13/02/2024
আর কিছুখনের অপেক্ষা! 😌
মা আসছেন! 🦢🌸🪕
জয় মা সরস্বতী 🙏💙
"Rᴀᴅʜᴇ"🌻
" Kʀɪsʜɴᴀ"🦚
আর কিছুখনের অপেক্ষা! 😌
মা আসছেন! 🦢🌸🪕
জয় মা সরস্বতী 🙏💙
মা সরস্বতী আসছেন!🦢☺🙏
আগামী
১লা ফাল্গুন, ১৪৩০ বঙ্গব্দ / ১৪ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ইং
বুধবার বিদ্যার দেবী শ্রী শ্রী সরস্বতী দেবীর পূজা ।। 🌼🌸
জয় মা সরস্বতী ❤️🙏
পৌষ সংক্রান্তির শুভেচ্ছা সবাইকে! 🤗
নতুন বছরে সবাইকে কৃষ্ণময় শুভেচ্ছা!🌸💗
সবাইকে শুভ দীপাবলীর প্রীতি ও শুভেচ্ছা।
#কালীপূজা🙏
#শুভদীপাবলি✨
✨
শ্যামা মা আসছেন! ❤️
মা আসছেন! ❤️🌻
মহালয়া!🌸🕉❤️
আমি গর্বিত হিন্দু! মন্দিরে যেতে চাই' ভারতে পা দিয়েই জানালেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী,,,
এর শীর্ষ সম্মেলনে দিল্লীতে এসে অক্ষরধাম মন্দিরে গেলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক এবং ওনার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তি। 🙏
জয় হোক সনাতনের। 🚩🚩
গীতাকে অক্সিজেনের মতো গ্রহণ করলে 🍃
পাপ গুলো কার্বন ডাই-অক্সাইড
এর মতো বেরিয়ে যাবে। 📖❤️
Hare Krishna🙏♥️
রাধাকৃষ্ণ ❤️🌼!
They say love, i say Radha Krishna 🌻🙏❤️🩹
🌸🌼ভাইফোঁটা 🌼🌸
"ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা, যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা। যমুনা দেয় যমকে ফোঁটা, আমি দিই আমার ভাইকে ফোঁটা॥👫
অটুট থাকুক বাংলার সমস্ত ভাই বোনেদের সম্পর্ক💙❤️
#ভাইফোঁটা হিন্দুদের একটি উৎসব। এই উৎসবের পোষাকি নাম ভ্রাতৃদ্বিতীয়া অনুষ্ঠান। কার্তিক মাসের শুক্লাদ্বিতীয়া তিথিতে (কালীপূজার দুই দিন পরে) এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
বাঙালি হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী, এই উৎসব কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের ২য় দিনে উদযাপিত হয়। মাঝেমধ্যে এটি শুক্লপক্ষের ১ম দিনেও উদযাপিত হয়ে থাকে। উত্তর ভারতে এই উৎসব #ভাইদুজ নামেও পরিচিত। সেখানে ভ্রাতৃদ্বিতীয়া পাঁচ-দিনব্যাপী দীপাবলি উৎসবের শেষদিন। আবার, মহারাষ্ট্র, গোয়া ও কর্ণাটকে ভাইফোঁটাকে বলে #ভাইবিজ।
নেপালে ও পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলে এই উৎসব পরিচিত #ভাইটিকা নামে।
সেখানে বিজয়াদশমীর পর এটিই সবচেয়ে বড় উৎসব। এই উৎসবের আরও একটি নাম হল #যমদ্বিতীয়া। কথিত আছে, এই দিন মৃত্যুর দেবতা যম তার বোন যমুনার হাতে ফোঁটা নিয়েছিলেন। অন্য মতে, নরকাসুর নামে এক দৈত্যকে বধ করার পর যখন #কৃষ্ণ তার বোন সুভদ্রার কাছে আসেন, তখন সুভদ্রা তার কপালে ফোঁটা দিয়ে তাকে মিষ্টি খেতে দেন। সেই থেকে #ভাইফোঁটা উৎসবের প্রচলন হয়।
অযোধ্যায় দীপাবলি উদযাপন 🎊🎉🎊
২০ লক্ষ প্রদীপে সেজে উঠলো মর্যাদাপুরুষোত্তম শ্রীরামচন্দ্রের অযোধ্যা সরযূ নদীর তীর 😊😊
অপূর্ব দৃশ্য 🧡
শুভ দীপাবলি 🙏❤
রামচরিত মানস অনুযায়ী অাজকের এই তিথিতে শ্রী রাম লংকা জয় করে ফিরেন। তারই আনন্দে অযোধ্যার সরযূ নদীর কিনারে ২০ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত করা হয়েছে, যা গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ডে স্থান পেয়েছে 😊
মহাভারত শুধুই মহাকাব্য নয়, বরং জীবনের চলার পথে শিক্ষার পাঠ। বেদব্যাস রচিত মহাভারতে রয়েছে ১,০০,০০০ লক্ষেরও বেশি শ্লোক। শুধুই যুদ্ধের বর্ণনা নেই, বরং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে, তাও বলা হয়েছে মহাভারতে। মহাভারতের উপদেশ মেনে চললে কখনও জীবনে অবসাদে ভুগবেন না।
এসো মা লক্ষ্মী বসো ঘরে! 💖🙏
শ্রী শ্রী কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা। 🌸💜
দেবী পক্ষের আজ পঞ্চম দিন! ❤️☺️
🌸🌼 শুভ পঞ্চমী 🌼🌸।
এক মিনিটে সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি লাভের উপায়, প্রবক্তা ইসকন প্রতিষ্টা ও আচার্য স্বামী শ্রীল প্রভুপাদ।❤️
আপনার হৃদয় কে সবসময় পরিষ্কার রাখুন😊
–না জানি কবে ইশ্বরের সাথে দেখা হয়ে যায়! 🙏🌻
শুভ রথযাত্রা ২০২২ 🌿🌸💙
সকলকে জানাই রথযাত্রা'র প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন 🌿💙
Jai Shri Krishna ❤️🙏
হরে কৃষ্ণ
রথের রশি স্পর্শে কি ফল হয়❓
রথের রশির নাম বাসুকি!
