Source বাংলা

Source বাংলা Welcome to source Bangla. Islamic contents that's can change everything.
(4)

22/04/2024

Edited credit: Interior dot
Voice credit : Internet

মুদি দোকানে ডিম কিনতে গিয়েছি। পাশে এক লোক বাচ্চা নিয়ে দোকানে এসেছে। লোকটা সম্ভবত শ্রমিক বা রিকশাচালক। শুকনা। কন্ঠার হাড্...
12/04/2024

মুদি দোকানে ডিম কিনতে গিয়েছি। পাশে এক লোক বাচ্চা নিয়ে দোকানে এসেছে। লোকটা সম্ভবত শ্রমিক বা রিকশাচালক। শুকনা। কন্ঠার হাড্ডি বের হয়ে গেছে। অভাব অনটন তাকে কেমন জীর্ণশীর্ণ করে দিয়েছে।

তার বাচ্চাটারও একই অবস্থা। লোকটা ২৫০ গ্রাম তেল আর লবন কিনতে এসেছে। বাচ্চাটা জুলজুল চোখে লজেন্সের বয়ামের দিকে তাকিয়ে আছে। বেচারা চাইতে সাহস পাচ্ছে না। ওর বাবা সেটা বুঝতে পেরেছে। কিন্তু দারিদ্র্য মাঝেমাঝে চোখে নির্লজ্জ টিনের চশমা পড়িয়ে দেয়। সেই কথিত "চশমার" আড়ালে ছেলের মায়াভরা মুখটা দেখে ভালোবাসায় ভেজা গলায় বাবাটা বললো, "কিছু নিবি?"

ছেলেটা লাজুক ভাবে কথা না বলে আঙ্গুল তুলে দেখালো। বাবা হেসে লজেন্সের বয়ামের কৌটা খুলে দুইটা লজেন্স বের করে ছেলেকে খুব আদর করে বলো, "তিনের ঘরের নামতাটা বল তো বাবা"।

বলেই লোকটা আড়চোখে সবার দিকে হালকা তাকালো। তার সেই দৃষ্টিতে কেমন একটা চাপা উত্তেজনা। যদি না পারে? সবাই তো তাকিয়ে আছে!

ডিমের পুটুলি হাতে নিয়ে আমিও তাকিয়ে আছি ছেলেটার দিকে।

দোকানদারও সরু চোখে তাকিয়ে আছে। এই পিচ্চি পোলা! নাক দিয়ে সিকনি ঝরছে, সে বলবে তিনের ঘরের নামতা! এই কঙ্কালসার ছেলে তিনে তিনে কত হয় সেটাই তো জানে না!

ছেলের হাতে লজেন্স। সে লজেন্স দুইটা এহাত-ওহাত করছে। বাবার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। বাবার চোখের দিকে তাকিয়ে স্পোর্টস কারের গতিতে সে বলতে শুরু করলো,

"তিন এক্কে তিন, তিন দুগুনি ছয়, তিন তিরিক্কে নয়, তিন চারে বারো...."

কেমন টেনেটেনে গানের তালে মাথা নেড়েনেড়ে সে বলে যাচ্ছে। বাবার চোখে যেন নামতার পাতাটা সেঁটে আছে, ও শুধু দেখে দেখে পড়ে যাচ্ছে।

নামতা শেষ হলো ত্রিশ কি চল্লিশ সেকেন্ডে। শেষ করে সে একটা লজেন্স মুখে পুড়লো। মুখ ঝলমল করে বাবাকে বললো, "বাবা, চারের নামতাও জানি। বলব?"

সেই জীর্ণ লোকটা, হয়তো প্রতিদিন ঠিক মতো পয়সা পায় না। পাঁচটাকা বেশী রিকশা ভাড়া চাইলে দুইচারটা গালি খায়, মহাজনের গুঁতা খায়।

সেই গাল ভাঙ্গা কুঁজো হয়ে যাওয়া লোকটা প্রতিদিনই হেরে যায়। সমাজের কাছে, সংসারের কাছে, পিতৃত্বের কাছে।

আজ সে হারেনি। আজ তার অনেক বেশি আনন্দ। সবার সামনে ছেলে তার মুখ উজ্জ্বল করেছে। এবার সে আড়চোখে না, পূর্ণ দৃষ্টিতে আমাদের সবার দিকে তাকালো। তার চোখে গর্বের অশ্রু, আনন্দাশ্রু।

যে লোক শুধু পরাজিতই হয়, আমাদের চোখে, আসলে সে পরাজিত না। সে আসলে অনেক বড় যোদ্ধা। আমাদের চেয়ে অনেক সাহসী। আমরা তো যুদ্ধের আগে নানান পরিকল্পনা করি, কত ফন্দিফিকির, কাকে নিচে নামিয়ে কাকে মাড়িয়ে আমরা উপরে উঠবো।

কিন্তু এই লোকগুলো কাউকে মাড়িয়ে উপরে উঠতে চায় না, নিশ্চিত পরাজয় জেনেও প্রাণপণ যুদ্ধ করে যায়।

যে সিঁড়ি বেয়ে আমরা তড়তড়িয়ে উপরে উঠে যাই, আমরা কি জানি তাদের কাঁধের উপরই সেই সিঁড়ি চাপানো!

