাকে তারা কর্তব্য মনে করছে।

মিরনজিল্লায় ৭০০-৮০০ পরিবারে প্রায় ৪০০০ হরিজনের বাস। প্রায় ৪০০ বছর ধরে তারা বাস করছে এখানে। তারা কিন্তু নিজেরা এসে এই এলাকায় বাস করছে, ব্যাপারটা এমনও না। ব্রিটিশ আমলে পাশের দেশের নিম্নবর্গের লোকদের এই এলাকায় নিয়ে আসা হয় কাজের জন্য। ঢাকায় যাদেরকে আনা হয় তারা সাধারণত সুইপার(মেথর) এর কাজ করে, এজন্যই এদেরকে আনা হয়েছিলো।

তারা যেভাবে এবং যেই পরিবেশে বাস করে, সেটা অত্যন্ত অবাসযোগ্য। তারপরও জীবন সংগ্রামে টিকে ছিলো তারা। এখন তো মাথার ওপর থেকে ছাদ বা চালাটুকুও কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। এদের অন্য কোথাও থাকার কোন জায়গা নেই, কোন ভিটেমাটি নেই। তাহলে এরা এখন কোথায় যাবে?

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের উদ্দেশ্য যদি ভালো হতো তাহলে সবার আগে এই ৪০০০ জন মানুষের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতো, জীবনের বেসিক নিডটুকু পূরণের ব্যবস্থা করে দিয়ে তারপর তাদেরকে রিলোকেট করতে পারতো।

সিটি কর্পোরেশনের অফিসিয়াল সুইপার হিসাবে রেজিস্ট্রার্ড আছে যারা, সেই অতি অল্প কয়েকটা পরিবারের হাতে ঘরের চাবি বুঝে দিয়ে বাকীদের উচ্ছেদে কাজ করছে তারা।

প্রথমে পরিকল্পনা ছিলো মাত্র ২০ টার মত ঘর ভাঙতে হবে, ইতোমধ্যে নাকি ১২০ এরও বেশি ঘর ভাঙা পড়েছে এবং চেষ্টা চলছে আরও বেশি ঘর ভাঙার।

এই হরিজনরা আছে জন্যই আমাদের চারপাশটা পরিষ্কার থাকে, এই হরিজনরা আছে জন্যই নগরের মানুষ স্বাভাবিক কাজকর্ম আমরা করতে পারি। অথচ তাদেরকেই আজ উচ্ছেদ করে ভিটেমাটি ছাড়া করার নিষ্ঠুরতম কাজে মেতে উঠেছে সিটি কর্পোরেশন।

হরিজনরা চিরকালই ছিলো চরম অবহেলিত, সমাজের চোখে তারা অচ্ছুৎ। তাদেরকে দেখলে মানুষ নাক সিটকায়, তাদের সাথে একসাথে কোথাও বসলে জাত চলে যায়। তাই এই মানুষগুলোর এমন ঘোরতর বিপদের কান্নাও হয়ত আমাদের বিবেককে নাড়া দিচ্ছে না।

পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় অবিচার কী তা হয়ত এক্সাক্টলি বলাটা মুশকিল, তবে অসহায় মানুষের ভিটেমাটি কেড়ে নিয়ে তাদেরকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে—এরচেয়ে অমানবিক জিনিস হয়ত খুব কমই আছে।

কয়েকদিন যাবৎ নিজেদের সর্বস্ব দিয়ে প্রতিবাদ জারি রেখেছে পল্লির হরিজনরা। কিন্তু শক্তিশালী বুলডোজারের সামনে এই দুর্বল হরিজনরা কতক্ষণই বা পারে প্রতিরোধ হিসাবে দাঁড়িয়ে থাকতে?

