চলো বদলাই

চলো বদলাই চলো...
নিজেকে ও আশেপাশের পরিবেশকে
বদলানোর প্রত্যয়ে
সমাজ ও দেশকে বদলাই,
চেষ্টা করলেই সম্ভব...

11/06/2024

আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?
গ্রামের বাড়িতে গেছি বেড়াতে। রাতের বেলা শুধু মুরগির বাচ্চার কিচিরমিচির শুনছি। একটু ডিস্টার্বই হচ্ছে। বারান্দায় নাকি মা মুরগির বাচ্চা এনে রেখেছেন। জানতে চাইলাম, মুরগিকে নিচে রেখে এখানে কেন বাচ্চাগুলো রেখেছেন? মা জানালেন যে, মুরগির বাচ্চা মায়ের সাথে যত বেশিদিন থাকে তত দেরিতে ডিম দেয়, আর মা থেকে আলাদা করে রাখলে দ্রুত ডিম দেওয়া শুরু করে।

চট করে আমার চিন্তাটা মুরগির বাচ্চা থেকে সরে আমাদের বর্তমান সমাজের আধুনিক প্রজন্মের ‘ছেলেদের’ দিকে সরে গেল, যারা বয়স পঁচিশ-ত্রিশে এসেও মানসিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক হতে পারে না।

আমার বন্ধু শরিফ। ওরা দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশি বৃটিশ। ওর বাবা গিয়েছিলেন ষাটের দশকে। ওর নিজের জীবনের দারুণ একটা ঘটনা শুনিয়েছিল আমাকে। ওর বয়স যেদিন ষোলো বছর পূর্ণ হয়ে সতেরোতে পড়ল, সেদিন ওর বাবা ওকে ডেকে বললেন, এখন থেকে তুমি বৃটিশ আইন অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন ও স্বনির্ভর পুরুষ।

এখন থেকে তোমার দায়িত্ব তোমাকেই বহন করতে হবে। তোমার লেখাপড়ার খরচা তোমাকেই যোগাতে হবে। আর আমার বাড়িতে থাকতে হলে বাড়ি ভাড়া, আর খেতে হলে খাবার খরচ দিতে হবে। যেই কথা সেই কাজ। কোনো ছাড় নেই। শরিফ বাধ্য হয়ে একটা শপে পার্টটাইম কাজ জোগাড় করল। স্কুল শেষে সেখানে কাজ করত।

সেই টাকা দিয়ে বাড়ি ভাড়া আর খাবার বিল দিত। লেখাপড়া তো সরকারি স্কুলে, তাই বেঁচে গেল। বৃটিশ কালচারে এটা স্বাভাবিক হলেও বাঙালী হিসেবে বাবার এই আচরণ মেনে নিতে ওর বেশ কষ্ট হয়েছিল। এই সময়টাতে বাবার প্রতি জন্মেছিল এক রাশ ঘৃণা আর অভিমান। এই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল সেটা একটু পরে বলছি।

জীবনের এই প্রথম ধাক্কায় তাকে অনেকটা পরিপক্বতা এনে দিয়েছিল। ১৯ বছর বয়সে বিয়ে করেছিল। এখন মাত্র ৪৫ বছর বয়সে ছেলে মেয়েরা বড় হয়ে গেছে।

আমি শরিফকে আমার এই বিশ বছরের বন্ধুত্বের জীবনে অসংখ্য ভালো কাজের উদ্যোগ নিতে ও অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। অনেক অসহায় মানুষকে, পরিবারকে ও সাহায্য করেছে।

ঠিক এর বিপরীতে গেলে আমাদের সমাজে অসংখ্য মানুষ দেখতে পাবেন, যারা ত্রিশে এসেও বালক সুলভ জীবন কাটায়, পুরুষ হয় না। কোনো দায়িত্ব নিতে সক্ষম নয়, কোনো কিছুতে স্থির নয়, কোনো লক্ষ্যপানে ধাবিত নয়, কোনো অর্জনের জন্য স্থির নয়।