লোকটা আজ সাহস পেয়েছে। তিনের ঘরের নামতাটা শুধু নামতা নয়, একটা সাহস, একজন বাবার শক্ত একটা কাঁধ, একটা অবলম্বন। তিনের ঘরের নামতাটা এই দরিদ্র লোকটার স্বপ্ন পূরণের উপাখ্যান।

লোকটা তার ছেলেকে কোলে তুলে ফেললো। সে কেঁদেই ফেলেছে। এই সময় হুট করে দোকানী ডীপফ্রিজ খুলে একটা ললি আইসক্রিম পিচ্চির হাতে দিলো,

"সাবাস! জজ ব্যারিস্টার হয়ে দেখিয়ে দিস সবাইকে! নে, আইসক্রিম খা। বেশি খাস না, গলা ফুলে গেলে কথা বলতে পারবি না।"

ছেলেটা খুশি মনে আইসক্রিমটা নিলো। বাবা ছেলে চলে গেলো। আমি ওদের দিকে তাকিয়ে আছি।

দোকানদার আমাকে বললো, "আমি তো ভাবতেও পারি নি। বাঁদরটা কেমন গড়গড় করে নামতা বলে দিলো! দেখলেন কারবারটা!"

একি! দোকানির চোখেও জল! আসলে যারা ক্ষুধার কষ্ট বোঝে, তাদের একজনের মনের সাথে অন্যজনের মন একই সুতোয় গাঁথা থাকে। একজনের কষ্ট আরেকজন বুঝতে পারে, আবার আনন্দগুলোও স্পর্শ করে প্রবলভাবে।

আর আমরা? কোটি টাকার স্বপ্নে বিভোর আর প্রতিযোগীতার উন্নাসিকতায় ভুলে যাই আমরা আসলে কি!!!

আমি ডিম হাতে একা একাই হাঁটছি আর বলছি, "তিন এক্কে তিন, তিন দুগুণে ছয় ..."

সংগৃহীত

11/04/2024

✍️যে লোক বিপদাপদ ও সংকটের সময় আল্লাহ্তা'আলার অনুগ্রহ লাভ করতে চায়,

সে যেন সুখ-স্বাচ্ছন্দের সমযও বেশি পরিমাণে দোয়া করে।
(সুনানে তিরমিযী ৩৩৮২, মুস্তাদরাক হাকিম ১৯৯৭)🌷

হে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করেনআমিন
06/04/2024

হে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করেন
আমিন

06/04/2024

মুসলিম উম্মাহর ঐক্য

আড়ং ছাড়া আমাদের ঈদের বাজার হয় না, জুতার জন্য তো বাটাটাই লাগবে। ইসরায়লি হোক আর যাই হোক লেটেস্ট ডিজাইন কি বোকা ছাড়া কেউ মি...
04/04/2024

আড়ং ছাড়া আমাদের ঈদের বাজার হয় না, জুতার জন্য তো বাটাটাই লাগবে। ইসরায়লি হোক আর যাই হোক লেটেস্ট ডিজাইন কি বোকা ছাড়া কেউ মিস করে? আর বিকাশের ক্যাশব্যাক অফার! ঈদের মার্কেট একেবারে জমে ক্ষীর!

আমাদের মত মুমিনের কাছে যবানের মূল্য কত তুচ্ছ! দুই দিন আগেই বয়কট বয়কট বলে ঝড় তুলেছি। সামান্য, তুচ্ছ শপিংয়ের জন্য আমার চোখে পর্দা পড়ে গেলো, কানে তুলো ঢুকে গেলো। আমার চোখের সামনে আর এলজিবিটি নাই, দাঁড়ি-হিজাবের অপমান নাই, ইসলামের প্রতি তুলে রাখা বুড়ো আঙ্গুল নাই।

অও, আমরা তো আবার gazযার ভাই-বোনদের ঈমানী বলে বলীয়ান। তারা জীবন দিয়ে দেয় আর আমরা ঈদের শপিংয়ের লোভ সামলাতে পারি না।

আমাদের gazযা আর বিকাশ, আড়ং, এলজিবিটি নিয়ে লেখার আগে লজ্জা পাওয়া উচিত। অবশ্য এই মুসলিম জাতির মধ্যে অনেক কিছুর মত এই লজ্জাও বিরল জিনিস।

হে মুসলিম উম্মাহ!!
ভূলে যেওনা রক্তেমাখা নারী শিশুদের কথা!!
ভুলে যেওনা বয়কট যুদ্ধের কথা!!
ওদের নিষ্ঠুর আঘাতের ব্যাথা যেন বিনোদন না হয়ে যায়!!
আসুন ঈমানদীপ্ত হয়ে বয়কট যুদ্ধ আজীবন অব্যাহত রাখি!!