তাদেরকে যদি অন্য কোথাও একদম যথার্থভাবে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে না দেওয়া হয়, তাহলে তাদেরকে কোন অবস্থাতেই মিরনজিল্লা কলোনি থেকে উচ্ছেদ করা যাবে না। তাদের মাথার ওপর থেকে চাল কেড়ে নেওয়া যাবে না কোন অবস্থাতেই।

দুর্বল এবং অতি অসহায় মার্জিনালাইজড লোকজন যখন কোথাও নিপীড়নের মুখে পড়ে, শুধু চোখের পানি ছাড়া তাদের প্রতিবাদের আর কোন ভাষা থাকে না। ঠিক সেই মুহুর্তে তাদের পক্ষে জবান জারি রাখাটা হয়ে পড়ে অন্যদের নাগরিক দায়িত্ব। চলুন সবাই মিলে এই অতি অসহায় মানুষগুলোর পক্ষে আওয়াজ তুলে আমাদের নাগরিক দায়িত্ব পালন করি।
© Saiyed Abdullah

শেবাগ কী এখন বিরাট কোহলিকে অবসর নিতে বলবে না?
12/06/2024

শেবাগ কী এখন বিরাট কোহলিকে অবসর নিতে বলবে না?

ভারত পাকিস্তান ম্যাচকে কেন্দ্র করে আমাদের পেইজ থেকে সর্বমোট ৩ টি পোষ্ট করা হয়।একটিতে ভারত এবং অন্য দুটিতে পাকিস্তানকে বি...
11/06/2024

ভারত পাকিস্তান ম্যাচকে কেন্দ্র করে আমাদের পেইজ থেকে সর্বমোট ৩ টি পোষ্ট করা হয়।একটিতে ভারত এবং অন্য দুটিতে পাকিস্তানকে বিদ্রুপ করে আমরা পোষ্ট পাবলিশ করি।এরপর থেকেই ভারতীয় উ/গ্র*বাদীদের গালাগালির কবলে ক্যাম্পাসিয়ান পরিবারের এডমিন প্যানেল।গালাগালির একটি স্থিরচিত্র নিচে সংযুক্ত করা হলো:-

10/06/2024

প্রায় দু-তিন বছর আগে কোকাকোলা একটা ক্যাম্পেইন করেছিল-- ওয়েবসাইট থেকে আপনি কাস্টমাইজড বোতল অর্ডার করতে পারবেন। নিজের নাম, বউয়ের নাম, শ্বশুরের নাম, দলের নাম, কুত্তার নাম, যা খুশি তাই দিতে পারবেন। শুধু দিতে পারবেন না ফিল_স_তিন এর নাম। ইসস-রাই ল দিয়ে কিন্তু আবার কাস্টমাইজড বোতল অর্ডার করতে পারবেন ঠিকই। দুনিয়াজুড়ে ব্যপক সমালোচনা হয়েছিল সেসময়।

বাংলাদেশে প্রচারিত তাদের নতুন কমার্শিয়ালটা দেখলাম। বেশ ইন্ট্রেস্টিংলি তারা ফিল_স_তিন এর নাম উচ্চার‍ণ করল কিন্তু ইসπরাইল এর নামটা এড়িয়ে গেল। একেই বলে ঠেলার নাম বাবাজি। এত প্যারা খাচ্ছে যে স্বামীর নাম উচ্চারণ করে পাপ জমাতেও এখন রাজী না। আহাম্মকের মত আবার আমাদের এইটাও তারা জানিয়ে দিল ফিল_ স তিনে তাদের ফ্যাকটরি আছে।

জ্বী আছে ফ্যাক্টরি, ফিলস৩ই মানুষের দখলকৃত জমিতে। আর এতে করে এদের অপরাধ, এদের হাতে লেগে থাকা রক্তের দাগ মুছে যায় না। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দুইশ বছর আমাদের বুকের উপর দাঁড়িয়ে আমাদেরকে রাজা থেকে দাস বানিয়ে ছেড়েছে। যে দাসত্বের বোঝা আমরা আজও বয়ে বেড়াই। তাদের কোম্পানি বা ফ্যাকটরি আমাদের দেশে ছিল এর মানে এই না তারা আমাদের ভাই-ব্রাদার ছিল।