আমাদের অধিকাংশ মানুষকে বলতে শুনেছি, ছেলেমেয়েদের জন্যই তারা খেটে মরে, বাড়ি গাড়ি বানায়। জিজ্ঞেস করলে বলে, আমরা যে কষ্টের মধ্য দিয়ে গেছি আমার ছেলেমেয়েরা যেন তার মধ্য দিয়ে না যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এ ধরণের চিন্তার বাবা-মায়ের সন্তানরা খুবই অযোগ্য ও দায়িত্বজ্ঞানহীন হয়।

যে বাবা-মা তাদের জন্য খেটে মরেছে, তাদের জন্য কিছু করা তো দূরের কথা, তারা নিজেদের দায়িত্বই নিতে সক্ষম হয় না। বাবা-মায়ের রেখে যাওয়া সম্পদের উপর নির্ভরশীল হয়। সেটা ফুরিয়ে গেলে চরম সঙ্কটে জীবনযাপন করে।

আমাদের ভিতরে যাঁরা একটু স্মার্ট এবং বাস্তব সম্মত চিন্তা করেন, তাঁরা ভাবেন—ছেলেমেয়েদের জন্য বাড়ি গাড়ি রেখে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব নয়, তাদের শিক্ষিত করে গড়ে তোলাই আমাদের দায়িত্ব।

তারা দেখা যায় উন্নত লেখাপড়ার জন্য ছেলে মেয়ের পিছনে অঢেল টাকা পয়সা ব্যয় করেন, দুনিয়ার সকল ঝুট ঝামেলা ও বাস্তবতা থেকে এমনভাবে দূরে রাখেন, ফলে তারা হয় ‘শিক্ষিত বলদ’।

সত্যিকার ছেলেদেরকে পুরুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ খুব কম মানুষই গ্রহণ করতে পারেন। আর এর অবধারিত ফল হলো ব্যক্তি হিসেবে, পরিবার হিসেবে, সমাজ ও জাতি হিসেবে পিছিয়ে পড়া।

একটা মানুষ যদি পৃথিবীর জন্য পনেরো-ষোলো বছর থেকে অবদান রাখা শুরু করতে পারে, তাহলে তার অবদানের মাত্রা ও মান দুটোই অনেক বৃদ্ধি পায়। পক্ষান্তরে কথিত মাস্টার্স শেষ করে কর্পোরেট স্লেইভ হতে হতে যে সময় ব্যয় হয়ে যায়, তাতে অবদান রাখার সময় যেমন হারিয়ে যায়, তেমনই অবদানের মানও আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভালো হয়ে ওঠে না।

আমি ড্রাইভিং শিখেছিলাম ৩৩ বছর বয়সের দিকে। আমার এক বন্ধু তখন বলেছিল—তুমি এখন আর ফার্স্ট ক্লাস এফিশিয়েন্ট ড্রাইভার হতে পারবে না, তুমি হবে ‘আংকেল ড্রাইভার’। সামনের আরেকটা গাড়ির পেছনে পেছনে স্টিয়ারিং ধরে গাড়ি চালিয়ে তোমার জীবন যাবে।

আমি খুব গভীরভাবে লক্ষ্য করলাম যে, কথা খুবই সত্য। আমার পাশ দিয়ে বহু গাড়ি কাটিয়ে চলে যায়, আর আমার কাছে সামনের গাড়ির পিছনে ধরে রাখাকেই নিরাপদ ও আরামদায়ক মনে হয়। তাই দেরি করে দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারটা শুধু দায়িত্বজ্ঞানহীন করে তা-ই নয়, দায়িত্ববোধের মান ও দায়িত্ব পালনের যোগ্যতাও হ্রাস করে ফেলে।

বাবার প্রতি শরিফের ঘৃণা আর অভিমানের কথা মনে আছে?
এবার বলি সেই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল। বিয়ের দু’বছর পর যখন একটা ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য ভালো অংকের একটা নগদ অর্থ দরকার হলো তখন সেই কঠোর বাবা তার হাতে পাউন্ডের একটা বান্ডিল দিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা বাড়ি ভাড়া আর খাওয়ার খরচ হিসেবে দেওয়া তোমার সেই অর্থ।

তোমার এইরকম প্রয়োজনের সময় দেওয়ার জন্য জমা করে রেখেছিলাম’। জীবনে কোনো এক সময় যদিও বাবার প্রতি শরিফের ঘৃণা জন্মেছিল, কিন্তু এখন বাবার সেই কঠোরতাটুকুকে সে তার জীবনের অমুল্য সম্বল মনে করে এবং বাবাকে নিয়ে সে আজ সত্যিকারে গর্ব অনুভব করে।

সেই মুরগির গল্পে ফিরে আসুন। মুরগির বাচ্চা যেমন মায়ের ডানার নিচে থাকলে ডিম দেবে না, তেমনি আপনার ছেলেকে যতদিন ডানার নিচে রাখবেন সে দায়িত্বশীল হবে না। এটা সৃষ্টির প্রকৃতির মধ্যে দেওয়া স্রষ্টার অমোঘ নিয়ম।..(কপি)

02/06/2024

দীর্ঘ দিন একই রাস্তাই চলাচল করলে সেই রাস্তার ধারে কাছে বিল্ডিং থেকে শুরু করে প্রতিটা দোকান চিনা হয়ে যায়। মুখস্থ হয়ে যায় কোথাই কি আছে।

দীর্ঘ দিন একি জুতা পরার পর হুবুহু আরেকটা জুতা ভুলবশত পায়ে দিলেও দেখার আগেও টের পাওয়া যাই এবং অনুভব করা যায় জুতা জুডা অন্য কার।

কিন্তু বহুবছর ধরে মারবেল আকারের দুইটা চোখের দিকে তাকাবার পরও মানুষ চেনা যায় না।
মানুষ চেনা অসম্ভব একেবারে অসম্ভব 🙂💔

আমার একটা নিজের সংসারের খুব শখ ছিল সম্পূর্ণ আমার অধিকার থাকবে যে সংসারে।যদি কখনো মাঝরাতের ঝুম বৃষ্টিতে ইচ্ছে করে খিচুরী ...
01/06/2024

আমার একটা নিজের সংসারের খুব শখ ছিল সম্পূর্ণ আমার অধিকার থাকবে যে সংসারে।

যদি কখনো মাঝরাতের ঝুম বৃষ্টিতে ইচ্ছে করে খিচুরী খেতে, তবে বিনা দ্বিধায় যা করা যাবে,
কিংবা কোন সন্ধ্যাবেলায় যদি ইচ্ছে করে ফুচকা খেতে, তা যেন বানিয়ে খেতে পারি, কোন কৈফিয়ত দেয়া ছাড়া।

যেখানে কখনো হিসেব দিতে হবে না যে, চিনি কেন মাসের আগে শেষ হয়ে গেল,তেল কেন বেশী খরচ করি।

যেখানে কোনো নতুন রেসিপি বানানোর সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে হয় যে, যদি ভাল না হয়, অপচয়ের অপবাদ গায়ে মাখতে হবে

যে সংসারে ইচ্ছে মতো মেহমানদারী করা যাবে, মেহমানদের সাথে হেসে কথা বলা নিয়ে কৈফিয়ত দিতে হবে না।

বিকেলের অবসরে ছাদে যাওয়া নিয়ে কোন কথা শুনতে হবে না, কিংবা কোনদিন জোস্নারাতে খুব মন কেমন করা নিয়ে ঘুমোতে যেতে হবে না।

সকালের ঘুম দেরিতে ভাংলে কিংবা দুপুরের ঘুম সময়মতো না ভাঙলে ভয়ে ভয়ে থাকতে হবে না।

যে
খান সাধারন অসুস্থতার সময় কিংবা পিরিয়ড এর যন্ত্রণাময় দিনগুলোতে কাজ একটু কম করলে, কেউ মুখ কালো করে কথা শোনাবে না।

