আলাপন

আলাপন Providing entertainment and news .

জালালউদ্দিন রুমি একবার একটা বনের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা বড় কালো তিতির পাখি ধরে ফেলেন। রুমি যখন ভাবছেন যে, পাখিটাকে কীভ...
01/02/2025

জালালউদ্দিন রুমি একবার একটা বনের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা বড় কালো তিতির পাখি ধরে ফেলেন। রুমি যখন ভাবছেন যে, পাখিটাকে কীভাবে খাবেন; আগুনে ঝলসে; নাকি তরকারি রান্না করে!

এমন সময় পাখিটি বলে ওঠে.....

‘রুমী তুমি তোমার এই জীবনে এতো গোশত খেয়েছো; অথচ তোমার এই আমিষের আকুতি শেষ হয়না। তুমি যদি আমাকে মুক্ত করে দাও; আমি তোমাকে তিনটি পরামর্শ দেবো; যা তোমার জীবনকে সন্তোষ আর শান্তিতে ভরে দেবে।’

রুমি কিছুটা বিচলিত হয়ে বলেন....

“আমার হাতে বসেই প্রথম পরামর্শটা দাও; যদি পছন্দ না হয়; সঙ্গে সঙ্গে হত্যা করবো তোমাকে।”

পাখিটি রাজি হয়ে বলল....

তুমি সব সময় তোমার বন্ধুদের উদ্ভট সব আলোচনায় বিচলিত হয়ে পড়ো। এর চেয়ে তাদেরকে তাদের মতো থাকতে দাও। তাতে তোমার জীবন শ্রেয়তর হবে।’

রুমি কিছুটা চিন্তা করে নিয়ে ভাবতে থাকেন; পাখিটার কথায় বোধ আছে। সুতরাং দ্বিতীয় পরামর্শ দিতে বলেন।

পাখি বলে.....

তুমি আমায় ছেড়ে দিলে ওই গাছের ডালে বসে দ্বিতীয় পরামর্শটা দেবো।’

রুমি তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পাখিটিকে ছেড়ে দেন; আর পাখি গিয়ে কাছেই একটি গাছের ডালে বসে।

পাখিটা এবার তার দ্বিতীয় পরামর্শের কথা বলে....

রুমী অতীতকে কখনো পালটানো যায় না। সুতরাং বর্তমান মুহূর্তটিকে উপভোগ করো। আর ভবিষ্যতের জন্য বাঁচো। যা হোক বড় বোকামি করেছো তুমি। আমার পেটের মধ্যে তিন কেজি হীরা আছে। তুমি এটা পেলে তোমার তিনপুরুষ বসে খেতে পারতে।’

সাংঘাতিক ঘাবড়ে গিয়ে রুমি তিতিরের পেছনে রেগে ছুটতে থাকেন; তাকে আবার ধরতে। পাখি তখন জোরে জোরে বলে...…

রুমি তুমি দেখছি আমার পরামর্শ একেবারেই শুনলে না। আমার নিজেরই ওজন যেখানে দুই কেজির বেশি নয়; আমার পেটে কী করে তিন কেজি হীরা থাকবে!

তুমি দেখছি এখনো উদ্ভট আর বোধহীন কথায় প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছো! দ্বিতীয়ত আমি এরিমাঝে তোমাকে ছেড়ে গেছি; তোমার জীবনে এখন আমি অতীতের বিষয়।’

পুরোপুরি স্তম্ভিত হয়ে রুমি তখন তৃতীয় পরামর্শের জন্য অনুরোধ করেন।

তিতির পাখিটি বলে—

রুমি শোনো..!

