E-PRESS NEWS

E-PRESS NEWS "বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত" ই-প্রেস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর নিজস্ব প্রকাশনা রেজিঃ C-182699/22

‘ফ্যাসিবাদের জমানায় শিকারি সাংবাদিকতা’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য রাখছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
17/01/2025

‘ফ্যাসিবাদের জমানায় শিকারি সাংবাদিকতা’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য রাখছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খান।

‘ফ্যাসিবাদের জমানায় শিকারি সাংবাদিকতা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করছেন আ. আল মামুন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিক...
17/01/2025

‘ফ্যাসিবাদের জমানায় শিকারি সাংবাদিকতা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করছেন আ. আল মামুন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

15/01/2025
প্রিয় পাঠক, শুভানুধ্যায়ী ও সম্মানিত সাংবাদিকবৃন্দ,ইংরেজি নববর্ষ ২০২৫ উপলক্ষে আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অ...
01/01/2025

প্রিয় পাঠক, শুভানুধ্যায়ী ও সম্মানিত সাংবাদিকবৃন্দ,

ইংরেজি নববর্ষ ২০২৫ উপলক্ষে আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। নতুন বছর আমাদের সামনে নতুন সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ এবং অর্জনের পথ উন্মোচন করবে। ২০২৪ সালের অভিজ্ঞতা আমাদের শক্তিশালী করেছে এবং ২০২৫ সাল আমাদের আরও উন্নতি, সহযোগিতা ও সাফল্যের দিকে পরিচালিত করবে।

ই-প্রেস নিউজ, সাংবাদিকদের মুখপত্র হিসেবে, সবসময় বস্তুনিষ্ঠ, নিরপেক্ষ এবং সঠিক তথ্য পরিবেশন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি, সাংবাদিকতা সমাজের আয়না, এবং সত্যের প্রতি আমাদের অঙ্গীকার সমাজে সঠিক তথ্যের প্রবাহ নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

২০২৫ সালে আমাদের লক্ষ্য থাকবে গণমাধ্যমের নৈতিক মান বজায় রেখে আরও শক্তিশালী, প্রগতিশীল এবং সৃজনশীল সংবাদ পরিবেশন। আমরা সকলের সহযোগিতা ও সমর্থন কামনা করি, যাতে এই নতুন বছর আমাদের সবার জন্য সফলতা, শান্তি এবং সমৃদ্ধি বয়ে আনে।

ধন্যবাদান্তে,
সাংবাদিকদের মুখপত্র ই-প্রেস নিউজ
www.epressnews.net

"তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বিতরণ ও বাতিলের প্রক্রিয়ায় সরকারের স্বচ্ছতার অভাব এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা...
30/12/2024

"তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বিতরণ ও বাতিলের প্রক্রিয়ায় সরকারের স্বচ্ছতার অভাব এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ"

১. সাবেক সরকারের আমলে বিতরণ করা ৩০০০ প্রেস কার্ডঃ

তথ্য উপদেষ্টা সম্প্রতি জানিয়েছেন, সাবেক সরকারের আমলে ৩০০০ প্রেস কার্ড বিতরণ করা হয়েছিল, কিন্তু তাদের মধ্যে অনেকেই সাংবাদিক ছিলেন না। এ প্রশ্নটি ওঠে—যে প্রেস কার্ডগুলো শুধুমাত্র সাংবাদিকদের প্রদান করার কথা ছিল, সেগুলো কেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়েছে? শুধুমাত্র রাজনৈতিক লোকদের সুবিধা দিতে এই কার্ডগুলো বিতরণ করা হয়েছিল কি?