জগন্নাথদেবের রথের রশি একটি বার স্পর্শ করার জন্য আকুল হয়ে পড়েন ভক্তরা। পুরী, কলকাতার রথ কিংবা বিশ্বব্যাপী ইসকনের রথ ---সর্বত্রই রথের রশি ছুঁয়ে দেখার জন্য মানুষের ভীড় উন্মাদনা লক্ষ্য করা যায়। আসলে ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, জগন্নাথদেবের রথের রশি স্পর্শ করলে পুনর্জন্মের কষ্ট সহ্য করতে হয় না।
এক সময় পুুরীর রথযাত্রায় জগন্নাথদেবের রশি ছুঁয়ে সেই রথের চাকার তলায় আত্মঘাতী হত
কোনো কোনও ভক্ত।
কেন এই অদ্ভুত মৃৃত্যুবরণ? মানুষের বিশ্বাস শ্রীপুরুষোত্তমের চাকার নীচে প্রাণ বিসর্জন দিতে পারলে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত হয়ে স্বর্গারোহণ নিশ্চিত করা যায়।
শ্রীচৈতন্যদেবের অন্যতম প্রিয় শিষ্য সনাতন গোস্বামী অসুস্থতার কারণে একবার রথযাত্রার দিন জগন্নাথদেবের চলন্ত চাকার তলে প্রাণ বিসর্জন দিতে চেয়েছিলেন। তখন মহাপ্রভুই তাঁকে বলেন, সনাতন, এরকম দেহ ত্যাগে যদি কৃৃষ্ণকে পাওয়া যেত তাহলে এক মূহুর্তের মধ্যে আমিও আমার লক্ষ জন্ম তাঁর শ্রীচরণে সমর্পন করতাম। কিন্তু দেহত্যাগে কৃৃষ্ণকে পাওয়া যায় না। এরকম দেহত্যাগ হচ্ছে তমোগুণ। তমোগুণে কৃৃষ্ণকে পাওয়া যাবে না। ভক্তি ছাড়া, ভজন ছাড়া তাঁকে পাওয়ার উপায় নেই।
ইন্দ্রনীলময় পুুরাণের মতে, জগন্নাথের রথের রশি সামান্য স্পর্শ করলেও পুনর্জন্ম হয় না। ' পুনর্জন্ম ন ভূঞতে।' শ্রীজগন্নাথের বামন অবতার রথে। সেই রথ দর্শন করার পর একটু টানতে পারলেই পুনর্জন্ম হয় না সূতসংহিতায় রয়েছে -- ' রথে তু বামনাং দৃৃষ্টা, পুনর্জন্ম ন বিদতে। অতএব ধার্মিক সনাতনী বিশ্বাস করেন যে, রথের রশি ছোঁয়ার থেকে বড় পূর্ণ আর কিছুতে হয় না।'
রথযাত্রা নিয়ে কপিল সংহিতায় আছে-- গুন্ডিচাখ্যং মহাযাত্রা যে পশ্যন্তি মুদনিতাঃ সর্বপাপ বিনির্মুক্তা তে যান্তি ভুবন মম।' অর্থাৎ জগন্নাথদেব বলছেন, গুন্ডিচা মহাযাত্রায় যে ব্যক্তি আমাকে দর্শন করবে সে কালক্রমে সব পাপ থেকে মুক্ত হয়ে আমার ভুুবনে যাবে।
রথের রশি ছুঁয়ে রথ টানা শুধু নয়, বেশীর ভাগ মানূষ রথের রশি যতটুকু পারে ছিঁড়েও নেয়। টুকরো টুকরো রথের রশির সুতো মাদুলি করে ছোট ছেলে-মেয়েদের হাতে ও গলায় পরিয়ে দেয়। বড়রাও পরেন। মানুষের বিশ্বাস এই মাদুলি সমস্ত বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করবে। অসুখ- বিসুখ হলেও তাড়তাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠবে, অনেকেই রাতে দুঃস্বপ্ন দেখে। ঘুমের ঘোরে চেঁচিয়ে ওঠে। এরকম কারও মাথায় রশির টুকরো অংশ ছুঁইয়ে দিলে কিংবা তার বালিশের নীচে রেখে ঘুমোলে দুঃস্বপ্ন আসে না। স্কন্দপুরাণ, বামদেব সংহিতার প্রসঙ্গ টেনে বলা যায় যে, জগন্নাথদেবের রথের রড়ি ধরে টানতে পারলে অশ্বমেধ যজ্ঞের ফল লাভ হয়।