একটা প্রতিষ্ঠান কোথায় অবস্থিত তাতে কিসসু ছেঁড়া যায় না। তারা মার্কেটিং ক্যাম্পেইন করে কাদের দিনের পর দিন সমর্থন যোগাচ্ছে। এর লভ্যাংশ কাদের পকেটে যাচ্ছে আর তারা এটা দিয়ে কি করে। এর শেয়ার হোল্ডার কারা এগুলোই আমাদের কাছে মূল ব্যাপার। এবার আসেন কোকের কিছু পুরাতন আমলনামা দেখে আসি-

১. ওয়ারেন বাফেট হচ্ছেন কোকা-কোলার সবচেয়ে বড় শেয়ারহোল্ডার। এই লোক তার আর্থিক প্রভাব ব্যবহার করে ইসর-ইলকে উল্লেখযোগ্যভাবে সমর্থন করেন। তার কোম্পানি বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে ২০০৬ সালে ইসরায়েলি কোম্পানি ইসকার-এর ৮০% শেয়ার ৪ বিলিয়নে এবং ২০১৩ সালে বাকি ২০% শেয়ার ২ বিলিয়নে কিনে নেয়। বাফেট ইসরায়েল বন্ডসকে ব্যপকভাবে প্রমোট করেন। তেভা ফার্মাসিউটিক্যালস-এর মতো ইস♪রাই লি কোম্পানিতেও তার ব্যপক বিনিয়োগ রয়েছে।

এছাড়া এই লোক বেন-গুরিয়ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০০ মিলিয়ন ডলার ডোনেশন দিয়েছেন কিছুদিন আগেই। তার ভাষ্যমতে-"আমি ইহুদি নই, তবে ইসরায়েল আমাকে আমেরিকার জন্মের পরের সময়ের কথা মনে করিয়ে দেয়। এখানকার মানুষের দৃঢ়সংকল্প, মোটিভেশন, বুদ্ধিমত্তা এবং উদ্যোগ অসাধারণ ও অসাধারণ। আমি ইস-র-ইল এর অর্থনীতির প্রতি ভরসা রাখি।"

(কোক কাদের এটা তাই বুঝতে কোকাকোলা কোন দেশি সেটা সার্চ না দিয়ে, এর সবচেয়ে বেশি শেয়ার কার, এবং তার ই-স রাইল নিয়ে স্ট্যান্স কি সার্চ করুন)

২. ঈ_ স রাইলের সমর্থক: ১৯৬৬ সাল থেকে কোকা-কোলা ই-স্রা ইল_রের দৃঢ় সমর্থক।

৩. ই-স #রাইল কর্তৃক সম্মাননা: ১৯৯৭ সালে ই-স্রাইল সরকার এর ইকোনমিক মিশন কোকা-কোলাকে প্রায় ৩০ বছর ধরে তাদেরকে অর্থনৈতিকভাবে সমর্থনের জন্য সম্মাননা প্রদান করে।

৪. আমেরিকান-ইস_রাইল চেম্বার অফ কমার্স অ্যাওয়ার্ড: কোকা-কোলা এই পুরস্কারগুলোকে স্পনসর করে, যা ইস-রাইলি অর্থনীতিতে অবদান রাখা কোম্পানিগুলিকে সম্মাননা প্রদান করে।

৫. AIPAC-এর সমর্থন: ২০০৯ সালে, কোকা-কোলা একটি পুরস্কার স্পনসর করে যা AIPAC-এর লবিংয়ের জন্য দেওয়া হয়, যেটা জাতিসংঘের যুদ্ধবিরতির আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে এবং গাজায় সামরিক হামলা চালিয়ে যাওয়ার অনুমোদন দেয়।

৬. খুনীকে সম্মানিত করা:
২০০৯ সালে, কোকা-কোলা বেন-এলিয়েজারকে তাদের সদর দপ্তরে বিশেষ সংবর্ধনা প্রদান করে। বেন-এলিয়েজার হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে ছয় দিনের যু-দ্ধের সময় তার ইউনিটের মাধ্যমে ৩০০ এর বেশি মিশরীয় বন্দীর মৃ ত্যু_দন্ড কার্যকর করার দায়ে অভিযুক্ত ছিলেন।কোকা-কোলার এই সংবর্ধনা সেসময় ব্যপক বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল।