এটি সরকারের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার গুরুতর লঙ্ঘন, এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখা যেতে পারে। যখন একটি সরকার সাংবাদিকদের কাজকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে, তখন তা সরকারের আসল উদ্দেশ্যকে সন্দেহের মধ্যে ফেলে।

প্রস্তাবনা: সরকারের কাছে সরাসরি প্রশ্ন—যারা সাংবাদিক নন, তারা কীভাবে প্রেস কার্ড পেয়েছিলেন? তাদের তালিকা প্রকাশ করা হোক এবং জনগণকে জানানোর জন্য সরকারের উচিত সেই বিতরণ প্রক্রিয়ার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট প্রকাশ করা। সরকারের স্বচ্ছতা ও নৈতিকতা এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

২. ১৩২ জন সাংবাদিকের প্রেস কার্ড বাতিলঃ

বর্তমান সরকারের ১৩২ জন সাংবাদিকের প্রেস কার্ড বাতিলের সিদ্ধান্ত আরও গুরুতর প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের পেছনে কোনো স্বচ্ছতা ছিল না, এবং এর কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ সরকারের পক্ষ থেকে উপস্থাপন করা হয়নি। বিশেষত, এই সিদ্ধান্তের মাত্র কয়েকদিন আগে সচিবালয়ে আগুন কাণ্ড ঘটেছিল, যা স্পষ্টভাবে সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নকে প্রভাবিত করেছে।

অপর্যাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে সাংবাদিকদের প্রেস কার্ড বাতিল করার সিদ্ধান্ত দুর্বল ও অসুস্থ একটি পদক্ষেপ হিসেবে প্রতিভাত হচ্ছে। ১৩২ জন সাংবাদিকের কার্ড বাতিল করলেই কি সাংবাদিকতা সঠিকভাবে পরিচালিত হবে? যে কার্ডধারীরা প্রকৃত সাংবাদিক নয়, তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ কেন নেয়া হলো না?

এমন একটি পদক্ষেপ জনগণের চোখে সরকারের স্বচ্ছতা এবং গণমাধ্যমের প্রতি সম্মানজনক মনোভাবের অভাব হিসেবে দেখা যাচ্ছে। একপেশে সিদ্ধান্ত দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করার শামিল।

প্রস্তাবনা: সরকারের কাছে দাবি জানানো উচিত—এই ১৩২ জন সাংবাদিকের কার্ড বাতিলের পেছনে কী কারণ ছিল এবং কেন একই পদক্ষেপ অন্যান্য অসাংবাদিকদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয়নি? এই প্রশ্নের নির্দিষ্ট এবং যুক্তিসম্পন্ন উত্তর না পাওয়া পর্যন্ত, জনগণ এবং সাংবাদিকরা সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতিতে আস্থা রাখতে পারবেন না।

৩. অস্থায়ী প্রেস কার্ড বিতরণে সংগঠনের সাথে আলোচনা:

তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য অনুযায়ী, সাংবাদিকদের সংগঠনের সাথে আলোচনা করে অস্থায়ী প্রেস কার্ড বিতরণ করা হবে। তবে, কেন সাংবাদিকদের সংগঠনের সাথে আলোচনা করতে হবে? সরকারের কাছে কি সাংবাদিকদের সঠিক তালিকা নেই? যদি সরকারের কাছে সাংবাদিকদের তালিকা থাকে, তবে সংগঠনের মাধ্যমে কার্ড বিতরণ করা কেন জরুরি? এটি কি সরকারের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের ওপর রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ আরোপের অংশ?

সরকারের এই পদক্ষেপ সাংবাদিকদের স্বাধীনতার প্রতি এক ধরনের হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত বহন করছে। একটি সরকারের কর্তব্য হলো সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ সৃষ্টি করা, কিন্তু এখানে এর বিপরীত ঘটনা ঘটছে। সাংবাদিকদের সংগঠনের মাধ্যমে অস্থায়ী কার্ড বিতরণ সরকারের রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবে সাংবাদিকদের স্বাধীনতা ও পেশাদারিত্বের প্রতি অবমাননা হতে পারে।

প্রস্তাবনা: সরকারের প্রতি একটি কঠোর দাবি—তাদের কাছে যদি সাংবাদিকদের সঠিক তালিকা থাকে, তবে সংগঠনের সাথে আলোচনা করার কোনো প্রয়োজন নেই। জনগণের পক্ষে সরকারের উচিত, সাংবাদিকদের স্বাধীনতা এবং স্বচ্ছতার প্রতি অঙ্গীকার করা এবং রাজনৈতিক কৌশল ব্যবহারের মাধ্যমে কার্ড বিতরণ বন্ধ করা।

৪. সরকারের স্বচ্ছতার অভাব ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতাঃ

একটি সরকার যখন প্রেস কার্ড বিতরণ ও বাতিলকরণের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে স্বচ্ছতা বজায় রাখে না, তখন তা শুধু গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ করে না, বরং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। বর্তমান সরকারকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা এবং সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ প্রদান করতে হবে। যদি এই ধরনের পদক্ষেপগুলো অব্যাহত থাকে, তবে তা দেশের গণতন্ত্রের ভিতকেই নড়বড়ে করে ফেলবে।

প্রস্তাবনা: সরকারের প্রতি দৃঢ় আহ্বান—যত দ্রুত সম্ভব তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করুন এবং প্রেস কার্ড বিতরণ ও বাতিলের প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও ন্যায়সঙ্গত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। সাংবাদিকদের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন রেখে রাষ্ট্রের সকল স্তরের কার্যক্রম পরিচালিত হোক, যাতে জনগণের আস্থা ও সরকারের প্রতি সম্মান বজায় থাকে।

বাংলাদেশের গণমাধ্যম এবং গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ এখন সরকারের হাতে। সরকারের প্রতি কঠোর সমালোচনা করা হলেও, এটি দেশের স্বার্থে করা হচ্ছে। একদিকে সরকারের নৈতিক দায়বদ্ধতা, অন্যদিকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা—এই দুটি বিষয় সঠিকভাবে সমন্বয় না হলে, তা দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানে গুরুতর ক্ষতির কারণ হতে পারে। সরকারের উচিত, যত দ্রুত সম্ভব এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বজায় রেখে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া পুনরায় মূল্যায়ন করা।

"গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সত্যের পক্ষে অটল প্রতিশ্রুতি: সম্পাদক হিসেবে আমার সাহসী পথচলা"দীর্ঘ দুই দশক ধরে গণমাধ্যম পেশায় দ...
28/12/2024

"গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সত্যের পক্ষে অটল প্রতিশ্রুতি: সম্পাদক হিসেবে আমার সাহসী পথচলা"

দীর্ঘ দুই দশক ধরে গণমাধ্যম পেশায় দায়িত্ব পালন করে আসছি, আমি জানি যে সত্য প্রকাশের পথে একাধিক চ্যালেঞ্জ ও হুমকির সম্মুখীন হতে হয়। তবে, আমি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই— সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কাউকেই ভয় পাই না। আমার অন্তরে কোনো ভীতি নেই, কারণ আমি জানি, আমি যা করছি তা একমাত্র সত্যের পথে, ন্যায়ের পথে, যা কখনো আমাকে পিছিয়ে থাকতে দেবে না।

আমি জানি, সত্যের পথে চলতে গিয়ে আমাকে অত্যাচার, জুলুম, জেল, জরিমানা এমনকি মৃত্যুর সম্মুখীন হতে পারে। কিন্তু এইসব ভয়াবহতা আমাকে কখনো থামাতে পারবে না। আমি জানি, মৃত্যু পর্যন্ত আসতে পারে, কিন্তু তাও আমাকে ভয় দেখাতে পারবে না। এই পথ বেছে নেওয়ার পরিণতি যাই হোক, আমি সেই পরিণতি গ্রহণ করতে প্রস্তুত। সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়াতে হলে কখনো কখনো জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে হয়, এবং আমি কখনোই সেই পথ থেকে পিছু হটব না।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সঠিক তথ্যের পক্ষে আমার অঙ্গীকার কখনো নত হবে না। আমি জানি, এই যাত্রা কখনো সহজ হবে না। তবে, যতই বাধা আসুক, যতই চ্যালেঞ্জ সামনে থাকুক, আমি আমার দায়িত্ব পালনে অবিচল। সৃষ্টিকর্তার উপর আমার আস্থা আছে এবং আমি জানি, তিনি আমাকে সঠিক পথেই পরিচালিত করবেন।

আমার এই প্রতিশ্রুতি, আমার সাহস, এবং আমার দৃঢ়তা সমাজে সত্য ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠার জন্য এক অবিচলিত অঙ্গীকার। আমি বিশ্বাস করি, আমরা যদি সত্যের পথে অটল থাকি, তবে একদিন সমাজে আলোর প্রদীপ জ্বলবে, অন্যায়কে পরাস্ত করবে এবং একটি সুষ্ঠু ও ন্যায়ভিত্তিক পৃথিবী প্রতিষ্ঠিত হবে।