বাহারি রং, মুখরোচক স্বাদে লোভে পড়ে যাবেন না।এরা মানুষের রক্ত খেকোদের যোগান দেয়। ভূলে যাবেন না নির্যাতিত মুসলিমদের কথা!...
04/04/2024

বাহারি রং, মুখরোচক স্বাদে লোভে পড়ে যাবেন না।
এরা মানুষের রক্ত খেকোদের যোগান দেয়। ভূলে যাবেন না নির্যাতিত মুসলিমদের কথা!!

ঈমানদীপ্ত হয়ে আজীবন বয়কট করুন ওদের সাথে জড়িত সকল পণ্য কে, ইনশাআল্লাহ।

আলহামদুলিল্লাহ মুসলিম উম্মাহর ঐক্য
18/03/2024

আলহামদুলিল্লাহ

মুসলিম উম্মাহর ঐক্য

ভিন্ন ভিন্ন দেশ, ভিন্ন সীমানা, কথা বলি ভিন্ন ভাষায়। কিন্তু আমরা সবাই একই ভাষায় হাসি! কখনো হাসতে ভুলবেন না। মুচকি হাসা এ...
15/03/2024

ভিন্ন ভিন্ন দেশ, ভিন্ন সীমানা, কথা বলি ভিন্ন ভাষায়। কিন্তু আমরা সবাই একই ভাষায় হাসি! কখনো হাসতে ভুলবেন না। মুচকি হাসা একটি সুন্নাহ।

নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "যে মুমিন মানুষের সাথে মেশে এবং ধৈর্যের সাথে তাদের বিরক্তি সহ্য করে সে সেই মুমিনের চেয়ে বেশি সওয়াব পাবে যে মানুষের সাথে মেশে না এবং তাদের বিরক্তি সহ্য করে না।"
---------------------(সুনানে ইবনে মাজাহ ৪০৩২)।

মহত্ব আল্লাহ তা'আলার জন্য !! হে আল্লাহ, আমাদেরকে এই পৃথিবীতে ধৈর্যশীলদের অন্তর্ভুক্ত করুন এবং ক্ষতি করেন না। আমীন 🤲

কার্টেসীঃ মুসলিম উম্মাহর ঐক্য

গান গেয়ে মানুষকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করতো অথচ নিজেই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাইলোনা...। আহ ! মানুষ যদি বুঝত...
14/03/2024

গান গেয়ে মানুষকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করতো অথচ নিজেই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাইলোনা...।

আহ ! মানুষ যদি বুঝতো মুক্তি কোন পথে...।

"হে মানুষ ! কোন জিনিস তোমাকে তোমার মহান রব সম্পর্কে ধোঁকায় ফেলে রেখেছে!"

-সূরা ইনফিতারঃ আয়াত:৭

একবার মূসা (আ.)-এর জাতির ওপর দুর্ভিক্ষ প্রেরণ করা হলো। মূসা (আ.), যিনি আল্লাহর সাথে সরাসরি কথা বলার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন...
13/03/2024

একবার মূসা (আ.)-এর জাতির ওপর দুর্ভিক্ষ প্রেরণ করা হলো। মূসা (আ.), যিনি আল্লাহর সাথে সরাসরি কথা বলার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন, তাঁর জাতির ওপর নেমে এলো ভয়াবহ এক দুর্ভিক্ষ! জাতির প্রত্যেকে কষ্ট ভোগ করছে। পানি নেই, খাবার নেই, পশু মরছে, মানুষ মরছে। অথচ তাদের মাঝে একজন নবি রয়েছেন। মানুষ তাঁর কাছে এসে জানতে চাইল, হে মূসা! এসব কী হচ্ছে? মূসা (আ.) তাঁর জাতির লোকদের নিয়ে খোলা ময়দানে গেলেন। দুআ করলেন, এ আল্লাহ্‌! আপনি দেখতে পাচ্ছেন আমার জাতির কী অবস্থা। আমরা বৃষ্টির জন্য অনুনয় করছি।
একজন নবি দুআ করলে স্বভাবতই আল্লাহর উত্তর কী হয়? তিনি তা কবুল করেন। সবাই অপেক্ষা করছে এই বুঝি বৃষ্টি আসলো, কিন্তু কিছুই হচ্ছে না! আল্লাহর একজন নবি, অনুনয় বিনয় করে সবাইকে নিয়ে দুআ করছেন, কিন্তু দুআর কোনো উত্তর নেই! ভাবতে পারেন! মূসা (আ.) ভাবছেন, ইয়া আল্লাহ! এ কী হলো? আমি বৃষ্টির জন্য দুআ করলাম, অথচ কোনো বৃষ্টি নেই! আল্লাহর পক্ষ থেকে জবাব এলো, হে মূসা! তোমার জাতির মধ্যে একজন গুনাহগার আছে।
মূসা (আ.) লোকদের দিকে ঘুরে বললেন, তোমাদের মধ্যে একজন গুনাহগার আছে। সে সামনে বেরিয়ে এসো। ওই ব্যক্তি মনে মনে অনুতপ্ত হলো, তাওবা করল। কিন্তু মূসা (আ.)-এর সামনে বেরিয়ে এসে পরিচয় দিল না। মূসা (আ.) অপেক্ষা করছেন, কেউ আসে না। তিনি ফিরে গিয়ে আবার আল্লাহর কাছে বৃষ্টির জন্য দুআ করলেন। এবার তাঁকে অবাক করে দিয়ে বৃষ্টি নেমে এলো! মূসা (আ.) খুশি, কিন্তু সেই সাথে অবাক। ইয়া আল্লাহ্‌! এটার ব্যাখ্যা কী? প্রথমবার বৃষ্টি চাইলাম, বলা হলো একজন গুনাহগার আছে। গুনাহগারকে ডাকলাম, কেউ এলো না। আবার দুআ করলাম, বৃষ্টি চলে এলো! ব্যাপারটা কী?
আল্লাহ্‌ জানালেন, ওই এক ব্যক্তির কারণে আমি বৃষ্টি আটকে রেখেছিলাম। কিন্তু সে তাওবা করেছে, আমার কাছে মাফ চেয়েছে। আমি তার তাওবা কবুল করেছি। এবং সেই একজন ব্যক্তির তাওবার কারণেই এখন আমি বৃষ্টি দান করলাম। মূসা (আ.)-এর খুব আগ্রহবোধ হলো। হে আল্লাহ্‌! এই লোকটি কে? আমাকে তার পরিচয় জানিয়ে দিন। আল্লাহ্‌ বললেন, হে মূসা! সে যখন গুনাহগার ছিল, তখনই আমি তাকে প্রকাশ করে দেইনি। আর এখন যখন সে আমার কাছে খালেসভাবে তাওবা করেছে, এমন কী করে আমি তাকে প্রকাশ করে দেই?
এই গল্পের শিক্ষা একটাই, আল্লাহ্‌ যখন আমাদের প্রতি কোনো আচরণ করেন, উম্মাহ হিসেবে আচরণ করেন, আলাদা আলাদা ব্যক্তি হিসেবে নয়। আল্লাহর বরকত যখন আসে, সবার ওপর আসে। তদ্রূপ যখন আযাব আসে, সেটাও সবার ওপর আসে। এই অসাধারণ গল্পে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু বৃষ্টি নয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো, সেই লোকটি নিজের গুনাহ স্বীকার করার মতো যথেষ্ট সাহসী ছিল, তাওবাহ করার হিম্মত তার ছিল। যে গুণ আজ আমাদের বেশিভাগ মানুষের মধ্যে নেই।
গল্পটি পড়ে আপনি হয়ত এখনও ভাবছেন, নিজের পাশে বসা লোকটির কী কী পরিবর্তন হওয়া দরকার। এখনও নিজের কথা ভাবছেন না। সত্য কথা হচ্ছে, আপনি যত গুনাহ করেন, তার সরাসরি প্রভাব খালি উম্মাহর ওপরেই পড়ে না, আপনার ওপরও পড়ে। আপনার দ্বীনের অভাব, আপনার বুঝের অভাব, আপনার সালাত ত্যাগ, আপনার করা প্রতিটা হারামের প্রভাব আপনার সন্তানের ওপর পড়ে, আপনার বাবা-মায়ের ওপর পড়ে, পুরো উম্মতের ওপর পড়ে। এটা উল্টোদিক থেকেও সত্য। আপনি যখন কোনো নেক আমল করেন, এতে একা আপনারই উপকার হয় না। পুরো উম্মতের উপকার হয়। আল্লাহ্‌ আমাদের বোঝার তাওফীক দিক।

---------------------------

বই:- এপিটাফ
সাজিদ ইসলাম

#ঈমানদীপ্ত_জীবন_কথা

মুসলিম উম্মাহর ঐক্য

ভেজা এঁটেল মাটি হলো নরম, যাদের কোন নির্দিষ্ট আকৃতি থাকেনা। অতঃপর আমরা এঁটেল মাটি নিয়ে যেই রুপে রুপান্তর করি, মাটি তখন সে...
13/03/2024

ভেজা এঁটেল মাটি হলো নরম, যাদের কোন নির্দিষ্ট আকৃতি থাকেনা। অতঃপর আমরা এঁটেল মাটি নিয়ে যেই রুপে রুপান্তর করি, মাটি তখন সেই রুপ ধারণ করে। যদি আমরা মাটিকে পুড়িয়ে ইট বানিয়ে ফেলি, তখন মাটি এমন ভাবে ইটে পরিণত হয় যে, তা আর কখনো মাটিতে পরিবর্তন করা যায় না। বরং পরিবর্তনের চেষ্টা করলে তা ভেঙে যায়।

আমাদের বাচ্চারাও ঠিক সেই মাটির মতোই। নরম হয়, সরল হয়। কিন্তু কোন একটা কিছুতে পরিণত হয়ে গেলে তা থেকে ফিরিয়ে আনা মোটেও সহজ হয় না। বাচ্চা কোন কিছু শিখে দুনিয়াতে আসে না। বরং তারা দুনিয়াতে আসার পর শিখতে শুরু করে। ছোট থেকে বাচ্চারা যে জিনিস শিখে বড় হবে, বড় হয়ে তারা সেই শিক্ষার উপরই চলাচল করবে।

প্রত্যেক বাচ্চাই দ্বীনের উপর জন্মগ্রহণ করে। অতঃপর বাচ্চারা আমাদের অনুসরণ করে। ফলে আমরা যে পথে চলি তারাও সেই পথের পথিক হয়। আমরা দ্বীনের বহির্ভূত হলে তারাও বহির্ভূত হয়ে পড়ে। আর আমরা দ্বীনের পথে থাকলে তারাও দ্বীনি পথের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়।

আর এই বিষয়ে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ প্রত্যেক সন্তানই ইসলামি ফিতরাতের উপর জন্মগ্রহণ করে থাকে। অতঃপর তার মাতা-পিতা তাকে ইয়াহুদী, নাসারা অথবা অগ্নিপূজক বানিয়ে ফেলে। যেরূপে চতুষ্পদ জন্তু পূর্ণাঙ্গ জন্তুই জন্ম দিয়ে থাকে, এতে তোমরা কোন বাচ্চার কানকাটা দেখতে পাও কি?

(সহীহ আল বুখারী ১৩৫৮, মুসলিম ২৬৫৮)

মনে রাখবেন আপনার সন্তান আপনাকে অনুসরণ, অনুকরণ করবে। আপনি আপনার বাচ্চাকে যা শিখাবেন সে তাই শিখবে। সুতরাং আপনি একজন অবাধ্য বাবা কিংবা অবাধ্য মা হয়ে আদর্শ সন্তানের স্বপ্ন দেখতে পারেন না। আপনি আদর্শবান হউন। আপনার সন্তানও আদর্শবান হবে ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ আমাদের দ্বীনের পথে চলার তাওফিক দান করুন, আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন!

" ফিতরাত "
- কাউসার ভূঁইয়া।

১৯৩৩ সালে ফিলিস্তিনে আগত ইসরায়েলি অভিবাসীর অনুমতিপত্র
13/03/2024

১৯৩৩ সালে ফিলিস্তিনে আগত ইসরায়েলি অভিবাসীর অনুমতিপত্র

মানুষকে নিখুঁত করে সৃষ্টি করা হয়নি। সে পাপ করবেই। শুরু থেকেই মানুষ অপরাধ করে আসছে, তাদের প্রভুকে অমান্য করছে। কিন্তু ন্য...
12/03/2024

মানুষকে নিখুঁত করে সৃষ্টি করা হয়নি। সে পাপ করবেই। শুরু থেকেই মানুষ অপরাধ করে আসছে, তাদের প্রভুকে অমান্য করছে। কিন্তু ন্যায়নিষ্ঠ আর খারাপ মানুষের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে অনুশোচনা। অনুশোচনাই খারাপ থেকে ভালোকে আলাদা করে। কারা সত্যিকার অর্থেই আল্লাহকে ভালোবাসে, তাঁর দয়া কামনা করে আর কারা তাঁর কোনো পরোয়া করে না সেটা আন্তরিক অনুশোচনার মাধ্যমেই বোঝা যায়। দুপক্ষই অপরাধ করে, কিন্তু যারা তাওবাহ করে কেবল তারাই আছে সঠিক পথে।
আল্লাহর পথে অভিযাত্রায় আমাদের ভুল হবে। পাপ হয়ে যাবে অজান্তেই। এটা আমাদেরকে পরীক্ষা করার একটা অংশ। আমরা যে মানুষ; ফেরেশতা নই এটা তারই প্রমাণ। এই অবস্থায় আমাদের পরীক্ষা হচ্ছে আমরা কি আদামের পথ বেছে নিয়ে অনুশোচনা করব, নাকি শয়তানের পথ বেছে নিয়ে লাগাতার অপরাধ করে যাবো।

রামাদানের শুরুতেই আসুন আন্তরিকভাবে অনুশোচনা করে নিজেদের পাপের বোঝাকে ঝেড়ে ফেলি। আমাদের অপরাধগুলো শনাক্ত করি, সেগুলোর জন্য মনে অপরাধবোধ জাগাই, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই এবং প্রতিজ্ঞা করি যে, সেই অপরাধগুলো আর করব না। ভবিষ্যতে আবার সেই অপরাধে জড়িয়ে পড়বেন কি না সেটা নিয়ে ঘাবড়ানোর দরকার নেই। বর্তমান নিয়ে ভাবুন। এটা রাহমাতের মাস। এর পরিপূর্ণ ফায়দা নিন। অনুশোচনার জন্য একে ব্যবহার করুন। আল-কুর’আন নিয়ে পড়াশোনা করুন। নিজেকে একজন শ্রেয় মুসলিমে বদলে ফেলুন। আল্লাহ যেন আমাদের অতীতের সব অপরাধ মার্জনা করে দেন, সেটাই আমার চাওয়া।

মূল লেখক : ইসমাইল কামদার
অনুবাদক : মাসুদ শরীফ

11/03/2024

আল্লাহ্ বলেন,
"সাওম (রোজা) আমার জন্যই আমি নিজ হাতে তার পুরস্কার দেব।"

(সহীহ্ বুখারী- ১৭৬১)

চীনের তিয়ানজিন প্রদেশের বিনহাই জেলায় অবস্থিত এ লাইব্রেরিটি! ১২ লক্ষ বইয়ের এক দৃষ্টিনন্দন লাইব্রেরি..! ❤️
09/03/2024

চীনের তিয়ানজিন প্রদেশের বিনহাই জেলায় অবস্থিত এ লাইব্রেরিটি! ১২ লক্ষ বইয়ের এক দৃষ্টিনন্দন লাইব্রেরি..! ❤️

আমরা সেই সে জাতি[আমি ঠকিনি বন্ধু]মক্কার ধনী উমাইয়া।ধনে-মনে সব দিক দিয়েই কুরাইশদের একজন প্রধান ব্যক্তি সে। প্রাচুর্যের যে...
05/03/2024

আমরা সেই সে জাতি

[আমি ঠকিনি বন্ধু]

মক্কার ধনী উমাইয়া।
ধনে-মনে সব দিক দিয়েই কুরাইশদের একজন প্রধান ব্যক্তি সে।
প্রাচুর্যের যেমন তার শেষ নেই, ইসলাম বিদ্বেষেও তার কোন জুড়ি নেই। শিশু ইসলামকে ধ্বংসের কোন চেষ্টারই সে কোন ত্রুটি করে না। এই ঘোরতর ইসলাম বৈরী উমাইয়ার একজন ক্রীতদাস ইসলাম গ্রহন করেছে। তা জানতে পারল উমাইয়া। জানতে পেরে ক্রোধে ফেটে পড়লো সে।

অকথ্য নির্যাতন সে শুরু করলো। প্রহারে জর্জরিত সংজ্ঞাহীন-প্রায় ক্রীতদাসকে সে নির্দেশ দেয়, “এখনও বলি, মুহাম্মাদের ধর্ম ত্যাগ কর। নতুবা তোর রক্ষা নেই।”

কিন্তু তার ক্রীতদাস বিশ্বাসে অটল। শত নির্যাতন করেও তাঁর বিশ্বাসে বিন্দুমাত্র ফাটল ধরানো গেল না। ক্রোধে উন্মাদ হয়ে পড়লো উমাইয়া। শাস্তির আরো কঠোরতর পথ অনুসরণ করল সে।

একদিনের ঘটনা। আরব মরুভূমির মধ্যাহ্ন। আগুনের মত রৌদ নামছে আকাশ থেকে। মরুভূমির বালু যেন টগবগিয়ে ফুটছে। উমাইয়া তার ক্রীতদাস্কে নির্দয় প্রহার করল। তারপর তাকে সূর্যমুখী করে শুইয়ে দেওয়া হল। ভারি পাথর চাপিয়ে দেওয়া হল বুকে।

ক্রীদাসের মুখী কোন অনুনয়-বিনয় নেই। মনে নেই কোন শংকা। চোখে কোন অশ্রু নেই, মুখে কোন আর্তনাদও নেই। উর্ধমুখী তাঁর প্রসন্ন মুখ থেকে বেরিয়ে আসছে আল্লাহর প্রসংসা ধ্বনি-‘আহাদ’, ‘আহাদ’।