৭. ফিল-স্তি নের জমি দখল করে সেখানে কোকা কোলার ফ্যাক্টরি স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৬৭-৯১ পর্যন্ত তাই আরবলীগ আনুষ্ঠানিক ভাবে কোকাকোলা বয়কট করে রেখেছিল।

-Arman Ibn Solaiman

10/06/2024

Joss🤣🤣

Win Predictor: Pak 92%                         : Ind: 8%Le Hardik Pandiya-
09/06/2024

Win Predictor: Pak 92%
: Ind: 8%
Le Hardik Pandiya-

অবৈধ বোলিং অ্যাকশনে ভারতকে জিতালো বুমরাহ!আপনাদের কী মনে হয় বুমরার বোলিং অ্যাকশন কী বৈধ?
09/06/2024

অবৈধ বোলিং অ্যাকশনে ভারতকে জিতালো বুমরাহ!
আপনাদের কী মনে হয় বুমরার বোলিং অ্যাকশন কী বৈধ?

উনি নাকি কিছুদিন আগেই দাবি করেছিলেন আমার চেয়ে বড় অলরাউন্ডার ক্রিকেটে কে আছে?
09/06/2024

উনি নাকি কিছুদিন আগেই দাবি করেছিলেন আমার চেয়ে বড় অলরাউন্ডার ক্রিকেটে কে আছে?

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় পাস না করে ওয়ার্ড কোটায় ভর্তি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক! রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক...
09/06/2024

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় পাস না করে ওয়ার্ড কোটায় ভর্তি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক!
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ইন্দ্রনীল মিশ্র।
শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া এই ছাত্র প্রথম বিভাগে পাশ তো করেনইনি, যে ১৪ জন শিক্ষার্থী দ্বিতীয় বিভাগ পেয়েছিলেন সেখানেও তার অবস্থান ১০ম।
আবার তিনিই তার বিভাগে একমাত্র শিক্ষার্থী যিনি কিনা বিএসসিতে ৪০৩ কোর্সে ফেল করেছেন। মজার বিষয় হলো এই শিক্ষার্থী ফলাফল খারাপ হওয়ায় এমএসসিতে থিসিস গ্রুপে যাওয়ারই সুযোগ পাননি।
আরো মজার বিষয় হলো ইন্দ্রনীল মিশ্র রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষাতেই উত্তীর্ণ হতে পারেননি। বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার কারনে ওয়ার্ড কোটায় ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন।

© হাসান আল মামুন

"আরে মিয়ারা, কোক মোটেও ঐ "জায়গা"র না" লাইনটা বিজ্ঞাপনে যতবার কানে আসতেসে, অন্যরকম একটা আনন্দ হইতেসে। প্রথমত, বয়কটে না...
09/06/2024

"আরে মিয়ারা, কোক মোটেও ঐ "জায়গা"র না" লাইনটা বিজ্ঞাপনে যতবার কানে আসতেসে, অন্যরকম একটা আনন্দ হইতেসে।

প্রথমত, বয়কটে নাকি তোমাদের বাপদের কিছু হয় না? তাইলে এখন প্রতি ওভার শেষে কোক মোটেও ঐ জায়গার না বলে কানতেসো কেন?

শখে শখে নিশ্চয়ই কোন ব্র্যান্ড এমন টাকা খরচ করে কান্নাকাটি করে না?