প্রতিটি মেয়ের মনের ভেতর নিজস্ব একটা সংসারের একটা আশা থাকে
যেটা আমি নিজ হাতে একটু একটু করে সাজাবো🥹
স্বামীদের দায়িত্ব এখানে বিশাল

প্রতিটি মেয়ের যেন নিজের একটা সংসার হয়। ❤️
লেখা- সংগ্রহীত

19/05/2024
24/04/2024

তুমি সফল হলে তুমার ছেঁড়া জামাটাও ইতিহাস
আর তুমি ব্যর্থ হলে তুমার স্যুট পরাটাও উপহাস|

23/04/2024

কেউ ঘুমাচ্ছে দেখে ডিস্টার্ব না করাটা is normal 😴
কিন্তু তাকে ঘুম থেকে ডেকে কিরে ঘুমাচ্ছিছ নাকি বলা
is real bangali😁

21/04/2024

সূর্য মামা ব্রাইটনেস টা একটু কমান 🌞🔥💔
ভাগ্নিরা তো কাইল্লা হইয়া যাইতেছে 😥⏩🌚

20/04/2024

আমার সাদা মনে😇
একটা গোলাপি রঙের প্রশ্ন 🤔
ছেলেরা নাকি বংশের প্রদীপ, তাহলে বিদ্যুৎ গেলে আলো জ্বলে না কেন🙃

পৃথিবীতে কোন কিছুই success নয়!  অবাক হচ্ছেন?এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া চিঠি :যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের su...
18/04/2024

পৃথিবীতে কোন কিছুই success নয়! অবাক হচ্ছেন?
এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া চিঠি :

যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের success,
যখন হাটতে শিখলাম মনে হল এটাই success,
যখন কথা বলতে শিখলাম মনে হল এটাই success,

ভুল ভাঙল,

এরপর স্কুলে গেলাম, শিখলাম First হওয়াটা success,
এরপর বুঝলাম না আসলে মাধ্যমিকে স্টার পাওয়াটা Success,
ভুল ভাঙল, বুঝলাম উচ্চমাধ্যমিকে এই রেসাল্টটা ধরে রাখাই Success,

এখানেই শেষ নয়,

এরপর বুঝলাম ভালো সাবজেক্ট নিয়ে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়াটাই Success,

পরে বুঝলাম না বিশ্ববিদ্যালয় শেষে চাকরী পাওয়াটা Success,
এরপর বুঝলাম না, নিজের টাকায় একটা ফ্ল্যাট কেনাটা Success,
সেটাও নয়, নিজের টাকায় এরপর গাড়ি কেনাটাই আসল Success,

আবার ভুল ভাঙল,

এরপর দেখলাম বিয়ে করে সংসার করাটাই Success,

বছর ঘুরলো, দেখলাম আসলে বিয়ে করে বংশধর এনে তাকে বড় করাটাই Success,
ছেলে হলে সে প্রতিষ্ঠিত হওয়াটাই Success, মেয়ে হলে ভালো বাড়িতে বিয়ে দেওয়াটাই Success,

এরপর এলো রিটায়ারমেন্ট, সারা জীবনের জমানো টাকার সঠিক Utilization ই Success...

এরপর যখন সবাই মিলে চিতায় তুলে দিল, তখন বুঝলাম পৃথিবীতে কোন কিছুই Success নয় ,

পুরো টাই competition, যার মুলে আকাশ ছোঁয়া আকাঙ্ক্ষা, যা কখনো পূর্ণ হয়না।

#সংগৃহীত

17/04/2024

Masha Allah ❤️🕋📖🕌

16/04/2024

The best's photos today ❤️🕋📖🕌

13/04/2024

যে নদীর গভীরতা বেশি, তার বয়ে যাওয়ার শব্দ কম

বাশিঁতো অনেকেই দেখেছেন এই রকম গাজর এর বাশি কি এর আগে কেউ দেখেছেন ? কাথা কিন্তু সত্যি এই গাজরের বাশির সুর নাকি বাশের বাশি...
11/04/2024

বাশিঁতো অনেকেই দেখেছেন
এই রকম গাজর এর বাশি কি এর আগে কেউ দেখেছেন ?
কাথা কিন্তু সত্যি
এই গাজরের বাশির সুর নাকি বাশের বাশির ছেয়ে কোন অংশে কম না...

কিছু বাস্তবতা...
10/04/2024

কিছু বাস্তবতা...

08/04/2024

এখনকার বাচ্চারা জানেই না আগে আমাদের কী কী কারণে পেটানো হতো - 🙂

১. মাইর খাবার পরে কাঁদলে।
২. মাইর খাবার পর না কাঁদলে।
৩. না-মারা সত্ত্বেও কান্নাকাটি করলে।
৪. খেলা নিয়ে বেশি মেতে থাকলে।
৫. খেলতে গিয়ে মাইর খেয়ে আসলে বা কাউকে মারার নালিশ আসলে।
৬. বড়দের আড্ডায় ঢুকলে।
৭. বড়দের কথার উত্তর না-দিলে।
৮. বড়দের কথায় ত্যাড়া উত্তর দিলে।
৯. অনেকদিন মাইর না-খেয়ে থাকলে।
১০. কেউ উপদেশ দেওয়ার সময় গুনগুন করে গান করলে।
১১. বাড়িতে অতিথি এলে বা কারও বাড়ি গিয়ে সালাম না করলে।
১২. অতিথি এলে তাকে খাবারের প্লেট দিতে যাওয়ার সময় প্লেট থেকে খাবার মুখে দিয়ে ধরা পড়লে।
১৩. অতিথিরা খাওয়ার সময় খাবারের দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকলে।
১৪. অতিথি বাড়ি চলে যাওয়ার সময় তার সাথে যাওয়ার বায়না ধরলে।
১৫. খেতে না-চাইলে।
১৬. সন্ধ্যা নামার আগে বাড়ি না-ফিরলে।
১৭. প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে খেয়ে চলে এলে।
১৮. জেদ দেখালে।
১৯. কারও সাথে মারামারি করে হেরে এলে।
২০. কাউকে বেশ করে পিটিয়ে এলে।
২১. স্লো মোশনে খেলে।
২২. ফাস্ট ফরোয়ার্ড স্কেলে খেলে।
২৩. সকালে ঘুম থেকে উঠতে না চাইলে।
২৪. রাতে ঘুমোতে না-চাইলে।
২৫. শীতকালে গোসল করতে না চাইলে।
২৬. গ্রীষ্মকালে বেশিক্ষন গোসল করলে।
২৭. অন্যের গাছ থেকে আম, পেয়ারা পেড়ে খেলে।
২৮. স্কুলে টিচারদের কাছে মার খেয়েছি খবর পেলে।
২৯. জোরে উচ্চারণ করে না পড়ে চুপচাপ বসে পড়ার ভান ধরলে বা বিড়বিড় করে পড়লে।
৩০. পড়ার বইয়ের মধ্যে গল্পের বই রেখে পড়ছি ধরা পড়ে গেলে।
৩১. পরীক্ষার আগে টিভি দেখলে।
৩২. দুধ খেতে না চাইলে।
৩৩. আচার চুরি করে খেলে।
৩৪. উষ্ঠা খেয়ে পড়ে গেলে উঠিয়ে আবার মারা হতো।
৩৫. কারও বাসায় বেড়াতে গিয়ে নিজের বাসা মনে করে লন্ডভন্ড করলে।
৩৬. স্কুলের সামনের কোনো দোকান থেকে বাকিতে কিছু খেলে বা খেলনা কিনলে।
৩৭. দুপুরে না ঘুমালে।
৩৮. পাশের বাসার কেউ পরীক্ষায় বেশি নাম্বার পাইলে।
৩৯. খাতার পৃষ্ঠা নষ্ট করলে।
৪০. বই দাগাদাগি করলে।
৪১. শোকেস থেকে নতুন প্লেট, গ্লাস বের করলে।
৪২. পুকুরে ডুবাইতে ডুবাইতে চোখ লাল করে ফেললে।
😁😁😁

Address

Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চলো বদলাই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All