সবাইকে উপদেশ দিতে যেওনা। শুধু তাদের উপদেশ দাও; যারা সেটা শুনবে-মনে রাখবে। মনে রেখো কিছু কাপড় এতো জীর্ণ হয়ে যায়; যা আর কখনো সেলাই করা যায় না।"

24/01/2025

‘বেটা সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়’

মাস্টারমাইন্ড গভর্নর আতিউর
মিজান মালিক মিজান মালিক
প্রকাশ: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫,
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ১০১ মিলিয়ন ডলার লুটের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার ‘মাস্টারমাইন্ড’ তৎকালীন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তার নির্দেশনায় রিজার্ভ থেকে ওই অর্থ সরানোর পর এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ও তথ্য মুছে ফেলার সব আয়োজন সম্পন্ন হয়। রিজার্ভ লুটের স্পর্শকাতর বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জেনে গেলে বোর্ডরুমে সবাইকে ডেকে সভা করে তাদের মুখ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন ড. আতিউর। রিজার্ভ থেকে অন্তত ২ বিলিয়ন ডলার লুট করার পরিকল্পনার অংশ হিসাবে সুইফটের সঙ্গে হঠাৎ করেই আরটিজিএস (রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট) কানেকশন স্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন ডেপুটি গভর্নর শুভংকর সাহার মধ্যস্থতায় হ্যাকিংয়ের প্রথম অধ্যায়ে আরটিজিএস প্রকল্প আনা হয়। হ্যাকারদের হাতে তুলে দেওয়া হয় সুইফটের এক্সেস। পরিকল্পনামতো আরটিজিএস সংযোগ স্থাপনের জন্য ভারতীয় নাগরিক নীলা ভান্নানকে ভাড়া করে বাংলাদেশ ব্যাংকে নিয়ে আসেন আতিউর। তাকে এ কাজে সহায়তা করেন বেসরকারি দুটি ব্যাংকের এমডি। আরটিজিএস স্থাপনের পর নীলা ভান্নান বাংলাদেশ ব্যাংকের ইন্টারনেটের সঙ্গে সুইফটের সংযোগ স্থাপন করে দেন। এরপর ধাপে ধাপে শুরু হয় পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পর্ব। হ্যাকিংয়ের ঘটনার পরপর আতিউর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট সার্ভার রুমে এসে কর্মকর্তাদের শাসিয়ে বলেন, ‘যদি তোমরা কেউ বলো যে হ্যাক হয়েছে, তোমাদের কারও চাকরি থাকবে না। সবাইকে বরখাস্ত করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এবিডি শাখার (অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড বাজেটিং) কর্মকর্তা বদরুল হককে হুমকি দিয়ে আতিউর বলেন, এই ঘটনা চেপে যেতে হবে। তিনি চাকরি রক্ষায় চুপ হয়ে যান। তিনি হ্যাকিং ঘটনার পরবর্তী পর্বে আতিউরের অপরাধনামার একজন গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী। আরেকজন সাক্ষী হলেন-তৎকালীন ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম। তিনি সুইফটের মাধ্যমে আরটিজিএস সংযোগ প্রদানের বিরোধিতা করেছিলেন। যে কারণে আরটিজিএস-এর ফাইল তার মাধ্যমে কানেকটিভিটিসংক্রান্ত অনুমোদন হওয়ার কথা থাকলেও গভর্নর আতিউর ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে সেই ফাইলে নিজেই সই করে চূড়ান্ত অনুমোদন দেন। অথচ ড. আতিউর এতদিন একজন সজ্জন ও সুশীল হিসাবে দেশের সবার কাছে সুপরিচিত ছিলেন-এমন মন্তব্য সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে, ভদ্রলোকের মুখোশ পরে আতিউরের এমন ভয়াবহ অপকর্মের ঘটনা মনে করিয়ে দেয় রবিঠাকুরের ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার লাইন-‘বেটা সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়।’