রথ বা উল্টোরথে দেখা যায় ছোট-ছেলেমেয়েরা খেলনা রথ টানে,পথচলতি বয়স্ক লোকেরাও সেই রথের রশি একবার স্পর্শ করে। আসলে মানুষের বিশ্বাসটাই বড় কথা।
জয় জগন্নাথ।
𝐏𝐫𝐨𝐮𝐝 𝐓𝐨 𝐁𝐞 𝐇𝐢𝐧𝐝𝐮 ✊🚩
𝐉𝐚𝐢 𝐒𝐡𝐫𝐞𝐞 𝐊𝐫𝐢𝐬𝐡𝐧𝐚 ❤️
Heart Touching Kirtan!😌🥀
Jahnavi Harrison❤️
LIVE at The Shaw Theatre London😳
"জয় বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর জয় "
সুপ্রভাত..
ওঁ ভগবতে শ্রী শ্রী লোকনাথায় নমো নমঃ
আজ ১৯ জ্যৈষঠ শ্রী শ্রী লোকনাথ বাবার ১৩২তম
তিরধান দিবস।
--------------------------------------------------------------------
শ্রী শ্রী বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী অনেক অলৌকিক ঘটনার মধ্যে দিয়ে তিনি সাধারন্যের আত্মপ্রকাশ করেন।
১৯৮০ খ্রিস্টবাদের ( ১২৯৭ বঙ্গাব্দে ) ১৯ শে জ্যৈষঠ ১৬০ বছরের পুরাতন মানবদেহ পরিত্যাগ করেন ।
লোকনাথ বাবা দেহাবসানের অন্তিম মুহুর্তে যা বলে গেছেন------------------------------------------------
ওরে তোরা চিন্তায় এত কাতর হচ্ছিস কেন ?
আমি কি মরে যাব ?
কেবল আমার জীর্ন দেহটা পাত হবে ।
আমি যেমন আছি, ছিলাম তোদের কাছে ঠিক তেমনই থাকবো । আমার মৃত্যু নেই ।
ভক্তি আর বিস্বাস নিয়ে আমাকে একটু আদর করে ডাকলেই দেখবি তোদের কত কাছটিতে আছি । এখন তোদের কথা শুনছি ।
কৃপা করছি তখন ও শুনব, দেখিস ডাকলেই কৃপা পাবি। একথা মিথ্যা হবে না ।
আরে আমি যাইব বা কোথায় ?
সর্বভূতের অস্তিত্বে যে আমিই বিরাজ করছি ।
তোরা আত্মনিষ্ঠ হয়ে ভক্তিকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে চল। তোদের বাঁধা দেবে কে ?
তোরা যে আমারই সন্তান ।
আমার সন্তানের উপর কারো শাসন চলবে না ।
আমি উপদেশ করছি না এ আমার আদেশ স্থল ।
তোরা আমায় ছাড়া নস, এই ভাবটি ভূলিস না....
আমি তোদের মধ্যেই আছি, তোদের মধ্যেই থাকবো। আমি নিত্য। আমি অবিনাশী ।
Kedarnath 🌸❤️
Shree Krishna 🌸🙏❤️
❤️🥰
হরে কৃষ্ণ 💐🙏💐
#একটু_পরিবর্তন_হওয়া_দরকার
একজন মুসলিম ছেলে নামাজ পড়লে
, অন্য মুসলিমরা তাকে নিয়ে গর্ব করে
, সন্মান করে ।
আর একজন হিন্দু ছেলে হরিনাম করলে,
গ্রন্থ পাঠ করলে, ধর্মীয় আলোচনা
করলে তাকে বলে
সে ইসকন, ভুতের মুখে রাম নাম,, অতি ভক্তি চোরের লক্ষন ।
এটাই আমাদের বর্তমানে সনাতনী হিন্দু সমাজ ।
সব বিষয় নিয়ে লজিক আর ফান
করা থেকে বিরত থাকুন।
ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি🙏
তাদের শুভ জ্ঞানের উদয় হোক ,,।🙏
হরে কৃষ্ণ
ঔঁ সনাতন আমার ধর্ম
যাদবশ্রেষ্ঠ্য বাসুদেব শ্রীকৃষ্ণ
Dhaka
Be the first to know and let us send you an email when Krishna Devotion posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Krishna Devotion: