12/10/2018
পাদের রচনা :-🤗🤗🤗
পাকস্থলীতে লুকিয়ে থাকা বায়ু
যে বিশেষ প্রক্রিয়ায় পায়ুপথ হতে
নির্গত হয়, তাকে পাদ বলে।
পাদ হচ্ছে, মানবজাতির জন্য অতিব
জরুরী একটি পন্থা..
পৃথিবীতে সভ্যতার ইতিহাসে এমন
কোনো বাপের ব্যাটা কিংবা বেটি
এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায় নি যে পাদ দেয় না!!!
পাদ সবাই-ই দেয়...
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম, থেকে শুরু
করে, রাণী এলিজাবেথ, বিখ্যাত নায়িকা
এমা ওয়াটসন, কিংবা সালমা হায়েক,
নায়ক ব্রাড পিট থেকে এঞ্জেলিনা জোলি,----
সবাই- ই!!!
বিশেষজ্ঞদের মতে পাদ সাধারণ চার প্রকার।
যথাঃ ১. ঠাস পাদ,
২. ফুস পাদ,
৩.কুইয়া পাদ ও
৪.ঝোল পাদ
#১ ঠাস পাদঃ যে পাদ মানুষের আবেগ নিয়ে খেলা
করে, সেটাই হচ্ছে ঠাস পাদ। এসব পাদগুলো
সাধারণত হরেক রকমের মন মাতানো সুরের সাথে
নিজেদের আগমন ঘটায়।
শব্দ দূষণের অভিযোগ পাওয়া গেলেও এই পাদ
বেশিরভাগ সময়ই
মানুষকে বিনোদিত করে।
#২ ফুস পাদঃ যে পাদ নিজেকে মুক্ত
করার জন্য পায়ু পথের কাছাকাছি এসে আকুপাকু
করে শব্দ ছারা বের হয় তাকে ফুস পাদ বলে।
এসব পাদের কোনো অস্তিত্ব নেই।
ঘ্রাণ শুকে এদের অস্তিত্ব অনুভব করা যায়।
এধরনের পাদগুলো সাধারণত পরিবেশ
দুষণ করে থাকে।
#৩ কুইয়া পাদঃ এটার অপর নাম
চুরাপাদ। এটা লম্বা সময় ধরে পায়খানা আটকে
রাখার পরের পাদ।
হিরোশিমার বোমার চাইতে ভয়ংকর এই পাদ।
মানুষের ভীড়ে এটা দিয়ে ধরা খেলে খুনের মামলার
আসামী হয়ে
যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা।
#৪ ঝোল পাদঃ ডায়রিয়ার সময় এই
পাদ হয়। চলাফিরার মূহুর্তে দেয়া একটু ঝুকিপূর্ণ।
যেকোনো সময়ে হলুদ ঝোলে প্যান্ট মাখামাখি হয়ে
যেতে পারে।
এর শব্দ সাধারণত 'ফেড়ফেড়' বা 'ভ্যাড়ভ্যাড়'।
মানব জীবনে পাদের গুরুত্ব অপরিসীম।😂😁😀🤗 #বাংলার_বদমাইশ