অপরাধ তদন্ত সংস্থা, যুগান্তরের নিজস্ব অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরও জানা গেছে, ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাতভর বাংলাদেশ ব্যাংকের ফেডারেল রিজার্ভ অ্যাকাউন্ট থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ ১৬২৩ মার্কিন ডলার (১০১ মিলিয়ন) হ্যাক করে সরিয়ে নেওয়া হয়। এতে আতিউরের পক্ষে কাজ করেন তার বিশ্বস্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিভাগের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা। হ্যাকিংয়ের ক্ষেত্র তৈরির প্রথম ধাপে গভর্নর আতিউরের পিএস আসাদুজ্জামান একটি মেইল আদান-প্রদানের সূত্রপাত করেন। সেটি সেন্ড ও রিসিভ করার পর তিনি হ্যাকারদের রিপ্লাই দেন। আর এর মধ্য দিয়েই পরিকল্পনার প্রথম ধাপের কাজটি সম্পন্ন হয়।

হ্যাকিংয়ের পর এ সংক্রান্ত আলামত ধ্বংস ও অপরাধ ধামাচাপা দিতে রাকেশ আস্তানা নামে ভারতীয় আরেক নাগরিককে ক্রাইম সিনের (সার্ভার কক্ষ) এক্সেস হাতে তুলে দেন। তদন্তসংশ্লিষ্ট একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, রাকেশ আস্তানাকে দিয়ে ৩৯ দিন পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে প্রকারান্তরে সব আলামত ডিলেট করান আতিউর। নিয়ম হচ্ছে, সরকারি প্রতিষ্ঠান যদি কাউকে এ ধরনের (মুছে ফেলা তথ্য পুনরুদ্ধার) কাজ দিতে চায় তাহলে টেন্ডার করে চুক্তিবদ্ধ হয়ে তাকে ভেতরে প্রবেশের অনুমতি দিতে হবে। তথ্য গোপনের অসৎ উদ্দেশ্যে এ ক্ষেত্রে তা করা হয়নি। ঘটনার পর মামলা কিংবা জিডি করতে দেননি আতিউর। জরুরি ভিত্তিতে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে পুলিশের সহায়তা নেওয়া হয়নি বা তাদের অবহিত করা হয়নি। এমনকি সাবেক অর্থমন্ত্রীকেও কিছু জানাননি। এ অবস্থায় ‘আন-অথরাইজড’ ব্যক্তিকে সার্ভারের কর্তৃত্ব হাতে তুলে দেন আতাউর। যা বড় ধরনের অপরাধ। গভর্নর ও তার ঘনিষ্ঠ আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের সহায়তায় হ্যাকিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ আলামত নষ্ট করে বেরিয়ে যান রাকেশ আস্তানা।

আরও জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ হ্যাকিংয়ের পর তা চাপা দেওয়াসহ পুরো বিষয়টি নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি না করতে হুকুম জারি করেন আতিউর। অপরাধে জড়িতদের শনাক্ত করার ক্ষেত্রেও বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন তিনি। হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে অর্থ লুটের পর তিনি ঘটনাটি আড়াল করতে কোনো দপ্তর যেমন-গোয়েন্দা সংস্থা, আইসিটি মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কিংবা রিজার্ভ হ্যাকিংয়ের বিষয়ে অপরাধীদের শনাক্ত করার ক্ষেত্রে সহায়তাকারী কোনো ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানেরও সহায়তা নেননি। ফিলিপিনসের একটি পত্রিকার মাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়লে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ হ্যাকিংয়ের বিষয়টি সামনে আসে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর তথ্য, বাংলাদেশ ব্যাংকের এবিডি শাখার সার্ভারে আরটিজিএস প্রকল্প আনার পর অনুমোদিত লোকজনকে দিয়ে মেলওয়্যার বা ভাইরাস ঢোকানো হয়। এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল রিজার্ভ থেকে ২ মিলিয়ন অর্থ সরিয়ে অন্য কাউকে লাভবান করা কিংবা নিজেরা ভিন্ন কৌশলে লাভবান হওয়া। দক্ষিণ কুরিয়ার এক হ্যাকারের মাধ্যমে ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে ফিলিপিনসের আরসিবি ব্যাংকের একটি শাখার ৪টি ভুয়া অ্যাকাউন্টে টার্গেটকৃত ২ বিলিয়নের মধ্যে ১০১ মিলিয়ন ডলার সরানো হয়। হ্যাকারের ভুলে বাকি আরও প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি আর ট্রান্সফার করা সম্ভব হয়নি। যদি ওই সময় হ্যাকাররা ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার তাদের সহযোগীদের হিসাবে ট্রান্সফার করে ফেলত, সেই অর্থ পরিকল্পনায় যুক্ত সবার মাঝে ভাগবাঁটোয়ারা হতো। আর বাংলাদেশ বড় ধরনের আর্থিক ঝুঁকিতে পড়ত। যদিও রিজার্ভ থেকে ওই অর্থ লুটের পর থেকে তা ধীরে ধীরে নিম্নমুখী হতে থাকে। এখনো রিজার্ভ অনেকটাই নিম্নমুখী। আতিউর ও তার সিন্ডিকেটের কারণে বাংলাদেশের আর্থিক সক্ষমতার ওপর চরম আঘাত আসে।