ততদিন পর্যন্ত, যতদিন বেঁচে থাকব, আমি এই পথ পরিক্রমায় অবিচল থাকব। আমি জানি, আমার এই যাত্রা কখনো থামবে না, কারণ সত্যের পথে সাহসী থাকা, ন্যায় প্রতিষ্ঠার পথে অবিচল থাকা—এটাই আমার শপথ, এটাই আমার জীবনের লক্ষ্য।

"সচিবালয়ে সাংবাদিকদের অস্থায়ী প্রবেশ পাস বাতিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ"বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সম্প্রতি নেয়া সিদ্ধান্ত, যা অনু...
28/12/2024

"সচিবালয়ে সাংবাদিকদের অস্থায়ী প্রবেশ পাস বাতিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ"

বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সম্প্রতি নেয়া সিদ্ধান্ত, যা অনুসারে সাংবাদিকদের অস্থায়ী প্রবেশ পাস বাতিল করা হয়েছে, তা শুধুমাত্র সংবাদকর্মীদের জন্য নয়, বরং পুরো জাতির জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর একটি ভয়াবহ আক্রমণ। সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে সরকার স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর অযৌক্তিক হস্তক্ষেপ করছে, যা গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকি।

সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য সাংবাদিকদের অস্থায়ী পাস বাতিল করার সিদ্ধান্ত, সরকারের কার্যক্রম এবং নীতির প্রতি জনগণের অবাধ নজরদারিকে বাধাগ্রস্ত করার স্পষ্ট চেষ্টা। এটি সংবাদ সংগ্রহের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ করছে, যা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক স্তম্ভ। সরকারের এই পদক্ষেপের মাধ্যমে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, তারা জনগণের দৃষ্টি থেকে তাদের কার্যক্রম আড়াল করতে চায়, এবং এতে জনগণের আস্থাহীনতা সৃষ্টি হতে পারে।

গণমাধ্যমের ভূমিকা হল সরকারের কার্যক্রম সুষ্ঠু, স্বচ্ছ এবং দায়বদ্ধ রাখতে কঠোর নজরদারি করা। এই ধরনের অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকতার অপরিহার্য মৌলিক অধিকারকে খর্ব করে। সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশের অধিকার কেড়ে নেওয়ার মাধ্যমে সরকার সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধা সৃষ্টি করছে এবং তাদের কাজকে অসম্ভব করে তুলছে। এটি শুধুমাত্র সাংবাদিকদের জন্য নয়, বরং দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য একটি ভয়ঙ্কর সংকেত, কারণ এখানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং নাগরিক অধিকার উভয়ের ওপর আক্রমণ করা হচ্ছে।

আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাই যে, তারা অবিলম্বে এই অবৈধ এবং অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করবে এবং সাংবাদিকদের জন্য সচিবালয়ে প্রবেশের পূর্ণ অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে। আমাদের দাবি স্পষ্ট — সাংবাদিকদের পেশাগত স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ না করে, জনগণের জানার অধিকার এবং তথ্যের মুক্ত প্রবাহ সুনিশ্চিত করুন।

এই ন্যায়সংগত দাবি আদায়ের জন্য আমরা সকল সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী এবং সমাজের সচেতন নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, যেন তারা একযোগে এই গণতন্ত্রবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। সাংবাদিকতা কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর হাতে বন্দি হওয়ার বিষয় নয়, এটি জনগণের অধিকার এবং আমাদের স্বাধীনতা।

সাংবাদিকদের মুখপত্র ই-প্রেস নিউজ
(তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪)

"সাংবাদিকতা ও রাজনীতির মধ্যে সঠিক সীমারেখা: রাজনৈতিক কর্মী সাংবাদিকদের প্রাধান্য ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকদের কোণঠাসা অবস্থা"ব...
26/12/2024

"সাংবাদিকতা ও রাজনীতির মধ্যে সঠিক সীমারেখা: রাজনৈতিক কর্মী সাংবাদিকদের প্রাধান্য ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকদের কোণঠাসা অবস্থা"

বর্তমান তথ্যপ্রবাহের যুগে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের ভূমিকা অপরিসীম। গণতন্ত্রের মূল স্তম্ভ হিসেবে সাংবাদিকতা জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ, নিরপেক্ষ এবং সঠিক তথ্য প্রদান করে, যার মাধ্যমে জনগণ স্বাধীনভাবে তাদের মতামত গঠন করতে সক্ষম হয়। তবে, যখন সাংবাদিকতা রাজনৈতিক প্রভাবের অধীনে চলে আসে, তখন তা জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি, ভুল ধারণা এবং অবিশ্বাস সৃষ্টি করতে পারে। এই পরিস্থিতি গণতন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক, কারণ জনগণ সঠিক তথ্য থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ে।

সাংবাদিকতার মৌলিক নৈতিকতাঃ

সাংবাদিকতার মূল লক্ষ্য হলো সত্য প্রকাশ এবং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা। সাংবাদিকতা কখনো কোনো দলীয় বা ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করা উচিত নয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো সমাজের প্রকৃত চিত্র উপস্থাপন করা, যাতে জনগণ তাদের জীবনযাত্রা, সিদ্ধান্ত এবং প্রয়োজনীয় বিষয়ে সঠিক ধারণা লাভ করতে পারে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, নিরপেক্ষতা এবং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা—এই তিনটি মূলনীতি সাংবাদিকতার মেরুদণ্ড।

যখন সাংবাদিকরা রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্ত থাকে, তারা নিরপেক্ষভাবে ঘটনার চিত্র তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু যখন সাংবাদিকতা রাজনৈতিক দলের স্বার্থে ব্যবহৃত হয়, তখন তা সাংবাদিকতার নৈতিকতা এবং জনগণের আস্থার সঙ্গে সরাসরি সাংঘর্ষিক হয়ে পড়ে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাংবাদিকতা ব্যবহৃত হলে জনগণ সঠিক তথ্য না পেয়ে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে, যার ফলে সমাজে বিভাজন এবং উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

রাজনীতি ও সাংবাদিকতার সম্পর্কঃ

রাজনীতি এবং সাংবাদিকতা দুটি পৃথক ক্ষেত্র হলেও, তাদের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। রাজনীতি হলো শাসনব্যবস্থা এবং নীতি নির্ধারণের একটি ক্ষেত্র, যা জনগণের কল্যাণকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনা করে। অন্যদিকে, সাংবাদিকতা জনগণের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছানোর মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরে, যা সরকারের সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণে সহায়তা করে। তবে, যখন এই দুটি ক্ষেত্র একে অপরের মধ্যে প্রবেশ করে, তখন তা একটি বিপজ্জনক মিশ্রণ তৈরি করতে পারে।

রাজনৈতিক নেতারা যদি সাংবাদিকতাকে জনগণের মনোভাব নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহার করেন, তবে তা জনগণের মধ্যে অবিশ্বাস এবং বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে। একইভাবে, যদি সাংবাদিকরা রাজনৈতিক দলের পক্ষ হয়ে কাজ শুরু করেন, তাহলে জনগণ তাদের প্রকাশিত তথ্যের ওপর সন্দেহ প্রকাশ করতে পারে, যা গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, কারণ সঠিক তথ্যের অভাবে জনগণ তাদের মতামত স্বাধীনভাবে গঠন করতে পারে না।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সুশাসনঃ

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা জনগণের মতামত প্রকাশের অধিকারসহ সম্পর্কিত। একটি সুষ্ঠু সমাজ গড়তে হলে গণমাধ্যমকে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ হতে হবে। রাজনৈতিক প্রভাব বা চাপ থেকে মুক্ত হয়ে সংবাদ প্রকাশ করা গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। যখন গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করে, তখন এটি সরকারের ভুল এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সক্ষম হয়, যা একটি সুশাসিত রাষ্ট্রের জন্য অপরিহার্য।

শিক্ষা ও সচেতনতা: আমাদের দায়িত্বঃ

সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব এবং নৈতিকতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের অবশ্যই সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে হবে এবং কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষ হয়ে কাজ করা উচিত নয়। এই ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। পাশাপাশি, রাজনৈতিক নেতাদেরও বুঝতে হবে যে গণমাধ্যমের মাধ্যমে তথ্য পরিবেশন কখনো নিজেদের স্বার্থে বা দলীয় প্রচারে ব্যবহার করা উচিত নয়। এটি শুধুমাত্র জনগণের কল্যাণে এবং সমাজের উন্নয়নে ব্যবহৃত হতে পারে।

সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সাংবাদিকদের নৈতিকতা রক্ষা, দুটি বিষয়ই গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখতে এবং সমাজে সঠিক তথ্যের প্রবাহ নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে। এই প্রক্রিয়ায় আমরা একটি সুস্থ, সুশাসিত এবং উন্নত সমাজ গড়ে তুলতে পারি, যেখানে গণমাধ্যমের প্রতি জনগণের আস্থা অটুট থাকবে।

যদি আমরা সাংবাদিকতা এবং রাজনীতির মধ্যে সঠিক সীমারেখা বজায় রাখি, তবে আমাদের গণতন্ত্র, সুশাসন এবং সমাজের কল্যাণ নিশ্চিত হবে। সাংবাদিকতা হোক সত্যের প্রতীক, এবং রাজনীতি হোক জনগণের সেবা—এই আদর্শে চললে, সমাজে বিভাজন এবং অবিশ্বাসের পরিবর্তে একটি সুষম, উন্নত এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।

বিজয় দিবসের ঐতিহাসিক স্মৃতিকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখার জন্য আজ রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন, যমুনায় একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে স্মা...
15/12/2024

বিজয় দিবসের ঐতিহাসিক স্মৃতিকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখার জন্য আজ রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন, যমুনায় একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম, ডাটাকার্ড ও বিশেষ সিলমোহর উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই অনুিষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

10/12/2024

হবিগঞ্জের মাধবপুরে বরেন্য সাংবাদিক মরহুম শামসুর রহমানের বাড়ির উপর এলজিইডি রাস্তার বিপদজ্জনক ২টি মরা আকাশমনি গ...

বাংলাদেশ বিশ্বে গণহত্যা বিচার নিয়ে উদাহরণ স্থাপন করতে চায় - নাহিদ ইসলামঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ই-প্রেস নিউজ ডেস্...
10/12/2024

বাংলাদেশ বিশ্বে গণহত্যা বিচার নিয়ে উদাহরণ স্থাপন করতে চায় - নাহিদ ইসলাম

ঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

ই-প্রেস নিউজ ডেস্কঃ
বাংলাদেশে জুলাই আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যা একটি অকল্পনীয় ঘটনা। দেশের প্রতিটি নাগরিকই এই নৃশংসতার জন্য বিচার দাবি করছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এই গণহত্যার বিচার স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে নিশ্চিত করতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গণহত্যা বিচার নিয়ে একটি যুগান্তকারী উদাহরণ স্থাপন করতে চায়।

আজ সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক আইনজীবী ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে এক বৈঠকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলাম এসব কথা বলেন।

বৈঠকের শুরুতে প্রতিনিধিদলকে "জুলাই অনির্বাণ" শিরোনামের একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়, যা জুলাই আন্দোলন এবং এর পরবর্তী পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।

মাননীয় উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলাম, বলেন "জুলাই আন্দোলনের পর ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী হাসিনা দেশ ত্যাগ করেন। তিন দিন দেশ পরিচালনার অভাবে, বহু ফ্যাসিস্ট সমর্থক পালানোর সুযোগ পেয়েছিল।" তিনি আরও জানান, গণহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে এবং বিভিন্ন প্রমাণ সংগ্রহের কাজ প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

প্রতিনিধিদল যখন বিচার প্রক্রিয়া সম্পর্কে সময়সীমা এবং পদ্ধতি জানতে চায়, তখন উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলাম বলেন, "আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল যত দ্রুত সম্ভব এই গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করবে। বিচার প্রক্রিয়া হবে স্বচ্ছ এবং আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী। এটি প্রতিশোধমূলক বিচার হবে না, কারণ ন্যায়বিচার মানে হলো ন্যায় ও সমান অধিকার, যা সব পক্ষের জন্য সমান।" তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশের সব বিরোধী দল এককাট্টা হয়ে এই বিচার প্রক্রিয়াকে সমর্থন করছে এবং দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আশা করা হচ্ছে।"

তিনি আরও বলেন, "এই বিচার শুধু বাংলাদেশের গণহত্যার শিকার মানুষের জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করবে না, বরং বিশ্বের মানবতা বিরোধী অপরাধের পরিণতি সম্পর্কে একটি শক্তিশালী বার্তা পৌঁছাবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গভীরভাবে এই প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করছে, এবং আমাদের সরকার এই বিষয়ে অত্যন্ত সিরিয়াস।"

প্রতিনিধিরা গণহত্যার জন্য দায়ীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে নৈতিক সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে। তারা নিশ্চিত করেছে যে, তারা বিচার প্রক্রিয়া সহায়তা করতে প্রস্তুত।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা, আইসিটি নীতি উপদেষ্টা ফয়েজ আহমদ তাইয়েব, তুর্কি পার্লামেন্টের প্রাক্তন সদস্য, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন, এবং বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটররা।

এছাড়া, আন্তর্জাতিক আইনজীবী ইউনিয়ন বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে আইনজীবী, শিক্ষাবিদ ও প্রসিকিউটরদের নিয়ে কাজ করছে এবং বাংলাদেশি আইনজীবীরাও তাদের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন।

প্রিয় সাংবাদিকগণ,আমরা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ই-প্রেস নিউজ এর ওয়েবসাইট (www.epressnews.net) এখন পুরোপুরি চালু এবং নিয়ম...
08/12/2024

প্রিয় সাংবাদিকগণ,

আমরা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ই-প্রেস নিউজ এর ওয়েবসাইট (www.epressnews.net) এখন পুরোপুরি চালু এবং নিয়মিতভাবে সর্বশেষ খবরের আপডেট দেওয়া হচ্ছে। এই ওয়েবসাইটটি আমাদের পাঠকদের দ্রুত, নির্ভুল এবং সর্বশেষ তথ্য পৌঁছানোর জন্য একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।

এখন থেকে, আমাদের সকল প্রতিনিধিদের প্রতি অনুরোধ জানানো হচ্ছে যে, তারা যেন তাদের এলাকার সর্বশেষ খবর আমাদের কাছে দ্রুত পাঠান। আপনার দ্রুততা এবং সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা আরও ত্বরিত এবং সঠিকভাবে সংবাদ আপডেট করতে পারব, যা আমাদের পাঠকদের জন্য আরও কার্যকর হবে।

আমাদের একত্রিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা পাঠকদের কাছে সর্বোত্তম সংবাদ সেবা পৌঁছাতে সক্ষম হবো।

ধন্যবাদান্তে,
সম্পাদক ও প্রকাশক
সাংবাদিকদের মুখপত্র ই-প্রেস নিউজ।

03/12/2024

ক্যামেরার পেছনের খরব, খবরের আড়ালের খবর, তথ্য সংগ্রহে বাঁধা, ঝুঁকিপূর্ণতা, তথ্য সংগ্রহের কৌশল,গণমাধ্যম কর্মীদের ঝুঁকিপূর্ণ জীবন গল্প, সত্য উদঘাটনে, খবর তৈরীতে ও প্রচারে বিভিন্ন জটিলতা এবং ব্যক্তি জীবনে এর প্রভাব সহ গণমাধ্যম কর্মীদের জীবনের নানান দিক তুলে ধরার দায়িত্ব নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিকদের মুখপত্র ই-প্রেস নিউজ, যা সরাসরি সাংবাদিকদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত।

সাংবাদিকদের মুখপত্র ই-প্রেস নিউজ এ দেশব্যাপী জেলা, উপজেলায় স্মার্ট প্রতিনিধি সংগ্রহ চলছে। আগ্রহীদের অবশ্যই অনুমোদিত পত্রিকা / মিডিয়া প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকতে হবে। একমাত্র পরিশ্রমী ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকরাই আবেদন করবেন, অন্যথায় প্রয়োজন নেই।

আগ্রহী প্রার্থীকে নিম্নে প্রদত্ত লিংকে আবেদন করতে হবে এবং সকল কাগজপত্র মেইলে পাঠিয়ে দিতে হবে।

বিঃদ্রঃ শুধুমাত্র পেশাদারী সাংবাদিকগণ আবেদন করতে পারবেন।ই-প্রেস নিউজ নতুন সাংবাদিক তৈরি করেনা।

নির্বাচিত প্রতিনিধিদের জন্য থাকছে সর্বোচ্চ প্রযুক্তি সম্পন্ন স্মার্ট আইডি কার্ড ।

বিস্তারিত জানতেঃ-
মোবাইলঃ-০১৭১৮-৬৮২৭৪৭
হোয়াটসঅ্যাপঃ-০১৫১৬-১৩৫৩৩১
হেল্প লাইনঃ-০৯৬৯৬৬১৩০৮৮
ইমেইলঃ [email protected]
ওয়েবসাইটঃ www.epressnews.net

E-press news is not like other media/newspapers. E-Press News is a Media Organization of Journalists.
নিবন্ধন লিংকঃ-
https://forms.gle/9TMiinBUazSMpGJW8

বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি জনাব এ কে এম আব্...
03/12/2024

বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি জনাব এ কে এম আব্দুল হাকিমকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। তিনি গত ০১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান পদে যোগদান করেছেন। এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকালে তার সাফল্য ও উৎকর্ষ কামনা করছি।

পিআইবি'র চাকরি থেকে অবসরে যাওয়া উপলক্ষ্যে পরিচালক, গবেষণা ও তথ্য সংরক্ষণ (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. কামরুল হক এবং সহযোগী সম্প...
03/12/2024

পিআইবি'র চাকরি থেকে অবসরে যাওয়া উপলক্ষ্যে পরিচালক, গবেষণা ও তথ্য সংরক্ষণ (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. কামরুল হক এবং সহযোগী সম্পাদক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) জনাব মো. মিজানুর রহমানকে পিআইবি'র পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়েছে।

১১ সদস্যবিশিষ্ট গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠন"সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে ১১ সদস্যবিশিষ্ট ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গ...
18/11/2024

১১ সদস্যবিশিষ্ট গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠন"

সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে ১১ সদস্যবিশিষ্ট ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠন করেছে সরকার। শিগগিরই এ নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। আজ সোমবার (১৮ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়েছে। সেখান বলা হয়েছে, গণমাধ্যমকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও বস্তুনিষ্ঠ করতে প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাব করার লক্ষ্যে ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টার অনুশাসন রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার অনুশাসন অনুযায়ী ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা যেতে পারে।

কমিশনের সদস্য হিসেবে থাকছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরীন, দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের প্রতিনিধি শামসুল হক জাহিদ, নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) সচিব আখতার হোসেন খান, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন ওনার্সের (অ্যাটকো) প্রতিনিধি, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ, মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক সাংবাদিক জিমি আমির, দ্য ডেইলি স্টারের বগুড়া প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের উপসম্পাদক টিটু দত্ত গুপ্ত এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আবদুল্লাহ আল মামুন।

এই কমিশন অবিলম্বে তার কার্যক্রম শুরু করবে এবং সংশ্লিষ্ট সবার মতামত বিবেচনা করে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন দেবে।

কমিশনের প্রধান ও সদস্যরা সরকার নির্ধারিত সরকারি পদমর্যাদা, বেতন, সম্মানী ও সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে তাদের কেউ অবৈতনিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে চাইলে বা সুযোগ-সুবিধা নিতে না চাইলে তা প্রধান উপদেষ্টা অনুমোদন করতে পারবেন। এই কমিশন প্রয়োজনে উপযুক্ত ব্যক্তিকে কমিশনের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এই কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।

গণমাধ্যমের ওপর সরকারের কোনো চাপ নেই বলে জানান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম...
12/11/2024

গণমাধ্যমের ওপর সরকারের কোনো চাপ নেই বলে জানান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম...

Address

Dhaka
1207

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801712300787

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when E-PRESS NEWS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to E-PRESS NEWS:

Share