ঐ পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন হযরত আবু বকর (রা)। ‘আহাদ’ ‘আহাদ’ শব্দ তাঁর কানে গেল। অনুসন্ধিৎসু হয়ে শব্দ লক্ষ্যে তিনি মরুভূমির বুকে শায়িত ক্রীতদাসের সমীপবর্তী হলেন।

উমাইয়াকে দেখে সব ব্যাপারটাই তিনি মনে মনে বুঝে নিলেন। বললেন, “উমাইয়া, আপনাকে তো ধনী ও বিবেচক লোক বলেই জানতাম। কিন্তু আজ প্রমাণ পেলাম, আমার ধারণা ঠিক নয়। দাসটি যদি এতই না পছন্দ, তাকে বিক্রি করে দিলেই পারেন। এমন নির্দয় আচরণ কি মানুষের কাজ ।”

হযরত আবু বকরের ঔষধে কাজ হলো। উমাইয়া বললেন, “এত বাহাদুরী দেখাবেন না। দাস আমার এর উপর সদাচার-কদাচার করবার অধিকার আমারই। তা যদি এতই দয়া লেগে থাকে, তবে একে কিনে নিলেই পারেন।”

হযরত আবু বকর (রা) এই সুযোগেরই অপেক্ষা করছিলেন। তিনি চত করে রাজী হয়ে গেলেন। একজন শ্বেতাংগ ক্রীতদাস ও দশটি স্বর্ণমুদ্রা দিয়ে কিনে নিলেন কৃষ্ণাংগ ক্রীতদাসকে।

হযরত আবু বকর (রা) মরুভূমির বুক থেকে টেনে তুলে গা থেকে ধূলো ঝেড়ে দিলেন। উমাইয়া বিদ্রুপের হাসি হেসে বললেন, “কেমন বোকা তুমি বলত? এ অকর্মন্য ভৃত্যটাকে একটি সুবর্ন মুদ্রার বিনিময়েই বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলাম। এখন আমার লাভ ও তোমার ক্ষতি দেখে হাসি সম্বরণ করতে পারছি না।”

আবু বকর (রা)ও হেসে বললেন, “আমি ঠকিনি বন্ধু! এ ক্রীতদাসকে কেনার জন্য আমার সমস্ত সম্পত্তি দিতে হলেও আমি কুন্ঠিত হতাম না। কিন্তু একে আমি ধারণাতীত সস্তা মুল্যে ক্রয় করে নিয়ে চললাম।”

এ দাসটিই ছিলেন বিশ্ব বিশ্রুত বিলাল। ইসলামের প্রথম মুয়াযযিন হযরত বিলাল।

আমরা সেই সে জাতিপর্ব: ০৯মৃত্যু যেখানে মধুর৬২৩ খ্রিষ্টাব্দের ২রা হিজরী সনের কথা। ইসলাম তখন সবেমাত্র শিশু। একজন আরব শেখ নব...
25/02/2024

আমরা সেই সে জাতি
পর্ব: ০৯
মৃত্যু যেখানে মধুর

৬২৩ খ্রিষ্টাব্দের ২রা হিজরী সনের কথা।
ইসলাম তখন সবেমাত্র শিশু।
একজন আরব শেখ নবীর (সা) কাছে এক দূত পাঠিয়ে বললেন,
“আমার দলের লোক ইসলাম ধর্ম গ্রহন করতে উৎসুক, কিন্তু এখানে উপযুক্ত কোন ধর্ম প্রচারক নেই।

আপনি যদি কয়েকজন জ্ঞানী ব্যক্তিকে এই উদ্দেশ্যে পাঠিয়ে দেন তবে আমরা বিশেষ বাধিত হবো।

”আল্লাহর রাসূল (সা) কয়েকজন ধর্ম প্রচারক পাঠিয়ে দিলেন। তাঁরা আরব শেখের অঞ্চলসীমায় পৌছামাত্র সেখানের কয়েকজন গোত্রপতি দলবল নিয়ে তাঁদের ঘিরে ফেললো এবং
'হয় আত্মসমর্থণ নয় তো মৃত্যু' এ দুটোর মধ্যে যে কোন একটা বেছে নিতে বললো।
খন্ড যুদ্ধ হল। একে একে অনেকেই শহীদ হলেন।

বন্দী হলেন খুবাইব (রা)। তাঁকে তুলে দেয়া হলো মক্কার কুরাইশের হাতে। নৃশংসতম উপায়ে তাঁকে হত্যা করা হবে ঠিক করা হলো।
নির্দিষ্ট দিনে খুবাইবকে বধ্যভূমিতে নিয়ে যাওয়া হলো। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করার জন্য তিনি শেষ অনুরোধ জানালেন।
অনুমতি পেয়ে তিনি একটু তাড়াতাড়ি নামায শেষ করলেন। তারপর উপস্থিত সকলকে লক্ষ্য করে বললেন,