আর দ্বিতীয়ত, যতই সাপোর্ট করুক, ঐ জায়গা এতোটাই নোংরা যে, ঐ জায়গার নাম উচ্চারণ করার সাহস ইভেন কোকেরও হয় নাই।

অর্থাৎ, যতই সাপোর্ট করুক, ওরা যে ঘৃণারও অযোগ্য, ওদের দেশের নাম যে পাবলিকলি উচ্চারণ করা যায় না, সেইটা ওরা নিজেরাও জানে।

সত্য আর মিথ্যার তফাতটা যুগে যুগে এমনই ছিলো, এমনই আছে, ভবিষ্যতেও এমনই থাকবে।

যারা গত একটা বছর মানুষের হাজারো টিটকারি সহ্য করেও কোকের বোতলটা দূরে সরিয়ে রেখে চলেছেন, আপনাদের সবাইকে অভিবাদন জানাই।

- সাদিকুর রহমান খান

09/06/2024

গরুর ব্যবসা যখন গৃহস্থ আর বেপারীদের হাতে ছিল তখনই গরুর দাম কম ছিলো।

যখন বড়লোকেরা এগ্রো নাম দিয়া ব্যবসা শুরু করলো তখনই গরুর দাম বাড়া শুরু করলো।গরু সুষম খাবার খাওয়া শুরু করলো,গরু স্বাস্থ্য সচেতন হইলো,জিম করা শুরু করলো,সিক্সপ্যাক বানানো শুরু করলো।হ্যান্ডসাম হওয়া শুরু করলো।গরু উঁচু জাতে উঠলো,নিজের মান মর্যাদা বৃদ্ধি শুরু করলো।। গরুর বংশ মর্যাদা পরিচয় বের হয়ে আসলো।

এগুলা আগে জানলে গরুর রচনাতে ১০ এ ১৫ পাইতাম।

-Sagor Hossain

🤣
08/06/2024

🤣

Another 🦆 for Soumya!
08/06/2024

Another 🦆 for Soumya!

উস্তাদ........(Sound Mute)
06/06/2024

উস্তাদ........(Sound Mute)

06/06/2024

পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের কিছু বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরা যাক।

১. আঞ্চলিক বিকাশ: আয়তনে বড় কিন্তু জনসংখ্যা তথা গ্রাহক সংখ্যায় ছোট পশ্চিম পাকিস্তানের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ছিলো ১৯৫৬ হাজার মেগাওয়াট। মাথাপিছু বিধ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ ১৯২ কিলোওয়াট ঘন্টা।

পূর্ব পাকিস্তান আয়তনে ছোট কিন্তু গ্রাহক সংখ্যায় বড় যার উৎপাদিত বিদ্যুৎের পরিমান ৫৫০ হাজার মেগাওয়াট। মাথাপিছু ব্যবহার ১৩ কিলোওয়াট ঘন্টা।

২. অর্থনৈতিক বিনিয়োগ বৈষম্য: পশ্চিম পাকিস্তান ৭৪%, পূর্ব পাকিস্তান ২৬%।

৩. বৈদেশিক ঋণ বৈষম্য: ১৯৬৫ সালে প্রাপ্ত চীনা ঋনের ৬০ মিলিয়ন ডলারের মাত্র ১,২৫,০০০ ডলারের উন্নয়ন কর্ম সমপাদিত হয় পূর্ব পাকিস্তানে। বাঁকি ৫,৯৮,৭৫,০০০ ডলার বরাদ্দ পায় পশ্চিম পাকিস্তান।

৪. বিদ্যুৎ উন্নয়ন বৈষম্য: পূ্র্ব পাকিস্তান ১৭%, পশ্চিম পাকিস্তান ৮৩%

৫. চাকরী বৈষম্য: প্রতিরক্ষা সহ প্রায় সকল সরকারি চাকুরীর ক্ষেত্রে ১১% পূর্ব পাকিস্তানের জনবল ছিলো। বিপরীতে ৮৯% পশ্চিম পাকিস্তানি।

এমন অসংখ্য বৈষম্যের বিরুদ্ধে নিজেদের দৃঢ় অবস্থান নিশ্চিত করতে কোদাল কাস্তে আর কলম ছেড়ে অস্ত্র হাতে নিয়েছিলো জননীর শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা। উদ্দেশ্য ৫৬ হাজার বর্গমাইল স্বাধীন করা। এই পবিত্র ভূমে কোনো বৈষম্য থাকবে না।

আজ স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও কি নিজেদের স্বাধীনতা বুঝে পেয়েছে দেশের সাধারণ নাগরিক? বরং চাকরী ক্ষেত্রে বারবার ফিরে এসেছে পশ্চিম পাকিস্তানের বৈষম্য নীতি।

মানি দুনিয়ায় কোনো ভাতা বা সম্মানি মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের সমান্তরাল নয়। সমান্তরাল হবেও না কোনো কিছু। তবে কেন তাদের পোষ্য বা নাতি-নাতনীদের বাড়তি সুবিধা দিয়ে এই সমান্তরাল খোঁজার অপচেষ্টা। এতে সূরসূর্য সন্তানের মাহাত্ম্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে না?

৫৬ বহির্ভূত বাকি ৪৪ এর জাতীয়তা কি তবে কম বাংলাদেশি? এটা নিয়ে যারাই কথা বলবে তারাই নাকি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি।

ভারতের আইপিএস এর নাম শুনলেই মাথায় একটা ড্যাশিং অফিসার মূর্তমান হয়। বিসিএস শুনেই কল্পনায় আবির্ভূত হয় দয়ার দানে দীক্ষিত একটা ব্যঙ্গ চরিত্র। কেন?

-মাহবুব আলম পরশ

05/06/2024

দুই দিন আগে রেলওয়েতে পরিছন্নতা কর্মী হিসেবে যারা জয়েন করলো তারা সবাই মাস্টার্স পাশ ।

নিঃসন্দেহে এদের মধ্যে অনেকেই থাকবেন যারা থিসিস করে বের হয়েছেন , কিন্তু একটা সিকিউর জব পাননি ।

দেশের ক্যাম্পাসগুলো থেকে বছর বছর বেকারই বের হচ্ছে ।

এই সকল বেকারদের একটা বড় অংশের চাহিদা হচ্ছে সরকারী জব । যে কোন সরকারী জব । এমনকি পরিচ্ছন্নতা কর্মীর জব হলেও তারা করবে ।

এখন বিসিএসের মধ্যে কটা ফিরিয়ে এনে কার পেটে লাথি মারা হলো সেটা আশা করি বুঝিয়ে বলতে হবে না ।

বিসিএস কোন ছেলে খেলার জব না ।

যেখানে নিয়মিতভাবে পড়াশুনা করা মানুষগুলাও বেশিরভাগ সময়েই ভাইভাতে গিয়ে ছিটকে যায় , এখন কোটা ঢোকানোর জন্য , অপেক্ষাকৃত কম নম্বর পেয়েও অনেকেই কাঙ্খিত পরিশ্রম আর নম্বর না পেয়েও টিকে যাবে ।

হেরে যাবে পরিশ্রমী মানুষগুলো । হেরে যাবে টিউশনের টাকায় কোচিং ক্লাসে যাওয়া বুভুক্ষু কাকের মতো চাকুরীর অপেক্ষায় থাকা বেকারগুলো ।

যে মানুষটাকে আপনি কোটা দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ করে দিলেন , সেই একই মানুষকে ইউনিভার্সিটি পাশ দেয়ার পরে আবার কোটা দিয়েই জবে ঢুকিয়ে দিচ্ছেন ।

কোটার ব্যবহারটা যদি এতো ব্যাপকই হবে তাহলে পড়াশুনার দরকারটা আসলে কি ছিল ?

চাকুরীর বাড়ছে না বয়স ।

অন্যজন নূন্যতম যোগ্যতায় যা পাচ্ছে , সে একই পদে আরেকজন সর্বোচ্চ নম্বর নিয়েও তা হাসিল করতে পারছে না । এর চেয়ে বড় হাস্যকর বিচার আর কি হতে পারে ?

আহারে বাংলাদেশ ...

মেধার মূল্যায়নই যদি না হবে তাহলে সেখানে ছেলেমেয়েগুলো থাকতে চাইবে কেন ?
আহারে বাংলাদেশ ...

-Arafat Abdullah

05/06/2024

কঠিন হলেও সত্য, আমরা পড়াশোনা করি একটা সার্টিফিকেটের জন্য, সেই সার্টিফিকেট দেখিয়ে একটা চাকরি পাওয়ার জন্য। যেন সেই চাকরির বেতন দিয়ে একটা নিরাপদ জীবন চালিয়ে নিতে পারি। নিজের বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তান বা পরিবারের অন্যসব সদস্যদের নিয়ে সুখে থাকার আশায় জীবনের ২৫-২৬ বছর একটানা পরিশ্রম করে আমরা ২-৩ টা সার্টিফিকেট অর্জন করি।

কী আশ্চর্য! সেই সার্টিফিকেটগুলোও হারিয়ে যাচ্ছে, মূল্যহীন হয়ে যাচ্ছে 'কোটা' নামক একটা শব্দের ভীড়ে। এ দেশে চাকরির বাজারে ডানে তাকালে নারী কোটা, বামে তাকালে মুক্তিযোদ্ধা কোটা, উপরে তাকালে পোষ্য কোটা, নিচে তাকালে উপজাতি কোটা, কোনাকুনি তাকালে আবার আনসার কোটা। মানে চাকরির বাজার জুড়ে শুধুই কোটার সমাহার। এত সব কোটার ভীড়ে কত-শত মেধাবী মানুষ যে জীবন যুদ্ধে পরাজিত হয়েছে, তার হিসেব নেই!

একজন রিক্সাওয়ালা সারাদিন রিক্সা চালিয়ে আয় করে ১২-১৫ শ টাকা। ফুটপাতে চা কিংবা লেবুর শরবত বিক্রি করা একজন লোকের দৈনিক আয় অন্তত ১০০০ টাকা। মাসে বিনা হিসেবে ৩০ হাজার টাকা আয় করে ফেলছে। অথচ তার কোনো শিক্ষা নেই, কোনো সার্টিফিকেট নেই। আর একজন শিক্ষিত যুবক ২৫ বছর কুত্তার মতো খেটে ২-৩ টা সার্টিফিকেট অর্জন করে যে চাকরি নেয়, তার বেতন হয় ১৫ হাজার টাকা! অনেকে তো শুরুতে আরো কম টাকা বেতনে চাকরি শুরু করে, ৮-১০ হাজার!

শিক্ষিতরা চক্ষু লজ্জা ও সামাজিকতার কথা ভেবে হুট করে রিক্সা চালানো শুরু করতে পারে না, ফুটপাতে চা বেচতে পারে না, বাদাম বেচতে পারে না, লেবুর শরবত বেচতে পারে না। উল্টো তাদের সার্টিফিকেটগুলো এক সময় ব্যবহার হয় ঝালমুড়ির ঠোঙা হিসেবে। এভাবেই তাদের স্বপ্নগুলো আটকা পড়ে যায় কোটা ও নানা রকম দেশীয় সিস্টেমের ফাঁদে!...

-রাকিব মাহমুদ

05/06/2024

√ প্রাইমারিতে ৬০% নারী কোটা, পোষ্য কোটা
√ রেলওয়ে তে ৮০% পোষ্য কোটা
√ প্রথম শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৫৬% মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ অন্যান্য কোটা
√ এদিকে আমলারা নিজেদের সন্তানদের জন্যা আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় চায়

অন্যান্য কোটাতো আছেই।

প্রথম ছবিটা আজকের, লিটনের স্ট্যাম্পিংয়ে 'অন দ্যা লাইন' থাকায় বেনিফিট অফ ডাউটে ব্যাটার নট আউট। দ্বিতীয় ছবিটা ২০১৮ সালের। ...
01/06/2024

প্রথম ছবিটা আজকের, লিটনের স্ট্যাম্পিংয়ে 'অন দ্যা লাইন' থাকায় বেনিফিট অফ ডাউটে ব্যাটার নট আউট।

দ্বিতীয় ছবিটা ২০১৮ সালের। লিটনকে স্ট্যাম্পিং করার পর লিটনের পা 'অন দা লাইন' এ থাকায় বেনিফিট অফ ডাউটে লিটন আউট।

Benifit of doubt goes to umpire, and umpire goes to India!


-Samiatul Sami

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ক্যাম্পাসিয়ান পরিবার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category