ঘটনার পর মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই আংশিক (ছায়া) তদন্ত করেছিল। তদন্তসংশ্লিষ্টরা তখন জানিয়েছিলেন, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এত বড় হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। এফবিআইয়ের তদন্ত সম্পর্কিত তথ্যের সত্যতা মেলে ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৮ বছরে তৎকালীন গভর্নর আতিউরসহ তার দোসরদের রক্ষার আলামত ও কর্মকাণ্ড থেকে। আওয়ামী সরকারের অন্তত দুজন সাবেক মন্ত্রী-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্র সচিব কামাল, অর্থ বিভাগের সচিব আসাদ ও সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলীসহ গণভবন ও প্রধানমন্ত্রীর বরাতে আতিউর ও তার সহযোগী বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের রক্ষায় সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হয়। এমনকি রিজার্ভ হ্যাকিংয়ের ঘটনা তদন্তে রাষ্ট্র কর্তৃক গঠিত ফরাসউদ্দিন তদন্ত কমিটির রিপোর্টও আলোর মুখ দেখতে দেওয়া হয়নি। তার দাফটে রিজার্ভ হ্যাকিংয়ের সঙ্গে জড়িতদের সবাইকে শনাক্ত করা গেলেও আদালতে তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিতে পারেনি সিআইডি। আতিউর ও তার পক্ষ নিয়ে প্রভাবশালীরা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন এডিশানাল এসপি (বর্তমানে পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি) রায়হান উদ্দিন খানকে চাপ দেন, যাতে আতিউর বা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাউকে আসামি করা না হয়। তাদের বাদ দিয়ে শুধু হ্যাকার ও বিদেশি কয়েকজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দিতে চাপ প্রয়োগসহ নানাভাবে প্লট তৈরি করেন আতিউর। এক্ষেত্রে তিনি আরেকটি কূটকৌশলের আশ্রয় নেন, তা হলো- তদন্ত কর্মকর্তাকে বাদ দিয়ে সিআইডির প্রধান মোহাম্মদ আলীর ঘনিষ্ঠ কয়েকজন পরিদর্শককে দিয়ে চার্জশিট তৈরি করে তা আদালতে দাখিল করান। যাতে আতিউর বা বাংলাদেশ ব্যাংকের জড়িত কেউ আসামি থাকবে না। সেটি পরে বাস্তবায়ন হয়নি ৫ আগস্ট দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ও হাসিনা সরকারের পতনের কারণে।

সূত্রমতে, হ্যাক করে রিজার্ভ থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার লুটের ঘটনাটি প্রমাণের জন্য বিশেষ করে হ্যাক হয়েছিল কিনা বা এর জন্য হ্যাকাররা কোন ডিভাইস ব্যবহার করে, বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন সার্ভার ও পিসির এক্সেস নেয় চক্রটি-সেটি নিশ্চিত হওয়ার জন্য সিআইডি সাড়ে আট বছর আগে ফরেনসিক ল্যাবে আলামত টেস্টের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু আতিউরের হস্তক্ষেপে সেটিও সময়মতো করতে পারেনি সিআইডি। গত বছর ফরেনসিক পরীক্ষা করে সংস্থাটি। এতে হ্যাকিং প্রমাণিত মর্মে ৬৩৭ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দেয় ফরেনসিক বিভাগ। সেটি হাতে পাওয়ার পর তদন্ত কর্মকর্তা আতিউর রহমানসহ তার দোসর হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের অপর ১২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের উদ্যোগ নিলে তাকে সিআইডি থেকে জয়পুরহাটে অসম্মানজনক বদলি করা হয়। এই বদলির আদেশ কার্যকর হয় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে।

হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে রিজার্ভ লুটের ঘটনাটি সাবেক গভর্নর ও তার সহযোগীদের সহায়তায় ঘটলেও কারও নাম উল্লেখ না করে ঘটনার ৩৯ দিন পর ১৫ মার্চ মতিঝিল থানায় মামলা করে এবিডি শাখার যুগ্ম পরিচালক জোবায়ের বিন হুদা। ফৌজদারি দণ্ডবিধির ১৭৯ (চুরির অপরাধ) ধারাসহ ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং আইনের ৪ ধারা এবং ২০০৬ সালের আইসিটি আইনের ৫৪ ধারায় মামলাটি করা হয়। যা ছিল হ্যাকিং ও রিজার্ভ লুটের ঘটনায় বড় ধরনের ঘাটতি। সংশ্লিষ্টরা জানান, গভর্নর আতিউর ও তার সহযোগীদের রক্ষায় মামলায়ও ছলচাতুরীর আশ্রয় নেওয়া হয়। তদন্ত করতে গিয়ে সিআইডি মামলার ত্রুটি-বিচ্যুতি লক্ষ করে। তারা দেখতে পান, আর্থিকভাবে সুবিধা পেতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের নেতৃত্বে সিন্ডিকেট সুইফটের সঙ্গে আরটিজিএস-এর সংযোগ স্থাপনের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক দুর্বৃত্ত ও হ্যাকারদের সঙ্গে অনেক দিন ধরে যোগাযোগ স্থাপন করেছিলেন। এসব অপরাধ দুদকের তফশিলভুক্ত অপরাধ। ফলে দুদকের পক্ষ থেকে সম্প্রতি সিআইডির কাছে পুরো মামলার ‘কেস-ডকেট’ (ফাইল) চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, দণ্ডবিধির ২১ ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা ও ব্যাংক কোম্পানি আইনের ‘প্রযোজ্য’ ধারায় সরকারি কর্মকর্তা (পাবলিক সার্ভেন্ট) হিসাবে দুদকের তফশিলভুক্ত অপরাধ হিসাবে তদন্ত করার বিষয়ে সিআইডির সহায়তা প্রয়োজন। মামলার নথি দুদকের কাছে হস্তান্তরের অনুরোধ করে দুদক।

সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, তারা দুদকের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে মামলার নথি সরবরাহ করতে চান। কারণ এ মামলায় জড়িতদের অপরাধ দুদকের নিজস্ব আইনে তদন্তযোগ্য। দুদক যদি মনে করে সিআইডির কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে যারা এর তদন্তের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাদেরও সম্পৃক্ত করতে পারে। এ ছাড়া আইসিটি আইনের ধারা ও মানি লন্ডারিং আইনের ধারার অপরাধ যদি দুদকের তফশিলে তদন্তের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়, সেই অংশটুকু সিআইডি তদন্ত করতে পারে। এরই মধ্যে সিআইডি রিজার্ভ লুটে জড়িত দেশি-বিদেশি চক্রটিকে শনাক্ত করেছে। এর মধ্যে আতিউর রহমানসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের রয়েছেন কমপক্ষে ১২-১৩ জন। দুজন ভারতীয় নাগরিক-নীলা ভান্নান ও রাকেশ আস্তানা, বেসরকারি দুটি ব্যাংকের দুজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক। দুদক তদন্ত করলে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানা গেছে। সেক্ষেত্রে, যেসব মন্ত্রী-সচিব এবং পুলিশ ও সিআইডির পদস্থ কর্মকর্তা আতিউরসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের জড়িত কর্মকর্তাদের রক্ষায় সব ধরনের প্রভাব বিস্তার ও ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন তাদেরও তদন্তের আওতায় আনা হতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে। দুদক চেয়ারম্যান ড. এমএ মোমেন জানান, তারা এ মামলাটি পুঙ্খানুপুঙ্খ দেখতে চান। রাষ্ট্রের এত বড় আর্থিক দুর্নীতির ঘটনায় কারা জড়িত-আইনানুগভাবে সেটিও দেখা দরকার।

সিআইডির বর্তমান তদন্ত কর্মকর্তা ইয়াসিনের কাছে আতিউর রহমানসহ জড়িত অপরাধীদের বিষয়ে তদন্তে বাধা প্রদানসহ সর্বশেষ অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি যুগান্তরকে বলেন, আমি আমার কাজটুকু করার চেষ্টা করেছি। এর বেশি কিছু বলতে চাননি তিনি।

রিজার্ভ লুটের নীলনকশার বিষয়ে জানার জন্য সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। পরে খোঁজ নিয়ে জানা গেল তিনি ৫ আগস্টের পরই দেশ ত্যাগ করে চলে যান। এখন তিনি কোন দেশে আছেন তা নিশ্চিত হতে খোঁজখবর নিচ্ছে তদন্ত সংস্থা।

আতিউর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ

সোর্স যুগান্তর

18/01/2025

আমাদের পাশের বাসার ১১ বছরের একটা মেয়ে ফোনে কাকে জানি বলতাছে “বাচ্চাদের মত কথা বইলো না তো..!🙂

18/01/2025
কার কোনটা পছন্দ??
15/01/2025

কার কোনটা পছন্দ??

কিরে বেটা তুই শার্ট পরছোস না প্যান্ট😁
13/01/2025

কিরে বেটা তুই শার্ট পরছোস না প্যান্ট😁

চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি জ্যাক মা বলেন, "যদি তুমি বানরের সামনে কলা এবং টাকা রাখো। বানরটি কলা বেছে নেবে কারণ বানরটি জানে...
13/01/2025

চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি জ্যাক মা বলেন,
"যদি তুমি বানরের সামনে কলা এবং টাকা রাখো।
বানরটি কলা বেছে নেবে কারণ বানরটি জানে না যে টাকা দিয়ে অনেক কলা কেনা যায়। "

আসলে, আপনি যদি মানুষকে কাজ এবং ব্যবসা প্রস্তাব করেন, তাহলে তারা কাজ করার সিদ্ধান্ত নেবে কারণ বেশিরভাগ মানুষ জানেননা যে একটি ব্যবসা বেতনের চেয়ে বেশি অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে।

দরিদ্রদের দরিদ্র হওয়ার একটি কারণ হল দরিদ্রদের উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় না ।

তারা স্কুলে অনেক সময় ব্যয় করে,
আর স্কুলে যা শিখে তা হল নিজের জন্য কাজ না করে বেতনের জন্য কাজ করা ।

বেতন থেকে ব্যবসায়িক লাভ অনেক ভাল কারণ বেতন আপনাকে জীবন পরিচালনার জন্য সাপোর্ট দিবে কিন্তু ব্যসায়িক লাভ আপনাকে একটি ভাগ্য তৈরি করে দিবে ।

( সংগৃহীত)

13/01/2025

HMPV
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে সনাক্ত হয় বাংলাদেশে প্রথম HMPV আক্রান্ত রোগী।

12/01/2025

লাইফে প্রধান ৩ টা সমস্যা।
দুপুরে ঘুম ঘুম লাগে,
রাতে ঘুম আসেনা,
সকালে ঘুম ভাঙ্গেনা 🙄

12/01/2025

তোমাকে জিততে হবে
মনে রেখো ফেরার সব পথ বন্ধ হয়ে গেছে!

রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্

বছর ঘুরে আবারো আসছে ভালোবাসার ফেব্রুয়ারি, ওরা আবারো আপনাকে শোনাবে 'কাছে আসার গল্প'!ওরা দেখাবে, প্রথম চোখাচোখি থেকে প্রে...
12/01/2025

বছর ঘুরে আবারো আসছে ভালোবাসার ফেব্রুয়ারি, ওরা আবারো আপনাকে শোনাবে 'কাছে আসার গল্প'!
ওরা দেখাবে, প্রথম চোখাচোখি থেকে প্রেম, অনেক বাঁধা পেরিয়ে শেষ দৃশ্যে মিলন বা মিলন হবে-হবে ভাব। কাছে আসার অসমাপ্ত গল্প শেষ!
এরপরের গল্পটা আপনাকে এরা কেউ দেখাবে না, কেননা শেষের গল্পটা সুন্দর হয় না!
* হয়, বিয়ের প্রলোভনে কাছে এসে ধর্ষণের অজস্র মামলা।
* কিংবা, একাকী আরও কাছে এসে উপর্যুপরি রুম ডেট... গর্ভধারণ... উপর্যুপরি ইমার্জেন্সি পিল... উপর্যুপরি এমআর... রাস্তাঘাটে নবজাতক বা মানব ভ্রূণ।
* কিংবা দ্বিধাভেঙে কাছে এসে কক্সবাজার নিয়ে হোটেলে তুলে সব চুরি করে প্রেমিকের পালিয়ে যাওয়া।
* বা, কাছে আসার পর কয়েকবন্ধু মিলে...
* বা, খালি বাসায় কাছে এসে লাশ হয়ে ফিরল অমুক।

ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা প্রতিশোধ বলা যেতে পারে, প্রতিশোধ তাও এত মধুর!!!😲
12/01/2025

ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা প্রতিশোধ বলা যেতে পারে, প্রতিশোধ তাও এত মধুর!!!😲

বুঝার চেষ্টা কর মুগরি🥺
12/01/2025

বুঝার চেষ্টা কর মুগরি🥺

আবার ও প্রমানিত , নারী বেটার অপশন পেলে ,অতীত ভুলে যায়।
11/01/2025

আবার ও প্রমানিত , নারী বেটার অপশন পেলে ,অতীত ভুলে যায়।

পুরুষদের জন্য 20টি না বলা নিয়ম:1. সর্বদা আপনার কথা রাখুন - আপনি যদি একটি প্রতিশ্রুতি করেন তবে তা রাখুন।2. মহিলাদের সম্ম...
11/01/2025

পুরুষদের জন্য 20টি না বলা নিয়ম:

1. সর্বদা আপনার কথা রাখুন - আপনি যদি একটি প্রতিশ্রুতি করেন তবে তা রাখুন।

2. মহিলাদের সম্মান করুন - তাদের সাথে মর্যাদা এবং সম্মানের সাথে আচরণ করুন।

3. আপনার চেহারা যত্ন নিন - উপযুক্ত পোশাক এবং ভাল স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা.

4. সৎ হোন - মিথ্যা বলবেন না বা অন্যকে প্রতারিত করবেন না।

5. বড়দের প্রতি সম্মান দেখান - তাদের পরামর্শ এবং নির্দেশনা শুনুন।

6. অনুগত হোন - আপনার বন্ধু এবং পরিবারের পাশে দাঁড়ান।

7. দায়িত্বশীল হোন - আপনার ক্রিয়াকলাপ এবং তাদের পরিণতির মালিকানা নিন।

8. স্বনির্ভর হন - নিজের যত্ন নিতে শিখুন।

9. ক্ষমা করতে শিখুন - ক্ষোভ ধরে রাখা আপনাকে দীর্ঘমেয়াদে আঘাত করে।

10. নম্র হন - আপনার কৃতিত্ব নিয়ে বড়াই করবেন না বা গর্ব করবেন না।

11. ধৈর্য ধরুন - যারা অপেক্ষা করে তাদের কাছে ভাল জিনিস আসে।

12. ধর্ষক হবেন না - অন্যদের সাথে দয়া এবং সহানুভূতির সাথে আচরণ করুন।

13. একজন ভালো শ্রোতা হোন - অন্যরা কী বলছে তাতে মনোযোগ দিন।

14. একজন ভাল যোগাযোগকারী হোন - নিজেকে স্পষ্টভাবে এবং কার্যকরভাবে প্রকাশ করুন।

15. আত্মবিশ্বাসী হোন - নিজেকে এবং আপনার ক্ষমতায় বিশ্বাস করুন।

16. সততার সাথে কাজ করুন - সঠিক কাজটি করুন, এমনকি যখন কেউ দেখছে না।

17. শৃঙ্খলাবদ্ধ হোন - আত্ম-নিয়ন্ত্রণ রাখুন এবং আপনার লক্ষ্যগুলিতে মনোনিবেশ করুন।

18. কৃতজ্ঞতা দেখান - আপনার জীবনের মানুষ এবং জিনিসের প্রশংসা করুন।

19. খোলা মনের হোন - বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ এবং ধারণা বিবেচনা করুন।

20. একজন আজীবন শিক্ষানবীশ হোন - নিজেকে বৃদ্ধি এবং উন্নতি করা বন্ধ করবেন না...

কমফোর্ট প্রাইম রিয়েলটরদের অনুসরণ করুন।

সংগৃহীত।

এজন্যই তামিম বলেছিলো পৃথিবীটা কিন্তু গোল!🙂
11/01/2025

এজন্যই তামিম বলেছিলো পৃথিবীটা কিন্তু গোল!🙂

11/01/2025

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমক ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার জেরে ১০ জন বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্তের অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে একজন প্রশাসন, ৫ জন শিক্ষা, মৎস একজন, প্রাণী সম্পদ এবং বিসিএস সিভিল ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা রয়েছেন।

বরখাস্ত হওয়া বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তারা হলেন- গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা, ওএসডি অবস্থায় থাকা সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান সবুজ। শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষক অসীম চন্দ্র সরকার, তানভীর খান, মো. আনোয়ার হোসেন ফকির, মো. রফিকুল ইসলাম এবং শাহাদাত উল্লাহ। এছাড়া উপজেলা মৎস কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকেৌশলী মোহাম্মদ শাহ আরেফীন।

জানা গেছে, গত ১৭ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনাগুলো প্রকাশ্যে আসার পর বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার এবং ২৫ ক্যাডার কর্মকর্তারা প্রতিবাদ শুরু করেন। সচিবালয়েল মতো জায়গায় শোডাউন দেন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা। অন্যদিকে ২৫ ক্যাডারদের সংগঠন আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিসদের ব্যানারে নানা কর্মসূচি পালিত হয়।

প্রশাসন ও ২৫ ক্যাডারের কেউ কেউ জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধানসহ ঊর্ধ্বতনদের কঠোর সমালোচনা করেন। অনেকে নিজের মনের ক্ষোভ ফেসবুকে প্রকাশ করেন। এরপর এই কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হয়।

এ বিষয়ে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক ড. মুহম্মদ মফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পরিষদ মনে করে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার প্রত্যয় নিয়ে ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের আমলে মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও অধিকার ক্ষুণ্ন করায় পরিষদ তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে। জনবান্ধব সিভিল সার্ভিস গঠনসহ বর্তমান সরকার যেসব সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তা যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে সরকারকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে পরিষদ।’

সার্বিক বিষয়ে জানতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো: মোখলেস উর রহমানকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আলাপন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share