“জীবনের শেষ নামায একটু দীর্ঘতর করতেই মৃত্যু পথযাত্রীর ইচ্ছা হয়। কিন্তু আমি তা অল্প সময়ের মধ্যেই শেষ করলাম, পাছে তোমরা মনে কর আমি ভীত হয়ে সময় নষ্ট করছি।”

বধ্যমঞ্চে পাঠাবার পূর্বে তাঁকে শেষবারের জন্য বলা হলো, “এখনও সময় আছে ইসলাম ত্যাগ করে আবার এক নব জীবন লাভ কর।”
ধীর শান্ত ও দৃঢ় স্বরে খুবাইব বললেন,
“অসত্যের পথে বেঁচে থাকার চাইতে মুসলমান
হয়ে মৃত্যু বরণ করা শতগুণে শ্রেয়।

ইসলামে আত্মসমর্পিত জীবনই আমার কাছে সর্বাধিক মুল্যবান।”
উঁচু বধ্যমঞ্চে পদক্ষেপে খুবাইব উঠে গেলেন। চার দিক থেকে নির্মম ভাবে বর্শা ও তীর বর্ষিত হতে লাগলো। নির্ভীক খুবাইব নির্বিকার চিত্তে হাসিমুখে রক্তদান করলেন, শহীদ হলেন। দেহ পড়ে রইলো-মৃত্যঞ্জয়ী অমর আত্মার যাত্রা শুরু হলো-লোক হতে আনন্দলোকে।

সত্যাশ্রয়ী মানুষ যাঁরা জীবন মৃত্যু তাঁদের পায়ের ভৃত্য। তাই তাঁরাই বহন করেন সত্যের আলো, সত্যের পতাকা। প্রেরণার আগুন হয়ে ছরিয়ে পড়েন প্রাণে প্রাণে, সৃষ্টি করেন নব নব প্রাণলোক।

গ্রুপ কার্টেসীঃ মুসলিম উম্মাহর ঐক্য

if anyone wants a long life nd blessings of livelihood he should a good behaviour to his parents...speech of prophet muh...
20/02/2024

if anyone wants a long life nd blessings of livelihood he should a good behaviour to his parents...speech of prophet muhammad..(peach be upon him)

16/02/2024

যে ব্যক্তি সুন্দর মৃত্যু কামনা করে, সে যেন মানুষের ব্যাপারে ভাল ধারণা পোষণ করে।

— ইমাম আশ শাফি‘ঈ রাহিমাহুল্লাহ
[ আত ত্ববাকাতুল কুবরা, শারানি: ১/৯৪ ]

“তা ছিলো ২০১৫ সাল, বেঙ্গালুরুতে ঝুম বৃষ্টিতে ভেসে গেছে টেস্টের চারটা দিন। হঠাৎ একদিন বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ইমরান তাহির ...
07/08/2023

“তা ছিলো ২০১৫ সাল, বেঙ্গালুরুতে ঝুম বৃষ্টিতে ভেসে গেছে টেস্টের চারটা দিন। হঠাৎ একদিন বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ইমরান তাহির ও এক নিরাপত্তাকর্মী নিয়ে বাসার দরজায় হাজির হাশিম। কী করব তখন বুঝতে পারছিলাম না। ঘরে পর্যাপ্ত বসার জায়গাও ছিলো না। কিন্তু হাশিম ভেতরে ঢুকে সোজা ঘরের মেঝেতে বসে পড়লেন। তাঁকে মানা করতেই বলে উঠলো, ‘আপনার ঘরের মাপ নিতে এখানে আসিনি। ভালোবাসা থেকে এসেছি। আপনি আমার ভাই। দয়া করে এক পেয়ালা মসলা চা দিন।’

— ভারতীয় ক্রিকেট বিশ্লেষক প্রসন্ন আগোরাম।

আমার দেখা সবচেয়ে ভদ্র একজন ক্রিকেটার সাদামাটা ধর্মভীরু মুসলিম ক্রিকেটার আমার সবচেয়ে প্রিয় একজন মানুষ সব সময় ভালো থাকুন হাসিম আমলা। শুভকামনা রইল।

25/09/2021
23/09/2021

Kaaba🕋
Ma sha Allah
Bless Your timeline

22/09/2021

Best Friend for life, Husband and Wife 🤍💞

18/09/2021

Alhamdulillah

18/09/2021

Our Islam is very beautiful;✨😍

13/09/2021
13/09/2021

আপনার হৃদয়টা কিসের প্রতি আসক্ত?
মুভি,গান-বাজনা,দুনিয়া?
তাহলে যিনি আপনার হৃদয়কে সৃষ্টি করলেন, তাঁকে কোথায় স্থান দিবেন?
----ড. বিলাল ফিলিপ্স।

Address

Dhaka

Telephone

+8801758947914

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Source বাংলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category